কাজী আবুল মনসুর
অধ্যাপক কাজী আবুল মনসুর | |
|---|---|
| জন্ম | ৪ মার্চ, ১৯১৮ |
| মৃত্যু | ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬ |
| সমাধি | ঢাকা |
| নাগরিকত্ব | |
| মাতৃশিক্ষায়তন | কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ |
| প্রতিষ্ঠান | ঢাকা মেডিকেল কলেজ |
| পরিচিতির কারণ | মনসুর মিডিয়া |
| দাম্পত্য সঙ্গী | ড. কাজী আনোয়ারা মনসুর |
| সন্তান | নাজমা করিম (কন্যা) শহিদুল আলম (পুত্র) |
| আত্মীয় | কাজী সালাউদ্দিন (ভাতিজা) |
| পুরস্কার | স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৯৬) |
অধ্যাপক ডা. কাজী আবুল মনসুর (৪ মার্চ ১৯১৮ - ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬)[১] হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত চিকিৎসক ও অনুজীববিজ্ঞানী। জাতীয় জীবনে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ১৯৯৬ সালে তাকে “চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।[২]
জন্ম ও পরিবার
[সম্পাদনা]ডা. কাজী আবুল মনসুর ১৯১৮ সালের ৪ঠা মার্চ ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার রাজাপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মৌলবি কাজী আব্দুর রশিদ। মাতা সৈয়দুন নেসা। শিক্ষাবিদ কাজী আনোয়ারা মনসুর তার স্ত্রী; আলোকচিত্রী শহিদুল আলম পুত্র এবং খ্যাতিমান ফুটবলার কাজী সালাউদ্দিন (বাফুফে—সভাপতি) তার ভাতিজা।
শিক্ষাজীবন
[সম্পাদনা]কাজী আবুল মনসুর কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৪৩ সালে স্বর্ণপদকসহ স্নাতক সম্পন্ন করেন।
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে অধ্যাপনা করেন দীর্ঘদিন। এছাড়া তিনি ১৯৬১ সাল থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত ইন্সটিটিউট অব পাবলিক হেলথের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি আন্তর্জাতিক উদরাময় রোগ গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ছিলেন।
মৃত্যু
[সম্পাদনা]১৯৯৬ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
পুরস্কার ও সম্মাননা
[সম্পাদনা]চিকিৎসা ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”[৩][৪][৫] হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।[২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Obituary"। Bangladesh Journal of Medical Science; Volume: 3 (No. 1)। ঢাকা। পৃ. ৩৯। ৯ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৭।
- 1 2 "স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের তালিকা"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০১৭।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}:|সংগ্রহের-তারিখ=এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) - ↑ সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম (সম্পাদক)। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন ৯৮৪-৩২-০৫৭৬-৬। সংগ্রহের তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০১৭।
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|সংগ্রহের-তারিখ=এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য); ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য) - ↑ "স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে"। কালেরকন্ঠ অনলাইন। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "এবার স্বাধীনতা পদক পেলেন ১৬ ব্যক্তি ও সংস্থা"। এনটিভি অনলাইন। ২৪ মার্চ ২০১৬। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭।
