বিষয়বস্তুতে চলুন

কলকাতা মেট্রো লাইন ৩

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(আইআইএম কলকাতা মেট্রো স্টেশন থেকে পুনর্নির্দেশিত)
কলকাতা মেট্রো লাইন ৩
২০২০ সালে কলকাতা মেট্রোর জোকা-এসপ্ল্যানেড রেলপথের উত্তোলিত বিভাগের নির্মাণাধীন একটি অংশ
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
অন্য নামজোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো
স্থিতিআংশিক চালু - জোকা - মাঝেরহাট
মালিকমেট্রো রেলওয়ে, কলকাতা
অঞ্চলকলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ
বিরতিস্থল
স্টেশন১২ (চালু - ৭)
পরিষেবা
ধরনউচ্চগতির রেল
ব্যবস্থাকলকাতা মেট্রো
পরিচালকমেট্রো রেলওয়ে, কলকাতা
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্য১৬.৭২ কিলোমিটার (১০.৩৯ মা) (মোট)
৬.৫ কিলোমিটার (৪.০ মা) (চালু)
ট্র্যাকসংখ্যা
বৈশিষ্ট্যউত্তলিত ও ভূগর্ভস্থ
ট্র্যাক গেজ১,৪৩৫ এমএম
চালন গতি৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৫০ মা/ঘ)

কলকাতা মেট্রো লাইন ৩ বা জোকা-এসপ্ল্যানেড মেট্রো হল কলকাতা মেট্রো এর একটি লাইন। এটি দক্ষিণ কলকাতার জোকা থেকে মধ্য কলকাতার এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত নির্মাণ করা হবে। এই পথের মোট দৈর্ঘ্য হবে ১৬.৭২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৮.২২ কিলোমিটার হল ভূগর্ভস্থ ও ৮.৩২ কিলোমিটার হল উত্তোলিত পথ।[] এই মেট্রো পথের জোকা থেকে মোমিনপুর পর্যন্ত উত্তোলিত পথে ও মোমিনপুর থেকে বিবাদিবাগ পর্যন্ত ভূগর্ভস্থ পথে নির্মাণ করা হবে। বর্তমানে ৬.৫ কিমি জোকা থেকে মাঝেরহাট অংশে পরিষেবা চালু করা হয়েছে। এই অংশে ৬টি স্টেশন রয়েছে।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

প্রারম্ভিক প্রস্তাব

[সম্পাদনা]

১৯৬৯ সালে কলকাতার যানজট সমস্যা সমাধানে মেট্রোপলিটান ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট (রেলওয়ে) নামে একটি প্রকল্প গৃহীত হয়। এই প্রকল্পের প্রতিবেদনে কলকাতার যানজট সমস্যার সমাধানে দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু করা ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প পথ নেই বলে জানানো হয়। ১৯৭১ সালে প্রকাশিত প্রকল্পের মাস্টার প্ল্যানে কলকাতার জন্য মোট ৯৭.৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৩ টি মেট্রো লাইনের প্রস্তাব দেওয়া হয়।[] যার মধ্যে অন্যতম ছিল দক্ষিণেশ্বর-ঠাকুরপুকুর করিডোর। তবে সেই সময়ে এই রেলপথটি গুরুত্ব পাইনি।[] বর্তমানে ওই প্রস্তাবিত করিডোর দক্ষিণ অংশ নিয়ে নির্মিত হচ্ছে কলকাতা মেট্রো লাইন ৩।

পরবর্তীতে প্রস্তাব ও অনুমোদন

[সম্পাদনা]

২০১০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি "২০১০-১১ রেল বাজেট"-এ তৎকালীন রেলমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতা মেট্রো রেলের নতুন ৪ টি রেলপথের অনুমোদন করেন। এই চারটি রেলপথের মধ্যে অন্যতম ছিল জোকা-বিবাদী বাগ মেট্রো (লাইন ৩)।[] ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জোকার কাছে জোকা-বিবাদি বাগ মেট্রো প্রকল্পের শিলান্যাস করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল[] ২০১১-২০১২ রেল বাজেটে প্রকল্পটির নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ২৬১৯,০২,০০,০০০ টাকা এবং নির্মাণ কাজের জন্য ৯৫২,১৬,০০,০০০ টাকা অনুমোদন করা হয়।[]

উদ্বোধন

[সম্পাদনা]

জোকা মেট্রো স্টেশন থেকে তারাতলা মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত ৬.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোপথে ২০২২ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর প্রথম বার ট্রেনের মহড়া দৌড় শুরু হয়েছিল।[] কলকাতা মেট্রো লাইন ৩-এর জোকা-তারাতলা মেট্রোপথে দেড় মাসের মহড়া দৌড়ের পরে ২০২২ সালের ১০ই নভেম্বর বৃহস্পতিবার ওই পথে মেট্রোর যাবতীয় পরিকাঠামো খতিয়ে দেখা হয়েছিল। উত্তর সীমান্ত রেলের ভারপ্রাপ্ত রেলওয়ে সেফটি কমিশনার লতিফ খানের নেতৃত্বে একটি বিশেষ দল জোকা থেকে তারাতলা পর্যন্ত ৬.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোপথে ট্রেন চালানোর যাবতীয় পরিকাঠামো পরীক্ষা করেছিল।[] রেল ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে জোকা-তারাতলা মেট্রোপথে মেট্রো পরিষেবা চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র প্রদান করেছিল।[] [] অবশেষে ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গুজরাট থেকে লাইনটির সূচনা করেন। ২ জানুয়ারি ২০২৩ এ যাত্রি চলাচল শুরু হয়। কোভিড মহামারীর জন্য অটোমেটিক সিগন্যাল ব্যবস্থা চালু করা যায়নি, তাই বর্তমানে একটিমাত্র ট্রেন পরিষেবা দিচ্ছে।

তারপর দীর্ঘ অপেক্ষর পর অবশেষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ৬ই মার্চ ২০২৪ মাঝেরহাট স্টেশন উদ্বোধন করেন। ১৫ মার্চ ২০২৪ এ যাত্রি চলাচল শুরু হয়। বর্তমানে অটোমেটিক সিগন্যাল ব্যবস্থা চালু কর হয়েছে।

কলকাতা মেট্রো লাইন ৩

১৬.৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ লাইন ৩ সুড়ঙ্গ ও উত্তোলিত রেলপথ নিয়ে গঠিত। রেলপথটির জোকা-মাঝেরহাট বিভাগটি উত্তোলিত রেলপথ এবং মাঝেরহাট-এস্প্লানেট বিভাগটি সুড়ঙ্গ রেলপথ ব্যবহার করে। সুড়ঙ্গযুক্ত অংশগুলি মোটামুটি দৈর্ঘ্যে ৬ কিলোমিটার ( মাইল) দীর্ঘ।

জোকা-মাঝেরহাট বিভাগ

[সম্পাদনা]
উদ্বোধনের দিনে ১ম রান চলাকালীন তারাতলা মেট্রো স্টেশনে মেট্রো আসছে

রেলপথের দক্ষিণ প্রান্তের এই অংশটি রেলপথ দ্বারা গঠিত। এই অংশে রেলপথটি দক্ষিণে জোকা থেকে উত্তরে মাঝেরহাট পর্যন্ত বিস্তৃত। এই অংশের দক্ষিণ প্রান্তিক জোকা থেকে আইআইএম জোকা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

মাঝেরহাট-এসপ্ল্যানেড বিভাগ

[সম্পাদনা]

এই অংশের রেলপথ মাঝেরহাট স্টেশনের পরে সুড়ঙ্গে প্রবেশ করবে। সুড়ঙ্গ ডায়মন্ড হারবার রোডের নিচে দিয়ে বিস্তৃত হবে। খিদিরপুর মোড় হয়ে মেট্রো চলে যাবে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল। সেখান থেকে পারক স্ট্রিট হয়ে এসপ্ল্যানেড চলে যাবে মেট্রো। উত্তর-দক্ষিণ মেট্রোর পার্ক ষ্ট্রিট এবং এসপ্ল্যানেড স্টেশনের সঙ্গে যুক্ত থাকবে মাঝেরহাট-এসপ্ল্যানেড বিভাগের অংশটি। এই অংশের রেলপথের দক্ষিণ প্রান্তে মাঝেরহাট এবং উত্তর প্রান্তে এসপ্ল্যানেড স্টেশন অবস্থিত।[১০]

নকশা ও অবকাঠামো

[সম্পাদনা]

সুড়ঙ্গ

[সম্পাদনা]

সমান্তরাল দুটি ৬ কিলোমিটার (৩.৭ মা) দীর্ঘ সুড়ঙ্গ[১০] সুড়ঙ্গ খননকারী যন্ত্র (টিবিএম) দ্বারা নির্মিত হবে, যার প্রতিটি অভ্যন্তরীণ ব্যাস মিটার ( ফুট ইঞ্চি)। সুড়ঙ্গ দুটি ডায়মন্ড হারবার রোডের প্রায় ১৫ থেকে ১৮ মিটার নিচে দিয়ে নির্মিত হবে।[১১]

৬ কিলোমিটার (৩.৭ মাইল) সুড়ঙ্গ দুটি তিনটি প্রধান সুড়ঙ্গ বিভাগ দ্বারা নির্মিত হবে: একটি ভিক্টোরিয়া স্টেশন[১১] থেকে মোমিনপুর পর্যন্ত একটি ৩.২৭ কিলোমিটার (২.০৩ মা) দীর্ঘ সুড়ঙ্গ, অন্যটি ভিক্টোরিয়া স্টেশন থেকে এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত ২.১৯ কিলোমিটার (১.৩৬ মা) দীর্ঘ সুড়ঙ্গ।

রেল ট্র্যাক

[সম্পাদনা]

প্রথম পর্বের জন্য (জোকা - মাজেরহাট) ট্র্যাক ভারতেই তৈরী হয়েছে। ১০৮০ গ্রেড শক্ত মাথা রেল প্রথমবারের মতো দেশে তৈরী করে ব্যবহৃত হয়েছে যা এর আগে জাপান বা ইউরোপ থেকে আনা হতো। রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড এই রেলের বরাত দিয়েছে জিন্দাল ইস্পাত এবং শক্তি কোম্পানিকে। লখনৌ এ অবস্থিত রেলের গবেষণা ডিজাইন এবং মানক সংস্থা , তার সঙ্গে গুরগাঁও অবস্থিত রেল ইন্ডিয়া কারিগরি এবং অর্থনৈতিক পরিষেবা সংস্থা পূর্ণ মান পরীক্ষণের মাধ্যমে এর ছাড়পত্র দেয়। এই ট্র্যাক প্রায় ঘন্টায় ২৫০ কিমি গতির ট্রেন চালনায় সক্ষম। [১২]

স্টেশন

[সম্পাদনা]

রেলপথে মোট ১২ টি নতুন স্টেশন নির্মিত হবে এবং এর মধ্যে ২ টি স্টেশন আন্তঃবিনিময় স্টেশন হিসাবে নির্মিত হবে। সমস্ত স্টেশন পুরোপুরি সিসিটিভির অধীনে থাকবে।

এই লাইনটি ৩ টি পর্যায়ে নির্মিত হচ্ছে-

  1. জোকা থেকে মাঝেরহাট - ৬.৫ কিমি দীর্ঘ ৬টি স্টেশন সমেত (৩০ ডিসেম্বর ২০২২ থেকে চালু তারাতলা এবং মাঝেরহাট অবধি ৬ মার্চ ২০২৪ এ)
  2. মাঝেরহাট থেকে এসপ্ল্যানেড (প্রথম পর্বের সমাপ্তির পরে)
  3. জোকা থেকে ডায়মন্ড পার্ক (দ্বিতীয় ধাপ শেষ হওয়ার পরে)
লাইন ৩
নং স্টেশনের নাম অবস্থান পর্যায় খোলা হবে সংযোগ বিন্যাস স্থানাঙ্ক মন্তব্য
ডায়মন্ড পার্ক জোকা পরিকল্পিত Bus interchange বিবেকানন্দ মিশন স্কুল বাস স্টপ উত্তোলিত
আইআইএম
জোকা জোকা চালু Bus interchange জোকা বাস ডিপো

Bus interchange ডায়মন্ড পার্ক বাস স্টপ

উত্তোলিত ডায়মন্ড পার্ক নামেও পরিচিত
ঠাকুরপুকুর ঠাকুরপুকুর

Bus interchange ঠাকুরপুকুর থানা বাস স্টপ

Bus interchange ঠাকুরপুকুর বাজার বাস স্ট্যান্ড

সখেরবাজার বেহালা

Bus interchange ঠাকুরপুকুর বাস ডিপো

Bus interchange শিলপাড়া বাস স্টপ

Bus interchange বেহালা সাখেরবাজার মিনিবাস স্ট্যান্ড

Bus interchange কদমতলা বাস স্ট্যান্ড

শিলপাড়া নামেও পরিচিত
বেহালা চৌরাস্তা

Bus interchange বেহালা চৌরাস্তা বাস স্ট্যান্ড

বেহালা বাজার

Bus interchange বেহালা বাজার বাস স্টপ

তারাতলা অজন্তা সিনেমা , পাঠকপাড়া

Bus interchange অজন্তা সিনেমা বাস স্টপ

Bus interchange তারাতলা বাস স্ট্যান্ড

পাঠকপাড়া নামেও পরিচিত
মাঝেরহাট মাঝেরহাট, মিন্ট মাঝেরহাট স্টেশন

Bus interchange ডিএইচ রোড মিন্ট বাস স্টপ

Bus interchange মাঝেরহাট গুরুদুয়ারা বাস স্টপ

১০ মোমিনপুর মোমিনপুর নির্মাণাধীন Bus interchange মোমিনপুর বাস স্টপ উত্তলিত
১১ খিদিরপুর খিদিরপুর খিদিরপুর স্টেশন

Tram interchange খিদিরপুর ক্রসিং ট্রাম স্টপ,Bus interchange খিদিরপুর বাস স্টপ

উত্তোলিত
১২ ভিক্টোরিয়া ময়দান Tram interchange হেস্টিংস ট্রাম স্টপ

Bus interchange ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল বাস স্টপ

Bus interchange পিজি হাসপাতালের বাস স্টপ

Bus interchange বিড়লা প্ল্যানেটেরিয়াম বাস স্টপ

হেস্টিংস নামেও পরিচিত
১৩ পার্ক স্ট্রিট পার্ক স্ট্রিট Bus interchange পার্ক স্ট্রিট বাস স্টপ
১৪ এসপ্ল্যানেড এসপ্ল্যানেড Mainline rail interchange কলকাতা মেট্রো লাইন ১

Mainline rail interchange কলকাতা মেট্রো লাইন ২

Bus interchange এসপ্ল্যানেড বাস স্টেশন (ডাব্লুবিটিসি, সিটিসি, এসবিএসটিসি, এনবিএসটিসি)

Tram interchange এসপ্ল্যানেড ট্রাম ডিপো

আন্তর্জেলা বাস টার্মিনাস। ধর্মতলা / চৌরঙ্গী নামেও পরিচিত

বিদ্যুতায়ন এবং সংকেত

[সম্পাদনা]

কলকাতা মেট্রো লাইন ৩ এর সমগ্র অংশে তৃতীয় রেল দ্বারা ৭৫০ ভোল্ট ডিসি বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হবে।

কলকাতা মেট্রো লাইন ৩ এর জন্য একটি মাত্র ডিপো রয়েছে। এই ডিপো দক্ষিণ কলকাতার জোকাতে ৬২ একর জমিতে অবস্থিত।[১৩] এটি লাইন ৩ এর জোকা মেট্রো স্টেশনের সঙ্গে একটি উত্তোলিত রেলপথ দ্বারা সংযুক্ত রয়েছে।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "কলকাতার লাইফলাইন এবং টাউনশিপ লেভেল প্রজেক্ট"আনন্দবাজার পত্রিকা। ১৭ অক্টোবর ২০১৬। 
  2. "History of Kolkata Metro"। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০ 
  3. "Speech of Mamata Banerjee introducing the Railway Budget 2010-11 on 24 th February 2010" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা ৩৭। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০ 
  4. https://www.skyscrapercity.com/showthread.php?p=87779944
  5. "Assets-Acquisition, Construction and Replacement for 2011-12, METRO RAILWAY - KOLKATA" (পিডিএফ) 
  6. "জোকা-তারাতলা মহড়া দৌড় মেট্রো রেলের, অক্টোবরে চালু হতে পারে যাত্রী পরিষেবা"আনন্দবাজার। ১৮ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০২২ 
  7. "পরীক্ষায় বসল জোকা-তারাতলা মেট্রো"www.anandabazar.com। আনন্দবাজার পত্রিকা। ১৮ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০২২ 
  8. "শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে জোকা-তারাতলা মেট্রো পরিষেবা, মিলল রেলের সবুজসঙ্কেত"www.anandabazar.com। আনন্দবাজার পত্রিকা। ১৮ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০২২ 
  9. "রেলের সবুজ সংকেত পেল বেহালাবাসীর 'স্বপ্ন', কবে জোকা-তারাতলা মেট্রো চালু হবে?"bangla.hindustantimes.com। ১৮ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০২২ 
  10. "শুরু হবে জোকা মেট্রোর দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ৭ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০ 
  11. "ভিক্টোরিয়ায় মেট্রো স্টেশন!"। ৭ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০ 
  12. "Jindal for HH Track" 
  13. "জোকা ডিপোর নির্মাণ কাজ শুরু হতে পারে মাস দু'য়েকের মধ্যেই"। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০