চেলসি ফুটবল ক্লাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন |
অ →স্টেডিয়াম: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
||
৬১ নং লাইন: | ৬১ নং লাইন: | ||
== স্টেডিয়াম == |
== স্টেডিয়াম == |
||
চেলসির শুধু একটি ঘরের মাঠ রয়েছে যা হলো স্ট্যামফোর্ড ব্রিজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে তারা সেখানে খেলে আসছে। এটি আনুষ্ঠানিকভাবে ১৮৭৭ সালের এপ্রিল মাসে খোলা হয়েছিলো। প্রথম ২৮ বছর এটি লন্ডন অ্যাথলেটিক ক্লাব কর্তৃক অ্যাথলেটিকস মিটিংয়ের ক্রীড়াঙ্গন হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিলো। এখানে তখন ফুটবল খেলা হতো না। ১৯০৪ সালে ব্যবসায়ী গাস মিয়ার্স এবং তার ভাই জোসেফ এই মাঠটি অধিগ্রহণ করে। তারা ফুটবল ম্যাচ পরিচালনা করার লক্ষ্যে নিকটস্থ ১২.৫ একর (৫১,০০০ বর্গমিটার) জমিও (আগে একটি বড় বাজারের বাগান) কিনেছিলেন।<ref name="stadium" /> স্ট্যামফোর্ড ব্রিজটি মিয়ার্স পরিবারের জন্য ডিজাইন করেছিলেন প্রখ্যাত ফুটবল স্থপতি আর্চিবাল্ড লিচ। তিনি ওল্ড ট্র্যাফোর্ড, আইব্রক্স, ক্রেভেন কটেজ এবং হ্যাম্পডেন পার্কের নকশাও করেছিলেন। বেশিরভাগ ফুটবল ক্লাব প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং তারপরে খেলার জন্য মাঠ খুঁজেছিলো। তবে চেলসি স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। |
চেলসির শুধু একটি ঘরের মাঠ রয়েছে যা হলো স্ট্যামফোর্ড ব্রিজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে তারা সেখানে খেলে আসছে। এটি আনুষ্ঠানিকভাবে ১৮৭৭ সালের এপ্রিল মাসে খোলা হয়েছিলো। প্রথম ২৮ বছর এটি লন্ডন অ্যাথলেটিক ক্লাব কর্তৃক অ্যাথলেটিকস মিটিংয়ের ক্রীড়াঙ্গন হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিলো। এখানে তখন ফুটবল খেলা হতো না। ১৯০৪ সালে ব্যবসায়ী গাস মিয়ার্স এবং তার ভাই জোসেফ এই মাঠটি অধিগ্রহণ করে। তারা ফুটবল ম্যাচ পরিচালনা করার লক্ষ্যে নিকটস্থ ১২.৫ একর (৫১,০০০ বর্গমিটার) জমিও (আগে একটি বড় বাজারের বাগান) কিনেছিলেন।<ref name="stadium" /> স্ট্যামফোর্ড ব্রিজটি মিয়ার্স পরিবারের জন্য ডিজাইন করেছিলেন প্রখ্যাত ফুটবল স্থপতি আর্চিবাল্ড লিচ। তিনি ওল্ড ট্র্যাফোর্ড, আইব্রক্স, ক্রেভেন কটেজ এবং হ্যাম্পডেন পার্কের নকশাও করেছিলেন।<ref>{{Cite book |last=Glanvill |first=Rick |title=Chelsea FC: The Official Biography |year=2006 |pages=69–71}}</ref> বেশিরভাগ ফুটবল ক্লাব প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং তারপরে খেলার জন্য মাঠ খুঁজেছিলো। তবে চেলসি স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। |
||
একটি খোলা বাটির মতো নকশা এবং আসনসহ একটি গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড দিয়ে শুরু করে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের মূল ধারণক্ষমতা ছিল প্রায় ১,০০,০০০। এটি ক্রিস্টাল প্যালেসের পরে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্টেডিয়াম হিসাবে তৈরি হয়েছিলো।<ref name="stadium" /> ১৯৩০ এর দশকের শুরুর দিকে মাঠের দক্ষিণ পাশে ছাদ নির্মিত হয় যা স্ট্যান্ডের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ ঢেকে রাখে। ছাদটি ঢেউ খেলানো লোহার শেডের অনুরূপ হওয়ায় এই স্ট্যান্ডটি "শেড এন্ড" নামে পরিচিতি লাভ করে। যদিও এই নামটি প্রথমে কে তৈরি করেছিলেন তা জানা যায়নি। ১৯৬০ এর দশক থেকে শুরু করে এটি চেলসির সবচেয়ে অনুগত এবং জোরালো সমর্থকদের বাড়ি হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।<ref name="stadium">{{Cite web |title=Stadium History – Introduction |url=http://www.chelseafc.com/page/StadiumHistory/0,,10268,00.html |url-status=dead |archive-url=https://web.archive.org/web/20120512170633/http://www.chelseafc.com/page/StadiumHistory/0%2C%2C10268%2C00.html |archive-date=12 May 2012 |access-date=20 May 2012 |website=chelseafc.com |publisher=Chelsea FC}}</ref> ১৯৩৯ সালে "নর্থ স্ট্যান্ড" নামে আরেকটি ছোট আসনযুক্ত স্ট্যান্ড যুক্ত করা হয়, যা ১৯৭৫ সালে ভেঙে ফেলার আগ পর্যন্ত ছিলো।<ref name="stadium" /> |
একটি খোলা বাটির মতো নকশা এবং আসনসহ একটি গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড দিয়ে শুরু করে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের মূল ধারণক্ষমতা ছিল প্রায় ১,০০,০০০। এটি ক্রিস্টাল প্যালেসের পরে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্টেডিয়াম হিসাবে তৈরি হয়েছিলো।<ref name="stadium" /> ১৯৩০ এর দশকের শুরুর দিকে মাঠের দক্ষিণ পাশে ছাদ নির্মিত হয় যা স্ট্যান্ডের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ ঢেকে রাখে। ছাদটি ঢেউ খেলানো লোহার শেডের অনুরূপ হওয়ায় এই স্ট্যান্ডটি "শেড এন্ড" নামে পরিচিতি লাভ করে। যদিও এই নামটি প্রথমে কে তৈরি করেছিলেন তা জানা যায়নি। ১৯৬০ এর দশক থেকে শুরু করে এটি চেলসির সবচেয়ে অনুগত এবং জোরালো সমর্থকদের বাড়ি হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।<ref name="stadium">{{Cite web |title=Stadium History – Introduction |url=http://www.chelseafc.com/page/StadiumHistory/0,,10268,00.html |url-status=dead |archive-url=https://web.archive.org/web/20120512170633/http://www.chelseafc.com/page/StadiumHistory/0%2C%2C10268%2C00.html |archive-date=12 May 2012 |access-date=20 May 2012 |website=chelseafc.com |publisher=Chelsea FC}}</ref> ১৯৩৯ সালে "নর্থ স্ট্যান্ড" নামে আরেকটি ছোট আসনযুক্ত স্ট্যান্ড যুক্ত করা হয়, যা ১৯৭৫ সালে ভেঙে ফেলার আগ পর্যন্ত ছিলো।<ref name="stadium" /> |
০৯:৪০, ২৭ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পূর্ণ নাম | চেলসি ফুটবল ক্লাব | |
---|---|---|
ডাকনাম | দ্য ব্লুজ, দ্য পেনশনার্স[১] | |
সংক্ষিপ্ত নাম | সিএফসি, সিএইচই | |
প্রতিষ্ঠিত | ১০ মার্চ ১৯০৫[২] | |
মাঠ | স্ট্যামফোর্ড ব্রিজ | |
ধারণক্ষমতা | ৪০,৮৩৪[৩] | |
স্থানাঙ্ক | ৫১°২৮′৫৪″ উত্তর ০°১১′২৮″ পশ্চিম / ৫১.৪৮১৬৭° উত্তর ০.১৯১১১° পশ্চিম | |
মালিক | রোমান আব্রামোভিচ | |
সভাপতি | ব্রুস বাক | |
প্রধান কোচ | টমাস টুখেল | |
লিগ | প্রিমিয়ার লীগ | |
২০২০-২১ | ৪র্থ | |
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট | |
| ||
চেলসি ফুটবল ক্লাব লন্ডনের ফুলহ্যাম এলাকায় অবস্থিত একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল দল। ১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ক্লাবটি ইংরেজ ফুটবলের শীর্ষ বিভাগ প্রিমিয়ার লিগে প্রতিযোগিতা করে। চেলসি ইংল্যান্ডের সবচেয়ে সফল ক্লাবগুলির মধ্যে অন্যতম। ক্লাবটি ত্রিশটির বেশি প্রতিযোগীতামূলক শিরোপা জিতেছে যার মধ্যে ছয়টি লীগ শিরোপা এবং ছয়টি ইউরোপীয় ট্রফি উল্লেখযোগ্য। তাদের নিজস্ব মাঠ হচ্ছে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজ।[৪]
ক্লাবটি এ পর্যন্ত বেশিরভাগ সময়ে ইংল্যান্ডের ফুটবলে শীর্ষ দশে অবস্থান করেছে। তারা দুটি সময়ে সফলতা পেয়েছে, একটি হচ্ছে ১৯৬০ দশকের শেষভাগ ও ১৯৭০ দশকের শুরুতে এবং ১৯৯০ দশকের শেষভাগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত। চেলসি প্রথম ইংলিশ লিগ শিরোপা অর্জন করে ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে। ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল সময়কালে আরো কিছু কাপ প্রতিযোগিতায় ক্লাবটি জয়লাভ করে। ১৯৯৭ সাল থেকে ২৩টি শিরোপা জিতে দলটি গত দুই দশক ধরে ধারাবাহিকভাবে সাফল্য অর্জন করছে। চেলসি নিজেদের ইতিহাসে আটটি এফ.এ. কাপ শিরোপা, পাঁচটি লীগ কাপ, দুটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগ, দুটি উয়েফা ইউরোপা লীগ, দুটি উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ, এবং একটি উয়েফা সুপার কাপ অর্জন করেছে। চেলসি হলো ইতিহাসের প্রথম ক্লাব যারা উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগ জেতার পরের বছরই উয়েফা ইউরোপা লীগ জিতেছে।[৫] চেলসি উয়েফার তিনটি মূল ক্লাব প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করা পাঁচটি দলের একটি, উয়েফা ত্রয়ী জয়ী প্রথম ইংরেজ ক্লাব এবং চ্যাম্পিয়ন্স লীগ জয়ী একমাত্র লন্ডনের ক্লাব।
ক্লাবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক হচ্ছে রাজকীয় নীল রংয়ের জামা ও শর্টস এবং সাদা মোজা। নিজেদের ভাবমূর্তি আধুনিকায়নের জন্য নিজেদের ইতিহাসে বেশ কয়েকবার ক্লাবটি নিজেদের প্রতীক পরিবর্তন করেছে। বর্তমান প্রতীকে একটি রাজকীয় নীল সিংহকে একটি লাঠি ধরে থাকতে দেখা যায়, যা ক্লাবটির ১৯৫০ এর দশকের একটি প্রতীকের আধুনিক রূপ।[৬] ইংলিশ ফুটবলের ইতিহাসে সর্বকালের গড় উপস্থিতির তালিকায় ক্লাবটির অবস্থান ষষ্ঠ। চেলসি যুক্তরাজ্যের অন্যতম জনপ্রিয় দল। তাদের সমর্থক সংখ্যা আনুমানিক চার মিলিয়ন।[৭] এছাড়া জনপ্রিয় সংস্কৃতিতেও ক্লাবের ভূমিকা রয়েছে। বিভিন্ন চলচ্চিত্র ও গানে চেলসি অংশ নিয়েছে। ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০১৭ সালের একটি জরিপে বিশ্বের সবচেয়ে দামী ক্লাবগুলোর তালিকায় চেলসির অবস্থান ৭ম এবং ২০১৬-১৭ মৌসুমে ৪ কোটি ২৮ লাখ পাউন্ড উপার্জন করে ক্লাবটি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি উপার্জন করা ক্লাবগুলোর মধ্যে অষ্টম স্থান অর্জন করে। ২০০৩ সাল থেকে ক্লাবটির মালিক রুশ-ইসরায়েলি বিলিওনিয়ার রোমান আব্রামোভিচ।[৮]
ইতিহাস
১৯০৪ সালে একটি ফুটবল মাঠ হিসেবে তৈরির উদ্দেশ্য নিয়ে গাস মিয়ার্স স্টাম্ফোর্ড ব্রিজ অ্যাথলেটিক স্টেডিয়াম কিনে নেন। নিকটবর্তী ফুলহাম ফুটবল ক্লাবের কাছে মাঠটি ইজারা দেওয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে তিনি মাঠটি ব্যবহার করার জন্য নিজের একটি ক্লাব প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। যেহেতু তখন উক্ত এলাকা ফুলহামের নিজের নামে একটি ক্লাব তখনই ছিলো, মিয়ার্স নিজের ক্লাবের জন্য পার্শ্ববর্তী এলাকা চেলসির নামটি বেছে নেন। কেন্সিংটন ফুটবল ক্লাব, স্টাম্ফোর্ড ব্রিজ ফুটবল ক্লাব এবং লন্ডন ফুটবল ক্লাব এর মতো নামগুলোও বিবেচনা করা হয়েছিল।[৯]
স্টেডিয়াম
চেলসির শুধু একটি ঘরের মাঠ রয়েছে যা হলো স্ট্যামফোর্ড ব্রিজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে তারা সেখানে খেলে আসছে। এটি আনুষ্ঠানিকভাবে ১৮৭৭ সালের এপ্রিল মাসে খোলা হয়েছিলো। প্রথম ২৮ বছর এটি লন্ডন অ্যাথলেটিক ক্লাব কর্তৃক অ্যাথলেটিকস মিটিংয়ের ক্রীড়াঙ্গন হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিলো। এখানে তখন ফুটবল খেলা হতো না। ১৯০৪ সালে ব্যবসায়ী গাস মিয়ার্স এবং তার ভাই জোসেফ এই মাঠটি অধিগ্রহণ করে। তারা ফুটবল ম্যাচ পরিচালনা করার লক্ষ্যে নিকটস্থ ১২.৫ একর (৫১,০০০ বর্গমিটার) জমিও (আগে একটি বড় বাজারের বাগান) কিনেছিলেন।[১০] স্ট্যামফোর্ড ব্রিজটি মিয়ার্স পরিবারের জন্য ডিজাইন করেছিলেন প্রখ্যাত ফুটবল স্থপতি আর্চিবাল্ড লিচ। তিনি ওল্ড ট্র্যাফোর্ড, আইব্রক্স, ক্রেভেন কটেজ এবং হ্যাম্পডেন পার্কের নকশাও করেছিলেন।[১১] বেশিরভাগ ফুটবল ক্লাব প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং তারপরে খেলার জন্য মাঠ খুঁজেছিলো। তবে চেলসি স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো।
একটি খোলা বাটির মতো নকশা এবং আসনসহ একটি গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড দিয়ে শুরু করে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের মূল ধারণক্ষমতা ছিল প্রায় ১,০০,০০০। এটি ক্রিস্টাল প্যালেসের পরে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্টেডিয়াম হিসাবে তৈরি হয়েছিলো।[১০] ১৯৩০ এর দশকের শুরুর দিকে মাঠের দক্ষিণ পাশে ছাদ নির্মিত হয় যা স্ট্যান্ডের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ ঢেকে রাখে। ছাদটি ঢেউ খেলানো লোহার শেডের অনুরূপ হওয়ায় এই স্ট্যান্ডটি "শেড এন্ড" নামে পরিচিতি লাভ করে। যদিও এই নামটি প্রথমে কে তৈরি করেছিলেন তা জানা যায়নি। ১৯৬০ এর দশক থেকে শুরু করে এটি চেলসির সবচেয়ে অনুগত এবং জোরালো সমর্থকদের বাড়ি হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।[১০] ১৯৩৯ সালে "নর্থ স্ট্যান্ড" নামে আরেকটি ছোট আসনযুক্ত স্ট্যান্ড যুক্ত করা হয়, যা ১৯৭৫ সালে ভেঙে ফেলার আগ পর্যন্ত ছিলো।[১০]
সমর্থন
চেলসি বিশ্বের সর্বাধিক সমর্থিত ফুটবল ক্লাবগুলির মধ্যে অন্যতম।[১২][১৩] ইংলিশ ফুটবলে তাদের সর্বকালের সর্বমোট ষষ্ঠ সর্বোচ্চ উপস্থিতি রয়েছে[১৪] এবং স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের নিয়মিত ৪০,০০০ এরও বেশি অনুরাগীকে আকর্ষণ করে। তারা ২০১৩-১৪ মৌসুমে গড় উপস্থিতি ৪১,৫৭২ নিয়ে সপ্তম সেরা সমর্থিত প্রিমিয়ার লিগ দল ছিলো।[১৫] চেলসির ঐতিহ্যবাহী সমর্থকবৃন্দ গোটা গ্রেটার লন্ডন অঞ্চল জুড়ে রয়েছে। এর মধ্যে যেমন হ্যামারস্মিথ এবং ব্যাটারসির মতো শ্রমজীবী এলাকার বাসিন্দারা আছে, তেমনি চেলসি এবং কেনসিংটনের মতো ধনী অঞ্চল এবং হোম কাউন্টিও অবস্থিত। যুক্তরাজ্য এবং সারা বিশ্বে অসংখ্য স্বীকৃত সমর্থক ক্লাব রয়েছে।[১৬] ২০০৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে, বার্ষিক জার্সি বিক্রিতে চেলসি বিশ্বজুড়ে চতুর্থ স্থান অর্জন করেছে। যার বিক্রির পরিমাণ ছিলো গড়ে ৯১০,০০০।[১৭] ২০১৮ সালে, চেলসির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলিতে ৭২.২ মিলিয়ন অনুসরণকারী ছিলো, যা ফুটবল ক্লাবগুলির মধ্যে চতুর্থ সর্বোচ্চ।[১৮]
চেলসি সমর্থকরা ম্যাচের সময় বিভিন্ন গান গায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হচ্ছে "কেয়ারফ্রি" ("লর্ড অফ দ্য ডান্স" এর সুরে, যার কথা সম্ভবত সমর্থক মিক গ্রিনাওয়ে লিখেছিলেন),[১৯][২০] "টেন ম্যান ওয়েন্ট টু মো", "উই অল ফলো দ্য চেলসি" ("ল্যান্ড অফ হোপ এন্ড গ্লোরি" এর সুরে), "জিগা জাগা" এবং উদ্যাপন সঙ্গীত "সেলারি"। শেষ গানটি গাওয়ার সাথে সাথে প্রায়শই সমর্থকরা একে অপরের দিকে সেলারি নিক্ষেপ করে। তবে ২০০৭ সালের লীগ কাপ ফাইনালে আর্সেনাল মিডফিল্ডার সেস্ক ফেব্রেগাসের সাথে হওয়া একটি ঘটনার পরে স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের ভিতরে এই সবজি নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো।[২১] চেলসি সমর্থকরা ১৯৭০ এবং ১৯৮০-এর দশকে বিশেষ করে ফুটবল গুণ্ডামীর সাথে যুক্ত ছিলেন। ক্লাবটির "ফুটবল ফার্ম", যা প্রথমে চেলসি শেড বয়েজ হিসাবে পরিচিত ছিল এবং পরে চেলসি হেডহান্টারস নামে, ফুটবল সহিংসতার জন্য জাতীয়ভাবে কুখ্যাতি অর্জন করেছিলো। ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের ইন্টার সিটি ফার্ম এবং মিলওয়ালের বুশওয়্যাকার্সের মতো অন্যান্য ক্লাবের গুন্ডা সংস্থাগুলির পাশাপাশি তারা ম্যাচের আগে, ম্যাচের সময় এবং পরে সহিংসতার ঘটনা ঘটাতো।[২২] ১৯৮০-এর দশকে গুন্ডামির ঘটনা বৃদ্ধির ফলে তাদের পিচে আক্রমণ চালানো থেকে বিরত রাখার উদ্দেশ্যে চেয়ারম্যান কেন বেটস বৈদ্যুতিক বেড়া নির্মাণের প্রস্তাব করেছিলেন। গ্রেটার লন্ডন কাউন্সিল সেই প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করেছিলো।[২৩]
১৯৯০ এর দশক থেকে কঠোর পুলিশিং, মাঠে সিসিটিভি এবং অল-সিটার স্টেডিয়ামের আবির্ভাবের ফলে খেলায় দর্শক গন্ডগোল উল্লেখযোগ্য রকম হ্রাস পেয়েছে।[২৪] ক্লাবটি নিজেদের মাঠের ম্যাচগুলোর পরিবেশের উন্নতি করতে দ্য ব্যাক টু শেড ক্যাম্পেইনটি চালু করেছিল যা প্রচুর সফলতা লাভ করে। হোম অফিসের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০০৯-১০ মৌসুমে ১২৬ জন চেলসি সমর্থকদের ফুটবল-সম্পর্কিত অপরাধের জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছিলো যা লীগে তৃতীয় সর্বোচ্চ এবং ২৭টি নিষেধাজ্ঞার আদেশ জারি করা হয়েছিলো যা লীগের মধ্যে পঞ্চম সর্বোচ্চ।[২৫]
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
চেলসির সাথে উত্তর লন্ডনের ক্লাব আর্সেনাল এবং টটেনহ্যাম হটস্পারের দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা রয়েছে।[২৬][২৭] লিডস ইউনাইটেডের সাথে ১৯৬০ এবং ১৯৭০ এর দশকে বেশ কয়েকটি উত্তপ্ত এবং বিতর্কিত ম্যাচের মাধ্যমে এক শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরম্ভ হয়েছিলো। এর মধ্যে ১৯৭০ সালের এফএ কাপ ফাইনাল উল্লেখযোগ্য।[২৮] কাপ প্রতিযোগিতায় বারবার সংঘর্ষের পরে লিভারপুলের সাথে সম্প্রতি একটি প্রতিযোগিতা তৈরি হয়েছে।[২৯][৩০] চেলসির নিকটস্থ পশ্চিম লন্ডনের দল ব্রেন্টফোর্ড, ফুলহ্যাম এবং কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্সকে সাধারণত প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে বিবেচনা করা হয় না। কারণ ক্লাবগুলি প্রায়শই পৃথক বিভাগে থাকায় তাদের মধ্যকার ম্যাচের সংখ্যা খুব সীমিত।[৩১]
প্ল্যানেটফুটবল.কমের ২০০৪ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে চেলসি ভক্তরা তাদের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিবেচনা করে: আর্সেনাল, টটেনহাম হটস্পার এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। একই সমীক্ষায়, আর্সেনাল, ফুলহাম, লিডস ইউনাইটেড, কিউপিআর, টটেনহ্যাম এবং ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের ভক্তরা তাদের তিনটি প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে একটি হিসাবে চেলসিকে দাবি করে।[৩২] ২০০৮ সালে দ্য ফুটবল ফ্যানস সেনসাসের পরিচালিত একটি জরিপে চেলসি ভক্তরা তাদের সবচেয়ে অপছন্দ ক্লাব হিসাবে লিভারপুল, আর্সেনাল এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে উল্লেখ করে। একই সমীক্ষায় "আপনি অন্য কোন ইংরেজ ক্লাবকে সবচেয়ে বেশি অপছন্দ করেন?" এই প্রশ্নের শীর্ষ উত্তর ছিল "চেলসি"।[৩৩] সারা দেশের শীর্ষ চারটি লীগ বিভাগের ১২০০ সমর্থকদের মধ্যে পরিচালিত ২০১২ সালের একটি জরিপে দেখা গেছে যে অনেক ক্লাবের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ২০০৩ সালের পর থেকে পরিবর্তিত হয়েছিলো। চেলসি ভক্তরা জানিয়েছিলো যে তারা টটেনহামকে আর্সেনাল এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের উপরে তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে বিবেচনা করে। এছাড়া, আর্সেনাল, ব্রেন্টফোর্ড, ফুলহাম, লিভারপুল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, কিউপিআর, টটেনহ্যাম এবং ওয়েস্ট হ্যামের ভক্তরা চেলসিকে তাদের শীর্ষ তিনটি প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে মনে করেছিলো।[৩৪]
খেলোয়াড়গণ ও কোচ
বর্তমান কোচ
ক্লাবের বর্তমান কোচ জার্মানির টমাস টুখেল। তিনি ২৬ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে কোচ হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
বর্তমান দল
- ২০ অক্টোবর ২০২০ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[৩৫]
টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।
|
|
চুক্তিবিহীন খেলোয়াড়
টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।
|
চুক্তিবদ্ধ অন্যান্য খেলোয়াড়
টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।
|
|
ধারে অন্য দলে
টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।
|
|
বর্ষসেরা খেলোয়াড়
|
|
|
সূত্র: চেলসি এফ.সি.
উল্লেখযোগ্য ম্যানেজার
নিম্নলিখিত ম্যানেজাররা চেলসির দায়িত্ব থাকাকালীন সময়ে কমপক্ষে একটি ট্রফি জিতেছিলেন:
নাম | মেয়াদকাল | শিরোপা |
---|---|---|
টেড ড্রেক | ১৯৫২-১৯৬১ | প্রথম বিভাগ চ্যাম্পিয়নশীপ, চ্যারিটি শিল্ড |
টমি ডোচার্টি | ১৯৬২-১৯৬৭ | লীগ কাপ |
ডেভ সেক্সটন | ১৯৬৭-১৯৭৪ | এফএ কাপ, উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ |
জন নিল | ১৯৮১-১৯৮৫ | দ্বিতীয় বিভাগ চ্যাম্পিয়নশীপ |
জন হলিন্স | ১৯৮৫-১৯৮৮ | ফুল মেম্বার্স কাপ |
ববি ক্যাম্পবেল | ১৯৮৮-১৯৯১ | দ্বিতীয় বিভাগ চ্যাম্পিয়নশীপ, ফুল মেম্বার্স কাপ |
রুড হুলিট | ১৯৯৬-১৯৯৮ | এফএ কাপ |
জিয়ানলুকা ভিয়ালি | ১৯৯৮-২০০০ | এফএ কাপ, লীগ কাপ, চ্যারিটি শিল্ড, উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ, উয়েফা সুপার কাপ |
জোসে মরিনহো | ২০০৪-২০০৭ ২০১৩-২০১৫ |
৩ প্রিমিয়ার লীগ, ৩ লীগ কাপ, এফএ কাপ, কমিউনিটি শিল্ড |
গাস হিডিঙ্ক | ২০০৯ ২০১৫-২০১৬ |
এফএ কাপ |
কার্লো আনচেলত্তি | ২০০৯-২০১১ | প্রিমিয়ার লীগ, এফএ কাপ, কমিউনিটি শিল্ড |
রবার্তো দি মাতেও | ২০১২ | এফএ কাপ, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ |
রাফায়েল বেনিতেজ | ২০১২-২০১৩ | উয়েফা ইউরোপা লীগ |
অ্যান্তোনিও কন্তে | ২০১৬-২০১৮ | প্রিমিয়ার লীগ, এফএ কাপ |
মরিজিও সারি | ২০১৮-২০১৯ | উয়েফা ইউরোপা লীগ |
ব্যবস্থাপনা দল
পদ | কর্মচারী |
---|---|
প্রধান কোচ | টমাস টুখেল |
সহকারী প্রধান কোচ | এর্নো মিখেলস |
সহকারী কোচ | জোল্ত লো |
জো এডওয়ার্ডস | |
অ্যান্থনি ব্যারি[৩৬] | |
গোলরক্ষক কোচ | হেনরিক হিলারিও |
জেমস রাসেল | |
ফিটনেস কোচ | ম্যাট বির্নি |
উইল টালেট | |
টেকনিক্যাল অ্যান্ড পারফরম্যান্স এডভাইজার | পেটার চেক[৩৭] |
মেডিক্যাল পরিচালক | পাকো বিয়স্কা |
ধার সংক্রান্ত টেকনিক্যাল কোচ | কার্লো কুদিচিনি[৩৮] |
পাওলো ফেরেইরা | |
তোরে আন্দ্রে ফ্লো | |
ধার সংক্রান্ত গোলরক্ষক কোচ | ক্রিস্টফ ললিকন |
আন্তর্জাতিক স্কাউটিংয়ের প্রধান | স্কট ম্যাকল্যাক্লান |
টেকনিক্যাল মেন্টর | ক্লদ্ মাকেলেলে[৩৯] |
যুব উন্নয়নের প্রধান | নিল বাথ |
ডেভেলাপমেন্ট স্কোয়াড ম্যানেজার | অ্যান্ডি মায়ার্স |
অনূর্ধ্ব-১৮ ম্যানেজার | এড ব্র্যান্ড |
Source: Chelsea F.C.
সম্মাননা
ঘরোয়া
লীগ
- ১৯৫৪-৫৫, ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬, ২০০৯-২০১০, ২০১৪-১৫, ২০১৬-১৭
- ১৯৮৩-৮৪, ১৯৮৮-৮৯
কাপ
- এফ.এ. কাপ: ৮
- ১৯৬৯-৭০, ১৯৯৬-৯৭, ১৯৯৯-২০০০, ২০০৬-০৭, ২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১১-১২, ২০১৭-১৮
- লীগ কাপ: ৫
- ১৯৬৪-৬৫, ১৯৯৭-৯৮, ২০০৪-০৫, ২০০৬-০৭, ২০১৪-১৫
- এফএ চ্যারিটি শিল্ড/কমিউনিটি শিল্ড[৪১]: ৪
- ১৯৫৫, ২০০০, ২০০৫, ২০০৯
- ফুল মেম্বার্স কাপ: ২
- ১৯৮৬, ১৯৯০
ইউরোপীয়ান
- ২০১১-১২, ২০২০-২১
- ২০১২-১৩, ২০১৮-১৯
- ১৯৭০-৭১, ১৯৯৭-৯৮
- ১৯৯৮
তথ্যসূত্র
- ↑ "Chelsea's first cup final – a century ago"। Chelsea FC। ২৩ এপ্রিল ২০১৫। ২৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Team History – Introduction"। chelseafc.com। Chelsea FC। ২৭ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১১।
- ↑ "Premier League Handbook 2019/20" (পিডিএফ)। Premier League। পৃষ্ঠা 14। ২৭ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০২০।
- ↑ https://www.chelseafc.com/en/about-chelsea/about-the-club/general-club-information
- ↑ "Trophy Cabinet"। chelseafc.com। Chelsea FC। ২৪ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৮।
- ↑ "Chelsea centenary crest unveiled"। BBC। ২০০৪-১১-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-০২।
- ↑ "Chelsea voted one of UK's top brands"। chelseafc.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৯-২৮।
- ↑ "Russian businessman buys Chelsea"। BBC। ২০০৩-০৭-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-১১।
- ↑ Glanvill, John (1664?–1735)। Oxford Dictionary of National Biography। Oxford University Press। ২০১৭-১১-২৮।
- ↑ ক খ গ ঘ "Stadium History – Introduction"। chelseafc.com। Chelsea FC। ১২ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১২।
- ↑ Glanvill, Rick (২০০৬)। Chelsea FC: The Official Biography। পৃষ্ঠা 69–71।
- ↑ Anderson, Jamie। "Chelsea are a more universally loved club! Blues chief lauds 400million fan base"। Daily Express। London। ৩ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "The world's most popular football club revealed: Man United, Liverpool F.C., Arsenal F.C., Barca, Real or Chelsea?"। talkSPORT। ১৩ অক্টোবর ২০১১। ২১ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "All Time League Attendance Records"। nufc.com। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫। ৬ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৬। Please note, pre-war figures come from unreliable sources.
- ↑ "Attendances (at home)"। Soccerstats.com। ২৮ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৭।
- ↑ "Supporters Clubs Map"। chelseafc.com। ২৩ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "EXCLUSIVE: Manchester United and Real Madrid top global shirt sale charts"। Sporting Intelligence। ৮ অক্টোবর ২০১২। ১০ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ "The 20 most popular rich-list football teams on social media"। Business Insider। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৯।
- ↑ Glanvill, Rick (২০০৬)। Chelsea FC: The Official Biography। পৃষ্ঠা 150।
- ↑ ""Carefree" audio sample"। Fanchants.com। ১০ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ Murray, Scott (১৭ এপ্রিল ২০০২)। "Fans sent spinning after tossing salad"। The Guardian। ৫ জুন ২০০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০০৭।
- ↑ "Making a new start"। BBC News। ২ মে ২০০২। ১২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০০৭।
- ↑ "Bates: Chelsea's driving force"। BBC Sport। ২ জুলাই ২০০৩। ১২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০০৭।
- ↑ "Soccer hooliganism: Made in England, but big abroad"। BBC News। ২ জুন ১৯৯৮। ১২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০০৭।
- ↑ "Statistics on football-related arrests and banning orders"। Home Office। নভেম্বর ২০১০। ১৭ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১১।
- ↑ Glanvill, Rick (২০০৬)। Chelsea FC: The Official Biography। পৃষ্ঠা 312–318।
- ↑ "A brief history of the Arsenal-Chelsea rivalry and why it matters"। The Guardian। ২২ এপ্রিল ২০১৫। ১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ Glanvill, Rick (২০০৬)। Chelsea FC: The Official Biography। পৃষ্ঠা 321–325।
- ↑ "Six very modern football rivalries"। TalkSport। ১৯ মে ২০১১। ২৫ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১১।
- ↑ "A brief guide to Chelsea's rivalry with Liverpool"। The Guardian। ২৯ অক্টোবর ২০১৫। ৩০ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ Glanvill, Rick (২০০৬)। Chelsea FC: The Official Biography। পৃষ্ঠা 311।
- ↑ "Football Rivalries: The Complete Results"। Planetfootball.com। ১৭ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০০৭।
- ↑ "The London Football Report 2008" (পিডিএফ)। Football Fans Census। ১ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৮।
- ↑ "Football Rivalries: The Survey"। The Daisy Cutter। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১২। ১৮ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৮।
- ↑ "First team"। Chelsea FC। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Lampard adds coach to his backroom staff"। Chelsea F.C.। ২৫ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Petr Cech appointed Technical and Performance Advisor"। Chelsea F.C.। ২১ জুন ২০১৯। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Carlo Cudicini takes on role coaching Chelsea loan players"। Chelsea F.C.। ২ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Claude Makelele returns to Chelsea in a new coaching role"। Chelsea F.C.। ২ আগস্ট ২০১৯। ২০ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ Until 1992, when the Premier League was formed, the top tier of English football was known as the First Division
- ↑ The trophy was known as the Charity Shield until 2002, and as the Community Shield ever since.
- Batty, Clive (২০০৪)। Kings of the King's Road: The Great Chelsea Team of the 60s and 70s। Vision Sports Publishing Ltd। আইএসবিএন ০-৯৫৪৬৪২৮-১-৩।
- Batty, Clive (২০০৫)। A Serious Case of the Blues: Chelsea in the 80s। Vision Sports Publishing Ltd। আইএসবিএন ১-৯০৫৩২৬-০২-৫।
- Glanvill, Rick (২০০৬)। Chelsea FC: The Official Biography – The Definitive Story of the First 100 Years। Headline Book Publishing Ltd। আইএসবিএন ০-৭৫৫৩-১৪৬৬-২।
- Hadgraft, Rob (২০০৪)। Chelsea: Champions of England 1954–55। Desert Island Books Limited। আইএসবিএন ১-৮৭৪২৮৭-৭৭-৫।
- Harris, Harry (২০০৫)। Chelsea's Century। Blake Publishing। আইএসবিএন ১-৮৪৪৫৪-১১০-X।
- Ingledew, John (২০০৬)। And Now Are You Going to Believe Us: Twenty-five Years Behind the Scenes at Chelsea FC। John Blake Publishing Ltd। আইএসবিএন ১-৮৪৪৫৪-২৪৭-৫।
- Matthews, Tony (২০০৫)। Who's Who of Chelsea। Mainstream Publishing। আইএসবিএন ১-৮৪৫৯৬-০১০-৬।
- Mears, Brian (২০০৪)। Chelsea: A 100-year History। Mainstream Sport। আইএসবিএন ১-৮৪০১৮-৮২৩-৫।
- Mears, Brian (২০০২)। Chelsea: Football Under the Blue Flag। Mainstream Sport। আইএসবিএন ১-৮৪০১৮-৬৫৮-৫।