উইকিপিডিয়া:আলোচনাসভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: MdaNoman কর্তৃক ১ বছর পূর্বে "আকীদা ও ইসলামী ধর্মতত্ত্ব নিবন্ধ বিষয়ে" অনুচ্ছেদে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MdaNoman (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
MdaNoman (আলোচনা | অবদান)
৯৪ নং লাইন: ৯৪ নং লাইন:


== [[আকীদা]] ও [[ইসলামী ধর্মতত্ত্ব]] নিবন্ধ বিষয়ে ==
== [[আকীদা]] ও [[ইসলামী ধর্মতত্ত্ব]] নিবন্ধ বিষয়ে ==
{{atop
| status =
| result = সকপাপেটারের প্রস্তাবনা খতিয়ে দেখা হয়নি।<b>[[ব্যবহারকারী:MdaNoman|<span style="font-size:110%;font-family:Serif;color:#6705FB">~ '''নোমান'''</span>]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:MdaNoman|<sup>আলাপ</sup>]]│[[বিশেষ:অবদান/MdaNoman|<sub>অবদান</sub>]])</b> ১৭:৩০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
}}




আকীদা ও ইসলামী ধর্মতত্ত্ব একই বিষয় হওয়ার কারণে বহু আগেই ইংরেজি উইকিপিডিয়ার ইসলামী ধর্মতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের নাম পরিবর্তন করে প্রথমে আকীদা নামে ([https://en.wikipedia.org/w/index.php?title=Schools_of_Islamic_theology&dir=prev&action=history এখানে নিবন্ধের সম্পাদনার ইতিহাসে নিবন্ধ সৃষ্টির শুরুর দিকের পরিবর্তন কয়েকটি দেখুন]) ও পরে আবার নতুন করে তৈরি করা হলে তখন স্কুলস অব ইসলামিক থিওলজি [[:en:Schools of Islamic theology]] ([https://en.wikipedia.org/w/index.php?title=Schools_of_Islamic_theology&diff=676528356&oldid=676512537 এখানে দেখুন]) করা হয়েছে আর আরবি নাম ২০২০ সালে শুরুতেই আরবি উইকিপিডিয়ার নিবন্ধটি তৈরির সময় নাম মাজাহিব ইসলামিয়াত আকিদিয়াত নামে নামকরণ করা হয়েছে যার বাংলা করলে দাড়ায় ইসলামী আকীদা/ধর্মতত্ত্বের পাঠশালা/মাজহাব/বিদ্যালয়সমূহ, এখানে প্রকার, শ্রেণী, বিভাগ বিভাজন শব্দগুলো হয়তো ঠিক হবে না কারণ এগুলো আকীদার একই বিষয়ের ব্যাক্তিবিশেষ ভেদে বা চিন্তার ধরন বা ব্যাখ্যার মাধ্যম বা পদ্ধতিভেদে বিভিন্ন মতাদর্শিক প্রক্রিয়ার সুপরিচিত শাখা বা শ্রেণীগুলোর নাম, অনেক সময় [[কালাম]]কে ইসলামী ধর্মতত্ত্ব বলা হলেও বিষয়টি ভুল বোঝাবুঝি, কারণ কালাম নিজেই একটি আকীদা যার ভেতরে [[আশআরী]] ও [[মাতুরিদি]] আকীদা অন্তর্ভূক্ত, তাই নাম পরিবর্তন করা আবশ্যক, পাশাপাশি ইসলামী ধর্মতত্ত্বকে আকীদায় পূননির্দেশ করা উচিৎ। [[বিশেষ:অবদান/103.230.106.47|103.230.106.47]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:103.230.106.47|আলাপ]]) ০৩:০৪, ৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
আকীদা ও ইসলামী ধর্মতত্ত্ব একই বিষয় হওয়ার কারণে বহু আগেই ইংরেজি উইকিপিডিয়ার ইসলামী ধর্মতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের নাম পরিবর্তন করে প্রথমে আকীদা নামে ([https://en.wikipedia.org/w/index.php?title=Schools_of_Islamic_theology&dir=prev&action=history এখানে নিবন্ধের সম্পাদনার ইতিহাসে নিবন্ধ সৃষ্টির শুরুর দিকের পরিবর্তন কয়েকটি দেখুন]) ও পরে আবার নতুন করে তৈরি করা হলে তখন স্কুলস অব ইসলামিক থিওলজি [[:en:Schools of Islamic theology]] ([https://en.wikipedia.org/w/index.php?title=Schools_of_Islamic_theology&diff=676528356&oldid=676512537 এখানে দেখুন]) করা হয়েছে আর আরবি নাম ২০২০ সালে শুরুতেই আরবি উইকিপিডিয়ার নিবন্ধটি তৈরির সময় নাম মাজাহিব ইসলামিয়াত আকিদিয়াত নামে নামকরণ করা হয়েছে যার বাংলা করলে দাড়ায় ইসলামী আকীদা/ধর্মতত্ত্বের পাঠশালা/মাজহাব/বিদ্যালয়সমূহ, এখানে প্রকার, শ্রেণী, বিভাগ বিভাজন শব্দগুলো হয়তো ঠিক হবে না কারণ এগুলো আকীদার একই বিষয়ের ব্যাক্তিবিশেষ ভেদে বা চিন্তার ধরন বা ব্যাখ্যার মাধ্যম বা পদ্ধতিভেদে বিভিন্ন মতাদর্শিক প্রক্রিয়ার সুপরিচিত শাখা বা শ্রেণীগুলোর নাম, অনেক সময় [[কালাম]]কে ইসলামী ধর্মতত্ত্ব বলা হলেও বিষয়টি ভুল বোঝাবুঝি, কারণ কালাম নিজেই একটি আকীদা যার ভেতরে [[আশআরী]] ও [[মাতুরিদি]] আকীদা অন্তর্ভূক্ত, তাই নাম পরিবর্তন করা আবশ্যক, পাশাপাশি ইসলামী ধর্মতত্ত্বকে আকীদায় পূননির্দেশ করা উচিৎ। [[বিশেষ:অবদান/103.230.106.47|103.230.106.47]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:103.230.106.47|আলাপ]]) ০৩:০৪, ৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
১২২ নং লাইন: ১২৮ নং লাইন:
::::::::::::::আমি দেখলাম,লাহুত ও নাসুত শব্দ দুটি শিয়া ও সুফিদের দ্বারা ব্যবহৃত হয়৷, লাহুত হল ঈশ্বরিক আর নাসুত হল মানবিক গুনাবলি, যেমন পাক্ষিক আহমদীতে বলেছে, "'লাহুত' সুফিদের পরিভাষায় এমন এক স্তর যেখানে খোদাতা'লার জ্যোতিঃ বিচ্ছুরিত হয়। যেখানে খোদা ছাড়া অন্য কিছুর কোন অস্তিত্ব থাকে না। শুধু তিনি (আল্লাহ্), শুধু তিনি, শুধুই তিনি এবং তিনি (খোদা) ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। একে 'লাহুতীর' মর্যাদা স্তর বলে। 'নাসুতি' হলো মানুষের সাথে সম্পর্কের স্তর। যেখানে সৃষ্টির সব কিছুই অন্তর্ভক্ত। সৃষ্টির মধ্যে প্রথম সারিতে রয়েছে মানুষ। হযরত মসীহ মাওউদ (আ:) বলেন, তারা এমন মানব হবে যারা 'লাহুতী' গুণাবলী হতে এক বংশের অধিকারী এবং 'নাসুতী' গুণাবলী হতে এক অংশের অধিকারী। যাতে করে 'লাহুতী' গুণাবলীর দরুন খোদা হতে কল্যাণ প্রাপ্ত হতে হবে। তাদের মধ্যে এমন কিছু গুনাবলী থাকবে যদ্দরুন পঙ্কিলতার বিন্দু মাত্রও তাদের মধ্যে অবশিষ্ট থাকবে না। খোদার গুনাবলী হতে কিছু অংশের অধিকারী এবং কিছু মানবীয় গুনাবলীর অধিকারী, অর্থাৎ সে মানষও গোদার সংযোগস্থলে পরিণত হয়। এবং এভাবে একদিকে খোদার কল্যান প্রাপ্ত হবে অপরদিকে মানুষের সাথে (গভীর) সম্পর্ক থাকার কারণে সে এই কল্যাণকে মানুষের মাঝেও যেন সৃষ্টি করতে পারে। হযরত মসীহ মাসউদ (আ:) বলেন, ফলে 'লাহুতী' সম্পর্কের কারণে খোদার তরফ হতে কল্যাণ প্রাপ্ত হবে। অপরদিকে 'নাসুতী' সম্পর্কের কারণে ঐ কল্যাণকে যা খোদা হতে লাভ করেছে মানবজাতিকে পৌঁছে দেবে। ইহা ঠিক যে, এমন মানুষ 'লাহুতী' ও 'নাসুতী' গুনাবলী থাকার কারণে অন্যান্য মানুষ হতে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হয় যেন এরা এক ভিন্ন সৃষ্টি। কেননা খোদার প্রতাপ ও মর্যাদা প্রকাশের জন্যে যে প্রেরণা তাদের দেওয়া দেয়া হয়, বিশ্বস্ততার যে উপাদান তাদের হৃদয়ে ভরে দেয়া হয় এবং মানব প্রেমের যে জোয়ার তাদের দান করা হয় তা এমন অসাধারণ হয়ে থাকে যে, অন্যের জন্যে সে ব্যাপারে কল্পনা করাই কঠিন। ইহাও স্মরণ রাখা প্রয়োজন যে, এ সকল ব্যক্তি একই মর্যাদার অধিকারী নন। বরং প্রকৃতির মর্যাদার দিক হতে কেউ উচ্চ মর্যাদার অধিকারী কেউ তার চেয়ে নিয়ে এবং এর চেয়েও নিম্নে আরেকজন।" এই বিষয়বস্তুকে বুঝতে পারলে 'শাফায়াত' সম্পর্কিত বিষয়বস্তুটি আরও বেশী পরিস্কারভাবে মানুষের হৃদয় ও বুদ্ধিতে প্রবেশ করে।..."<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=পাক্ষিক আহ্‌মদী - নব পর্যায় ৫৫ বর্ষ {{!}} ৭ম সংখ্যা {{!}} ১৫ই অক্টোবর ১৯৯৩ইং {{!}} The Fortnightly Ahmadi - New Vol: 55 Issue: 07 Date: 15th October 1993 |তারিখ=১৫ অক্টোবর ৯৩ |প্রকাশক=Ahmadiyya Muslim Jama'at, Bangladesh. |পাতাসমূহ=১২,১৩ |সংস্করণ=৫৫ বর্ষ ৭ম সংখ্যা |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=JCnLDwAAQBAJ&pg=PT13&dq=%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%A4&hl=en&sa=X&ved=2ahUKEwjl8ezB_c_5AhWeRmwGHQXeB6sQ6AF6BAgMEAM#v=onepage&q=%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%A4&f=false |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=bn}}</ref> আবার ১২ ইমাম শিয়া ও ইসমাইলী শিয়ারা নবী সাঃ কে লাহুতী ও নাসুতী গুণে গুনান্বিত করে, "Affirming Jesus' crucifixion does not contradict Qur'an 4:157: "They killed him not, nor crucified him, but it was made to appear so to them." Key to Isma'ili interpretation here is the concept that the person of the Prophet or the Imam possesses two distinct layers of being: nasut (human nature) and lahut (divine nature). The lahut is the Universal Intellect (al-'aql al kull), also called the Light of Muhammad (nur Muhammad), or the Light of Imamat (nur al-imamah): it is this Light which is manifested in the subtle soul of the Prophet or Imam. The nasut of the Prophet or Imam is his physical body, the platonic 'cover' for the subtle soul; not the essence of his person. With regard to these two natures in Muhammad, the contemporary Twelver Shi'a polymath Seyyed Hossein Nasr writes: 'The Prophet pos sessed eminently and in perfection both human (nasut) and spiritual (lahut) natures. There was never an incarnation of lahut in nasut, a perspective Is lam does not accept. The Prophet possessed these two natures and for this very reason his example makes possible the presence of a spiritual way in Islam." Nasut and Lahut: The nasut and the lahut are distinct layers of being; they do not intermix or mingle but exist in a union without confusion. For Isma'ilis, Jesus possesses these same two natures. They both confirm and deny Christ's crucifixion in accordance with this duality: for them it is only the physical body or nasut of Jesus which was crucified; the divine reality or lahut of Christ was unaffected and can never be subject to death." Christ's subtle soul and the Light (nur) manifested through it, could never be crucified. In support of this view, they cite Qur'an 3:169: Think not of those who are slain in God's way as dead. Nay, they live, finding their sustenance in the presence of their Lord." This immutability and ineffability of the Light of God (nur Allah'), manifested in Prophets and Imams, is conveyed by Qur'an 9:32: "They de sire to put out the Light of Allah (nur Allah') with their mouths, and Allah will not consent save to perfect His Light (nur), though the unbelievers are averse.' Jesus, with respect to his pure soul and his essential reality, the Light (nur) of God, did not die in reality ('ala haqiqah). For some Shi'a ecumenists, the nasut and lahut of Islamic thought cor respond to the human nature and divine nature of Chalcedonian Christology. Despite some correspondence in the structure of their thinking, the conclusion that it amounts to that of Chalcedon is unwarranted and in eschewing hypostatic union", seems more akin to Nestorianism. The hermeneutical approach to the Qur'anic verses on the Crucifixion of Isma'ili Abu Hatim al-Razi (811-890) compares them to passages from Jesus' own words in the Gospels: 'Do not fear those who kill the body but cannot kill the soul; rather fear him who can destroy both soul and body in hell' (Matthew 10:28). This approach implicitly rejects the charge of scriptural corruption (tahrif); the difference between the Qur'an and the Bible lies in their interpretation (ta'wil). Razi also refers to the Qur'anic verses 2:154 and 3:169-70 which teach that the martyrs are not really dead but are alive with God and concludes that Jesus was killed only in body, but not in soul. In A'lam al-Nubuwwah he interprets Qur'an 5:72: "They are unbeliev ers (kafirun) who say, 'God is the Messiah, the Son of Mary:" according to Ibn al-Arabi, for whom - virtually as attributed to Nestorians - 'Son of Mary' (ibn Maryam) refers specifically to the human nature (nasut) of Jesus and not his divine nature. Thus, the Qur'an is condemning only those who equated or confused Christ's human nature (nasut) with his divine nature (lahut). For Isma'ilis, proper understanding of wa-lakin shubbiha lahum, "but so it was made to appear to them;" is crucial. Historically. Jesus was cru cified and killed; there was no 'substitute'. That which appeared to them," shubbiha lahum, as being crucified was precisely the body or human na ture (nasut) of Jesus. Christ's soul, the manifestation of his divine nature (lahut), could not be killed and this is what the Qur'an speaks of when it reads: "they killed him not, nor did they crucify him". Ismaili Muslims join Christians in recognizing the historical event, even if not the same soteri ological significance. For both, the Crucifixion is the unfolding of God's will in human history. Despite outward appearances, it was a victory for both Jesus and God. (অর্থঃ "ঈসা মসিহের ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টিকে কোরান 4:157 এর বিরোধিতা করে না: "তারা তাকে হত্যা করেনি বা ক্রুশবিদ্ধ করেনি, কিন্তু তাদের কাছে এটি দেখানো হয়েছিল।" এখানে ইসমাঈলি ব্যাখ্যার চাবিকাঠি হল এই ধারণা যে নবী বা ইমামের ব্যক্তি সত্তার দুটি স্বতন্ত্র স্তরের অধিকারী: নাসুত (মানব প্রকৃতি) এবং লাহুত (ঐশ্বরিক প্রকৃতি)। লাহুত হল সার্বজনীন বুদ্ধি (আল-আকল আল কুল), যাকে মুহাম্মদের আলো (নূর মুহাম্মদ) বা ইমামতের আলো (নূর আল-ইমামাহ)ও বলা হয়: এটি এই আলো যা এর সূক্ষ্ম আত্মায় উদ্ভাসিত হয়। নবী বা ইমাম। নবী বা ইমামের নাসুত হল তার দৈহিক শরীর, সূক্ষ্ম আত্মার জন্য প্লেটোনিক 'আচ্ছাদন'; তার ব্যক্তির সারমর্ম নয়। মুহাম্মদের এই দুটি স্বভাব সম্পর্কে, সমসাময়িক টুয়েলভার শিয়া পলিম্যাথ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর লিখেছেন: 'নবী মানব (নাসুত) এবং আধ্যাত্মিক (লাহুত) উভয় প্রকৃতিই বিশিষ্টভাবে এবং পরিপূর্ণভাবে উপলব্ধি করেছিলেন। নাসুতে কখনই লাহুতের অবতার ছিল না, একটি দৃষ্টিভঙ্গি ইস লাম গ্রহণ করে না। নবী এই দুটি প্রকৃতির অধিকারী ছিলেন এবং এই কারণেই তার উদাহরণ ইসলামে একটি আধ্যাত্মিক পথের উপস্থিতি সম্ভব করে তোলে।" নাসুত এবং লাহুত: নাসুত এবং লাহুত সত্তার স্বতন্ত্র স্তর; তারা মিশ্রিত বা মিশে যায় না, তবে বিদ্যমান। বিভ্রান্তি ছাড়াই মিলন। ইসমাইলিদের জন্য, যীশু এই দুটি প্রকৃতির অধিকারী। তারা উভয়ই এই দ্বৈততা অনুসারে খ্রিস্টের ক্রুশবিদ্ধকরণকে নিশ্চিত করে এবং অস্বীকার করে: তাদের জন্য এটি কেবল যীশুর শারীরিক শরীর বা নাসুত যা ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিল; ঐশ্বরিক বাস্তবতা বা লাহুত। খ্রীষ্টের প্রভাব ছিল না এবং কখনই মৃত্যুর অধীন হতে পারে না।" খ্রিস্টের সূক্ষ্ম আত্মা এবং এর মাধ্যমে প্রকাশিত আলো (নূর) কখনোই ক্রুশবিদ্ধ হতে পারে না। এই মতের সমর্থনে, তারা কোরান 3:169 উদ্ধৃত করে: যারা ঈশ্বরের পথে নিহত হয় তাদের মৃত মনে করো না। বরং, তারা বেঁচে থাকে, তাদের প্রভুর সান্নিধ্যে তাদের রিজিক খুঁজে পায়।" এই অপরিবর্তনীয়তা এবং আল্লাহর নূরের (নূরআল্লাহ') অক্ষমতা, যা নবী ও ইমামদের মধ্যে প্রকাশিত, কোরান 9:32 দ্বারা বোঝানো হয়েছে: "তারা হুজুর তাদের মুখ দিয়ে আল্লাহর নূর (নূরআল্লাহ') নিভিয়ে দিবেন, এবং আল্লাহ তার নূর (নূর) পূর্ণ করা ছাড়া সম্মত হবেন না, যদিও অবিশ্বাসীরা অপছন্দ করে।' যীশু, তাঁর বিশুদ্ধ আত্মা এবং তাঁর অপরিহার্য বাস্তবতা, ঈশ্বরের নূর (নূর) এর প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বাস্তবে ('আলা হাকীকাহ) মৃত্যুবরণ করেননি। কিছু শিয়া ইকুমেনিস্টদের জন্য, ইসলামী চিন্তাধারার নাসুত এবং লাহুত মানব প্রকৃতি এবং চ্যালসডোনিয়ান খ্রিস্টোলজির ঐশ্বরিক প্রকৃতির প্রতি সাড়া দেয়। তাদের চিন্তাধারার কাঠামোর মধ্যে কিছু সঙ্গতি থাকা সত্ত্বেও, এই উপসংহারটি যে এটি চ্যালসেডনের সমান তা অযৌক্তিক এবং হাইপোস্ট্যাটিক মিলন পরিহার করার ক্ষেত্রে, নেস্টোরিয়ানবাদের সাথে আরও সাদৃশ্যপূর্ণ বলে মনে হয়। আবু হাতিম আল-রাজি (811-890) তাদের গসপেলে যীশুর নিজের কথার অনুচ্ছেদের সাথে তুলনা করেছেন: 'যারা দেহকে হত্যা করে কিন্তু আত্মাকে হত্যা করতে পারে না তাদের ভয় করো না; বরং তাকে ভয় করো যে নরকে আত্মা এবং দেহ উভয়কেই ধ্বংস করতে পারে। ' (ম্যাথিউ 10:28)। এই পদ্ধতিটি শাস্ত্রীয় দুর্নীতির (তাহরিফ) অভিযোগকে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে; কোরান এবং বাইবেলের মধ্যে পার্থক্য তাদের ব্যাখ্যার (তা'উইল) মধ্যে রয়েছে। রাজী কোরানের আয়াতকেও বোঝায়। 2:154 এবং 3:169-70 যা শেখায় যে শহীদরা প্রকৃতপক্ষে মৃত নয় কিন্তু ঈশ্বরের কাছে জীবিত এবং উপসংহারে আসে যে যীশুকে শুধুমাত্র দেহে হত্যা করা হয়েছিল, কিন্তু আত্মায় নয়। আলাম আল-নুবুওয়াতে তিনি কোরানের ব্যাখ্যা করেছেন। 5:72: "তারা অবিশ্বাসী (কাফিরুন) যারা বলে, 'আল্লাহ হলেন মসীহ, এমের পুত্র। ary:" ইবনে আল-আরাবির মতে, যার জন্য - কার্যত নেস্টোরিয়ানদের দ্বারা দায়ী - 'সন অফ মেরি' (ইবনে মরিয়ম) বিশেষভাবে যিশুর মানব প্রকৃতিকে (নাসুত) বোঝায় এবং তার ঐশ্বরিক প্রকৃতিকে নয়। এইভাবে, কোরান কেবল তাদেরই নিন্দা করছে যারা খ্রিস্টের মানব প্রকৃতিকে (নাসুত) তার ঐশ্বরিক প্রকৃতির (লাহুত) সাথে সমান বা বিভ্রান্ত করেছে। ইসমাঈলিদের জন্য, ওয়া-লাকিন শুব্বিহা লাহুম-এর সঠিক বোঝাপড়া, "কিন্তু তাই এটি তাদের কাছে প্রকাশ করা হয়েছিল;" অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিকভাবে। যীশুকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছিল; কোনো 'বিকল্প' ছিল না। তাদের কাছে যা দেখা গেল, "শুব্বিহা লাহুম, ক্রুশবিদ্ধ হওয়া ছিল অবিকল যীশুর দেহ বা মানব প্রকৃতি (নাসুত)। খ্রীষ্টের আত্মা, তাঁর ঐশ্বরিক প্রকৃতির প্রকাশ (লাহুত), হত্যা করা যায় না এবং এটিই কুরআন। 'একটি কথা বলে যখন এটি পড়ে: "তারা তাকে হত্যা করেনি, তাকে ক্রুশবিদ্ধও করেনি।" ইসমাইলি মুসলমানরা ঐতিহাসিক ঘটনাকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য খ্রিস্টানদের সাথে যোগ দেয়, যদিও একই সামাজিক তাত্পর্য নাও থাকে। উভয়ের জন্যই, ক্রুশবিদ্ধকরণ হল ঈশ্বরের উদ্ঘাটন। মানুষের ইতিহাসে ইচ্ছা। বাহ্যিক চেহারা সত্ত্বেও, এটি যীশু এবং ঈশ্বর উভয়ের জন্য একটি বিজয় ছিল।"<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=O'Brien |প্রথমাংশ1=John |শিরোনাম=The QUR’AN and the CROSS: A study of al-Nisa (4):157. 'and they did not kill him and did not crucify him, but it was made to appear so to them' |তারিখ=১৫ জুলাই ২০২০ |প্রকাশক=LIT Verlag Münster |আইএসবিএন=978-3-643-91082-0 |পাতাসমূহ=39-42 |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=GEniDwAAQBAJ&pg=PA40&dq=lahut&hl=en&sa=X&ved=2ahUKEwjwlMiE_8_5AhVgSGwGHdD7DAsQ6AF6BAgFEAM#v=onepage&q=lahut&f=false |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=en}}</ref> ইবনে আরাবী বলেছেন, an-Nāsūt is like a form or container of which al-Lāhūt is the content, or the secret life. Lāhūt is derived from ilāh, “divinity,” nāsūt from insān, “man". (আন-নাসুত হল একটি রূপ বা পাত্রের মত যার বিষয়বস্তু বা গোপন জীবন হল আল-লাহুত। লাহুত এসেছে ইলাহ থেকে, "দেবত্ব", ইনসান "মানুষ থেকে নাসুত।) <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Definition of "Lahut" - The Dictionary of Spiritual Terms |ইউআরএল=http://www.dictionaryofspiritualterms.com/public/Glossaries/terms.aspx?ID=94 |ওয়েবসাইট=www.dictionaryofspiritualterms.com |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ আগস্ট ২০২২}}</ref> আরও পেয়েছি, "Cyril Glassé wrote similarly: Moon....a crescent [finial] on the cupolas of Mosques is used to indicate the Qiblah (direction of Makka). Often three golden balls are placed below the crescent [see illustration, below]; traditionally they stand for the Material [Nasut]. Subtle [Malakut] and Angelic [Jabarut] worlds (see "Five Divine 4461 Presences") and the crescent then symbolizes the world of Being [Lahut]." Five Divine Presences....a metaphysical doctrine of the degrees of reality of which there are different versions. The following schema, according to the terminology of Abu Talib Al Makki (died 386 AH/996 AD), is the most systematic: in descending order, the five are: Hahut, Ipseity [selfhood], the Godhead, the Essence, Absolute Reality; Lahut: the Reality of Being, namely the Divinity or Personal God; Jabarut, the world of Angels; Malakut, the subtle world; and Nasut, the corporeal or human world....Lahut: from the word Al Ilah Al Ilah is abbreviated as Allah], or 'Divinity.' Lahut is Being and 'Personal God'; or as Plato says, "the One Who Is." So we can see from the above encyclopedic entries that the crescent stands for Lahut and Lahut comes from the word Al Ilah, meaning "the god." Allah is an Arabic contraction for "the god" (Allah), as F. E. Peters wrote: The cult of the deity termed simply 'the god' (Allah < Al Ilah) was known throughout southern Syria and northern Arabia, and was obviously of central importance in Makka where the building called the Kaaba was indisputably his [Allah's] house. So from the above we see that crescent = Lahut = Al Ilah Allah, which shows that Allah is a moon-god. (অর্থঃ সিরিল গ্লাস একইভাবে লিখেছেন: চাঁদ....মসজিদের কপোলাতে একটি অর্ধচন্দ্রাকার [ফাইনাল] কিবলা (মক্কার দিক) নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। প্রায়শই তিনটি সোনার বল অর্ধচন্দ্রাকার নীচে রাখা হয় [নীচের চিত্র দেখুন]; ঐতিহ্যগতভাবে তারা উপাদানের পক্ষে দাঁড়ায় [নাসুত]। সূক্ষ্ম [মালাকুত] এবং অ্যাঞ্জেলিক [জাবারুত] জগত ("পাঁচটি ঐশ্বরিক উপস্থিতি" দেখুন) এবং অর্ধচন্দ্র তারপরে [লাহুত] সত্তার জগতের প্রতীক৷" পাঁচটি ঐশ্বরিক উপস্থিতি .... বাস্তবতার মাত্রাগুলির একটি আধিভৌতিক মতবাদ এর বিভিন্ন সংস্করণ রয়েছে। আবু তালিব আল মক্কি (মৃত্যু 386 হি/996 খ্রিস্টাব্দ) এর পরিভাষা অনুসারে নিম্নলিখিত স্কিমাটি সবচেয়ে পদ্ধতিগত: অবরোহ ক্রমে, পাঁচটি হল: হাহুত, ইপসিটি [স্বত্ব], ঈশ্বর, সারমর্ম, পরম বাস্তবতা; লাহুত: সত্তার বাস্তবতা, যেমন দেবত্ব বা ব্যক্তিগত ঈশ্বর; জাবারুত, ফেরেশতাদের জগত; মালাকুত, সূক্ষ্ম জগত; এবং নাসুত, দৈহিক বা মানব জগত.... লাহুত: শব্দ থেকে আল ইলাহ আল ইলাহ সংক্ষেপে আল্লাহ], বা 'দেবত্ব।' লাহুত হচ্ছে সত্তা এবং 'ব্যক্তিগত ঈশ্বর'; অথবা যেমন প্লেটো বলেছেন, "একজন যিনি।" সুতরাং আমরা উপরের বিশ্বকোষীয় এন্ট্রিগুলি থেকে দেখতে পাচ্ছি যে ক্রিসেন্টটি লাহুত এবং লাহুত শব্দটি এসেছে আল ইলাহ থেকে, যার অর্থ " ঈশ্বর।" আল্লাহ হল "দেবতা" (আল্লাহ) এর জন্য একটি আরবি সংকোচন, যেমনটি এফ.ই. পিটার্স লিখেছেন: দেবতার ধর্মকে কেবল 'দেবতা' (আল্লাহ <আল ইলাহ) বলা হয় দক্ষিণ সিরিয়া এবং উত্তর আরব জুড়ে পরিচিত ছিল এবং ছিল স্পষ্টতই মক্কার কেন্দ্রীয় গুরুত্ব যেখানে কাবা নামক বিল্ডিংটি সন্দেহাতীতভাবে তার [আল্লাহর] ঘর ছিল। সুতরাং উপরে থেকে আমরা দেখতে পাই অর্ধচন্দ্র = লাহুত = আল ইলাহ আল্লাহ, যা দেখায় যে আল্লাহ একজন চাঁদ-দেবতা।) <ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=Natan |প্রথমাংশ1=Yoel |শিরোনাম=Moon-o-theism, Volume II of II |তারিখ=2006 |প্রকাশক=Yoel Natan |আইএসবিএন=978-1-4392-9717-9 |পাতা=389 |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=EsNv92MuRTUC&pg=PA389&dq=lahut&hl=en&sa=X&ved=2ahUKEwjXq6jBh9D5AhXSTGwGHXUeDeEQ6AF6BAgDEAM#v=onepage&q=lahut&f=false |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=en}}</ref>[[বিশেষ:অবদান/103.230.105.60|103.230.105.60]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:103.230.105.60|আলাপ]]) ০৯:১৪, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
::::::::::::::আমি দেখলাম,লাহুত ও নাসুত শব্দ দুটি শিয়া ও সুফিদের দ্বারা ব্যবহৃত হয়৷, লাহুত হল ঈশ্বরিক আর নাসুত হল মানবিক গুনাবলি, যেমন পাক্ষিক আহমদীতে বলেছে, "'লাহুত' সুফিদের পরিভাষায় এমন এক স্তর যেখানে খোদাতা'লার জ্যোতিঃ বিচ্ছুরিত হয়। যেখানে খোদা ছাড়া অন্য কিছুর কোন অস্তিত্ব থাকে না। শুধু তিনি (আল্লাহ্), শুধু তিনি, শুধুই তিনি এবং তিনি (খোদা) ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। একে 'লাহুতীর' মর্যাদা স্তর বলে। 'নাসুতি' হলো মানুষের সাথে সম্পর্কের স্তর। যেখানে সৃষ্টির সব কিছুই অন্তর্ভক্ত। সৃষ্টির মধ্যে প্রথম সারিতে রয়েছে মানুষ। হযরত মসীহ মাওউদ (আ:) বলেন, তারা এমন মানব হবে যারা 'লাহুতী' গুণাবলী হতে এক বংশের অধিকারী এবং 'নাসুতী' গুণাবলী হতে এক অংশের অধিকারী। যাতে করে 'লাহুতী' গুণাবলীর দরুন খোদা হতে কল্যাণ প্রাপ্ত হতে হবে। তাদের মধ্যে এমন কিছু গুনাবলী থাকবে যদ্দরুন পঙ্কিলতার বিন্দু মাত্রও তাদের মধ্যে অবশিষ্ট থাকবে না। খোদার গুনাবলী হতে কিছু অংশের অধিকারী এবং কিছু মানবীয় গুনাবলীর অধিকারী, অর্থাৎ সে মানষও গোদার সংযোগস্থলে পরিণত হয়। এবং এভাবে একদিকে খোদার কল্যান প্রাপ্ত হবে অপরদিকে মানুষের সাথে (গভীর) সম্পর্ক থাকার কারণে সে এই কল্যাণকে মানুষের মাঝেও যেন সৃষ্টি করতে পারে। হযরত মসীহ মাসউদ (আ:) বলেন, ফলে 'লাহুতী' সম্পর্কের কারণে খোদার তরফ হতে কল্যাণ প্রাপ্ত হবে। অপরদিকে 'নাসুতী' সম্পর্কের কারণে ঐ কল্যাণকে যা খোদা হতে লাভ করেছে মানবজাতিকে পৌঁছে দেবে। ইহা ঠিক যে, এমন মানুষ 'লাহুতী' ও 'নাসুতী' গুনাবলী থাকার কারণে অন্যান্য মানুষ হতে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হয় যেন এরা এক ভিন্ন সৃষ্টি। কেননা খোদার প্রতাপ ও মর্যাদা প্রকাশের জন্যে যে প্রেরণা তাদের দেওয়া দেয়া হয়, বিশ্বস্ততার যে উপাদান তাদের হৃদয়ে ভরে দেয়া হয় এবং মানব প্রেমের যে জোয়ার তাদের দান করা হয় তা এমন অসাধারণ হয়ে থাকে যে, অন্যের জন্যে সে ব্যাপারে কল্পনা করাই কঠিন। ইহাও স্মরণ রাখা প্রয়োজন যে, এ সকল ব্যক্তি একই মর্যাদার অধিকারী নন। বরং প্রকৃতির মর্যাদার দিক হতে কেউ উচ্চ মর্যাদার অধিকারী কেউ তার চেয়ে নিয়ে এবং এর চেয়েও নিম্নে আরেকজন।" এই বিষয়বস্তুকে বুঝতে পারলে 'শাফায়াত' সম্পর্কিত বিষয়বস্তুটি আরও বেশী পরিস্কারভাবে মানুষের হৃদয় ও বুদ্ধিতে প্রবেশ করে।..."<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=পাক্ষিক আহ্‌মদী - নব পর্যায় ৫৫ বর্ষ {{!}} ৭ম সংখ্যা {{!}} ১৫ই অক্টোবর ১৯৯৩ইং {{!}} The Fortnightly Ahmadi - New Vol: 55 Issue: 07 Date: 15th October 1993 |তারিখ=১৫ অক্টোবর ৯৩ |প্রকাশক=Ahmadiyya Muslim Jama'at, Bangladesh. |পাতাসমূহ=১২,১৩ |সংস্করণ=৫৫ বর্ষ ৭ম সংখ্যা |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=JCnLDwAAQBAJ&pg=PT13&dq=%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%A4&hl=en&sa=X&ved=2ahUKEwjl8ezB_c_5AhWeRmwGHQXeB6sQ6AF6BAgMEAM#v=onepage&q=%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%A4&f=false |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=bn}}</ref> আবার ১২ ইমাম শিয়া ও ইসমাইলী শিয়ারা নবী সাঃ কে লাহুতী ও নাসুতী গুণে গুনান্বিত করে, "Affirming Jesus' crucifixion does not contradict Qur'an 4:157: "They killed him not, nor crucified him, but it was made to appear so to them." Key to Isma'ili interpretation here is the concept that the person of the Prophet or the Imam possesses two distinct layers of being: nasut (human nature) and lahut (divine nature). The lahut is the Universal Intellect (al-'aql al kull), also called the Light of Muhammad (nur Muhammad), or the Light of Imamat (nur al-imamah): it is this Light which is manifested in the subtle soul of the Prophet or Imam. The nasut of the Prophet or Imam is his physical body, the platonic 'cover' for the subtle soul; not the essence of his person. With regard to these two natures in Muhammad, the contemporary Twelver Shi'a polymath Seyyed Hossein Nasr writes: 'The Prophet pos sessed eminently and in perfection both human (nasut) and spiritual (lahut) natures. There was never an incarnation of lahut in nasut, a perspective Is lam does not accept. The Prophet possessed these two natures and for this very reason his example makes possible the presence of a spiritual way in Islam." Nasut and Lahut: The nasut and the lahut are distinct layers of being; they do not intermix or mingle but exist in a union without confusion. For Isma'ilis, Jesus possesses these same two natures. They both confirm and deny Christ's crucifixion in accordance with this duality: for them it is only the physical body or nasut of Jesus which was crucified; the divine reality or lahut of Christ was unaffected and can never be subject to death." Christ's subtle soul and the Light (nur) manifested through it, could never be crucified. In support of this view, they cite Qur'an 3:169: Think not of those who are slain in God's way as dead. Nay, they live, finding their sustenance in the presence of their Lord." This immutability and ineffability of the Light of God (nur Allah'), manifested in Prophets and Imams, is conveyed by Qur'an 9:32: "They de sire to put out the Light of Allah (nur Allah') with their mouths, and Allah will not consent save to perfect His Light (nur), though the unbelievers are averse.' Jesus, with respect to his pure soul and his essential reality, the Light (nur) of God, did not die in reality ('ala haqiqah). For some Shi'a ecumenists, the nasut and lahut of Islamic thought cor respond to the human nature and divine nature of Chalcedonian Christology. Despite some correspondence in the structure of their thinking, the conclusion that it amounts to that of Chalcedon is unwarranted and in eschewing hypostatic union", seems more akin to Nestorianism. The hermeneutical approach to the Qur'anic verses on the Crucifixion of Isma'ili Abu Hatim al-Razi (811-890) compares them to passages from Jesus' own words in the Gospels: 'Do not fear those who kill the body but cannot kill the soul; rather fear him who can destroy both soul and body in hell' (Matthew 10:28). This approach implicitly rejects the charge of scriptural corruption (tahrif); the difference between the Qur'an and the Bible lies in their interpretation (ta'wil). Razi also refers to the Qur'anic verses 2:154 and 3:169-70 which teach that the martyrs are not really dead but are alive with God and concludes that Jesus was killed only in body, but not in soul. In A'lam al-Nubuwwah he interprets Qur'an 5:72: "They are unbeliev ers (kafirun) who say, 'God is the Messiah, the Son of Mary:" according to Ibn al-Arabi, for whom - virtually as attributed to Nestorians - 'Son of Mary' (ibn Maryam) refers specifically to the human nature (nasut) of Jesus and not his divine nature. Thus, the Qur'an is condemning only those who equated or confused Christ's human nature (nasut) with his divine nature (lahut). For Isma'ilis, proper understanding of wa-lakin shubbiha lahum, "but so it was made to appear to them;" is crucial. Historically. Jesus was cru cified and killed; there was no 'substitute'. That which appeared to them," shubbiha lahum, as being crucified was precisely the body or human na ture (nasut) of Jesus. Christ's soul, the manifestation of his divine nature (lahut), could not be killed and this is what the Qur'an speaks of when it reads: "they killed him not, nor did they crucify him". Ismaili Muslims join Christians in recognizing the historical event, even if not the same soteri ological significance. For both, the Crucifixion is the unfolding of God's will in human history. Despite outward appearances, it was a victory for both Jesus and God. (অর্থঃ "ঈসা মসিহের ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টিকে কোরান 4:157 এর বিরোধিতা করে না: "তারা তাকে হত্যা করেনি বা ক্রুশবিদ্ধ করেনি, কিন্তু তাদের কাছে এটি দেখানো হয়েছিল।" এখানে ইসমাঈলি ব্যাখ্যার চাবিকাঠি হল এই ধারণা যে নবী বা ইমামের ব্যক্তি সত্তার দুটি স্বতন্ত্র স্তরের অধিকারী: নাসুত (মানব প্রকৃতি) এবং লাহুত (ঐশ্বরিক প্রকৃতি)। লাহুত হল সার্বজনীন বুদ্ধি (আল-আকল আল কুল), যাকে মুহাম্মদের আলো (নূর মুহাম্মদ) বা ইমামতের আলো (নূর আল-ইমামাহ)ও বলা হয়: এটি এই আলো যা এর সূক্ষ্ম আত্মায় উদ্ভাসিত হয়। নবী বা ইমাম। নবী বা ইমামের নাসুত হল তার দৈহিক শরীর, সূক্ষ্ম আত্মার জন্য প্লেটোনিক 'আচ্ছাদন'; তার ব্যক্তির সারমর্ম নয়। মুহাম্মদের এই দুটি স্বভাব সম্পর্কে, সমসাময়িক টুয়েলভার শিয়া পলিম্যাথ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর লিখেছেন: 'নবী মানব (নাসুত) এবং আধ্যাত্মিক (লাহুত) উভয় প্রকৃতিই বিশিষ্টভাবে এবং পরিপূর্ণভাবে উপলব্ধি করেছিলেন। নাসুতে কখনই লাহুতের অবতার ছিল না, একটি দৃষ্টিভঙ্গি ইস লাম গ্রহণ করে না। নবী এই দুটি প্রকৃতির অধিকারী ছিলেন এবং এই কারণেই তার উদাহরণ ইসলামে একটি আধ্যাত্মিক পথের উপস্থিতি সম্ভব করে তোলে।" নাসুত এবং লাহুত: নাসুত এবং লাহুত সত্তার স্বতন্ত্র স্তর; তারা মিশ্রিত বা মিশে যায় না, তবে বিদ্যমান। বিভ্রান্তি ছাড়াই মিলন। ইসমাইলিদের জন্য, যীশু এই দুটি প্রকৃতির অধিকারী। তারা উভয়ই এই দ্বৈততা অনুসারে খ্রিস্টের ক্রুশবিদ্ধকরণকে নিশ্চিত করে এবং অস্বীকার করে: তাদের জন্য এটি কেবল যীশুর শারীরিক শরীর বা নাসুত যা ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিল; ঐশ্বরিক বাস্তবতা বা লাহুত। খ্রীষ্টের প্রভাব ছিল না এবং কখনই মৃত্যুর অধীন হতে পারে না।" খ্রিস্টের সূক্ষ্ম আত্মা এবং এর মাধ্যমে প্রকাশিত আলো (নূর) কখনোই ক্রুশবিদ্ধ হতে পারে না। এই মতের সমর্থনে, তারা কোরান 3:169 উদ্ধৃত করে: যারা ঈশ্বরের পথে নিহত হয় তাদের মৃত মনে করো না। বরং, তারা বেঁচে থাকে, তাদের প্রভুর সান্নিধ্যে তাদের রিজিক খুঁজে পায়।" এই অপরিবর্তনীয়তা এবং আল্লাহর নূরের (নূরআল্লাহ') অক্ষমতা, যা নবী ও ইমামদের মধ্যে প্রকাশিত, কোরান 9:32 দ্বারা বোঝানো হয়েছে: "তারা হুজুর তাদের মুখ দিয়ে আল্লাহর নূর (নূরআল্লাহ') নিভিয়ে দিবেন, এবং আল্লাহ তার নূর (নূর) পূর্ণ করা ছাড়া সম্মত হবেন না, যদিও অবিশ্বাসীরা অপছন্দ করে।' যীশু, তাঁর বিশুদ্ধ আত্মা এবং তাঁর অপরিহার্য বাস্তবতা, ঈশ্বরের নূর (নূর) এর প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বাস্তবে ('আলা হাকীকাহ) মৃত্যুবরণ করেননি। কিছু শিয়া ইকুমেনিস্টদের জন্য, ইসলামী চিন্তাধারার নাসুত এবং লাহুত মানব প্রকৃতি এবং চ্যালসডোনিয়ান খ্রিস্টোলজির ঐশ্বরিক প্রকৃতির প্রতি সাড়া দেয়। তাদের চিন্তাধারার কাঠামোর মধ্যে কিছু সঙ্গতি থাকা সত্ত্বেও, এই উপসংহারটি যে এটি চ্যালসেডনের সমান তা অযৌক্তিক এবং হাইপোস্ট্যাটিক মিলন পরিহার করার ক্ষেত্রে, নেস্টোরিয়ানবাদের সাথে আরও সাদৃশ্যপূর্ণ বলে মনে হয়। আবু হাতিম আল-রাজি (811-890) তাদের গসপেলে যীশুর নিজের কথার অনুচ্ছেদের সাথে তুলনা করেছেন: 'যারা দেহকে হত্যা করে কিন্তু আত্মাকে হত্যা করতে পারে না তাদের ভয় করো না; বরং তাকে ভয় করো যে নরকে আত্মা এবং দেহ উভয়কেই ধ্বংস করতে পারে। ' (ম্যাথিউ 10:28)। এই পদ্ধতিটি শাস্ত্রীয় দুর্নীতির (তাহরিফ) অভিযোগকে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে; কোরান এবং বাইবেলের মধ্যে পার্থক্য তাদের ব্যাখ্যার (তা'উইল) মধ্যে রয়েছে। রাজী কোরানের আয়াতকেও বোঝায়। 2:154 এবং 3:169-70 যা শেখায় যে শহীদরা প্রকৃতপক্ষে মৃত নয় কিন্তু ঈশ্বরের কাছে জীবিত এবং উপসংহারে আসে যে যীশুকে শুধুমাত্র দেহে হত্যা করা হয়েছিল, কিন্তু আত্মায় নয়। আলাম আল-নুবুওয়াতে তিনি কোরানের ব্যাখ্যা করেছেন। 5:72: "তারা অবিশ্বাসী (কাফিরুন) যারা বলে, 'আল্লাহ হলেন মসীহ, এমের পুত্র। ary:" ইবনে আল-আরাবির মতে, যার জন্য - কার্যত নেস্টোরিয়ানদের দ্বারা দায়ী - 'সন অফ মেরি' (ইবনে মরিয়ম) বিশেষভাবে যিশুর মানব প্রকৃতিকে (নাসুত) বোঝায় এবং তার ঐশ্বরিক প্রকৃতিকে নয়। এইভাবে, কোরান কেবল তাদেরই নিন্দা করছে যারা খ্রিস্টের মানব প্রকৃতিকে (নাসুত) তার ঐশ্বরিক প্রকৃতির (লাহুত) সাথে সমান বা বিভ্রান্ত করেছে। ইসমাঈলিদের জন্য, ওয়া-লাকিন শুব্বিহা লাহুম-এর সঠিক বোঝাপড়া, "কিন্তু তাই এটি তাদের কাছে প্রকাশ করা হয়েছিল;" অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিকভাবে। যীশুকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছিল; কোনো 'বিকল্প' ছিল না। তাদের কাছে যা দেখা গেল, "শুব্বিহা লাহুম, ক্রুশবিদ্ধ হওয়া ছিল অবিকল যীশুর দেহ বা মানব প্রকৃতি (নাসুত)। খ্রীষ্টের আত্মা, তাঁর ঐশ্বরিক প্রকৃতির প্রকাশ (লাহুত), হত্যা করা যায় না এবং এটিই কুরআন। 'একটি কথা বলে যখন এটি পড়ে: "তারা তাকে হত্যা করেনি, তাকে ক্রুশবিদ্ধও করেনি।" ইসমাইলি মুসলমানরা ঐতিহাসিক ঘটনাকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য খ্রিস্টানদের সাথে যোগ দেয়, যদিও একই সামাজিক তাত্পর্য নাও থাকে। উভয়ের জন্যই, ক্রুশবিদ্ধকরণ হল ঈশ্বরের উদ্ঘাটন। মানুষের ইতিহাসে ইচ্ছা। বাহ্যিক চেহারা সত্ত্বেও, এটি যীশু এবং ঈশ্বর উভয়ের জন্য একটি বিজয় ছিল।"<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=O'Brien |প্রথমাংশ1=John |শিরোনাম=The QUR’AN and the CROSS: A study of al-Nisa (4):157. 'and they did not kill him and did not crucify him, but it was made to appear so to them' |তারিখ=১৫ জুলাই ২০২০ |প্রকাশক=LIT Verlag Münster |আইএসবিএন=978-3-643-91082-0 |পাতাসমূহ=39-42 |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=GEniDwAAQBAJ&pg=PA40&dq=lahut&hl=en&sa=X&ved=2ahUKEwjwlMiE_8_5AhVgSGwGHdD7DAsQ6AF6BAgFEAM#v=onepage&q=lahut&f=false |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=en}}</ref> ইবনে আরাবী বলেছেন, an-Nāsūt is like a form or container of which al-Lāhūt is the content, or the secret life. Lāhūt is derived from ilāh, “divinity,” nāsūt from insān, “man". (আন-নাসুত হল একটি রূপ বা পাত্রের মত যার বিষয়বস্তু বা গোপন জীবন হল আল-লাহুত। লাহুত এসেছে ইলাহ থেকে, "দেবত্ব", ইনসান "মানুষ থেকে নাসুত।) <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Definition of "Lahut" - The Dictionary of Spiritual Terms |ইউআরএল=http://www.dictionaryofspiritualterms.com/public/Glossaries/terms.aspx?ID=94 |ওয়েবসাইট=www.dictionaryofspiritualterms.com |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ আগস্ট ২০২২}}</ref> আরও পেয়েছি, "Cyril Glassé wrote similarly: Moon....a crescent [finial] on the cupolas of Mosques is used to indicate the Qiblah (direction of Makka). Often three golden balls are placed below the crescent [see illustration, below]; traditionally they stand for the Material [Nasut]. Subtle [Malakut] and Angelic [Jabarut] worlds (see "Five Divine 4461 Presences") and the crescent then symbolizes the world of Being [Lahut]." Five Divine Presences....a metaphysical doctrine of the degrees of reality of which there are different versions. The following schema, according to the terminology of Abu Talib Al Makki (died 386 AH/996 AD), is the most systematic: in descending order, the five are: Hahut, Ipseity [selfhood], the Godhead, the Essence, Absolute Reality; Lahut: the Reality of Being, namely the Divinity or Personal God; Jabarut, the world of Angels; Malakut, the subtle world; and Nasut, the corporeal or human world....Lahut: from the word Al Ilah Al Ilah is abbreviated as Allah], or 'Divinity.' Lahut is Being and 'Personal God'; or as Plato says, "the One Who Is." So we can see from the above encyclopedic entries that the crescent stands for Lahut and Lahut comes from the word Al Ilah, meaning "the god." Allah is an Arabic contraction for "the god" (Allah), as F. E. Peters wrote: The cult of the deity termed simply 'the god' (Allah < Al Ilah) was known throughout southern Syria and northern Arabia, and was obviously of central importance in Makka where the building called the Kaaba was indisputably his [Allah's] house. So from the above we see that crescent = Lahut = Al Ilah Allah, which shows that Allah is a moon-god. (অর্থঃ সিরিল গ্লাস একইভাবে লিখেছেন: চাঁদ....মসজিদের কপোলাতে একটি অর্ধচন্দ্রাকার [ফাইনাল] কিবলা (মক্কার দিক) নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। প্রায়শই তিনটি সোনার বল অর্ধচন্দ্রাকার নীচে রাখা হয় [নীচের চিত্র দেখুন]; ঐতিহ্যগতভাবে তারা উপাদানের পক্ষে দাঁড়ায় [নাসুত]। সূক্ষ্ম [মালাকুত] এবং অ্যাঞ্জেলিক [জাবারুত] জগত ("পাঁচটি ঐশ্বরিক উপস্থিতি" দেখুন) এবং অর্ধচন্দ্র তারপরে [লাহুত] সত্তার জগতের প্রতীক৷" পাঁচটি ঐশ্বরিক উপস্থিতি .... বাস্তবতার মাত্রাগুলির একটি আধিভৌতিক মতবাদ এর বিভিন্ন সংস্করণ রয়েছে। আবু তালিব আল মক্কি (মৃত্যু 386 হি/996 খ্রিস্টাব্দ) এর পরিভাষা অনুসারে নিম্নলিখিত স্কিমাটি সবচেয়ে পদ্ধতিগত: অবরোহ ক্রমে, পাঁচটি হল: হাহুত, ইপসিটি [স্বত্ব], ঈশ্বর, সারমর্ম, পরম বাস্তবতা; লাহুত: সত্তার বাস্তবতা, যেমন দেবত্ব বা ব্যক্তিগত ঈশ্বর; জাবারুত, ফেরেশতাদের জগত; মালাকুত, সূক্ষ্ম জগত; এবং নাসুত, দৈহিক বা মানব জগত.... লাহুত: শব্দ থেকে আল ইলাহ আল ইলাহ সংক্ষেপে আল্লাহ], বা 'দেবত্ব।' লাহুত হচ্ছে সত্তা এবং 'ব্যক্তিগত ঈশ্বর'; অথবা যেমন প্লেটো বলেছেন, "একজন যিনি।" সুতরাং আমরা উপরের বিশ্বকোষীয় এন্ট্রিগুলি থেকে দেখতে পাচ্ছি যে ক্রিসেন্টটি লাহুত এবং লাহুত শব্দটি এসেছে আল ইলাহ থেকে, যার অর্থ " ঈশ্বর।" আল্লাহ হল "দেবতা" (আল্লাহ) এর জন্য একটি আরবি সংকোচন, যেমনটি এফ.ই. পিটার্স লিখেছেন: দেবতার ধর্মকে কেবল 'দেবতা' (আল্লাহ <আল ইলাহ) বলা হয় দক্ষিণ সিরিয়া এবং উত্তর আরব জুড়ে পরিচিত ছিল এবং ছিল স্পষ্টতই মক্কার কেন্দ্রীয় গুরুত্ব যেখানে কাবা নামক বিল্ডিংটি সন্দেহাতীতভাবে তার [আল্লাহর] ঘর ছিল। সুতরাং উপরে থেকে আমরা দেখতে পাই অর্ধচন্দ্র = লাহুত = আল ইলাহ আল্লাহ, যা দেখায় যে আল্লাহ একজন চাঁদ-দেবতা।) <ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=Natan |প্রথমাংশ1=Yoel |শিরোনাম=Moon-o-theism, Volume II of II |তারিখ=2006 |প্রকাশক=Yoel Natan |আইএসবিএন=978-1-4392-9717-9 |পাতা=389 |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=EsNv92MuRTUC&pg=PA389&dq=lahut&hl=en&sa=X&ved=2ahUKEwjXq6jBh9D5AhXSTGwGHXUeDeEQ6AF6BAgDEAM#v=onepage&q=lahut&f=false |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=en}}</ref>[[বিশেষ:অবদান/103.230.105.60|103.230.105.60]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:103.230.105.60|আলাপ]]) ০৯:১৪, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
{{সূত্র তালিকা-আলাপ}}
{{সূত্র তালিকা-আলাপ}}
{{abot}}


== নিবন্ধের সালযুক্ত শিরোনামের রীতি ==
== নিবন্ধের সালযুক্ত শিরোনামের রীতি ==

১৭:৩০, ৮ অক্টোবর ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আলোচনাসভা
সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনা
পরিভাষা ও অনুবাদ
পরিভাষা, অনুবাদ সংক্রান্ত আলোচনা
প্রশাসকদের আলোচনাসভা
প্রশাসকদের নোটিশবোর্ড
ব্যুরোক্র্যাটদের আলোচনাসভা
ব্যুরোক্র্যাটদের নোটিশবোর্ড
সংবাদ
আন্তঃউইকি বিজ্ঞপ্তি ও সংবাদ
নতুন অবদানকারীর সাহায্য পাতা
নতুন অবদানকারীদের সাহায্য
বাংলা উইকিপিডিয়ার আলোচনাসভায় স্বাগতম
  • এই পাতাটি বাংলা উইকিপিডিয়ার সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনার জন্য নিবেদিত। এখানে বাংলা উইকিপিডিয়া সংক্রান্ত বিষয়ে যেকোনো প্রসঙ্গ তুলে ধরতে পারেন।
  • আলোচনা শুরু করতে চাইলে প্রথমেই সংগ্রহশালায় খুঁজে দেখুন যে আগে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল কি না, করা হয়ে থাকলে নতুন আলোচনা করার সময় সেই আলোচনার সূত্র উল্লেখ করুন।
  • চলমান বা পুরনো কোন বিষয়ে মন্তব্য করতে চাইলে সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদের শেষে আপনার মন্তব্য যোগ করুন।

  • অনুগ্রহপূর্বক উইকিপিডিয়ার পরিভাষা, অনুবাদ, ও প্রতিবর্ণীকরণ সম্পর্কে আলোচনা করতে উইকিপিডিয়া:আলোচনাসভা/পরিভাষা ও অনুবাদ ব্যবহার করুন।
  • কোন বিষয়ে প্রশাসকদের দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়োজন হলে অনুগ্রহ করে প্রশাসকদের আলোচনাসভায় বার্তা রাখুন।
  • নির্দিষ্ট কোন তথ্যের জন্য তথ্যকেন্দ্র ব্যবহার করুন। নতুন ব্যবহারকারীরা টিউটোরিয়াল পাতাটি দেখতে পারেন।
  • আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া বা উইকিমিডিয়ার বাংলা প্রকল্পসমূহের ব্যাপারে তথ্য অনুসন্ধানের জন্য info-bn@wikimedia.org ঠিকানায় ইমেইলও করতে পারেন।
  • আপনার নিজের নিরাপত্তার জন্যই, অনুগ্রহপূর্বক আপনার ই-মেইল ঠিকানা বা যোগাযোগের জন্য অন্য কোনো তথ্য এখানে দেবেন না
  • আলোচনা সমাপ্ত হওয়া অনুচ্ছেদের শেষে {{subst:সহঅ}} টেমপ্লেটটি যুক্ত করুন, টেমপ্লেট যুক্ত অনুচ্ছেদগুলো ৫ দিন পর সংগ্রহশালায় স্থানান্তর করা হবে।
সরাসরি চলুন: সূচিপত্রেপ্রথম আলোচনায়পাদদেশের আলোচনায়



সম্পাদনার মান যাচাই

প্রিয় সবাই, কিছু সম্প্রদায় আমাদের জানিয়েছে যে 'সম্পাদনা বাতিল করার হার' কোনো ব্যবহারকারীর করা পরিবর্তনের মান যাচাইয়ের ক্ষেত্রে সঠিকতম পদ্ধতি না। এর ভিত্তিতে আমরা আপনাদের থেকে কিছু বিষয়ে মতামত জানতে চাইছি।

  • আপনি কীভাবে জানবেন একজন ব্যবহারকারী ভালো মানের সম্পাদনা করছেন কীনা?
  • আপনি ব্যবহারকারী সম্পাদনার মান যাচাইয়ের জন্য কী সরঞ্জাম ব্যবহার করেন ("আমার এমনটা মনে হয়নি" বা "এরকম কাজ আমি আগেও দেখেছি" ধাঁচের দিকগুলো এই প্রশ্নের আওতামুক্ত থাকবে)?
  • সম্পাদনা বাতিল করার হারের পাশাপাশি সম্পাদনার মান যাচাইয়ের জন্য আপনি কোন তথ্য ব্যবহার করেন?
  • সম্পাদনার মান যাচাইয়ের জন্য কোন সরঞ্জাম থাকলে ভালো হতো বলে আপনি মনে করেন (আমরা হয়ত এখনই কাজ শুরু করতে পারব না, তবে আমরা পরিকল্পনার ধাপে আছি এবং কাজের দিক সম্পর্কে ধারণা নিতে চাইছি)?

আপনাদের মূল্যবান মতামত জানানোর আহ্বান জানাই। ধন্যবাদ। Ankan (WMF) (আলাপ) ০৮:৪৩, ৮ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

  • একজন ব্যবহারকারী ভালো মানের সম্পাদনা করছেন কিনা এটা সম্ভবত কোন সরঞ্জাম দিয়ে যাচাই করা কঠিন। মান যাচাইয়ের সময় আমি সাধারণত সম্পাদনা বাতিলের হার ও সম্পাদনা সংখ্যা তেমন গণনায় নেই না। আমি মূলত ব্যবহারকারীর অবদান পরীক্ষা করি, তাদের যোগকৃত বাক্য পরীক্ষা করি, লেখার ধরন দেখি। ইত্যাদি দেখে কে কেমন মানের সম্পাদনা করছে তা বের করার চেষ্টা করি। কোন ব্যবহারকারীর সম্পর্কে একনজরে একটা ধারণা পেতে https://xtools.wmflabs.org/ec কাজে লাগে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০১:০৬, ১৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আফতাবুজ্জামান: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ। Ankan (WMF) (আলাপ) ১৭:০৩, ১৮ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Ankan (WMF) এই ধরনের উদ্যোগের জন্য বহু প্যারামিটার একত্রে এনালাইসিস করতে হবে। মূলকথা বলছি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলেজেন্সি ব্যবহার করা গেলে সম্পাদনার মান সম্পর্কে একটা ধারণা দিতে পারবে সফটওয়ারটি।
আমি ধারণা থেকে বলছি, যে প্যারামিটারগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • সম্পাদনা বাতিল অবশ্যই একটা প্যারামিটার। তবে কে বাতিল করছে সেটা দেখতে হবে, কোন স্থানে (আলাপ পাতা, আলোচনা পাতা, প্রধান নামস্থানে) বাতিল করছে সেটা বিষয়।
  • তার সম্পাদনার পরে নিবন্ধটিতে পরবর্তীতে কোন ব্যবহারকারী কতগুলো শব্দ পরিবর্তন করেছে, সেটা আমলে রাখা যেতে পারে।
  • নিবন্ধটির ইতিহাস থেকে কতগুলো ধন্যবাদ পেয়েছে, দেখা উচিত।
  • তাকে কোন ব্যবহারকারী কি ধরনের বাক্য লিখে পদক দিচ্ছে, সেটা একটি বিষয়
  • কপিরাইট যুক্ত লেখাকে এর আওতায় আনা যেতে পারে।
  • লেখার মধ্যে বাক্যগুলো কীভাবে সাজাচ্ছে, সেটা এনালাইসিস করার ক্ষমতা থাকতে হবে।
  • এরকম আরো অনেক প্যারামিটারে এনালাইসিস করে একটা রেজাল্টে আসলে এটা পসিবল হবে, আমার ধারণা তাই বলছে।
Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ১১:০২, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@DeloarAkram: আপনার বিস্তারিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। সহজভাবে নতুনদের জন্য কিছু বৈশিষ্ট্য নির্মাণাধীন আছে, যা ভবিষ্যতে আপনাদের মতামতের জন্য প্রদর্শিত হবে। সেখানেও আপনার মন্তব্য প্রদানের জন্য অগ্রিম আহ্বান জানালাম। :) Ankan (WMF) (আলাপ) ১৭:২৯, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

WP:3RR নিয়ম ভঙ্গ করা: প্রশাসক পদক্ষেপ অনুরোধ

ব্যবহারকারী CharlesWain বাঙালি ব্রাহ্মণ-এর নিবন্ধে 3RR নিয়ম লঙ্ঘন করেছে, বিশেষ করে একাধিক সম্পাদক দ্বারা প্রত্যাবর্তিত হওয়ার পরেও। সম্পাদনা যুদ্ধের পর CharlesWain আলাপ পাতায় আলোচনা শুরু করেছে। অনুগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। ধন্যবাদ। Ekdalian (আলাপ) ০৯:০৫, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আমি বারবার আলোচনা পাতায় লিখেছি , উত্তর পাইনি। ইংরেজি উইকিপিডিয়ার নিয়ম এখানে কতটা অনুসরণ হয় জানি না, কিন্তু আলোচনা শুরু করার burden (as perWP:BRD) আমার নয়। তবু ও আমি বারবার করেছি। সমস্যাটা কিন্তু বড় নয়, আলোচনা করলেই মিটে যায়। ধন্যবাদ। CharlesWain (আলাপ) ০৯:২৯, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@CharlesWain আপনি সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতায় কোন আলোচনা শুরু করেছেন কি? —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১০:০৬, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
অনেক জায়গায় এবং অনেকবার করা হয়েছে। উত্তর পাইনি। শেষে উক্ত বিষয়ের আলোচনা পাতায়, একজন পর্যবেক্ষক উত্তর দিয়েছেন এবং সহমত পোষন করেছেন। আলোচনা করলেই বিষয়টি সমাধান যোগ্য। ধন্যবাদ। CharlesWain (আলাপ) ১১:০৪, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
অনুগ্রহ করে নিবন্ধের আলাপ পাতায় এই ভদ্রলোকের উত্তরটি দেখুন, এখানে। এটা স্পষ্টভাবে আমাদের নীতির প্রতি তার মনোভাব এবং অসম্মান নির্দেশ করে। এই বিষয়বস্তু সম্পর্কিত সমস্যাটি সমাধান করার জন্য এটি কি কোন ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া/আলোচনা? ধন্যবাদ। Ekdalian (আলাপ) ১১:১৬, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনি আমাদের ইংরেজি উইকিপিডিয়ার অনেক পুরনো কথা তুলে এনেছেন। কিন্তু সাম্প্রতিককালে ইংরেজি উইকিপিডিয়ার একজন অভিজ্ঞ প্রশাসক Dennis Brown আপনাকে যেভাবে বারবার সতর্ক করেছেন, সেটা আমাদের সবার কাছেই উদ্বেগের বিষয়। কিন্তু এসব আলোচনা কি খুব প্রয়োজন? আমাদের বাংলা উইকিপিডিয়া স্বতন্ত্র, এখানেও অনেক দক্ষ প্রশাসক আছেন। অনুগ্রহ করে বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করুন আলাপ পাতায়। ধন্যবাদ।CharlesWain (আলাপ) ১৪:২৫, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
CharlesWain, প্রথমত, আমি আপনাকে শুধুমাত্র ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনা যুদ্ধ সংক্রান্ত সতর্কতা সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে দিয়েছি। কখন এবং কোথায় Dennis Brown বারবার আমাকে সতর্ক করেছেন? অনুগ্রহ করে এখানে সম্পাদনার পার্থক্য দেখান। আপনি কেবল মিথ্যা বলছেন। এবং অধিকন্তু, Dennis Brown (যিনি ঈশ্বর নন) নিজেই উল্লেখ করেছেন যে তিনি Nobita456-এর জন্য কম কঠিন শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করছেন। দুঃখের বিষয়, তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। Nobita456কে ইংরেজি এবং বাংলা উভয় উইকিপিডিয়া থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আপনি উল্লেখ করতে ভুলে গেছেন কিভাবে অভিজ্ঞ প্রশাসকরা আমাকে অভিনন্দন বা সুপারিশ করেন। আমাকে কিছু উদাহরণ দিতে দিন: 1 (অভিজ্ঞ প্রশাসক Bishonen), 2 (অভিজ্ঞ প্রশাসক RegentsPark দ্বারা সুপারিশ), ইত্যাদি। ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় আমাদের আলাপ পৃষ্ঠাগুলি পরীক্ষা করে আপনার এবং আমার মধ্যে পার্থক্য করা খুব সহজ (যদিও আপনি আপনার আলাপ পাতা থেকে বেশিরভাগ সতর্কবার্তা মুছে ফেলেছেন)। আমি ব্যক্তিগত আক্রমণ করতে চাই না, তবে আমি অবশ্যই বলব যে প্রশাসকদের সতর্ক করার পরে আপনি আপনার ব্যবহারকারীর নাম পরিবর্তন করেছেন। যদি আপনার সাহস থাকে, তবে অনুগ্রহ করে উল্লেখ করুন যে Dennis Brown কি বলেছে আমার সম্পর্কে??
যাই হোক, এই প্রসঙ্গে উপরের পুরো কথোপকথনের কোন অর্থ নেই; আমি শুধু আপনার ব্যক্তিগত আক্রমণের জবাব দিয়েছি। আপনি WP:3RR লঙ্ঘন করেছেন এবং প্রশাসকের পদক্ষেপের অনুরোধ করা হয়েছে। ধন্যবাদ। Ekdalian (আলাপ) ১৫:২০, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনার ব্যক্তিগত আক্রমণ ও প্রতিহিংসামূলক মন্তব্যগুলো ছাড়া সবই আমার আলাপ পাতায় আছে। আপনি এখানেও তার নমুনা দিলেন। আপনি একজনকে মিথ্যাবাদী বল নোংরা আক্রমণ কিভাবে করেন?! এটা মিথ্যা?দেখুন । আরও আছে , প্রশাসকরা কি এসব দেখতে চায়? আমি এর ভেতরে জড়িত ছিলাম না। আপনার বাকি ব্যক্তিগত আক্রমণের জবাব দেওয়ার প্রয়োজন মনে করলাম না। এগুলো এখানে অপ্রাসঙ্গিক ও অর্থহীন।
আমি বারবার যেটা আলোচনা শুরু করে উত্তর পাইনি , সেটা এখানে লেখা আছে, ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় গিয়ে এটা পড়ুন- Varna (Hinduism) । অনুগ্রহ করে আলোচনা না এড়িয়ে আলাপ পাতায় আসুন। ধন্যবাদ।CharlesWain (আলাপ) ১৬:০৬, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
CharlesWain, বেছে বেছে সম্পাদনা দেখাবেন না। এটার কি কিছু মানে আছে, বা কোন অর্থ আছে? Dennis Brown দ্বারা এই সম্পাদনা দেখুন। উইকিপিডিয়াতে আমার পরিচিতি এবং অবদান তাদের কাছে পরিচিত, যারা এখানে একটি বিশ্বকোষ তৈরি করার জন্য আছেন; আমি মনে করি না এর চেয়ে বেশি উত্তর দেওয়ার দরকার আছে। এবং দেখুন, আপনি অন্যদের সাথে সম্পর্কিত আমার কথোপকথন অনুসরণ করছেন, যা যাইহোক আমার বক্তব্য প্রমাণ করে। আমরা নিবন্ধের আলাপ পাতায় আপনার উদ্বেগের বিষয়ে আলোচনা করতে পারি। Ekdalian (আলাপ) ১৮:৩৬, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনি নোংরা ব্যক্তিগত আক্রমণ ও কটাক্ষের মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ না ছুঁড়লে আমার সামান্যতম অভিপ্রায় ছিলনা Dennis Brown এর আপনাকে করা সতর্কবার্তা দেখানোর। আর অন্য উইকিপিডিয়ার কথা এখানে সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়।
আমাদের উইকিপিডিয়ায় অবদান রাখা সম্পাদক কম, আমার বারবার আলাপ পাতার মন্তব্যের উত্তর হয়তো এজন্য পাওয়া যায়নি। কিন্তু এখানে আলোচনার থেকে, আলাপ পাতায় আলোচনা আমাদের উইকিপিডিয়ার জন্য গঠনমূলক হবে। ধন্যবাদ আফতাবুজ্জামান মহাশয় ও অন্যান্য সকলকে। CharlesWain (আলাপ) ০৪:২০, ২৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
সুধী সকল, দয়া করে অন্য উইকির আলোচনা এখানে করবেন না। এই আলোচনা বাংলা উইকিপিডিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখুন। হ্যাঁ, ৩ বার প্রত্যাবর্তনের নীতিটি বাংলা উইকিতেও গ্রহণযোগ্য। বাংলা উইকিতে সম্পাদনা যুদ্ধ চলুক এটা কাম্য হতে পারে না। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৬:৫৩, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • মন্তব্য: Ekdalian এর সাথে আমিও একমত, বাংলায় ব্রাহ্মণ,বৈদ্য এবং কায়স্থদের একসাথে সর্বোচ্চ জাতি হিসেবে ধরা হয়, জাতির ক্রম তালিকা এক্ষেত্রে বিতর্কিত। বৈদ্য এবং কায়স্থ উভয় একটি পেশা ভিত্তিক জাতি। কায়স্থ এবং বৈদ্য দের বর্ণ বিতর্কিত--কবির চৌধুরী ১১ (আলাপ) ১৮:২১, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আফতাবুজ্জামান ভাই, দুঃখিত। এই শেষবার আমি CharlesWain-কে উত্তর দিলাম, আমি একমত যে আমরা অন্য উইকির আলোচনা এখানে করব না। আপনি খুব সঠিকভাবে উপরে উল্লেখ করেছেন, "৩ বার প্রত্যাবর্তনের নীতিটি বাংলা উইকিতেও গ্রহণযোগ্য। বাংলা উইকিতে সম্পাদনা যুদ্ধ চলুক এটা কাম্য হতে পারে না।" ধন্যবাদ। Ekdalian (আলাপ) ১৮:৩৬, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
কবির চৌধুরী মহাশয়, হ্যাঁ এটাই বলছি । চলতি ভাবে caste এর বাংলা বর্ণ ব্যবহার করা হয়, আমরাও করি হয়তো। কিন্তু ঐতিহাসিক বা বিশেষজ্ঞেরা সেটা করেন না। ধন্যবাদ।CharlesWain (আলাপ) ০৪:২৫, ২৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

পশ্চিমবঙ্গের প্রস্তাবিত জেলা-সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রসঙ্গে

পশ্চিমবঙ্গের প্রস্তাবিত সাতটি জেলা নিয়েই নিবন্ধ পৃষ্টা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে লক্ষ্য করলাম। অবদানকারীদের প্রতি অনুরোধ, সরকার শুধুমাত্র জেলাগঠনের সিদ্ধান্তই জানিয়েছে। এখনও জেলাগুলি গঠিত হয়নি। প্রস্তাবিত জেলা নিয়ে নিবন্ধ সৃষ্টি করা যেতে পারে। কিন্তু তথ্যের ব্যবহার সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। যা ঘোষিত হয়নি, তা এখনই উল্লেখের প্রয়োজন নেই। (যেমন - ইছামতী জেলা পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে "এবং পশ্চিম সীমানা রানাঘাট জেলার সঙ্গে সীমান্ত গঠন করে", উল্লেখ্য রানাঘাট জেলাও এখনও গঠিত হয়নি। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৯:২১, ৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

অর্ণবদা, আমরা বাক্যগুলোকে ভবিষ্যত বাক্যে রূপান্তর করে দিতে পারি। যেমন, "এবং পশ্চিম সীমানা রানাঘাট জেলার সঙ্গে সীমান্ত গঠন করবে"। তাহলে মনে হয় সমস্যা সমাধান হয়ে গেল। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:২৯, ৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
হ্যাঁ, সেভাবেই করা উচিত। আর যা কিছু এখনও ঘোষণা হয়নি (যেমন, জেলাসদরের নাম), তার জায়গাগুলি খালি রাখা দরকার। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৯:৩৮, ৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Jonoikobangali, নতুনগুলোর মধ্যে
২টি আমি তৈরি করেছি। আমার তৈরি নিবন্ধ দুটোতে এমন কোনও সমস্যা নেই। বাকি ১টি আইপি থেকে এবং বাকিগুলো @খাঁ শুভেন্দু ভাই তৈরি করেছেন। তাই শুভেন্দুদাকে পিং করলাম। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৬:২১, ৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib কোনওটিতেই গুরুতর কিছু সমস্যা নেই। আপনাদের কাজ খুবই ভালো হয়েছে। শুধু দু-একটি তথ্য একটু যাচাই করে যোগ করতে হবে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৬:২৫, ৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

মেন্টর/পরামর্শদাতা নীতিমালা প্রস্তাবনা

প্রধান প্রস্তাবনা

এখানে আমি ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে অনুবাদ করে আমাদের অনুপাত হিসেব করে একটি নীতিমালা ও পাতার জন্য সূচনাংশ একত্রিত করেছি। সম্প্রদায় আশা করছি বিষয়টি সম্পর্কে মন্তব্য করবে।

পরিভাষা সংক্রান্ত

বাংলা উইকিগুলোতে মেন্টরদেরকে মেন্টর না বলে পরামর্শদাতা ও মেন্টিদেরকে পরামর্শগ্রহীতা হিসেবে পরিচয় করানো হোক। ~ খাত্তাব ( | | ) ০৫:০৮, ৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

  • পরিভাষা বিষয়ে  সমর্থনমেহেদী আবেদীন ১১:১৩, ৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • সমর্থন —মহাদ্বার আলাপ ১৬:৪০, ১০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  •  সমর্থন। মেন্টর থেকে পরামর্শদাতা ভালো হবে। পরামর্শদাতা বা পরামর্শক ব্যবহার করলে সেটা সবাই দ্রুত বুঝবে বলে ধারণা করছি। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ০৭:৪৯, ১৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  •  বিরোধিতা আমার মনে হয় না এটার কোন প্রয়োজন আছে। মেন্টর শব্দটি সরাসরি পরামর্শদাতার সমার্থক নয়, পরামর্শদাতাকে বলা হয় কাউন্সেলর। মেন্টর হচ্ছে বিশেষ প্রকারের কাউন্সেলর। পুরোদস্তুর কাউন্সেলিং করা মেন্টরের কাজ নয়। তাই পরামর্শদাতা বলতে আমি অনাগ্রহী। Aishik Rehman (আলাপ) - ১৫:০০, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    মেন্টর বলতে আগ্রহী কেন? আমরা ভিলেজপাম্পের অনুবাদ করেছি আলোচনাসভা। ভিলেজপাম্প কোনওভাবে কি আলোচনাসভার মত গাম্ভীর্য শব্দ? পরিভাষাকে শাব্দিকভাবে কেন নিচ্ছেন? ইংরেজিতে মেন্টর শব্দটা এসেছে হোমারের কাব্য থেকে। কাব্যটিতে মেন্টর ছিলেন একজন অভিজ্ঞ পরামর্শদাতা। শব্দটা ইংরেজিতে এখন বহুল পরিচিত, যেমন নাকি আমরা বিশ্বাসঘাতক বলতে মীরজাফরকে বুঝাই। বাংলা মীরজাফর-এর অনুবাদ কি ইংরেজিতে মীরজাফরই করবে? আবার মেন্টরকে পরামর্শদাতা বলা হলে পুরোদস্তুর কাউন্সেলিং করতে হবে কেন? যা করছে, তাই করবেন- ব্যস! নামটা বাংলা প্রচলিত শব্দে নেয়া হবে। বাদবাকি, ইতোমধ্যেই দেখলাম অনেক বাক্যেই মেন্টরের অনুবাদ পরামর্শদাতা করা হয়েছে। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৫:৩১, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আলোচনা

ব্যবহারকারী:ANKAN --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:৪৪, ৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

 মন্তব্য গ্রোথ দলের নির্মিত এই বৈশিষ্ট্য এবং এই দলের সাথে বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের অ্যাম্বাসেডর হিসেবে বর্তমানে যুক্ত থাকলেও এই বৈশিষ্ট্যের গোড়াপত্তনের সাথে আমার যুক্ত হওয়া স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতেই ছিল, তাই স্বেচ্ছাসেবক অ্যাকাউন্ট দিয়েই মন্তব্য যোগ করছি।
মূলত এই বৈশিষ্ট্য নির্মাণ করা হয়েছে নবাগতদের জন্য। তাই তারা কীভাবে সহজবোধ্যভাবে মেন্টরশিপের ব্যাপারটা বুঝতে পারবে, সেটাই মূল লক্ষ্য। মেন্টর শব্দটি বহুল ব্যবহৃত এবং এর অর্থ অধিক পরিষ্কার মনে হওয়ায় অনেক ভেবে তখন এটাই ব্যবহার করা হয়েছিল। মূলত একজন মেন্টরের কাজটা "পরামর্শদাতা" শব্দটা দিয়ে বোঝানো সম্ভব বলে মনে হয়নি। কেবল পরামর্শই যে দেয়া হচ্ছে তা নয়, বরং কোনো সাধারণ প্রশ্নের উত্তরও দেয়া হচ্ছে যা কিছুটা শিক্ষকের মত কাজ, তবে এরকম ভারি শব্দ নবাগতদের জন্য ব্যবহার করা হয়নি। এর পাশাপাশি পথপ্রদর্শক বা সহায়ক ইত্যাদি অনেক শব্দ বিবেচনা করলেও একই কারণে বাদ পড়েছে। পক্ষান্তরে একজন মেন্টর, যিনি অভিজ্ঞ উইকিপিডিয়ান, তিনি বুঝবেন পরামর্শগ্রহীতা বলতে কাকে বোঝানো হচ্ছে কারণ তিনি উইকির ভাষা সম্পর্কে ইতিমধ্যেই পরিচিত। তাই এক্ষেত্রে বাংলা ভিন্ন অন্য শব্দ ব্যবহার করা হয়নি। এ ব্যাপারে আমি কিছু উইকিপিডিয়ানের সাথে ব্যক্তিগত যোগাযোগ করেছিলাম তখন, তবে তা অফ-উইকি হওয়ায় সূত্র দিচ্ছি না।
সম্প্রদায় এ ক্ষেত্রে তাদের মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে চাইলে সে ব্যাপারে আমি সহায়তা করব। তবে এক্ষেত্রে ঐক্যমতের প্রয়োজন। ধন্যবাদ।
@খাত্তাব হাসান, Aishik Rehman, আফতাবুজ্জামান, Mehediabedin, এবং Greatder:অংকন (আলাপ) ১৭:১০, ১৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমার কাছে মেন্টর থেকে পরামর্শদাতা-ই বেশি সুবিধাজনক লাগছে। —মহাদ্বার আলাপ ০৭:২১, ১৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করুন

আমাদের মধ্যে যারা নতুন পাতায় টহল দেই, তারা দ্রুত অপসারণ, অপসারণ প্রস্তাবনা বা উন্নয়ন ট্যাগ যুক্ত করার পর পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করিনা। এটা আরেকজন উইকিপিডিয়ানের সময় নষ্ট করে। পরীক্ষিত বলে চিহ্নিত করার বিকল্প দেয়াই হয়েছে সময় বাঁচানোর জন্য। আপনি একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছে গেলে পরীক্ষিত বলে চিহ্নিত করুন; চাই তা দ্রুত অপসারণের ট্যাগই হোক না কেন। হ্যাঁ! যদি মনে করেন আরেকজন অভিজ্ঞের টহল দেয়া জরুরি বা দ্বিধায় থাকেন; সেই কদাচিৎ ক্ষেত্রের কথা ভিন্ন হতে পারে। ~ খাত্তাব ( | | ) ২১:২৩, ৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@খাত্তাব হাসান সম্পাদনা পরীক্ষা করার ক্ষেত্রেও একই কাজ করা উচিত। আমার মনে হয় সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারী যাদের এসম্পর্কিত অধিকার রয়েছে তাদের এব্যাপারে গণবার্তা পাঠানো যেতে পারে। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৭:১৪, ১৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আকীদাইসলামী ধর্মতত্ত্ব নিবন্ধ বিষয়ে

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।




আকীদা ও ইসলামী ধর্মতত্ত্ব একই বিষয় হওয়ার কারণে বহু আগেই ইংরেজি উইকিপিডিয়ার ইসলামী ধর্মতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের নাম পরিবর্তন করে প্রথমে আকীদা নামে (এখানে নিবন্ধের সম্পাদনার ইতিহাসে নিবন্ধ সৃষ্টির শুরুর দিকের পরিবর্তন কয়েকটি দেখুন) ও পরে আবার নতুন করে তৈরি করা হলে তখন স্কুলস অব ইসলামিক থিওলজি en:Schools of Islamic theology (এখানে দেখুন) করা হয়েছে আর আরবি নাম ২০২০ সালে শুরুতেই আরবি উইকিপিডিয়ার নিবন্ধটি তৈরির সময় নাম মাজাহিব ইসলামিয়াত আকিদিয়াত নামে নামকরণ করা হয়েছে যার বাংলা করলে দাড়ায় ইসলামী আকীদা/ধর্মতত্ত্বের পাঠশালা/মাজহাব/বিদ্যালয়সমূহ, এখানে প্রকার, শ্রেণী, বিভাগ বিভাজন শব্দগুলো হয়তো ঠিক হবে না কারণ এগুলো আকীদার একই বিষয়ের ব্যাক্তিবিশেষ ভেদে বা চিন্তার ধরন বা ব্যাখ্যার মাধ্যম বা পদ্ধতিভেদে বিভিন্ন মতাদর্শিক প্রক্রিয়ার সুপরিচিত শাখা বা শ্রেণীগুলোর নাম, অনেক সময় কালামকে ইসলামী ধর্মতত্ত্ব বলা হলেও বিষয়টি ভুল বোঝাবুঝি, কারণ কালাম নিজেই একটি আকীদা যার ভেতরে আশআরীমাতুরিদি আকীদা অন্তর্ভূক্ত, তাই নাম পরিবর্তন করা আবশ্যক, পাশাপাশি ইসলামী ধর্মতত্ত্বকে আকীদায় পূননির্দেশ করা উচিৎ। 103.230.106.47 (আলাপ) ০৩:০৪, ৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

কালাম ইসলামি ধর্মতত্ত্ব-এর অন্তর্ভুক্ত নয় কেন? প্রসঙ্গতঃ সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতায় যুক্তি দিলেই উত্তম হত। যেহেতু ইতিমধ্যেই সেখানে আলোচনা চলমান। ~ খাত্তাব ( | | ) ০৪:৫১, ৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
কালামকে অনেকসময় ইসলামী ধর্মতত্ত্বের প্রতিশব্দ বলা হয়, কিন্তু মূলত ইসলামী ধর্মতত্ত্বের প্রতিশব্দ হল আকীদা, কালাম নয়, কালাম মানে আকীদা নয়, কিন্তু কালাম বিভিন্ন শ্রেণীর আকীদার মধ্যে একটি আকীদা, যার অন্তর্ভুক্ত আশআরী আর মাতুরিদি আকীদা, সুন্নি আকীদার মধ্যে আছে আরও আছারী আকীদা, যাকে বর্তমানে সালাফি ও আহলে হাদীসদের দ্বারা সহীহ আকীদা বলা হয় ও আরও আছে সুফি আকিদা, যার মধ্যে বহু তরীকা বিদ্যমান, আরও আছে মুতাজিলা আকিদা, আবার শিয়াদের মধ্যে আলাদা আকীদার শ্রেণীবিভাগ রয়েছে: ইসনা আশারিয়া আকিদা (উসুল আল দ্বীন) ও ইসমাঈলি আকীদা ইত্যাদি, আমার মনে হয় যেহেতু আপনি আরবি ও ইংরেজি জানেন তাহলে আরবী আর ইংরেজি নিবন্ধ দুটো দেখলেই বুঝতে পারবেন। আর এখানে দেওয়ার কারণ হলো বিষয়টি আরও দ্রুততম সময়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করা। ধন্যবাদ আপনাকে। 103.230.107.33 (আলাপ) ০৬:০৬, ৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
বুঝতে ভুল, ইলমুল কালাম ও ইলমুল আকিদা একই বিষয়। কেউ বলেন, ইলমুল কালাম, কেউ বলেন ইলমুল আকিদা। উমাইয়া যুগে ও আব্বাসীয় যুগে আকাইদের বিষয় নিয়ে আলেমদের মাঝে ঝগড়া বা তর্ক হতো। সে জন্য এ বিদ্যার নাম রাখা হয় ইলমুল কালাম বা তর্ক বিদ্যা। (কালাম শব্দের অর্থ-ক্ষত করা। যেহেতু ছুরির আঘাতের চেয়ে কথার আঘাত বেশি, তাই এ নাম।) প্রাচীন আলেমগণ তাদের লেখুনিতে এ দুটো নামই ব্যবহার করেছেন। তবে এটি ইসলামি ধর্মতত্ত্বের একটা অংশ। যেমন তাফসির, হাদীস, ফিকহ, আরবি সাহিত্য ইত্যাদি একটা করে ইসলামি ধর্মতত্তের অংশ বা পার্ট। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৭:২৭, ১০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম, কালাম তো দ্বান্দ্বিক যুক্তি বা মানতেককে প্রাধান্য দেয়, এখন কোন আকীদা যদি যুক্তি বা মানতেককে ও বাহাস বা আলোচনাকে প্রাধান্য না দেয় তখন সেটা কি আকীদা হবে না, আপনার মত অনুযায়ী ইলমুল কালাম ও ইলমুল আকীদা এক হলে মানতেক ও বাহাস না মানলে কোন আকীদাই মানে বিশ্বাসই আকীদা না, যেমন আছারী আকীদা মনে পরছে এই মুহূর্তে, এছাড়া আরও আছে কি না আমি জানি না, এই সংজ্ঞানুযায়ী কালাম আকীদা সমার্থক বললে আকীদা বলতে কালাম হিসেবে শুধু ব্যক্তিকেন্দ্রিক যৌক্তিক বিশ্বাসসম্পন্ন আকীদাগুলোতে সীমাবদ্ধ হয়ে যায়, অন্যান্য আকীদাগুলো বাদ পড়ে যায়, অথচ আকীদা বলতে সকল প্রকারের বিশ্বাসের মতবাদকেই অন্তর্ভূক্ত করা হয়, কালামের দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ার সাথে না মিললেও। এছাড়া ইসলামী আকীদা পরিমণ্ডলের বাইরে হিন্দু আকীদা বৌদ্ধ আকীদা খ্রিস্টান আকীদা, ইহুদি আকিদা, নাস্তিকদের আকীদা, সন্দেহবাদী ও অজ্ঞেয়বাদীদের আকীদা, আরও বহু আকীদা এগুলো সবগুলো ধর্মের বিশ্বাসকেই ইসলামী পরিমণ্ডলে আকীদা বা ধর্মবিশ্বাসের মূলনীতিসমূহের গুচ্ছ হিসেবে ধরা হয়। তাই আমার মতে সকল কালামই আকীদা কিন্তু সকল আকীদাই কালাম নয় হওয়ার কথা। আর আকীদা মানেই কালাম হলে আহমদ বিন হাম্বল তার আমলে মুতাজিলাদের দেওয়া কালামশাস্ত্র অনুসরণ করে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কুরআনের ব্যাপারে তাদের যুক্তিভিত্তিক ব্যাখ্যার বিরোধিতা করতেন না, আর মুতাজিলারাও আহমদ বিন হাম্বলের বিরোধিতা করতেন না, কারণ তাদের উভয়ের মত অর্থাৎ কালাম (বাহাস ও মানতেক) ও আছার (হাদীস) তাদের নিজস্ব আকীদার প্রশ্নোত্তর খোজার উৎসের মূলভিত্তি ছিল। আমার যতটুকু মনে পড়ে কালমী মুতাজিলারা ওহী ব্যাখ্যার মানতিক বা যুক্তি হিসেবে ইউনানি পালসাফা বা গ্রিক দর্শনকে ব্যবহার করতো আর এর বিপরীতে আহমদ ইবনে হাম্বল সেসময় ওহীর ব্যাখ্যায় মানতিক বা যুক্তি হিসেবে ওহীকেই অর্থাৎ কুরআন হাদীসকেই বিশেষ করে হাদীসকে ব্যবহার করেছিলেন, যাথেকে গউইনানী ফালসাফা বিশিষ্ট কালামী আকীদার বিপরীতে হাদীসের দ্বারা ব্যাখ্যাকারী আছারী বা আহলুল হ আকীদার অবস্থান শুরু হয়। আর ইসলামী ধর্মতত্ত্ব ফিকহসহ ধর্মকেন্দ্রিক বা দ্বীনকেন্দ্রিক বিস্তৃত বিষয় হলে তা ইলমুল দ্বীন আল ইসলামী (علم الدين الإسلامي) (Islamic religiology) বা দিরাসাত আল আকাঈদ আল দিনিয়াত আল ইসলামী (الإسلامي دراسة العقائد الدينية বা দিরাসাত আল ইসলামিয়াত (ar:دراسات إسلامية) বা ইসলাম শিক্ষা (Islamic studies) হওয়ার কথা। আল্লাহ ভালো জানেন। ধন্যবাদ আপনাকে। 103.230.105.34 (আলাপ) ০৮:৪২, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@খাত্তাব হাসান আরো একটু খোলাসা করি। ইসলামি ধর্মতত্ত্ব ব্যাপক অর্থবোধক, আর ইলমুল কালাম সংক্ষিপ্ত অর্থবোধক। তাই ইসলামি ধর্মতত্ত্ব এর মধ্যে ইলমুল কালাম আছে। এটাকে মানতেকের ভাষায় “আম খাস মতলোক” সম্পর্ক বলা হয়। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৭:৩৩, ১০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম, আমি যতটুকু দেখলাম, আম খাস মুতলাক কমুকাইয়াদ এগুলো উসুলে ফিকহের অংশ, মানতিকের অংশ কিনা আমি জানি না। 103.230.105.34 (আলাপ) ১১:৫৫, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@খাত্তাব হাসান কাজেই “আকাইদ” ও “ইসলামি ধর্মতত্ত্ব” আলাদা আলাদা নিবন্ধ হওয়া দরকার। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৭:৩৭, ১০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম হ্যাঁ, তেমনটা করা যেতে পারে। ~ নোমান (📨আলাপ📝অবদান) ০৪:২২, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MdaNoman @মো. মাহমুদুল আলম আপনাদের সাথে অনেকাংশে একমত। আর আকিদার মাজহাবসমূহ হয়ত নিবন্ধটির নাম দেয়া যেত। আর আকীদা নামে ইতোমধ্যেই একটি নিবন্ধ রয়েছে। (আকাইদ আকীদারই বহুবচন)।
আমি আসলে নিবন্ধটির নাম আকিদার প্রকার বা ইসলামি বিশ্বাসের প্রকারভেদ নামকরণ করার আগ্রহ রাখব। ~ খাত্তাব ( | | ) ০৫:১৩, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@খাত্তাব হাসান আকাইদ ও ঈমান অর্থ বিশ্বাস। দুটির পরিভাষা ভিন্ন ভিন্ন। এক্ষেত্রে "আকাইদপন্থী মাযহাবসমূহ" হতে পারে। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৪:২৯, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম, ইমান হলো المصداقية বিশ্বাস বা মতবাদের নিশ্চয়তা দেওয়া, স্বীকৃতি দেওয়া, নির্ভর করা, বিশ্বাস করা, সত্যায়ন করা আর কোন বিষয়ে ইমান আনা হয় তার ব্যাখ্যাই হলো আকীদা, ইমান অর্থ বিশ্বাস এতদিন ধরে প্রচলিত থাকলেও কুফর বা অস্বীকৃতির বা অবাধ্যতার বিপরীত হিসেবে ইমানের অর্থ হল স্বীকৃতি দেওয়া, বাধ্যতা, আনুগত্য, আর যে বিষয়ে ইমান আনা হয় বা কুফরি করা হয়, সে বিষয়গুলোই হলো আকিদা। আকাইদপন্থী মাজহাব বললে সকল মাযহাবই আকাঈদপন্থী,,এক্ষেত্রে আকাঈদের বা আকীদার মাজহাব নামটাই অধিক সঠিক। 103.230.105.34 (আলাপ) ০৮:৫৬, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম বাকিরা কি আকাইদবিরোধী? আকাইদপন্থী দিয়ে এক্সাক্টলি কী বুঝাচ্ছেন ভাই? ~ খাত্তাব ( | | ) ১৫:৩৪, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমি যতটুকু জানি কালাম হলো মানবিক যুক্তি দিয়ে বিতর্কে জেতার মাধ্যমে আকিদা ও ফিকহ প্রতিষ্ঠা করার মেথডলজি বা পদ্ধতিবিদ্যা, যাকে আহলে আর রায়ী বলে, যা আহলে হাদীসের বিপরীত, যেখানে আকীদা ও ফিকহ ব্যখ্যা ও প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ওহী তথা কোরআন ও সহীহ হাদীসের সাথে সাংঘর্ষিক কোন কিছুকে প্রবেশ করার সুযোগ দেওয়া হয় না, আর কোরআন হাদীসকে যৌক্তিক ব্যাখ্যা না করে আক্ষরিক ব্যাখ্যা করা হয় আর যৌক্তিক ব্যাখ্যা করলেও তা সার্বিকভাবে কোরআন হাদীসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা সে ব্যাপারে সতর্ক অনুসন্ধানী দৃষ্টি জারি রাখা হয়, যাকে আছারী বা ট্রেডিশনালিস্ট থিওলজি বলে, দুটোই হলো আকীদার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে দুটো পৃথক মেথডলজি বা পদ্ধতিবিদ্যা। 103.230.105.24 (আলাপ) ১৬:১৮, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আইপি ভাই, আপনার দেয়া তথ্য অনেকাংশে ঠিক। তবে আপনি বোধহয় আসারি আকিদা লালন করেন। আর উইকিপিডিয়ায় নিরপেক্ষতা প্রয়োজন। অর্থাৎ, কালামি/আশআরি মাতুরিদিদের সংজ্ঞা ও প্রকরণও এখানে উল্লেখিত হতে হবে। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৭:২১, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@খাত্তাব হাসান মানতেকে একটা কথা আছে, "লা শায়উন বি শায়উন হ্যায়" অর্থ-যেটা বস্তু নয়, সেটাও বস্তু। আকিদা বিরোধীরা এটাও একটা আকিদাপন্থী দল। আশা করি বুঝাতে পেরেছি। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৭:১৭, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম, আপনি সম্ভবত "লা শায়উন ভি শায়উন হ্যায়" = "কোন কিছু না"ও একটা কিছু (উর্দু বাক্য, এর মাঝে লা শাইয়ুন ও শাইয়ুন হল আরবি) বোঝাতে চাচ্ছেন। 103.230.105.34 (আলাপ) ০৯:১৮, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম ভাই, মানতেক কেন আসছে? যেহেতু উইকিপিডিয়ায় আমরা গবেষণা করছিনা; তাই এখানে যুক্তির চেয়ে তথ্য অধিক গুরুত্বপূর্ণ। আকিদাবিরোধী বলতে কিছু হতে পারে কি? মানে আকাইদপন্থী বলতে কোনও শব্দ আরবি বা বাংলায় অস্তিত্ব রাখে কি? থাকলে আমরা সেদিকে যেতে পারি। নইলে আকিদা অনুযায়ী চলাকে বিশ্বাস করাই বলা হয়, উদাহরণতঃ তাওহিদ আকিদার প্রধান অংশ। আমরা বলি যে- সে তাওহিদে বিশ্বাসী। আমি আকাইদপন্থী শব্দটা কোনওভাবেই মিলাতে পারছিনা। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৭:২৬, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
প্রসঙ্গত মানতেক বা ইসলাম সম্পর্কিত পরিমণ্ডলে যুক্তি নিয়ে এই নিবন্ধটা (en:Logic in Islamic philosophy) (ইসলামী দর্শনে যুক্তি) অনুবাদ করা যেতে পারে। 103.230.106.39 (আলাপ) ০২:২৮, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমি আবারও স্পষ্ট করি, আকিদা হলো বিশ্বাস বা বিশ্বাস সম্পর্কিত বিবরণ, আর কালাম বা কালামী হল একটি মেথড বা পদ্ধতি বা মানহাজ, এখানে ওহির ব্যাখ্যায় মানতিক বা যুক্তি হল মূল, আর তার মাপকাঠি হলো বাহাসে জয়ী হওয়া, এই মেথডের অধীনে সবচেয়ে পরিচিত যে তিনটি আকীদা আছে, সেগুলো হলো, মুতাজিলা, আশআরী ও মাতুরিদি, এছাড়াও প্রায়সময়ই কালামকে ডায়ালেকটিকাল থিওলজি (dialectical theology) বা দ্বান্দ্বিক বা যৌক্তিক আলোচনা বা মতামতভিত্তিক ধর্মতত্ত্ব বলা হয়, আরও বলা হয় Islamic scholastic theology" বা ইসলামী পাণ্ডিত্যসূলভ ধর্মতত্ত্ব "speculative theology" বা অনুমানমূলক ধর্মতত্ত্ব, যা এ ক্ষেত্র অনুযায়ী কালাম শব্দের একটি প্রায় নিকটবর্তী সমার্থক শব্দ, বার আছার বা আছারীও একটি মেথড বা পদ্ধতি বা মানহাজ, এখানে ওহীর ব্যাখ্যায় ওহীকে ব্যবহার করা হয়, যেমন কোরআন ও হাদীস উভয়ের ব্যাখ্যাতে কোরআন ও হাদীসকে ব্যবহার করা হয়, যুক্তিকেও ব্যবহার করা হয়, তবে সেটা কোরআন হাদীস দ্বারা সরাসরি সুস্পষ্টভাবে সমর্থিত ও পরীক্ষিত হতে হয়, এর অধীনে একটিই আকীদা আছে, তাকে আছারী, সালাফী, আহলে হাদীস, ওয়াহাবী, লামাযহাবী, হাম্বলী ইত্যাদি নামে ডাকা হয়, আছারী বলা হয় কারণ আছার অর্থ হাদীস বা বর্ননা বা ঐতিহ্য (tradition) যার দ্বারা হাদীসকে বোঝায়, অর্থাৎ কোরআনের ব্যাখ্যায় ভিত্তিগতভাবে হাদীসের ব্যবহার, তাই একে ট্রেডিশনালিস্ট বা স্ক্রিপচারালিস্ট থিওলজি বা ঐতিহ্যবাদী বা মূলগ্রন্থবাদী ধর্মতত্ত্ব বলা হয়, আরেকটা বিষয়, একই মেথডলজি দুটো ফিকহ আর আকীদা উভয়ের ক্ষেত্রেই ব্যবহার হলেও ফিকহ আর আকীদা সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটো জিনিস,আকীদা হলো বিশ্বাস আর ফিকহ হলো ব্যবহারিক কাজকর্ম। আর যেহেতু ইংরেজিতে থিওলজি শব্দটি বারবার আকীদাগত শব্দগুলোর সাথেই ব্যবহৃত হচ্ছে যেমন ট্রেডিশনালিস্ট থিওলজি মানে আছারী আকীদা আশআরী থিওলজি মানে আশআরী আকীদা, মাতুরিদি থিওলজি বা মাতুরীদি আকীদা, ইংরেজি উইকির প্রতিটি সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের শুরুতে এমনই লেখা আছে, তাই ইসলামিক থিওলজি বা ইসলামী ধর্মতত্ত্বের বাংলা ইসলামী আকীদা বা আকীদা হওয়ার পক্ষেই এর দৃষ্টিগতভাবে রচনাশৈলীগত সমর্থন দেখা যাচ্ছে। এছাড়া যদিও কালামের অনুবাদ হিসেবে থিওলজি শব্দটি পাওয়া যায় তবে সংখ্যার হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা স্কলাস্টিক থিওলজি হিসেবে আসে, আর আকীদা শব্দের অনুবাদ সকল ক্ষেত্রেই থিওলজি, Islamic theology, Islamic creed, creed, article of faith, tenet, doctrine এই শব্দগুলো আসে, এছাড়া থিওলজির অনুবাদ হিসেবে গুগল বুকসের উল্লেখযোগ্য তৃতীয় পক্ষের ইংরেজি বইগুলোতে কালামের চেয়ে আকীদার প্রতিই সমর্থনের সংখ্যা ও ব্যাখ্যাই বেশি দেখেছি, এছাড়া সেখানেও বলা হয়েছে এক জায়গায় দেখলাম, যে, কালাম অর্থ থিওলজি করা হলেও তা সঠিক অর্থ বহন করে না, বরং স্পেকুলেটিভ থিওলজি বললে এর অর্থ স্পষ্ট হয়। আমার এইমুহূর্তে মনে হচ্ছে নিবন্ধটির নাম ইসলামী আকীদার বা ধর্মতত্ত্বের মতবাদসমূহ বা মতবাদের/আদর্শিক/মতাদর্শিক ধারাসমূহ নাম নিলে ভালো হয়।103.230.106.39 (আলাপ) ০২:৪৪, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমি গুগল করে দেখলাম ইসলামী ধর্মতত্ত্বকে আরবিতে আল লাহুত আল ইসলামী (اللاهوت الإسلامي) বলা হয়[১]। অনেকে এর দ্বারা কালামকে নির্দেশ করলেও কেউ একে সরাসরি আকীদা বলে নি, বরং আকীদা বিষয়ক পড়াশোনার একটি ধরন বলেছেন।[২] আর ইসলামওয়েবের মতে ধর্মতত্ত্বের আরবি শব্দ লাহুত যা ইলাহিয়াত বা উপাস্যতার সাথে সম্পর্কিত আর ইংরেজি শব্দ থিওলজি গ্রীক শব্দ হতে এসেছে যার লজি অর্থ কথা বা আলাপ আর থিও অর্থ ঈশ্বর অর্থাৎ ঈশ্বর বিষয়ক আলোচনা। অর্থাৎ থিওলজি বা লাহুত অর্থ ধর্মতত্ত্ব না বলে ঈশ্বরতত্ত্ব বললে বেশি সঠিক হয়। এক্ষেত্রে ইলমুল কালামের চেয়ে ইলমুল আকীদাই বা ইসলামী আকীদাই বেশি নিকটবর্তী। আবার ধর্মতত্ত্বকে বা থিওলজিকে ইলমুল ইলাহীও বলা হয় (العلم الإلهي)। 103.230.105.34 (আলাপ) ১১:০১, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
লাহুত ও ইলমুল কালাম এক বিষয় না। উপরে ইলমুল কালামের বিষয়ে আলোচনা করেছি। তবুও বলি, ইলমুল লাহুত হলো আকাইদের যে বিষয়গুলো শুধুমাত্র আল্লাহর সাথে সম্পর্কিত তাই ইলমুল লাহুত। আর আল্লাহসহ অন্যান্য বিষয় যেমন দোযখ, বেহেশত, পুলসিরাত, হাশর-নাশর, কর্মের দায় কে ইত্যাদি বিষয় হলো ইলমুল কালামের অন্তর্ভুক্ত। এদেরকে মুতাকাল্লিমুন বলা হয়। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ০৩:৫৯, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

তথ্যসূত্র:

  1. Welle (www.dw.com), Deutsche। "تدريس اللاهوت الإسلامي في ألمانيا..قصة نجاح رغم المعوقات | DW | 20.01.2013"DW.COM (আরবি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০২২ 
  2. "هل يوجد في الإسلام ما يقابل اللاهوت عند غير المسلمين - إسلام ويب - مركز الفتوى"www.islamweb.net (আরবি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০২২ 
আমি দেখলাম,লাহুত ও নাসুত শব্দ দুটি শিয়া ও সুফিদের দ্বারা ব্যবহৃত হয়৷, লাহুত হল ঈশ্বরিক আর নাসুত হল মানবিক গুনাবলি, যেমন পাক্ষিক আহমদীতে বলেছে, "'লাহুত' সুফিদের পরিভাষায় এমন এক স্তর যেখানে খোদাতা'লার জ্যোতিঃ বিচ্ছুরিত হয়। যেখানে খোদা ছাড়া অন্য কিছুর কোন অস্তিত্ব থাকে না। শুধু তিনি (আল্লাহ্), শুধু তিনি, শুধুই তিনি এবং তিনি (খোদা) ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। একে 'লাহুতীর' মর্যাদা স্তর বলে। 'নাসুতি' হলো মানুষের সাথে সম্পর্কের স্তর। যেখানে সৃষ্টির সব কিছুই অন্তর্ভক্ত। সৃষ্টির মধ্যে প্রথম সারিতে রয়েছে মানুষ। হযরত মসীহ মাওউদ (আ:) বলেন, তারা এমন মানব হবে যারা 'লাহুতী' গুণাবলী হতে এক বংশের অধিকারী এবং 'নাসুতী' গুণাবলী হতে এক অংশের অধিকারী। যাতে করে 'লাহুতী' গুণাবলীর দরুন খোদা হতে কল্যাণ প্রাপ্ত হতে হবে। তাদের মধ্যে এমন কিছু গুনাবলী থাকবে যদ্দরুন পঙ্কিলতার বিন্দু মাত্রও তাদের মধ্যে অবশিষ্ট থাকবে না। খোদার গুনাবলী হতে কিছু অংশের অধিকারী এবং কিছু মানবীয় গুনাবলীর অধিকারী, অর্থাৎ সে মানষও গোদার সংযোগস্থলে পরিণত হয়। এবং এভাবে একদিকে খোদার কল্যান প্রাপ্ত হবে অপরদিকে মানুষের সাথে (গভীর) সম্পর্ক থাকার কারণে সে এই কল্যাণকে মানুষের মাঝেও যেন সৃষ্টি করতে পারে। হযরত মসীহ মাসউদ (আ:) বলেন, ফলে 'লাহুতী' সম্পর্কের কারণে খোদার তরফ হতে কল্যাণ প্রাপ্ত হবে। অপরদিকে 'নাসুতী' সম্পর্কের কারণে ঐ কল্যাণকে যা খোদা হতে লাভ করেছে মানবজাতিকে পৌঁছে দেবে। ইহা ঠিক যে, এমন মানুষ 'লাহুতী' ও 'নাসুতী' গুনাবলী থাকার কারণে অন্যান্য মানুষ হতে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হয় যেন এরা এক ভিন্ন সৃষ্টি। কেননা খোদার প্রতাপ ও মর্যাদা প্রকাশের জন্যে যে প্রেরণা তাদের দেওয়া দেয়া হয়, বিশ্বস্ততার যে উপাদান তাদের হৃদয়ে ভরে দেয়া হয় এবং মানব প্রেমের যে জোয়ার তাদের দান করা হয় তা এমন অসাধারণ হয়ে থাকে যে, অন্যের জন্যে সে ব্যাপারে কল্পনা করাই কঠিন। ইহাও স্মরণ রাখা প্রয়োজন যে, এ সকল ব্যক্তি একই মর্যাদার অধিকারী নন। বরং প্রকৃতির মর্যাদার দিক হতে কেউ উচ্চ মর্যাদার অধিকারী কেউ তার চেয়ে নিয়ে এবং এর চেয়েও নিম্নে আরেকজন।" এই বিষয়বস্তুকে বুঝতে পারলে 'শাফায়াত' সম্পর্কিত বিষয়বস্তুটি আরও বেশী পরিস্কারভাবে মানুষের হৃদয় ও বুদ্ধিতে প্রবেশ করে।..."[১] আবার ১২ ইমাম শিয়া ও ইসমাইলী শিয়ারা নবী সাঃ কে লাহুতী ও নাসুতী গুণে গুনান্বিত করে, "Affirming Jesus' crucifixion does not contradict Qur'an 4:157: "They killed him not, nor crucified him, but it was made to appear so to them." Key to Isma'ili interpretation here is the concept that the person of the Prophet or the Imam possesses two distinct layers of being: nasut (human nature) and lahut (divine nature). The lahut is the Universal Intellect (al-'aql al kull), also called the Light of Muhammad (nur Muhammad), or the Light of Imamat (nur al-imamah): it is this Light which is manifested in the subtle soul of the Prophet or Imam. The nasut of the Prophet or Imam is his physical body, the platonic 'cover' for the subtle soul; not the essence of his person. With regard to these two natures in Muhammad, the contemporary Twelver Shi'a polymath Seyyed Hossein Nasr writes: 'The Prophet pos sessed eminently and in perfection both human (nasut) and spiritual (lahut) natures. There was never an incarnation of lahut in nasut, a perspective Is lam does not accept. The Prophet possessed these two natures and for this very reason his example makes possible the presence of a spiritual way in Islam." Nasut and Lahut: The nasut and the lahut are distinct layers of being; they do not intermix or mingle but exist in a union without confusion. For Isma'ilis, Jesus possesses these same two natures. They both confirm and deny Christ's crucifixion in accordance with this duality: for them it is only the physical body or nasut of Jesus which was crucified; the divine reality or lahut of Christ was unaffected and can never be subject to death." Christ's subtle soul and the Light (nur) manifested through it, could never be crucified. In support of this view, they cite Qur'an 3:169: Think not of those who are slain in God's way as dead. Nay, they live, finding their sustenance in the presence of their Lord." This immutability and ineffability of the Light of God (nur Allah'), manifested in Prophets and Imams, is conveyed by Qur'an 9:32: "They de sire to put out the Light of Allah (nur Allah') with their mouths, and Allah will not consent save to perfect His Light (nur), though the unbelievers are averse.' Jesus, with respect to his pure soul and his essential reality, the Light (nur) of God, did not die in reality ('ala haqiqah). For some Shi'a ecumenists, the nasut and lahut of Islamic thought cor respond to the human nature and divine nature of Chalcedonian Christology. Despite some correspondence in the structure of their thinking, the conclusion that it amounts to that of Chalcedon is unwarranted and in eschewing hypostatic union", seems more akin to Nestorianism. The hermeneutical approach to the Qur'anic verses on the Crucifixion of Isma'ili Abu Hatim al-Razi (811-890) compares them to passages from Jesus' own words in the Gospels: 'Do not fear those who kill the body but cannot kill the soul; rather fear him who can destroy both soul and body in hell' (Matthew 10:28). This approach implicitly rejects the charge of scriptural corruption (tahrif); the difference between the Qur'an and the Bible lies in their interpretation (ta'wil). Razi also refers to the Qur'anic verses 2:154 and 3:169-70 which teach that the martyrs are not really dead but are alive with God and concludes that Jesus was killed only in body, but not in soul. In A'lam al-Nubuwwah he interprets Qur'an 5:72: "They are unbeliev ers (kafirun) who say, 'God is the Messiah, the Son of Mary:" according to Ibn al-Arabi, for whom - virtually as attributed to Nestorians - 'Son of Mary' (ibn Maryam) refers specifically to the human nature (nasut) of Jesus and not his divine nature. Thus, the Qur'an is condemning only those who equated or confused Christ's human nature (nasut) with his divine nature (lahut). For Isma'ilis, proper understanding of wa-lakin shubbiha lahum, "but so it was made to appear to them;" is crucial. Historically. Jesus was cru cified and killed; there was no 'substitute'. That which appeared to them," shubbiha lahum, as being crucified was precisely the body or human na ture (nasut) of Jesus. Christ's soul, the manifestation of his divine nature (lahut), could not be killed and this is what the Qur'an speaks of when it reads: "they killed him not, nor did they crucify him". Ismaili Muslims join Christians in recognizing the historical event, even if not the same soteri ological significance. For both, the Crucifixion is the unfolding of God's will in human history. Despite outward appearances, it was a victory for both Jesus and God. (অর্থঃ "ঈসা মসিহের ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টিকে কোরান 4:157 এর বিরোধিতা করে না: "তারা তাকে হত্যা করেনি বা ক্রুশবিদ্ধ করেনি, কিন্তু তাদের কাছে এটি দেখানো হয়েছিল।" এখানে ইসমাঈলি ব্যাখ্যার চাবিকাঠি হল এই ধারণা যে নবী বা ইমামের ব্যক্তি সত্তার দুটি স্বতন্ত্র স্তরের অধিকারী: নাসুত (মানব প্রকৃতি) এবং লাহুত (ঐশ্বরিক প্রকৃতি)। লাহুত হল সার্বজনীন বুদ্ধি (আল-আকল আল কুল), যাকে মুহাম্মদের আলো (নূর মুহাম্মদ) বা ইমামতের আলো (নূর আল-ইমামাহ)ও বলা হয়: এটি এই আলো যা এর সূক্ষ্ম আত্মায় উদ্ভাসিত হয়। নবী বা ইমাম। নবী বা ইমামের নাসুত হল তার দৈহিক শরীর, সূক্ষ্ম আত্মার জন্য প্লেটোনিক 'আচ্ছাদন'; তার ব্যক্তির সারমর্ম নয়। মুহাম্মদের এই দুটি স্বভাব সম্পর্কে, সমসাময়িক টুয়েলভার শিয়া পলিম্যাথ সাইয়্যেদ হোসেইন নাসর লিখেছেন: 'নবী মানব (নাসুত) এবং আধ্যাত্মিক (লাহুত) উভয় প্রকৃতিই বিশিষ্টভাবে এবং পরিপূর্ণভাবে উপলব্ধি করেছিলেন। নাসুতে কখনই লাহুতের অবতার ছিল না, একটি দৃষ্টিভঙ্গি ইস লাম গ্রহণ করে না। নবী এই দুটি প্রকৃতির অধিকারী ছিলেন এবং এই কারণেই তার উদাহরণ ইসলামে একটি আধ্যাত্মিক পথের উপস্থিতি সম্ভব করে তোলে।" নাসুত এবং লাহুত: নাসুত এবং লাহুত সত্তার স্বতন্ত্র স্তর; তারা মিশ্রিত বা মিশে যায় না, তবে বিদ্যমান। বিভ্রান্তি ছাড়াই মিলন। ইসমাইলিদের জন্য, যীশু এই দুটি প্রকৃতির অধিকারী। তারা উভয়ই এই দ্বৈততা অনুসারে খ্রিস্টের ক্রুশবিদ্ধকরণকে নিশ্চিত করে এবং অস্বীকার করে: তাদের জন্য এটি কেবল যীশুর শারীরিক শরীর বা নাসুত যা ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিল; ঐশ্বরিক বাস্তবতা বা লাহুত। খ্রীষ্টের প্রভাব ছিল না এবং কখনই মৃত্যুর অধীন হতে পারে না।" খ্রিস্টের সূক্ষ্ম আত্মা এবং এর মাধ্যমে প্রকাশিত আলো (নূর) কখনোই ক্রুশবিদ্ধ হতে পারে না। এই মতের সমর্থনে, তারা কোরান 3:169 উদ্ধৃত করে: যারা ঈশ্বরের পথে নিহত হয় তাদের মৃত মনে করো না। বরং, তারা বেঁচে থাকে, তাদের প্রভুর সান্নিধ্যে তাদের রিজিক খুঁজে পায়।" এই অপরিবর্তনীয়তা এবং আল্লাহর নূরের (নূরআল্লাহ') অক্ষমতা, যা নবী ও ইমামদের মধ্যে প্রকাশিত, কোরান 9:32 দ্বারা বোঝানো হয়েছে: "তারা হুজুর তাদের মুখ দিয়ে আল্লাহর নূর (নূরআল্লাহ') নিভিয়ে দিবেন, এবং আল্লাহ তার নূর (নূর) পূর্ণ করা ছাড়া সম্মত হবেন না, যদিও অবিশ্বাসীরা অপছন্দ করে।' যীশু, তাঁর বিশুদ্ধ আত্মা এবং তাঁর অপরিহার্য বাস্তবতা, ঈশ্বরের নূর (নূর) এর প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বাস্তবে ('আলা হাকীকাহ) মৃত্যুবরণ করেননি। কিছু শিয়া ইকুমেনিস্টদের জন্য, ইসলামী চিন্তাধারার নাসুত এবং লাহুত মানব প্রকৃতি এবং চ্যালসডোনিয়ান খ্রিস্টোলজির ঐশ্বরিক প্রকৃতির প্রতি সাড়া দেয়। তাদের চিন্তাধারার কাঠামোর মধ্যে কিছু সঙ্গতি থাকা সত্ত্বেও, এই উপসংহারটি যে এটি চ্যালসেডনের সমান তা অযৌক্তিক এবং হাইপোস্ট্যাটিক মিলন পরিহার করার ক্ষেত্রে, নেস্টোরিয়ানবাদের সাথে আরও সাদৃশ্যপূর্ণ বলে মনে হয়। আবু হাতিম আল-রাজি (811-890) তাদের গসপেলে যীশুর নিজের কথার অনুচ্ছেদের সাথে তুলনা করেছেন: 'যারা দেহকে হত্যা করে কিন্তু আত্মাকে হত্যা করতে পারে না তাদের ভয় করো না; বরং তাকে ভয় করো যে নরকে আত্মা এবং দেহ উভয়কেই ধ্বংস করতে পারে। ' (ম্যাথিউ 10:28)। এই পদ্ধতিটি শাস্ত্রীয় দুর্নীতির (তাহরিফ) অভিযোগকে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে; কোরান এবং বাইবেলের মধ্যে পার্থক্য তাদের ব্যাখ্যার (তা'উইল) মধ্যে রয়েছে। রাজী কোরানের আয়াতকেও বোঝায়। 2:154 এবং 3:169-70 যা শেখায় যে শহীদরা প্রকৃতপক্ষে মৃত নয় কিন্তু ঈশ্বরের কাছে জীবিত এবং উপসংহারে আসে যে যীশুকে শুধুমাত্র দেহে হত্যা করা হয়েছিল, কিন্তু আত্মায় নয়। আলাম আল-নুবুওয়াতে তিনি কোরানের ব্যাখ্যা করেছেন। 5:72: "তারা অবিশ্বাসী (কাফিরুন) যারা বলে, 'আল্লাহ হলেন মসীহ, এমের পুত্র। ary:" ইবনে আল-আরাবির মতে, যার জন্য - কার্যত নেস্টোরিয়ানদের দ্বারা দায়ী - 'সন অফ মেরি' (ইবনে মরিয়ম) বিশেষভাবে যিশুর মানব প্রকৃতিকে (নাসুত) বোঝায় এবং তার ঐশ্বরিক প্রকৃতিকে নয়। এইভাবে, কোরান কেবল তাদেরই নিন্দা করছে যারা খ্রিস্টের মানব প্রকৃতিকে (নাসুত) তার ঐশ্বরিক প্রকৃতির (লাহুত) সাথে সমান বা বিভ্রান্ত করেছে। ইসমাঈলিদের জন্য, ওয়া-লাকিন শুব্বিহা লাহুম-এর সঠিক বোঝাপড়া, "কিন্তু তাই এটি তাদের কাছে প্রকাশ করা হয়েছিল;" অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিকভাবে। যীশুকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছিল; কোনো 'বিকল্প' ছিল না। তাদের কাছে যা দেখা গেল, "শুব্বিহা লাহুম, ক্রুশবিদ্ধ হওয়া ছিল অবিকল যীশুর দেহ বা মানব প্রকৃতি (নাসুত)। খ্রীষ্টের আত্মা, তাঁর ঐশ্বরিক প্রকৃতির প্রকাশ (লাহুত), হত্যা করা যায় না এবং এটিই কুরআন। 'একটি কথা বলে যখন এটি পড়ে: "তারা তাকে হত্যা করেনি, তাকে ক্রুশবিদ্ধও করেনি।" ইসমাইলি মুসলমানরা ঐতিহাসিক ঘটনাকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য খ্রিস্টানদের সাথে যোগ দেয়, যদিও একই সামাজিক তাত্পর্য নাও থাকে। উভয়ের জন্যই, ক্রুশবিদ্ধকরণ হল ঈশ্বরের উদ্ঘাটন। মানুষের ইতিহাসে ইচ্ছা। বাহ্যিক চেহারা সত্ত্বেও, এটি যীশু এবং ঈশ্বর উভয়ের জন্য একটি বিজয় ছিল।"[২] ইবনে আরাবী বলেছেন, an-Nāsūt is like a form or container of which al-Lāhūt is the content, or the secret life. Lāhūt is derived from ilāh, “divinity,” nāsūt from insān, “man". (আন-নাসুত হল একটি রূপ বা পাত্রের মত যার বিষয়বস্তু বা গোপন জীবন হল আল-লাহুত। লাহুত এসেছে ইলাহ থেকে, "দেবত্ব", ইনসান "মানুষ থেকে নাসুত।) [৩] আরও পেয়েছি, "Cyril Glassé wrote similarly: Moon....a crescent [finial] on the cupolas of Mosques is used to indicate the Qiblah (direction of Makka). Often three golden balls are placed below the crescent [see illustration, below]; traditionally they stand for the Material [Nasut]. Subtle [Malakut] and Angelic [Jabarut] worlds (see "Five Divine 4461 Presences") and the crescent then symbolizes the world of Being [Lahut]." Five Divine Presences....a metaphysical doctrine of the degrees of reality of which there are different versions. The following schema, according to the terminology of Abu Talib Al Makki (died 386 AH/996 AD), is the most systematic: in descending order, the five are: Hahut, Ipseity [selfhood], the Godhead, the Essence, Absolute Reality; Lahut: the Reality of Being, namely the Divinity or Personal God; Jabarut, the world of Angels; Malakut, the subtle world; and Nasut, the corporeal or human world....Lahut: from the word Al Ilah Al Ilah is abbreviated as Allah], or 'Divinity.' Lahut is Being and 'Personal God'; or as Plato says, "the One Who Is." So we can see from the above encyclopedic entries that the crescent stands for Lahut and Lahut comes from the word Al Ilah, meaning "the god." Allah is an Arabic contraction for "the god" (Allah), as F. E. Peters wrote: The cult of the deity termed simply 'the god' (Allah < Al Ilah) was known throughout southern Syria and northern Arabia, and was obviously of central importance in Makka where the building called the Kaaba was indisputably his [Allah's] house. So from the above we see that crescent = Lahut = Al Ilah Allah, which shows that Allah is a moon-god. (অর্থঃ সিরিল গ্লাস একইভাবে লিখেছেন: চাঁদ....মসজিদের কপোলাতে একটি অর্ধচন্দ্রাকার [ফাইনাল] কিবলা (মক্কার দিক) নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। প্রায়শই তিনটি সোনার বল অর্ধচন্দ্রাকার নীচে রাখা হয় [নীচের চিত্র দেখুন]; ঐতিহ্যগতভাবে তারা উপাদানের পক্ষে দাঁড়ায় [নাসুত]। সূক্ষ্ম [মালাকুত] এবং অ্যাঞ্জেলিক [জাবারুত] জগত ("পাঁচটি ঐশ্বরিক উপস্থিতি" দেখুন) এবং অর্ধচন্দ্র তারপরে [লাহুত] সত্তার জগতের প্রতীক৷" পাঁচটি ঐশ্বরিক উপস্থিতি .... বাস্তবতার মাত্রাগুলির একটি আধিভৌতিক মতবাদ এর বিভিন্ন সংস্করণ রয়েছে। আবু তালিব আল মক্কি (মৃত্যু 386 হি/996 খ্রিস্টাব্দ) এর পরিভাষা অনুসারে নিম্নলিখিত স্কিমাটি সবচেয়ে পদ্ধতিগত: অবরোহ ক্রমে, পাঁচটি হল: হাহুত, ইপসিটি [স্বত্ব], ঈশ্বর, সারমর্ম, পরম বাস্তবতা; লাহুত: সত্তার বাস্তবতা, যেমন দেবত্ব বা ব্যক্তিগত ঈশ্বর; জাবারুত, ফেরেশতাদের জগত; মালাকুত, সূক্ষ্ম জগত; এবং নাসুত, দৈহিক বা মানব জগত.... লাহুত: শব্দ থেকে আল ইলাহ আল ইলাহ সংক্ষেপে আল্লাহ], বা 'দেবত্ব।' লাহুত হচ্ছে সত্তা এবং 'ব্যক্তিগত ঈশ্বর'; অথবা যেমন প্লেটো বলেছেন, "একজন যিনি।" সুতরাং আমরা উপরের বিশ্বকোষীয় এন্ট্রিগুলি থেকে দেখতে পাচ্ছি যে ক্রিসেন্টটি লাহুত এবং লাহুত শব্দটি এসেছে আল ইলাহ থেকে, যার অর্থ " ঈশ্বর।" আল্লাহ হল "দেবতা" (আল্লাহ) এর জন্য একটি আরবি সংকোচন, যেমনটি এফ.ই. পিটার্স লিখেছেন: দেবতার ধর্মকে কেবল 'দেবতা' (আল্লাহ <আল ইলাহ) বলা হয় দক্ষিণ সিরিয়া এবং উত্তর আরব জুড়ে পরিচিত ছিল এবং ছিল স্পষ্টতই মক্কার কেন্দ্রীয় গুরুত্ব যেখানে কাবা নামক বিল্ডিংটি সন্দেহাতীতভাবে তার [আল্লাহর] ঘর ছিল। সুতরাং উপরে থেকে আমরা দেখতে পাই অর্ধচন্দ্র = লাহুত = আল ইলাহ আল্লাহ, যা দেখায় যে আল্লাহ একজন চাঁদ-দেবতা।) [৪]103.230.105.60 (আলাপ) ০৯:১৪, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

তথ্যসূত্র:

  1. পাক্ষিক আহ্‌মদী - নব পর্যায় ৫৫ বর্ষ | ৭ম সংখ্যা | ১৫ই অক্টোবর ১৯৯৩ইং | The Fortnightly Ahmadi - New Vol: 55 Issue: 07 Date: 15th October 1993 (৫৫ বর্ষ ৭ম সংখ্যা সংস্করণ)। Ahmadiyya Muslim Jama'at, Bangladesh.। ১৫ অক্টোবর ৯৩। পৃষ্ঠা ১২,১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২২  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. O'Brien, John (১৫ জুলাই ২০২০)। The QUR’AN and the CROSS: A study of al-Nisa (4):157. 'and they did not kill him and did not crucify him, but it was made to appear so to them' (ইংরেজি ভাষায়)। LIT Verlag Münster। পৃষ্ঠা 39–42। আইএসবিএন 978-3-643-91082-0। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২২ 
  3. "Definition of "Lahut" - The Dictionary of Spiritual Terms"www.dictionaryofspiritualterms.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২২ 
  4. Natan, Yoel (২০০৬)। Moon-o-theism, Volume II of II (ইংরেজি ভাষায়)। Yoel Natan। পৃষ্ঠা 389। আইএসবিএন 978-1-4392-9717-9। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২২ 

উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

নিবন্ধের সালযুক্ত শিরোনামের রীতি

এই আলোচনার প্রেক্ষিতে আলোচনাটি শুরু করা। বাংলা উইকিপিডিয়ায় সালযুক্ত নিবন্ধের শিরোনামের ক্ষেত্রে কোনো সুনির্দিষ্ট রীতি নেই। যেমন: ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০২২-এ ইউক্রেনে রুশ আক্রমণ কিংবা ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন, ২০২০ ইত্যাদি। এই বিভিন্ন রীতি উইকিপিডিয়ানদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। আমার প্রস্তাব হলো বাংলা ভাষায় প্রচলিত রীতি অনুযায়ী সালগুলোকে শিরোনামের পেছনের অংশে লেখার রীতিকে উইকিপিডিয়ার রীতি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। অর্থাৎ, ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২, ইউক্রেনে রুশ আক্রমণ ২০২২, ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচন ২০২০ (কমা থাকবে না) ইত্যাদি হিসেবে লেখা। এই পদ্ধতি ইংরেজির ঠিক উলটো (অর্থাৎ, ইংরেজিতে সাল দিয়ে শুরু হয়)। এখানে উল্লেখ্য বাংলায় দিবস বা দিন সংক্রান্ত নিবন্ধগুলোতে বাংলা ভাষার চলিত রীতি অনুযায়ী ইংরেজির উলটো করে লেখা হয়। যেমন, আজকের তারিখ ইংরেজি August 12 বাংলায় ১২ আগস্ট হিসেবে লেখা হয়।

পুনশ্চঃ পূর্বোল্লিখিত আলোচনার @MdsShakil, @MdaNoman ও @Arabi Abrar ভাইকে পিং করা হলো। — আদিভাইআলাপ২৩:১৮, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@MdaNoman, @Md.Farhan Mahmud, @MS Sakib, কমা ব্যবহারের সাধারণ নিয়মগুলো হলো: আপনি যখন একই জাতীয় একাধিক জিনিসকে সংযুক্ত করবেন, বা এক্সপ্রেশন গঠনকালে অর্থের বিভাজন দেখানোর জন্য বিরতির প্রয়োজন হবে, তখন কমা বসবে। সেই সূত্রে সালের আগে কমা বসা উচিত নয়। (তারিখের ক্ষেত্রে মাসের পর বার বসলে অর্থের বিভাজন দেখাতে মাস ও বারের পর কমা বসে। সেটি ভিন্ন বিষয়।) উচ্চারণগতভাবেও “ফিফা বিশ্বকাপ” বলার পরে “২০২২” বলতে থামতে হয় না। উপরন্তু এই সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো খেয়াল করলে দেখতে পাবেন, তেমন কোথাও একটা কমা ব্যবহার করা হচ্ছে না। — আদিভাইআলাপ১১:৫৩, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আদিভাই এটা বোঝানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এবার নিঃসন্দেহে আপনার বক্তব্যে আমি দৃঢ় সমর্থন করছি। ≈ ফারহান  💬«আলাপ»💬 ১২:২৭, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Meghmollar2017 নির্বাচন সম্পর্কিত নিবন্ধে কমা (,) থাকাই উত্তম। যদি সাল শুরুতে দেয়া হয় তবে কমা'র দরকার নেই বলে আমার মত।-- আবরার‌ ১২:৩৬, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Arabi Abrar, নির্বাচন সংক্রান্ত নিবন্ধের ক্ষেত্রেও একই সূত্র প্রযোজ্য হয়। পাশাপাশি এই সংক্রান্ত অনলাইন প্রতিবেদনগুলো লক্ষ্য করতে পারেন। — আদিভাইআলাপ১২:৪১, ১২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • দৃঢ় সমর্থন: শিরোনামের ব্যাপারে সমর্থন জানাচ্ছি এবং শিরোনামে কমার ব্যবহার বন্ধ করা যেতে পারে। এবং উপরে @Meghmollar2017 ভাই ইতোমধ্যেই যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আমি সেই সাথে যুক্ত করতে চাই যে কমা না ব্যবহারের উক্ত নীতি কিন্তু পত্রিকার শিরোনামেও ব্যবহার করা হয়। আমিও শিরোনামে কমা ব্যবহার না করাকে উপযুক্ত মনে করি।
তবে আইন, সরকারি নীতিমালা, গ্যাজেট ইত্যাদি এর ক্ষেত্রে কমা সহ দাপ্তরিক নাম ব্যবহার করা যেতে পারে। -Abdur Rahman আলাপ ০৫:৫৫, ১৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

 মন্তব্য: আশা করি সকলে ভালো আছেন। আলোচনার শুরুতেই আমি আফতাবুজ্জামান ভাইকে ধন্যবাদ দিতে চাই আলোচনাটি আমার নজরে আনার জন্য।

প্রথমেই আমি বাংলা উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধের শুরুতে সাল লেখার বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে চাই। সাল বিশিষ্ট নিবন্ধগুলোর নামে "সালের" জাতীয় শব্দটি অন্তর্নিহিত রয়েছে। অর্থাৎ, ২০১৮ [সালের] ফিফা বিশ্বকাপ নামটি ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ রাখা হয়েছে। কোন প্রতিষ্ঠান কিংবা কর্মকাণ্ডের নাম সহজ এবং সাবলীল করার লক্ষ্যে এমনটি করা হয়, তাই "সালের" জাতীয় শব্দটি এই জাতীয় নিবন্ধে উহ্য রয়েছে। যদি ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮ রাখা হয়, তবে নিবন্ধটির নামের ভাবার্থ (ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮ সালের) রক্ষিত হয় না। এখন প্রশ্ন আসতে পারে, তবে আমরা কেন এর সংক্ষিপ্ত রূপ "-এর" ব্যবহার করছি না। এর উত্তরও একই, যেকোন প্রতিষ্ঠান কিংবা কর্মকাণ্ডের নাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে নামটি উচ্চারণে সহজ এবং সাবলীল করার জন্য নামে বিভক্তি এবং বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করা হয় না। এর জন্যই নিবন্ধের নামকরণে বাংলাদেশের জাতীয় ফুটবল দল না রেখে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল রাখা হয়েছে। তবে, এই রীতির কয়েকটি ব্যতিক্রম খুঁজে পাওয়া যেতেই পারে। এখন তারিখ লেখার নিয়ম বিষয়ে বলতে চাই, তারিখ লেখার নিয়মটি এই ধরনের নিবন্ধের নামকরণে প্রয়োগ করা যুক্তিযুক্ত নয়; কেননা উক্ত নিয়মটি হচ্ছে [তারিখ] [মাস] [বছর] এবং এই ধরনের নিবন্ধে "২০১৮" বছর হলেও ফিফা বিশ্বকাপ তারিখ ও মাস কোনটিই নয়। তাই উক্ত নিয়মে "ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮" অথবা "২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ" জাতীয় নিবন্ধের নামকরণ কোনটিই যুক্তিযুক্ত নয়। এখন, নিবন্ধের নামে যদি পূর্ণ (যেমন: ১৫ আগস্ট ২০১৮) অথবা আংশিক তারিখ (যেমন: ১৫ আগস্ট) থাকত, তবে অবশ্যই তারিখ লেখার উক্ত নিয়ম প্রয়োগ করতে হতো; যেমনটা ১৫ আগস্ট ১৯৭৫-এ বাংলাদেশে অভ্যুত্থান এবং সাতই মার্চের ভাষণ ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশে অভ্যুত্থান ১৫ আগস্ট ১৯৭৫-এ এবং ভাষণ সাতই মার্চের লেখা হয়নি। তাই বলতে চাই, তারিখ লেখার নিয়মে (নিবন্ধের নামে পূর্ণ অথবা আংশিক তারিখ না থাকায়, শুধুমাত্র বছর থাকায়) নিবন্ধের নামকরণ না করা-ই শ্রেয়।

এবার আসি সৃষ্ট কিছু সমস্যা বিষয়ে। যদি নিবন্ধের নাম "ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮" রাখা হয় তবে এই নিবন্ধ সম্পর্কিত কোন বাক্য লিখতে হলে ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮-এর সর্বোচ্চ গোলদাতা হলেন হ্যারি কেন তবে বছরটি প্রথমে থাকলে বাক্যটি হতো ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা হলেন হ্যারি কেন। বাক্যে অতিরিক্ত বিভক্তি (-এর) না থাকায় দুইটি বাক্যের মধ্যে খুব স্বভাবতই দ্বিতীয় বাক্যের সৌন্দর্য তুলনামুলকভাবে বেশি। অন্যদিকে, যদিও আলোচনাটি "নিবন্ধের সালযুক্ত শিরোনামের রীতি" নিয়ে হচ্ছে তবে এই বিষয়ে যেকোনো ধরনের সিদ্ধান্তের ফলে রীতিটি অন্যান্য নামস্থানেও প্রভাব ফেলবে, তাই সে সকল সমস্যার সমাধান এখনই বের করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, নিবন্ধের সাথে বিষয়শ্রেণী ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত, তাই এই আলোচনায় সিদ্ধান্ত সেখানেও প্রভাব ফেলবে, যার ফলে একই ধরনের আলোচনা পুনরায় করতে হতে পারে। এখন নামের শেষে সাল ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিষয়শ্রেণীতে একটি সমস্যা তৈরি হবে, যেমন: বিষয়শ্রেণী:১৯৯০-এ জন্ম-কে বিষয়শ্রেণী:জন্ম ১৯৯০ অথবা বিষয়শ্রেণী:জন্ম ১৯৯০-এ; এর ফলে বিষয়শ্রেণীর নামের মূল ভাবার্থ এবং নামের সৌন্দর্য ক্ষুণ্ণ হবে, কেননা বিষয়শ্রেণী:১৯৯০-এ জন্ম দ্বারা-ই বিষয়শ্রেণীর মূল ভাবার্থটি প্রকাশ পাচ্ছে, বাকি দুইটি দ্বারা নয়। এই আলোচনায় যেকোনো সিদ্ধান্ত এই ধরনের আরো বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। সম্প্রদায়ের সকলের প্রতি আমার অনুরোধ আমরা যেন সকল সমস্যা এবং সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে তার সমাধান বের করে তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে উপনীত হই।

পরিশেষে, আমি এই আলোচনায় আফতাবুজ্জামান, Zaheen, Suvray, WAKIM, ANKAN-সহ সকলকে তাদের মূল্যবান মতামত প্রদানের অনুরোধ করছি। সকলকে ধন্যবাদ। – Waraka Saki (আলাপ) ১৪:২৩, ১৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Waraka Saki ভাই খুব সুন্দর কিছু সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে এর বাইরে পুরো বিষয়গুলো আলোচনার সাথে যুক্তিপূর্ণ মনে হয়নি।
  • সাল বিশিষ্ট নিবন্ধগুলোর নামে "সালের" জাতীয় শব্দটি অন্তর্নিহিত রয়েছে। এই যুক্তিকে প্রমাণ করতে গিয়ে এমন কিছু উদাহরণ দিয়েছেন, যার সাথে আলোচ্য বিষয়ের মিল নেই। এখানে সালের জাতীয় শব্দ অন্তর্নিহিত থাকছে, এটি ব্যক্তির ধরে নেওয়া, এবং যুক্তি দাঁড় করাতে হবে, তাই দাঁড় করানো। আমরা ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান বলি, ঊনসত্তর গণঅভ্যুত্থান বলি না; উনিশশো একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ চলে, উনিশশো একাত্তর মুক্তিযুদ্ধ— চলে না। বলতে পারতেন, গণঅভ্যুত্থান ঊনসত্তরও তো চলে না; “পূর্ব পাকিস্তানে গণঅভ্যুত্থান ১৯৬৯” বসিয়ে দেখুন, একদম নিয়মতান্ত্রিকভাবে চলে, আপনি-আমি অভ্যস্ত নই। আপনার উদাহরণের বিষয়শ্রেণীর মতো এখানেও বিভক্তি লাগবে, নয়তো আপনার বক্তব্যানুসারেই মূল ভাবার্থটি প্রকাশ পাচ্ছে, বাকি দুইটি দ্বারা নয়। বিষয়শ্রেণী নিয়ে আলোচনায় পরে আসছি। এখন, [...] আমরা কেন এর সংক্ষিপ্ত রূপ "-এর" ব্যবহার করছি না। এর উত্তরও একই, যেকোন প্রতিষ্ঠান কিংবা কর্মকাণ্ডের নাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে নামটি উচ্চারণে সহজ এবং সাবলীল করার জন্য নামে বিভক্তি এবং বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করা হয় না। অভিজ্ঞ উইকিপিডিয়ান হিসেবে আপনার কাছে আমি এর রেফারেন্স চাইব। আপনি কোন রেফারেন্সে এটি বলছেন, কারণ আপনার বক্তব্য উইকিপিডিয়ার সিদ্ধান্ত নিতে ভূমিকা রাখছে।
  • বছরের বিষয়কে আমি তারিখের মতো করে দেখিনি, বরং তুলনা করে বোঝাতে চেয়েছি ইংরেজি উইকির নীতির বাইরেও আমরা বাংলার নিজস্ব স্বকীয়তা ধরে রেখেছি এবং এখানেও সেটা সম্ভব। আপনি বিষয়টি পুরোটাই উলটো ধরে, ব্যাকরণ ও বাক্যতত্ত্ব না মেনেই ভাষণ সাতই মার্চের-জাতীয় উদ্ভট প্রসঙ্গের অবতারণা করলেন। বিষয়টি ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের মতোই। আপনাকে অনুরোধ করবো, প্রস্তাবনা ভালো করে দেখে, এরপর মন্তব্য করুন। কারণ প্রস্তাবনার কোথাও বলা হয়নি, নিবন্ধের নাম ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮-এর করা হচ্ছে।
  • নিবন্ধ সম্পর্কিত বাক্য লেখা প্রসঙ্গে: এখানেও তারিখের প্রসঙ্গটাকে আবার উদাহরণ হিসেবে আনতে চাই। আপনি আপনার বাক্য গঠনের প্রয়োজনে ২২ শ্রাবণ যেমন আনতে পারেন, তেমনি ২২শে শ্রাবণ আনতে পারেন; আবার শ্রাবণের ২২ তারিখ লিখলেও সমস্যা হবে না। আপনার নিবন্ধ লেখার সাথে নিবন্ধের শিরোনামের দূর-দূর পর্যন্ত তেমন কোনো সম্পর্ক নেই। কিন্তু শ্রাবণ ২২ তারিখ লিখলে অবশ্যই ভুল হবে; এখানে শূন্য বিভক্তি যোগ করলেন। কিন্তু বিভক্তি যুক্ত করলেই তো হলো না, অর্থপূর্ণ তো হতে হবে। (জ্ঞাতার্থে, যেখানে আপাতদৃষ্টিতে কোনো বিভক্তি নেই, সেখানে শূন্য বিভক্তি আছে।)
  • অন্য নামস্থানে প্রভাব: হ্যাঁ, নিবন্ধগুলোর প্রভাব অন্য নামস্থানেও পড়বে। বিষয়শ্রেণী:২০২০ ফিফা বিশ্বকাপ → বিষয়শ্রেণী:ফিফা বিশ্বকাপ ২০২০ হবে। যেই নিবন্ধগুলোর আগে সাল থাকার কারণে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিষয়শ্রেণীতে সর্টেড হয়ে থাকতো, সেগুলো আলাদাভাবে সর্ট করতে হবে। আপনার দেওয়া উদাহরণগুলোকে ব্যতিক্রম ধরে নেওয়া যায়। কোনো রীতি প্রচলের সাথে সাথে সমস্যা দেখা যাবেই। সেগুলোকে দেখিয়ে রীতির অসারতা প্রমাণ করা যায় না। আপনি নিজের লিখাতেই লিখেছেন কোনো রীতির ব্যতিক্রম খুঁঁজে পাওয়া যেতেই পারে। আমরা উদ্ভূত পরিস্থিতি সাপেক্ষে বিষয়শ্রেণীর জন্য আলাদা করে সিদ্ধান্ত (ব্যতিক্রম ধরে) নিতে পারবো।
  • এই আলোচনা শুরুর পেছনে আমার বক্তব্য ছিল প্রচলন অনুসারে একটি নির্দিষ্ট রীতি, যেটা বিভ্রান্তি দূর করবে। ধরে নিলাম, আপনি যে ব্যাখ্যাগুলো দাঁড় করালেন, তার আদতেই ভ্যালিডিটি রয়েছে। তাহলে আমরা হরদম যে রীতি ব্যবহার করছি, আমাদের প্রিন্ট ও ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহার করছে, সরকার ব্যবহার করছে আইন প্রণয়নে, গ্যাজেট প্রকাশে, সেগুলোতে আপনার কথিত ভাবার্থ রক্ষিত হয় না। আমি আপনার কাছে আপনার দাবিগুলোর পক্ষে দলিল চাইছি। (অবশ্যই আপনার দেখানো সমস্যাগুলো ভেবে দেখার মতো, সেগুলো ব্যতিক্রম হিসেবে নীতিমালা তৈরি করা হবে। কিন্তু এগুলো দলিল নয়।)
আপনার কাছে আমার বক্তব্য আক্রমণাত্মক মনে হতে পারে। আমি ছোট মুখে অনেক বড় কথাও বলেছি। সেজন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বাংলা উইকিপিডিয়ার কতিপয় অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী নিজেদের দাবির পক্ষে প্রমাণ না দেখিয়ে, ভিন্ন পথ নেন। এমনকি এর আগে একটি আলোচনায় আমাকে “চকোলেট” দেওয়ার কথাও উঠেছিল। আশা করছি আপনিও সে পথগামী হবেন না। — আদিভাইআলাপ১৫:১৪, ১৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধের শিরোনামের বিষয়টি বেশ চিত্তাকর্ষক, আকর্ষণীয়, তাৎপর্য্যপূর্ণ সর্বোপরি সাধারণ ব্যবহারকারী যাতে খুব সহজেই খুঁজে পেতে পারে সে দৃষ্টিকোণেই মূলতঃ নিবন্ধের শিরোনাম বিষয়ক নিয়মাবলীতে রয়ে গেছে। [শিরোনামের প্রথম বা শেষ অক্ষর কোনও বিরাম চিহ্ন নয়: "দিল্লি হাট" উপযুক্ত, "দিল্লি হাট।" ভুল।]; কিন্তু এখানে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে অর্থাৎ, অন্যান্য বিরামচিহ্ন কিংবা সংখ্যার কথা উল্লেখই করা হয়নি। সবগুলো নীতিতেই উদাহরণসহ প্রধান/নির্দিষ্ট ও অনুকরণীয় নিবন্ধের সংযোগ দেয়া প্রয়োজন। তবে, ইংরেজিতে কিছুটা ব্যাখ্যা রয়েছে। কিন্তু, বাংলার সাথে যেমন ইংরেজিকে গুলিয়ে ফেলা ঠিক না, তেমনি ইংরেজিকে অন্ধভাবে অনুকরণ করা উচিৎ হবে না। আবার, এ কথা স্মর্তব্য যে, ইংরেজি উইকিকে অনেকক্ষেত্রেই প্রাধান্য দেয়া হয়। সবাই জানি, লক্ষাধিক নিবন্ধের অধিকাংশই ইংরেজি থেকে অনুবাদ করা। আবার, যে সকল নিয়ম-কানুন বাংলায় রয়েছে তাঁর অধিকাংশই বাংলা-ইংরেজির সংমিশ্রণ কিংবা পুরোটাই ইংরেজিতে। (ভিন্ন প্রসঙ্গ - নতুন ব্যবহারকারী এ ধরনের বাংলা-ইংরেজির সংমিশ্রণ কিংবা পুরোটাই ইংরেজি দেখে ঘাবড়ে যায়। এ বিষয়ে সকলকেই মনোযোগী হতে হবে।) আবার, ঐ ভাষায় প্রায় সব নিবন্ধগুলো ধারাবাহিকভাবে সাজানো রয়েছে মূলতঃ সুনির্দিষ্ট ভিত্তি কিংবা আলাপ-আলোচনা ও নীতিমালার আলোকে যা বাংলা উইকিপিডিয়ায় অনেকাংশেই অনুপস্থিত ও চর্চা নেই। তবে, নিবন্ধ সৃষ্টিকালীন কিংবা সৃষ্টির পর আলোচনা পাতায়/মেইলে নিবন্ধ প্রণেতাকে জানানো যেতে পারে যে আপনার সৃষ্ট নিবন্ধের শিরোনাম অত্র শর্তাবলী পূর্ণ করে না থাকলে স্থানান্তর করুন ও প্রয়োজনীয় পুণনির্দেশনা তৈরি করুন।

সকল বিরামচিহ্নই বাংলা ভাষায় লিখিতভাবে কম-বেশী প্রয়োগ বা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এগুলো ভাষাকে শ্রুতিমধুর, গ্রহণযোগ্যতার পরিবেশ আনয়ণ করে। ব্যবহারকারীকে দ্রুত তথ্য খুঁজে দিতে কিংবা গতিশীলতা আনয়ণে সুস্পষ্ট দিক-নির্দেশনা থাকা প্রয়োজন। যার, যা খুশী মনে হলো কিংবা আমার এ ধরনের পছন্দ - তাহলে তো বাংলা উইকিপিডিয়া চলবে না। কিছু উদাহরণ না দিলে বিষয়টির সমাধান বা সমাধানের কাছাকাছি আসা যাবে না। যেমন: (১) [বাংলাদেশের শিল্পীদের চিত্র ও অঙ্কন প্রদর্শনী - ১৯৭১] নিবন্ধটি যে ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছে বা পরে হয়েছে - তা ব্যানার বা পোস্টার না দেখে বলা মুশকিল; অনেকাংশেই চলচ্চিত্র নির্মাণ ও মুক্তির ন্যায়। (২) ১৯৭১ বাংলাদেশে গণহত্যা। সৃষ্ট নিবন্ধটির শিরোনাম হতে পারতো - ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে গণহত্যা; ১৯৭১-এ বাংলাদেশে গণহত্যা; ১৯৭১-এর বাংলাদেশে গণহত্যা; বাংলাদেশে গণহত্যা, ১৯৭১ ইত্যাদি। এখানে, ১৯৭১ বলতেই কিন্তু, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামকে চিত্রিত করেছে, কোন সংখ্যাকে নয়। তবে, নতুন ব্যবহারকারী কিংবা সাধারণ/অর্ধ-শিক্ষিত জনগোষ্ঠী ব্যবহারকারীর কাছে দৃষ্টিবিভ্রম ঘটাতে পারে। অনেকাংশে বিষয়টি গাণিতিক দিকে ধাবিত করে। অর্ধ-শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর নিচের স্তরে কিন্তু বিষয়টি সংগ্রামের বছররূপে পরিচিত। এক্ষেত্রে আমাদের কাছে বিষয়টি মানিয়ে নেয়ার শামিল। ব্যক্তিগতভাবে আমি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে গণহত্যা শিরোনামকে প্রাধান্য দিলেও উইকিশৈলী রক্ষার্থে (প্রচ্ছন্নভাবে ইংরেজি উইকি অনুসরণে) বর্তমান শিরোনামে দিয়েছি। (৩) ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৪৭ এবং ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ - নিবন্ধ দুটি অনেকাংশেই কোন কোড বা সংকেত/সাংকেতিক ভাষার অনুরূপ বলে মনে হয়। শিরোনামগুলো ১৯৪৭ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ও ১৯৭১ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হতে পারতো বা ১৯৪৭ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ও ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বা অন্য কিছু হিসেবে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ, ১৯৪৭ হলে কমা দিয়ে সালকে বুঝাতো! (৪) আবার কেউ হয়তোবা দাবী করে বসবেন সালের শেষে ইং/খ্রি. নেই কেন? সে দৃষ্টিকোণে বিস্তারিতভাবে আলোচনা, পরামর্শ, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ঠিক করে অগ্রসর হতে হবে!

ভাষাগত বৈচিত্র্যতা, ব্যবহার, দৃষ্টিভঙ্গীসহ নানাবিধ কারণে এ ধরনের নামকরণগুলো হয়েছে এবং এভাবেই কিন্তু বাংলা ভাষা সমৃদ্ধ থেকে সমৃদ্ধতর হয়েছে। তবে, অনেক ক্ষেত্রে অতিরঞ্জিত হয়েছে! কিন্তু, বাংলা উইকিপিডিয়ায় যদি কেউ যে যার পছন্দমাফিক শিরোনাম তৈরি করেন, তাহলে একটি বিশ্রী পরিবেশ তৈরি হয় ও গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্ন চলে আসে। লক্ষ্যণীয় যে, কোন ব্যবহারকারীই কিন্তু শিরোনামগুলো তৈরি করতে ভুল করেননি। যার যার অবস্থান থেকে এ নামকরণগুলো লিখিত হয়েছে। কিংবা পূর্বে/প্রাচীন শিক্ষাপদ্ধতির সাথে (আমিও) যারা যুক্ত রয়েছেন বা পড়াশুনো করেছেন, তাঁরাও কিন্তু ভুল করেননি। মাতৃভাষা হিসেবে বাংলা সহজ হলেও তা লিখিত প্রয়োগে কিন্তু বেশ বেগ পেতে হয়; বিশেষতঃ আমার ক্ষেত্রে।

সব কিছু মিলিয়ে যে বিষয়টি দেখা যায় তা হলো নীতিগতভাবে ঐক্যমত প্রতিষ্ঠা করা। গ্রহণযোগ্যতা আনয়ণে ব্যক্তিগতভাবে বেশ কিছু চিন্তা-চেতনার আশ্রয় নিয়েছি ও তা প্রস্তাবনা আকারে তুলে ধরার চেষ্টা চালাচ্ছি -

(ক) কিছু ব্যতিক্রম বাদে (নির্দিষ্ট করা) প্রায় সকল ক্ষেত্রেই সাল সামনে থাকবে ও কোনরূপ কমা, দাঁড়ি ইত্যাদি বিরামচিহ্ন থাকবে না। (খ) সম্ভাব্য সকল প্রকার পুণঃনির্দেশনা প্রদান কিংবা অবগত করাতে হবে। (গ) ব্যতিক্রমী: [১৯৬০-এর দশকের প্রতিসংস্কৃতি] [১৯ শতকের সাহিত্য] [রূপকল্প ২০৪১] ইত্যাদি; তবে, বিষয়শ্রেণীতে শতকের চেয়ে শতাব্দীই অধিক মানানসই।

১৯৮০-এ বাংলাদেশ; এর পরিবর্তে যদি ১৯৮০ সালের বাংলাদেশ বা ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ হতো তাহলে সুন্দর দেখাতো। কিন্তু, ১৯৮০ বাংলাদেশ লেখা হলে বেশ বেমানান/বেখাপ্পা লক্ষ্য করা যায়। তবে, পুণনির্দেশনা রয়েছে না! বট স্ক্রিপ্ট তৈরি করে - ‘আপনি যদি কোন সংখ্যাবাচক নিবন্ধ শুরু করেন, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক নির্দিষ্ট পাতায় ব্যবহৃত নির্দেশনাবলী অনুসরণ করুন।’ প্রয়োজনে আলাপ পাতা, আলোচনা সভা, ইমেইলে যোগাযোগ করুন যথাসম্ভব বিরামচিহ্ন থেকে দূরে রেখে উইকিশৈলী অনুসরণপূর্বক ও ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে নিবন্ধের শিরোনাম তৈরি করা প্রয়োজন।

এ বক্তব্যটিই কিন্তু শেষ নয়। সর্বোপরী সকলের গঠনমূলক আলোচনার সার-সংক্ষেপ যুক্তিযুক্ত আকারে প্রকাশ করে বাংলা উইকিপিডিয়াকে আরও গতিশীল ও গ্রহণযোগ্যতার পরিবেশ তৈরির প্রত্যাশা করছি।

সালবিষয়ক কিছু নিবন্ধের শিরোনাম:

১৯৬৭ সালের ঢালিউড চলচ্চিত্রের তালিকা; মিস ইউনিভার্স ১৯৬৭; বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-১৯৯১; ২০১১ ভারতের জনগণনা; ১৯৮০-এ বাংলাদেশ; রাখাইন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ২০১২; ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ২০১২; ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৪৭; ১৯৭১ বাংলাদেশে গণহত্যা; বাংলাদেশের শিল্পীদের চিত্র ও অঙ্কন প্রদর্শনী - ১৯৭১; ২০১৯ ভারত–পাকিস্তান সীমান্ত সংঘর্ষ; ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১; বিজেতা (১৯৮২-এর চলচ্চিত্র); ২০১৯ বালাকোট বিমান হামলা; ২০১৯ পুলওয়ামা আক্ৰমণ; অপারেশন ট্রাইডেন্ট (১৯৭১); ২০১৩-র শাহবাগ আন্দোলন; বঙ্গভঙ্গ (১৯০৫); ভারত শাসন আইন ১৯৩৫; একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৮; সিকিম বিধানসভা নির্বাচন, ১৯৯৪; ইয়ান স্মিথ (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯২৫); ভারত-পাকিস্তান নৌযুদ্ধ ১৯৭১; ১৯৬৫-৬৬ সালের ইন্দোনেশীয় গণহত্যা _____ সাময়িকভাবে তৈরি করা ব্যবহারকারী:Suvray/সাল শিরোনামে সমস্যা নিবন্ধে সাল সম্পর্কীয় নিবন্ধগুলোর নাম যুক্ত করুন।

এ ধরনের বিতর্কিত, দৃষ্টিভ্রমাত্মক সমস্যা সমাধানের পর নতুন সমস্যা তুলে ধরুন। ধন্যবাদ - Suvray (আলাপ) ১৬:১৯, ১৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Suvray দাদা, আপনাকে প্রথমত ধন্যবাদ জানাই আপনার প্রস্তাবের জন্য। আপনার প্রস্তাবনাগুলো খুবই সুন্দর। তবে আপনার উদাহরণগুলোতে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন একই জাতীয় নিবন্ধ একেক জায়গায় একেকরকম নাম পাচ্ছে। যেমন: ২০১১ ভারতের জনগণনা এবং বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১। ইংরেজি উইকিতে কিন্তু দুইটি নিবন্ধের ফরম্যাটই একইরকম: en:2011 census of Bangladesh এবং en:2011 census of India। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নিবন্ধটি বাংলা ভাষার স্বকীয়তার পরিচায়ক, কারণ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে এর বাংলা নামটিও ব্যবহার করে। কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে ইংরেজি নামের অনুকরণ করতে গিয়ে একটি জগাখিচুড়ি অবস্থা তৈরি হয়েছে। কাজেই আমার জোর দাবি থাকবে সালকে পেছনে ব্যবহারের। কমা ও বিরামচিহ্নের ক্ষেত্রে উপরের দিকে অন্য উইকিপিডিয়ানরা প্রস্তাব রেখেছেন। আমার সেটার প্রতি সমর্থন থাকবে। — আদিভাইআলাপ০৬:১৫, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

মাহাবুব আলম চাষী নামের সাথে উইকিপিডিয়ায় ডঃ আখতার হামিদ খান এর ছবি ব্যবহার

চাষী মাহবুব আলম নামের সাথে উইকিপিডিয়ায় যে ছবিটি ব্যবহার করা হচ্ছে তা উপমহাদেশের বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী বার্ড, কুমিল্লার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ডঃ আখতার হামিদ খান এর। অপরদিকে চাষী মাহবুব আলমকে বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডে অন্যতম ষড়যন্ত্রকারী হিসাবে তাকে চিহ্নিত করা হয়। ফলে বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল চাষী মাহবুব আলম এর স্থানে ডঃ আখতার হামিদ খান এর নাম ব্যবহার করে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারী হিসেবে প্রকাশ করছে যা অত্যন্ত দুঃখজনক। Lifuputu (আলাপ) ০৮:১৯, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Lifuputu, আপনার কাছে কি কোনো প্রমাণ রয়েছে, যে ভুল ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে? যদি থেকে থাকে, তাহলে যথাযথ উৎস বর্ণনাসহ নতুন ছবি আপলোড করুন। ধন্যবাদ। — আদিভাইআলাপ০৯:০৭, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমার কাছে চাষী মাহবুব আলম এর কোন ছবি নেই কিন্তু এখানে বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী বার্ড, কুমিল্লার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ডঃ আখতার হামিদ খান এর ছবি ব্যবহার করা হয়েছে তার প্রমানক নিচে দেওয়া হলঃ [১] [২][৩] Lifuputu (আলাপ) ০৯:৪১, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Lifuputu উক্ত নিবন্ধ থেকে ছবি সরানো হয়েছে দেখলাম। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ০৯:৫২, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@DeloarAkram নিবন্ধ থেকে ছবি আমি সরিয়েছি। কিন্তু চাষী মাহবুব আলম দিয়ে সার্চ দিলে সার্চ উইন্ডোতে এখনো ডঃ আখতার হামিদ খান এর ছবি ও সাথে উইকিপিডিয়ার লিংক প্রদর্শীত হচ্ছে। [৪] Lifuputu (আলাপ) ১১:৩৭, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Lifuputu ছবিটা দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে। কিছু সময় লাগবে, পরে এই ঘটনা থাকবেনা। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ১৪:২২, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

পূর্ব পাকিস্তান প্রসঙ্গ

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।




চান্দা (চলচ্চিত্র) বা মুখ ও মুখোশ পাতায় @Mehediabedin ভাই তার আলাপ পাতা অনুসারে পূর্ব পাকিস্তানের চলচ্চিত্রগুলোকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র হিসেবে লিখেছেন। উনার যুক্তি উনার আলাপ পাতায় দেখতে পারেন, সেখানে খানিকটা বিতর্ক হয়েছিল। কিন্তু আমার কাছে কার্যক্রমটা বিদঘুটে লেগেছে। তাহলে পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক গভর্নরকে বাংলাদেশের গভর্নর কেন বলা হবেনা? শুধু চলচ্চিত্রে কেন বাংলাদেশের হবে?

প্রসঙ্গতঃ আমি মধ্যযুগের ইতিহাস নিয়ে কাজ করছিলাম। সেখানে তৎকালীন এলাকাকে মূল নামে রাখা হয়। তবে প্রয়োজনে ব্রাকেটে লিখে বা সংযোগ দেয়া হয় যে, বর্তমানে সেটা কোন এলাকায় পড়েছে। যেমন- লেখা হবে, উসমানীয় তুরস্ক (বর্তমানে তুরস্ক) বা হিজায, উসমানী এলায়েত (বর্তমানে সৌদি আরব)। কিন্তু এখানে তো উলটো!

তাই সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যথাযথ মনে করলাম। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৬:৪৬, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

 মন্তব্য আমার আলাপ পাতার আলোচনা চান্দা (চলচ্চিত্র) নিবন্ধের আলাপ পাতায় সরিয়ে নিয়েছি মেহেদী আবেদীন ১৮:১৩, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@খাত্তাব হাসান "পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক গভর্নরকে বাংলাদেশের গভর্নর কেন বলা হবেনা?" কারণ গভর্নর হয় শুধু প্রদেশের, কোন স্বাধীন দেশের নয়। বাংলাদেশের গভর্নর লিখলে এটা মেনে নিতে হয় যে বাংলাদেশ পরাধীন। কিন্তু চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র লিখলে সেই সমস্যা পোহাতে হয় না। বাংলাদেশ সরকার মুখ ও মুখোশ কে দেশের প্রথম চলচ্চিত্র বলে থাকে। আপনার যুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র হলো ১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কোন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র (কিন্তু সেটা হবে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র)।
"সেখানে তৎকালীন এলাকাকে মূল নামে রাখা হয়।" – অবশ্যই সেটা বাংলা উইকিপিডিয়াতেও মেনে চলা হয়৷ পাকিস্তান আমলে কোন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হলে সেটাকে "অমুক সালে পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত" বিষয়শ্রেণী যুক্ত করা হয়। কোন ব্যক্তির জন্মের ক্ষেত্রে জন্মস্থানে সময় অনুযায়ী ব্রিটিশ ভারত বা পাকিস্তান যুক্ত করা হচ্ছে। কিন্তু সব ধরণের নিবন্ধে এমনটা প্রয়োজন নেই। তবে আপনি বলতেই পারেন যে চলচ্চিত্র কোনও প্রতিষ্ঠান নয় (যেমনটা আপনি বলেছেন আমার আলাপ পাতায়)। সেক্ষেত্রে আপনার যুক্তি মেনে নিয়ে কিন্তু বাংলাদেশ সরকার মুখ ও মুখোশকে শুধুই পাকিস্তানের চলচ্চিত্র বলেনি। ব্রিটিশ ভারতীয় হওয়ার পরেও শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশী বলা হয়। চলচ্চিত্র কোন প্রতিষ্ঠান নয় – কিন্তু তাতে কি? এটা কি আসলেই কোন ব্যাপার? পাকিস্তান আমলে নির্মলেন্দু গুণের লিখিত কবিতাগুলো "পাকিস্তানি কবিতা" বলা হয়না। মেহেদী আবেদীন ১৭:১৪, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
কারণ গভর্নর হয় শুধু প্রদেশের, কোন স্বাধীন দেশের নয়।
বাংলাদেশ ব্যাংক কোন দেশের প্রদেশ?
পাকিস্তান আমলে নির্মলেন্দু গুণের লিখিত কবিতাগুলো "পাকিস্তানি কবিতা" বলা হয়না।
কারণ বাংলাদেশ আমলে তার লিখিত কবিতাগুলোকে বাংলাদেশি কবিতা বলা হয়না।
বাংলাদেশের গভর্নর লিখলে এটা মেনে নিতে হয় যে বাংলাদেশ পরাধীন।
গভর্নর হলেই পরাধীন? আশ্চর্য!
বাংলাদেশ সরকার কিছু বললেই তো আর ইতিহাস বদলে যাবেনা। তার উপর সাধারণভাবে বাংলাদেশ সরকার ইতিহাসবিদও নয়। আগে প্রমাণ করুন, বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ছিল এগুলো বা মুক্তি পাওয়ার সময় বাংলাদেশের অস্তিত্ব ছিল; তারপর না হয় আলাপ এগুনো যাবে। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৭:২২, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@খাত্তাব হাসান
বাংলাদেশ ব্যাংক কোন দেশের প্রদেশ?
এটা তো বাচ্চাদের মতো কথা বললেন! প্রাদেশিক গভর্নর আর ব্যাংকের গভর্নর কি এক জিনিস???? বিতর্কে তথ্য তুলে ধরার সময় কি এটা বিবেচনা করা উচিত নয় যে এখানে উল্লেখিত শব্দটি দিয়ে কি বুঝানো হচ্ছে?
কারণ বাংলাদেশ আমলে তার লিখিত কবিতাগুলোকে বাংলাদেশি কবিতা বলা হয়না।
এটা কি সারকাজম ছিলো? আমি শুধু যা সত্যি তাই তুলে ধরেছি। নির্মলেন্দু গুণের পাকিস্তান আমলে রচিত কবিতাকে আর পাকিস্তানি কবিতা বলা হয় না। কিন্তু জসিমউদদীনের কলকাতায় থাকাকালে "কবর" কবিতা লিখলেও আজ এটি বাংলাদেশী কবিতা। তাই অনেকসময় শুধু সময় আর স্থান দিয়েই সব সংজ্ঞায়িত করা যায়না।
গভর্নর হলেই পরাধীন? আশ্চর্য!
ভারত ও পাকিস্তানের জন্য ব্যাপারটা আলাদা। কিন্তু যেসব দেশে প্রদেশভিত্তিক ব্যবস্থা নেই সেসব দেশে গভর্নর থাকেনা। যেমন ভারতের গভর্নর বলতে আমরা বুঝি ভারতের রাজ্যগুলোর রাজ্যপালদের। কিন্তু ভারতে কোন প্রদেশ না থাকলে তখন যদি কেউ বলতো ভারতের গভর্নর তবে এটা দ্বারা বুঝাতো যে ভারত একটি প্রদেশ।
বাংলাদেশ সরকার কিছু বললেই তো আর ইতিহাস বদলে যাবেনা। তার উপর সাধারণভাবে বাংলাদেশ সরকার ইতিহাসবিদও নয়।
বাংলাদেশের মাটিতে আগে যা ঘটেছে আর হয়েছে সব বাংলাদেশের (ঐতিহাসিক দৃষ্টিতেও)। এখন ঐতিহাসিক দৃষ্টিতে বলা যেতেই পারে এটা পাকিস্তানে মুক্তি পেয়েছিলো। কিন্তু এই দেশের মাটিতে যেহেতু এর আগে চলচ্চিত্র হয়নি (তবে ভিন্ন মতামত রয়েছে) তাই এটাই প্রথম চলচ্চিত্র যা একইসাথে এই দেশেও প্রথম। ব্রিটিশ ভারতে রংপুরে "রঙ্গপুর বার্ত্তাবহ" পত্রিকাটি প্রকাশিত হতো। এটাকে বলা হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম পত্রিকা, কিন্তু তার মানে এই নয় যে এটি ব্রিটিশ ভারতের পত্রিকা নয়। ঐতিহাসিকভাবে এটাকে এই ভূমিতে প্রকাশিত প্রথম পত্রিকা বলা ভুল নয়। এটা তো বললাম শুধু পত্রিকার ব্যাপারে। এভাবে আরো অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে, যেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিষ্ঠার দিক দিয়ে দেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় বলা হয়। ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়কে বলা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়। এগুলো কোন ভুলের পর্যায়ে পড়েনা।
আগে প্রমাণ করুন, বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ছিল এগুলো বা মুক্তি পাওয়ার সময় বাংলাদেশের অস্তিত্ব ছিল;
আমার আলাপ পাতায় ও এই আলোচনাসভার আমি যা যা তুলে ধরলাম এরপর এটা প্রমাণ করার প্রয়োজন নেই। বিতর্কের সময় আমার কিছু কথা ভুল হতেও পারে। কিন্তু আশা করছি অধিকাংশ কথা সঠিকভাবে তুলে ধরতে পেরেছি। মেহেদী আবেদীন ১৭:৫৪, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Mehediabedin প্রাদেশিক গভর্নর আর ব্যাংকের গভর্নর, গভর্নর হিসেবে একই। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট আর বিসিবির প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব আলাদা; কিন্তু প্রেসিডেন্টের অর্থ বদলে যায়না। আপনি গভর্নর হবার সাথে প্রদেশকে যুক্ত করছেন; এটা সঠিক নয়। ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় গভর্নর সংশ্লিষ্ট নিবন্ধ দেখতে পারেন।
বাংলাদেশী কবিতা কী ভাই? এটার অস্তিত্ব নেই। পাকিস্তানি কবিতাও নেই, ভারতীয় কবিতাও নেই। কথার টানে দুই-একবার বলে ফেললেও এটাকে কেউ প্রতিষ্ঠিত করেনি।
গভর্নর কী... সেটা আগে বুঝুন। গভর্নর বা রাজ্যপাল হলে পরাধীন নয়। আমেরিকার স্টেটগুলোরও গভর্নর হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান, একদিনে মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্র নয়। আপনি সব গুলিয়ে ফেলেছেন। বলা হয় আর নথিবদ্ধ করা হয়-এর মধ্যে পার্থক্য আছে। (গতকালের উইকিম্যানিয়া-২০২২ এর একজন বক্তাও এই বিষয়ে বলেছিলেন যে, আমরা বলা হয়-এ পড়ে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি হারিয়ে ফেলি।) ~ খাত্তাব ( | | ) ১৮:১৪, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@খাত্তাব হাসান
বাংলাদেশী কবিতা কী ভাই? এটার অস্তিত্ব নেই। পাকিস্তানি কবিতাও নেই, ভারতীয় কবিতাও নেই।
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় কবিতা জাতীয় বিষয়শ্রেণীগুলো আগে দেখে আসুন।
প্রাদেশিক গভর্নর আর ব্যাংকের গভর্নর, গভর্নর হিসেবে একই। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট আর বিসিবির প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব আলাদা; কিন্তু প্রেসিডেন্টের অর্থ বদলে যায়না।
অর্থ শব্দগতভাবে এক হলেও দায়িত্বের জন্য দুটোর অর্থ অনেক সময় আলাদা হয়। যেমন সভাপতিকে প্রেসিডেন্ট বলা হয়, আবার রাষ্ট্রপতিকেও প্রেসিডেন্ট বলে, আর আপনার যুক্তি অনুযায়ী দুটোই এক জিনিস! দায়িত্ব যদি ভিন্ন হয় তবে আলোচনার সময় এটা স্পষ্ট করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। তাই আপনি পালটা যুক্তি দিতে এই অদ্ভুত কথাটা বললেন সেটা আলোচনায় কোন কাজেই আসেনি।
গভর্নর কী... সেটা আগে বুঝুন। গভর্নর বা রাজ্যপাল হলে পরাধীন নয়। আমেরিকার স্টেটগুলোরও গভর্নর হয়।
এখানে আমার ভুল হয়েছে। তবে আমি যা বুঝাতে চেয়েছিলাম তা হচ্ছে বাংলাদেশের মতো এককেন্দ্রীক রাষ্ট্রে গভর্নর শব্দে আনয়ন যেহেতু বিভ্রমের সৃষ্টি করবে তাই বাংলাদেশের গভর্নর শব্দটা এখানে প্রযোজ্য না করাই ভালো তাই পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর থাকবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান, একদিনে মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্র নয়। আপনি সব গুলিয়ে ফেলেছেন। বলা হয় আর নথিবদ্ধ করা হয়-এর মধ্যে পার্থক্য আছে।
সেক্ষেত্রে আপনাকে এটা প্রতিষ্ঠা করতে হবে যে শতবর্ষী প্রতিষ্ঠান হলেই কেন এটাকে বাংলাদেশ বলা যাবে এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে গুরুত্ব রাখা মুখ ও মুখোশ একদিনে মুক্তি পাওয়ার কারণে কেন তাকে বাংলাদেশের বলা যাবেনা? এই চলচ্চিত্রটির গুরুত্ব দেশের ইতিহাসে কোন দিক দিয়ে কম? (হয়তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নয়, কিন্তু গুরুত্ব থাকলেই বা প্রতিষ্ঠান হলেই সেটাকে দেশের করে রাখতে হবে?)
বলা হয় আর নথিবদ্ধ করা হয়-এর মধ্যে পার্থক্য আছে।
তা আমি মানি। তবে মুখ ও মুখোশকে বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে বেশ কিছু সূত্র উল্লেখ করেছে। বিশ্বাস করি, খুঁজলে কোন চলচ্চিত্র ইতিহাসবিদের বই পাওয়া যাবে যেখানে তারা উল্লেখ করেছেন যে এটি দেশের প্রথম চলচ্চিত্র (অবশ্য তা দেখার প্রয়োজন নেই কারণ একাধিক সূত্র তা উল্লেখ করেছে)। মেহেদী আবেদীন ১৮:২৯, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Meghmollar2017: বিষয়শ্রেণী:পূর্ব পাকিস্তানের চলচ্চিত্র নামে একটি বিষয়শ্রেণী তৈরি করার আগে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে। ১৯৫৫-৫৬ সালের আগে পৃথিবীতে পূর্ব পাকিস্তান নামের কোনও কিছুর অফিশিয়াল অস্তিত্ত্ব ছিল না। তাহলে এর আগের "জিনিসপত্র"গুলোকে কি "পূর্ব বঙ্গের/বাংলার ........." করা হবে? ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৭:৪৩, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib, পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ মুক্তি পায় ১৯৫৬ সালের ৩রা আগস্ট। আর পূর্ববঙ্গ প্রদেশকে পূর্ব পাকিস্তান করা হয় ১৯৫৫ সালের অক্টোবরে (খুব সম্ভবত ১৩ অক্টোবর, আমি ভুলে গেছি)। এই সময়কার নির্বাক চলচ্চিত্র নিয়ে ধারণা নেই। এখন পর্যন্ত ইন্টারনেট ঘেঁটে ৪০-এর দশকের পর কোনো নির্বাক চলচ্চিত্রের কথা জানতে পারলাম না। তাই বলতে হয় আপনার উল্লিখিত ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে না। যদি হতোও, তাহলে পূর্ববঙ্গের চলচ্চিত্র হিসেবে কোনো বিষয়শ্রেণী তৈরি করা যেত। — আদিভাইআলাপ১৭:৫৭, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Meghmollar2017 পূর্ববঙ্গের সময় কোন চলচ্চিত্র হয়নি। তাই এখানে কোন ঝামেলা পোহাতে হবেনা। মেহেদী আবেদীন ১৮:০১, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ হওয়ার সময় মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা, ভাবনা পূর্ব পাকিস্তান নামক বিষয়শ্রেণি তে স্থান পাক, আর স্বাধীনতা পরবর্তী (স্টপ জেনোসাইড) চলচিত্র বাংলাদেশ এর চলচিত্র অংশে স্থান নিক। বাংলাদেশের চলচিত্র নিবন্ধে পূর্ব পাকিস্তানের চলচিত্র থাকুক কেননা অনেক গুরুত্বপূর্ণ চলচিত্র সেখানে আছে। যদি পূর্ব বাংলায় কোনো চলচিত্র থাকে সেটাও যুক্ত করা যায় সেখানে। —মহাদ্বার আলাপ ০৭:৫৮, ১৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

দু'টি নিবন্ধ সংযুক্তির অনুরোধ

পশ্চিমবঙ্গের মহকুমাপশ্চিমবঙ্গের মহকুমাগুলির তালিকা নামে দু'টি আলাদা নিবন্ধ পৃষ্ঠা রাখার কোনও কারণ দেখছি না। পশ্চিমবঙ্গের মহকুমা নামে পৃষ্ঠাটি রাখাই যুক্তিযুক্ত মনে করছি। তাতে অন্য সব তথ্য সহ তালিকাও দেওয়া যাবে। অন্যান্যদের মতামত ও সহযোগিতা প্রার্থনীয়। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ২৩:০০, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

অর্ণব দত্ত, দাদা নিবন্ধ দুটি আপনারই তৈরি :p হ্যাঁ, পশ্চিমবঙ্গের মহকুমাগুলির তালিকার তথ্যগুলি পশ্চিমবঙ্গের মহকুমায় আনেন। পশ্চিমবঙ্গের মহকুমা পরে অনেক বড় হলে আবার আলাদা করা যাবে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২৩:১২, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আফতাবুজ্জামান হ্যাঁ, আমারই তৈরি বটে। তখন নিয়মকানুন জানতাম না। তথ্যগুলি এক পাতায় আনছি। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ২৩:২৩, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ব্যবহারকারী নামের নীতি

ব্যবহারকারী নামের নীতিমালা পাতাটি আমি সম্পূর্ণ অনুবাদ করেছি এবং কিছু ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় স্থানীয়করণ করেছি। উক্ত পরিবর্তনগুলো <!--বাংলা উইকিপিডিয়া অনুযায়ী স্থানীয়করণ--> আকারে চিহ্নিত রয়েছে। সম্প্রদায়কে অনুবাদটি পর্যালোচনা করা ও কোন পরিবর্তন প্রয়োজন হলে সেব্যাপারে পরামর্শ দেওয়ার অনুরোধ থাকবে। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ০৫:৩২, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

শাকিল, শ্রমসাধ্য অনুবাদের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি পর্যালোচনা করে দেখছি। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৩:০১, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনে বিলম্ব

প্রিয় সবাই,

আসন্ন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচন সম্পর্কে একটি হালনাগাদ আছে।

আপনারা অনেকেই জানেন যে, এই বছর আমরা একটি নির্বাচনী কম্পাস ব্যবহার করছি যাতে ভোটারদের কিছু প্রভাবশালী বিষয়ে প্রার্থীদের সারিবদ্ধতা বুঝতে সাহায্য হয়। বেশ কয়েকজন প্রার্থীরা তাদের বিবৃতিতে সর্বোচ্চ অক্ষরসংখ্যা বাড়ানোর অনুরোধ করেছিলেন। নির্বাচন কমিটি মনে করে যে তাদের যুক্তি একটি সুষ্ঠু ও ন্যায়সঙ্গত নির্বাচন প্রক্রিয়ার জন্য সামঞ্জস্যপূর্ণ।

তাই, নির্বাচনের আগে বিশদ বিবৃতিগুলি অনুবাদ করার জন্য, নির্বাচন কমিটি এবং বোর্ড নির্বাচন টাস্ক ফোর্স ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচন এক সপ্তাহের জন্য বিলম্বিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে - এটি কর্মীদের দ্বারা প্রস্তাবিত আদর্শ সময়।

যদিও এটি প্রত্যাশিত নয় যে প্রত্যেকে তাদের ভোটদানের সিদ্ধান্ত নিতে নির্বাচনী কম্পাস ব্যবহার করবে, নির্বাচন কমিটি মনে করে যে প্রয়োজনীয় অনুবাদগুলি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে ভোটের সময়কাল শুরু করা উপযুক্ত হবে। এটি সম্প্রদায়ের সদস্যদের সচেতন হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।

ভোট ২৩ আগস্ট ০০:০০ ইউটিসি শুরু হবে এবং ৬ সেপ্টেম্বর ২৩:৫৯ ইউটিসি শেষ হবে।

শুভেচ্ছান্তে,

মাতান্যা, নির্বাচন কমিটির পক্ষ থেকে

CSinha (WMF) (আলাপ) ০৭:১৮, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ডুপ্লিকেট নিবন্ধ কে মার্জ করা নিয়ে প্রশ্ন

আরভ চৌধুরী এবং আরব চৌধুরী নিবন্ধ দুটি একই অভিনেতার ব্যাপারে। এই দুটি কে কী ভাবে মার্জ করতে হবে? "আরভ" নিবন্ধ প্রথমে লেখা হয় এবং ওতে বেশি তথ্য আছে। তবে "আরব" নাম টি বাংলায় সঠিক হবে, "আরভ" নয়। ধন্যবাদ। —‍সিএক্স জুম (আলাপ|অবদান) ০৭:৫১, ১৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@CX Zoom আরব চৌধুরী নিবন্ধের সাথে ইতিহাস একত্রীকরণ করেছি। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ১৩:২৩, ১৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

CIS-A2K Newsletter July 2022


Really sorry for sending it in English, feel free to translate it into your language.

Dear Wikimedians,

Hope everything is fine. As CIS-A2K update the communities every month about their previous work via the Newsletter. Through this message, A2K shares its July 2022 Newsletter. In this newsletter, we have mentioned A2K's conducted events.

Conducted events
Ongoing events
  • Partnerships with Goa University, authors and language organisations
Upcoming events

Please find the Newsletter link here.
If you want to subscribe/unsubscibe this newsletter, click here.

Thank you Nitesh (CIS-A2K) (talk) 15:10, 17 August 2022 (UTC)

On behalf of User:Nitesh (CIS-A2K)

~ খাত্তাব ( | | ) ০৪:০৫, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আফতাবুজ্জামান: ভাই, কেউ যেহেতু আপত্তি করেনি, তাহলে এটা কার্যকর করে দেন। নিচে আরও দুটো এরকম বার্তা এসে প্রয়োজনীয় আলোচনা সরিয়ে দিয়েছে। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৪:২০, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
হালনাগাদ,
/সংবাদ শিরোনামে পাতা তৈরি করা হয়েছে, মেটায় বেশ কয়েকটি গণবার্তা বিতরণ তালিকা আমি সংশোধন করেছি, মেটার কোন গণবার্তা পাঠানোর তালিকায় যদি এই পাতাটি থাকে এবং যদি কারোর নজরে পরে তবে আপনারা এই আলোচনার রেফারেন্স দিয়ে সংযোগটি সংশোধন করে দিতে পারেন বা সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীদের অনুরোধ করতে পারেন। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ০৮:৩১, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MdsShakil: ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৯:৩৩, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

কয়েকটি প্রস্তাবনা

প্রিয় উইকিপিডিয়ানবৃন্দ! আমাদের উইকিপিডিয়ায় তথ্যযোগের পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়গুলোতে সক্রিয় হওয়া উচিত। যাতে বাকিরা আগ্রহী হয় ও আমরা নিজেরাও আগ্রহী থাকতে পারি। আর উইকিপিডিয়ার পরিবেশ অতিরিক্ত ফরমাল বা গাম্ভীর্যপূর্ণ না হয়ে যায়। ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় অনেক বিষয় রয়েছে, যা বাংলা উইকিপিডিয়ায় নেই; যার কারণে আগ্রহী লোক কম পাওয়া যায়। এমনিতেই বাংলায় শিক্ষার হার ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় থাকা লোকজনের শিক্ষার হার থেকে অনেক কম। এসব কারণে আমি নিম্নের প্রস্তাবনাগুলো যুক্ত করছি।

উইকিপত্রিকা

উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ উইকিবার্তা নামে একটি পত্রিকা চালু করেছিল। যা জুন ২০২১ এর পর আর প্রকাশিত হয়নি। হয়তঃ প্রকাশিত হবে, তবে সেটা শুধুমাত্র উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ সম্প্রদায়ের মুখপাত্র। যেহেতু পশ্চিমবঙ্গ উইকিমিডিয়াও বাংলা উইকিপিডিয়ার অংশ, তাই এটা সার্বজনীন হয়নি বা ছিল না। তাই ইংরেজি উইকিপিডিয়ার সাইনপোস্টের ন্যায় একটি উইকিপত্রিকা খোলার প্রস্তাব করছি। প্রয়োজনে সপ্তাহের পরিবর্তে সেটা মাসিক, দ্বিমাসিক, ত্রিমাসিক অর্ধবার্ষিক সংখ্যায় প্রকাশিত হতে পারে।

ডিলিশনপিডিয়ার বিকল্প

ইংরেজি উইকিপিডিয়ার অপসারিত পাতাগুলো ডিলিশনপিডিয়া সাইটে সংরক্ষিত হয়। আমাদের অপসারিত পাতাগুলো কোনও উইকিতে একত্রিত করার প্রস্তাব দিচ্ছি। প্রয়োজনে মিরাহিজে হোস্ট করা বা নেয়া যেতে পারে।

রঙ্গ/আনন্দদায়ক বিভাগ

আসলে বিভাগটির নাম কী হওয়া উচিত, তা নিয়ে আমিও দ্বিধায় আছি। ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় এটি ডিপার্টমেন্ট অব ফান নামে আছে। আমাদের উইকিপিডিয়ায়ও এই ধরণের বিভাগ তৈরি করে তার অধীনে কুইজ/গেম/প্রতিযোগিতা রাখা উচিত। সবসময় পুরস্কারের জন্য না; কখনো চিত্তবিনোদনের জন্যও এসব করা উচিত। এই বিষয়ে সবদিক বিবেচনা করে এগিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দিচ্ছি। — খাত্তাব হাসান (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন। ০৪:৪৭, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ডিলিশনপিডিয়ার বিকল্প স্থাপনে দ্রুত কাজ করা উচিত। সমর্থন
অন্যগুলো আগ্রহ নেই —মহাদ্বার আলাপ ০১:৫৭, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

মন্তব্য

  • @খাত্তাব হাসান: তিনটি বিষয় নিয়ে একসাথে আলোচনা করেছেন। তিনটি বিষয়ে আলাদা আলাদা করে আমাদের ভাবনাগুলো লিখছি।
    • উইকিপত্রিকা: উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের সাংগঠনিক প্রচেষ্টায় ত্রৈমাসিক হিসেবে উইকিবার্তা প্রকাশিত হয়। এখন পশ্চিমবঙ্গ উইকিমিডিয়ানদের সাথে কোলাবোরেশনে যাওয়ার সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও আছে। দুই বাংলার চ্যাপ্টার ও ইউজার গ্রুপ সমন্বয়ে উইকিমৈত্রী নামের একটি ইনিশিয়েটিভ নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হচ্ছিল, সেখানে এই বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন।
    • ডিলিশনপিডিয়া: মিরাহেজ বা অন্য কোনো সাইটে হোস্ট করাই যায়। আপত্তি নেই।
    • সবশেষে WP:FUN: এই বিষয়ে আমার আপত্তি আছে। বাংলা উইকিপিডিয়ায় বর্তমানে অনেক সমস্যা আছে। নিবন্ধগুলো নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন। নিবন্ধ সম্প্রসারণের প্রয়োজন। ভালো মানের নিবন্ধসংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক কম। বাংলা উইকি নিয়ে পাঠকদের অনেক অভিযোগ। আমাদের সেই দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত হবে। ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় অনেক মানুষ রয়েছেন, এইজন্য ফান-জাতীয় বিষয়গুলোও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক এত কম যে অধিকাংশ উইকিপ্রকল্প ফাঁকা পড়ে থাকে, তেমন উল্লেখযোগ্য কাজই হয় না। আপনি নতুন প্রকল্প খুলে কিছুদিন কাজ করবেন, এরপর সেটি বাকি উইকিপ্রকল্পের মতো ফাঁকা পড়ে থাকবে। তাই আমি মনে করি, ফান জাতীয় প্রকল্পের চেয়ে উইকিপিডিয়ার মান কীভাবে বৃদ্ধি পায়, সেই জাতীয় প্রকল্পে বেশি সময় দেওয়া ঠিক হবে। — আদিভাইআলাপ০৯:৪৯, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @Meghmollar2017
    1. আমি পশ্চিমবঙ্গ ফাউন্ডেশনের সাথে যোজিত হবার বিষয়ে নয়, উইকিপিডিয়ার সার্বজনীন একটি সাময়িকীর প্রস্তাবনা দিয়েছি।
    2. তৃতীয় পয়েন্টে আপনি হয়তঃ ভুল বুঝছেন৷ ইংরেজি উইকিপিডিয়ার উইকিপিডিয়া:FUN মূল বিষয়বস্তুকে নিয়েই কাজ করে। মনে করুন, এই বছর সর্বাপেক্ষা অবদানকারী কে হবে; সেটা নিয়ে প্রতিযোগিতা করা বা এই মাসে সর্বাধিক নিবন্ধ প্রণয়ন কে করছে (সাধারণভাবে, কোনও নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য, নিবন্ধ, বিষয়শ্রেণী বা প্রকল্প ছাড়াই) সেটা নিয়ে কাজ করা ও পদক দেয়া বা আগ্রহ দেওয়া। পাশাপাশি, আরও কিছু বিষয় আছে; বাংলা উইকিপিডিয়াকে আরেকটু উন্নত শিক্ষাপীঠ বানানোর জন্য সেগুলোও কাজে দিবে। কেউ অন্য বিষয়ে আগ্রহী হলে, সেটা নিয়েই কাজ করল; সমস্যা তো নেই। আবার, এটা সক্রিয় থাকাও জরুরি না। যেহেতু এটা একটি বিভাগ, তাই এটাতে কাজ না হলে খুব একটা অসুবিধা হবেনা বলেই মনে হচ্ছে। কাজ যতদূর হবে, ততটুকু ফায়দা হবে। না হলে চুপচাপ থাকতেও সমস্যা নেই।
    ~ খাত্তাব ( | | ) ১০:১০, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @খাত্তাব হাসান, আপনি তাহলে সম্ভবত Wikipedia Signpost-এর কিছু করতে চাইছেন। Department of Fun বিষয়টাকে আপনি ভুলভাবে ধরেছেন। আপনি যে ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন, সেরকম কিছু উদ্যোগ আমিও নিয়েছিলাম। (উইকিপিডিয়া:রসনিমা দেখুন।) কিন্তু এখানে কেউ আগ্রহ দেখায়নি, আমিও ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে আর সময় দিতে পারিনি। আপনি চাইলে এই প্রকল্পটিতে কাজ করতে পারি। আপনার যেকোনো সহায়তাকে আমি সাদরে আমন্ত্রণ জানাই। প্লাটফর্মটিকে আমি বেশ অনেকড়া সাজিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছিলাম। একদম শুরু থেকে শুরু করার চেয়ে এই পুরনো প্রকল্পটির রিসোর্স বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগাতে পারবেন। চাই কি, এখান থেকে সাইনপোস্ট-এর প্রকাশনাও সম্ভব। আপনি সম্মতি দিলে, আমিও কিছুটা আশা ফিরে পাব এই প্রকল্পটি চালু করতে। :) — আদিভাইআলাপ১৩:২২, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • উইকিপত্রিকা: করা যেতে পারে কিন্তু বড় সমস্যা হল দায়িত্ব নিয়ে নিয়মিত দেখাশুনা করবে কে। এক বছর হয়ে গেলেও উইকিবার্তা প্রকাশিত না হবার বড় কারণ কিন্তু এটি। ইংরেজি উইকির সাইনপোস্ট নিয়েই ৮-১০ জনের বেশী লোক কাজ করে যা কিনা বাংলা উইকির অর্ধের সক্রিয় সম্পাদকের সমান। আমি চাইব না, আমরা মূল কাজ (নিবন্ধ নিয়ে কাজ) ফেলে কম দরকারি কাজকে গুরুত্ব দেই। যেহেতু উইকিবার্তা এখনো আছে, আমি এটাকে ভবিষ্যতের জন্য রেখে দিতে মত দিব। অন্তত বাংলা উইকিতে যতদিন ১০০+ নিয়মিত সক্রিয় সম্পাদক না আসবে, ততদিন। আর যদি স্বয়ংক্রিয় স্ক্রিপ্ট দিয়ে ডিলিশনপিডিয়ার ন্যায় কিছু করা যায়, তাহলে করা যায়। অন্যথায় ম্যানুয়ালভাবে কেউ এটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করুন তা আমি চাই না। (উইকিতে যখন কোন কিছু মুছে ফেলা হয় তা কিন্তু একেবারে মুছে যায় না, প্রশাসক চাইলে তা দেখতে পারে ও এমনকি উদ্ধারও করে দিতে পারবে) --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:২৩, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    "ইংরেজি উইকির সাইনপোস্ট নিয়েই ৮-১০ জনের বেশী লোক কাজ করে যা কিনা বাংলা উইকির অর্ধের সক্রিয় সম্পাদকের সমান" বুকে ছোরা মেরে দিলেন :') —মহাদ্বার আলাপ ০১:৫৯, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • ১. উইকিপত্রিকা প্রকাশ করা যেতে পারে। তবে নাম ভিন্ন কিছু হওয়া উচিত (যেমন: উইকিপত্র), এটি আসলে কার্যত পত্রিকা না, ক্রোড়পত্র বা সাময়িকী ধাঁচের কিছু হবে। ২. মিরাহেজে হোস্ট করা যেতে পারে, যেমনটা আদিব বলল। স্বয়ংক্রিয় বট এই কাজটা করে দিবে, এটা আমাদের কাজ খুব একটা বাড়াবে না। ৩. আমাদের সেরকম কাঠামো এখনও তৈরি হয় নি। গতানুগতিক সম্পাদনা ছাড়া বাকি কাজে হাতেগোণা দুএকজন আছেন। এসব কাজের নিয়মিত সঞ্চালনা করা মুশকিল। এই কথাটি অবশ্য উইকিপত্রিকার ক্ষেত্রেও খাটে। Aishik Rehman (আলাপ) - ১৬:১১, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • আমি ডিলিশনপিডিয়ার ব্যাপারে বিরোধিতা করছি। কারণ বাংলা উইকিপিডিয়ায়ই অনেক কাজ করার আছে, সেসব বাদ দিয়ে বা অন্তত উইকিমিডিয়া প্রকল্প বাদ দিয়ে অন্য প্রকল্পে যাওয়ার পক্ষপাতী আমি নই। আর উইকিপত্রিকা আর রঙ্গ বিভাগ তৈরি করা যেতে পারে, কিন্তু সেটা করতে গেলে বেশ কয়েকজন সক্রিয় ব্যবহারকারী লাগবে যারা নিয়মিত এসব নিয়ে কাজ করবেন। আমার মনে হয়না বাংলা উইকিপিডিয়ায় এখন সেই পরিমাণ সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে। তবে ছোট পরিসরে একটা মাসিক নিউজলেটার তৈরি করা যেতে পারে৷ সেই নিউজলেটারে প্রতি মাসে ঘটা বিভিন্ন ঘটনা (এডিটাথন/প্রতিযোগিতা/আলোচনা), বিভিন্ন সংবাদ (উইকিমিডিয়া সম্পর্কিত) ইত্যাদি প্রকাশ করা যেতে পারে৷ এছাড়াও ঐ মাসে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখা ব্যবহারকারীদের নাম নিউজলেটারে উল্লেখ করে ব্যবহারকারীদের অবদান রাখায় উৎসাহিত করা যেতে পারে। –– তাহমিদ (আলাপ) ১৬:২৩, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    এটা কোনো অবদান রাখার ময়ো প্রকল্প না। উইকিপিডিয়ায় যেসব নিবন্ধ মুছে দেওয়া হয় তা পুনঃচক্রায়ন(রিসাইক্লিং) করার জন্য ফেলার স্থান। যাতে নতুন নিবন্ধ গোড়া থেকে শুরু করতে না হয়। —মহাদ্বার আলাপ ০২:০৩, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    উইকিপিডিয়া থেকে নিবন্ধ অপসারণ করা হলেও সেটা পুরোপুরি অপসারিত হয় না। প্রশাসকবৃন্দ অপসারিত নিবন্ধ দেখার এবং পুনরুদ্ধারের ক্ষমতা রাখেন। যদি প্রয়োজন মনে হয় তাহলে প্রশাসকদের নিকটে নিবন্ধের পুরনো সংস্করণ পুনরুদ্ধার করার আবেদন করা যেতে পারে। –– তাহমিদ (আলাপ) ০৪:৫৬, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @Tahmid এটা তো জানা আছে প্রশাসকরা দেখতে পারেন, কিন্তু অপ্রশাসকরা কী করবেন? অপসারিত পাতা দেখার জন্য বা অপসারিত পাতার সাহায্যে কাজ নেয়ার জন্য প্রশাসকত্বের আবেদন করবেন? ~ খাত্তাব ( | | ) ০৬:৫০, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @খাত্তাব হাসান: প্রশাসকত্বের আবেদন করবো কেন? আমি আমার মন্তব্যে বলেছি, প্রশাসকদের নিকটে নিবন্ধের পুরনো সংস্করণ পুনরুদ্ধার করার আবেদন করা যেতে পারে। –– তাহমিদ (আলাপ) ০৭:৫৩, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    কোন স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি/বট ব্যবহার করে যে কেও চাইলে এটা করতে পারে, এরজন্য কোন আনুষ্ঠানিক আলোচনার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ০৮:১১, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • ডিলিশনপিডিয়া করা প্রয়োজনও বটে, অনেক সময় নতুন নিবন্ধ তৈরির ক্ষেত্রে ডিলিট হয়ে যাওয়া তথ্যও বেশ কাজে লাগে। — SHEIKH (আলাপন) ১৬:৩৭, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • ডিলেশনপিডিয়ার প্রতি অকুণ্ঠ  সমর্থন। আনন্দ বিভাগ ও ম্যাগাজিন চালু করা যেতে পারলে খুবই ভালো হয়। তবে এগুলো চালানোর লোক পাওয়া যাবে কিনা, সেটা ব্যপার। এই দুই বিভাগের জন্য এই আলোচনায় কেও স্বেচ্ছায় নিতে চাইলে, বিভাগ দুইটি ওপেন করা যেতে পারে। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ০৩:১০, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • সকলের উত্তরে:
আমাদের বাংলা উইকিপিডিয়ার অন্যতম প্রধান সমস্যা হচ্ছে আমরা উন্মুক্ত উ‌ৎসে কাজ করতে জানিনা। এটা যে উন্মুক্ত উৎসে কাজ করা লোকের মুখাপেক্ষী সেটাও হয়ত মানতে চাইনা। অন্যান্য অনেক দেশের ও ভাষার উইকি দুই চার মাস পরপর কাজ করেও উন্নয়ন করে যাচ্ছে। যদি উইকিপত্রিকা বা আনন্দ বিভাগ কয়েকদিন কাজ করে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়, তাতে সমস্যা দেখছিনা। এর বিকল্প দিকে কিছু মানুষ, যারা হাস্যরস বা লেখালেখি পছন্দ করেন; তারা যদি এই প্রকল্পের জন্য উইকিতে সক্রিয় হোন; তাহলে সেটাই বড় পাওয়া হবে। আমি এই প্রকল্প বা বিভাগের উদ্দেশ্য আশা করি বুঝাতে পেরেছি। আমি নিজেও গত কয়দিন সক্রিয় ছিলাম না। এখনো হয়ত পুরোদমে সক্রিয় হব না। কিন্তু কাজ তো শুরু করা উচিত। ইংরেজি উইকিপিডিয়ার প্রথম সাইনপোস্ট যখন শুরু হয়েছিল, তখন সেটি সাপ্তাহিক ছিল; এখন সেটি মাসিকে পাড়ি জমিয়েছে। উন্মুক্ত উৎসে নিঃস্বার্থ অবদান রাখার জন্য এটা আবশ্যক না যে, কতটুকু করা হল। কাজ হচ্ছে বা হয়েছে বা শুরু হয়েছে; এগুলোই অনেক কিছু।
পরবর্তী, আমার প্রস্তাবনার সময় হাতে কম্পিউটার ছিল না। তাই ডিলিশনপিডিয়ার রোবট বানানোর চিন্তা করিনি। এখন এটার কাজ করব ইনশাআল্লাহ। আর সাইনপোস্টের ডিজাইনটাকে অনুসরণ করে পাতাগুলো বিন্যাস করে রাখছি। যাতে সম্প্রদায়ের মতামত নিতে সুবিধা হয়। আশা করছি, পৃথকভাবে সেটা নিয়ে চিন্তা করলে ভিন্ন মন্তব্য ও চিন্তা আসবে। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৬:১১, ৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

তাফসীর > তাফসির

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।


সুপ্রিয় বাংলাভাষী উইকিপিডিয়ানবৃন্দ!! বাংলা উইকিতে তাফসীর/তাফসির বানান দুই রকম লক্ষ করা যাচ্ছে। দেখুন: বিষয়শ্রেণী:তাফসীর, বিষয়শ্রেণী:তাফসির গ্রন্থ আমার মতে ইসলামি বানানের ব্যপারে যেমন ইসলামী এর পরিবর্তে ইসলামি গ্রহণ করা হয়েছে। তেমন করেই তাফসির বানানে তাফসীর-এর পরিবর্তে তাফসির বানানটা গ্রহণ করা হোক। সম্প্রদায়ের ঐকমত প্রয়োজন। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ০৪:৫১, ২২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন


উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

Visual changes are coming to Vector 2022

TLDR: This is an update on the Desktop Improvements project. We have been working on the visual refinements to the Vector 2022 skin. We want to make significant changes, and we are asking you for collaboration.

Over the past two years, we have made structural changes to the interface. We have moved various features to new places. After that, we turned our attention to the visual design. This is about colors, backgrounds, font sizes - the overall look that makes the website distinct (see the main task on Phabricator). If this part is done well, all the features will work better, and the site will be more organized and accessible for different groups of users.

As usual, using the banners, we invited the communities to help us decide what exactly should be changed, and how. This was the fifth prototype testing. Within a month, over 150 users from 22 communities answered our questions. We analyzed their feedback, and asked experienced designers for their opinion. Based on that, we began implementing the changes. In particular:

  • Two weeks ago: we changed the color for menu triggers (such as More or Languages) and menu items (such as, respectively: Move, the interwiki links) to blue (T312157)
  • This week: we will slightly change the shade of blue for link colors (T213778)
  • (No sooner than in 2 weeks)
    • We will increase the font size from 14px to 16px. To keep a similar number of characters per line, we will increase the content area width from 960px to 1040px (T254055). We will also give instructions on how to keep the current settings on an individual basis.
    • We will mark the active section of the table of contents in bold (T314670)
  • We will not make changes to the background colors and borders, or to the logo.

What do you think should be adjusted to make the changes work well on your wiki? Perhaps some CSS should be edited in gadgets, user scripts, templates, or pages in the MediaWiki namespace? We'll gladly figure out if there's anything we could provide support for. Join our office hours, and subscribe to our newsletter. আপনাকে ধন্যবাদ! SGrabarczuk (WMF) (আলাপ) ১১:২৪, ২৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

শিরোনামগুলো আরো মোটা করতে হবে এখন বোঝাই যায় না, এখানে মোটা দেখাচ্ছে। পার্শ্বত্ব বাড়ানোকে স্বাগত জানাই।
দুইটা অনুরোধ: এক ভাষা পরিবর্তনের স্থানে হালকা জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহারের অনুরোধ, এখন ভাষা পাল্টাতে অনেক সময় লাগে। দুই: এই সব পরিবর্তনের কিছু, কিছু মোবাইলেও আনবেন। —মহাদ্বার আলাপ ০৬:৫০, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
হ্যালো @Greatder, thank you for your comment. Could you maybe elaborate on your points?
  1. শিরোনামগুলো আরো মোটা করতে হবে এখন বোঝাই যায় না, এখানে মোটা দেখাচ্ছে - if you're referring to the links in the ToC (could you confirm if you are?), this change has already been made. Do you have any further comments on that?
  2. পার্শ্বত্ব বাড়ানোকে স্বাগত জানাই - I'm not sure what do you mean. Could you write more?
  3. এই সব পরিবর্তনের কিছু, কিছু মোবাইলেও আনবেন - which functionalities would you like to see on mobile?
ধন্যবাদ। SGrabarczuk (WMF) (আলাপ) ১৩:৪৭, ২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
১. হ্যাঁ এটাই বুঝাচ্ছিলাম ধন্যবাদ।
২. বাম থেকে ডান পর্যন্ত লেখার বা আধেয় এর দৈর্ঘ্য বাড়ানোর জন্য ধন্যবাদ।
৩. ধরুন এখানে(বাংলা উইকি) মোবাইলে উত্তর দেওয়ার সরঞ্জামাদি ইংরেজি উইকি ও অন্যান্য উইকি(উইকিবই, উইকিঅভিধান, উইকি সংকলন) এ কখন আসবে।
আর জাভাস্ক্রিপ্ট একটু কম ব্যবহার করবেন। আগের চেয়ে ভাষা পাল্টাতে অনেক সময় লাগে। আগে এক টিপেই পাল্টানো যেত পৃষ্ঠায় বোতামটা আগে থেকেই লোড থাকত। —মহাদ্বার আলাপ ১৫:০১, ২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
Thanks @মহাদ্বার!
  • In the point #2, you mean the increase of the content area width, right?
  • I'm not certain if I understand the point about the reply tools correctly. Anyway, I'm guessing your question is about the Talk pages project by a different team, Editing.
  • About JavaScript, is the point you're making more about having to click twice instead of once, or the (purely technical) loading time after the click?
SGrabarczuk (WMF) (আলাপ) ২২:৪৬, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

WikiConference India 2023: Initial conversations

Dear Wikimedians,

Hope all of you are doing well. We are glad to inform you to restart the conversation to host the next WikiConference India 2023 after WCI 2020 which was not conducted due to the unexpected COVID-19 pandemic, it couldn't take place. However, we are hoping to reinitiate this discussion and for that we need your involvement, suggestions and support to help organize a much needed conference in February-March of 2023.

The proposed 2023 conference will bring our energies, ideas, learnings, and hopes together. This conference will provide a national-level platform for Indian Wikimedians to connect, re-connect, and establish their collaboration itself can be a very important purpose on its own- in the end it will empower us all to strategize, plan ahead and collaborate- as a movement.

We hope we, the Indian Wikimedia Community members, come together in various capacities and make this a reality. We believe we will take learnings from earlier attempts, improve processes & use best practices in conducting this conference purposefully and fruitfully.

Here is a survey form to get your responses on the same notion. Unfortunately we are working with short timelines since the final date of proposal submission is 5 September. We request you please fill out the form by 28th August. After your responses, we can decide if we have the community need and support for the conference. You are also encouraged to add your support on this page, if you support the idea.

Regards, Nitesh Gill, Nivas10798, Neechalkaran, ০৬:৩৯, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

২০২২ ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচনের জন্য সম্প্রদায়ের ভোটদান শুরু হয়েছে

বার্তাটি মেটা-উইকিতে আরও একাধিক ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।

প্রিয় সবাই,

২০২২ ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের জন্য সম্প্রদায়ের ভোটদান শুরু হয়েছে। ভোট দিতে আপনাকে সাহায্য করার জন্য নিচে কিছু তথ্য দেওয়া হলো:

ভোট দিতে সিকিউরপোলে যান। ভোটের সময়কাল ২৩ আগস্ট ০০:০০ ইউটিসি থেকে ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২৩:৫৯ ইউটিসি পর্যন্ত। নিজের যোগ্যতা যাচাই করতে ভোটার যোগ্যতা পাতা দেখুন।

শুভেচ্ছান্তে,

আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন

এই বার্তাটি বোর্ড নির্বাচন কার্যকরী দল এবং নির্বাচন কমিটির পক্ষ থেকে পাঠানো হয়েছে।

CSinha (WMF) (আলাপ) ১২:০২, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উদ্‌যাপন > উদযাপন

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।


উইকিপিডিয়া:বাংলা বানানের নিয়ম অনুযায়ী উদ্‌যাপন বানানের পরিবর্তে উদযাপন ব্যবহার করা উচিত। এবিষয়ে সম্প্রদায়ের সকলকে আকর্ষণ করছি।~ নোমান (আলাপঅবদান) ১৮:৫২, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@MdaNoman: আমার জানামতে উদ্‌যাপন সঠিক। ৎ হবে না। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:০৭, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আফতাবুজ্জামান দুঃখিত। উদযাপন লিখতে গিয়ে উৎযাপন হয়ে গেছে। আমি মূলত বলতে চাচ্ছিলাম যে বর্তমানে হসন্ত ব্যবহারকে নিরুৎসাহিত করা হয়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বানানের নীতির মধ্যেও এটি রয়েছে। প্রচলিত ভাষা শিক্ষা বইয়ে এর বিস্তারিত রয়েছে। তবে কপিরাইট আইনের জন্য লিংক দিতে পারছি না।অন্যদিকে তেমন শক্তিশালী ওয়েবসাইটও পেলাম না।:( ~ নোমান (আলাপঅবদান) ০৭:৪১, ২৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MdaNoman সঠিক বানান হচ্ছে “উদ্‌যাপন”। আপনি অতৎসম শব্দের নিয়মের সাথে তৎসম শব্দের নিয়মকে গুলিয়ে ফেলছেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বানানরীতিতে উদ্‌যাপন নিয়ে কিছু বলা ছিল কি-না আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারব না, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির প্রমিত বানানবিধি অনুসারে উদ্‌যাপন সঠিক। বাংলা একাডেমি অনুসারেও তা-ই। কারণটি এখানে দেখে নিন। এছাড়া, এটিও উপকারী হবে। — আদিভাইআলাপ১০:০৫, ২৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Meghmollar2017 ধন্যবাদ। তবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আধুনিক নিয়মের ৪ নম্বর বিধি ছিলো হসন্ত ব্যবহারে নিরুৎসাহ প্রদান। তবে আধুনিক বলা হলেও অনেক বছর আগের হওয়ায় তেমন কোনো তথ্যসূত্র পেলাম না। যেগুলো পেয়েছি, সেসকল ওয়েবসাইট আমি নিজেই বিশ্বাস করতে পারি না। উল্লেখ্য, সঙ্গত কারণে নাম উল্লেখ করলাম না। আপাতত প্রমাণের অভাবে আলোচনা বন্ধ করলাম। ~ নোমান (আলাপঅবদান) ১৮:১২, ২৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

মুহাম্মাদ ও অন্যান্য ইসলামি ব্যক্তিত্বদের নিবন্ধ সম্পর্কে

অন্যান্য নিবন্ধে যেমন- ইংরেজ শাসকদের নামে CGP, SP ইত্যাদি নিবন্ধে প্রথমবারে যুক্ত করা হয় (আমার উদাহরণ এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না)। একইভাবে মুহাম্মাদ নিবন্ধে প্রথমবার সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবাদের নিবন্ধে প্রথমবার রাযিয়াল্লাহু আনহু যুক্ত করার প্রস্তাবনা রইল। কারণ, তাদের নামের সাথে এসব লেখাটা বাংলায় খুব প্রচলিত। উইকিপিডিয়া যদিও ধর্মীয় ধর্মগ্রন্থ নয়, কিন্তু এই ধরণের তথ্য একেবারে বাদ দেয়াটা নিরপেক্ষতা হয়না বলেই মনে হয়। ~ খাত্তাব ( | | ) ০২:৪১, ২৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

  • যেরকম রয়েছে, সেরকমই ভালো। তবে নীতিমালা আরও স্পষ্ট করা প্রয়োজন। নবিজি ও সাহাবিদের নামের শেষে (স), (রা) ইত্যাদি ব্যবহৃত হবে, এরপর তাবেই, এরপরে আসবে উঠতি পীরের মুরিদেরা। তারা বলবে আমাদের পীরের নামের পেছনেও লম্বা লেজ(!) লাগাবো। একটা জগাখিচুড়ি অবস্থা হবে। আলোচনাসভায় এর আগেও এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যেরকম রয়েছে, সেরকম থাকার পক্ষেই মত এসেছিল। ইংরেজি উইকিতেও এরকম আলোচনা হয়েছে। সেগুলো সংগ্রহশালায় পাওয়া যাবে। সেগুলো দেখে নিতে পারেন। তবু বারবার এই ধরনের আনপ্রোডাক্টিভ আলোচনা করার কোনো অর্থ হয় না। — আদিভাইআলাপ০৪:০০, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @Meghmollar2017: আলোচনাগুলো দেখেছি। আর কারো নামের শেষে লম্বা জগাখিচুড়ি লাগাবে এই যুক্তিতে তথ্য যুক্ত করা বাদ দিবে? তাহলে অন্যান্যদের নামের ক্ষেত্রে কেন ব্যবহার করা হয়? যেমন: পিটার ডি. মিচেল বা আর্থার হার্ডেন এর নিবন্ধে এর নিবন্ধে এফআরএস যুক্ত করা হয়েছে। আরও অনেকের নামের শেষে কেজিসি, সিজিপি, এসপি ইত্যাদি যুক্ত করা আছে। সেগুলো কী হিসেবে যুক্ত করা হল?
    আমার আলোচনা বোঝার চেষ্টা না করুন। ইংরেজি উইকিপিডিয়া প্রয়োজন ছাড়া ঘাঁটিনা; আর বাংলা উইকিপিডিয়ায় আমার করা আলোচনার সাথে পুরোপুরি সংশ্লিষ্ট কোনও ইতিহাস পাইনি। কাছাকাছি প্রসঙ্গ ছিল যে, প্রতিবার নামের আগে পরে (সা.) ব্যবহার করবে কিনা; আমি তো সেই প্রসঙ্গে আলোচনা করিনি। "বারবার" "আনপ্রোডাক্টিভ" এসব শব্দ ব্যবহার করা লাগল?
    অমুকে তেন করবে, তমুকে হেন করবে; এসব যুক্তি দিয়ে তো তথ্য যুক্ত করা বাদ দেয়া যায়না। এমনও না যে, উঠতি পীরদের লেজগোবরের ন্যায় এটা অনুল্লেখ্য বা অপ্রচলিত ব্যবহার। এটা উল্লেখযোগ্য ব্যবহার, অমুসলিম লেখকদেরও এই শব্দ ব্যবহার করতে দেখেছি। সেজন্যই কেবল প্রথমবার যুক্ত করার জন্য আমার প্রস্তাবনা ছিল। ~ খাত্তাব ( | | ) ১২:১০, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @খাত্তাব হাসান, অন্য লেখকদের ক্ষেত্রে যা দেখছেন, তা হলো উপাধী। মুহাম্মদের ক্ষেত্রে (সা.) কি কোনো উপাধী? না কি মুসলিমদের উচ্চার্য একটি "দোয়া"? দুটোর মাঝে আপনি কীভাবে আন্তঃসম্পর্ক দেখেন, সেটা বোধগম্য নয়। মুহাম্মদের মতো প্রচলিত ক্ষেত্রের সাথে অপ্রচলিত আলোচনাও এই কারণে আসছে যে, আপনিই এই আলোচনা শুরু করেছেন "মুহাম্মাদ ও অন্যান্য ইসলামি ব্যক্তিত্বদের নিবন্ধ সম্পর্কে" শিরোনাম দিয়ে। কাজেই এই আলোচনা অবধারিতভাবে অন্য নিবন্ধের বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। পূর্বে মুহাম্মদ নিবন্ধে টীকায় (সা.) এর ব্যাখ্যা লিখা ছিল। সেটি কোনো কারণে মুছে ফেলা হয়েছে, সেটি পুনর্বহালের জন্য সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতার আলোচনা দেখতে পারেন। টীকা লেখার ক্ষেত্রে আমার সমর্থন থাকবে। তবে সব নিবন্ধে গণহারে এই নিয়ম চালু করতে আমার  বিরোধিতা। — আদিভাইআলাপ১৩:২২, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    অন্য লেখকদের ও শাসকদেরটা উপাধি নয়, পুরস্কার, পদোন্নতিমূলক অভিবাদন বা পদবি। যেমন: স্যার শব্দটাও পুরস্কার বা পদবি। আবার, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেবলই দুয়া নয়, মুহাম্মাদের সাথে সংশ্লিষ্ট একটি বিষয়। যেভাবে রাযিয়াল্লাহু আনহু বা রহমতুল্লাহ আলাইহিও কেবলই দুয়া নয়। কেন? কারণ, কেউ আবু বকরের সাথে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনা। কারণ, এটা কেবলই দুয়া নয়; মুহাম্মাদের পরিচয়ও। অমুসলিম জো বাইডেনও মুহাম্মাদের নামের সাথে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছে। আবার রাযিয়াল্লাহু আনহু সাহাবিদের পরিচয়, ওলি বা আউলিয়া লেভেলের কারুর পরিচয় নয়। গণহারে যুক্ত করার অর্থ কী? আমিও অমুসলিমদের নিবন্ধে এসব শব্দ ব্যবহারের বিরোধিতা করি। কারণ, তারা এটা তাদের নামের সাথে কেউই ব্যবহার করেননা। কারুর নামের সাথে তার জন্য ব্যবহার হওয়া শব্দ কেন যুক্ত করা যাবেনা? এই জন্য যে, এটা মুসলিমরা ব্যবহার করতেন, খ্রিস্টান বা হিন্দুরা ব্যবহার করেননি? খ্রিস্টানদের ফাদারকে কবে মুসলিমরা ফাদার বলেছে? হিন্দুদের পন্ডিতদের নামে কবে মুসলিমরা শ্রী যুক্ত করেছে? ব্রিটিশদের নামের আগে কবে ব্রিটিশবিরোধীরা স্যার/কেজিপি/সিজিপি ইত্যাদি ব্যবহার করেছে? নিরপেক্ষতার অর্থ কী? মুসলিমদের বিষয়গুলো কেবলই অমুসলিম আয়নায় দেখা নাকি নিরপেক্ষভাবে উভয়ের দেয়া তথ্যই উল্লেখ করা?
    আপনার একটা অভিযোগ, গণহারে যোগ করা হবে। গণহারে কি উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধ যোগ করা হচ্ছেনা? গণহারে কি উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনা করা হচ্ছে না? গণহারে করাটা উইকিপিডিয়ার কোন নীতিমালার বিরোধী?
    ধারণা থেকে ব্যক্তিগত প্রশ্ন, মুসলিমদের নিবন্ধ থাকা উচিত কিনা। কারণ, মুসলিমদের নিবন্ধ থাকার আপাত বিরোধিতা দেখতে পাচ্ছি। তাদের তথ্যই যখন যুক্ত করা যাবেনা; তাহলে তাদের নাম যুক্ত করার অর্থ কী? সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা রাযিয়াল্লাহু আনহু যদি উল্লেখযোগ্য তথ্য না হয়; তাহলে উইকিপিডিয়ার অন্যান্য ইসলাম সম্পর্কিত নিবন্ধ ও তথ্য কিভাবে উল্লেখযোগ্য হয়? চাইলে এই প্রশ্নটা এড়িয়ে যেতে পারেন। ~ খাত্তাব ( | | ) ১০:৪২, ৩০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @খাত্তাব হাসান, দুঃখজনকভাবে আপনি মন্তব্যগুলোকে ব্লাসফেমি বা নির্দিষ্ট ধর্মবিরোধিতা বলে আখ্যা দিতে চাইছেন। সেরকম হলে এই আলোচনায় আমাদের মন্তব্য করা অসম্ভব। উইকিপিডিয়ায় নবিজির নামের সাথে (স) কেন ব্যবহার করা হচ্ছে না, তার ব্যাখ্যা en:WP:MUHAMMAD, en:Talk:Muhammad/FAQ, en:WP:Naming conventions (people) এই অনুসারে ব্যাখ্যা করা আছে। উইকিপিডিয়ার নীতিমালা (বিশেষ করে নিরপেক্ষতা নীতিমালা) বৈশ্বিক এবং সকল ধর্মের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। কিন্তু সেটি বোঝাতে আপনার শব্দচয়নে আরও সতর্ক হওয়া উচিত, কারণ আপনি উইকিপিডিয়ায় সর্বসমক্ষে জেনোফোবিক মন্তব্য করছেন। — আদিভাইআলাপ১১:০৮, ৩১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @Meghmollar2017 এত বেশি ধারণা কেন করছেন? আমি ধর্মের বিরোধিতা করছেন কবে বললাম? উইকিপিডিয়ায় ধর্মীয় আর্টিকেল না রাখার চিন্তা করলে কি ধর্মের বিরোধিতা হয়ে যাবে? আশ্চর্য! কোনও ধর্মেই তো তাদের ব্যক্তিদের তথ্য উইকিপিডিয়ায় যুক্ত করার আবশ্যকতা দেয়া হয়নি। আমি জেনোফোবিক মন্তব্য করিনি। যদি আমার কথার অন্য অর্থ উঠাতে চান, সেক্ষেত্রে আমার কিছু করার নেই।
    এবার আসি, ইংরেজি উইকিপিডিয়ার আপনার দেয়া উদ্ধৃতিতে। ভাই! এগুলোর কোনোটাই আমার এই প্রস্তাবনা সংক্রান্ত নয়। অনুগ্রহ করে প্রথমে উভয়টার পার্থক্য বুঝে বলুন, যে আমার প্রস্তাবনা আর এসব নীতিমালায় পার্থক্য কী; যাতে আমি নিশ্চিত হতে পারি যে, আপনি আমার প্রস্তাবনা বুঝেছেন। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৭:১২, ৩১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @খাত্তাব হাসান ভাই, আপনাকেও বলছি, আপনি এত ধারণা কেন করছেন? আমি অনেক আগেই বলেছি, আপনি টীকা যোগ করতে চাইলে আলাপ পাতা খোলা আছে, অন্যভাবে যোগ করায় আমাদের আপত্তি আছে। কেন আছে, তার কারণ দেখাতেই আপনাকে লিংকগুলো দেওয়া। আপনি উপাধী এবং সম্মানার্থে দোয়া পড়ার রিচুয়ালের পার্থক্য বুঝতে না চাইলে, কেউ তো আপনাকে জোর করে বোঝাতে পারবে না। — আদিভাইআলাপ১৭:৪৫, ৩১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
    @Meghmollar2017 আমি তো অস্বীকার করিনি যে, সাল্লাল্লাহ বা রাযিয়াল্লাহ দুয়া নয়; কিন্তু পাশাপাশি এটা তথ্যও। এখন কোনও তথ্য যদি দুয়া হয়ে যায়; তাহলে সেটা যুক্ত করা যাবেনা- কোন নীতিমালা অনুযায়ী?
    আবার উপাধি কেন ব্যবহার করা হল? কারণ সেটা তথ্য। উপাধি হলেই কেবল তথ্যটি ব্যবহারযোগ্য, অন্যথায় নয়- এটা কেমন বিশ্বকোষীয় নীতি? আমার হিসেবে উপাধিও যদি তথ্য বা উল্লেখযোগ্য তথ্য না হয়, তাহলে সেটাও যুক্ত করা উচিত নয়। ~ খাত্তাব ( | | ) ০২:২৫, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
উল্লেখ্য সাঃ বলা ইসলামে বাধ্যতামূলক, রাঃ কিংবা অন্য নবীর পর আঃ বলাও ইসলামে বাধ্যতামূলক না, তাই মধ্যমপন্থা হিসেবে সাঃ ছাড়া অন্যান্য রাঃ সহ সকল ধর্মীয় দোয়াসূচক বা সম্মানসূচক উপাধির ব্যাপারে অসমর্থন দিচ্ছি। 103.230.106.52 (আলাপ) ১৭:১৮, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনি কি উইকিপিডিয়াকে একটি নির্দিষ্ট ধর্মের বিশ্বকোষ হিসাবে উপস্থাপন করতে চাচ্ছেন? উইকিপিডিয়া কিন্তু জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য লিখিত। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৮:১৬, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আইপি ভাই! লে হালুয়া ছাড়া আর কিছুই বলার নেই। ইসলামে তো উইকিপিডিয়ায় মুহাম্মাদের নিবন্ধ রাখাও বাধ্যতামূলক না। অপসারণ প্রস্তাবনা দিয়ে আসেন। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৭:১৮, ৩১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমি ব্যক্তিগতভাবে উইকিপিডিয়ায় ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের নামের পরে "সা." বা "রা." জাতীয় শব্দ ব্যবহারের বিরোধী। "আলাইহিস সালাম" অর্থ সম্ভবত "তাঁর ওপর শান্তি বর্ষিত হোক"। যদি আমাকে বলা হয় কোনো হিন্দু বা খ্রিস্টান বা অন্য ধর্মের ধর্মগুরুর নাম বলার পরে এমন কিছু বলতে হবে তাহলে আমার যথেষ্ট দ্বিধাবোধ করবে। তাই অন্য ধর্মের লোকেরা ইসলাম ধর্মের ধর্মগুরুর নাম বলার পরে "সা." বা "রা." বা এজাতীয় কিছু বলবে আমি তা আশা করি না। আর তাই আমার মতে এধরণের শব্দ উইকিপিডিয়ায় না রাখাই শ্রেয়। –– তাহমিদ (আলাপ) ০৮:৫১, ৩০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Tahmid: উইকিপিডিয়া হিন্দুধর্মের ধর্মগ্রন্থ নয়। অধিকাংশ বাংলার ভদ্র ঘরের মানুষ পর্নোগ্রাফির বিরুদ্ধে। কই, তাদের দ্বিধাবোধের চিন্তা করে তো পর্নো অভিনেত্রী/অভিনেতাদের নিবন্ধ যোগ করা বন্ধ করা হয়নি! তথ্য যোগ্যভাবে ব্যবহৃত হলে যুক্ত করতে দ্বিধা কোথায়? ~ খাত্তাব ( | | ) ১০:৪৬, ৩০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@খাত্তাব হাসান: উইকিপিডিয়া যেমনভাবে হিন্দু ধর্মের ধর্মগ্রন্থ নয়, তেমনই উইকিপিডিয়া ইসলাম ধর্মের ধর্মগ্রন্থও নয়। তাই মুসলিম হিসেবে আপনার যা ইচ্ছা তাই আপনি করতে পারেন না। আর কারো কিছু অপছন্দ হওয়ার মানেই এই না যে উইকিপিডিয়ায় তা থাকা যাবে না। উইকিপিডিয়ায় কী রাখা যাবে আর কী রাখা যাবে না তা নিয়ে বিস্তারিত উইকিপিডিয়ার নীতিমালায় লেখা রয়েছে।
তথ্য যোগ্যভাবে ব্যবহার হলে অসুবিধা নেই। কিন্তু নামের শেষে "সা." বা "রা." যোগ কীভাবে যোগ্যতাসম্পন্ন তথ্য হয় বুঝলাম না।
এছাড়াও আদিভাই যেমনটা বলেছেন, কার কার নামের শেষে সম্মানসূচক পদবী যোগ করবেন তা ঠিক করবেন কীভাবে? নবীদের নামের শেষে যোগ করা গেলে সাহাবীদের নামের শেষে যোগ করতে অসুবিধা কী, সাহাবিদের ক্ষেত্রে গেলে ওলি-আউলিয়াগণ কী দোষ করলো, আর পীরগণই কী দোষ করলো। এবার কে আসল পীর আর কে ভণ্ড পীর সেটাই বা ঠিক করবেন কীভাবে নাকি কেউ নিজেকে পীর দাবি করলেই তার নামের পরে সম্মানসূচক এসব উপাধি লাগিয়ে দেবেন? –– তাহমিদ (আলাপ) ১২:৩৭, ৩০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Tahmid আপনাদের চিন্তা হচ্ছে, উইকিপিডিয়ায় ভণ্ড পীরের উপাধী লাগানো যাবেনা। উইকিপিডিয়া আবার কবে থেকে ভণ্ড-অভণ্ড নির্ণয়ের ঠিকাদারি নিল? তথ্যসূত্র থাকলে নামের শেষে উপাধি লাগানোর আগে ভণ্ড-অভণ্ড হিসেব করছেন? ইংরেজরা সব "সরল ও খাঁটি" ছিল মনে হচ্ছে। পীর ভণ্ড হলেও উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্র থাকলে তার নামের পরে পদবী লাগাতে পারার কথা। যাকগে, উইকিপিডিয়ায় উল্লেখযোগ্য তথ্য যোগ করা যায় বলেই জানি। আর আমি এই উল্লেখযোগ্য হবার প্রমাণও দিয়েছি। তাছাড়া এটা নিয়ে পৃথক নিবন্ধ থাকা এর উল্লেখযোগ্যতা প্রমাণ করে। তারপরও আমি উইকিপিডিয়ায় আমি মুসলিম হিসেবে অথবা অন্য যেকোনও হিসেবে যা ইচ্ছে করতে পারি। নীতিমালা অনুসারে হলে থাকবে নাকি না থাকবে; সেটা পরের বিষয়। 😊 ~ খাত্তাব ( | | ) ১৭:১৪, ৩০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  •  মন্তব্য আদিভাই, খাত্তাব, তাহমিদ ভাইসকল!! এটা যেহেতু আলোচনাসভা তাই আপনাদের নিজেদের মতামত ও প্রস্তাবনা দিয়েই অপেক্ষা করা উচিত। নিজের ধারণাটি অন্যের অন্যের উপর প্রাধান্য দেওয়া দরকার নাই। অন্যদের জন্য অপেক্ষা করুন। আর এমন কিছু শব্দ বা বাক্যচয়ন করা উচিত নয়, যেগুলো আলোচনাকে অন্যদিকে প্রবাহিত করে বা ব্যক্তিগত আক্রমণের দিকে নিয়ে যায়। এই ধরনের আচরণ ব্যবহারকারীর নিরেপক্ষতা এবং সম্প্রদায়ের আস্থা হারায়। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ১৯:০০, ৩১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ইন্টারনেটে ইংরেজি থেকে যান্ত্রিক অনুবাদের সমস্যা প্রসঙ্গে

সম্ভবত গুগল ও অন্যান্য কিছু যান্ত্রিক অনুবাদমূলক ওয়েবসাইটের বদৌলতে ইংরেজি থেকে অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ বাংলা অনুবাদের কারণে ভুল ও ক্ষতিকর কিন্তু "আপাতদৃষ্টিতে" দেখতে বাংলা মনে হতে পারে, এরকম 'অপবাংলা জাতীয় বিষয়বস্তু/কন্টেন্ট মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে, যা ইন্টারনেটে বাংলা ভাষার অবস্থানের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এগুলি সম্পূর্ণ যান্ত্রিক ও স্বয়ংক্রিয়, তাই এগুলির প্রকাশনা ঠেকানো সম্ভব নাও হতে পারে। এবং এগুলির উপস্থিতি দিনদিন আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। বাংলা উইকিপিডিয়ার ব্যবহারকারীদের এগুলি সম্পর্কে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত ও এগুলিকে সম্পূর্ণ পরিহার করা উচিত। অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৮:০৩, ৩০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

যদি দেখা যায় কেউ পুরো নিবন্ধ কোনো ব্যবহারকারী কোনো মেশিন ট্রান্সলেটর ব্যবহার করে অনুবাদ করেছে এবং নিবন্ধটির একটি বড় অংশেই ব্যকরণগত বা অর্থগত ভুল বিদ্যমান, সেক্ষেত্রে সেই ব্যবহারকারীকে দ্রুত নিবন্ধের মানোন্নয়নের জন্য বলা উচিত এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পরেও যদি নিবন্ধের মানোন্নয়ন করা না হয় তবে সে নিবন্ধ অপসারণ করে ফেলা উচিত। –– তাহমিদ (আলাপ) ০৮:৫৭, ৩০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

২০২২ ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের জন্য সম্প্রদায়ের ভোটদানের সময়কাল শেষ হতে চলেছে

বার্তাটি মেটা-উইকিতে আরও একাধিক ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।

প্রিয় সবাই,

২০২২ ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের জন্য সম্প্রদায়ের ভোটদান ২৩ আগস্ট ২০২২-এ শুরু হয়েছিল এবং ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২, ২৩:৫৯ ইউটিসি-তে শেষ হবে। আপনি এখনো এই নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন। ভোট দিতে সিকিউরপোলে যান। নিজের যোগ্যতা যাচাই করতে ভোটার যোগ্যতা পাতা দেখুন। সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করার জন্য নিচে কিছু সহায়ক সংস্থান দেওয়া হল:

শুভেচ্ছান্তে,

আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন

CSinha (WMF) (আলাপ) ১১:৫৮, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

টুইংকল গ্যাজেট হালনাগাদ করা হয়েছে

প্রিয় সবাই, কিছুদিন আগে এখানে বার্তা দিয়ে এবং পূর্বের আলোচনা অনুসারে পরীক্ষামূলকভাবে টুইংকল গ্যাজেট চালু করা হয়েছিলো। তখন থেকে এখন পর্যন্ত ২০ জন ব্যবহারকারী এই পরীক্ষামূলক গ্যাজেটটি চালু করেছে। সবকিছু ঠিকঠাক কাজ করায় আরো কিছু সংশোধন করে এই গ্যাজেটটি দিয়ে মূল টুইংকল গ্যাজেটকে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ইন্টারফেসে এখনো কিছু ইংরেজি লেখা আছে। এগুলো ধীরে ধীরে অনুবাদ করা হবে। এটা বাদে আর কোনো সমস্যা দেখা গেলে উইকিপিডিয়া আলোচনা:টুইংকল পাতায় জানানোর অনুরোধ রইলো।

পূর্বে যারা পরীক্ষামূলক সংস্করণ 'টুইংকল বেটা' চালু করেছিলেন তাদের নতুনভাবে কিছুই করতে হবে না। আপনার হয়ে একটি স্ক্রিপ্ট 'টুইংকল বেটা' গ্যাজেটকে বন্ধ করে দিয়ে মূল টুইংকল চালু করে দিবে।

যারা গ্যাজেটটি অনুবাদ ও স্থানীয়করণে অংশ নিয়েছিলেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ২১:১৮, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

প্রশাসকত্ব পর্যালোচনা নীতিমালা

সুপ্রিয় সবাই, প্রশাসকত্ব পর্যালোচনা নীতিমালা সংশোধনের ব্যাপারে একটি মন্তব্যের অনুরোধ শুরু করা হয়েছে। এব্যাপারে সম্প্রদায়ের অবদানকারীদের তাদের সুচিন্তিত মতামত উক্ত পাতায় যোগ করার অনুরোধ করছি —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৭:২৫, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উইকিঅভিধানে মন্তব্যের আহ্বান

বাংলা উইকিঅভিধানে তিনটি নতুন নামস্থান তৈরি ও একটি নামস্থান হালনাগাদ সংক্রান্ত প্রস্তাবনা আলোচনাধীন রয়েছে। প্রস্তাবনায় উইকিবিশারদদের মন্তব্য করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। প্রস্তাবনা পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন। Aishik Rehman (আলাপ) - ১৩:১৯, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিষিদ্ধ ব্যবহারকারীদের হয়ে সম্পাদনা

প্রিয় সবাই, আমি লক্ষ্য করলাম যে, উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন কর্তৃক নিষিদ্ধ হওয়া ব্যবহারকারীদের অনুরোধে সাড়া দিয়ে অনেকেই তার পক্ষ থেকে সম্পাদনা করে দিচ্ছেন। ফাউন্ডেশনের বৈশ্বিক নিষেধাজ্ঞা নীতি অনুসারে নিষিদ্ধ ব্যবহারকারীকে সাহায্য করলে সাহায্যকারীও নিষিদ্ধ হতে পারেন।

Knowingly facilitating the contributions of a globally banned individual, acting as a proxy for such a person ... .... ... may result in sanctions, including loss of advanced user rights or suspension of contributing access to Wikimedia sites.

বাংলা উইকিপিডিয়ার নিষেধাজ্ঞা নীতিতে বলা হয়েছে-

উইকিপিডিয়ানগণ বাধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীর হয়ে কিংবা তার নির্দেশে কোনো মন্তব্য কিংবা সম্পাদনা করতে পারবেন না। এরূপ কার্য প্রক্সি সম্পাদনা বা সংক্ষেপে প্রক্সি হিসেবে গণ্য হবে। তবে পরিবর্তন যাচাইযোগ্য ও গঠনমূলক হলে সম্পাদনা করা যেতে পারে। বাধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীর হয়ে যিনি কোনো বিষয়বস্তু নিবন্ধে অন্তর্ভুক্ত করেন, তিনি এর সমস্ত দায়িত্ব বহন করবেন। নিষিদ্ধ বা বাধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীদের অনুরূপ আচরণ প্রদর্শনকারী কোনো নতুন ব্যবহারকারী শুধুমাত্র নিষিদ্ধ ব্যবহারকারী কর্তৃক উদ্দিষ্ট নিবন্ধ বা ক্ষেত্রগুলোতেই কাজ করে গেলে, তাকেও অনুরূপ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে।

বাংলা উইকিপিডিয়ায় সক্রিয় সব ব্যবহারকারীই এই ব্যবহারকারীদের চিনেন এবং তাদের সম্পাদনার ধরন ও আগ্রহ সম্পর্কেও জানেন। তাই তাদের বার্তার উত্তর দেওয়া ও তাদের পক্ষ থেকে সম্পাদনা করে দেওয়ার আগে এই বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখার অনুরোধ করছি। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ১৮:৩১, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, আমিও পূর্বে এরকম কিছু অনুরোধে সাড়া দিয়েছিলাম। তখন বৈশ্বিক নীতিমালা সম্পর্কে অবগত ছিলাম না এবং স্থানীয় নীতিমালা অনুসারে যে সম্পাদনার দায়ভার আমি নিতে পারবো, শুধু সেগুলোই করেছি। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ০৯:১২, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ধন্যবাদ আপনাকে। আমি ঘন্টা দুয়েক আগে এমন একটি রিকোয়েস্ট পেয়েছি। বলাবাহুল্য তার অনুরোধ রাখিনি। জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ। মামুন (আলাপ) ০৯:৪৪, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

Talk to the Community Tech Team, 14 September 2022 + mini-survey

(হ্যালো. This is a crosspost. দয়া করে আপনার ভাষায় অনুবাদ করতে সাহায্য করুন. Please feel free to move to a better venue if you prefer. আপনাকে ধন্যবাদ!)

I'm happy to announce that the beloved Community Tech team (the folks behind the Community Wishlist, as you know) invite you to meet them on 2022-09-14 for a chat on Zoom.

All details are on Meta; your support in translating the message and getting the word out is welcome, as usual.

Bonus! They have a mini-survey for you (also on Meta). Please consider taking a few minutes to let them know what you would like to see covered in future meetings. You can leave your thoughts on the Meta talk page.

For everything related to this announcement and the event, please contact Karolin Siebert - not me! Kind regards, --Elitre (WMF) (আলাপ) ১৯:২১, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

বিষয়শ্রেণী:রাজতন্ত্রী জাতীয় বিষয়শ্রেণীর জন্য

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।




আপনারা জানেন যে অতীতে বাংলা উইকিপিডিয়ায় en:Category:Monarchs জাতীয় বিষয়শ্রেণীগুলোর নাম এখানে "বিষয়শ্রেণী:____ সম্রাট" নামে ছিলো। এখানে সম্রাট শব্দটি উপযুক্ত নয় কেননা সম্রাট জাতীয় বিষয়শ্রেণীর জন্য en:Category:Emperors নামে ইংরেজি উইকিতে বিষয়শ্রেণী আছে। আবার একই কারণে রাজা নামটাও এখানে দেওয়া যাচ্ছেনা। তাই আমি ভুলবশত এসব বিষয়শ্রেণীর জন্য "রাজতন্ত্রী" নামটি ভুলবশত গ্রহণ করে বিষয়শ্রেণীগুলো এই নামে গণস্থানান্তর করা শুরু করি। উল্লেখ্য যে এগুলোর অনেকগুলোই আবার রাজা বা সম্রাট বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত ছিলো যা ভুল কাজ তাই আমি en:Category:Monarchs বিষয়শ্রেণীর ভেতরে এসব বিষয়শ্রেণীগুলো অন্তর্ভুক্ত করার জন্য এটির নাম বাংলা উইকিপিডিয়ায় দেই বিষয়শ্রেণী:রাজতন্ত্রী। বিষয়শ্রেণী স্থানান্তরের পর পুনর্নির্দেশ বিষয়শ্রেণীগুলো খালি থাকায় ব্যবহারকারী:Al Riaz Uddin Ripon অপসারণ করেন (পরবর্তীতে আবার প্রয়োজনে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে)। কিন্তু এতো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার আলোচনা করে নেওয়া উচিত ছিলো যা আমি করিনি। মূলত শব্দগত কারণে রাজতন্ত্রী জাতীয় বিষয়শ্রেণীগুলো নতুন করে স্থানান্তরের প্রয়োজন পড়েছে। সেজন্য আমি সম্প্রদায়ের কাছে কিছু নাম সুপারিশ করছি (এটি মূলত মাতৃ-বিষয়শ্রেণীর জন্য, এর অনুকরণে ভেতরের বিষয়শ্রেণীগুলোর নাম অনুবাদ অনুযায়ী পরিবর্তিত করা যাবে): রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রপ্রধান, রাজতন্ত্রীয় প্রধান, রাজতান্ত্রিক প্রধান, রাজতান্ত্রিক শাসক ইত্যাদি। আপনাদের কোন নাম সুপারিশ করার থাকলে সেটাও এখানে জানাতে পারেন। আমি এখানে সম্প্রদায়ের মতৈক্যের ভিত্তিতে বিষয়শ্রেণী:রাজতন্ত্রী জাতীয় পাতাগুলো স্থানান্তরের দাবি জানাচ্ছি। ইংরেজি উইকিপিডিয়ার অনুবাদ অনুযায়ী (ইংরেজি উইকিতে Monarch থাকলে স্থানান্তরে সুপারিশকৃত নাম থাকবে, অন্য নাম থাকলে সেটা পরিস্থিতি অনুযায়ী) সিদ্ধান্ত হওয়ার পর প্রশাসকের নিকট স্থানান্তরের অনুরোধ রইলো।

বিঃদ্রঃ - এখানে বিষয়শ্রেণীগুলো পুরোনো নামে ফিরিয়ে নেওয়ার সুযোগ নেই এবং কারিগরি কারণে সেটা করা উচিতও হবেনা। তাই নতুন নাম সুপারিশ করাই ভালো হবে। মেহেদী আবেদীন ১৮:৫১, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

মন্তব্য

 মন্তব্য "অধিরাজ" আমার মতে বেশি গ্রহণযোগ্য। "মহারাজ" নামটা ভারতীয় হিন্দু রাজাদের উপাধি। "রাজাধিরাজ" নামটা বড় হয়ে যায়। মেহেদী আবেদীন ২২:২৮, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
মেহেদী আবেদীন, মহারাজের সাথে হিন্দুর কোনও বিশেষ সম্পর্ক নেই। যেমন মহারাণী ভিক্টোরিয়া বলা হয়।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:১৩, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
"রাজতান্ত্রিক শাসক" কারিগরিভাবে ঠিক আছে, অনেকটা দুই শব্দের সংজ্ঞার মতো। কিন্তু যদি অভিধানে দুই-তিন সিলেবলের এক শব্দের সংক্ষিপ্ত পরিভাষা থাকে, তাহলে সেটি পছন্দ করাই শ্রেয়। ইংরেজিতে যেমন Monarch এক শব্দ। রাজতান্ত্রিক শাসক বলতে "Monarchic ruler" শোনায়। বেশ লম্বা শোনায়। আমরা স্বৈরতান্ত্রিক শাসক না বলে সংক্ষেপে স্বৈরশাসক বলি। আমি দেখছি সম্প্রতি বিবিসি বাংলাতে রাণী এলিজাবেথকে Monarch-এর অনুবাদ হিসেবে "রাজশাসক" বলা হয়েছে। আমার মতে রাজশাসক আরেকটা চমৎকার তিন সিলেবলের এক শব্দের অনুবাদ (অধিরাজ, মহারাজ, এগুলির মতো)। স্বৈরতন্ত্র -> স্বৈরশাসক, তেমনি রাজতন্ত্র -> রাজশাসক। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০১:৫৫, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
রাজশাসক-ও খারাপ না। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০২:০৫, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমার কাছে রাজ্যশাসক বেটার মনে হয়। — SHEIKH (আলাপন) ০৪:০৩, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@SHEIKH: "রাজ্যশাসক" ব্যবহার করলে অর্থ বদলে যায়। এটার মাধ্যমে যেকোনও ধরণের রাজ্যের যেকোনও ধরণের শাসককে বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন রাজ্যশাসক, কিন্তু তিনি Monarch বা রাজশাসক নন। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৬:৫৯, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

দ্রুত অপসারণ বক্সে “স্থান” ও “প্রতিষ্ঠান” যোগ প্রসঙ্গে

দ্রুত অপসারণ বিচারধারা নির্বাচন বক্সে অনেক অপসারণ করার কারণ আছে। “স্থান” ও “প্রতিষ্ঠান” এ কারণ দুটো নাই। ফলে এ রকম নিবন্ধ কোন কারণে দ্রুত অপসারণ করা হবে, তা নির্ধারণ করতে সমস্যা হয়। তাই অন্য সব কারণের সাথে এ দুটো যোগ করলে ভালো হয়। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৩:৪০, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@মো. মাহমুদুল আলম আমি ধরে নিচ্ছি আপনি টুইংকলের কথা বলছেন, সেখানে প্রতিষ্ঠান রয়েছে তো, নি৭: উল্লেখযোগ্য কোম্পানি বা সংস্থা নয় এটাই প্রতিষ্ঠানের। উল্লেখযোগ্য স্থান নয়, দ্রুত অপসারণের বিচারধারায় এইরকম কোন আলাদা ধারা নেই। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৩:৫৭, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MdsShakil জি, কোম্পানি ও সংস্থা এক বিষয়, প্রতিষ্ঠান এক বিষয়। কেন যেন খটকা লাগে। সে যাই হোক এ গুলো যোগ করার অপশন কি কারিগড়ি টিমের আছে। থাকলে করে দিলে ভালো হয়। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৪:০২, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম প্রযোজ্য ক্ষেত্রে নিশ্চিন্তে ব্যবহার করবেন, এসম্পর্কিত সবগুলো ক্ষেত্রেই টেমপ্লেট:Db-inc ব্যবহৃত হয়। এখানেও প্রতিষ্ঠানের কথা উল্লেখ করা রয়েছে। আর হ্যাঁ, চাইলে অতিরিক্ত অপশন আনা সম্ভব তবে আগে বিচারধারা তৈরি করতে হবে। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৪:০৮, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনি কি "দ্রুত অপসারণ প্রক্রিয়া" যেটি নিবন্ধের উপরে বক্স আকারে থাকে তার কথা বলছেন? এটা হলে আমি যোগ করে দিতে পারবো। — SHEIKH (আলাপন) ০৫:৫৩, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@SHEIKH দ্রুত অপসারণ বিচারধারা নির্বাচন বক্স এর কথা বলছি। মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ) ১৫:২৩, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@মো. মাহমুদুল আলম আচ্ছা আমি তাহলে সময় করে যোগ করে দিবো। — SHEIKH (আলাপন) ১৬:৪৪, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

পর্নোগ্রাফি শিরোনাম স্থানান্তর

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।




@Zaheen ভাই, সাম্প্রতিক কোন আলোচনা ছাড়াই পর্নোগ্রাফি নিবন্ধটা অশ্লীল যৌনচিত্রণ নিবন্ধে স্থানান্তর করেছে। আমি এটার বিরোধিতা করছি, কারণ এটা বাংলায় ভাষায় একটি অপ্রচলিত ও দুর্বোধ্য শব্দ। এখানে প্রচলিত শব্দের নীতিমালাও মানা হয়নি। এছাড়াও আমি জাহিন ভাই সম্পর্কে আলাপ:অশ্লীল যৌনচিত্রণ কিছু অভিযোগ এনেছি। যাইহোক, যেহেতু আলাপ পাতায় আলোচনা করে অনেক সময় সমাধান করা যায়না। তাই আলোচনাসভার দ্বারস্থ হয়েছে। সবার মতামত আশা করছি। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ০৯:৫৩, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আমি সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতাতে আমার যুক্তি দিয়েছি। সবাইকে সেগুলি দেখার জন্য অনুরোধ করছি। এখানে সংক্ষেপে আমার বক্তব্য দিচ্ছি। দেলোয়ারের চরিত্রায়নের সাথে আমি মোটেও একমত নই। অশ্লীল, যৌন, চিত্রণ, এই তিনটি শব্দের কোনওটিই বাংলা ভাষায় দুর্বোধ্য বা অপ্রচলিত নয়। এগুলি প্রত্যেকটি বহুল প্রচলিত শব্দ। বাংলায় পর্নোগ্রাফি নির্দেশ করতে বহুযুগ ধরে "অশ্লীল" ব্যবহার করা হয়। আর অশ্লীল কর্মে (অশ্লীল চলচ্চিত্র, অশ্লীল বই, অশ্লীল চিত্রকর্ম) নিশ্চিতভাবেই খোলামেলাভাবে "যৌনতার চিত্রণ" ঘটে। আমার মূলনীতি সেই ২০০৫ সাল থেকেই একই, কোনও ব্যত্যয় নেই। উইকিপিডিয়া একটি বাংলা বিশ্বকোষ, তাই এখানকার নিবন্ধের শিরোনামে অবশ্যই বাংলা পরিভাষাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। যারা ইংরেজি ভাষার শব্দের সাথে ব্যাপকভাবে পরিচিত, তাদের মুখের ভাষায়, এমনকি তাদের রচনাতেও পর্নোগ্রাফি যতই প্রচলিত হোক না কেন, বাংলা উইকিপিডিয়াতে প্রচলিত বাংলা পরিভাষাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। যদি নির্দিষ্ট করে "অশ্লীল যৌনচিত্রণ" পরিভাষা কারও পছন্দ না হয়, তাহলে অন্য কাছাকাছি কোনও বাংলা পরিভাষার শিরোনামে নিতে হবে। কিন্তু পর্নোগ্রাফি নয়। পর্নোগ্রাফি কোনও বাংলা শব্দ নয়। আমরা সাইকোলজি, ফিজিক্স যেমন শিরোনামে রাখি না, বরং মনোবিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান রাখি, ঠিক তেমনি পর্নোগ্রাফির পরিবর্তে বাংলা পরিভাষা লাগবে। আমি আমার দিক থেকে "অশ্লীল যৌনচিত্রণ" রেখেছি। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১০:০৩, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আরও যোগ করি। আমি বুঝতে পারছি যে "পর্নোগ্রাফি" শব্দটা বহু বছর ধরে বাংলা উইকিতে বিভিন্ন নিবন্ধের ভেতরে ও শিরোনামে ও বিষয়শ্রেণীতে ব্যবহার হয়ে আসছে, এই উইকি পরিবেশে অনেকটা প্রচলিত হয়ে গেছে। এবং এক্ষেরে একজন নয়, বরং একাধিক বা অনেক ব্যবহারকারী এতে অংশ নিয়েছেন। এটার পরিবর্তন করতে গেলে উইকির অনেক জায়গায় পরিবর্তন করতে হবে, এ ব্যাপারেও আমি অবগত। যারা পর্নোগ্রাফি ব্যবহার করেছেন, তাদের প্রতি ইংরেজি পরিভাষার বাংলা প্রতিবর্ণীকরণ করার অভিযোগের আঙুল ওঠানো আমার উদ্দেশ্য নয়। তারা তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে যেটা ভালো মনে হয়েছে, সেটা করেছেন। এই বিষয়ে রচনাতে তাদের বিভিন্ন অবদানের জন্য আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। কিন্তু তারপরেও আগেপিছে সব কিছু চিন্তা করেই আমি বাংলা পরিভাষা ব্যবহারের পক্ষেই থাকব। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১০:২২, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  •  মন্তব্য উইকিপিডিয়ার নীতিমালা বলে কোনো জনপ্রিয় পাতা স্থানান্তরের পূর্বে সম্প্রদায়ের সাথে আলোচনায় ঐকমত্য আনা জরুরি। সেখানে জাহিন ভাই নিবন্ধ স্থানান্তরের পর আলাপ পাতায় কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। প্রথমত জাহিন ভাই কোনো নীতিমালার ধারও ধারেননি, উপরন্তু উনার কাজের বিরোধিতা আসলে উনি উনার অভিজ্ঞতা ও প্রথম প্রশাসক হওয়ার গল্প করতে বসলেন। আমার জানা নেই, এটি উইকিপিডিয়ার কোন ধরনের নর্মের মধ্যে পড়ে। উইকিপিডিয়া:সকল বিধি উপেক্ষা করুন অনুযায়ী, “যদি কোন নীতিমালা উইকিপিডিয়ার রক্ষনাবেক্ষণ অথবা মানোন্নয়ন করতে আপনাকে বাধাগ্রস্ত করে, তবে তা উপেক্ষা করুন।” এই অনুযায়ী আপনার কাজটি কোন ধরনের রক্ষণাবেক্ষণ কাজ সেটি ব্যাখা করবেন। না কি আপনি উইকিপিডিয়ার প্রথম ব্যবহারকারী, প্রথম প্রশাসক সেই হিসেবে সকল নীতিমালাকেই এর অধীনে ব্যাখ্যা করতে পছন্দ করবেন? উইকিপিডিয়ার সম্প্রদায়কে প্রাধান্য দিতে এই নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। কোনো প্রশাসককে এই নীতি খাটিয়ে তার স্বেচ্ছাচারিতাকে নিয়মতান্ত্রিক স্বীকৃতি দিতে কাজে লাগানোর স্কোপ নয় এটি। উইকিপিডিয়ার প্রশাসক হিসেবে আপনি উইকিপিডিয়ার নীতিমালা মেনে চলতে বাধ্য। এখানে স্বেচ্ছাচারিতা এবং সম্প্রদায়ের সাথে অসহযোগ গ্রহণযোগ্য নয়। — আদিভাইআলাপ১১:৪৮, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উপপ্রসঙ্গ: বাংলা পরিভাষাকে অগ্রাধিকার প্রদান

আমার মনে হয় নিবন্ধের শিরোনামে প্রচলিত বাংলা পরিভাষাকে অগ্রাধিকার প্রদানের ব্যাপারটি নীতিমালায় যোগ করা উচিত। অধিকন্তু, মুখে মুখে বা এমনকি রচনাতেও যদি কোনও ধারণাকে নির্দেশ করতে ইংরেজি পরিভাষা হুবহু বাংলায় প্রতিবর্ণীকৃত রূপটি প্রচলিত হয়েও থাকে, তার পরেও সর্বাধিক প্রচলিত বাংলা পরিভাষাকেই প্রাধান্য দেওয়া উচিত। আরও কথা আছে। বাংলা রচনায় ব্যবহৃত বাংলা পরিভাষার সাথে কোনও ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত অপরিচিতির কারণে কোনও বাংলা পরিভাষাকে কেবল বাংলা হবার দোষে ঢালাওভাবে "দুর্বোধ্য" বলা হলে সেটি যে সর্বদা গ্রহণযোগ্য যুক্তি নয়, সে ব্যাপারটি স্পষ্ট করে নীতিমালায় থাকা উচিত। তাছাড়া কেবলমাত্র "প্রচলনের অভাবের" কথা তুলে বাংলা পরিভাষাকে দ্বিতীয় সারিতে নামিয়ে আনার যুক্তি যে সর্বদা গ্রহণযোগ্য নয়, সে ব্যাপারটিও স্পষ্ট করা উচিত। অবশ্য তারপরেও এই নীতিটি যে সর্বস্থানে সর্বদা প্রযোজ্য নীতি নয়, বরং এক ধরনের মোটা দাগের নির্দেশিকা, সে ব্যাপারটিও উল্লেখ থাকতে হবে। অর্থাৎ অন্য যেকোনও নীতির মতো বাংলা পরিভাষাকে অগ্রাধিকারের নীতিটিও বিরল ক্ষেত্রবিশেষে নমনীয় হবে, যাতে সম্পাদক সম্প্রদায়ের আলোচনা ও ঐকমত্যে উপনীত হবার দ্বার রুদ্ধ না হয়।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৩:২৮, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

  •  মন্তব্য বাংলা উইকিপিডিয়ার জন্য বাংলা পরিভাষা ব্যবহার করার প্রস্তাব খুবই প্রশংসনীয়। কিন্তু to what extent? এখানে অক্সিজেনকে অম্লজান কিংবা হাইড্রোজেনকে উদ্‌যান ব্যবহার করা বিধেয় হবে না। বাঙালি হয়েও অধিকাংশ মানুষ ইংরেজি প্রতিবর্ণীর চেয়ে বাংলা পরিভাষা কম বোঝে। এটি গুরুতর একটি অবস্থা। কিন্তু সেই বাংলা পরিভাষা প্রচলনের দায় বাংলা উইকিপিডিয়ার নয়। পরিভাষা ও প্রতিবর্ণীকরণের ব্যবহার একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকা উচিত। আপনি সেই সীমাকে অতিক্রম করে কখনো বিরক্তি এবং কখনো হাস্যরসেরও উদ্রেক করেছেন। দুঃখজনকভাবে পুরনো, অভিজ্ঞ এবং উইকিপিডিয়ার প্রথম দিককার ব্যবহারকারীগণ আপনাকে এই স্বেচ্ছাচারিতা থেকে বিরত থাকতে বলেছিলেন। স্পষ্টত আপনি তাদের কথাতেও কর্ণপাত করেননি। — আদিভাইআলাপ১১:৪৮, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

খানিকটা অপ্রাসঙ্গিক কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে মন্তব্য

এখানে আমি আরও বলতে চাই যে Deloar Akram আমাকে সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতায় আমাকে "স্বেচ্ছাচারী", "অহংকারী", "[আপনার কথাবার্তা] আমার মোটেও পছন্দ হয়নি", "আপনার থেকেও প্রবীণ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যবহারকারী নীতিমালা না মানার কারণে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছেন" (যা সম্পূর্ণ মনগড়া কথা), আমার "অভিজ্ঞতা" কোনও "বিবেচ্য বিষয়" নয়, ইত্যাদি একাধিক ব্যক্তিগত আক্রমণাত্মক ও উস্কানিমূলক কথাবার্তা লিখেছেন। উইকিপিডিয়ার আলোচনাসভা কীভাবে কাজ করে, সে ব্যাপারে আমাকে অযাচিত জ্ঞান দিয়েছেন। আমার মতে তিনি আমার এই পাতা স্থানান্তরের ব্যাপারটি ঠাণ্ডা মাথায় বিবেচনা করে মন্তব্য না দিয়ে আমার প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত কোনও অপছন্দ, চাপা ক্ষোভ, ঈর্ষা, বা অন্য কোনও আবেগিক দৃষ্টিকোণ থেকে এই কথাগুলি লিখেছেন। অথবা এমনও হতে পারে ইচ্ছা করেই আমাকে বিরক্ত করার জন্য এ ধরনের কথা লিখছেন। যাই হোক, আমার কথাবার্তা ও কাজ সবার মনঃপূত হবে, এমন আমি মনে করি না। তবে আমি সবাইকে অনুরোধ করব, শিরোনাম পরিবর্তনের ব্যাপারটিকে নৈর্ব্যক্তিক ভাষিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে মন্তব্য দিতে। আর উইকিপিডিয়ার নীতিমালা কোনও ঐশীগ্রন্থ নেয়, যে সব বিধি অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলতে হবে। নইলে উইকিপিডিয়া:সকল বিধি উপেক্ষা করুন নামক মূলনীতিটি থাকত না। যদি সম্প্রদায় মনে করে তাহলে উইকিপিডিয়ার উন্নতির স্বার্থে নীতিমালার ব্যাখ্যার নমনীয়তা থাকতে পারে। তবে অবশ্যই ঐকমত্যের ভিত্তিতে।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১১:০৩, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আমি এখানে আরও বলব যে বাংলা উইকিপিডিয়াতে সমস্ত আলোচনা একটি মানবিক স্থান থেকে আসা উচিত। আমরা এখানে স্বেচ্ছাসেবক বেনামী যন্ত্র নই। আমরা কোনও বেওয়ারিশ শ্রমিক নই, যাকে ঊর্ধ্বতন প্রশাসকের বেঁধে দেওয়া নীতিমালা ও বিধি অক্ষরে অক্ষরে পালন না করলে বাধাদানের হুমকি প্রদান করা হবে (তবে একেবারে ধ্বংসপ্রবণতা হলে অন্য কথা)। এটি একটি সম্পাদক সম্প্রদায় বা সংঘ, যেখানে সবাই একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। নীতিমালার দাম যেমন আছে, জ্যেষ্ঠতা ও অভিজ্ঞতারও দাম আছে। জ্যেষ্ঠ ও অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদেরকেই অতিরিক্ত সুযোগসুবিধা এমনকি প্রশাসকত্বের মতো দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এটাও একটা নীতি। সুতরাং আমাকে উস্কানি দেওয়া ছাড়া বা অন্য কোনও আবেগিক কারণ ছাড়া আমার সাথে দেলোয়ারের এই ধরনের কথাবার্তার কোনও কারণ আমি দেখছি না। আর আমরা এখানে কারও ব্যক্তিগত শত্রু নই। আবেগ-ঈর্ষাজাত ব্যক্তিগত আক্রমণ পরিহার করে নৈর্ব্যক্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করা উচিত।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১১:১৪, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আমি সবাইকে অনুরোধ করব ইংরেজি উইকিপিডিয়ার en:Wikipedia:Wikilawyering পাতাটি পড়ে দেখতে। সেখানে স্পষ্ট বলা হয়েছে উইকিওকালতি হল এমন এক ধরনের চর্চা যা যথাসর্বোচ্চ পরিত্যাজ্য। এরকম একটি আচরণ হল "Weaponizing policies, guidelines, noticeboards and other Wikipedia systems with the goal of deprecating an editor rather than of resolving a problem" অর্থাৎ "নীতিমালা, নির্দেশনা, নোটিশবোর্ড ও অন্যান্য উইকিপিডিয়া ব্যবস্থাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা, যার লক্ষ্য কোনও নির্দিষ্ট সম্পাদককে নিরুৎসাহিত করা, কোনও সমস্যার সমাধান করা নয়।" আমরা সবাই এ ধরনের জেনে বা না জেনে উইকি-ওকালতির ফাঁদে পড়তে পারি, এমনকি অনেক অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী ও প্রশাসকও এর মধ্যে পড়তে পারেন। দেলোয়ার আমার সাথে আলাপ পাতায় শিরোনাম পরিবর্তন সংক্রান্ত আলোচনা দীর্ঘায়িত না করে ও ঐ আলাপ পাতায় অন্য ব্যবহারকারীর মন্তব্যের অপেক্ষায় না থেকে সরাসরি উইকিসম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপারটি উত্থাপন করেছেন। সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতায় নীতিমালার কথা তুলে দুইটি "সুস্পষ্ট অভিযোগ" তুলে আমাকে এক ধরনের আসামী বানিয়েছেন, নিজে সেজেছেন নীতিমালা বাহিনীর সদস্য। এগুলি এক ধরনের উইকিওকালতির পর্যায়ে পড়ে। যদি আসলেই কেবলমাত্র শিরোনাম পরিবর্তন নিয়ে তিনি আগ্রহী হতেন, তাহলে কোনও সমস্যা ছিল না, কিন্তু তিনি বারংবার ঐ পাতায় আমাকে অপ্রাসঙ্গিক ব্যক্তিগত আক্রমণাত্মক ও উস্কানিমূলক মন্তব্য রেখে যাচ্ছেন, যার ফলে তার সদিচ্ছার প্রতি সন্দেহ জাগাই স্বাভাবিক। আমার মতে আমাদের উচিত এ ধরনের কাজকে সম্পূর্ণ নিরুৎসাহিত করা। এগুলি খুবই বিপজ্জনক আচরণ। সবার এগুলি থেকে দূরে থাকা উচিত। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১২:১৪, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@DeloarAkram কোনও ব্যবহারকারী আস্থার সর্বোচ্চ চূড়ায় থাকলে সম্প্রদায় তাকে প্রশাসকত্বের দায়িত্ব দেয়। যিনি এক দশকের বেশি সময় ধরে এই দায়িত্ব পালন করছেন, ধরে নেয়া যায় যে, তিনি এই আস্থা এই লম্বা সময় যাবত ধরে রাখতে পেরেছেন। এই দলের একজন সদস্য সম্প্রদায়ের সবচেয়ে অভিজ্ঞদেরও একজন। সম্প্রদায়ের অভিজ্ঞদের অভিজ্ঞতার মূল্য আছে বলেই উইকিমিডিয়া প্রকল্পগুলো ঠিকঠাক চলছে। এরকম একজন ব্যবহারকারীকে বাধার হুমকি দেওয়া আমার কাছে অশোভনীয় মনে হচ্ছে। আমরা ধ্বংসপ্রবণতাকারীদেরও সতর্কবার্তায় প্রথম ১-২ বার বাধা দানের কথা উল্লেখ করি না। আপনি যে বিষয়টা উপস্থাপন করেছেন তা অবশ্যই আলোচনার দাবি রাখে। তার চেয়েও জরুরি হলো আলোচনায় ভদ্রতা বজায় রাখা। আমরা সবাই-ই স্বেচ্ছাসেবী। অন্য কোনও স্বেচ্ছাসেবক নিরুৎসাহিত হতে পারে এমন কথা না বলাই উত্তম। ভবিষ্যতে সতর্ক থাকার অনুরোধ রইলো। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ১৪:১১, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Yahya আমি আপনার সাথে সহমত পোষন করছি। আলোচ্য নিবন্ধের আলাপ পাতায় ও এখানে আমি আপনাদের মানে @Zaheen ও @DeloarAkram সাহেবের আলোচনা পড়লাম। এতে করে আমার পরের ব্যবহারকারীকে আক্রমনাত্মক মনে হয়েছে। উক্ত পাতার নাম পরিবর্তনকে  সমর্থন করেই বলছি এটা যথার্থ হয়েছে। আমি প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের পর্নোগ্রাফিক চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পীদের বিষয়শ্রেণী ও নিবন্ধ তৈরি শুরু করি তখন পর্নোগ্রাফির সঠিক বাংলা পাচ্ছিলাম না। পরে একজন অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী আমাকে বাংলাদেশের এক সরকারী ওয়েবসাইটের উদ্ধৃতি দিয়ে বলে যে পর্নোগ্রাফিই রাখেন। এটাই প্রচলিত। বাংলা শব্দ থাকতে ইংরেজিতে যাওয়ার মানে আমি দেখি না। আর প্রচলিত/অপ্রচলিতর কথা যদি বলেন। আমরা সকলে মিলে যে শব্দের ব্যবহার ছেড়ে দিয়েছি সেটাই অপ্রচলিত। আবার যদি সকলে ব্যবহার শুরু করে দেই সেটাই হবে প্রচলিত।
আর একটি কথা আমি না বলে পারছি না যে, উইকিতে আমি যতবার বিষয়শ্রেণী তৈরি করতে গিয়েছি, দেখেছি প্রধান প্রধান বিষয়শ্রেণীগুলো @Zaheen ভাই আগেই তৈরি করে রেখেছেন। যেগুলোকে ভিত্তি ধরে আমি এগিয়েছি। তেমনি তিনি প্রধান প্রধান নিবন্ধগুলোও তৈরি করেছেন। যেগুলো তৈরির দক্ষতা বা ভাষাজ্ঞান বাংলা উইকির অন্যকারো আছে কিনা আমি সন্দিহান। বাংলা উইকির ভিত রচনায় @অর্ণব ভাই আপনার অবদান শুধু বর্তমানের নয় আগামীর বাংলা উইকিপিডিয়ানরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। এত দীর্ঘ সময় বাংলা উইকিতে টিকে কেউ ছিল/আছে/থাকবে বলে অন্তত আমার মনে হয় না। বাংলা উইকির পক্ষ থেকে আমি আপানাকে স্যালুট (সামরিক কায়দায় অভিবাদন) জানাচ্ছি। - কুউ পুলক  ১৭:৩১, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আলোচনায় কোন ব্যবহারকারীর পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ না থাকাটা উদ্রেকজনক। নির্দিষ্ট কোন ইস্যু নিয়ে পরস্পরের মধ্যে মতের পার্থক্য হতেই পারে, কোন মন্তব্য করা বা আলোচনার উত্তর দেওয়ার সময় আমাদের মনে রাখা উচিত বিপরীত পাশের একজন মানুষের সাথেই আমরা কথা বলছি। সবকিছু নীতিমালা দিয়ে ব্যাখা করার প্রয়োজন নেই বরং এই বিষয়গুলো হচ্ছে সাধারণ শিষ্টাচারের অংশ এবং উইকির পরিবেশ রক্ষায় আলোচনার সময় এগুলো বজায় রাখা অন্ততঃ জরুরি। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৮:২৮, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
পাশাপাশি উইকিপিডিয়ার একজন প্রশাসক নীতিমালা মেনে চলবেন, সেটিই কাম্য। কিন্তু এখানে বিষয়টিকে তিনি তার ঢাল বানিয়ে ফেলেছেন। দেলোয়ার ভাইকে উনার বাক্যপ্রয়োগের দিক থেকে সঠিক, সেটি বলছি না। কিন্তু উনি উনার অবস্থান থেকে সঠিক। একজন প্রশাসক যখন সব আলোচনায় উনার অভিজ্ঞতা ও প্রথম প্রশাসকত্বের গল্প শোনাতে আসেন, সেটিকে আমি মোটেও শোভনীয় বলে মনে করি না। সম্প্রদায়ের প্রত্যেককে জবাবদিহিতার মধ্যে থাকতে হবে। কেউ একজন উইকিপিডিয়ায় আগে এসেছেন, তাই বলে উনার কাজের জবাবদিহিতা থাকবে, উনার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া যাবে না, এমনটা আমি মনে করি না। — আদিভাইআলাপ১১:৫৮, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

DeloarAkram এর মন্তব্য

এখানে আমার ঝগড়া করা উদ্দেশ্য নয়। এই নিবন্ধের শিরোনাম ঠিক করাই উদ্দেশ্য। জাহিন ভাইও আলাপ:অশ্লীল যৌনচিত্রণ এই আলাপ পাতায় একদম প্রকাশ করেছেন। এখানে জাহিন ভাই ছাড়াও ইয়াহিয়া, শাকিল ও কুউপুলক দাদা মন্তব্য করেছে। আমার বিরুদ্ধে দুটি অভিযোগ উঠেছে। আক্রমনকারীবাঁধা প্রদানের ভয় দেখানো। (১) আলাপ:অশ্লীল যৌনচিত্রণ এই আলাপ পাতায় জাহিন ভাই মন্তব্য করেছে ৯ বার আর আমি মন্তব্য করেছি ৬ বার। এই আলোচনাসভায় আমি মন্তব্য করেছি ১ বার, ভাই মন্তব্য করেছে ৬ বার। তাহলে কে কার বিরুদ্ধে টানা অভিযোগ-প্রহসন করছে, সেটি বিবেচনার বিষয়। (২) আমি ভাইকে কখন বাঁধা প্রদানের কথা উল্লেখ করেছি। উনি যখন বারবার আমাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে, এই উইকির আমি সবচেয়ে পুরাতন প্রশাসক, আমিই সবচেয়ে অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী, (আমি অবশ্যই মানি তার এই দাবি সত্য) কিন্তু এটি বলে বেড়ানোর বিষয় নয়, বরং সবাইকে নীতিমালা অনুসারে শিরোনাম নির্ধারন করা উচিত। যাইহোক! আমি জানি এখানে আমি হেরে যাবো, কারণ আমি একজন প্রশাসকের বিরুদ্ধাচারন করেছি, এখন প্রশাসকগণ সহ অনেকেই আমার বিরোধিতা করবে। আগেই বলেছি, কারো বিরুদ্ধাচারন বা নিজের মতবাদ প্রতিষ্ঠা করা আমার উদ্দেশ্য নয়। আমি জাস্ট নিবন্ধের শিরোনাম সম্পর্কে সম্প্রদায়ের ঐক্যমত চাচ্ছি। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ০৪:৩২, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

পর্নোগ্রাফি নিবন্ধের শিরোনাম

@Zaheen ভাই, সাম্প্রতিক কোন আলোচনা ছাড়াই পর্নোগ্রাফি নিবন্ধটা অশ্লীল যৌনচিত্রণ নিবন্ধে স্থানান্তর করেছে। আমি এটার বিরোধিতা করছি, কারণ এটা বাংলায় ভাষায় একটি অপ্রচলিত ও দুর্বোধ্য শব্দ। আমি পর্নোগ্রাফি রাখার প্রস্তাব করছি। কারণ এখানে প্রচলিত শব্দের নীতিমালাও মানা হয়নি। পুনরায় সবার মতামত আশা করছি। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ০৪:৩২, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সমর্থন

বিরোধিতা

মন্তব্য


উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

ব্লক খোলার আবেদন

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।




আমি লেজি রেস্টলেস, আমি আমার পূর্বকৃত সকল অপরাধ ক্ষমা চেয়ে এবং ভবিষ্যতে এসকল ভুল না করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আমার ব্লক তুলে নেওয়ার বিনীত আবেদন করছি। 103.230.106.26 (আলাপ) ১৭:০৩, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কে ভাই? আপনি উইকিপিডিয়ার নীতিমালা খুব একটা বুঝেছেন বলে মনে হচ্ছেনা। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৭:৪৩, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ভুল হতেই পারে, আমাকে বলুন কর্তৃপক্ষ কে। আমি নিজেও জানি না কার কাছে আবেদন করতে হবে। বললে ভালো হয়। 103.230.107.40 (আলাপ) ১৭:৪৮, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনি আরেকটু সুস্থির হোন। উইকিপিডিয়া কী ও কী নয় এবং উইকিপিডিয়ার মূলনীতিগুলো বোঝার চেষ্টা করুন। সবচেয়ে বেশি যেই বিষয়টি বোঝার অনুরোধ করব, সেটি হচ্ছে- উইকিপিডিয়া কোনও ধর্মগ্রন্থ নয়। আপনি যেন উইকিপিডিয়াকে ইসলামবিরোধিতাকে মুছে ফেলতে চান। কিন্তু উইকিপিডিয়া তো ইসলাম ধর্মের কোনও বই নয়। যদি উইকিপিডিয়ার নীতিমালা ভালো না লাগে, উইকিপিডিয়াকে ইগনোর করতে পারেন। কারণ, উইকিপিডিয়ায় কাজ করা আবশ্যক কিছু না; না ইসলামের দৃষ্টিতে আর না উইকিপিডিয়ার দৃষ্টিতে। দ্র. উইকিপিডিয়ায় কর্তৃপক্ষ নেই। প্রশাসক রয়েছেন, আর যদি আপনার ব্যান ফাউন্ডেশন ব্যান হয়; তাহলে ফাউন্ডেশনে আপনার বাঁধা পর্যালোচনা করতে অনুরোধ করুন। তবে আমার মনে হয়না যে, আপনি বিষয়গুলো উপলব্ধি করতে পারছেন। নীতিমালা না বুঝলে উইকিপিডিয়ায় সময় ব্যয় না করাই উচিত। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৮:০৪, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
উইকিপিডিয়া কোনও ধর্মগ্রন্থ নয়। এটা আমিও জানি। এর আগে যেগুলো করেছি তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। অনেকদিন বৈধভাবে না থাকায় নীতিমালা ভুলে গেছি। এজন্য দূঃখিত। আমি ঘুরেফিরে বারবার উইকিতেই আসি। এজন্য মনে হচ্ছে ক্ষমা চেয়ে নিজেকে শুধরে নিয়ে ফিরে আসাই আমার জন্য সুখের হবে। এছাড়া উইকিতে নিরপেক্ষতার নীতি থাকায় ধর্ম বিষয়েও নিরপেক্ষভাবে মানে সার্বিকভাবে সবদিক ফুটিয়ে তোলার সুন্দর গঠনমূলক সুযোগ থাকে। এটা আমি ভালোবাসি। ধর্মীয়ভাবে আমি ইসলামী বিষয়ে দুর্বল আসলেই। তবে আমার মনে হয়, নিরপেক্ষতা ও নীতিমালা মেনেও আমি যতটুকু করতে পারি সেটাও কম কিছু নয়। ২০১৮-২০ সময়টা আমার ব্যক্তিজীবনে ও পারিবারিক কিছু কারণে অনেক অস্থিতিশীল ছিল। তার প্রভাব উইকিতে পড়ে। সেজন্যও সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমি জানি পুরনো অধিকাংশ অনেকেই, বলতে গেলে সবাইই আমাকে উইকিতে আগের মতই ভালোবাসে। আমি এই ভালোবাসার সুযোগটা সবসময়ই পেতে পছন্দ করি। পাশাপাশি নিজের সকল ভুলের জন্য সবার কাছে মন থেকেই ক্ষমা প্রার্থনা করছি। এর আগেও আমার অনেক ভুল সংশ্লিষ্ট অনেকে শুধরে দিয়েছেন, ক্ষমা করেছেন। কিন্তু শেষবার ব্লকের আগে পরের সময়টা আমার ব্যক্তি ও পারিবারিক সমস্যার মাত্রা ভার বেশি হয়ে যাওয়ার কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। মহান আল্লাহ তাআলার কাছে মন থেকে ক্ষমা চাইলে আল্লাহ সবচেয়ে বড় ভুলও ক্ষমা করে, আমি যতটুকু মনে করি, আমিও এই এখন মন থেকেই ক্ষমা চাচ্ছি, আল্লাহ না ফেরালে উইকিও ফেরাবে না ইনশাল্লাহ, উইকিপিডিয়াও তো সব মিলিয়ে আল্লাহর বান্দাই। আর ভুলের ভয়ে হাত পা গুটিয়ে বসে থাকতে হয় না, ভুল হতেই পারে, সংশোধন করার চেষ্টা করাটাই হলো বড় কথা। ভুল অতিতেও হয়েছে, ভবিষ্যতেও হতে পারে, তবুও আমি নিয়ত করছি, আমার সাধ্যমত যতটুকু সম্ভব আমি সংশোধনের যথাযথ চেষ্টা করবো। আর দাওয়াত দেওয়া ইসলামে প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ, আর উইকিপিডিয়ায় তথ্য এত সুন্দর গুছিয়ে দেওয়া থাকে যে, তা পরোক্ষভাবে দাওয়াতের কাজ করে, আর নিরপেক্ষতা কিছু ক্ষেত্রে দাওয়াতে আরও সহায়ক কারণ এতে ধর্মিয় সঠি বিষয়গুলোর প্রতি যেমন আবেগ দেখানো হয় না তেমনি ধর্মীয় ভণ্ডামিগুলোর প্রতিও আবেগ দেখানো হয় না। তাই সব দিকগুলোই সমানভাবে ফুটিয়ে তুলে সঠিক বিষয়টি ইজতিহাদ করে খুজে পাওয়া আরও সহজ হয় (যদিও তা তথ্যসূত্রের উল্লেখযোগ্যতা ও প্রাপ্যতার উপর নির্ভরশীল, তবুও যতটুকু পাওয়া যায়, সেটুকুও বা কম কীসে।) আর কেউ যদি উইকিপিডিয়ায় কোন বিষয়ে নিজের আরহ লেখালেখি করে, তাহলে সেই সুবাদে তার সে বিষয়ে স্টাডি করাও হয়ে যায়, এটা আল্লাহর রহমতে ভালো। আর অনেক বিষয়ে কৌশলে নিরপেক্ষতা লঙ্ঘন হয়, যেমন সরাসটিই বলি, এই মুহুর্তে বাংলাদেশ সরকার বিষয়ক নিবন্ধগুলোতে সহজভাবে বিষয়গুলো হচ্ছে, তবে মার্জিত, শিষ্টাচার সম্বলিত ও গঠনমূলকভাবে অগ্রসর হলে সেগুলোও রোধ করা সম্ভব। আমি জানি উইকির কাছ থেকে যেগুলো চাই তার কতটুকু পাবো, কতটুকু দিতে পরবো, তার কোন ভরসা নেই তবে আশা করতে দোষ নেই, আল্লাহ হতাশ হতে নিষেধ করেছেন, কারণ ঘুরেফিরে সব আল্লাহর থেকেই আসে।103.230.106.50 (আলাপ) ১৮:১৩, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

নেতৃত্বের খসড়া সংজ্ঞায় প্রতিক্রিয়ার আহ্বান

সারসংক্ষেপː নেতৃত্ব উন্নয়ন ওয়ার্কিং গ্রুপ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত নেতৃত্বের খসড়া সংজ্ঞা সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া প্রদানের জন্য প্রস্তুতǃ অনুগ্রহ করে আপনার প্রতিক্রিয়া এই বার্তার নিচে, আমাদের মেটা উইকি আলাপ পাতায়, প্রতিক্রিয়া ফরমে অথবা মুভমেন্ট স্ট্রাটেজি ফোরামে আমাদের জানান। আপনারা চাইলে আমাদের সরাসরি leadershipworkinggroup@wikimedia.org এ মেইলও করতে পারেন। আমরা ৬ অক্টোবর, ২০২২ পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করছি। ঘোষণাটি মেটাতে পড়ুন।

সকলকে স্বাগতমǃ

আশা করছি আপনারা প্রত্যেকেই জানেন যে, নেতৃত্ব উন্নয়ন ওয়ার্কিং গ্রুপ (এলডিডাব্লুজি) গত কয়েক মাস ধরেই আমাদের আন্দোলনের নেতৃত্বকে কাঠামোবদ্ধকরণ ও উন্নয়নের উপায় খুঁজে বের করা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এলডিডাব্লুজি বিভিন্ন সম্প্রদায়, ভাষা, ভূমিকা ও অভিজ্ঞতাকে প্রতিনিধিত্বকারী স্বেচ্ছাসেবকদের একটি দল। আমাদের নেতৃত্বের খসড়া সংজ্ঞা এখন সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়ার জন্য উন্মুক্ত এবং এটি সম্প্রদায়ের সামনে উপস্থাপন করতে পেরে আমরা আনন্দিত। নেতৃত্বের এই প্রথম সংজ্ঞাটি কয়েক মাসের আলোচনা, শিখনপ্রক্রিয়া, ও আমাদের সম্প্রদায়ের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির পর প্রস্তুত করা করা হয়েছে। এই সংজ্ঞাতে আমাদের অনন্যভাবে বৈচিত্র্যপূর্ণ ও স্বতন্ত্র আন্দোলনকে বিশদভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

অনুগ্রহ করে খসড়া সংজ্ঞাটি পর্যালোচনা করুন এবং এটি নিয়ে আপনি কী ভাবছেন, তা ৬ অক্টোবর, ২০২২ এর আগে আমাদের জানান। খসড়া সংজ্ঞাটি নেতৃত্বের একটি সাধারণ সংজ্ঞা, এবং কিছু উপশ্রেণী আকারে রয়েছে, যেখানে উন্নত নেতৃত্বধারীর কর্মপ্রক্রিয়া, গুণ ও ফলাফল সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে।

এই বার্তার জবাবে, মেটা উইকি আলাপ পাতায়, প্রতিক্রিয়া ফরমেমুভমেন্ট স্ট্রাটেজি ফোরামের মতো বেশ কিছু স্থানে আপনি আমাদের আপনার প্রতিক্রিয়া, পরামর্শ ও মন্তব্য জানাতে পারবেন। অথবা আপনি আমাদের সরাসরি leadershipworkinggroup@wikimedia.org এ ইমেইলও করতে পারেন।

সাধারণ সংজ্ঞা এবং তার উপশ্রেণীগুলো আন্দোলনের নেতৃত্ব সম্পর্কিত আপনার ধারণার সাথে মিলছে কিনা, সেটি আপনি যাচাই করে দেখতে পারেন। তাছাড়াও আপনি ফাঁকা স্থানগুলো চিহ্নিত করা নিয়ে কাজ করতে পারেন, হয়তোবা উন্নত নেতৃত্বের কোনো গুণ কিংবা অন্য কোনো কিছু সেখানে বাদ পড়ে গেল কিনা, অথবা এই সংজ্ঞাটি সকল সাংস্কৃতিক, ভাষাগত, সাম্প্রদায়িক ও আন্দোলনের অন্যান্য প্রেক্ষাপটে সংজ্ঞাটি প্রযোজ্য কিনা তা যাচাই করে দেখতে পারেন এবং আমাদেরকে আপনার ভাবনাগুলো জানাতে পারেন।

আসুন সকলে মিলে আন্দোলনের বৈচিত্র্যময় ও স্বতন্ত্র নেতৃত্বকে উদযাপন করিǃ

আপনার দিন শুভ হোকǃ

নেতৃত্ব উন্নয়ন ওয়ার্কিং গ্রুপের পক্ষে,

বিদ্রোহী রণক্লান্ত বার্তা.. ০৫:২৭, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

Growth team newsletter #22

১৭:১৯, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)

বিহারের শহর ধানবাদ ধনবাদ নয়

ভারতের বিহারের শহর <<ধানবাদ>> ১৫১ স্থানে <<ধনবাদ>> হিসেবে উল্লেখিত হয়েছে। এগুলো দ্রুত ঠিক করা প্রয়োজন। অনুপম দত্ত (আলাপ) ১৮:১৭, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষককে স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষিত নামে স্থানান্তরের প্রস্তাব

বাংলা উইকিপিডিয়ার একটি ব্যবহারকারী অধিকার স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক, এই নামটি আমার মতে সমীচীন নয়। কারণ ব্যবহারকারী পরীক্ষকদের সুবিধাটি হলো তাদের করা সম্পাদনা স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরীক্ষিত বলে চিহ্নিত হয়। উপরন্তু পরীক্ষক অর্থ হলো অপরকে পরীক্ষাকারী। যেমন ব্যবহারকারী পরীক্ষক। অতএব আমার মত অনুযায়ী অধিকারটির নাম স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক এর স্থলে স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষিত (যা পরীক্ষা করা হয়েছে) হওয়া উচিত। — (আলাপ) ০৮:২২, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

"স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরীক্ষিত ব্যবহারকারী" সুপারিশ করছি। —মহাদ্বার আলাপ ১৬:৪৩, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  •  মন্তব্য আমাদের ইতোমধ্যে ‘স্বয়ংপরীক্ষিত ব্যবহারকারী’ নামে একটি ব্যবহারকারী অধিকার আছে। তবে এই অধিকার কাউকে দেওয়া হয় না। স্বয়ংপরীক্ষিত ব্যবহারকারী অধিকারের সাথে শুধু autoreview অনুমতি যুক্ত আছে। বিভ্রান্তি এড়াতে এই অধিকারটিকে ‘স্বয়ংপর্যালোচিত ব্যবহারকারী’ এবং ‘স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক’কে স্বয়ংপরীক্ষিত ব্যবহারকারী করা যায়। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ১৮:০৩, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উইকিমিডিয়া সম্প্রদায় ফাণ্ড: উইকি লাভস বাটারফ্লাই প্রকল্প - ষষ্ঠ পর্যায়

সুধী,

আপনারা নিশ্চয়ই অবগত যে, উইকি লাভস বাটারফ্লাই প্রকল্পটি বিগত ছয় বছর ধরে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন অনুদানের সাহায্যে পূর্ব এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাপ্ত প্রজাপতির প্রজাতি এবং উপ-প্রজাতির ছবি ও তথ্য সংগ্রহ করে চলেছে। আমরা ছয় বছর ধরে এই প্রকল্পটি সাফল্যের সাথে করে চলেছি এবং যথাসময়ে প্রতিবেদনগুলি জমা করেছি। প্রজাপতি বিষয়ক কার্যকলাপ এবং জ্ঞান বিতরণ আরও সুষ্ঠুভাবে এবং বৃহত্তর মাত্রায় করার উদ্দেশ্যে এই বার উইকিমিডিয়া সম্প্রদায় ফাণ্ডের আবেদন করা হয়েছে।

ধন্যবাদান্তে – Atudu (আলাপ) ১৫:০৪, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি), উইকি লাভস বাটারফ্লাই প্রকল্পের তরফেউত্তর দিন

উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্রসহ বিষয়বস্তু অপসারণ

সকপাপেটের আলোচনা বন্ধ করা হলো
নিম্নলিখিত আলোচনাটি বন্ধ করা হয়েছে। দয়া করে এটি পরিবর্তন করবেন না।



কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব নিবন্ধে রবিন সাহার এই পরিবর্তনটি নিয়ে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তিনি জিয়াউর রহমান আজমির লেখাসহ তথ্যসূত্রসহ উল্লেখযোগ্য অংশ বাদ দিয়েছেন এই বলে যে তিনি হিন্দু টেক্সটের উপর কোন গবেষক নন, (সম্পাদনার সারাংশ: তুলনামূলক সাদৃশ্যতা দেখানো ও বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ অনুচ্ছেদ দুটিতে থাকা পয়েন্টগুলোর পরিবর্তে গদ্যাকারে লেখা হয়েছে। নিবন্ধের অনেকগুলো পয়েন্ট সারনো হয়েছে, কারণ উইকিপিডিয়ার নিবন্ধে বইটির খুটিনাটি তুলে দেওয়ার প্রয়োজন নেই এবং তা সম্ভবও নয়। কোনো বইয়ের বিষয়বস্তুর উপর সামগ্রিক ধারণা প্রদানই কোনো নিবন্ধের লক্ষ্য। এজন্য যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু দেওয়াই হয়েছে। // মু.জি.র.আজমী হিন্দু টেক্সটের উপর কোনো গবেষক ছিলেন না। সেজন্য গবেষকদের মতামতই অধিক প্রামাণিক হবে এবং সেভাবেই তৈরি করা হয়েছে। (প্রশ্ন আছ...) অথচ জিয়াউর রহমান আজমি আগে নিজেই বাঙ্কেলাল নামক হিন্দু ছিলেন, পরে মুসলিম হয়েছেন, হিন্দুধর্মের উপর তার মুসলিম হওয়ার পূর্বে ও পরে বিস্তর গবেষণা ও পড়াশুনা এবং বইও লেখা আছে "দিরাসাত ফি আল ইয়াহুদিয়াত মাসিহিয়াত ওয়া আদিয়ানিল হিন্দ" নামে ও "ফুসুলুন ফি আদইয়ানিল হিন্দি, আল হিন্দুসিয়াতু, ওয়াল বুজিয়াতু, ওয়াল জাইনিয়াতু ওয়াস সিখিয়াতু ওয়া আলাকাতুত তাসাউফি বিহা" নামে (এই বইটি প্রথম বইটির খণ্ডাংশ), যার প্রথমটি নিবন্ধে উল্লেখ হয়েছে, অপরদিকে রবিন সাহা মরিজ উইন্টারনিৎজ ও গুস্তাভ গ্লেসার নামক দুজন ব্যক্তির লেখা তথ্যসূত্রসহ উল্লেখ করেছেন, " মরিজ উইন্টারনিৎজ বলেছেন, ভবিষ্য পুরাণ শিরোনামে যেসব পুথি আমাদের হস্তগত হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে আপস্তম্বীয় ধর্মসূত্র গ্রন্থে উদ্ধৃত মূল ভবিষ্য পুরাণের সেই প্রাচীন কীর্তি নয়।... গুস্তাভ গ্লেসার দেখিয়েছেন, ভবিষ্য পুরাণের টিকে থাকা পাণ্ডুলিপিগুলো মূল ভবিষ্য পুরাণের প্রাচীন বা মধ্যযুগীয় সংস্করণও নয়।...." এছাড়াও তিনি রোচার, দালাল, আলফ উইল্টেবিটেল, কে পি গিটজ সহ আরও একাধিক অহিন্দু লেখকের লেখা তথসূত্রসহ উদ্ধৃত করেছেন, তাহলে জিয়াউর রহমান আজমির লেখা কেন মুছলেন? তিনি মুসলিম বলে? নাকি আজমির লেখার সঙ্গে তার স্বার্থের সংঘাত রয়েছে? প্রথমে তিনি মূল লেখায় (মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী তার দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়াত ওয়াল মাসীঈহিয়াত ওয়াদ্দীনিল হিন্দ (ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম এবং ভারতীশ ধর্ম নিয়ে অধ্যয়ন) বইয়ে উল্লেখ করেছেন, হিন্দুধর্মে বর্ণিত ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী অন্তর্ভূক্ত হওয়ার পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে, একটি হলো আর্যদের অভিপ্রয়াণের সময়কালটি নবী ইব্রাহিমের আমল ছিল, তার আমলে হয়তো অন্য কোন নবী ভারতে এসেছিল, যার নির্দেশে এই ভবিষ্যৎবাণীগুলো অন্তর্ভূক্ত করা হয়। যুক্তি হিসেবে আজমি বলেন, হিন্দুদের অধিকাংশ ধর্মগ্রন্থ খলিফা মামুন বিন আল রশীদের আমলে বায়তুল হিকমাহতে আরবিতে অনূদিত হয়, কিন্তু তখনকার কোন লেখকই তাদের কোন বইতে এ সকল ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে কোন কিছু উল্লেখ করেন নি। আরও উদাহরণস্বরূপ আল বিরুনি রচিত তাহক্বীক "মা লিলহিন্দ মিন ক্বাকুলাত মায়কুলাত ফী আলিয়াকল আউ মারযুলা ও আরও দুইটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থের আরবি অনুবাদের ব্যাপারে বলেন, যেগুলোর কোনটিতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর ব্যাপারে কিছু বলা হয় নি। এছাড়া বইটির লেখক বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়ের ব্যাপারে আজমি বলেন, তিনি এ বইতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর সত্যায়ন দাবি করলেও নিজে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন নি।[১৫][১৬]) প্রয়োজনীয়র চেয়ে অপ্রয়োজনীয় বেশি অহেতুক কিছু পরিবর্তন আনলেন লেখায় এই সংস্করণে [১৪]।(মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী তার দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়াত ওয়াল মাসীঈহিয়াত ওয়াদ্দীনিল হিন্দ (ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম এবং ভারতীয় ধর্ম নিয়ে অধ্যয়ন) বইতে তিনি হিন্দুধর্মগ্রন্থে ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী অন্তর্ভুক্ত হওয়ার দাবি করেছেন। তার মতে নবী ইব্রাহিমের সময়ে আর্য অভিপ্রায়ণ হয়েছিল এবং সেই সময়ে ভারতে কোনো নবীর আগমন ঘটেছিল। তার নির্দেশে সেই সময়ে হিন্দুধর্মগ্রন্থে ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী সংযুক্ত হয়। যদিও তিনি আরও বলেছেন, হিন্দুদের অধিকাংশ ধর্মগ্রন্থ খলিফা মামুন বিন আল রশীদের সময়ে বায়তুল হিকমাহতে আরবিতে অনূদিত হয়। কিন্তু তখনকার কোন লেখকই তাদের কোন বইতে এ সকল ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে কোন কিছু উল্লেখ করেন নি। উদাহরণস্বরূপ আল বিরুনি রচিত তাহক্বীক "মা লিলহিন্দ মিন ক্বাকুলাত মায়কুলাত ফী আলিয়াকল আউ মারযুলা" ও আরও দুইটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থের আরবি অনুবাদের ব্যাপারে বলেন, যেগুলোর কোনটিতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর ব্যাপারে কিছু বলা হয় নি। এছাড়া বইটির লেখক বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়ের ব্যাপারে আজমি বলেন, তিনি এ বইতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর সত্যায়ন দাবি করলেও নিজে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন নি।[১৫][১৬] শিবলি কলেজের সংস্কৃতের অধ্যাপক সুলতান মুবিনের দাবি করেছেন, এগুলো বানোয়াট ও হিন্দুদের পরবর্তী সংযোজন, মুসলিম শাসণামলে মুসলিম শাসকদের খুশি করার জন্য হিন্দুরা এগুলো অন্তর্ভূক্ত করেছে। যেমন: কল্কি পুরাণ ও ভবিষ্যপুরাণ বইয়ে ইসলামী বিষয়ে অনেক ভবিষ্যৎবাণী আছে।) সাথে অনিরপেক্ষ টেমপ্লেট বসালেন, এরপর উপরোক্ত সংষ্করণে আলাপ পাতায় আলোচনা না করেই ঢালাওভাবে এই লেখা সহ আরও অনেক লেখা মুছে দিলেন, যার মধ্যে আমাদের শ্রদ্ধেয় প্রবীন সম্পাদক ফয়জুল লতিফ স্যারের গ্রন্থের বিষয়বস্তু সম্পর্কিত কিছু প্রাসঙ্গিক লেখাও ছিল, নিরপেক্ষতার অমূলক অযুহাত দেখিয়ে তিনি টেমপ্লেট বসালেন, পরের ধাপে লেখাও মুছলেন, আবার আরও অহিন্দু লেখকের লেখাও রাখলেন, তিনি নিজে নিরপেক্ষ আছেন তো? আর লেখা যেহেতু হিন্দু মুসলিম সম্পর্কিত, তাই গবেষক হলেও বা না হলেও নিরপেক্ষ রচনাশৈলীতে হিন্দু মুসলিম উভয় লেখকদের সংশ্লিষ্ট উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্রসহ মন্তব্যই এখানে আসা স্পষ্টতই প্রাসঙ্গিক, তারপরও এসব কাজকর্মের অর্থ কি আমার বোধগম্য নয়। আর এখানে মন্তব্য প্রামানিক হওয়া না হওয়ার সাথে বিষয়বস্তু থাকা না থাকার কোন সম্পর্ক নেই, বিষয়বস্তুর তথ্যসূত্রের উল্লেখযোগ্যতা হল মূল বিষয়। এতদিন সম্পাদনা করেও কি রবিন সাহা এটি বোঝেন নি? সংশ্লিষ্ট সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 103.230.106.17 (আলাপ) ০২:০৪, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধে উল্লেখিত আজমির বইটির বাংলা অনুবাদ আমার হাতে এসেছে, হিন্দু বৌদ্ধ, জৈন, শিখ ধর্মের ইতিহাস, কালান্তর প্রকাশনী, ২০২১) তা থেকে অধ্যায়টি আমি হুবুহু তুলে দিচ্ছি, (

"প্রথম পরিচ্ছেদ: হিন্দু ধর্মগ্রন্থসমূহে বর্ণিত সুসংবাদ: ভারতের আলিমগণ হিন্দুধর্মের গ্রন্থগুলোকে আসমানি গ্রন্থ মনে করেন না। এরপরও তারা এসব গ্রন্থে বর্ণিত সুসংবাদগুলো নিয়ে অনেক গবেষণা করেছেন। ভারতের আহলে হাদিস আলিম শায়খ মুহাম্মাদ ইবরাহিম শিয়ালকোটি (মৃত্যু : ১৩৭৬ হিজরি) এ মর্মে বাশারাতে মুহাম্মাদিয়া নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন। জমিয়তে আহলে হাদিস ভারতের সভাপতি মুনাজির শায়খ সানাউল্লাহ অমৃতসরী (মৃত্যু : ১৩৬৭ হিজরি) মুহাম্মাদ ঋষি নামে এর সংক্ষিপ্ত সংকলন রচনা করেন। শায়খ মুহাম্মাদ দাউদ রাজ (১৩৭৭ হিজরি) এটি প্রকাশ করেন। একইভাবে প্রফেসর মুহাম্মাদ মতিউর রাহমান চতুর্বেদি খাতামুন নাবিয়্যিন নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন। একই বিষয়ে শামস নাবিদ উসমানিও কলম ধরেছিলেন। তবে তিনি সেখানে এমন অনেক বিষয়ের সন্নিবেশ করেন, যা হিন্দু ধর্মমতে স্বীকৃত নয়। তারা সবাই হিন্দুদের গ্রন্থাবলি থেকে উপকরণ সংগ্রহপূর্বক তাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন।অনেক হিন্দু এবং কাদিয়ানি লেখকও ব্যাপারটি গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করেছে। কাদিয়ানি অনুসারী আবদুল হক বিদ্যার্থী রচনা করে মিসাকুন নাবিয়্যিন গ্রন্থ। সে তার এই গ্রন্থে ইয়াহুদি, খ্রিষ্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ ও জরথুস্ত্র বিধর্মী গ্রন্থসমূহে বর্ণিত সুসংবাদসমূহ সংকলন করে। ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দে গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় এবং অনেক ভাষায় অনূদিত হয়। এ ছাড়া অনেক হিন্দু ধর্মবেত্তাও একই বিষয়ে কলম ধরেছেন। হিন্দু ধর্মগ্রন্থসমূহে রাসুল শ্রী-এর সম্পর্কিত সুসংবাদগুলোর সমন্বয়ে দুটি গ্রন্থ রচনা করেছেন ড. বেদ প্রকাশ। ড. রমেশ প্রসাদ একই বিষয়ে লেখা সালামুল্লাহ সিদ্দিকির গ্রন্থের ভূমিকা রচনা করেছেন। তিনি সেখানে স্বীকার করেন, অথর্ববেদে উল্লিখিত 'নরাাশংস'-এর অর্থ হচ্ছে মুহাম্মাদ'। ""নরাশংস" শব্দটি এসেছে 'নর' ও শাস শব্দযুগলের সমন্বয়ে। 'নর অর্থ মনুষ 'আর 'শংস' অর্থ 'প্রশংসিত'। অর্থাৎ, এমন মানুষ, যার প্রশংসা করা হয়। তিনি সেখানে দাবি করেন, মুহাম্মাদ ব্যতীত তিনি আর কে হতে পারেন। কাদিয়ানিরাও কুরআনের অনুবাদ ও ব্যাখ্যাগ্রন্থসমূহে এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করেছে। ভারতের আলিমসমাজে তামিলনাড়ুতে ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করা নেত্বতাম পত্রিকার সম্পাদক Assyar রচিত আল-ইসলামুল্লাজি উহিব্বুহু গ্রন্থে উল্লিখিত হিন্দুধর্মের সুসংবাদগুলো বেশ প্রসিদ্ধি পেয়েছিল। [১৬১] মানুষের মনে যে প্রশ্নটি ঘুরে বেড়ায় সেটা হচ্ছে, হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থগুলো আসমানি গ্রন্থে না হলেও সেখানে কীভাবে এ ধরনের সুসংবাদগুলো উল্লেখ হয়েছে? আর এসব সুসংবাদের ব্যাপারে হিন্দুদের অবস্থান-ই বা কী? এসব প্রশ্নের উত্তরে আমি যেসব সম্ভাবনার কথা বলতে পারি তা হচ্ছে : ১. আর্যরা ইবরাহিম আ.-এর শিক্ষাসমূহ থেকে এসব সুসংবাদ গ্রহণ করেছিল। কেননা, তিনি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছিলেন ইসমাইল আ.-এর বংশে যেন একজন রাসুল পাঠানো হয়। কুরআনে আল্লাহ বলেন, "হে আমাদের রব, আপনি তাদের মধ্য থেকে তাদের কাছে একজন রাসুল পাঠান, যিনি আপনার আয়াতসমূহ তাদের কাছে তিলাওয়াত করবেন; কিতাব ও হিকমাহ তাদের শিক্ষা দেবেন এবং তাদের পরিশুদ্ধ করবেন। আপনি তো পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।' [সুরা বাকারা : ১২৯] কেননা, এ কথা তো প্রমাণিত যে, আর্যরা যে সময়ে নিজেদের আদিভূমি ত্যাগ করে জীবিকার অন্বেষণে বেরিয়েছিল, তখনই ইরাক ও তদীয় অঞ্চলে ইবরাহিম "আ.-এর ধর্মীয় মতবাদ আবির্ভূত হয়েছিল। আর্যরা তখন এই অঞ্চল পাড়ি দিয়ে সিন্ধু অঞ্চলে এসে পৌঁছেছিল। এই যাত্রাপথ থেকেই তারা কিলদানি ও ব্যাবিলনের বিভিন্ন দর্শন সঙ্গে করে নিয়ে এসেছিল। মহেঞ্জোদারোর প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনাবলির গবেষণা থেকেও এর সত্যতা জানা যায়। আমি আগে মনে করতাম, ব্রহ্মা শব্দটি ইবরাহিম আ.-এর দিকে সম্পর্কিত। পরে এ ব্যাপারে আবুল ফজল সাকসাকির (মৃত্যু : ৭৮৩ হিজরি) আল-বুরহান ফি মারিফাতিল আদইয়ান গ্রন্থের আলোচনা দেখেছি। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘তাদের ব্রাহ্মণ বলে এ কারণে নামকরণ করা হয় যে, তারা আল্লাহকে স্বীকার করে এবং ইবরাহিম আ. ব্যতীত সকল নবি-রাসুলকে অস্বীকার করে; আর ইবরাহিম আ.-কে রাসুল হিসেবে স্বীকার করার কারণে তাদের ব্রাহ্মণ নামে অভিহিত করা হয়। ১৬২ বেনারসের হিন্দু ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. পুরাণ নাথ টাইমস অব ইন্ডিয়ার ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই-আগস্ট সংখ্যায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দাবি করেন, * ঋগবেদের শিক্ষাসমূহের বিশাল অংশ তাওরাত ও ইবরাহিম আ.-এর গ্রন্থসমূহ থেকে সংকলন করা হয়েছে।' এই হিন্দু প্রফেসর কোথা থেকে ইবরাহিম আ.-এর গ্রন্থসমূহের খোঁজ পেয়েছেন? হয়তো ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে তিনি জেমস কর্তৃক গ্রিক ভাষায় অনূদিত The Book of Abrahamam বা জি এইচ বক্স কর্তৃক হিব্রু থেকে গ্রিক ভাষায় অনূদিত The Testament of Abrahamam গ্রন্থটিকে ইবরাহিম আ.-এর গ্রন্থ মনে করেছেন। তবে আমি কোনোভাবেই এসব গ্রন্থকে ইবরাহিম আ.-এর গ্রন্থ বলে বিশ্বাস করি না। পবিত্র কুরআনে ইবরাহিম ও মুসা আ.-এর যেসব গ্রন্থের কথা বলা হয়েছে, এসব গ্রন্থের পরিণতি কী হয়েছিল, তা আমাদের জানা নেই। এগুলো হয়তো কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। ২. হিন্দুরা তাদের ধর্মগ্রন্থসমূহ বহুবার পরিমার্জন করেছে। হয়তো তারা ইসলামি শাসনামলে তাদের গ্রন্থসমূহে এ ধরনের সুসংবাদগুলো মুসলমানদের সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সন্নিবেশ করেছিল। আজমগড় শহরে অবস্থিত শিবলি কলেজের সংস্কৃতভাষার শিক্ষক ও ভারতবর্ষের ধর্মসমূহের বিশেষজ্ঞ প্রফেসর সুলতান মুবিনকে এসব সুসংবাদের বাস্তবতা জানতে চেয়ে একবার আমি একটি পত্র দিয়েছিলাম। ২৫ জুন ১৯৭৯ তিনি এর জবাবে আমাকে লেখেন, ‘এসব জালিয়াতি। তারা পরবর্তীকালে নিজেদের গ্রন্থে এসবের অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছে। তারা ইসলামি যুগেও নিজেদের গ্রন্থ রচনা করেছে। এসব গ্রন্থকে তারা আসমানি গ্রন্থের মতো পবিত্র মনে করে। এগুলোর মধ্যে ভবিষ্য পুরাণ ও কল্কি পুরাণ উল্লেখযোগ্য।' ১৬৩ আমার কাছেও তাঁর এ মতটি বেশি গ্রহণযোগ্য মনে হয়। কেননা, হিন্দুধর্মের বেশির ভাগ গ্রন্থ খলিফা মামুনুর রশিদের আমলে বাগদাদের দারুল হিকমায় ** আরবিভাষায় অনূদিত হয়েছিল। এ ছাড়া প্রাচীন কোনো লেখকের গ্রন্থে আমি হিন্দু ধর্মগ্রন্থসমূহে এসব সুসংবাদ যে উল্লেখিত আছে, তা শুনতে পাইনি। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করতে চাই আবু রায়হান মুহাম্মাদ ইবনু আহমাদ বেরুনির (মৃত্যু : ৪৪০ হিজরি) কথা। তিনি সংস্কৃতভাষায় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছিলেন এবং গ্রন্থ দুটির আরবি অনুবাদ করেছেন। পাশাপাশি তিনি তাঁর প্রসিদ্ধ গ্রন্থ তাহকিকু মা লিল হিনদি মিন মাকুলাতিন মাকবুলাতিন ফিল আকলি আও মারজুলাহ রচনা করেন। সেখানে তিনি হিন্দু ধর্মগ্রন্থসমূহে এসব সুসংবাদের কথা উল্লেখ করেননি। এ কারণে এসব সুসংবাদে বিশ্বাস করতে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আমি একবার হিন্দু ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে এসব সংকলনের পরিকল্পনা করেছিলাম। পরে সেই পরিকল্পনা বাদ দিয়েছি। এসব সুসংবাদের ব্যাপারে হিন্দু পণ্ডিতদের অবস্থান এবং তাদের বক্তব্যসমূহ যাচাই-বাছাই করে আমার সামনে যেসব বিষয় সামনে এসেছে, তা হচ্ছে : ১. তাদের কেউ কেউ বলেন, এসব সুসংবাদ তাদের ধর্মীয় নেতা ও মহামানবদের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ২. আবার কেউ কেউ এই সুসংবাদের উদ্দিষ্ট ব্যক্তি শেষ যুগে আবির্ভূত হবেন বলে বিশ্বাস করেন। ৩. কেউ কেউ আবার এসবকে বানোয়াট বলে মনে করেন। যেমন : দয়ানন্দ ও তার অনুসারীরা। ৪. কেউ কেউ এসবকে সত্য বলে মনে করেন; কিন্তু তারা ইসলাম গ্রহণ করেননি। যেমন: ড. বেদ প্রকাশ ও ড. রমেশ প্রসাদ। ৫. আবার কেউ কেউ এসবের সত্যতা স্বীকার করে ইসলাম গ্রহণের অনুরাগ প্রকাশ করেছিলেন; কিন্তু তারা নিজেদের জীবন বা নেতৃত্ব হারানোর শঙ্কায় তা করেননি। - আর যারা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং প্রকাশ্যে এর ঘোষণা দিয়েছিলেন, তাদের বহু বিপদাপদের সম্মুখীন হতে হয়েছিল। তারা স্বজাতির মারধর, গালাগালি ও নির্যাতন সহ্য করেছিলেন। তখন যারা পালাতে পেরেছিলেন, তারাই মুক্তি পেয়েছিলেন; আর যারা তাদের কবজায় ছিলেন, তাদের পরিণতি কী হয়েছিল, তা আল্লাহই ভালো যানেন। ৬. তাদের অনেকে আবার এ ব্যাপারে চুপ থাকার নীতি অবলম্বন করেন। আমি ভারতে অনেকের কাছে পত্র লিখে এসব সুসংবাদের বিবরণ পাঠিয়েছি এবং হিন্দু গবেষক ও প্রফেসরদের সামনে তা উপস্থাপনের কথা বলেছি। উত্তরে তারা আমাকে জানিয়েছেন, 'সেই প্রফেসরদের সামনে এসব তুলে ধরা হলে তারা এ ব্যাপারে কথা বলতে চাননি।আমি তখন মনে মনে বললাম, আল্লাহ সত্যই বলেছেন, এরপর আল্লাহ যাকে পথপ্রদর্শন করতে চান, তার বক্ষকে ইসলামের জন্য উন্মুক্ত করে দেন এবং যাকে বিপথগামী করতে চান, তার বক্ষকে সংকীর্ণ; অত্যধিক সংকীর্ণ করে দেন, যেন সে সবেগে আকাশে আরোহণ করছে। এভাবে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে না, আল্লাহ তাদের ওপর আজাব বর্ষণ করেন। [সুরা আনআম : ১২৫ ] আল্লাহ সর্ববিষয়ে সম্যক পরিজ্ঞাত, তিনিই সঠিক পথের পথপ্রদর্শক। টীকাঃ [১৬১] আমি জানতে পেরেছি, তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। [১৬২] আল-বুরহান ফি মারিফাতিল আদইয়ান: ৮৭ [১৬৩] এ দুটি গ্রন্থে এ ধরনের বহু সুসংবাদ পাওয়া যায়। ** অষ্টম শতাব্দীতে নির্মিত ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাড়া জাগানো ও প্রভাবশালী জ্ঞানচর্চাকেন্দ্র বায়তুল হিকমা, যাকে হাউজ অব উইজডম বা জ্ঞানের ভান্ডার হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। অনুবাদকেন্দ্র হিসেবে যাত্রাপথ শুরু হলেও ক্রমেই তা গবেষণাকেন্দ্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মানমন্দিরে পরিণত হয়েছিল। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল আব্বাসি শাসনামলে। খলিফা হারুনুর রশিদ আব্বাসি রাজধানী বাগদাদে এটি প্রতিষ্ঠা করেন এবং তাঁর পুত্র খলিফা আল মামুন ৮৩০ খ্রিষ্টাব্দে সেটির পূর্ণতা দান করেন।- - অনুবাদক।

103.230.106.17 (আলাপ) ০৩:০২, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২

প্রিয় সবাই,

উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের উদ্যোগে বাংলা উইকিবইয়ে উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ শীর্ষক একটি মাসব্যাপী বই লিখন প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এই প্রতিযোগিতায় অনুবাদের মাধ্যমে ইংরেজি উইকিবই থেকে নতুন বই তৈরি করা হবে।

উক্ত প্রতিযোগিতায় সকলকে অংশগ্রহণের মাধ্যমে উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। প্রতিযোগিতায় সফলভাবে অংশগ্রহণকারী সকলকে উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হবে। প্রতিযোগিতার মূল পাতায় বিস্তারিত তথ্য যুক্ত করা হয়েছে।

শুভেচ্ছাসহ,
শাকিল (আলাপ · অবদান) ০৩:০৭, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নেতৃত্বের খসড়া সংজ্ঞায় প্রতিক্রিয়ার আহ্বান (দ্বিতীয় পর্যায়)

সারসংক্ষেপː নেতৃত্ব উন্নয়ন ওয়ার্কিং গ্রুপ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত নেতৃত্বের খসড়া সংজ্ঞা সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া প্রদানের জন্য উন্মুক্ত রয়েছে। অনুগ্রহ করে আপনার প্রতিক্রিয়া এই বার্তার নিচে, আমাদের মেটা উইকি আলাপ পাতায়, প্রতিক্রিয়া ফরমে অথবা মুভমেন্ট স্ট্রাটেজি ফোরামে আমাদের জানান। আপনারা চাইলে আমাদের সরাসরি leadershipworkinggroup@wikimedia.org এ মেইলও করতে পারেন।

পূর্ববর্তী প্রতিক্রিয়া আহবানের ঘোষণা অনুযায়ী আমরা ৬ অক্টোবর, ২০২২ পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করছি, তবে এবারের দ্বিতীয় পর্যায়ে (২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ অক্টোবর পর্যন্ত) প্রথম পর্যায়ের সমস্ত প্রতিক্রিয়া প্রদানের উপায়ের সাথে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে “ফোকাসড গ্রুপ” তৈরি করে প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করছি। আগ্রহীদের উল্লিখিত যেকোনো উপায়ে যোগাযোগের অনুরোধ করা হলো। মূল প্রতিক্রিয়া আহ্বানের ঘোষণাটি মেটাতে পড়ুন।


সকলকে আবারো স্বাগতমǃ

পূর্বেই আরেকটি বার্তায় নেতৃত্বের খসড়া সংজ্ঞায় প্রতিক্রিয়া প্রদানের জন্য সকলকে আহ্বান জানানো হয়েছে। যাঁরা মূল্যবান মতামত দিয়েছেন, তাঁদের অসংখ্য ধন্যবাদ। যাঁরা এখনো প্রতিক্রিয়া প্রদান করেননি, তাঁদের ৬ অক্টোবরের ভেতর প্রতিক্রিয়া প্রদান করতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

এই বার্তার জবাবে, মেটা উইকি আলাপ পাতায়, প্রতিক্রিয়া ফরমেমুভমেন্ট স্ট্রাটেজি ফোরামের মতো বেশ কিছু স্থানে আপনি আমাদের আপনার প্রতিক্রিয়া, পরামর্শ ও মন্তব্য জানাতে পারবেন। অথবা আমাদের সরাসরি leadershipworkinggroup@wikimedia.org এ ইমেইলও করতে পারেন।

উল্লিখিত উপায়ে প্রতিক্রিয়া গ্রহণ স্বাভাবিকভাবেই ৬ অক্টোবর পর্যন্ত চলতে থাকবে। তবে বৈশ্বিকভাবে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আমরা দ্বিতীয় পর্যায়ে আরো গভীরভাবে “ফোকাসড গ্রুপ” তৈরি করে সম্প্রদায়ের সদস্যদের প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করছি।

আপনি যদি সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব নিয়ে সামান্যতম আগ্রহীও হয়ে থাকেন, অনুগ্রহ করে যেকোনো উপায়ে (অন-উইকি, অফ-উইকি কিংবা সরাসরি আমাকে মেইল করে) আমার সাথে যোগাযোগ করবার অনুরোধ করা হলো। ফোকাসড গ্রুপে যুক্ত হবার জন্য আগে থেকে কিছু জানার বা বোঝার কোনো প্রয়োজনই নেই, শুধুমাত্র উইকিমিডিয়া আন্দোলনের যেকোনো ক্ষেত্রে নেতৃত্ব প্রদান ও নেতৃত্ব উন্নয়নে যুক্ত হওয়ায় আপনার আগ্রহ থাকাটাই সবথেকে জরুরী। আগ্রহীদের নিয়ে একটি অনলাইন সভার আয়োজন করা হবে, যেখানে সমস্ত দিকনির্দেশনা প্রদানপূর্বক তাঁদের খসড়া সংজ্ঞাটি উপস্থাপন ও মতামত গ্রহণ করা হবে। সভার সমস্ত তথ্য পরবর্তীতে আগ্রহীদের জানিয়ে দেয়া হবে।

আসুন সকলে মিলে আন্দোলনের বৈচিত্র্যময় ও স্বতন্ত্র নেতৃত্বকে উদযাপন করিǃ

আপনার দিন শুভ হোকǃ

নেতৃত্ব উন্নয়ন ওয়ার্কিং গ্রুপের পক্ষে,

বিদ্রোহী রণক্লান্ত বার্তা.. ১০:৫৫, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উইকিপিডিয়া কি নয় নীতিমালা আরও স্পষ্টকরণ প্রস্তাবনা

Special:Diff/6128819 অনুসারে এটা প্রমাণিত হয় যে কিছু লোকের মতে অধিকার হলো প্রধান্যতার মাপকাঠি। কিন্তু উইকিপিডিয়াতে অধিকার পদ্ধতি চালু করা হয় অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীকে সম্পাদনা করতে বিশেষ সুবিধা প্রদানের জন্য। এটি শুধুমাত্র একটি টুল যাতে করে ব্যবহারকারীর কাজ করতে সুবিধা হয়। এটির সাথে কেনো প্রাধান্য পাওয়ার বিষয়টি কোনো ভাবেই সম্পর্কযুক্ত নয়। যেমন: একটি সাধারণ একাউন্ট (অধিকার ছাড়া) আর একটি স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ সুবিধাযুক্ত অ্যাকাউন্টের মধ্যে পার্থক্য হলো স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ সুবিধা যুক্ত একাউন্ট দ্বারা করা সম্পাদনা সরাসরি পরীক্ষিত হয়, এবং অধিকার ছাড়া একাউন্ট এর সম্পাদনা পরীক্ষা করার প্রয়োজন হয়। তার মানে এই নয় যে আমরা স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষকের মতকে বেশি প্রাধান্য পাবে। কিন্তু এরকম চিন্তা-ভাবনা পাওয়া যায় উপরে প্রদত্ত পার্থক্যে। এজন্য নীতিমালা স্পষ্ট করার লক্ষে আমার এই প্রস্তাবনা।
WP:NOTBUREAUCRACY অংশে নিম্নোক্ত লাইন যুক্ত করার জন্য প্রস্তাবনা :
"অধিকার দ্বারা কোনো ব্যবহারকারীকে বিচার করা হয়না। অধিকার শুধুমাত্র সম্পাদনা কাজকে সহজ করার লক্ষ্যে ব্যবহৃত টুল। যেকোনো আলোচনায় বা সিদ্ধান্তে সকলেই সমান প্রাধান্য পাবে।"~ নোমান (আলাপঅবদান) ১৫:১৬, ৩ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন