জ্যোতিষচন্দ্র পাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন, সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র, হালনাগাদ
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
'''জ্যোতিষচন্দ্র পাল''' (? - ৪ ডিসেম্বর, ১৯২৪) ({{lang-en|Jotishchandra Paul}}) ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী। তিনি বিপ্লবী [[বাঘা যতীন|বাঘা যতীনের]] দলের সভ্য হিসেবে ১৯১৫ সনের সেপ্টেম্বরে [[উড়িষ্যা|উড়িষ্যার]] [[বালেশ্বর|বালেশ্বরের]] সমুদ্র উপকূলে জার্মান জাহাজ "ম্যাভেরিক" থেকে অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহের কাজে যুক্ত ছিলেন। কপ্তিপোদায় পুলিসের সঙ্গে সংঘর্ষে অংশগ্রহণ করেন এবং ধরা পড়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন।<ref name="সংসদ"/>
| honorific_prefix = অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী
| name = জ্যোতিষচন্দ্র পাল
| image =
| alt =
| caption =
| birth_name =
| birth_date =
| birth_place = কমলাপুর, [[নদীয়া জেলা]], [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি ]]
| death_date = {{মৃত্যু তারিখ|df=yes|1924|12|04}}
| death_place = [[বহরমপুর]], [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি]]
| nationality = [[ভারতীয়]]
| other_names =
| occupation =
| organization = [[যুগান্তর দল]]
| known_for = ভারতীয় বাঙ্গালী বিপ্লবী
| notable_works = [[ভারতের বিপ্লবী স্বাধীনতা আন্দোলন]]
| ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]]
}}
'''জ্যোতিষচন্দ্র পাল''' (? - ১৯২৪) ({{lang-en|Jotishchandra Paul}}) ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী। তিনি বিপ্লবী [[বাঘা যতীন|বাঘা যতীনের]] দলের সভ্য হিসেবে ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বরে [[উড়িষ্যা|উড়িষ্যার]] [[বালেশ্বর|বালেশ্বরের]] সমুদ্র উপকূলে জার্মান জাহাজ "ম্যাভেরিক" থেকে অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহের কাজে যুক্ত ছিলেন। তিনি বিপ্লবী [[বাঘা যতীন|বাঘা যতীনের]] নেতৃত্বে পরিচালিত বুড়ি বালামের তীরে খণ্ডযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং ধরা পড়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ২৫৮, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>


== প্রারম্ভিক জীবন ==
==বুড়ি বালামের তীরে খণ্ডযুদ্ধ==
জ্যোতিষচন্দ্র পালের জন্ম [[নদীয়া জেলা|নদীয়া জেলার]] কমলাপুরে। তাঁর বাবার নাম মাধবচন্দ্র পাল।<ref name="সংসদ" />
৭ সেপ্টেম্বর গভীর রাত্রে বাঘা যতীন বা [[বাঘা যতীন|যতীন মুখার্জী]] নিজের সাময়িক আস্তানা মহলডিহাতে ফিরে এলেন। সঙ্গে [[চিত্তপ্রিয় রায়চৌধুরী]], '''জ্যোতিষচন্দ্র পাল''', [[মনোরঞ্জন সেনগুপ্ত]] এবং [[নীরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত]]। ৮ সেপ্টেম্বর সারাদিন কেটে গেল গভীর জংগলে। সারারাত পায়ে হেঁটে ৯ সেপ্টেম্বর ভোরবেলা পৌঁছলেন [[বালেশ্বর|বালেশ্বরের]] নদী বুড়ি বালামের উপকণ্ঠে। সাঁতার কেটে নদীর ওপারে গিয়ে যুদ্ধের পক্ষে মোটামুটি উপযুক্ত শুকনো এক ডোবার মধ্যে আশ্রয় নিলেন। বিপরীতপক্ষে চার্লস টেগার্ট, কমান্ডার রাদারফোর্ড, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কিলভি অসংখ্য সশস্ত্র পুলিস ও সামরিক বাহিনী নিয়ে হাজির হয়েছিল। পরীখার আড়ালে বাঘা যতীনের নেতৃত্বে পাঁচজন, হাতে মাউজার পিস্তল। যুদ্ধ শুরু হলে পুলিসের গুলিতে ঘটনাস্থলে শহীদ হলেন চিত্তপ্রিয় রায়চৌধুরী। পরে ১৯১৫ সালের ১৬ অক্টোবর বিচারের রায়ে মনোরঞ্জন সেনগুপ্ত এবং নীরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্তকে প্রাণদণ্ড দেয়া হয়। ৩ ডিসেম্বর, ১৯১৫ তাঁদের দুজনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। জ্যোতিষচন্দ্র পালও বেশিদিন বাঁচেননি। পুলিসের নির্মম অত্যাচারে [[আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ|আন্দামান]] [[সেলুলার জেল|সেলুলার জেলে]] কুঠরিবদ্ধ অবস্থায় উন্মাদ হয়ে যান। বহরমপুর উন্মাদ আশ্রমে ১৯২৪ সালের ৪ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু ঘটে।<ref name="সংসদ"/><ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৭৩।</ref><ref>শৈলেশ দে, ''মৃত্যুর চেয়ে বড়'', বিশ্ববাণী প্রকাশনী, কলিকাতা, প্রথম (বি) সংস্করণ অগ্রহায়ণ ১৩৯২, পৃষ্ঠা ১২১-১২৬।</ref>


==বুড়ি বালামের তীরে খণ্ডযুদ্ধ==
==জন্ম ও শিক্ষা==
১৯১৫ খ্রিস্টাব্দের ৭ সেপ্টেম্বর গভীর রাত্রে বাঘা যতীন বা [[বাঘা যতীন|যতীন মুখার্জী]] নিজের সাময়িক আস্তানা মহলডিহাতে ফিরে এলেন। সঙ্গে [[চিত্তপ্রিয় রায়চৌধুরী]], '''জ্যোতিষচন্দ্র পাল''', [[মনোরঞ্জন সেনগুপ্ত]] এবং [[নীরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত]]। ৮ সেপ্টেম্বর সারাদিন কেটে গেল গভীর জংগলে। সারারাত পায়ে হেঁটে ৯ সেপ্টেম্বর ভোরবেলা পৌঁছলেন বালেশ্বরের বলরামগড়িতে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://m.dailyhunt.in/news/india/bangla/banglahunt-epaper-banhun/raktakt+budibalamer+tire-newsid-81261615|শিরোনাম=রক্তাক্ত বুড়িবালামের তীরে - Banglahunt|ওয়েবসাইট=Dailyhunt|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-08-11}}</ref> [[বুড়িবালাম নদী|বুড়িবালাম]] (উড়িষ্যায় একে বলে "বুড্ঢাবালাঙ্গ"<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.enewsbangla.com/2019/04/Spend-some-days-in-simlipal.html|শিরোনাম=গরমের ছুটিতে সিমলিপাল জাতীয় উদ্যানে কয়েকটা দিন|শেষাংশ=giswami|প্রথমাংশ=Ifsita|ওয়েবসাইট=E News Bangla {{!}} Bengali News Portal|সংগ্রহের-তারিখ=2019-08-11}}</ref>) নদীর উপকণ্ঠে। সাঁতার কেটে নদীর ওপারে গিয়ে যুদ্ধের পক্ষে মোটামুটি উপযুক্ত শুকনো এক ডোবার মধ্যে আশ্রয় নিলেন। বিপরীতপক্ষে চার্লস টেগার্ট, কমান্ডার রাদারফোর্ড, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কিলভি অসংখ্য সশস্ত্র পুলিস ও সামরিক বাহিনী নিয়ে হাজির হয়েছিল। পরীখার আড়ালে বাঘা যতীনের নেতৃত্বে পাঁচজন, হাতে মাউজার পিস্তল। যুদ্ধ শুরু হলে পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলে শহীদ হলেন চিত্তপ্রিয় রায়চৌধুরী। পরে ১৯১৫ সালের ১৬ অক্টোবর বিচারের রায়ে মনোরঞ্জন সেনগুপ্ত এবং নীরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্তকে প্রাণদণ্ড দেয়া হয়। ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে ৩ ডিসেম্বর তাঁদের দুজনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। জ্যোতিষচন্দ্র পালও বেশিদিন বাঁচেননি। পুলিশের নির্মম অত্যাচারে [[আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ|আন্দামান]] [[সেলুলার জেল|সেলুলার জেলে]] কুঠরিবদ্ধ অবস্থায় উন্মাদ হয়ে যান। বহরমপুর উন্মাদ আশ্রমে ১৯২৪ সালের ৪ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু ঘটে।<ref name="সংসদ2">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৩৭০, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref><ref name="ত্রৈলোক্যনাথ2">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''[[জেলে ত্রিশ বছর]]'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৭৩।</ref><ref>শৈলেশ দে, ''মৃত্যুর চেয়ে বড়'', বিশ্ববাণী প্রকাশনী, কলিকাতা, প্রথম (বি) সংস্করণ অগ্রহায়ণ ১৩৯২, পৃষ্ঠা ১২১-১২৬।</ref>
জ্যোতিষচন্দ্র পালের জন্ম [[নদীয়া জেলা|নদীয়া জেলার]] কমলাপুরে। তাঁর বাবার নাম মাধবচন্দ্র পাল।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ২৫৮, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

২১:১৮, ১১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী

জ্যোতিষচন্দ্র পাল
জন্ম
মৃত্যু৪ ডিসেম্বর ১৯২৪(১৯২৪-১২-০৪)
জাতীয়তাভারতীয়
প্রতিষ্ঠানযুগান্তর দল
পরিচিতির কারণভারতীয় বাঙ্গালী বিপ্লবী
উল্লেখযোগ্য কর্ম
ভারতের বিপ্লবী স্বাধীনতা আন্দোলন

জ্যোতিষচন্দ্র পাল (? - ১৯২৪) (ইংরেজি: Jotishchandra Paul) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী। তিনি বিপ্লবী বাঘা যতীনের দলের সভ্য হিসেবে ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বরে উড়িষ্যার বালেশ্বরের সমুদ্র উপকূলে জার্মান জাহাজ "ম্যাভেরিক" থেকে অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহের কাজে যুক্ত ছিলেন। তিনি বিপ্লবী বাঘা যতীনের নেতৃত্বে পরিচালিত বুড়ি বালামের তীরে খণ্ডযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং ধরা পড়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন।[১]

প্রারম্ভিক জীবন

জ্যোতিষচন্দ্র পালের জন্ম নদীয়া জেলার কমলাপুরে। তাঁর বাবার নাম মাধবচন্দ্র পাল।[১]

বুড়ি বালামের তীরে খণ্ডযুদ্ধ

১৯১৫ খ্রিস্টাব্দের ৭ সেপ্টেম্বর গভীর রাত্রে বাঘা যতীন বা যতীন মুখার্জী নিজের সাময়িক আস্তানা মহলডিহাতে ফিরে এলেন। সঙ্গে চিত্তপ্রিয় রায়চৌধুরী, জ্যোতিষচন্দ্র পাল, মনোরঞ্জন সেনগুপ্ত এবং নীরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত। ৮ সেপ্টেম্বর সারাদিন কেটে গেল গভীর জংগলে। সারারাত পায়ে হেঁটে ৯ সেপ্টেম্বর ভোরবেলা পৌঁছলেন বালেশ্বরের বলরামগড়িতে[২] বুড়িবালাম (উড়িষ্যায় একে বলে "বুড্ঢাবালাঙ্গ"[৩]) নদীর উপকণ্ঠে। সাঁতার কেটে নদীর ওপারে গিয়ে যুদ্ধের পক্ষে মোটামুটি উপযুক্ত শুকনো এক ডোবার মধ্যে আশ্রয় নিলেন। বিপরীতপক্ষে চার্লস টেগার্ট, কমান্ডার রাদারফোর্ড, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কিলভি অসংখ্য সশস্ত্র পুলিস ও সামরিক বাহিনী নিয়ে হাজির হয়েছিল। পরীখার আড়ালে বাঘা যতীনের নেতৃত্বে পাঁচজন, হাতে মাউজার পিস্তল। যুদ্ধ শুরু হলে পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলে শহীদ হলেন চিত্তপ্রিয় রায়চৌধুরী। পরে ১৯১৫ সালের ১৬ অক্টোবর বিচারের রায়ে মনোরঞ্জন সেনগুপ্ত এবং নীরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্তকে প্রাণদণ্ড দেয়া হয়। ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে ৩ ডিসেম্বর তাঁদের দুজনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। জ্যোতিষচন্দ্র পালও বেশিদিন বাঁচেননি। পুলিশের নির্মম অত্যাচারে আন্দামান সেলুলার জেলে কুঠরিবদ্ধ অবস্থায় উন্মাদ হয়ে যান। বহরমপুর উন্মাদ আশ্রমে ১৯২৪ সালের ৪ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু ঘটে।[৪][৫][৬]

তথ্যসূত্র

  1. সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ২৫৮, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
  2. "রক্তাক্ত বুড়িবালামের তীরে - Banglahunt"Dailyhunt (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-১১ 
  3. giswami, Ifsita। "গরমের ছুটিতে সিমলিপাল জাতীয় উদ্যানে কয়েকটা দিন"E News Bangla | Bengali News Portal। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-১১ 
  4. সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৩৭০, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
  5. ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৭৩।
  6. শৈলেশ দে, মৃত্যুর চেয়ে বড়, বিশ্ববাণী প্রকাশনী, কলিকাতা, প্রথম (বি) সংস্করণ অগ্রহায়ণ ১৩৯২, পৃষ্ঠা ১২১-১২৬।