নানাজি দেশমুখ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভারতরত্ন
রাষ্ট্র ঋষি
নানাজি দেশমুখ
২০১৭ সালের ভারতের একটি ডাকটিকিটে দেশমুখ
সংসদ সদস্য, লোকসভা
কাজের মেয়াদ
১৯৭৭ – ১৯৭৯[১]
পূর্বসূরীচন্দ্র ভাল মণি তিওয়ারি
উত্তরসূরীচন্দ্র ভাল মণি তিওয়ারি
সংসদীয় এলাকাবলরামপুর, উত্তর প্রদেশ
সংসদ সদস্য, রাজ্যসভা
কাজের মেয়াদ
২২শে নভেম্বর ১৯৯৯ – ২১শে নভেম্বর ২০০৫
সংসদীয় এলাকামনোনীত
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মচণ্ডিকাদাস অমৃতরাও দেশমুখ
(১৯১৬-১০-১১)১১ অক্টোবর ১৯১৬
কাদোলি, পারভানি জেলা, হায়দ্রাবাদ রাজ্য, ব্রিটিশ ভারত
(বর্তমান কাদোলি, হিঙ্গোলি জেলা, মহারাষ্ট্র, ভারত)
মৃত্যু২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০(2010-02-27) (বয়স ৯৩)
চিত্রকূট, সাতনা জেলা, মধ্যপ্রদেশ, ভারত
জাতীয়তাভারতীয়
রাজনৈতিক দলভারতীয় জনসংঘ
প্রাক্তন শিক্ষার্থীবিটস পিলানি
পুরস্কার ভারতরত্ন (জানুয়ারি ২০১৯)
পদ্মবিভূষণ (১৯৯৯)

চণ্ডিকাদাস অমৃতরাও দেশমুখ বিআর (উচ্চারণ উচ্চারণ), নানাজি দেশমুখ নামে বেশি পরিচিত (১১ই অক্টোবর ১৯১৬ - ২৭শে ফেব্রুয়ারি ২০১০) ছিলেন। তিনি ভারতের একজন সমাজ সংস্কারক এবং রাজনীতিবিদ। তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং গ্রামীণ স্বনির্ভরতার ক্ষেত্রে কাজ করেছেন। তাঁকে ২০১৯ সালে ভারত সরকার কর্তৃক মরণোত্তরভাবে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরত্ন প্রদান করা হয়। তিনি ভারতীয় জনসংঘের একজন নেতা এবং রাজ্যসভার সদস্যও ছিলেন।[২] [৩]

প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

প্রধানমন্ত্রী, শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২০১৭ সালের ১১ই অক্টোবর নতুনদিল্লির আইএআরআইতে নানাজি দেশমুখের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনে তাঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করছেন

নানাজি ১৯১৬ সালের ১১ই অক্টোবর হিঙ্গোলি জেলার একটি ছোট শহর কাদোলিতে, মারাঠি-ভাষী দেশস্থ ঋগ্বেদী ব্রাহ্মণ পরিবারে[৪][৫] জন্মগ্রহণ করেন। নিজের পড়াশোনার টাকা জোগাড় করতে তিনি সবজি বিক্রেতার কাজ করেছেন।[৬]

তিনি সীকরের উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ার সময় সীকরের রাওরাজা তাঁকে বৃত্তি প্রদান করেছিলেন।[৭] তিনি বিড়লা কলেজে (এখন বিআইটিএস পিলানি) পড়াশোনা করেছেন।[৮] একই বছর তিনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘে (আরএসএস) যোগ দেন।[৯]

মহারাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করলেও তাঁর কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্র ছিল রাজস্থান ও উত্তরপ্রদেশ। তৎকালীন আরএসএস প্রধান এমএস গোলওয়ালকর তাঁকে গোরক্ষপুরে (ইউপি) পাঠিয়েছিলেন " প্রচারক " (পূর্ণকালীন কর্মচারি) হিসাবে। তিনি সমগ্র উত্তর প্রদেশের (যা এখন আরএসএসের অষ্টম প্রান্তে পরিণত হয়েছে) সাহা প্রান্ত প্রচারক হয়ে ওঠেন।[১০]

আরএসএস স্বেচ্ছাসেবক[সম্পাদনা]

উপ রাষ্ট্রপতি, ভৈরোঁ সিং শেখাওয়াত ২০০৬ সালের ৮ই এপ্রিল নতুনদিল্লিতে নানাজি দেশমুখকে শ্রী নানেশ সমতা পুরস্কার প্রদান করছেন।

দেশমুখ বাল গঙ্গাধর তিলক এবং তাঁর জাতীয়তাবাদী আদর্শের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন, সেইসাথে সমাজসেবা ও কর্মকাণ্ডে আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। তাঁর পরিবারের সাথে আরএসএসের প্রতিষ্ঠাতা কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। নানাজির মধ্যে সম্ভাবনা আছে বুঝতে পেরে তিনি তাঁকে আরএসএস শাখায় যোগ দিতে উৎসাহিত করেছিলেন।[১১]

১৯৪০ সালে, হেডগেওয়ারের মৃত্যুর পর, দেশমুখ আরএসএসে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁকে প্রচারক হিসেবে উত্তর প্রদেশে পাঠানো হয়। আগ্রায় তিনি দীনদয়াল উপাধ্যায়ের সাথে প্রথম দেখা করেন। পরে, দেশমুখ পূর্ব ইউপিতে সংঘের মতাদর্শ চালু করতে প্রচারক হিসাবে গোরক্ষপুরে যান। [১২]

তিনি ১৯৫০ সালে গোরক্ষপুরে ভারতের প্রথম সরস্বতী শিশু মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন।[১৩][১৪]

১৯৪৭ সালে, আরএসএস দুটি পত্রিকা ( রাষ্ট্রধর্ম এবং পাঁচজন্য ) এবং তার পাশাপাশি একটি সংবাদপত্র, স্বদেশ চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়। অটল বিহারী বাজপেয়ীকে সম্পাদকের দায়িত্ব অর্পণ করা হয় এবং নানাজির সাথে দীনদয়াল উপাধ্যায়কে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মার্গদর্শক করা হয়।[১৫]

মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের ফলে আরএসএস-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় এবং প্রকাশনার কাজ বন্ধ হয়ে যায়। নিষেধাজ্ঞার কথা মাথায় রেখে একটি ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করা হয়েছিল এবং সেই দিন আরএসএসের নেপথ্য প্রকাশনা কাজের পিছনে ছিলেন দেশমুখ।[১৬]

রাজনৈতিক জীবন[সম্পাদনা]

যখন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয় এবং একটি রাজনৈতিক সংগঠন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তখন ভারতীয় জনসংঘের জন্ম হয়। গোলওয়ালকর নানাজিকে উত্তরপ্রদেশে ভারতীয় জনসংঘের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নিতে বলেছিলেন।[১৭]

উত্তরপ্রদেশে ভারতীয় জনসংঘ উপাধ্যায়ের দৃষ্টি, অটল বিহারী বাজপেয়ীর বাগ্মী দক্ষতা এবং দেশমুখের সাংগঠনিক কাজ থেকে শক্তি অর্জন করে এবং এটি রাজ্যের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ দল হিসাবে আবির্ভূত হয়। দেশমুখ সবসময় শুধু তাঁর দলীয় সহকর্মীদের সাথেই নয়, নিজের বিরোধীদের সাথেও ভালো সম্পর্ক রাখতেন। ডঃ রাম মনোহর লোহিয়ার সাথে তাঁর সম্পর্ক ভারতীয় রাজনীতির গতিপথ পাল্টে দেয়। তিনি লোহিয়াকে বিজেএস কার্যকর্তা সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। সেখানে প্রথমবারের মতো উপাধ্যায়ের সাথে তাঁর দেখা হয়েছিল। এই সংঘটি কংগ্রেসের বিরোধিতা করার জন্য অন্যান্য সমাজতান্ত্রিক দলগুলিকে কাছাকাছি নিয়ে আসে।[১৮] ১৯৬৭ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পর লোহিয়া এবং দেশমুখের সংযুক্তি উত্তরপ্রদেশে প্রথম অ-কংগ্রেস জোট সরকার গঠন করে।[১৩] দেশমুখ সক্রিয়ভাবে বিনোবা ভাবের শুরু করা ভূদান আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[১৩]

পরে জনতা পার্টি সরকারের নেতৃত্বাধীন প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই এবং নারায়ণ তাঁকে শিল্পমন্ত্রির দপ্তর নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কিন্তু দেশমুখ তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। দেশমুখ ১৯৭৭ সালের নির্বাচনে জরুরী অবস্থা প্রত্যাহারের পর উত্তর প্রদেশের বলরামপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে যথেষ্ট ব্যবধানে জয়লাভ করেছিলেন।[১৩]

নারায়ণ যখন "সম্পূর্ণ বিপ্লবের" ডাক দিয়েছিলেন, তখন দেশমুখ এই আন্দোলনকে পূর্ণ সমর্থন দিয়ে সাড়া দিয়েছিলেন।[১৩] তিনি ১৯৯৯ সালে, জাতির প্রতি তাঁর সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ এনডিএ সরকার কর্তৃক রাজ্যসভায় মনোনীত হন।[১৩]

সামাজিক কাজ[সম্পাদনা]

উপ রাষ্ট্রপতি ভৈরোঁ সিং শেখাওয়াত ২০০৫ সালের ১লা জুন নতুনদিল্লিতে প্রবীণ সমাজকর্মী নানাজি দেশমুখকে 'জ্ঞানেশ্বর পুরস্কার' প্রদান করছেন।

সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার পর দেশমুখ দীনদয়াল রিসার্চ ইনস্টিটিউটে কাজ করেন, এটি তিনি ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[১৩]

তিনি দারিদ্র্য বিরোধী এবং ন্যূনতম প্রয়োজন কর্মসূচির জন্য কাজ করেছেন। তাঁর কাজের অন্যান্য ক্ষেত্র ছিল কৃষি ও কুটির শিল্প, গ্রামীণ স্বাস্থ্য এবং গ্রামীণ শিক্ষা। দেশমুখ রাজনীতি ছেড়ে ইনস্টিটিউটের সভাপতিত্ব গ্রহণ করেন এবং ইনস্টিটিউট গড়ে তোলার জন্য তাঁর সমস্ত সময় উৎসর্গ করেন। তিনি ভারতের উত্তর প্রদেশ এবং মধ্য প্রদেশ উভয় রাজ্যের ৫০০টিরও বেশি গ্রামে সামাজিক পুনর্গঠন কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।[১৩] তিনি "মন্থন" (আত্মদর্শন) জার্নালও প্রকাশ করেছিলেন যা বহু বছর ধরে কে আর মালকানি দ্বারা সম্পাদিত হয়েছিল।

দেশমুখ গোন্ডা (ইউপি), বলরামপুর এবং বিদে (মহারাষ্ট্র) সামাজিক কাজ করেছিলেন। তাঁর প্রকল্পের মূলমন্ত্র ছিল হর হাত কো দেঙ্গে কাম, হর খেত কো দেঙ্গে পানি

এছাড়াও তিনি চিত্রকূটে ভারতের প্রথম গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় চিত্রকূট গ্রামোদয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর আচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১৩] নানাজি বুন্দেলখণ্ডের ১৫০টিরও বেশি গ্রামের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য অখণ্ড মানবতাবাদের দর্শন বাস্তবায়ন করেছিলেন।[১৯]

পুরস্কার এবং স্বীকৃতি[সম্পাদনা]

তিনি ১৯৯৯ সালে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মবিভূষণে এবং ২০১৯ সালে (মরণোত্তর) সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরত্নে ভূষিত হন।[২০]

মৃত্যু[সম্পাদনা]

দেশমুখ ২০১০ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারী, নিজ প্রতিষ্ঠিত চিত্রকূট গ্রামোদয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে মারা যান। বার্ধক্যজনিত সমস্যার কারণে তিনি কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন এবং চিকিৎসার জন্য দিল্লিতে যেতে অস্বীকার করেছিলেন। তিনি নতুন দিল্লির দধিচি দেহদান সংস্থার কাছে তাঁর দেহদানের অঙ্গীকার করেছিলেন যা গৃহীত হয়েছিল এবং তাঁর দেহ চিকিৎসা গবেষণার জন্য অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সে পাঠানো হয়েছিল।[১৩]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Lok Sabha condoles Nanaji Deshmukh's death। The Hindustantimes। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১০ 
  2. "Bharat Ratna for Pranab Mukherjee, Nanaji Deshmukh and Bhupen Hazarika"। Times Now। ২৫ জানুয়ারি ২০১৯। ৩১ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৯ 
  3. "Who was Nanaji Deshmukh?"The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৭ 
  4. New Quest, Issues 25–30। The Indian Association for Cultural Freedom। ১৯৮১। পৃষ্ঠা 8। 
  5. Christophe Jaffrelot (২০১০)। Religion, Caste, and Politics in India। Primus Books। পৃষ্ঠা 194। আইএসবিএন 978-1849041386 
  6. । Bhartiya Janata Party https://books.google.com/books?id=aGmOAAAAMAAJ  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  7. "Nanaji Deshmukh Age, Death, Wife, Family, Biography & More » StarsUnfolded"starsunfolded.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১ 
  8. "Nanaji Deshmukh | Bharat Mata Mandir | Museum Of Freedom Fighters" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৮-০৮। ২০২৩-০৭-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১ 
  9. Preeti Trivedi (ডিসেম্বর ২০১৭)। Architect of A Philosophy। Bhartiya Sahitya Inc। পৃষ্ঠা 37। আইএসবিএন 9781613016381। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  10. Nanaji Deshmukh, Sangh ideologue who established RSS in UP (Profile)। Outlook India। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৯ 
  11. BJP Today, Volume 14। Bharatiya Janata Party। ২০০৫। পৃষ্ঠা 459। 
  12. Anil Kumar 'Salil' (জানুয়ারি ০১০১)। Pandit Deen Dayal Upadhyaya। Prabhat Prakashan। পৃষ্ঠা 5। আইএসবিএন 9789351863519 
  13. Social activist Nanaji Deshmukh dead ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে.
  14. Christophe Jaffrelot (২০১০)। Religion, Caste, and Politics in India। Primus Books। পৃষ্ঠা 193। আইএসবিএন 978-1849041386 
  15. Dattopant Bapurao Thengadi (১৯৮৮)। Pandit Deendayal Upadhyaya: An inquest, introductory part। Suruchi Prakashan। পৃষ্ঠা 9। 
  16. BJP Today, Volume 14। Bharatiya Janata Party। ২০০৫। পৃষ্ঠা 459। 
  17. BJP Today, Volume 14। Bharatiya Janata Party। ২০০৫। পৃষ্ঠা 459। 
  18. "Nanaji Deshmukh — key architect of Janata Party, who quit politics to transform rural India"। ১১ অক্টোবর ২০২০। 
  19. "Man who launched India's First Rural University, Nanaji Deshmukh remembered today on his Punyatithi – Vishwa Samvada Kendra" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৭-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১ 
  20. Utilise human resources judiciously: Kalam.

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]