মিয়ানমারে ইসলাম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
১৯৬২ সাল থেকে শুরু হওয়া রোহিঙ্গা নির্যাতনের ফলে লাখ লাখ মুসলমান মিয়ানমার ত্যাগ করে পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে পালিয়ে গেছেন। বিশেষ করে পার্শ্ববর্তী মুসলিম দেশ বাংলাদেশে প্রায় ৬,৫৫,০০০ থেকে ৭,০০,০০০ জন রোহিঙ্গা শরণার্থী হিসেবে আছেন। আরও দেখুন......

মিয়ানমারে ইসলাম বৌদ্ধখ্রিস্টধর্মের পরে তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম। ২০২১ সালের পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্যমতে, মিয়ানমারের মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ২৩,৯১,৭৬৭ জন, যা মোট জনসংখ্যার ৪.৩% গঠন করে।[১][২] দেশটির অধিকাংশ মুসলিম মূলত নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। ১৯৬২ সাল থেকে শুরু হওয়া রোহিঙ্গা নির্যাতনের ফলে লাখ লাখ মুসলমান মিয়ানমার ত্যাগ করে পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে পালিয়ে গেছেন। বিশেষ করে পার্শ্ববর্তী মুসলিম দেশ বাংলাদেশে প্রায় ৬,৫৫,০০০ থেকে ৭,০০,০০০ জন রোহিঙ্গা শরণার্থী হিসেবে আছেন।[৩]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Burma"The World Factbook (ইংরেজি ভাষায়)। Central Intelligence Agency। ২০২২-১০-২৭। 
  2. "Wayback Machine" (পিডিএফ)web.archive.org। ২০১৮-০৩-২৯। ২০১৮-০৩-২৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১০ 
  3. "Bangladesh: Humanitarian Situation Report No. 16 (Rohingya Influx), 24 December 2017 - Bangladesh | ReliefWeb"reliefweb.int (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১০