নড়াইল-১

স্থানাঙ্ক: ২৩°০২′ উত্তর ৮৯°৩৮′ পূর্ব / ২৩.০৪° উত্তর ৮৯.৬৩° পূর্ব / 23.04; 89.63
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা Ferdous (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৫:৩০, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:নড়াইল জেলা সরানো হয়েছে)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

নড়াইল-১
জাতীয় সংসদ-এর
নির্বাচনী এলাকা
জেলানড়াইল জেলা
বিভাগখুলনা বিভাগ
মোট ভোটার২,৩৮,১৫৫ (২০১৮)[১]
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা
সৃষ্ট১৯৮৪
দলবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
বর্তমান সাংসদকবিরুল হক

নড়াইল-১ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি যশোর জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ৯৩নং আসন।

সীমানা

নড়াইল-১ আসনটি নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলা, কালোড়া ইউনিয়ন, বিচালি ইউনিয়ন, ভদ্রবিলা ইউনিয়ন, সিঙ্গাশোপুর ইউনিয়ন, শেখ হাটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।[২]

নির্বাচিত সাংসদ

নির্বাচন সদস্য দল
style="background-color:টেমপ্লেট:জাতীয় পার্টি (এরশাদ)/মেটা/রঙ" | ১৯৮৬ এসএম আবু সায়ীদ জাতীয় পার্টি[৩][৪]
style="background-color:টেমপ্লেট:বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ/মেটা/রঙ" | ১৯৯১ ধীরেন্দ্র নাথ সাহা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
style="background-color:টেমপ্লেট:বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল/মেটা/রঙ" | ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ মনিরুল ইসলাম টিপু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
style="background-color:টেমপ্লেট:বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ/মেটা/রঙ" | জুন ১৯৯৬ ধীরেন্দ্র নাথ সাহা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
style="background-color:টেমপ্লেট:বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ/মেটা/রঙ" | ২০০১ শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
style="background-color:টেমপ্লেট:বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল/মেটা/রঙ" | ২০০২ উপ-নির্বাচন ধীরেন্দ্র নাথ সাহা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
style="background-color:টেমপ্লেট:স্বতন্ত্র (রাজনীতিবিদ)/মেটা/রঙ" | ২০০৮ কবিরুল হক স্বতন্ত্র
style="background-color:টেমপ্লেট:বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ/মেটা/রঙ" | ২০১৪ কবিরুল হক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
style="background-color:টেমপ্লেট:বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ/মেটা/রঙ" | ২০১৮ কবিরুল হক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

নির্বাচন

২০১০-এর দশকে নির্বাচন

বিরোধীদলগুলি ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে কবিরুল হক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।[৫]

২০০০-এর দশকে নির্বাচন

সাধারণ নির্বাচন ২০০৮: নড়াইল-১[৬]
দল প্রার্থী ভোট % ±%
স্বতন্ত্র কবিরুল হক ৬৩,৮২৬ ৩৯.৫ প্র/না
বিএনপি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম ৫০,৭৭৭ ৩১.৪ -৪২.৬
আওয়ামী লীগ বিমল বিশ্বাস ৪৩,২৯৫ ২৬.৮ প্র/না
ইসলামী আন্দোলন মো: আইয়ুব হোসেন মিনা ৩,৮২২ ২.৪ প্র/না
স্বতন্ত্র ধীরেন্দ্র নাথ সাহা ৬৩ ০.০ প্র/না
সংখ্যাগরিষ্ঠতা ১৩,০৪৯ ৮.১ -৪১.০
ভোটার উপস্থিতি ১,৬১,৭৮৩ ৮৮.৪ +৪১.৮
বিএনপি থেকে স্বতন্ত্র অর্জন করে

২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে শেখ হাসিনা পাঁচটি আসনে দাড়ান: রংপুর-৬, নড়াইল-১, নড়াইল-২, বরগুনা-৩, এবং গোপালগঞ্জ-৩। সবগুলি আসনে জয়ী হবার পর, তিনি গোপালগঞ্জ-৩ আসনকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য বেছে নেন; এর ফলে বাকী চার আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।[৭] জানুয়ারি ২০০২ সালের উপ-নির্বাচনে বিএনপির ধীরেন্দ্র নাথ সাহা নির্বাচিত হন।[৮]

নড়াইল-১ উপনির্বাচন, জানুয়ারি ২০০২[৮]
দল প্রার্থী ভোট % ±%
বিএনপি ধীরেন্দ্র নাথ সাহা ৬৩,৮৯৬ ৭৪.০ +১৯.৪
আওয়ামী লীগ এম আজিজুল হক ২১,৫৩০ ২৪.৯ -২৯.৭
জাতীয় পার্টি একেএম কামরুজ্জামান ৯১৭ ১.১ প্র/না
সংখ্যাগরিষ্ঠতা ৪২,৩৬৬ ৪৯.১ +৩৭.৪
ভোটার উপস্থিতি ৮৬,৩৪৩ ৪৬.৬ -২৭.১
আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপি অর্জন করে
সাধারণ নির্বাচন ২০০১: নড়াইল-১[৯]
দল প্রার্থী ভোট % ±%
আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনা ৭৮,২১৬ ৫৪.৬ +৮.৫
বিএনপি ধীরেন্দ্র নাথ সাহা ৬১,৪১৩ ৪২.৯ +১৮.৬
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট শরিফ মুনির হোসেন ২,৭৪১ ১.৯ প্র/না
ওয়ার্কার্স পার্টি মো: নজরুল ইসলাম ৪০১ ০.৩ প্র/না
বিকেএ আ: কুদ্দুস শেখ ২৩৭ ০.২ প্র/না
স্বতন্ত্র লুৎফর রহমান সরদার ৭৮ ০.১ প্র/না
জাতীয় পার্টি ইশতিয়াক হোসেন শিকদার ৩৮ ০.০ প্র/না
সংখ্যাগরিষ্ঠতা ১৬,৮০৩ ১১.৭ -১০.১
ভোটার উপস্থিতি ১,৪৩,১২৪ ৭৬.২ +১.৫
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে

১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন

সাধারণ নির্বাচন জুন ১৯৯৬: নড়াইল-১[৯]
দল প্রার্থী ভোট % ±%
আওয়ামী লীগ ধীরেন্দ্র নাথ সাহা ৫১,১৬৭ ৪৬.১ +০.২
বিএনপি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম ২৬,৯৪৮ ২৪.৩ -০.৬
জাতীয় পার্টি গাজী আসরাফ উল আলম ১৮,৬২২ ১৬.৮ +১৬.০
জামায়াতে ইসলামী এম এইচ বাহাউদ্দিন ৭,৩৮৯ ৬.৭ +০.৯
ইসলামী ঐক্য জোট সিরাজ খান ৫,০৯৪ ৪.৬ +০.১
জাসদ শরীফ নুরুল আম্বিয়া ১,২২৮ ১.১ -০.৪
গণফোরাম তরিকুল ইসলাম ৩৯৪ ০.৪ প্র/না
স্বতন্ত্র মুন্সি রুহুল কুদ্দুস ১৪১ ০.১ প্র/না
জাতীয় জনতা পার্টি (আসাদ) মো: আশিকুল আলম ৪১ ০.০ প্র/না
সংখ্যাগরিষ্ঠতা ২৪,২১৯ ২১.৮ +০.৮
ভোটার উপস্থিতি ১,১১,০২৪ ৭৪.৭ +১৯.৫
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে
সাধারণ নির্বাচন ১৯৯১: নড়াইল-১[৯]
দল প্রার্থী ভোট % ±%
আওয়ামী লীগ ধীরেন্দ্র নাথ সাহা ৪৭,১৫৮ ৪৫.৯
বিএনপি গৌতম মিত্র ২৫,৬০৪ ২৪.৯
স্বতন্ত্র গাজী আসরাফ উল আলম ১৩,৫৩৩ ১৩.২
জামায়াতে ইসলামী এস এম ফারুক আহম্মদ ৫,৯১৩ ৫.৮
ইসলামী ঐক্য জোট শাহাদাত ৪,৬৬৪ ৪.৫
স্বতন্ত্র শাহদাত ২,৩৯৮ ২.৩
জাসদ শরিফ নুরুল আম্বিয়া ১,৫০৩ ১.৫
জাতীয় পার্টি এসএম আবু সায়ীদ ৮২৪ ০.৮
বাংলাদেশ হিন্দু লীগ গোবিন্দ ৩৮৪ ০.৪
জাসদ (রব) জমির হোসেন ৩৮২ ০.৪
জাকের পার্টি মো: দেলোয়ার হোসেন ২১৩ ০.২
স্বতন্ত্র তফিকুর রহমান ১৮২ ০.২
সংখ্যাগরিষ্ঠতা ২১,৫৫৪ ২১.০
ভোটার উপস্থিতি ১,০২,৭৫৮ ৫৫.২
জাতীয় পার্টি থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে

তথ্যসূত্র

  1. এমরান হোসাইন শেখ (১০ অক্টোবর ২০১৮)। "কোন আসনে কত ভোটার"বাংলা ট্রিবিউন। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (পিডিএফ)বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫ 
  3. "৩য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪ 
  4. "৪র্থ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪ 
  5. "১৫৩ আসনে জয়ী যারা"দৈনিক সমকাল। ৪ জানুয়ারি ২০১৪। ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  6. "মনোনয়ন জমাদানের তালিকা"বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  7. "Statistical Report: 8th Parliament Election" [পরিসংখ্যানগত প্রতিবেদন: ৮ম সংসদ নির্বাচন] (পিডিএফ)বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা ২৪–২৫, ৩৮। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮ 
  8. "Statistical Report: 8th Parliament Election" [পরিসংখ্যানগত প্রতিবেদন: ৮ম সংসদ নির্বাচন] (পিডিএফ)বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা ৩৫৮, ৩৬৭। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮ 
  9. "Parliament Election Result of 1991,1996,2001 Bangladesh Election Information and Statistics"ভোট মনিটর নেটওয়ার্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ