টাঙ্গাইল-৫
অবয়ব
টাঙ্গাইল-৫ | |
---|---|
জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকা | |
![]() | |
জেলা | টাঙ্গাইল জেলা |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
মোট ভোটার |
|
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা | |
সৃষ্ট | ১৯৭৩ |
টাঙ্গাইল-৫ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি টাঙ্গাইল জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ১৩৪নং আসন।
সীমানা
[সম্পাদনা]টাঙ্গাইল-৫ আসনটি টাঙ্গাইল জেলার টাঙ্গাইল সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত।[২]
নির্বাচিত সাংসদ
[সম্পাদনা]নির্বাচন
[সম্পাদনা]২০১০-এর দশকে নির্বাচন
[সম্পাদনা]দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
আ.লীগ | ছানোয়ার হোসেন | ৬৭,৯৫৯ | ৫৩.১ | প্র/না | ||
স্বতন্ত্র | মুরাদ সিদ্দিকী | ৫৯,৩৯৮ | ৪৬.৪ | প্র/না | ||
জাপা | সাদেক সিদ্দিকী | ৪০০ | ০.৩ | -৫৫.৯ | ||
বিএনএফ | আতাউর রহমান খান | ২৪৫ | ০.২ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৮,৫৬১ | ৬.৭ | −২১.৭ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,২৮,০০২ | ৩৭.৬ | −৪৮.০ | |||
বিএনপি থেকে আ.লীগ অর্জন করে |
২০০৮ সালের অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে আবুল কাশেম নির্বাচিত হন। তবে তিনি ঋণ ও বিল খেলাপি উল্লেখ করে দ্বিতীয় বিজয়ী প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) মাহামুদুল হাসান হাইকোর্টে (নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল) আবেদন করেন। একই বছরের ১৫ ডিসেম্বর শুনানির পর হাইকোর্ট রায়ে তার সংসদ সদস্য ঘোষণার গেজেট অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে।[৮] পরে নির্বাচন কমিশন তার আসন শুন্য ঘোষণা করে ও দ্বিতীয় বিজয়ী প্রার্থী মাহামুদুল হাসানকে সংসদ সদস্য ঘোষণা করেন। পরে আপিল প্রক্রিয়া শেষ হবার পর সাংসদ হিসেবে মাহমুদুল হাসানে ৩০ মে ২০১২ সালে শপথ নেন।[৯]
২০০০-এর দশকে নির্বাচন
[সম্পাদনা]দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
জাপা | আবুল কাসেম | ১,৪৭,১৫২ | ৫৬.২ | প্র/না | ||
বিএনপি | মাহমুদুল হাসান | ৭২,৮০৫ | ২৭.৮ | -৪.৪ | ||
কেএসজেএল | মুরাদ সিদ্দিকী | ৪০,৪৫৬ | ১৫.৪ | -৭.৩ | ||
ইসলামী আন্দোলন | আবু ইউসুফ | ১,১৯২ | ০.৫ | প্র/না | ||
জাকের পার্টি | মাহফুজ রেজা | ৩১৯ | ০.১ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৭৪,৩৪৭ | ২৮.৪ | +২৪.০ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ২,৬১,৯২৪ | ৮৫.৬ | +৯.০ | |||
বিএনপি থেকে জাপা অর্জন করে |
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
বিএনপি | মাহমুদুল হাসান | ৯৬,৫৪৪ | ৩২.২ | +৩.৮ | ||
আ.লীগ | আব্দুল মান্নান | ৮৩,৪৫৮ | ২৭.৮ | -১২.২ | ||
কেএসজেএল | মুরাদ সিদ্দিকী | ৬৮,১৬৭ | ২২.৭ | প্র/না | ||
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট | আবুল কাসেম | ৫০,২৬৬ | ১৬.৮ | প্র/না | ||
গণফোরাম | আবুল হোসেন | ৯৭০ | ০.৩ | ০.০ | ||
বাংলাদেশ প্রগ্রেসিভ পার্টি | চাঁদ ইমরান মির্জা | ১৯১ | ০.১ | প্র/না | ||
জাপা (মঞ্জু) | এ কে কে পাঠান আইয়ুব | ১৬৫ | ০.১ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ১৩,০৮৬ | ৪.৪ | −৬.৬ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ২,৯৯,৭৬১ | ৭৬.৬ | −১.২ | |||
আ.লীগ থেকে বিএনপি অর্জন করে |
১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন
[সম্পাদনা]দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
আ.লীগ | আব্দুল মান্নান | ৯৫,৯০৩ | ৪০.০ | +২.৯ | ||
জাপা | আবুল কাসেম | ৬৯,৪৩০ | ২৮.৯ | -৯.৫ | ||
বিএনপি | মাহমুদুল হাসান | ৬৮,০৪২ | ২৮.৪ | +১২.৮ | ||
জামাত | শফিকুর রহমান | ৩,৯৯৭ | ১.৭ | -০.১ | ||
গণফোরাম | আবুল হোসেন | ৭৭৬ | ০.৩ | প্র/না | ||
ইসলামী ঐক্য জোট | ইব্রাহিম | ৬১৭ | ০.৩ | প্র/না | ||
ডেমোক্রেটিক রিপাবলিকান পার্টি | শাহজাহান আলী | ৩৪৪ | ০.১ | প্র/না | ||
জাকের পার্টি | এ কে এম এম আশরাফুল হক | ২৮২ | ০.১ | -০.১ | ||
ন্যাপ (ভাসানী) | মোসলেম উদ্দিন | ২৪৫ | ০.১ | প্র/না | ||
জাসদ (রব) | আলতাব হোসেন মিয়া | ২০৫ | ০.১ | প্র/না | ||
স্বতন্ত্র | সাদেক সিদ্দিকুল | ১৪০ | ০.১ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২৬,৪৭৩ | ১১.০ | +৯.৬ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ২,৩৯,৯৮১ | ৭৭.৮ | +১৯.৯ | |||
জাপা থেকে আ.লীগ অর্জন করে |
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
---|---|---|---|---|---|
জাপা | মাহমুদুল হাসান | ৭৪,১৪৪ | ৩৮.৪ | ||
আ.লীগ | আব্দুল মান্নান | ৭১,৪৫৫ | ৩৭.১ | ||
বিএনপি | বাবুল চৌধুরী | ৩০,১৬৮ | ১৫.৬ | ||
জাসদ (সিরাজ) | মতিউর রহমান খান | ৮,৯২০ | ৪.৬ | ||
জামাত | নওশার আলী | ৩,৫৩০ | ১.৮ | ||
স্বতন্ত্র | ওয়াজেদ আলী খান পন্নী | ১,৪৭০ | ০.৮ | ||
ন্যাপ (মুজাফফর) | মোসলেম উদ্দিন | ১,০১১ | ০.৫ | ||
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট | হযরত আলী শিকদার | ৭০৪ | ০.৪ | ||
ফ্রিডম পার্টি | নজরুল ইসলাম খান | ৪৬৩ | ০.২ | ||
জাকের পার্টি | এ কে এম এম আশরাফুল হক | ৩৬৮ | ০.২ | ||
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (কাদের) | সৈয়দ এ আল ওয়াসেক | ৩১৮ | ০.২ | ||
কমিউনিস্ট পার্টি | জোয়াদ আল মালুম | ৩০০ | ০.২ | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২,৬৮৯ | ১.৪ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৯২,৮৫১ | ৫৭.৯ | |||
জাপা নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "টাঙ্গাইল-৫ কেন্দ্র সংক্রান্ত গেজেট" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "১ম জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "২য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "৩য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "৪র্থ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Tangail-5"। বাংলাদেশের নির্বাচনের ফলাফল ২০১৪ (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা ট্রিবিউন। ৩১ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "আবুল কাশেমের সংসদ সদস্য পদ অবৈধ"। www.prothom-alo.com। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "সাংসদ হিসেবে মাহমুদুল হাসানের শপথ ৩০ মে"। www.banglanews24.com। ২০১২। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ২৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "মনোনয়ন জমাদানের তালিকা"। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ গ "Parliament Election Result of 1991,1996,2001 Bangladesh Election Information and Statistics"। ভোট মনিটর নেটওয়ার্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- প্রথম আলোতে টাঙ্গাইল-৫