২০১৪ ভারত ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর
২০১৪ ভারত ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর | |||
---|---|---|---|
ইংল্যান্ড | ভারত | ||
তারিখ | ২২ জুন ২০১৪ – ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | ||
অধিনায়ক | অ্যালাস্টেয়ার কুক | মহেন্দ্র সিং ধোনি | |
টেস্ট সিরিজ | |||
ফলাফল | ৫ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ৩–১ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | জো রুট (৫১৮) | মুরালি বিজয় (৪০২) | |
সর্বাধিক উইকেট | জেমস অ্যান্ডারসন (২৫) | ভুবনেশ্বর কুমার (১৯) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | জেমস অ্যান্ডারসন (ইংল্যান্ড) ও ভুবনেশ্বর কুমার (ভারত) | ||
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৫ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ৩–১ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | অজিঙ্কা রাহানে (১৯২) | জো রুট (১৬৩) | |
সর্বাধিক উইকেট | মোহাম্মদ শমী (৮) | ক্রিস উকস (৫) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | সুরেশ রায়না (ভারত) | ||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ১ ম্যাচের সিরিজে ভারত ১–০ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | বিরাট কোহলি (৬৬) | ইয়ন মর্গ্যান (৭১) | |
সর্বাধিক উইকেট | মোহাম্মদ শমী (৩) |
স্টিভেন ফিন (১) মঈন আলী (১) হ্যারি গার্নি (১) ক্রিস উকস (১) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | ইয়ন মর্গ্যান (ইংল্যান্ড) |
ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল তাদের পূর্ব-নির্ধারিত সময়সূচী অনুযায়ী ২০১৪ সালের ২২ জুন থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইংল্যান্ড সফর করে।[১] এই সফরে তারা ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৫টি টেস্ট, ৫টি ওডিআই এবং ১টি টি-২০ ম্যাচ খেলে।[২] ১৯৫৯ সালের পর এটিই কোন সিরিজ যেখানে তারা ৫টি টেস্ট খেলবে। সাউদাম্পটনের রোজ বোলে অনুষ্ঠিত তৃতীয় টেস্টে অংশগ্রহণের মাধ্যমে ইংল্যান্ড প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করে।[৩]
ইংল্যান্ডে এর আগে ভারত ২০১১ সালের সফরে ৫ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ৪-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়; যার ফলে ইংল্যান্ড টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে ১ নম্বরে উঠে আসে, ঐ সফরের ওয়ানডে সিরিজেও তারা ৩-০ ব্যবধানে পরাজিত হয়।[৪]
সম্প্রচারস্বত্ত্বজনিত কারণে টেস্ট সিরিজটি ইনভেস্টেক টেস্ট সিরিজ নামে পরিচিতি পায়। ইংল্যান্ড দল ৩-১ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ জয় করে পতৌদি ট্রফি লাভ করে।[৫]
দলের সদস্য
[সম্পাদনা]টেস্ট | ওয়ানডে | টি-২০আই | |||
---|---|---|---|---|---|
ইংল্যান্ড[৬] | ভারত[৭] | ইংল্যান্ড[৮] | ভারত[৯] | ইংল্যান্ড[১০] | ভারত[৯] |
প্রস্তুতিমূলক খেলা
[সম্পাদনা]প্রথম-শ্রেণী: লিচেস্টারশায়ার বনাম ভারতীয় একাদশ
[সম্পাদনা]২৬-২৮ জুন ২০১৪
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- ভারতীয় একাদশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্য ২য় দিন কোন খেলা হয়নি।
প্রথম-শ্রেণী: ডার্বিশায়ার বনাম ভারতীয় একাদশ
[সম্পাদনা]একদিনের ম্যাচ: মিডেলসেক্স বনাম ভারতীয় একাদশ
[সম্পাদনা] ২২ আগস্ট ২০১৪
স্কোরকার্ড |
ব
|
মিডেলসেক্স
১৩৫ (৩৯.৫ ওভার) | |
- মিডেলসেক্স টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তা
[সম্পাদনা]খেলা পরিচালনার জন্য নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাগণ দায়িত্ব পালন করেন:[১২][১৩][১৪][১৫][১৬]
আম্পায়ার | টিভি আম্পায়ার | সংরক্ষিত আম্পায়ার | ম্যাচ রেফারী |
---|---|---|---|
|
|
|
|
টেস্ট সিরিজ
[সম্পাদনা]প্রথম টেস্ট
[সম্পাদনা]৯-১৩ জুলাই
স্কোরকার্ড টেস্ট ২১২৮ |
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- উভয় দলের সিরিজে ০-০ সমতা আনয়ণ
দ্বিতীয় টেস্ট
[সম্পাদনা]১৭-২১ জুলাই
স্কোরকার্ড টেস্ট ২১৩০ |
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ভারত সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে
তৃতীয় টেস্ট
[সম্পাদনা]২৭-৩১ জুলাই
স্কোরকার্ড টেস্ট ২১৩২ |
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- উভয় দলের সিরিজে ১-১ সমতা আনয়ণ
- ইংল্যান্ডের পক্ষে জস বাটলার এবং ভারতের পক্ষে পঙ্কজ সিংয়ের টেস্ট অভিষেক ঘটে।[১৮][১৯]
চতুর্থ টেস্ট
[সম্পাদনা]৭-১১ আগস্ট
স্কোরকার্ড টেস্ট ২১৩৪ |
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মাঠের বহিরাঙ্গন ভেজা থাকায় ১মদিন ৩০ মিনিট দেরীতে খেলা শুরু হয়।
- ২য়দিন বৃষ্টির জন্য মাত্র ৩৬ ওভার খেলা হয়।
- ইংল্যান্ড সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে
পঞ্চম টেস্ট
[সম্পাদনা]১৫-১৯ আগস্ট
স্কোরকার্ড টেস্ট ২১৩৭ |
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ১মদিন বহিরাঙ্গন ভেজা থাকায় ৩০মিনিট বিলম্বে শুরু হয়।
- তৃতীয় দিনে মধ্যাহ্ন ভোজের পূর্বে ১২:৫০ ঘটিকায় প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত হয়।
- তৃতীয় দিনের ২য় পর্বের খেলা ১৪:৩০ পর্যন্ত বন্ধ থাকে।
- ইংল্যান্ডের ৩-১ ব্যবধানে সিরিজ বিজয়
অর্জনসমূহ
[সম্পাদনা]- ইংল্যান্ড
- ১ম টেস্টে শিখর ধাওয়ানকে আউট করে ট্রেন্ট ব্রিজে জেমস অ্যান্ডারসন ৮ টেস্ট খেলে তার ৫০তম উইকেট লাভ করেন। ইয়ান বোথামের (লর্ডস এবং ওভাল) পর ২য় ইংরেজ বোলার হিসেবে দুই মাঠে (ট্রেন্ট ব্রিজ ও লর্ডস) ৫০ বা তদূর্ধ্ব উইকেট লাভ করেন।[২০]
- টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ১০ম উইকেট জুটিতে জো রুট (১০৪) ও জেমস অ্যান্ডারসন ১৯৮ রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।
- ইশান্ত শর্মাকে কট বিহাইন্ডের মাধ্যমে আউট করে অ্যালাস্টেয়ার কুক তার খেলোয়াড়ী জীবনের প্রথম উইকেট পান।[২১]
- ২য় টেস্টে ইংল্যান্ডের উইকেট-কিপার ম্যাট প্রায়র আঘাতজনিত কারণে গ্রীষ্মের বাকী দিনগুলোয় বিশ্রামে থাকার ঘোষণা দেন।[২২] গত তিন বছরের মধ্যে বিদেশে ভারতের প্রথম টেস্ট জয়।
- ৩য় টেস্টের ১ম ইনিংসে অ্যালাস্টেয়ার কুক তার ২৫তম সেঞ্চুরি করেন[২৩] ও ৮,২৫৭ রান নিয়ে ইংল্যান্ডের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন।[২৪]
- গ্যারি ব্যালেন্স তার সর্বোচ্চ টেস্ট রান (১৫৬) সংগ্রহ করেন।[২৫]
- ইয়ান বেল ২১তম সেঞ্চুরিসহ ৭,০০০ রান অতিক্রম করেন।[২৫] তাকে নিয়ে এ পর্যন্ত সাত সহস্রাধিক রান সংগ্রহ করেছেন ১১জন ইংরেজ ব্যাটসম্যান। বেল বর্তমানে ইংরেজ ব্যাটসম্যানের সর্বকালের তালিকায় দশম স্থানে রয়েছেন।[২৬]
- একমাত্র উইকেট-রক্ষক হিসেবে জস বাটলার অভিষেকে ৮৩ বলে ৮৫ রান করে স্ট্রাইক রেট ১০০-এর উপর নিয়ে যান।[২৬] ৮ম ইংরেজ উইকেট-রক্ষক হিসেবে অভিষেকে তিনি পঞ্চাশোর্ধ্ব রান করেন। তন্মধ্যে ম্যাট প্রায়র সেঞ্চুরি করেছিলেন।[২৬] গত পনের বছরের মধ্যে অভিষেকে কমপক্ষে ৬ ক্যাচ ধরেন জস বাটলার[২৭] ও ব্রাড হাড্ডিন। সর্বাধিক ৭ ক্যাচ লুফেন অ্যালান নট, ক্রিস রিড, ব্রায়ান টাবের ও চামারা দুনুসিংহে।[২৮] তৃতীয়বারের মতো অভিষেকে পাঁচ ক্যাচ ও পঞ্চাশোর্ধ্ব রান সংগ্রহ করেন জস বাটলার। এ তালিকায় আরও রয়েছেন - অ্যাডাম গিলক্রিস্ট ও চামারা দুনুসিংহে।[২৮]
- মঈন আলীকে ‘সেভ গাজা’ ও ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে ব্যান্ড পরিধান না করার জন্য ম্যাচ রেফারি ডেভিড বুন সতর্ক করে দেন। আইসিসি কোডের সেকসন এফে উল্লেখ আছে: রাজনৈতিক, ধর্মীয় কিংবা বর্ণবাদের কর্মকাণ্ডে ব্যান্ড বা পোশাক ব্যবহার করা যাবে না। অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার এবং হেনরি ওলোঙ্গা ২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের রাজনৈতিক অবস্থা বিবেচনায় এনে তাদের হাতে কালো আর্মব্যান্ড পরিধান করেছিলেন।[২৯] মঈন আলী ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ভারত দলের বিপক্ষে প্রথম ইংরেজ স্পিনার হিসেবে পাঁচ-উইকেট লাভ করেন।[২৮]
- উভয় দল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার শততম বার্ষিকীতে এক মিনিট নীরবতা পালন করে।[২৯]
- জেমস অ্যান্ডারসন-স্টুয়ার্ট ব্রড যৌথভাবে ৫০১ উইকেট সংগ্রহ করেছেন। সর্বাগ্রে রয়েছেন কার্টলি অ্যামব্রোস-কোর্টনি ওয়ালশ (৭৬২)। এরপর ওয়াসিম আকরাম-ওয়াকার ইউনুস (৫৫৯)।[৩০] অ্যান্ডারসন তার ৩২তম জন্মদিনে ১৬বারের মতো পাঁচ-উইকেট লাভ করেন।[৩১] জেমস অ্যান্ডারসন সিরিজে ২য়বার ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার লাভ করেন।[২৭]
- স্যাম রবসন তার তৃতীয় টেস্টে প্রথম সেঞ্চুরি করেন।[৩২]
- অ্যাজিয়াস বোলে অনুষ্ঠিত ১০ টেস্টের মধ্যে ইংল্যান্ড প্রথম জয়লাভ করে।[২৭][৩৩]
- ৪র্থ টেস্টে বরুণ আরনের বলে স্টুয়ার্ট ব্রডের নাক ভেঙ্গে যাওয়ায় খেলায় অংশ নিতে পারেননি।[৩৪]
- ভারত
- ১ম টেস্টে সবচেয়ে দীর্ঘতম সময় নিয়ে স্টুয়ার্ট বিনি’র টেস্ট অভিষেক ঘটে।[২০]
- মুরালি বিজয় তার চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরি করেন ও ভারতের বাইরে ১ম সেঞ্চুরি করেন।[২০]
- ৩য় টেস্টের ১মদিনে সাবেক অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী পঙ্কজ সিংকে টেস্ট ক্যাপ পড়িয়ে দেন।[৩৫] জয়দেব উনাদকট, সুব্রত গুহ এবং বাপু নাদকার্নি’র পর পঙ্কজ সিং অভিষেকে ১০০ ঊর্ধ্ব রান দিয়েও কোন উইকেট পাননি।[২৬] টেস্ট অভিষেকে সবচেয়ে ব্যয়বহুল বোলিং করেন পঙ্কজ সিং (০/১৭৯)।[৩১]
- মহেন্দ্র সিং ধোনি শতকবিহীন অবস্থায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার দশম অর্ধ-শতক করেন। তার এ রেকর্ডের সাথে ডেভ নোর্সের রেকর্ডও জড়িয়ে আছে।[৩০] ধোনি ইংল্যান্ডের মাটিতে উইকেট-রক্ষক হিসেবে ৬বার অর্ধ-শতক করে রড মার্শ ও জন ওয়েটের সমকক্ষ হন।[৩০] অধিনায়ক হিসেবে সর্বাধিক ৫০ ছক্কা হাঁকিয়েছেন ধোনি। এরপর রয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের - ব্রায়ান লারা (৪৯), ক্লাইভ লয়েড (৪৮) ও ভিভিয়ান রিচার্ডস (৪৬)।[৩০]
- ৫ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে বিদেশে অনুষ্ঠিত টেস্টে সপ্তম ও নিজস্ব প্রথমবার উভয় ইনিংসে পঞ্চাশোর্ধ্ব রান সংগ্রহ করেন অজিঙ্কা রাহানে। সৌরভ গাঙ্গুলী তিন ও পলি উমরিগড় দুইবার অর্জন করেন।[২৮]
- ৪র্থ টেস্টের ১ম ইনিংসে জো রুটকে আউট করে পঙ্কজ সিং তার ১ম উইকেট লাভ করেন।
- ৫ম টেস্টে দলের ধীরলয়ে ওভার-রেটের কারণে ভারতীয় অধিনায়ক এম এস ধোনিকে তার ম্যাচ ফি’র ৬০% জরিমানা করা হয়।[৩৬]
পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]- সর্বাধিক রান[৩৭]
খেলোয়াড়ের নাম | ম্যাচ সংখ্যা | ইনিংস | অপরাজিত | রান | সর্বোচ্চ রান | গড় | বল মোকাবেলা | স্ট্রাইক রেট | ১০০ | ৫০ | ০ | ৪ | ৬ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জো রুট | ৫ | ৭ | ২ | ৫১৮ | ১৫৪* | ১০৩.৬০ | ৮৮৩ | ৫৮.৬৬ | ২ | ৩ | ০ | ৫৬ | ১ |
গ্যারি ব্যালেন্স | ৫ | ৭ | ০ | ৫০৩ | ১৫৬ | ৭১.৮৫ | ৯৬৯ | ৫১.৯০ | ২ | ২ | ০ | ৭৪ | ১ |
মুরালি বিজয় | ৫ | ১০ | ০ | ৪০২ | ১৪৬ | ৪০.২০ | ১০৫৪ | ৩৮.১৪ | ১ | ২ | ১ | ৫৬ | ২ |
মহেন্দ্র সিং ধোনি | ৫ | ১০ | ০ | ৩৪৯ | ৮২ | ৩৪.৯০ | ৭০৯ | ৪৯.২২ | ০ | ৪ | ১ | ৫১ | ২ |
অজিঙ্কা রাহানে | ৫ | ১০ | ১ | ২৯৯ | ১০৩ | ৩৩.২২ | ৫৯০ | ৪৫০.৬৭ | ১ | ২ | ১ | ৪০ | ১ |
বোলিং
[সম্পাদনা]- সর্বাধিক উইকেট[৩৮]
খেলোয়াড়ের নাম | ম্যাচ সংখ্যা | ইনিংস | ওভার | মেইডেন | প্রদেয় রান | উইকেট | সেরা বোলিং | গড় | ইকোনোমি | স্ট্রাইক রেট | ৫ উইঃ | ১০ উইঃ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জেমস অ্যান্ডারসন | ৫ | ১০ | ১৯৯.১ | ৬৫ | ৫১৫ | ২৫ | ৫/৫৩ | ২০.৬০ | ২.৫৮ | ৪৭.৮০ | ১ | ০ |
মঈন আলী | ৫ | ৮ | ১২৩.৪ | ১৬ | ৪৩৭ | ১৯ | ৬/৬৭ | ২৩.০০ | ৩.৫৩ | ৩৯.০০ | ১ | ০ |
স্টুয়ার্ট ব্রড | ৫ | ৯ | ১৭৫.৫ | ৫৬ | ৪৩৭ | ১৯ | ৬/২৫ | ২৩.০০ | ২.৪৮ | ৫৫.৫০ | ১ | ০ |
ভুবনেশ্বর কুমার | ৫ | ৭ | ১৭২.৫ | ৪৫ | ৫০৬ | ১৯ | ৬/৮২ | ২৬.৬৩ | ২.৯২ | ৫৪.৫০ | ২ | ০ |
ইশান্ত শর্মা | ৩ | ৪ | ১১৫.০ | ২২ | ৩৮১ | ১৪ | ৭/৭৪ | ২৭.২১ | ৩.৩১ | ৪৯.২০ | ১ | ০ |
ওডিআই সিরিজ
[সম্পাদনা]১ম ওডিআই
[সম্পাদনা]২য় ওডিআই
[সম্পাদনা]ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ডের ইনিংসের সূচনার পূর্বে বৃষ্টি নামায় ৪৭ ওভারে ২৯৫ রান নির্ধারিত হয়।
- ইংল্যান্ডের পক্ষে অ্যালেক্স হেলসের একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে।
৩য় ওডিআই
[সম্পাদনা]ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৪র্থ ওডিআই
[সম্পাদনা]ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ভারতের পক্ষে ধবল কুলকার্নি'র একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে।
- ৯১তম খেলায় জয়ের ফলে এমএস ধোনি ভারতের সর্বাপেক্ষা সফলতম অধিনায়কের মর্যাদা পান।[৩৯]
৫ম ওডিআই
[সম্পাদনা]ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয় ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
টি-২০আই সিরিজ
[সম্পাদনা]একমাত্র টি-২০আই
[সম্পাদনা]ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ডের পক্ষে জেসন রয় এবং ভারতের পক্ষে আম্বতি রায়ডু ও কর্ণ শর্মা’র টি২০আইয়ে অভিষেক ঘটে।
খেলা সম্প্রচার
[সম্পাদনা]দেশ | টিভি ব্রডকাস্টার |
---|---|
অস্ট্রেলিয়া | ফক্স স্পোর্টস |
ভারত | স্টার স্পোর্টস ১ (ইংরেজি) স্টার স্পোর্টস ৩ (হিন্দি) ডিডি ন্যাশনাল (কেবলমাত্র ওডিআই ও টি২০) |
দক্ষিণ আফ্রিকা | সুপারস্পোর্ট |
যুক্তরাজ্য ও প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | স্কাই স্পোর্টস |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ওয়ান ওয়ার্ল্ড স্পোর্টস |
৫ম টেস্ট প্রদর্শনের মাধ্যমে স্কাই স্পোর্টস ইংল্যান্ডের ২০০তম টেস্ট খেলা সরাসরি সম্প্রচার করে।[৪০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "England-India 2014 Series Dates Confirmed"। Cricket World Media। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "India tour to England 2014 - Fixtures"। ECB। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Rose Bowl crusader salutes milestone in quest to host Ashes Test"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "India in England 2014:England confirm India tour itinerary"।
- ↑ "Pataudi Trophy, 2014"। ESPNcricinfo।
- ↑ Hopps, David (২ জুলাই ২০১৪)। "Stokes recalled in squad for India"। ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Zaheer out, Gambhir in for England Tests"। ESPNcricinfo। ESPN Internet Ventures। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৪।
- ↑ "England v India: Alex Hales named in ODI squad, Ravi Bopara out"। BBC Sport (British Broadcasting Corporation)। ১৯ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ "Sanju Samson, Karn Sharma get India call-up"। ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ৫ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "England call up Jason Roy for T20"। ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ৩১ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ Sheringham, Sam (১৩ জুলাই ২০১৪)। "Simon Kerrigan: England recall spinner for India Test at Lord's"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Global / Match Officials - 1st Test, 1st Investec Test: England v India at Nottingham, Jul 9-13, 2014"। espncricinfo.com। ১ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৪।
- ↑ ক খ গ "Global / Match Officials - 2nd Test, 2nd Investec Test: England v India at Lord's, July 17-21, 2014"। espncricinfo.com। ১ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Global / Match Officials - 3rd Test, 3rd Investec Test: England v India at Lord's, July 27-31, 2014"। espncricinfo.com। ২৩ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ "Global / Match Officials - 4th Investec Test: England v India at Manchester, Aug 7-11, 2014"। espncricinfo.com। ২৩ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ "Global / Match Officials - 5th Investec Test: England v India at The Oval, Aug 15-19, 2014"। espncricinfo.com। ২৩ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "England v India at Nottingham"। Patrika Group। ১৩ জুলাই ২০১৪। ১৪ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৪।
- ↑ India in England 2014 India hopeful on Ishant fitness for Old Trafford, July 27, 2014, retrieved: July 28, 2014
- ↑ England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 1st day Cook, Ballance put England well ahead, retrieved: July 28, 2014
- ↑ ক খ গ England v India – Investec Test Series / Stats Analysis, England v India, 1st Investec Test, Trent Bridge, A rare century and Anderson's 50, Stats highlights from the opening day at Trent Bridge, when Murali Vijay scored his first overseas Test century, S Rajesh, July 9, 2014
- ↑ England v India – Investec Test Series / News, England v India, 1st Investec Test, Trent Bridge, 5th day, India bat all day in stalemate, The Report by Karthik Krishnaswamy, July 13, 2014, retrieved: July 14, 2014
- ↑ "Matt Prior: England keeper stands down for summer"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। ২২ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১৪।
- ↑ England v India – Investec Test Series / News, England v India, 3rd Investec Test, 1st day, Ageas Bowl Loyal crowd wills Cook forward, July 27, 2014, retrieved: July 28, 2014
- ↑ England v India – Investec Test Series / News, England v India, 3rd Investec Test, 1st day, Ageas Bowl Ugly runs but still they swoon, July 27, 2014, retrieved: July 28, 2014
- ↑ ক খ "Bell and Buttler pummel shabby India, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 2nd day"। espncricinfo। ২৮ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ "Buttler and Pankaj make contrasting records, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 2nd day"। espncricinfo। ২৮ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ "Moeen six-for ends England's win drought, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 5th day"। espncricinfo। ৩১ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ "A debut to remember for Jos Buttler, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 5th day"। espncricinfo। ৩১ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ "Moeen Ali banned from wearing 'Gaza' wristbands, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 3rd day"। espncricinfo। ২৯ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ "Dhoni's sixes and fifties against England, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 3rd day"। espncricinfo। ২৯ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ "England eye win after perfect day, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 4th day"। espncricinfo। ৩০ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "England find their upward curve, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 5th day"। espncricinfo। ৩১ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "England v India: How everything changed for Cook's men"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "England v India: Stuart Broad's nose broken by Aaron bouncer"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Pankaj singed by tough debut, England v India, 3rd Investec Test, Ageas Bowl, 2nd day"। espncricinfo। ২৮ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "India fined for slow over-rate after defeat by England"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Pataudi Trophy, 2014 / Records / Most runs"। espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Pataudi Trophy, 2014 / Records / Most wickets"। espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "MS Dhoni surpasses Mohammad Azharuddin in ODI wins as captain"। ibnlive। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "200th England Test on Sky Sports: double celebrations for our pundits"। Sky Sports। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৪।