২০১৫ নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১৫ নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর
 
  ইংল্যান্ড নিউজিল্যান্ড
তারিখ ৮ মে – ২৩ জুন ২০১৫
অধিনায়ক অ্যালাস্টেয়ার কুক (টেস্ট)
ইয়ন মর্গ্যান (ওডিআই)
স্টুয়ার্ট ব্রড (টি২০আই)
ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম
টেস্ট সিরিজ
ফলাফল ২ ম্যাচের সিরিজ ১–১ ব্যবধানে ড্র হয়
সর্বাধিক রান অ্যালাস্টেয়ার কুক (৩০৯) বিজে ওয়াটলিং (২৫৪)
সর্বাধিক উইকেট স্টুয়ার্ট ব্রড (১৩) ট্রেন্ট বোল্ট (১৩)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় অ্যালাস্টেয়ার কুক (ইংল্যান্ড) ও ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড)
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ৫ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ৩–২ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান ইয়ন মর্গ্যান (৩২২) কেন উইলিয়ামসন (৩৯৬)
সর্বাধিক উইকেট বেন স্টোকস (৯) মিচেল স্যান্টনার (৭)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় কেন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড)[১]
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ১ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ১–০ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান জো রুট (৬৮) কেন উইলিয়ামসন (৫৭)
সর্বাধিক উইকেট ডেভিড উইলি (৩)
মার্ক উড (৩)
মিচেল স্যান্টনার (২)
মিচেল ম্যাকক্লেনাগান (২)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় জো রুট (ইংল্যান্ড)

নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল পূর্ব-নির্ধারিত সময়সূচী মোতাবেক ৮ মে থেকে ২৩ জুন, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত ইংল্যান্ড সফর করে। সফরে দলটি ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বিপক্ষে ২টি টেস্ট, ৫টি ওডিআই এবং একটিমাত্র টি২০আই ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করে। এছাড়াও নিউজিল্যান্ড দল প্রস্তুতিমূলক খেলা হিসেবে ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেট দল তিনটির বিরুদ্ধে দুটি চারদিনের এবং একটি একদিনের খেলায় অংশ নেয়।[২]

দলীয় সদস্য[সম্পাদনা]

টেস্ট ওডিআই টি২০আই
 ইংল্যান্ড[৩]  নিউজিল্যান্ড[৪]  ইংল্যান্ড[৫]  নিউজিল্যান্ড[৬]  ইংল্যান্ড[৭]  নিউজিল্যান্ড[৮]

± আঘাতের কারণে অ্যাডাম মিলেনের পরিবর্তে মিচেল স্যান্টনার স্থলাভিষিক্ত হন।[৯]
† ২য় টেস্টের জন্য লিয়াম প্লাঙ্কেট অন্তর্ভুক্ত হন।[১০]

প্রস্তুতিমূলক খেলা[সম্পাদনা]

প্রথম-শ্রেণী: সমারসেট ব নিউজিল্যান্ড একাদশ[সম্পাদনা]

৮-১১ মে, ২০১৫
স্কোরকার্ড
২৩৭ (৭১.১ ওভার)
বিজে ওয়াটলিং ৬৫ (১২৫)
টিম গ্রোয়েনওয়াল্ড ৪/৭১ (২২ ওভার)
২০৪ (৪৬.৫ ওভার)
পিটার ট্রিগো ৪০ (৪৬)
বেন হুইলার ৫/১৮ (১১ ওভার)
৩১০ (৮৭.৫ ওভার)
মিচেল স্যান্টনার ৯৪ (১৫১)
টিম গ্রোয়েনওয়াল্ড ৫/৬৫ (১৮.৫ ওভার)
২৭৭ (৬৬.৫ ওভার)
জেমস হিলড্রেথ ১১৫ (১৩৫)
মার্ক ক্রেগ ৫/৩৪ (১১.৫ ওভার)
নিউজিল্যান্ড একাদশ ৬৬ রানে বিজয়ী
কাউন্টি গ্রাউন্ড, টনটন
আম্পায়ার: নিল বেইনটন ও স্টিভ ও’শাগনেসি
  • সমারসেট টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

চারদিনের খেলা: ওরচেস্টারশায়ার ব নিউজিল্যান্ড একাদশ[সম্পাদনা]

১৪-১৭ মে, ২০১৫
স্কোরকার্ড
২৬১/৯ডি (৭১.৪ ওভার)
হামিশ রাদারফোর্ড ৭৫ (১৪০)
রস হোয়াইটলি ২/১৬ (৯ ওভার)
২৯১/৭ডি. (৯৪ ওভার)
রস হোয়াইটলি ১০৩* (১৭৬)
নিল ওয়াগনার ২/১৭ (১৪ ওভার)
২৭৫/৯ডি. (৭২ ওভার)
মার্টিন গাপটিল ১৫০ (২১০)
সাইক চৌধুরী ৫/৭৮ (১৮ ওভার)
২৩০ (৪৭.২ ওভার)
টম কোহলার-ক্যাডমোর ৫৫ (৭১)
মার্ক ক্রেগ ৪/৫৬ (১২ ওভার)
  • নিউজিল্যান্ড একাদশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ১ম দিন বৃষ্টির জন্য খেলা হয়নি
  • উভয় দলই ১৫ খেলায়াড়ের নাম দেয়। (১১ ব্যাটিং, ১১ ফিল্ডিং)

লিস্ট এ: লিচেস্টারশায়ার ফক্সেস ব নিউজিল্যান্ড একাদশ[সম্পাদনা]

৬ জুন, ২০১৫
১০:৩০
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড একাদশ 
৩৭৩/৫ (৫০ ওভার)
বনাম
লুক রঙ্কি ১০৬* (৭৬)
আতিফ শেখ ৩/৪৯ (৯ ওভার)

টেস্ট সিরিজ[সম্পাদনা]

১ম টেস্ট[সম্পাদনা]

২১-২৫ মে, ২০১৫
স্কোরকার্ড
৩৮৯ (১০০.৫ ওভার)
জো রুট ৯৮ (১৬১)
ট্রেন্ট বোল্ট ৪/৭৯ (২৯ ওভার)
৫২৩ (১৩১.২ ওভার)
কেন উইলিয়ামসন ১৩২ (২৬২)
স্টুয়ার্ট ব্রড ৩/৭৭ (২৬.২ ওভার)
৪৭৮ (১২৯ ওভার)
অ্যালাস্টেয়ার কুক ১৬২ (৩৪৫)
ট্রেন্ট বোল্ট ৫/৮৫ (৩৪ ওভার)
২২০ (৬৭.৩ ওভার)
কোরে অ্যান্ডারসন ৬৭ (৮৭)
বেন স্টোকস ৩/৩৮ (১১ ওভার)
ইংল্যান্ড ১২৪ রানে বিজয়ী
লর্ডস, লন্ডন
আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও এস. রবি (ভারত)
ম্যাচসেরা: বেন স্টোকস (ইংল্যান্ড)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ইংল্যান্ডের পক্ষে অ্যাডাম লিথ, মার্ক উড এবং নিউজিল্যান্ডের পক্ষে ম্যাট হেনরি’র টেস্ট অভিষেক ঘটে।
  • উভয় দল শততম টেস্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে[১১]
  • লর্ডসে অনুষ্ঠিত টেস্টে সর্বমোট ১,৬১০ রান সংগৃহীত হয়, যা নতুন রেকর্ড।[১২]

২য় টেস্ট[সম্পাদনা]

২৯ মে - ২ জুন, ২০১৫
স্কোরকার্ড
৩৫০ (৭২.১ ওভার)
লুক রঙ্কি ৮৮ (৭০)
স্টুয়ার্ট ব্রড ৫/১০৯ (১৭.১ ওভার)
৩৫০ (১০৮.২ ওভার)
অ্যাডাম লিথ ১০৭ (২১২)
টিম সাউদি ৪/৮৩ (৩০ ওভার)
৪৫৪/৮ডি. (৯১ ওভার)
বিজে ওয়াটলিং ১২০ (১৬৩)
মার্ক উড ৩/৯৭ (১৯ ওভার)
২৫৫ (৯১.৫ ওভার)
জস বাটলার ৭৩ (১৪৭)
কেন উইলিয়ামসন ৩/১৫ (৭ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ১৯৯ রানে বিজয়ী
হেডিংলি স্টেডিয়াম, লিডস
আম্পায়ার: এস. রবি (ভারত) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: বিজে ওয়াটলিং (নিউজিল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ১ম দিন মধ্যাহ্নবিরতি পর্যন্ত বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু হয়নি। এরপর আবারো বৃষ্টি নামে।
  • ৩য় দিন ১১:১৫ পর্যন্ত বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু করা যায়নি।
  • ৪র্থ দিন ১:৫৫ থেকে বৃষ্টি নামে।
  • নিউজিল্যান্ডের পক্ষে লুক রঙ্কি’র টেস্ট অভিষেক ঘটে।
  • জেমস অ্যান্ডারসন তার ৪০০তম টেস্ট উইকেট লাভ করেন।[১৩]
  • অ্যালাস্টেয়ার কুক ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন।[১৪] প্রথম ইংরেজ হিসেবে ৯,০০০ রান সংগ্রহ করেন তিনি।[১৫] প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে পৃথক পাঁচটি দলের বিপক্ষে হাজার রান তোলেন।[১৬]
  • অ্যাডাম লিথ তার প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন।[১৭]

ওডিআই সিরিজ[সম্পাদনা]

১ম ওডিআই[সম্পাদনা]

৯ জুন, ২০১৫
১৪:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
৪০৮/৯ (৫০ ওভার)
বনাম
 নিউজিল্যান্ড
১৯৮ (৩১.১ ওভার)
জস বাটলার ১২৯ (৭৭)
ট্রেন্ট বোল্ট ৪/৫৫ (১০ ওভার)
রস টেলর ৫৭ (৫৪)
স্টিভেন ফিন ৪/৩৫ (৭ ওভার)
ইংল্যান্ড ২১০ রানে বিজয়ী
এজবাস্টন, বার্মিংহাম
আম্পায়ার: মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড) ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জস বাটলার (ইংল্যান্ড)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ইংল্যান্ডের পক্ষে স্যাম বিলিংস ও নিউজিল্যান্ডের পক্ষে মিচেল স্যান্টনারের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
  • জস বাটলার ১২৯ রানের নিজস্ব সর্বোচ্চ ওডিআই রান তোলেন।
  • ইংল্যান্ড একদিনের আন্তর্জাতিকে তাদের সর্বোচ্চ রান তোলে ও প্রথমবারের মতো চার শতাধিক রান সংগ্রহ করে।[১৮]
  • একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ড তাদের সর্বোচ্চ ২১০ রানের ব্যবধানে জয় পায়।[১৮]

২য় ওডিআই[সম্পাদনা]

১২ জুন, ২০১৫
১৪:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
৩৯৮/৫ (৫০ ওভার)
বনাম
 ইংল্যান্ড
৩৬৫/৯ (৪৬ ওভার)
রস টেলর ১১৯* (৯৬)
বেন স্টোকস ২/৬৬ (৯ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ১৩ রানে বিজয়ী (ডি/এল)
দি ওভাল, লন্ডন
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও টিম রবিনসন (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: রস টেলর (নিউজিল্যান্ড)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে ইংল্যান্ডের ইনিংস ৪৬ ওভারে ৩৭৯ রানের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য্য করা হয়।
  • ইংল্যান্ডের ওডিআই ইতিহাসে সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রাসহ তৃতীয় সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা ধার্য্য করা হয়।[১৯]

৩য় ওডিআই[সম্পাদনা]

১৪ জুন, ২০১৫
১০:৩০
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
৩০২ (৪৫.২ ওভার)
বনাম
 নিউজিল্যান্ড
৩০৬/৭ (৪৯ ওভার)
ইয়ন মর্গ্যান ৭১ (৮২)
টিম সাউদি ৩/৪৪ (৮.২ ওভার)
কেন উইলিয়ামসন ১১৮ (১১৩)
ডেভিড উইলি ৩/৬৮ (১০ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৩ উইকেটে বিজয়ী
রোজ বোল, সাউদাম্পটন
আম্পায়ার: ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া) ও টিম রবিনসন (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কেন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • নিউজিল্যান্ডের পক্ষে বেন হুইলারের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
  • প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ড ধারাবাহিকভাবে তিনবার একদিনের আন্তর্জাতিকে তিনশতাধিক রান তোলে।[২০]
  • নিউজিল্যান্ডের পক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে রস টেলরকেন উইলিয়ামসন তৃতীয় উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ ২০৬ রান তুলেন।[২০]

৪র্থ ওডিআই[সম্পাদনা]

১৭ জুন, ২০১৫
১৪:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
৩৪৯/৭ (৫০ ওভার)
বনাম
 ইংল্যান্ড
৩৫০/৩ (৪৪ ওভার)
কেন উইলিয়ামসন ৯০ (৭০)
বেন স্টোকস ২/৭৩ (১০ ওভার)
ইয়ন মর্গ্যান ১১৩ (৮২)
ম্যাট হেনরি ২/৭৭ (১০ ওভার)
ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে বিজয়ী
ট্রেন্ট ব্রিজ, নটিংহাম
আম্পায়ার: রব বেইলি (ইংল্যান্ড) ও স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ইয়ন মর্গ্যান (ইংল্যান্ড)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ইংল্যান্ড তাদের ওডিআই ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জিতে।[২১]
  • জো রুটইয়ন মর্গ্যান নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওডিআইয়ে সর্বোচ্চ ১৯৮ রানের জুটি গড়েন।[২২]
  • স্টিভ ডেভিস আম্পায়ার জীবন থেকে অবসর নেয়ার পূর্বে সর্বশেষ খেলা পরিচালনা করেন।[২১]

৫ম ওডিআই[সম্পাদনা]

২০ জুন, ২০১৫
১০:৩০
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
২৮৩/৯ (৫০ ওভার)
বনাম
 ইংল্যান্ড
১৯২/৭ (২৫ ওভার)
মার্টিন গুপ্টিল ৬৭ (৭৩)
বেন স্টোকস ৩/৫২ (১০ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে ইংল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৬ ওভারে ১৯২ ধার্য্য করা হয়।
  • নিউজিল্যান্ডের পক্ষে অ্যান্ড্রু ম্যাথিয়েসনের ওডিআই অভিষেক ঘটে।

টি২০আই সিরিজ[সম্পাদনা]

একমাত্র টি২০আই[সম্পাদনা]

২৩ জুন, ২০১৫
১৮:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৯১/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 নিউজিল্যান্ড
১৩৫ (১৬.২ ওভার)
জো রুট ৬৮ (৪৬)
মিচেল স্যান্টনার ২/২৮ (৪ ওভার)
কেন উইলিয়ামসন ৫৭ (৩৭)
ডেভিড উইলি ৩/২২ (২.২ ওভার)
ইংল্যান্ড ৫৬ রানে বিজয়ী
ওল্ড ট্রাফোর্ড, ম্যানচেস্টার
আম্পায়ার: রব বেইলি (ইংল্যান্ড) ও টিম রবিনসন (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জো রুট (ইংল্যান্ড)

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/743951.html
  2. "New Zealand tour of England 2014/15"ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৪ 
  3. "Lyth, Wood in squad for New Zealand Tests"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ১৪ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৫ 
  4. "New Zealand Test Squad"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ৪ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৫ 
  5. "James Anderson, Stuart Broad left out of ODI squad"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ২ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৫ 
  6. "New Zealand One-Day Squad"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ৪ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৫ 
  7. "Five uncapped players in England T20 squad"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ১৮ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৫ 
  8. "New Zealand Twenty20 Squad"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ৪ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৫ 
  9. "Adam Milne ruled out of one-day series"ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫ 
  10. "England Squad - 2nd Test"ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১৫ 
  11. "New Zealand bowl against England in 1st Test"। Business Insider। ২১ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৫ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  12. "England beat New Zealand by 124 runs in thrilling first Test at Lord's"। BBC Sport। ২৮ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৫ 
  13. "James Anderson: England bowler takes 400th Test wicket"। BBC Sport (British Broadcasting Corporation)। ২৯ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৫ 
  14. Shemilt, Stephan (৩০ মে ২০১৫)। "Alastair Cook: Captain becomes England's leading Test run scorer"। BBC Sport (British Broadcasting Corporation)। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৫ 
  15. "Alastair Cook scores 9,000 Test runs; becomes first English player to do so"। Cricket Country। ২ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৫ 
  16. "England v New Zealand: Second Test, Headingley, day five"। BBC Sport (British Broadcasting Corporation)। ২ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৫ 
  17. "Adam Lyth century puts England on top before collapse gives New Zealand hope"The Guardian। Guardian News and Media। ৩০ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৫ 
  18. Shemilt, Stephan (৯ জুন ২০১৫)। "England hit record 408-9 to thrash New Zealand in ODI"। BBC Sport (British Broadcasting Corporation)। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১৫ 
  19. Dawkes, Phil (১২ জুন ২০১৫)। "Bold England lose rain-affected ODI thriller to New Zealand"। BBC Sport (British Broadcasting Corporation)। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৫ 
  20. "Record third-wicket stand for NZ"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ১৪ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৫ 
  21. Shemilt, Stephen (১৭ জুন ২০১৫)। "England v New Zealand: Root & Morgan lead record run chase"। BBC Sport (British Broadcasting Corporation)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৫ 
  22. "Morgan's streak and record chases"। ESPN Cricinfo। ১৭ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট সিরিজ