মান্দা উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
৪৮ নং লাইন: | ৪৮ নং লাইন: | ||
[[কুসুম্বা মসজিদ]] |
[[কুসুম্বা মসজিদ]] |
||
*[[রঘুনাথ মন্দির, |
*[[রঘুনাথ মন্দির, ঠাকুরমান্দা]] |
||
মান্দা,নওগাঁ। |
মান্দা,নওগাঁ। |
||
১২:৩৮, ২৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মান্দা উপজেলা | |
---|---|
স্থানাঙ্ক: ২৪°৪৪′২৪″ উত্তর ৮৮°৪৩′১২″ পূর্ব / ২৪.৭৪০০০° উত্তর ৮৮.৭২০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | নওগাঁ জেলা |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৬৪ ৪৭ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
মান্দা বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান
মান্দা উপজেলার উত্তরে মহাদেবপুর উপজেলা, দক্ষিনে রাজশাহী জেলার বাগমারা উপজেলা ও মোহনপুর উপজেলা পূর্বে নওগাঁ সদর এবং পশ্চিমে নিয়ামতপুর উপজেলা অবস্থিত।
প্রশাসনিক এলাকা
মান্দা উপজেলায় মোট ১৪ টি ইউনিয়ন ,২৯৯ টি মৌজা ও ২৮৬ টি গ্রাম রয়েছে ইউনিয়ন গুলো হলঃ ১ভারসো ২ভালাইন ৩পারানপুর ৪মান্দা ৫গনেশপুর ৬ মইনোম ৭ প্রাসাদপুর ৮ কুশুম্বা ৯ নুরুল্লাবাদ ১০ কালিকাপুর ১১ তেতুলিয়া ১২ কাশোপারা ১৩ কশব ১৪ বিষ্ণুপুর
ইতিহাস
জনসংখ্যার উপাত্ত
শিক্ষা
অর্থনীতি
উপজেলার ঐতিহ্য
মান্দা,নওগাঁ।
রাম,লক্ষণ, সীতা ও হনুমাণের বিগ্রহ উপবিষ্ট এ মন্দিরে।
কৃতী ব্যক্তিত্ব
ব্যাক্তিগত জীবন :১৬ ফেব্রয়ারি ১৯৪১, নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার কালিকাপুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন।পিতা হযরতুল্যা প্রামাণিক, মাতা তুলা বেগম। ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক পিতা-মাতার কনিষ্ঠ সন্তান। কিন্তু দুঃখের বিষয় দেড় বছর বয়সে তিনি পিতাকে হারান। এরপর ১৯৪৮ সালে চক কালিকাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু। ১৯৫৮ সালে ম্যাট্রিকুলেশন, ১৯৬১ সালে ইন্টারমিডিয়েট এবং ১৯৬৫ সালে নওগাঁ ডিগ্রী কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন।
রাজনৈতিক জীবন :ডিগ্রী অধ্যয়নকালীন তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগে সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করেন এবং ১৯৬৩-৬৪ সালে কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হন। তিনি নওগাঁ মহুকুমা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের ১০ মার্চ হতে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত মান্দা থানা মুক্তিযুদ্ধ সংগ্রাম পরিষদ এর সভাপতি, নওগাঁ মহুকুমা সংগ্রাম পরিষদের উপদেষ্টা, পশ্চিমবঙ্গের মালদহে ৭নং সেক্টর জোনাল কাউন্সিলরের সদস্য, ১৯৮৬ হতে অদ্যাবধি পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাব সদস্য।তিনি ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন। ১৯৭৩ সালে ১ম, ১৯৭৯ সালে ২য়,১৯৮৬ সালে ৩য়,২০০৮ সালে ৯ম এবং সর্বশেষ ২০১৪ সালে ১০ম জাতীয় সংসদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ ছাড়া ১৯৮৯ সালে মান্দা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। টিআইবি কর্তৃক পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে ৩য় সংসদে তিনি শ্রেষ্ঠ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।২০১৪ সালে ১০ম সংসদে সাংসদ হয়ে তিনি মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ে। স্বাধীনতা সংগ্রমে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরষ্কার 'স্বাধীনতা পদক'-২০১৬ লাভ করেন।
নদনদী
মান্দা উপজেলার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে দুটি নদী- আত্রাই ও শিব। শিব আত্রাইয়ের একটি শাখানদী। শিব নদী চককেশব বালুবাজার গ্রামের হাজীপাড়ার ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |