তালতলী উপজেলা
তালতলী | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে তালতলী উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২২°০′৫.২৫৬″ উত্তর ৯০°০′১০.৬২০″ পূর্ব / ২২.০০১৪৬০০০° উত্তর ৯০.০০২৯৫০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | বরিশাল বিভাগ |
জেলা | বরগুনা জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৩৩৩.৮৩ বর্গকিমি (১২৮.৮৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৮৮,০০৪ |
• জনঘনত্ব | ২৬০/বর্গকিমি (৬৮০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | % |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ১০ ০৪ ৯০ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
তালতলী উপজেলা বাংলাদেশের বরগুনা জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। এটি এই জেলার সর্বশেষ উপজেলা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুসারে ০৬/০৫/২০১০ তারিখে আমতলী উপজেলা ভেঙ্গে তালতলীকে উপজেলা হিসাবে ঘোষণা করা হয়।[১]
অবস্থান ও আয়তন
[সম্পাদনা]৩৩৩.৮৩ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই উপজেলার উত্তরে কচুপাত্রা ও পচাঁকোড়ালিয়া নদী ও আমতলী উপজেলা, দক্ষিণে টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও বঙ্গোপসাগর, পূর্বে আন্ধারমানিক নদী ও পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা, পশ্চিমে বুড়িশ্বর নদী ও বরগুনা সদর উপজেলা।[১]
উপজেলা চেয়ারম্যানগনের তালিকা
[সম্পাদনা]- অধ্যক্ষ সামসুল আলম তালুকদার (১৯৮৫-৯০)
* আমতলী-তালতলী একত্রিত * উপজেলা পদ্ধতি প্রবর্তনের পর প্রথম
- সালাউদ্দিন তালুকদার (২০০৯-১৪)
* আমতলী-তালতলী একত্রিত
- মনিরুজ্জামান মিন্টু (২০১৪-১৯)
- রেজবি উল কবির (২০১৯-)
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জনসংখ্যা উপাত্ত
[সম্পাদনা]২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী এখানকার লোকসংখ্যা ৮৮,০০৪ জন; যাদের ৪৩,৭০৭ জন পুরুষ ও ৪৪,২৯৭ জন মহিলা। এখানকার জনঘনত্ব ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৫৪১ জন। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৫৭,৭৮২ জন; যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২৮,৫৩৮ জন ও মহিলা ভোটার ২৯,২৪৪ জন।
প্রশাসনিক এলাকা
[সম্পাদনা]তালতলী উপজেলায় বর্তমানে ৭টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম তালতলী থানার আওতাধীন।
- ১নং পঁচা কোড়ালিয়া
- ২নং ছোট বগি
- ৩নং কড়ইবাড়িয়া
- ৪নং শারিকখালী
- ৫নং বড় বগি
- ৬নং নিশানবাড়িয়া
- ৭নং সোনাকাটা
শিক্ষা
[সম্পাদনা]শিক্ষার হার ৫৫.৬৬%
- কলেজ - ২ টি;
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় - ০৯ টি;
- প্রাথমিক বিদ্যালয় - ৭০ টি;
- মাদরাসা - ১২টি।
স্বাস্থ্য
[সম্পাদনা]এখানে ২০ শয্যা বিশিষ্ট একটি সরকারী হাসপাতাল রয়েছে। এছাড়াও ৩ টি বেসরকারী ক্লিনিকও আছে।
কৃষি
[সম্পাদনা]অর্থনীতি
[সম্পাদনা]- হাট-বাজার - ১৩ টি।
দর্শনীয় স্থানসমূহ
[সম্পাদনা]সমুদ্র তীরবর্তী হওয়ায় তালতলী প্রাকৃতিকভাবেই সমৃদ্ধ। এখানে রয়েছেঃ সৃজিত বন, আশার চর, ফাতরার বন, শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকত এবং পিকনিক স্পট, রাখাইন পল্লী ইকোপার্ক প্রভৃতি।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]প্রধানত সড়ক পথ এবং নদী পথে যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে।
নদনদী
[সম্পাদনা]উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]বিবিধ
[সম্পাদনা]- আশ্রয়ণ প্রকল্প - ৫ টি;
- ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় - কেন্দ্র ৪৮ টি।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "তালতলী উপজেলার পটভূমি"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪।
বরিশাল বিভাগের স্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |