ফিরোজা বারী

ফিরোজা বারী মালিক
ফিরোজা বারী মালিক
নাগরিকত্ব	বাংলাদেশ
পেশা	রাজনীতি
পিতা-মাতা	;
পুরস্কার	তঘমা-এ-পাকিস্তান; স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮২)

ফিরোজা বারী মালিক হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত নারী নেত্রী এবং সমাজসেবিকা। জনসেবায় অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ১৯৮২ সালে তাকে “সমাজসেবায় স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।^[১]

জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি

তিনি ১৮৮২ সালের ৫ জুন চুয়াডাঙ্গায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আফতাব হোসেন জোয়ার্দ্দার ও মা ফাতেমা বেগম। ফিরোজা বারীর স্বামী মালিক আবদুল বারী ছিলেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রথম বাঙালি চেয়ারম্যান। তাদের তিন কন্যা ও এক পুত্র ড. ফজলে বারী মালিক।^[২]

শিক্ষাজীবন

ফিরোজা বারী তার স্বামীর সহযোগিতায় ভারতের শান্তিনিকেতনে শিক্ষা লাভ করেন।^[২]

কর্মজীবন

তিনি ছিলেন প্রখ্যাত নারী নেত্রী এবং এরশাদ সরকারের আমলে তিনি মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।^[২]

মৃত্যু

পুরস্কার ও সম্মাননা

তিনি তঘমা-এ-পাকিস্তান উপাধি পান।^[৩] সমাজসেবা ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ১৯৮২ সালে দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”^[৪]^[৫]^[৬] হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।^[১]

আরও দেখুন

সমাজসেবায় স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ীদের তালিকা।

তথ্যসূত্র

1 2 "স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের তালিকা"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০১৭। {{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: |সংগ্রহের-তারিখ= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)
1 2 3 "বন্ধু ফজলে বারী, স্মৃতি অক্ষয় হোক"। প্রথম আলো অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৭।
↑ "চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব"। আলোকিত চুয়াডাঙা অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৭।^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম (সম্পাদক)। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন ৯৮৪-৩২-০৫৭৬-৬। সংগ্রহের তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০১৭। স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। {{বই উদ্ধৃতি}}: |সংগ্রহের-তারিখ= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য); ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)
↑ "স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে"। কালেরকন্ঠ অনলাইন। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭।
↑ "এবার স্বাধীনতা পদক পেলেন ১৬ ব্যক্তি ও সংস্থা"। এনটিভি অনলাইন। ২৪ মার্চ ২০১৬। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭।

বহিঃসংযোগ

[স্বাপু-1] 1 2 "স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের তালিকা"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০১৭। {{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: |সংগ্রহের-তারিখ= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)

[প্রআ১-2] 1 2 3 "বন্ধু ফজলে বারী, স্মৃতি অক্ষয় হোক"। প্রথম আলো অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৭।

[আচু-3] "চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব"। আলোকিত চুয়াডাঙা অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৭।^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[বাপি-4] সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম (সম্পাদক)। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন ৯৮৪-৩২-০৫৭৬-৬। সংগ্রহের তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০১৭। স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। {{বই উদ্ধৃতি}}: |সংগ্রহের-তারিখ= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য); ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)

[কাক-5] "স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে"। কালেরকন্ঠ অনলাইন। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭।

[6] "এবার স্বাধীনতা পদক পেলেন ১৬ ব্যক্তি ও সংস্থা"। এনটিভি অনলাইন। ২৪ মার্চ ২০১৬। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

দে স স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী ১৯৮২
শিক্ষা	এম এ রশীদ (মরণোত্তর)
সমাজসেবা	ফিরোজা বারী
জনসেবা	কাজী মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন (মরণোত্তর)
চিত্রকলা	আনোয়ারুল হক (মরণোত্তর)
সাহিত্য	সৈয়দ মুর্তাজা আলী (মরণোত্তর)
স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী ১৯৭৮ ১৯৭৯ ১৯৮০ ১৯৮১ ১৯৮২ ১৯৮৩ ১৯৮৪ ১৯৮৫ ১৯৮৬ ১৯৮৭