তালতলী উপজেলা

স্থানাঙ্ক: ২২°০′৫.২৫৬″ উত্তর ৯০°০′১০.৬২০″ পূর্ব / ২২.০০১৪৬০০০° উত্তর ৯০.০০২৯৫০০০° পূর্ব / 22.00146000; 90.00295000
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
তালতলী
উপজেলা
মানচিত্রে তালতলী উপজেলা
মানচিত্রে তালতলী উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২২°০′৫.২৫৬″ উত্তর ৯০°০′১০.৬২০″ পূর্ব / ২২.০০১৪৬০০০° উত্তর ৯০.০০২৯৫০০০° পূর্ব / 22.00146000; 90.00295000 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগবরিশাল বিভাগ
জেলাবরগুনা জেলা
আয়তন
 • মোট৩৩৩.৮৩ বর্গকিমি (১২৮.৮৯ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট৮৮,০০৪
 • জনঘনত্ব২৬০/বর্গকিমি (৬৮০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
১০ ০৪ ৯০
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

তালতলী উপজেলা বাংলাদেশের বরগুনা জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। এটি এই জেলার সর্বশেষ উপজেলা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুসারে ০৬/০৫/২০১০ তারিখে আমতলী উপজেলা ভেঙ্গে তালতলীকে উপজেলা হিসাবে ঘোষণা করা হয়।[১]

অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]

৩৩৩.৮৩ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই উপজেলার উত্তরে কচুপাত্রাপচাঁকোড়ালিয়া নদীআমতলী উপজেলা, দক্ষিণে টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যবঙ্গোপসাগর, পূর্বে আন্ধারমানিক নদীপটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা, পশ্চিমে বুড়িশ্বর নদীবরগুনা সদর উপজেলা[১]

উপজেলা চেয়ারম্যানগনের তালিকা[সম্পাদনা]

  • অধ্যক্ষ সামসুল আলম তালুকদার (১৯৮৫-৯০)

* আমতলী-তালতলী একত্রিত * উপজেলা পদ্ধতি প্রবর্তনের পর প্রথম

  • সালাউদ্দিন তালুকদার (২০০৯-১৪)

* আমতলী-তালতলী একত্রিত

  • মনিরুজ্জামান মিন্টু (২০১৪-১৯)
  • রেজবি উল কবির (২০১৯-)

ইতিহাস[সম্পাদনা]

জনসংখ্যা উপাত্ত[সম্পাদনা]

২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী এখানকার লোকসংখ্যা ৮৮,০০৪ জন; যাদের ৪৩,৭০৭ জন পুরুষ ও ৪৪,২৯৭ জন মহিলা। এখানকার জনঘনত্ব ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৫৪১ জন। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৫৭,৭৮২ জন; যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২৮,৫৩৮ জন ও মহিলা ভোটার ২৯,২৪৪ জন।

প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]

তালতলী উপজেলায় বর্তমানে ৭টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম তালতলী থানার আওতাধীন।

ইউনিয়নসমূহ:

শিক্ষা[সম্পাদনা]

শিক্ষার হার ৫৫.৬৬%

  • কলেজ - ২ টি;
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয় - ০৯ টি;
  • প্রাথমিক বিদ্যালয় - ৭০ টি;
  • মাদরাসা - ১২টি।

স্বাস্থ্য[সম্পাদনা]

এখানে ২০ শয্যা বিশিষ্ট একটি সরকারী হাসপাতাল রয়েছে। এছাড়াও ৩ টি বেসরকারী ক্লিনিকও আছে।

কৃষি[সম্পাদনা]

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

  • হাট-বাজার - ১৩ টি।

দর্শনীয় স্থানসমূহ[সম্পাদনা]

সমুদ্র তীরবর্তী হওয়ায় তালতলী প্রাকৃতিকভাবেই সমৃদ্ধ। এখানে রয়েছেঃ সৃজিত বন, আশার চর, ফাতরার বন, শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকত এবং পিকনিক স্পট, রাখাইন পল্লী ইকোপার্ক প্রভৃতি।

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

প্রধানত সড়ক পথ এবং নদী পথে যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে।

নদনদী[সম্পাদনা]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]

বিবিধ[সম্পাদনা]

  • আশ্রয়ণ প্রকল্প - ৫ টি;
  • ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় - কেন্দ্র ৪৮ টি।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "তালতলী উপজেলার পটভূমি"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪