রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ
![]() আরএসএসের অফিসিয়াল লোগো | |
ভোপালে পথ সঞ্চালন | |
| সংক্ষেপে | আরএসএস |
|---|---|
| মূলনীতি | "ভারত মাতা কি জয়" |
| গঠিত | ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯২৫ |
| প্রতিষ্ঠাতা | কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার |
| আইনি অবস্থা | সক্রিয় |
| সদরদপ্তর | নাগপুর, মহারাষ্ট্র, ভারত |
সদস্যপদ | ৫০-৬০ লক্ষ ৫১,৩৫৫টি শাখা |
দাপ্তরিক ভাষা | হিন্দি |
সরসঙ্ঘচালক (প্রধান) | মোহন ভাগবত |
সরকারয়াওয়াহ (সাধারণ সম্পাদক) | দত্তাত্রেয় হোসাবলে |
| সম্পৃক্ত সংগঠন | সংঘ পরিবার |
| ওয়েবসাইট | rss.org |
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (সংক্ষেপে: আরএসএস)[১][২] ভারতের একটি ডানপন্থী হিন্দু জাতীয়তাবাদী,[৩] স্বেচ্ছা-সেবক অর্ধ-সামরিক[৪] সংগঠন।[৫] আরএসএস সংঘ পরিবার নামে হিন্দু জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠীর একটি অংশ।[৪] ১৯২৫ সালে নাগপুর-বাসী ডাক্তার কে. বি. হেডগেওয়ার একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন রূপে আরএসএস প্রতিষ্ঠা করেন।[৬] উদ্দেশ্য ছিল ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতা ও মুসলিম বিচ্ছিন্নতাবাদের বিরোধিতা।[৭] আরএসএস-এর বর্তমান সরসঙ্ঘচালক হলেন মোহন ভাগবত।[৮]
আরএসএস স্বেচ্ছাসেবকেরা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন-সহ[৬] বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনে অংশ নিয়ে ভারতের একটি অগ্রণী হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠনে পরিণত হয়।[৭] ১৯৯০-এর দশকের মধ্যে এই সংগঠন অসংখ্য স্কুল, দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও মতাদর্শ প্রচারের উদ্দেশ্যে ক্লাব প্রতিষ্ঠা করে।[৭] আরএসএস স্বেচ্ছাসেবকরা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ত্রাণ ও পুনর্বাসনের কাজও করে থাকে।[৯] আরএসএস এক লক্ষেরও বেশি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গ্রামোন্নয়ন, আদিবাসী উন্নয়ন, গ্রামীণ স্বনির্ভরতা, কৃষি কর্মসূচি পরিচালনা করে এবং কুষ্ঠ ও দুঃস্থ ছাত্রদের দেখাশোনা করে।[১০][১১][১২]
কোনো কোনো সমালোচক আরএসএস-কে উগ্র হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন বলে থাকেন।[১৩][১৪][১৫][১৬] ব্রিটিশ আমলে এই সংগঠন নিষিদ্ধ ছিল।[৭] স্বাধীন ভারতে ১৯৪৮ সালে নাথুরাম গডসে নামে এক প্রাক্তন আরএসএস-সদস্য[১৭] মহাত্মা গান্ধীকে হত্যা করলে ভারত সরকার এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করে দেয়।[৭][১৮][১৯] জরুরি অবস্থার সময় (১৯৭৫-৭৮) এবং ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরও এই সংগঠন নিষিদ্ধ হয়।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
[সম্পাদনা]দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে আরএসএসের নেতারা প্রকাশ্যে আডলফ হিটলারের প্রশংসা করতেন। মাধব সদাশিব গোলবলকার যিনি হেডগেওয়ারের পরে আরএসএসের পরবর্তী সর্বোচ্চ প্রধান হয়েছিলেন, তিনি হিটলারের বর্ণ-বিশুদ্ধতা মতবাদে অনুপ্রাণীত ছিলেন। কিন্তু কিছু আরএসএস নেতারা ইসরায়েলপন্থীও ছিলেন, বস্তুত সাভারকর ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল গঠনের সময় পূর্ণ সমর্থন করেছিলেন। তবে গোলবলকার "ধর্ম, সংস্কৃতি ও ভাষা" সমুন্নত রাখার জন্য ইহুদিদের ভূয়সী প্রশংসাও করেছিলেন।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন
[সম্পাদনা]আরএসএস নিজেদেরকে একটি সামাজিক আন্দোলন হিসেবে পরিচয় দিয়ে এসেছে, কিন্তু তারা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে নিজেদেরকে বরাবরই দূরে সরিয়ে রেখেছিল। উপনিবেশী ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তারা কোন ধরনের প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে নি। গান্ধি মুসলিমদের সাথে মিলে গান্ধী কাজ করতে চাইলে তারা সেটাকেও প্রত্যাখ্যান করে।[২০][২১]
সংগঠনটির প্রতিষ্ঠার পরে কে. বি. হেডগেওয়ার আরএসএসকে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে দূরে সরিয়ে রাখার ঐতিহ্যের সূত্রপাত ঘটান। ব্রিটিশবিরোধী বলে পরিগণিত হতে পারে এরকম যেকোন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডকেই আরএসএস সযত্নে পরিহার করে চলত। আরএসএস এর জীবনীকার সি. পি. ভিশিকার এর কথায়, হেডগেওয়ার সরকার নিয়ে সরাসরি যেকোন মন্তব্য করা এড়িয়ে গিয়ে কেবল হিন্দু সংগঠন নিয়েই কথা বলতেন।[২২] ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ১৯৩০ সালের ২৬শে জানুয়ারিতে "স্বাধীনতা দিবস" ঘোষণা করেছিল। কেবল সেই বছরেই আরএসএস এই দিবস উদ্যাপন করেছিল, কিন্তু এর পরের বছরগুলোতে তারা এই দিবস উদ্যাপন থেকে বিরত থাকে। আরএসএস ভারতীয় জাতীয় আন্দোলনের তেরঙ্গাকেও পরিহার করেছিল। ১৯৩০ সালের এপ্রিলে গান্ধীর ডাকা সত্যাগ্রহ আন্দোলনে হেডগেওয়ার ব্যক্তিগতভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু তিনি আরএসএসকে এই আন্দোলনে জড়ান নি। তিনি সর্বত্র প্রচার করে দিয়েছিলেন যে, সংঘ সত্যাগ্রহে অংশগ্রহণ করবে না। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে সেখানে অংশগ্রহণ করা নিষেধ ছিল না। ১৯৩৪ সালে, কংগ্রেস রিজোল্যুশন পাশ করে। এটা অনুসারে কংগ্রেসের কোন সদস্যের উপর আরএসএস, হিন্দু মহাসভা অথবা মুসলিম লীগে যোগদান করায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।[২৩]
১৯৪০ সালে আরএসএস এর নেতা হন এম. এস. গোলবলকার। তিনি ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে আরএসএসকে আরও বেশি বিচ্ছিন্ন করে ফেলেন। তার দৃষ্টিভঙ্গিতে, আরএসএস ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে নয়, বরং "ধর্ম ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করার মাধ্যমে" স্বাধীনতা অর্জন করার প্রতিজ্ঞা করেছে। এমনকি গোলবলকার ব্রিটিশবিরোধী জাতীয়তাবাদের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন, এবং একে "প্রতিক্রিয়াশীল দৃষ্টিভঙ্গি" বলে মত প্রকাশ করেছিলেন। তার মতে এই "প্রতিক্রিয়াশীল দৃষ্টিভঙ্গি স্বাধীনতা আন্দোলনের সমগ্র কার্যধারায় ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলবে। বিশ্বাস করা হয় যে, গোলবলকার ব্রিটিশদেরকে আরএসএসকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করবার কোন সুযোগ দিতে চাইতেন না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ব্রিটিশদের সকল কঠোর নীতিকে মেনে নেন। এমনকি সেসময় ব্রিটিশদের কথায় তিনি আরএসএস এর সামরিক বিভাগেরও পরিসমাপ্তি ঘটান। ব্রিটিশ সরকার বলেছিল, আরএসএস তাদের বিরুদ্ধে কোন নাগরিক অবাধ্যতাকে সমর্থন করে নি, আর তাই তাদের কোন রাজনৈতিক কার্যক্রমে দৃষ্টিপাত করার প্রয়োজন নেই। ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র বিভাগ এই বিষয়টির উপর ভিত্তি করে নোট গ্রহণ করে যে, সংঘের অধিবেশনের বক্তাগণ তাদের সদস্যদেরকে প্ররোচিত করেছিলেন যাতে তারা ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের প্রতি নির্লিপ্ত থাকেন। আরএসএস যথাযথভাবে সরকারের স্বরাষ্ট্র দপ্তরের আজ্ঞা মেনে আসছিল, আর তাই সরকারের মত ছিল যে, আরএসএস ব্রিটিশ ভারতের কোন আইন ও বিধির জন্য ভীতিজনক নয়। বোম্বে সরকার একটি রিপোর্টে আরএসএসকে প্রশংসা করেছিল, কারণ তারা কর্তব্যপরায়ণের সাথে নিজেদেরকে আইনের মধ্যে রেখেছিল এবং কোন ধরনের ঝামেলায় (ভারত ছাড় আন্দোলন) সংযুক্ত হওয়া থেকে বিরত ছিল। এটাও রিপোর্ট করা হয় যে, আরএসএস কখনই আইনকে অমান্য করে নি, এবং এরা সবসময়ই আইন মেনে এসেছে। সংগঠনটি থেকে উপদেশীয় কমিউনিস্ট নেতাদেরকে জানিয়ে দেয়া হয়, তারা যেন ব্রিটিশ সরকারের কাছে আপত্তিকর বলে মনে হয় এমন কার্যক্রম থেকে বিরত থাকেন, আর এভাবেই পরিণামে আরএসএস ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের কাছে নিশ্চিত করেছিল যে, "সরকারের বিধিমালার বিরুদ্ধে যাবার মত কোন উদ্দেশ্য সংগঠনটির নেই"।[২৪] এম. এস. গোলবলকার পরবর্তীতে জনসম্মুখে স্বীকার করে নেন যে, আরএসএস ভারত ছাড় আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে নি। গোলবলকার আরও বলেন যে, তাদের এরকম অবস্থানই সংঘকে একটি নিষ্ক্রীয় সংগঠন হিসেবে নেবার দিকে নিয়ে গিয়েছিল, বাস্তবে যাদের কথার কোন মূল্য ছিল না। আরএসএস ১৯৪৫ সালে হওয়া ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে হওয়া রাজকীয় ভারতীয় নৌবিদ্রোকে সমর্থন বা অংশগ্রহণ কিছুই করে নি।[২১]
যুদ্ধকালীন কার্যক্রম
[সম্পাদনা]১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় আরএসএস সদস্যরা ভারতের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে স্বেচ্ছা-সেবী হয়ে কাজ করেছিল এবং যুদ্ধকালীন সময়ে তারাই প্রথম রক্তদান কর্মসূচী পালন করেছিল।
বিশিষ্ট স্বয়ংসেবক সদস্যগণ
[সম্পাদনা]- অটল বিহারী বাজপেয়ী, প্রাক্তন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী
- একনাথ রানাডে, বিশিষ্ট নেতা ও সমাজকর্মী
- নরেন্দ্র মোদী বর্তমান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী
- রামনাথ কোবিন্দ ভারতের ১৪তম প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Rashtriya Swayamsevak Sangh (RSS)"।
(Hindi: "National Volunteer Organization") also called Rashtriya Seva Sang
- ↑ Lutz, James M.; Lutz, Brenda J. (২০০৮)। Global Terrorism। Taylor & Francis। পৃ. ৩০৩। আইএসবিএন ৯৭৮০৪১৫৭৭২৪৬৪। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১০।
- ↑ Jeff Haynes (২ সেপ্টেম্বর ২০০৩)। Democracy and Political Change in the Third World। Routledge। পৃ. ১৬৮। আইএসবিএন ৯৭৮-১-১৩৪-৫৪১৮৪-৩। ২৩ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- 1 2 McLeod, John (২০০২)। The history of India। Greenwood Publishing Group। পৃ. ২০৯। আইএসবিএন ৯৭৮০৩১৩৩১৪৫৯৯। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১০।
- ↑ McLeod, John (২০০২)। The history of India। Greenwood Publishing Group। পৃ. ২০৯। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৩১৩-৩১৪৫৯-৯। ২৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১০।
- 1 2 উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;Andersen 1987 111নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - 1 2 3 4 5 Atkins, Stephen E. (২০০৪)। Encyclopedia of modern worldwide extremists and extremist groups। Greenwood Publishing Group। পৃ. ২৬৪। আইএসবিএন ৯৭৮০৩১৩৩২৪৮৫৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১০।
- ↑ Jain, Rupam; Chaturvedi, Arpan (১১ জানুয়ারি ২০২৩)। "Leader of influential Hindu group backs LGBT rights in India"। Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ Outlook, Feb 12, 2001
- ↑ "Who says RSS is a dying institution?"। Rediff.com। ২৫ জুলাই ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "RSS service projects multiply ten-fold"। Times of India। ৪ নভেম্বর ২০০৯।
- ↑ "Ekal Launches Sustainable Farming Program in Rural India | Indo American News"। ৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ Bhatt, Chetan (২০০১)। Hindu Nationalism: Origins, Ideologies and Modern Myths। New York: Berg Publishers। পৃ. ১১৩। আইএসবিএন ১৮৫৯৭৩৩৪৮৪।
- ↑ "South Asia | Analysis: RSS aims for a Hindu nation"। BBC News। ১০ মার্চ ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ Jaffrelot, Christophe (১৯৯৮)। The Hindu Nationalist Movement in India। New York: Columbia University Press। পৃ. ৩৫। আইএসবিএন ০-২৩১-১০৩৩৪-৪।
- ↑ Dossani, Rafiq (২০০৫)। Prospects for peace in South Asia। Stanford: Stanford University Press। পৃ. ১৮৬। আইএসবিএন ০-৮০৪৭-৫০৮৫-৮।
{{বই উদ্ধৃতি}}: অজানা প্যারামিটার|coauthor=উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=প্রস্তাবিত) (সাহায্য) - ↑ Dr.'Krant'M.L.Verma Swadhinta Sangram Ke Krantikari Sahitya Ka Itihas (Part-3) p.766
- ↑ "RSS releases `proof' of its innocence"। Chennai, India: The Hindu। ১৮ আগস্ট ২০০৪। ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;IARনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Nussbaum, Martha Craven (২০০৮)। The Clash Within: Democracy, Religious Violence, and India's Future। Harvard University Press। পৃ. ১৫৬। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৬৭৪-০৩০৫৯-৬।
- 1 2 Bhatt, Chetan (২০০১)। Hindu Nationalism: Origins, Ideologies and Modern Myths। পৃ. ১১৫।
- ↑ Islam, Shamsul (২০০৬)। Religious Dimensions of Indian Nationalism: A Study of RSS। Media House। পৃ. ১৮৮। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৪৯৫-২৩৬-৩।
- ↑ Chitkara, M. G. (২০০৪)। Rashtriya Swayamsevak Sangh: National Upsurge। APH Publishing। পৃ. ২৫১–২৫৪। আইএসবিএন ৮১৭৬৪৮৪৬৫২।
- ↑ Gupta, Partha Sarathi (১৯৯৭)। Towards Freedom 1943-44,Part III। New Delhi: Oxford University Press। পৃ. ৩০৫৮–৯। আইএসবিএন ৯৭৮-০১৯৫৬৩৮৬৮৪।
{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: প্রকাশকের অবস্থান (লিঙ্ক)
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: প্রকাশকের অবস্থান
- সঙ্ঘ পরিবার
- হিন্দুত্ব
- উগ্রপন্থী সংগঠনসমূহ
- ১৯২৫-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত
- হিন্দু ত্রাণ সংস্থা
- কমিউনিস্ট বিরোধী সংগঠন
- ভারতে সাম্যবাদ বিরোধিতা
- ভারত ভিত্তিক দাতব্য সংস্থা
- নব্য হিন্দুধর্মীয় আন্দোলন
- রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ
- হিন্দু সংগঠন
- হিন্দু জাতীয়তাবাদ
- ভারতের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
- ভারত ভিত্তিক হিন্দু সংগঠন
- হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত বিতর্ক
- হিন্দু পুনরুজ্জীবনবাদী
- হিন্দু সম্প্রদায়
- হিন্দু আধাসামরিক সংগঠন
