শান্তিতে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

তালিকা[সম্পাদনা]

বর্ষ ছবি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দেশ অবদান
১৯০১ অঁরি দ্যুনঁ সুইজারল্যান্ড রেড ক্রসের প্রতিষ্ঠাতা এবং জেনেভা কনভেনশনের সূচনাকারী।[১]
ফ্রেদেরিক পাসি ফ্রান্স সার্বজনীন শান্তি কংগ্রেসইন্টার পার্লামেন্টারী ইউনিয়ন এর আয়োজক ও উদ্যোক্তা হিসেবে।
১৯০২ এলি দ্যুকোমাঁ সুইজারল্যান্ড আন্তর্জাতিক শান্তি ব্যুরোর প্রথম সম্মানিত সচিব
শার্ল-আলবের গোবা ইন্টার-পার্লামেন্টারী ইউনিয়নের প্রথম মহাসচিব
১৯০৩ স্যার র‌্যান্ডাল ক্রেমার যুক্তরাজ্য
১৯০৪ ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল ল ১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯০৫ বের্থা ফন সুটনার অস্ট্রিয়া এবং হাঙ্গেরি
১৯০৬ থিওডোর রুজ্‌ভেল্ট যুক্তরাষ্ট্র
১৯০৭ এর্নেস্তো তেওদরো মোনেতা ইতালি
লুই র‍্যনো ফ্রান্স
১৯০৮ ক্লাস পন্টুস আর্নল্ডসন সুইডেন
ফ্রেডরিক বাইয়ের ডেনমার্ক
১৯০৯ আউগুস্ত্‌ মারি ফ্রঁসোয়া বিয়ের্‌নার্ট বেলজিয়াম
পল-অঁরি-বেঞ্জামিন দেস্‌তুর্নেল দ্য কঁস্‌তোঁ ফ্রান্স
১৯১০ পার্মানেন্ট ইন্টারন্যাশনাল পীস্‌ ব্যুরো ১৮৯১ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯১১ টোবিয়াস মাইকেল ক্যারেল অ্যাসার নেদারল্যান্ড
আলফ্রেড হের্ম্যান ফ্রিড্‌ অস্ট্রিয়া এবং হাঙ্গেরি
১৯১২ এলিহু রুট যুক্তরাষ্ট্র
১৯১৩ অঁরি লা ফন্তেন্‌ বেলজিয়াম
১৯১৭ ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রস ১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯১৯ উড্রো উইল্‌সন যুক্তরাষ্ট্র
১৯২০ লেওন বুর্জোয়া ফ্রান্স
১৯২১ হিয়ালমার ব্রান্টিং সুইডেন
ক্রিস্টিয়ান ল্যাং নরওয়ে
১৯২২ ফ্রিট্‌ইয়োফ নান্‌সেন নরওয়ে
১৯২৫ স্যার অস্টিন চেম্বারলেইন যুক্তরাজ্য
চার্লস গেইট্‌‌স ডজ্‌ যুক্তরাষ্ট্র
১৯২৬ আরিস্তিদ ব্রিয়ঁ ফ্রান্স
গুস্টাফ ষ্ট্রেজেমান জার্মানি
১৯২৭ ফার্দিনান্দ বুইসোঁ ফ্রান্স
লুড্‌ভিগ কুইডে জার্মানি
১৯২৯ ফ্রাঙ্ক বি. কেলোগ যুক্তরাষ্ট্র
১৯৩০ নেথান সোডারব্লম সুইডেন
১৯৩১ জেইন অ্যাডাম্‌স যুক্তরাষ্ট্র
নিকোলাস মারে বাটলার
১৯৩৩ স্যার নরম্যান অ্যাঞ্জেল যুক্তরাজ্য
১৯৩৪ আর্থার হেন্ডারসন যুক্তরাজ্য
১৯৩৫ কার্ল ফন অসিয়েত্‌স্কি জার্মানি
১৯৩৬ কার্লোস সাভেদ্রা লামাস আর্জেন্টিনা
১৯৩৭ রবার্ট সেসিল যুক্তরাজ্য
১৯৩৮ নান্‌সেন ইন্টারন্যাশনাল অফিস ফর রেফিউজিস ১৯৩১ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯৪৪ ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রস ১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯৪৫ কর্ডেল হাল যুক্তরাষ্ট্র
১৯৪৬ এমিলি গ্রিন বল্‌চ্‌‌ যুক্তরাষ্ট্র
জন মট্‌
১৯৪৭ অ্যমেরিকান ফ্রেন্ডস সার্ভিস কমিটি যুক্তরাষ্ট্র
ফ্রেন্ডস সার্ভিস কাউন্সিল যুক্তরাজ্য
১৯৪৯ জন বয়েড অর্‌ যুক্তরাজ্য
১৯৫০ রালফ বাঞ্চি যুক্তরাষ্ট্র
১৯৫১ লেওন জুহো ফ্রান্স
১৯৫২ আলবার্ট শ্‌ফাইত্‌সার জার্মানি
১৯৫৩ জর্জ মার্শাল যুক্তরাষ্ট্র
১৯৫৪ জাতিসংঘ উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশন ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯৫৭ লেস্টার পেয়ারসন কানাডা
১৯৫৮ জর্জ পির্‌ বেলজিয়াম
১৯৫৯ ফিলিপ নোয়েল-বেকার যুক্তরাজ্য
১৯৬০ আলবার্ট লুথুলি দক্ষিণ আফ্রিকা
১৯৬১ ড্যাগ হ্যামারশোল্ড সুইডেন
১৯৬২ লিনাস পাউলিং যুক্তরাষ্ট্র
১৯৬৩ ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রস ১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত
লীগ অফ রেড ক্রস সোসাইটিজ
১৯৬৪ মার্টিন লুথার কিং যুক্তরাষ্ট্র
১৯৬৫ জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯৬৮ রেনে কাসাঁ ফ্রান্স
১৯৬৯ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ১৯১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯৭০ নরম্যান বোরলাউগ যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭১ উইলি ব্র‌্যান্ট পশ্চিম জার্মানি
১৯৭৩ হেনরি কিসিঞ্জার যুক্তরাষ্ট্র উত্তর ভিয়েতনামমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যেকার যুদ্ধ বিরতির আলোচনা এবং সেখান থেকে আমেরিকান সেনা প্রত্যাহারের প্রেক্ষাপটে
লি ডাক থো উত্তর ভিয়েতনাম শান্তি চুক্তি সম্পন্ন হয়নি দাবী করে থো পুরস্কার গ্রহণে অসম্মতি জানান।[২]
১৯৭৪ শন্‌ ম্যাকব্রাইড আয়ারল্যান্ড
এইসাকু সাতো জাপান
১৯৭৫ আন্দ্রে সাখারভ সোভিয়েত রাশিয়া
১৯৭৬ মাইরিয়াড কোরিগান উত্তর আয়ারল্যান্ড
বেটি উইলিয়ামস
১৯৭৭ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯৭৮ মেনাখেম বেগিন ইসরাইল
আনোয়ার সাদাত মিশর
১৯৭৯ মাদার তেরেসা ভারত
১৯৮০ আদোলফো পেরেজ এস্কিভেল আর্জেন্টিনা
১৯৮১ জাতিসংঘ উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশন ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯৮২ আলভা মিরদল সুইডেন "জাতিসংঘে অস্ত্রপ্রতিযোগিতা নিরসন সংক্রান্ত আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অবদান ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যে"[৩][৪]
অ্যালফোনসো গার্সিয়া রোব্‌লস মেক্সিকো
১৯৮৩ লেচ ওয়ালেসা পোল্যান্ড
১৯৮৪ ডেসমন্ড টুটু দক্ষিণ আফ্রিকা
১৯৮৫ ইন্টারন্যাশনাল ফিজিসিয়ানস ফর দি প্রিভেনশন অফ নিউক্লিয়ার ওয়ার ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত
১৯৮৬ এলি ওয়াইসেল (Wiesel) যুক্তরাষ্ট্র
১৯৮৭ অস্কার অ্যারিয়াস সাঞ্চেজ কোস্টারিকা
১৯৮৮ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা ‍‍
১৯৮৯ দালাই লামা তিব্বত
১৯৯০ মিখাইল গর্বাচেভ সোভিয়েত রাশিয়া
১৯৯১ অং সান সু কি মায়ানমার
১৯৯২ রিগোবার্টা মেঞ্চু (Rigoberta Menchu) গুয়াতেমালা
১৯৯৩ ফ্রেডেরিক উইলেম দ্য ক্লার্ক দক্ষিণ আফ্রিকা
নেলসন মেন্ডেলা
১৯৯৪ ইয়াসির আরাফাত ফিলিস্তিন
শিমন পেরেজ ইসরাইল
আইজ্যাক রবিন
১৯৯৫ পাগওয়াশ কনফারেন্সেস ফর সাইন্স অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত
জোসেফ রটব্লাট যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৬ কার্লোস ফিলিপ জিমেনেস বেলো তিমুর
জোসে রামোস হোর্টা
১৯৯৭ ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন টু ব্যান ল্যান্ডমাইনস ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত
জোডি উইলিয়ামস যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৮ জন হিউম উত্তর আয়ারল্যান্ড
ডেভিড ট্রিম্বল
১৯৯৯ মেদস্যাঁ সঁ ফ্রন্তিয়া ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত
২০০০ কিম দায়ে জং দক্ষিণ কোরিয়া
২০০১ জাতিসংঘ ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত
Kofi Annan, Photo: Harry Wad কফি আনান ঘানা
২০০২ জিমি কার্টার যুক্তরাষ্ট্র
২০০৩ শিরিন এবাদি ইরান মানবাধিকার ও গনতন্ত্র রক্ষায় ভূমিকার জন্য। তিনি বিশেষত নারী ও শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করেছেন।[৫]
২০০৪ ওয়াংগারি মাথাই কেনিয়া
২০০৫ ইন্টারন্যাশনাল এটমিক এনার্জি এজেন্সি
মোহাম্মদ এল বারাদি মিশর
২০০৬ গ্রামীণ ব্যাংক ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য।
মুহাম্মদ ইউনুসব্যাংক যৌথভাবে বাংলাদেশ ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করে।
২০০৭ ইন্টারগভার্নমেন্টাল প্যানেল ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি) জাতিসংঘ মনুষ্যসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরি ও জলবায়ু পরিবর্তন রোধে বিভিন্ন উদ্যোগে জড়িত থাকার জন্য।
আল গোর যুক্তরাষ্ট্র
২০০৮ মার্টি আহ্‌তিসারি ফিনল্যান্ড বিভিন্ন মহাদেশে আন্তর্জাতিক কলহ নিরসনে তিন দশকের বেশি সময় ধরে তার প্রচেষ্টার জন্য [৬]
২০০৯ বারাক ওবামা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার এবং বিভিন্ন জাতির মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির ব্যাপারে অসাধারণ প্রয়াসের কারণে বারাক ওবামাকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণের মাত্র কয়েক মাস পর বারাক ওবামাকে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রদানের মধ্য দিয়ে ওবামার কাজের স্বীকৃতির চেয়ে বুশ প্রশাসনের প্রতি আন্তর্জাতিক সমাজের অসন্তোষেরই বেশি বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বলে ধারণা করা হয়।
২০১০ লিউ জিয়াওবো চীন চীনে মানবিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তার সুদীর্ঘ এবং অহিংস আন্দোলনের জন্য [৭]
২০১১ এলেন জনসন সারলিফ লাইবেরিয়া নারীদের অধিকার রক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অহিংস আন্দোলন করার জন্য[৮]
লেহমাহ বয়ই
তাওয়াকেল কারমান ইয়েমেন
২০১২ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইউরোপ "ছয় দশকেরও অধিককাল ধরে ইউরোপে শান্তি ও স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখার প্রেক্ষাপটে।"[৯]
২০১৩ আন্তর্জাতিক রাসায়নিক অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ সংস্থা ইউরোপ রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারে নিরুৎসাহিতকরণ ও বিস্তার রোধে প্রাণান্তকর চেষ্টায় সম্পৃক্ত থাকা।
২০১৪ মালালা ইউসুফজাই পাকিস্তান
কৈলাশ সত্যার্থী ভারত
২০১৫ ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়ার্টেট  তিউনিসিয়া "তিউনিসিয়ায় ২০১১ সালের বিপ্লবের পর সেখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও গণতন্ত্রের ধারা সুসংহত করার জন্য ২০১৫ সালে শান্তিতে নোবেল পেয়েছে দেশটির চারটি সংগঠনের একটি জোট। "[১০]
২০১৬ হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস  কলম্বিয়া "৫২ বছরের যে যুদ্ধ অন্তত দুই লাখ ২০ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, প্রায় ৬০ লাখ মানুষকে বাস্তুচ্যুত করেছে, সেই যুদ্ধের অবসানে ‘দৃঢ় অবস্থানের জন‌্য’ প্রেসিডেন্ট সান্তোসকে দেওয়া হয়েছে এ পুরস্কার। "[১১]
২০১৭ ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন টু অ্যাবোলিশ নিউক্লিয়ার উইপন্স   সুইজারল্যান্ড "পরমাণু অস্ত্রের ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা এবং এই অস্ত্রকে নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে চুক্তি সম্পাদনের চেষ্টার জন্য"[১২]
২০১৮ ডেনিস মুকওয়েজি  গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র "যৌন নির্যাতনকে যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার বন্ধে তাঁদের অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে"[১৩]
নাদিয়া মুরাদ  ইরাক
২০১৯ আবি আহমেদ  ইথিওপিয়া "শান্তি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অর্জনের জন্য তাঁর প্রচেষ্টার জন্য, এবং বিশেষত প্রতিবেশী ইরিত্রিয়ার সাথে সীমান্ত সংঘাত নিরসনে তাঁর সিদ্ধান্তমূলক উদ্যোগের জন্য"
২০২০ বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি
(প্রতিষ্ঠিত: ১৯৬১)
জাতিসংঘ "ক্ষুধা মোকাবেলায় প্রচেষ্টা, সংঘাত-প্রভাবিত এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পরিস্থিতির উন্নতিতে অবদান এবং যুদ্ধ ও সংঘাতের অস্ত্র হিসেবে ক্ষুধার ব্যবহার রোধের প্রচেষ্টায় চালিকাশক্তি হিসাবে কাজ করার জন্য"[১৪]
২০২১ মারিয়া রেসা  ফিলিপাইন "গণতন্ত্র এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তির পূর্বশর্ত, মত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় তাদের প্রচেষ্টার জন্য"[১৫]
দিমিত্রি মুরাতভ  রাশিয়া

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "The Nobel Peace Prize 1901"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০৬ 
  2. Lundestad, Geir (March 15, 2001). The Nobel Peace Prize 1901-2000. প্রকাশক: Nobel Foundation। সংগৃহীত হয়েছে: 2006-12-31.
  3. "The Nobel Peace Prize 1982"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-১২ 
  4. "The Nobel Peace Prize 1982–Presentation Speech"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-০৩ 
  5. http://nobelprize.org/nobel_prizes/peace/laureates/2003/index.html
  6. http://nobelprize.org/nobel_prizes/peace/laureates/2008/
  7. http://nobelprize.org/nobel_prizes/peace/laureates/2010/press.html
  8. http://nobelprize.org/nobel_prizes/peace/laureates/2011/press.html
  9. "The Nobel Peace Prize 2012". Nobel Foundation. Retrieved 12 October 2012.
  10. "The Nobel Peace Prize 2015"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১০-০৯ 
  11. "The Nobel Peace Prize 2016"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-০৭ 
  12. "The Nobel Peace Prize 2017 - Press Release"www.nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-০৬ 
  13. "The Nobel Peace Prize 2018 - Press Release"www.nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০৫ 
  14. "The Nobel Peace Prize 2020"NobelPrize.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৯ 
  15. "The Nobel Peace Prize 2021"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৮, ২০২১