সার্বভৌম রাষ্ট্রের তালিকা
এটি একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রসমূহের তালিকা যা সারাবিশ্বের রাষ্ট্রসমূহের রাজনৈতিক অবস্থান ও সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতির ওপর তথ্যসহ তাদের একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র তুলে ধরে|
তালিকাটিতে ২০৬টি দেশ লিপিভুক্ত আছে| দেশগুলো বিভক্ত করা হয়েছে দুটি পদ্ধতির ব্যবহার করে:
- জাতিসংঘ ব্যবস্থায় সদস্যপদ কলামটি দেশগুলোকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করে: জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য দেশ ও ২টি পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র,[১] এবং ১১টি অন্যান্য রাষ্ট্রসমূহ|
- সার্বভৌমত্বে দ্বন্দ্ব কলামটি দেশগুলোকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করে: ১৬টি রাষ্ট্রসমূহ যাদের সার্বভৌমত্ব বিষয়ে দ্বন্দ্ব আছে এবং ১৯০টি অন্যান্য রাষ্ট্রসমূহ|
এমন একটি তালিকা তৈরি করা একটি দুরূহ ও বিতর্কিত প্রক্রিয়া যেহেতু এমন কোনো সংজ্ঞা নেই যা জাতিগোষ্ঠীর ওপর রাষ্ট্রত্বের মানদণ্ড বিষয়ে বাধ্যবাধকতা আরোপ করে| এই তালিকাটির বিষয়বস্তু নির্ধারণে ব্যবহৃত মানদণ্ড সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্যের জন্যে অনুগ্রহ করে নিচের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মানদণ্ড অনুচ্ছেদটি দেখুন|
সার্বভৌম রাষ্ট্রসমূহের তালিকা
[সম্পাদনা]দেশের তালিকা
[সম্পাদনা]বাংলা, ইংরেজি, সরকারী, জাতীয় ও রাষ্ট্রের অন্যান্য গুরুত্বপূ্র্ণ ভাষায় দেশের নাম [Note ১] | জাতিসংঘ ব্যবস্থায় সদস্যপদ [Note ২] | সার্বভৌমত্বে দ্বন্দ্ব [Note ৩] | রাজনৈতিক অবস্থান ও সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য [Note ৫] |
---|---|---|---|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ বা পর্যবেক্ষক রাষ্ট্রসমূহ ↓ | ↓|||
আবখাজিয়া | আবখাজিয়া - Abkhazia →|||
আফগানিস্তান – Afghanistan
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
আলবেনিয়া – Albania
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
আলজেরিয়া – Algeria
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
অ্যান্ডোরা – Andorra
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | অ্যান্ডোরা একটি দ্বৈরাজ্য যেখানে রাষ্ট্রপ্রধানের পদ পদাধিকারবলে ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ও উর্গেলের রোমান ক্যাথলিক বিশপ, যিনি নিজেই ভ্যাটিকান কর্তৃক নিযুক্ত, যৌথভাবে ধরে রাখে|[৪] |
অ্যাঙ্গোলা – Angola
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা - Antigua and Barbuda | জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা একটি কমনওয়েলথ রাজ্য|[Note ৬] এর রয়েছে ১টি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল, বার্বুডা|[Note ৭][৫] |
আর্জেন্টিনা – Argentina
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | আর্জেন্টিনা ২৩টি প্রদেশ ও ১টি স্বায়ত্বশাসিত শহরের একটি সংঘ| আর্জেন্টিনা ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ ও দক্ষিণ জর্জিয়া ও দক্ষিণ স্যন্ডউইচ দ্বীপপুঞ্জের ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করে যদিও তা যুক্তরাজ্য তদারকি করে| [৬] আর্জেন্টিনা আর্জেন্টাইন অ্যান্টার্কটিকাকে নিজেদের জাতীয় সীমানার অংশ দাবি করে, তা সরকারিভাবে তিয়েররা দেল ফুয়েগো প্রদেশ, অ্যান্টার্কটিকা ও দক্ষিণ আটলান্টিক দীপপুঞ্জের একটি বিভাগ, যা যুক্তরাজ্য ও চিলির দাবির সঙ্গে সমাপতিত|[Note ৯][৭] |
আর্মেনিয়া – Armenia
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | পাকিস্তান দ্বারা স্বীকৃত নয়[৮][৯] | |
অস্ট্রেলিয়া – Australia
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | অস্ট্রেলিয়া একটি কমনওয়েলথ রাজ্য[Note ৬] এবং ৬টি অঙ্গরাজ্য ও ১০টি অঞ্চলের একটি সংঘ| অস্ট্রেলিয়ার বাহ্যিক শাসিত অঞ্চলগুলো হচ্ছে:
|
অস্ট্রিয়া – Austria
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য|[Note ৪] অস্ট্রিয়া ৯টি অঙ্গরাজ্যের একটি সংঘ (Bundesländer)| |
আজারবাইজান – Azerbaijan
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | আজারবাইজানের রয়েছে ২টি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল, নাখচিভান ও নাগোর্নো-কারাবাখ (Dağlıq Qarabağ)|[Note ৭] নাগোর্নো-কারাবাখে একটি দে ফ্যাক্টো বা কার্যত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে| |
বাহামা দ্বীপপুঞ্জ – The Bahamas
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | বাহামা দ্বীপপুঞ্জ একটি কমনওয়েলথ রাজ্য|[Note ৬] |
বাহরাইন – Bahrain
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
বাংলাদেশ – Bangladesh
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
বার্বাডোস - Barbados | জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | বার্বাডোস একটি কমনওয়েলথ রাজ্য|[Note ৬] |
বেলারুশ - Belarus
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
বেলজিয়াম - Belgium
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য|[Note ৪] বেলজিয়াম একটি সংঘ যা ভাষাগত সম্প্রদায় ও অঞ্চলে বিভক্ত| |
বেলিজ - Belize | জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | বেলিজ একটি কমনওয়েলথ রাজ্য|[Note ৬] |
বেনিন - Benin
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
ভুটান - Bhutan | জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
বলিভিয়া - Bolivia
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা - Bosnia and Herzegovina
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা দুটি সংঘটক ইউনিটের একটি সংঘ:
এবং ব্রচকো জেলা (Brčko District) যা একটি স্বশাসিত প্রশাসনিক ইউনিট|[Note ১০] |
বতসোয়ানা – Botswana
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
ব্রাজিল – Brazil
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | ব্রাজিল ২৬টি অঙ্গরাজ্য এবং ১টি যুক্তরাষ্ট্রীয় জেলার একটি সংঘ| |
ব্রুনাই – Brunei
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | ব্রুনাই স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের কিছু অংশের ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করে|[Note ১১] |
বুলগেরিয়া – Bulgaria
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য|[Note ৪] |
বুর্কিনা ফাসো[Note ১২] – Burkina Faso | জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
বার্মা – Burma
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
বুরুন্ডি – Burundi
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
কম্বোডিয়া – Cambodia
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
ক্যামেরুন – Cameroon
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
কানাডা [Note ১৪] - Canada
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | কানাডা একটি কমনওয়েলথ রাজ্য[Note ৬] এবং ১০টি প্রদেশ ও ৩টি অঞ্চলের একটি সংঘ| |
কেপ ভার্দ – Cape Verde
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র - Central African Republic
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
চাদ – Chad
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
চিলি – Chile
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | ইস্টার দ্বীপ ও হুয়ান ফার্নান্দেজ দ্বীপপুঞ্জ বালপারাইসো অঞ্চলে চিলির "বিশেষ অঞ্চলসমূহ" ("special territories")| চিলি অ্যান্টার্কটিকার কিছু অংশকে তার ম্যাজেলানস্ ই লা আন্টার্কটিকা চিলেনা অঞ্চলে একটি পরিকল্পিত সম্প্রদায় (commune) হিসেবে দাবি করে| এর দাবি যুক্তরাজ্য ও আর্জেন্টিনার সঙ্গে সমাপতিত|[Note ৯] |
চীন – China
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | চীন প্রজাতন্ত্র দ্বারা নিজস্ব বলে দাবিকৃত | গণচীনের আছে পাচটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল, গুয়াংজি, অভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়া, নিংজিয়া, জিনজিয়াং ও তিব্বত|[Note ৭] এছাড়াও এর কিছু বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলের ওপর সার্বভৌমত্ব রয়েছে, যেমন:
এদেশ আরও যেসব স্থান নিজেস্ব বলে দাবি করে:
ভারত জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ হিসেবে আকসাই চীন, যা গণচীন শাসিত, নিজস্ব বলে দাবি করে|[Note ১৬] গণচীন ২২টি জাতিসংঘের সদস্য দেশ ও ভ্যাটিকান, যা এর পরিবর্তে চীন প্রজাতন্ত্রকে স্বীকৃতি দেয়, দ্বারা স্বীকৃত নয়|[Note ১৭] |
চীন প্রজাতন্ত্র - Republic of China → তাইওয়ান | |||
কলম্বিয়া – Colombia
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
কোমোরোস – Comoros
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | কমোরোস ৩টি দ্বীপের একটি সংঘ যা ফ্রান্সের অংশ মায়োতকে এর চতুর্থ দ্বীপ হিসেবে নিজস্ব বলে দাবি করে|[Note ১৮][১২] বাংক দ্যু গেইসেরের ওপর ফরাসি সার্বভৌমত্বের সঙ্গে কমোরোসের দ্বন্দ্ব আছে|[৬] |
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র [Note ১৯] - Democratic Republic of the Congo
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
কঙ্গো প্রজাতন্ত্র [Note ২০] - Republic of the Congo
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
কুক দ্বীপপুঞ্জ | কুক দ্বীপপুঞ্জ - Cook Islands →জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
কোস্টা রিকা – Costa Rica
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
কোত দিভোয়ার – Côte d'Ivoire (আইভোরি কোস্ট - Ivory Coast)
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
ক্রোয়েশিয়া – Croatia
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
কিউবা – Cuba
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | |
সাইপ্রাস – Cyprus
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | তুরস্ক এবং উত্তর সাইপ্রাস দ্বারা স্বীকৃত নয় | ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য|[Note ৪] দ্বীপটির উত্তরপূর্বাংশ উত্তর সাইপ্রাসের কার্যত রাষ্ট্র | সাইপ্রাসের বৈদেশিক সম্পর্ক এবং সাইপ্রাস বিতর্ক দেখুন| তুরস্ক সাইপ্রাস প্রজাতন্ত্রকে "দক্ষিণ সাইপ্রাসের গ্রিক সাইপ্রিয়ট প্রশাসন" ("Greek Cypriot Administration of South Cyprus") বলে উল্লেখ করে|[১৩] |
চেক প্রজাতন্ত্র [Note ২১] - Czech Republic
|
জাতিসংঘের সদস্য দেশ | নেই | ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য|[Note ৪] |
জাতিসংঘের সদস্য দেশ বা পর্যবেক্ষক রাষ্ট্রসমূহ ↑ | ↑|||
↓ অন্যান্য রাষ্ট্রসমূহ ↓ |
অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মানদণ্ড
[সম্পাদনা]রাষ্ট্রীয়তার আধিপত্যবাদী আন্তর্জাতিক আইন মানা হচ্ছে রাষ্ট্রীয়তার ঘোষণামূলক তত্ত্ব, যা রাষ্ট্রকে আন্তর্জাতিক আইনের একজন ব্যক্তি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করে। যদি নিম্নলিখিত যোগ্যতার অধিকারী হয়: (ক) স্থায়ী জনসংখ্যা; (খ) একটি নির্ধারিত অঞ্চল; ( গ) সরকার এবং (ঘ) অন্যান্য রাজ্যের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষমতা। " রাষ্ট্রীয়তার মানদণ্ড হিসাবে স্বীকৃতিটি যে ডিগ্রিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত সে বিষয়ে বিতর্ক বিদ্যমান। রাজ্যত্বের ঘোষণামূলক তত্ত্ব, যার একটি উদাহরণ মন্টেভিডিও কনভেনশনে পাওয়া যায়, যুক্তি দেখায় যে রাষ্ট্রীয়তা নিখুঁতভাবে উদ্দেশ্য এবং অন্য রাজ্যগুলির দ্বারা রাষ্ট্রের স্বীকৃতি অপ্রাসঙ্গিক। বর্ণালীটির অপর প্রান্তে, রাষ্ট্রক্ষেত্রের গঠনমূলক তত্ত্বটি কেবলমাত্র রাষ্ট্রকে আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় ব্যক্তিরূপে সংজ্ঞায়িত করে কেবল যদি তা অন্য রাজ্যগুলির দ্বারা সার্বভৌম হিসাবে স্বীকৃত হয়। এই তালিকার উদ্দেশ্যে, অন্তর্ভুক্ত সমস্ত রাজ্য যে হয়:
(ক) স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে এবং প্রায়শই স্থায়ী জনবহুল অঞ্চলগুলির নিয়ন্ত্রণ হিসাবে বিবেচিত হয় বা
(খ) কমপক্ষে অন্য একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের দ্বারা সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃত মনে রাখবেন যে কিছু ক্ষেত্রে প্রথম দফার ব্যাখ্যার উপর মতামতের একটি বিভ্রান্তি রয়েছে, এবং কোনও সত্তা এটি বিতর্কিত কিনা তা সন্তুষ্ট কিনা।
উপরের মানদণ্ডের ভিত্তিতে, এই তালিকায় নিম্নলিখিত 206 সত্তা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:
কমপক্ষে একটি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র দ্বারা স্বীকৃত ২০৩ টি রাষ্ট্র দুটি রাজ্য যা স্থায়ীভাবে জনবহুল অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে এবং কেবল জাতিসংঘের অ-সদস্য সদস্যদের দ্বারা স্বীকৃত: নাগর্নো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্র, ট্রান্সনিস্ট্রিয়া এমন একটি রাষ্ট্র যা স্থায়ীভাবে জনবহুল অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে এবং অন্য কোনও রাষ্ট্রের দ্বারা স্বীকৃত নয়: সোমালিল্যান্ড
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ The names of the items in the list are given in Bengali English, as well as in the official, national, major minority, and historically important languages of the state. Where applicable, names in other languages are included in their original script, along with a transliteration in Roman characters. Except where mentioned, the source for the names in their official languages is the জাতিসংঘ Group of Experts on Geographical Names(UNGEGN, retrieved 24 February 2011), which uses romanisation systems approved by the জাতিসংঘ. The sources for flags are the main articles on these states. When other sources are used, these sources are mentioned. For a gallery of flags, see Gallery of sovereign-state flags.
- ↑ This column indicates whether or not a state is a member of the জাতিসংঘ.[৩] It also indicates which non-member states participate in the জাতিসংঘ ব্যবস্থা through membership in the আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা or one of the specialized agencies of the জাতিসংঘ. All জাতিসংঘ members belong to at least one specialized agency and are parties to the statute of the আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত.
- ↑ This column indicates whether or not a state is the subject of a major sovereignty dispute. Only states whose entire sovereignty is disputed by another state are listed. Minor territorial disputes are detailed in theFurther information.. column.
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ The member states of the European Union have transferred part of their sovereignty in the form of legislative, executive, and judicial powers to the institutions of the EU, which is an example of supranationalism. The EU has 27 member states.[১০]
- ↑ Information is included on:
- the extent to which a state's sovereignty is recognised internationally. More information can be found at List of states with limited recognition,
- membership in the ইউরোপীয় ইউনিয়ন,[Note ৪] where applicable,
- any overseas dependencies, if applicable, which are generally not part of the territory of the sovereign state,
- federal structure of the state, where applicable. More information can be found at Federated state,
- any autonomous areas inside the territory of the sovereign state,
- any situations where one person is the Head of State of more than one state,
- any major territorial disputes,
- any governments in exile recognised by at least one state.
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Commonwealth realms are members of the কমনওয়েলথ অফ নেশনস in which the head of state is Queen দ্বিতীয় এলিজাবেথ. The realms are sovereign states; see Relationship of the realms.
- ↑ ক খ গ For more information on divisions with a high degree of autonomy, see the List of autonomous areas by country.
- ↑ The Argentine Constitution (Art. 35) recognises the following denominations for আর্জেন্টিনা: "United Provinces of the Río de la Plata", "Argentine Republic" and "Argentine Confederation"; furthermore, it establishes the usage of "Argentine Nation" for purposes of legislation.
- ↑ ক খ গ The continent of Antarctica, including its outlying islands south of 60°S, are held in abeyance under the terms of the Antarctic Treaty System. Under this treaty, territorial claims in this region are neither recognised nor disputed. Claimant countries are Argentina, Australia, Chile, France, New Zealand, Norway, and the United Kingdom, with all those save Argentina and Chile mutually recognising each others claims.
- ↑ For more information about the division of Bosnia and Herzegovina, see Dayton Agreement and the text of The General Framework Agreement for Peace in Bosnia and Herzegovina ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ জুন ২০১৫ তারিখে (14 December 1995). Office of the High Representative. Retrieved 28 February 2011.
- ↑ ক খ The sovereignty over the Spratly Islands is disputed by China, Taiwan, Vietnam, and in part by Brunei, Malaysia, and the Philippines. Except for Brunei, each of these countries occupies part of the islands (see List of territorial disputes).
- ↑ Also known as Burkina; formerly referred to as Upper Volta, its official name until 1984.
- ↑ Burma's official short form name as used by the United Nations is "Myanmar". The government changed the state's official name in English from "Union of Myanmar" to "Republic of the Union of Myanmar" in October 2010.
- ↑ The legal name for Canada is the sole word; an officially sanctioned, though disused, name is Dominion of Canada (which includes its legal title); see: Name of Canada, Dominion.
- ↑ The Chinese sovereignty over the Paracel Islands is disputed by Vietnam and the Republic of China (see List of territorial disputes);
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Kashmir
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ See also Dates of establishment of diplomatic relations with the People's Republic of China and Foreign relations of the People's Republic of China.
- ↑ More information on more or less federal structures can be found at a List of federations.
- ↑ Also known as Congo-Kinshasa. Formerly referred to as Zaire, its official name from 1971 to 1997.
- ↑ Also known as Congo-Brazzaville.
- ↑ A simpler official short-form name has been encouraged by the Czech government: the English variant Czechia remains uncommon, but variants in Czech (Česko) and some other languages are more popular. See Name of the Czech Republic
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "United Nations Member States"। United Nations। ৩ জুলাই ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "Country names and code elements"। ISO।
- ↑ Press Release ORG/1469 (3 July 2006), retrieved 28 February 2011)
- ↑ "Andorra country profile"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ Government of Antigua and Barbuda। "Chapter 44: The Barbuda Local Government Act" (পিডিএফ)। Laws of Antigua and Barbuda। ২০১১-০৭-০৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-১০।
- ↑ ক খ "Disputes – International"। CIA World Factbook। ১৪ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ Government of the United States, Congress, Office of Technology Assessment (১৯৮৯)। Polar prospects: a minerals treaty for Antarctica। United States Government Printing Office। পৃষ্ঠা 43। আইএসবিএন 978-1-4289-2232-7। "Mutual recognition of claims has been limited to Australia, France, New Zealand, Norway, and the United Kingdom ... Chile and Argentina do not recognize each other's claims ..."
- ↑ Pakistan Worldview – Report 21 – Visit to Azerbaijan ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে Senate of Pakistan — Senate foreign relations committee, 2008
- ↑ Nilufer Bakhtiyar: "For Azerbaijan Pakistan does not recognise Armenia as a country" 13 September 2006 [14:03] – Today.Az
- ↑ Europa, retrieved 28 February 2011
- ↑ "Myanmar gets new flag, official name, anthem"। Reuters। ২১ অক্টোবর ২০১০। ২৭ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ Constitution of Comoros, Art. 1.
- ↑ See Republic of Turkey Ministry for European Union Affairs ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে Retrieved June 12, 2012.
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Federal Foreign Office of Germany (২২ এপ্রিল ২০০৯)। "Amtliche Bezeichnungen ausländischer Staaten in den Landessprachen" (পিডিএফ)। Government of Germany। ২২ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-১৪।
- Bissio, Roberto Remo, সম্পাদক (১৯৯৫)। The World: A Third World Guide: 1995/96। Montevideo: Instituto del Tercer Mundo। আইএসবিএন 9780855982911। ওসিএলসি 476299738।
- "Countries or areas, codes and abbreviations"। Statistics Division, United Nations। ১ এপ্রিল ২০১০।
- Davis, Tim (১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "World Countries and States List"। Timdavis.com.au।
- "Geographic Names" (পিডিএফ)। Department of Public Information, Cartographic Section, United Nations। ৭ সেপ্টেম্বর ২০০০।
- "ISO 3166-1 Country names and code elements"। International Organization for Standardization। ২০১০।
- "List of countries, territories and currencies"। Publications Office of the European Union। ৪ মে ২০১০।
- Madore, David (৩ আগস্ট ২০০৩)। "How many countries are there in the world?"। Madore.org।
- "The World Factbook"। United States: Central Intelligence Agency। ২০১০। ১২ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১২।
- World of Information (Firm), and International Chamber of Commerce (২০০৩)। Middle East Review 2003/04: The Economic and Business Report (27th সংস্করণ)। London: Kogan Page। পৃষ্ঠা 161। আইএসবিএন 9780749440664। ওসিএলসি 51992589।