বানারীপাড়া উপজেলা

স্থানাঙ্ক: ২২°৪৬′৪৭″ উত্তর ৯০°৯′৫১″ পূর্ব / ২২.৭৭৯৭২° উত্তর ৯০.১৬৪১৭° পূর্ব / 22.77972; 90.16417
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বানারীপাড়া
উপজেলা
মানচিত্রে বানারীপাড়া উপজেলা
মানচিত্রে বানারীপাড়া উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২২°৪৬′৪৭″ উত্তর ৯০°৯′৫১″ পূর্ব / ২২.৭৭৯৭২° উত্তর ৯০.১৬৪১৭° পূর্ব / 22.77972; 90.16417 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগবরিশাল বিভাগ
জেলাবরিশাল জেলা
আয়তন
 • মোট১৩৪.৩১ বর্গকিমি (৫১.৮৬ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট১,৪৮,১৮৮
 • জনঘনত্ব১,১০০/বর্গকিমি (২,৯০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৬৭.২%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
১০ ০৬ ১০
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

বানারীপাড়া বাংলাদেশের বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা যা ৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এটি বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত ১০টি উপজেলার একটি। বানারীপাড়ার উত্তরে উজিরপুর উপজেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলা, পূর্বে উজিরপুর উপজেলাঝালকাঠি সদর উপজেলা, পশ্চিমে পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলানেছারাবাদ উপজেলা। বানারীপাড়ার মধ্য দিয়ে সন্ধ্যা নদী প্রবাহিত হয়েছে।

ব্রিটিশ শাসনামলে প্রশাসন বানারীপাড়া থানা গঠিত হয় ১৯১৩ সালে এবং স্বাধীনতার পর ১৯৮৩ সালে থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়।[১] বানারীপাড়া ও উজিরপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনটি জাতীয় সংসদে বরিশাল-২ নং আসন হিসেবে চিহ্নিত। এটি বরিশাল জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ১২০নং আসন।[২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

সম্রাট আকবরের আমলে মোগল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করদ মিত্র রাজ্য হিসেবে চন্দ্রদ্বীপ রাজা কন্দর্পনারায়ণ শাসন করতেন। চন্দ্রদ্বীপের পশ্চিমে বৃহৎ এক অঞ্চল এমনিতে পড়ে ছিল। দিল্লির সম্রাটপুত্র শাহজাদা সেলিম বিদ্রোহ করে এ অঞ্চলে পালিয়ে আসেন সঙ্গীসাথী নিয়ে। অনাবাদি এ অঞ্চলের নাম তিনি রাখেন সেলিমাবাদ। এ অঞ্চলের অধিকাংশ অংশ এর পূর্বে সুগন্ধা নদীর মধ্যে ছিল, ধীরে ধীরে তা জেগে ওঠে। সুগন্ধা নদীর বুকে জেগে ওঠা এ জনপদকে ‘সোন্ধার কূল’ নামে অভিহিত করা হয়। সোন্ধারকূলের সেই নদীই বানারীপাড়ার বুক চিরে প্রবাহিত হওয়া সন্ধ্যা নদী। ১৭০০ খ্রিস্টাব্দের গোড়ার দিকে জানকী বল্লভ রায় চৌধুরী মুর্শিদাবাদের নবাবদের থেকে জমিদারী লাভ করেন। এরপর তিনি বানারীপাড়া এসে বসতি স্থাপন করেন।[৩] ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি এবং জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হওয়ার পর এ জমিদারগণ ভারতে চলে যান।

বানারীপাড়া উপজেলা আয়তনের দিক দিয়ে বরিশালের মধ্যে সবচেয়ে ছোট। এই উপজেলার নামকরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন মত রয়েছে।

এখানে এক সময় বনিক সম্প্রদাইয়ের বানিয়াতী ব্যবসা ছিল। তারা এখানে বসবাস করতেন। বানীয়া শব্দ থেকে বানারীপাড়া শব্দটির প্রচলন হতে পারে। এছাড়া "বান" এবং "অরি" শব্দের সমন্বয়ে বানারীপাড়া নামকরণ হয়েছে বলে তথ্য প্রমাণ রয়েছে।[৪] ব্রিটিশ শাসনামলে প্রশাসন বানারীপাড়া থানা গঠিত হয় ১৯১৩ সালে এবং স্বাধীনতার পর ১৯৮৩ সালে থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধের সময় এই উপজেলার গাভায় ব্যাপক গণহত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও নির্যাতন পরিচালিত হয়।[৫] এ উপজেলার গাভা গ্রামে পাকবাহিনী প্রায় ২১২ জনকে হত্যা করে।[৬] বিশেষ করে দক্ষিণ গাভা নরের কাঠী বধ্যভূমিতে হত্যা করা হয় শতাধিক ব্যক্তিকে।[৭]

প্রাকৃতিক দুর্যোগে সর্বদাই বানারীপাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১৫৮৫ সালের ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে উপজেলার প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি সাধন হয়। ১৭৮৭ সালের বন্যা এবং ১৮২২ ও ১৮৬৯ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে অনেক জীবনহানি ঘটে এবং মৎস্য, গবাদিপশু ও ফসলের ক্ষতি হয়। পরবর্তীতে ১৯১৯ সালের বন্যা এবং ১৯৬০ ও ১৯৬৫ সালের ঘূর্ণিঝড়েও ছিল ভয়াবহ। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড় ও প্লাবনে (ঘণ্টায় ১২০-১৪০ মাইল) উপজেলার অনেক লোক প্রাণ হারায় এবং মৎস্য, গবাদিপশু ও ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।[৬]

অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]

বানারীপাড়ার অবস্থান ২২°৪৬′৫৫″ উত্তর ৯০°১০′০০″ পূর্ব / ২২.৭৮১৯° উত্তর ৯০.১৬৬৭° পূর্ব / 22.7819; 90.1667। উত্তরে উজিরপুর উপজেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলা, পূর্বে উজিরপুর উপজেলাঝালকাঠি সদর উপজেলা, পশ্চিমে নাজিরপুর উপজেলাপিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলা[৮] উপজেলার আয়তন ১৩৪.৩০ বর্গ কিলোমিটার এবং লোকসংখ্যা ১,৪৮,১৮৮ জন। এখানে থানা সদর দপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৩ সালে।

ভূ-প্রকৃতি[সম্পাদনা]

বানারীপাড়া উপজেলা বরিশাল-চাঁদপুর অভিকর্ষীয় উচ্চ এলাকাটি ভিত্তিশিলা নিয়ন্ত্রিত চ্যুতি বলয় অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। এ অঞ্চল উত্তর-পূর্বে সম্প্রসারিত ও দক্ষিণ-পশ্চিমে বিস্তৃত। এ অভিকর্ষীয় উচ্চ এলাকাটি গন্ডোয়ানাল্যান্ড ভেঙ্গে যাওয়ার প্রথমদিকে সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ডের ভিতর দিয়ে তৈরি ভারতীয় পূর্ব উপকূলের উত্তরপূর্বদিকে বিস্তৃত স্থলভাগের বাঁক নির্দেশ করে। উপগ্রহ তথ্যসমূহ বরিশাল-চাঁদপুর অভিকর্ষীয় উচ্চ বরাবর ধনাত্মক চুম্বকীয় এনোমেলির মাধ্যমে ভিত্তিশিলার স্বল্প গভীরতা নির্দেশ করে।[৯]

প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]

বানারীপাড়ায় মোট ১১টি ওয়ার্ড, ৮৭টি মহল্লা এবং ৭৭টি গ্রাম রয়েছে। ১৯১৩ সালে বানারীপাড়া থানা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে এটি উপজেলায় পরিণত হয়। বানারীপাড়া উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম বানারীপাড়া থানার আওতাধীন।[১০] এখানে একটি পৌরসভা ও আটটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।

পৌরসভা:
ইউনিয়নসমূহ:[১]

বরিশাল-২ নির্বাচনী এলাকায় ১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সংসদ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। প্রথম এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নজরুল ইসলাম নির্বাচিত হন।[১১] ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টির সৈয়দ আজিজুল হক, ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন, ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জুনমাসে গোলাম ফারুক অভি, ২০০১ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সৈয়দ শহিদুল হক জামাল, এবং এরপর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে ২০০৮ সালে মনিরুল ইসলাম মনি, ২০১৪ সালে তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস এওং ২০১৮ সালে শাহে আলম তালুকদার নির্বাচিত হয়।[১২]

জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বানারীপাড়া উপজেলার মোট জনসংখ্যা ১,৪৮,১৮৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৩,০৭৩ জন এবং মহিলা ৭৫,১১৫ জন। মোট পরিবার ৩৪,১৮৬টি।[১০]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

প্রতিষ্ঠানের ধরন সংখ্যা
সরকারি কলেজ ০১
বেসরকারি কলেজ ০৫
উচ্চ বিদ্যালয় ২৮
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২৮০
বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪১
মাদ্রাসা ৫৯
প্রতিবন্ধী স্কুল ০১
অর্থনৈতিক স্কুল ০১

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বানারীপাড়া উপজেলার সাক্ষরতার হার ৯৭.২%।[১০] শিক্ষানুরাগী বসন্ত কুমার গুহঠাকুরতা ১৮৮৯ সালের ১ এপ্রিল বানারীপাড়া শহরের প্রাণকেন্দ্রে বানারীপাড়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন (পাইলট) স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন।[১৩] অবিভক্ত বাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শের-ই বাংলা আবুল কাসেম ফজলুল হক দেশের বিভিন্ন এলাকায় স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিকতায় ১৯৪০ সালে তার এলাকা বানারীপাড়ার চাখারে ৩৫ একর জমির ওপর নিজ নামে ফজলুল হক কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়।[১৪] ১৯৮৪ সালে বানারীপাড়ায় বধির শিশুদের জন্য হাইকেয়ার স্কুল বানারীপাড়া প্রতিষ্ঠিত হয়।[১৫]

বানারীপাড়া উপজেলার শিক্ষা ব্যবস্থা বাংলাদেশের অন্য সব স্থানের মতই। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় প্রধানত পাঁচটি ধাপ রয়েছে: প্রাথমিক (১ থেকে ৫), নিম্ন মাধ্যমিক (৬ থেকে ৮), মাধ্যমিক (৯ থেকে ১০), উচ্চ মাধ্যমিক (১১ থেকে ১২) এবং উচ্চ শিক্ষা। প্রাথমিক শিক্ষা সাধারণত ৫ বছর মেয়াদী হয় এবং প্রাথমিক বিদ্যালয় সমাপনী পরীক্ষার মাধ্যমে শেষ হয়, ৩ বছর মেয়াদী নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষা সাধারণত নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), ২ বছর মেয়াদী মাধ্যমিক শিক্ষা মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি), ২ বছর মেয়াদী উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সাধারণত উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার মাধ্যমে শেষ হয়।

মূলত বাংলা ভাষায় পাঠদান করা হয় তবে ইংরেজি ব্যাপকভাবে পাঠদান ও ব্যবহৃত হয়। অনেক মুসলমান পরিবার তাদের সন্তানদের বিশেষায়িত ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেমন মাদ্রাসাতে প্রেরণ করেন। মাদ্রাসাগুলোতেও প্রায় একই ধরনের ধাপ উত্তীর্ণ হতে হয়। উচ্চ মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কোন শিক্ষার্থী সাধারণত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারে। উচ্চ মাধ্যমিকের পর উচ্চ শিক্ষার জন্য বানারীপাড়া, বাইশারী, গুঠিয়া ও চাখারে কলেজ রয়েছে যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বিএ ও এমএ ডিগ্রি প্রদান করে। এছাড়া স্নাতকও চালু রয়েছে।

ধর্মীয় অনুপাত[সম্পাদনা]

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সংখ্যা
মসজিদ ২৬৫
মন্দির ২০
গীর্জা ০৩
পবিত্র স্থান ০১

মোট জনসংখ্যার ১,৪৩,৮২৫ জনের মধ্যে ধর্মীয় অনুপাতে ইসলাম ধর্মের অনুসারী ৮২.৫৫%, হিন্দুধর্মের অনুসারী ১৬.৭৫% এবং অন্যান্য ধর্মের অনুসারী মিলে ০.৭%।[১৬] ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর সনাতন ধর্মানুসারীদের সংখ্যা অনেক হ্রাস পায়। ২০০৬ সালে ১৪ একর জমির উপর নির্মিত হয় বাইতুল আমান জামে মসজিদগুঠিয়া মসজিদ নামে সুপরিচিত এই মসজিদ পর্যটকদের মাঝেও জনপ্রিয়।[১৭]

শিল্পকারখানা[সম্পাদনা]

শিল্প সংখ্যা
চালকল ১৬৮
ময়দাকল
বরফ কারখানা
করাতকল
ডালকল

রাস্তার অবস্থা[সম্পাদনা]

রাস্তার অবস্থা দৈর্ঘ্য(কি.মি.)-এ
পাকা ২৩
আধপাকা ৩৯
কাঁচা রাস্তা ৪২৭

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ[সম্পাদনা]

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ১৮৭৩ সালে ২৬ অক্টোবর বরিশাল জেলার বানারীপাড়ার রাজাপুর থানার সাতুরিয়া গ্রামে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৭ বার ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের কারণে কারাবরণকারী বিপ্লবী কুমুদ বিহারী গুহ ঠাকুরতা,[১৩] সাধক ড. মহানামব্রত ব্রহ্মচারী, শিক্ষানুরাগী বসন্ত কুমার গুহঠাকুরতা, একুশে পদকে ভূষিত প্রখ্যাত সাংবাদিক গোলাম সরওয়ার[১৮] এ উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে বানারীপাড়া"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৬ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৫ 
  2. "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৮) গেজেট" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ৩০ এপ্রিল ২০১৮। ৭ মে ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৮ 
  3. "চোখ ধাঁধানো কারুকাজ নক্সা, আজও মুগ্ধ করে পর্যটকদের"জনকণ্ঠ। ১৩ জানুয়ারী ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২০ 
  4. "উপজেলা প্রশাসনের পটভূমি"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। বাংলাদেশ সরকার। ১২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২০ 
  5. "বরিশাল জেলা"বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  6. "বানারীপাড়া উপজেলা"বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  7. "গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধ"ইত্তেফাক। ৮ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  8. বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা: বরিশাল। বাংলা একাডেমি। পৃষ্ঠা ৩৩। আইএসবিএন 984-07-5348-7 
  9. "চ্যুতি"বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  10. "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১২ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  11. "১ম জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)বাংলাদেশ সংসদ। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  12. "বরিশাল-২: বেসরকারিভাবে নৌকার শাহে আলম নির্বাচিত"দৈনিক ইত্তেফাক। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  13. "বানারীপাড়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন স্কুল ১২৮ বছর ধরে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে"দৈনিক ইত্তেফাক। ১০ জুলাই ২০১৭। ১১ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  14. "নানা সমস্যায় জর্জরিত চাখার ফজলুল হক কলেজ"দৈনিক ইত্তেফাক। ২৮ এপ্রিল ২০১৭। ২৫ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  15. "হাইকেয়ার স্কুল বানারীপাড়াকে বাঁচান"দৈনিক ইত্তেফাক। ১৬ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  16. "বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার"www.bbs.gov.bd 
  17. "নয়নকাড়া 'গুটিয়া মসজিদ'"Global post24। জুলাই ২৪, ২০১৬। ২০১৬-০৭-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-১১ 
  18. "গোলাম সারওয়ারের সংক্ষিপ্ত জীবনী"দৈনিক যুগান্তর। ১৩ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]