চিত্তরঞ্জন দাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
৬৩ নং লাইন: | ৬৩ নং লাইন: | ||
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন == |
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন == |
||
চিত্তরঞ্জন দাশ [[কলকাতা]]র এক উচ্চ মধ্যবিত্ত বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে ১৮৭০ সালের ৫ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="bp"/> তার পিতা ভুবন মোহন দাশ [[কলকাতা হাইকোর্ট|কলকাতা হাইকোর্টের]] সলিসিটার ছিলেন। |
চিত্তরঞ্জন দাশ [[কলকাতা]]র এক উচ্চ মধ্যবিত্ত বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে ১৮৭০ সালের ৫ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="bp"/> তার পিতা ভুবন মোহন দাশ [[কলকাতা হাইকোর্ট|কলকাতা হাইকোর্টের]] সলিসিটার ছিলেন। তার পৈতৃক বাড়ি বিক্রমপুরের (বর্তমান মুন্সীগঞ্জ ) টঙ্গীবাড়ি উপজেলার তেলিরবাগ গ্রাম । ভুবনমোহন দাস জীবিকার তাগিদে তিনি কলকাতায় বসবাস করতেন । |
||
== কর্মজীবন == |
== কর্মজীবন == |
১৫:০৯, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১৬ জুন ১৯২৫ | (বয়স ৫৪)
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারতীয় |
শিক্ষা | বি.এ |
মাতৃশিক্ষায়তন | প্রেসিডেন্সী কলেজ |
পেশা | আইনজীবী, রাজনীতিবিদ |
পরিচিতির কারণ | ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান ব্যক্তিত্ব |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | মালঞ্চ, সাগরসঙ্গীত, অন্তর্যামী, ডালিম |
উপাধি | দেশবন্ধু |
রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস |
দাম্পত্য সঙ্গী | বাসন্তী দেবী |
পিতা-মাতা | ভুবনমোহন দাশ নিস্তারিণী দেবী |
দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ (৫ নভেম্বর ১৮৭০ - ১৬ জুন ১৯২৫) হলেন একজন বাঙালি আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, স্বাধীনতা সংগ্রামী, কবি ও লেখক। তিনি স্বরাজ্য পার্টি-র প্রতিষ্ঠাতা। তার সময়ের অন্যতম বৃহৎ অঙ্কের আয় অর্জনকারী উকিল হওয়া সত্ত্বেও তিনি তার সম্পদ অকাতরে সাহায্যপ্রার্থীদের কাছে বিলিয়ে দিয়ে বাংলার ইতিহাসে দানবীর হিসাবে সুপরিচিত হয়ে আছেন। তিনি "দেশবন্ধু" নামেতে জগৎ বিখ্যাত হয়ে আছেন।
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
চিত্তরঞ্জন দাশ কলকাতার এক উচ্চ মধ্যবিত্ত বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে ১৮৭০ সালের ৫ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।[১] তার পিতা ভুবন মোহন দাশ কলকাতা হাইকোর্টের সলিসিটার ছিলেন। তার পৈতৃক বাড়ি বিক্রমপুরের (বর্তমান মুন্সীগঞ্জ ) টঙ্গীবাড়ি উপজেলার তেলিরবাগ গ্রাম । ভুবনমোহন দাস জীবিকার তাগিদে তিনি কলকাতায় বসবাস করতেন ।
কর্মজীবন
১৮৯৪ সালে কলকাতা হাইকোর্টে ব্যারিস্টার হিসেবে নিজের নাম তালিকাভুক্ত করেন। ১৯০৮ সালে অরবিন্দ ঘোষের বিচার তাকে পেশাগত মঞ্চের সম্মুখ সারিতে নিয়ে আসে। তিনি এত সুনিপুণ দক্ষতায় মামলাটিতে বিবাদী পক্ষ সমর্থন করেন যে অরবিন্দকে শেষ পর্যন্ত বেকসুর খালাস দেয়া হয়। তিনি ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলায় (১৯১০-১১) বিবাদী পক্ষের কৌশলী ছিলেন। তিনি দেওয়ানী ও ফৌজদারী উভয় আইনেই দক্ষ ছিলেন।তিনি ব্যাঙ্গল প্যাক্ট এর প্রবক্তা।
বিখ্যাত শিষ্য
চিত্তরঞ্জন দাস বাংলার বহু রাজনৈতিক নেতার রাজনৈতিক গুরু। তাদের মধ্যে সুভাষচন্দ্র বসু[২],হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী,বিধানচন্দ্র রায়,শরৎচন্দ্র বসু,জ্যোতিন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত উল্লেখযোগ্য।
মৃত্যু
১৯২৫ সালের ১৬ই জুন চিত্তরঞ্জন দাশ মৃত্যুবরণ করেন। উদার মতবাদ ও দেশের প্রতি দরদের কারণে তিনি হিন্দু মুসলমান সকলের শ্রদ্ধা ও ভালবাসা অর্জন করেন এবং তার এই উদার মতবাদের জন্য জনগণ তাকে দেশবন্ধু খেতাবে ভূষিত করেন।
তার মৃত্যুর খবরে শোকার্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার সম্বন্ধে বলেনঃ
এনেছিলে সাথে করে মৃত্যুহীন প্রাণ।
মরণে তাহাই তুমি করে গেলে দান।।
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর, সম্পাদকগণ (২০১২)। "দাশ, চিত্তরঞ্জন"। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ http://employmentnews.gov.in/newemp/MoreContentNew.aspx?n=SpecialContent&k=23#:~:text=Initially%2C%20Subhas%20Chandra%20Bose%20worked,Das%20as%20his%20political%20guru.