মুঘল স্থাপত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সংশোধন, সম্প্রসারণ, পরিষ্কারকরণ
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{ইসলাম শিক্ষা পার্শ্বদণ্ড}}
{{Islam in India}}
{{Islam in India}}
[[File:Taj Mahal (Edited).jpeg|thumb|[[তাজমহল ]], [[আগ্রা]] মুঘল স্থাপত্যের অনুপম নিদর্শন]]
[[File:Badshahi_Mosque_33_(edited).jpg|thumb|[[বাদশাহী মসজিদ]], [[লাহোর]], [[পাকিস্তান]] ৩১৩ বছর ধরে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদ ছিল]]
'''মুঘল স্থাপত্য''' [[ইসলামি স্থাপত্য|ইসলামি]], [[ইরানীয় স্থাপত্য|পারস্য]] ও [[ভারতীয় স্থাপত্য|ভারতীয় স্থাপত্যের]] এক সংমিশ্রণ। ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীতে [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশে]] প্রসারিত [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল সাম্রাজ্যে]] এই স্থাপত্যশৈলীটি বিকশিত হয়ে ওঠে।


'''মুঘল স্থাপত্য''' [[ইসলামি স্থাপত্য|ইসলামি]], [[ইরানীয় স্থাপত্য|পারস্য]] ও [[ভারতীয় স্থাপত্য|ভারতীয় স্থাপত্যের]] এক সংমিশ্রণ। ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীতে [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশে]] প্রসারিত [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল সাম্রাজ্যে]] এই স্থাপত্যশৈলীটি বিকশিত হয়ে ওঠে। মুঘল স্থাপত্যশৈলীর অনেক নিদর্শন ভারত, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে দেখতে পাওয়া যায়।
১৫২৬ সালে [[পানিপথের প্রথম যুদ্ধ|পানিপথের যুদ্ধে]] [[বাবর|বাবরের]] বিজয়ের পরে মুঘল রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পাঁচ বছরের শাসনামলে বাবর স্থাপত্যে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন। তাঁর নাতি [[আকবর]] তার রাজত্বকালে স্থাপত্যশৈলীটি প্রবলভাবে বিকশিত হয়েছিল। তাঁর মধ্যে ছিল [[আগ্রা দুর্গ]], [[ফতেপুর সিকরি|ফতেহপুর সিক্রি]] এবং [[বুলান্দ দরজা]]। আকবরের ছেলে [[জাহাঙ্গীর]] [[আজাদ কাশ্মীর|কাশ্মীরের]] [[শালিমার উদ্যান, লাহোর|শালিমার উদ্যান]] তৈরি করেছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=B8-FZwEACAAJ&hl=en|শিরোনাম=Mughal Architecture & Gardens|শেষাংশ=Michell|প্রথমাংশ=George|শেষাংশ২=Pasricha|প্রথমাংশ২=Amit|তারিখ=2011|প্রকাশক=Antique Collectors' Club|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-85149-670-9}}</ref>

১৫২৬ সালে [[পানিপথের প্রথম যুদ্ধ|পানিপথের যুদ্ধে]] [[বাবর|বাবরের]] বিজয়ের পরে মুঘল রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পাঁচ বছরের শাসনামলে বাবর স্থাপত্যে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন। তাঁর নাতি [[আকবর]] তার রাজত্বকালে স্থাপত্যশৈলীটি প্রবলভাবে বিকশিত হয়েছিল। তাঁর মধ্যে ছিল [[আগ্রা দুর্গ]], [[ফতেপুর সিকরি|ফতেহপুর সিক্রি]] এবং [[বুলন্দ দরওয়াজা]]। আকবরের ছেলে [[জাহাঙ্গীর]] [[আজাদ কাশ্মীর|কাশ্মীরের]] [[শালিমার উদ্যান, লাহোর|শালিমার উদ্যান]] তৈরি করেছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=B8-FZwEACAAJ&hl=en|শিরোনাম=Mughal Architecture & Gardens|শেষাংশ=Michell|প্রথমাংশ=George|শেষাংশ২=Pasricha|প্রথমাংশ২=Amit|তারিখ=2011|প্রকাশক=Antique Collectors' Club|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-85149-670-9}}</ref>


== চিত্রসম্ভার ==
== চিত্রসম্ভার ==
<gallery>
<gallery>
চিত্র:Taj Mahal (Edited).jpeg|thumb|[[তাজমহল ]], [[আগ্রা]] মুঘল স্থাপত্যের অনুপম নিদর্শন
চিত্র:Badshahi_Mosque_33_(edited).jpg|thumb|[[বাদশাহী মসজিদ]], [[লাহোর]], [[পাকিস্তান]] ৩১৩ বছর ধরে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদ ছিল
চিত্র:The Great Kuttra, Dhaka (1823).jpg|১৮২৩ সালে অঙ্কিত [[বড় কাটারা|বড় কাটারার]] চিত্র।
চিত্র:The Great Kuttra, Dhaka (1823).jpg|১৮২৩ সালে অঙ্কিত [[বড় কাটারা|বড় কাটারার]] চিত্র।
চিত্র:The Small Kuttra with its enclosed Mosque, Dhaka (1817).jpg|১৮১৭ সালে অঙ্কিত [[ছোট কাটারা|ছোট কাটারার]] চিত্র।
চিত্র:The Small Kuttra with its enclosed Mosque, Dhaka (1817).jpg|১৮১৭ সালে অঙ্কিত [[ছোট কাটারা|ছোট কাটারার]] চিত্র।
৩১ নং লাইন: ৩৩ নং লাইন:


{{DEFAULTSORT:মুঘল স্থাপত্য}}
{{DEFAULTSORT:মুঘল স্থাপত্য}}

[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:মুঘল স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:মুঘল স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামী স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:স্থাপত্য শৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:স্থাপত্য শৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানী স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানী স্থাপত্যের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামী স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামী স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় স্থাপত্যের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামী স্থাপত্যের উপাদান|+]]
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ এশিয়ার স্থাপত্য]]

০৮:২৮, ১ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মুঘল স্থাপত্য ইসলামি, পারস্যভারতীয় স্থাপত্যের এক সংমিশ্রণ। ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশে প্রসারিত মুঘল সাম্রাজ্যে এই স্থাপত্যশৈলীটি বিকশিত হয়ে ওঠে। মুঘল স্থাপত্যশৈলীর অনেক নিদর্শন ভারত, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে দেখতে পাওয়া যায়।

১৫২৬ সালে পানিপথের যুদ্ধে বাবরের বিজয়ের পরে মুঘল রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পাঁচ বছরের শাসনামলে বাবর স্থাপত্যে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন। তাঁর নাতি আকবর তার রাজত্বকালে স্থাপত্যশৈলীটি প্রবলভাবে বিকশিত হয়েছিল। তাঁর মধ্যে ছিল আগ্রা দুর্গ, ফতেহপুর সিক্রি এবং বুলন্দ দরওয়াজা। আকবরের ছেলে জাহাঙ্গীর কাশ্মীরের শালিমার উদ্যান তৈরি করেছিলেন।[১]

চিত্রসম্ভার

তথ্যসূত্র

  1. Michell, George; Pasricha, Amit (২০১১)। Mughal Architecture & Gardens (ইংরেজি ভাষায়)। Antique Collectors' Club। আইএসবিএন 978-1-85149-670-9 
  • Public Domain এই নিবন্ধটি একটি প্রকাশন থেকে অন্তর্ভুক্ত পাঠ্য যা বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনেচিসাম, হিউ, সম্পাদক (১৯১১)। ব্রিটিশ বিশ্বকোষ (১১তম সংস্করণ)। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। 
  • Keay, John (2000). India: a History. Grove Press, New York.

বহিঃসংযোগ