সেনেগালে ইসলাম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

সেনেগালে ইসলাম প্রধান ও রাষ্ট্রীয় ধর্ম। ২০১৭ সালে পিউ রিসার্চ সেন্টার ও দেশটির সরকারি হিসাব মতে, সেনেগালের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯৭% ইসলামের অনুসারী। প্রায় ১১ শতক থেকে সেনেগালে ইসলামের উপস্থিতি রয়েছে। ১০৪০ সালে তকরুর রাজবংশীয় রাজা ওয়ার জাবিরের ইসলাম গ্রহণের সাথে সাথে এই এলাকায় ইসলামের প্রভাব শুরু হয়। সেনেগালে সুফি ইসলামের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। দেশটিতে প্রচলিত প্রধান সুফী তরিকাগুলি হল তিজানিয়া, মুরিদিয়া ও কাদেরিয়া। দেশটিতে শিয়াআহমদিয়া জামাতের কিছু সংখ্যক অনুসারী রয়েছে।[১][২][৩]

সেনেগালে ইসলাম
মোট জনসংখ্যা
১৭,৪২১, ১৯১ (৯৭%)
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল
গোটা দেশ
ধর্ম
সুন্নি ইসলাম, সুফিবাদ
ভাষা
ফরাসি, আরবি, ইংলিশ, আঞ্চলিক ভাষাসমুহ

দেশটিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামের ব্যাপক পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়। দেশটির কালচার সংস্কৃতিতেও ইসলামের ব্যাপক প্রভাব লক্ষ করা যায়। সেনেগালের স্বাধীনতা দিবস পালিত হয় পবিত্র কুরআন খতমের মাধ্যমে।[৪]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

সেনেগালের এনদারে অবস্থিত একটি মসজিদ।

প্রায় এক সহস্রাব্দ ধরে সেনেগালে ইসলামের সরব উপস্থিতি রয়েছে। ১০৪০ সালে তকরুর রাজা ওয়ার জাবির ইসলাম গ্রহণ করার সাথে সাথে এই এলাকায় ইসলামের প্রভাব শুরু হয়।[৫][৬] তখন তিনি তার রাজ্য ও প্রজাদের মাঝে ইসলাম প্রচারের ব্যাপক চেষ্টা করে।[৫] তবে তার পার্শ্ববর্তী জোলোফ সাম্রাজ্য নিজেদের ঐতিহ্যবাহী ধর্মের পক্ষে ইসলামের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী হয়ে ওঠে।[৬]

ইসলামের প্রসার[সম্পাদনা]

১৭ ও ১৮ শতকে ইসলাম গোটা সেনেগাল অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে এবং তখন ইসলাম অভিজাত ও বণিক শ্রেণীর ধর্মে পরিণত হয়। [৫] ১৭৭৬ সালে পশ্চিম আফ্রিকা জুড়ে অন্যান্য ইসলামি আন্দোলন দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তুকুল মুসলিমরা ডেনিয়াঙ্ক রাজবংশকে উৎখাত করে একটি অভিজাত ইসলামি রাষ্ট্র গঠন করে। তারা পার্শ্ববর্তী ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় রাষ্ট্রগুলিকে নিয়ে একটি ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সামরিক লড়াই শুরু করে। তবে ঐতিহ্যবাহী সের ধর্মাবলম্বী রাজ্যগুলিকে সংযোজন করার সময় এই সম্প্রসারণ সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়।[৬] পশ্চিম সুদান থেকেও কাদেরিয়া সুফি তরিকার একটি আন্দোলন তখন সেনেগালের গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে এবং সেনেগালে তারা একটি বড় সংখ্যার অনুসারী অর্জন করে।[৭]

ফরাসি উপনিবেশবাদ এবং ইসলাম[সম্পাদনা]

১৮ শতকে ফরাসিরা সেনেগালে উপনিবেশ স্থাপন শুরু করে। তখন সেনেগালের মুসলমানরা ফরাসি উপনিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে সেনেগালিরা সুফিবাদের অধীনে ঔপনিবেশিকতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়া শুরু করে এবং ইসলাম হয়ে ওঠে ফরাসিদের বিরুদ্ধে আফ্রিকীয় প্রতিরোধের এক সমাবেশস্থল। [৬] আলহাজ উমর টাল প্রথম পশ্চিম আফ্রিকায় সুফিবাদের তিজানি তরিকার মাধ্যমে একটি শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। এর আগে তিনি মক্কায় হজ পালন করার সময় তিজানিয়া তরিকায় দীক্ষিত হন।[৬] সেনেগালে একটি ইসলামি সাম্রাজ্য তৈরির প্রয়াসে টালকে মুসলিম যোদ্ধাদের সবচেয়ে বিশিষ্ট ধর্মগুরু হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।[৬] [৫][৬]

পরবর্তীতে মুরিদিয়া তরিকার মুসলিমরা সেনেগালের হয়ে প্রতিরোধের একই ভূমিকা পালন করে।[৭] তখন ফরাসিরা হুমকি অনুভব করে এবং এই আন্দোলনের নেতাদের লক্ষ্য করে গ্রেফতার করা শুরু করে।[৭] তবে ফরাসিদের এই অবিচার তাদরে জনপ্রিয়তা ও নেতার প্রতি তাদের চরম শ্রদ্ধাকে আরো বাড়িয়ে তোলে।[৭] আজ অবধি ফরাসি আধিপত্যবাদ বিরোধী নেতা চেখ বাম্বা সেনেগালে প্রতিরোধের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসাবে সম্মানিত হন। তবে সুফিদের বিপরীতে কিছু মুসলিম ফরাসিদের সহযোগিতা করে ; এমনকি তারা ফরাসি সরকারের ক্ষমতার পদ লাভ করে।[৬] মুসলিম প্রতিরোধ আন্দোলনগুলি ফরাসি কর্তৃপক্ষকে তাদের সহযোগিতায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় এবং তাদের কার্যক্রমকে ভণ্ডামি বলে অভিহিত করে।[৮]

সংস্কারবাদী আন্দোলনগুলির মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত আন্দোলন ছিল ইউনিয়ন কালচারেল মুসুলমানে, যা ১৯৫৩ সালে একদল ধর্মীয় পণ্ডিতের নেতৃত্ব চেখ বাম্বা প্রতিষ্ঠা করেন।[৫] তাদের মধ্যে অনেকে ধর্মীয় পণ্ডিত মিশরের কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছিলেন।[৮] সংস্কারবাদীরা সেনেগালে ইসলামি সংস্কৃতির বিরুদ্ধে ফরাসি ঔপনিবেশিক দমন-পীড়নের জবাব দেন। এমব্যাকে বলেন, ফরাসি প্রশাসনের চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল সেনেগালিদের মনের উপর আধিপত্য বিস্তার করে গোটা জাতি দখল করা। কিন্তু তারা ইসলামকে তাদের মাঝে দাঁড়িয়ে রেখেছিল।[৭] এরপর ফরাসিরা কোরআনের স্কুল প্রতিষ্ঠা সীমিত করে, পাবলিক স্কুলে ইসলামি পাঠ্যক্রমের পরিবর্তে সেক্যুলার পাঠ্যক্রম তৈরি করে। ইসলামি বিষয়ের উপর লিখিত বই সীমিত করে দেয় এবং সেনেগালমধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে বন্ধন ছিন্ন করে যোগাযোগ সীমিত করে দেয়। মক্কায় হজ যাত্রা সীমিত করে দেয় এবং মুসলিম পণ্ডিতদের ধরে ধরে গ্রেফতার এবং হত্যা করা শুরু করে।[৭]

সুফি ইসলাম[সম্পাদনা]

সুফি তরিকা[সম্পাদনা]

সেনেগালের প্রায় ৯৫% মুসলমান সুফি তরিকার সাথে সম্পৃক্ত, যা বিশ্বের যেকোনো মুসলিম দেশের তুলনায় অনেক বেশি।[৯] দুটি বৃহত্তম তরিকা হল তিজানিয়া ও মুরিদিয়া। তবে কাদিরিয়া তরিকাও সেনেগালের কিছু অংশে প্রতিনিধিত্ব করে। একটি তরিকা তৈরির পেছনে এর প্রতিষ্ঠাতার প্রায়শই সমস্ত মুসলমানদের একত্র করার লক্ষ্য থাকে। কিন্তু বাস্তবে যারা তরিকার মধ্যে থাকে, তারা প্রায়ই অন্যদের উপর নিজেদের তরিকার শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের উপর জোর দেয়। [৭] মসজিদগুলিও নির্দিষ্ট তরিকার আদলে তৈরি করা হয়। তবে ব্যক্তিরা তাদের পছন্দের মসজিদে যোগদান করতে স্বাধীনতা ভোগ করে।[৭] কাদিরিয়া সেনেগালে প্রচলিত সবচেয়ে ছোট ও প্রাচীনতম তরিকা। ১৮ ও ১৯ শতকের দিকে মৌরিতানিয়ানাইজার থেকে আসা মুসলিম দাঈরা এই তরিকা প্রবর্তন করেন। [৬]

সেনেগালি সুফিরা অন্য যেকোনো তরিকার তুলনায় তিজানিয়া তরিকার সাথে অধিক পরিচিত। এ তরিকা আলহাজ উমর তা'ল সেনেগালে নিয়ে আসেন। তিনি সে অঞ্চলে একটি ইসলামী সাম্রাজ্য তৈরি করা এবং সমস্ত মুসলমানকে সংগঠিত করার চেষ্টা করেছিলেন। [৬][৭] যদিও জীবদ্দশায় তিনি তা করতে অনেকাংশে ব্যর্থ হন; তবে তারপর থেকে তরিকাটি গোটা অঞ্চলে ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়।[৭] তিজানিরা কুরআনি শিক্ষার উপর জোর দেয় এবং তারা মেয়েদের জন্যও আলাদা স্কুল তৈরি করেছে।[৬]

সেনেগালে সুফি তরিকার মধ্যে মুরিদিয়া তরিকা সবচে বেশি সংগঠিত ও প্রভাবশালী।[৭] এই তরিকা আহমাদ বাম্বা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি ফরাসী ঔপনিবেশিক শক্তিকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেন এবং তার এই অবস্থান অনেক রাজনৈতিক নেতাকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়, যারা ফরাসিদের দখলের কারণে নিজেদের অবস্থান হারিয়েছিল। [৭] প্রতি বছর হাজার হাজার সেনেগালি শেখ বাম্বাকে সম্মান জানাতে মুরিদিয়ার অনুসারীদের আয়োজিত একটি ধর্মীয় জনসভায় যোগদান করে।[১০] সেনেগালে লায়েন একটি ছোট কিন্তু ক্রমবর্ধমান সুফি তরিকা। তারা বৃহত্তর মুসলিম জনসংখ্যার কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করতে পারেনি। কারণ তাদের বেশ কিছু বিশ্বাস ইসলামি চেতনার বিরোধী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন : তাদের প্রতিষ্ঠাতা দাবি করে, যে তিনি একজন নবী ছিলেন। [৭]

সেনেগালের কাওলাকের একটি মসজিদ।

কার্যক্রম[সম্পাদনা]

সেনেগালের সুফি তরিকাগুলি বিস্তৃত শ্রেণিবিন্যাসে সংগঠিত। তরিকার সবচেয়ে শক্তিশালী নেতা হলেন খলিফা বা জেনারেল। মূলত ঔপনিবেশিক ফরাসিরা তরিকার খলিফাদের সামরিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য তাদের জেনারেল বলে সম্বোধন করত। তরিকার প্রতিষ্ঠাতা হলেন এর প্রথম খলিফা এবং তার অবস্থান উত্তরাধিকারীরা তার উত্তরাধিকারসূত্রে পায়। খলিফার নিচে হল শায়খ বা মুরাবিত, যারা খলিফা ও মুরিদদের মাঝে মধ্যস্থতাকারী হিসাবে কাজ করে এবং তাদের মুরীদদের সর্বদা নির্দেশনা প্রদান করে। [৭]

মুরাবিতরা সাধারাণত তাদের মুরিদ বা তালেবদের আর্থিক সাহায্যের উপর নির্ভর করে। এর পরিবর্তে মুরাবিতরা তাদের মুরিদদের বিভিন্ন কাজে সহায়তা করে। যেমন : তাদের বিবাহের ব্যবস্থা করা বা বিরোধ মীমাংসা করে দেওয়া। [৭]ঐতিহ্যগতভাবে পিতামাতারা প্রায়শ তাদের সন্তানদের তাদের মুরাবিতদের কাছে তালিব হওয়ার উদ্দেশ্যে পাঠান।[১১] তরিকার সদস্যরা নিজেদোর সম্প্রদায়ের মধ্যে ছোট ছোট সমিতি বা দায়েরা তৈরি করে। এই দলগুলি অনানুষ্ঠানিকভাবে ধর্মীয় গান গাওয়া, প্রার্থনা করা এবং তাদের তরিকার ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করতে মিলিত হয়। এছাড়া তারা বিভিন্ন ধর্মীয় কর্মকান্ডেরও আয়োজন করে। এই সমিতি ও দায়েরাগুলি দূরত্বের কারণে বিচ্ছিন্ন হওয়া সত্ত্বেও মুরাবিত ও তার অনুসারীদের মধ্যে সংযোগ পুনরুজ্জীবিত করে। [১২]

নারী ও তরিকা[সম্পাদনা]

সেনেগালি মহিলারাও সুফি তরিকায় সক্রিয়। তারা প্রায়ই দায়েরার মধ্যে সংগঠিত এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মহিলারা জনসাধারণের ভূমিকা পালন করে সমাজে স্বেচ্ছাসেবক কাজ করেন বা রেডিও ও টেলিভিশনে দায়েরার কার্যক্রম প্রচার করেন। [১৩] যদিও বিরল তবে মহিলারা তরিকার মধ্যে আধ্যাত্মিক নেতা বা মুরাবিত হতে পারেন। মুরিদিয়া তরিকার একজন মহিলা মুরাবিত ছিলেন। তিনি তার পিতার অবস্থান উত্তরাধিকারসূত্রে পান। কাদেরিয়া তরিকার মহিলারাও মুরাবিতের মর্যাদা অর্জন করেছেন। [১৩] সেনেগালে ইতিমধ্যে মামে মাদিওর বয়ে নামে একজন মহিলা মুসলিম প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন।

শিয়া ইসলাম[সম্পাদনা]

শিয়া ইসলাম সেনেগালের লেবাননী সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় বিশ্বাস। এটি সেনেগালে এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে প্রতিষ্ঠিত। ওলোফ ও ফুলা জাতিগোষ্ঠীসহ স্থানীয় কিছু সেনেগালিও তা পালন করে। ১৯৭০ এর দশক থেকে, বিশেষ করে ২০০০ এর দশকের গোড়ার দিকে মোজদাহির সম্প্রদায় ও তাদের নেতা শেরিফ মোহাম্মদ আলী আইদারার আগমনের সাথে সাথে স্থানীয় শিয়া সেনেগালিদের সংখ্যা শহর ও গ্রামীণ উভয় ক্ষেত্রেই ক্রমশ বৃদ্ধি পায় বলে রিপোর্ট করা হয়।[১৪] মোজদাহিররা বিভিন্ন গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে সেনেগালের শিয়া মুসলমানদের মধ্যে শহুরে-গ্রামীণ বিভাজন দূর করতে সাহায্য করে এবং দেশে শিয়া মুসলমানদের সংখ্যা বাড়াতেও তারা সাহায্য করেছে। [১৫]

জনপ্রিয় সংস্কৃতি[সম্পাদনা]

সেনেগালের আধুনিক সংস্কৃতিতে সুফিবাদের প্রভাব স্পষ্ট। প্রায় প্রতিটি সেনেগালি গায়কের একটি করে গান রয়েছে, যা সুফি ইতিহাসের বিষয়বস্তুকে অন্তর্ভুক্ত করে। বিশেষ করে সম্মানিত সুফি নেতাদের প্রশংসা করে গাওয়া গান।[১৬] বাবা মাল ও ইউসু এন'ডুরের মতো আন্তর্জাতিক তারকারাও তাদের কাজে সুফি থিমগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। ইউসুফ এনডুরের একটি সম্পূর্ণ অ্যালবাম মিশরীয় সুফিবাদের সাথে সম্পর্কিত। এন'ডোর অ্যালবামটিকে তার নিজের ব্যক্তিগত বিশ্বাসের অন্বেষণ হিসাবে বর্ণনা করেন। [১৭]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Shi'a in Senegal: Iran's Growing Reach into Africa"। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  2. "Shi'as in Africa"। ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  3. "The World's Muslims: Unity and Diversity" (পিডিএফ)। Pew Forum on Religious & Public life। আগস্ট ৯, ২০১২। অক্টোবর ২৪, ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৪, ২০১২ 
  4. "সেনেগালের স্বাধীনতা দিবস পালিত হয় কোরআন খতমের মাধ্যমে"banglanews24.com। ২০১৬-১২-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-২৩ 
  5. Encyclopaedia of Islam, Second Edition  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "brillonline" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  6. Cellar, Sheldon (১৯৯৫)। Senegal: An African Nation Between Islam and the West (2 সংস্করণ)। Westview Press, Inc.।  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "Cellar" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  7. Mbacke, Khadim; Trans. by Eric Ross (২০০৫)। Sufism and Religious Brotherhoods in Senegal। Marcus Wiener Publishers।  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "Mbacke" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  8. Loimeier, Roman (১৯৯৯)। Islamic Mysticism Contested (29 সংস্করণ)। Brill। পৃষ্ঠা 341। 
  9. "The World's Muslims: Unity and Diversity"। The Pew Forum: On Religion and Public Life। ৯ আগস্ট ২০১২। মার্চ ১০, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২, ২০১৩ 
  10. "Tolerance and Tension Islam and Christianity in Sub-Saharan Africa"। মে ২, ২০১৩। আগস্ট ২৮, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  11. Perry, Donna L. (২০০৪)। "Muslim Child Disciples, Global Civil Society, and Children's Rights in Senegal: The Discourses of Strategic Structuralism": 47–86। ডিওআই:10.1353/anq.2004.0010 
  12. Dilley, Roy M. (২০১১)। "Daaira, devotional acts, and the transformation of space in Senegal, West Africa": 185। ডিওআই:10.5771/0257-9774-2011-1-185 
  13. Bop, Codou (ডিসেম্বর ২০০৫)। "Roles and the Position of Women in Sufi Brotherhoods in Senegal": 1099। ডিওআই:10.1093/jaarel/lfi116  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "Bop" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  14. Leichtman, Mara A. (2016). Interview on book with ISLAMiCommentary, a Public Scholarship Forum Managed by the Duke Islamic Studies Center. Transcultural Islam Research Network.
  15. Leichtman, Mara A. (2017). The NGO-ization of Shi'i Islam in Senegal: Bridging the Urban-Rural Divide. ECAS7: 7th European Conference on African Studies. Basel, 29 June - 1 July 2017.
  16. McLaughlin, Fiona (২০০০)। "'In the name of God I will sing again, Mawdo Malik the Good': Popular Music and the Senegalese Sufi Tariqas": 191–207। জেস্টোর 1581800ডিওআই:10.2307/1581800 
  17. Oullette, Dan (২০০৪)। "Youssou N'Dour: Sincere Faith"। 11: 30।