কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী
কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকীর মাজার শরীফ, মেহরাউলি, দিল্লি।
অন্য নামমালিক উল মাশায়খ
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম১১৭৩
আউশ , বর্তমানে কিরিগিস্তান
মৃত্যু১২৩৫
সমাধিস্থলমেহরাউলি, দিল্লী
২৮°৩১′০৯″ উত্তর ৭৭°১০′৪৭″ পূর্ব / ২৮.৫১৯৩০৩° উত্তর ৭৭.১৭৯৮৫৬° পূর্ব / 28.519303; 77.179856
ধর্মইসলাম, চিশতিয়া তরিকা
বংশচিশতিয়া তরিকা
অন্য নামমালিক উল মাশায়খ
ঊর্ধ্বতন পদ
ভিত্তিকদিল্লি
কাজের মেয়াদএয়োদশ শতাব্দির শুরুর ‍দিকে
পূর্বসূরীমইনুদ্দিন চিশতী
উত্তরসূরীফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার

কুতুবুল আকতাব হযরত খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী (উর্দু: حضرت خواجہ سیّد محمد قطب الدین بختیار کاکی‎‎) (জন্ম ১১৭৩-মৃত্যু ১২৩৫) ছিলেন একজন মুসলিম সুফি সাধক। তিনি চিশতিয়া তরিকার সাধক ছিলেন। তিনি খাজা মঈনুদ্দীন চিশতীর শিষ্য এবং খলিফা ছিলেন। তার নামেই দিল্লীর বিখ্যাত কুতুব মিনার উৎসর্গ করা হয়। শিষ্যত্ব গ্রহণ করার আগেই চিশতিয়া তরিকা শুধুমাত্র আজমির এবং নাগাউর এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। দিল্লিতে স্থায়ীভাবে এই তরিকাকে প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। তার দরগাহ (সমাধি) মেহরাউলের জাফর মহলের পাশেই অবস্থিত এবং পুরানো দরগাহ দিল্লিতে অবস্থিত, যেখানে তার ওরশ পালিত হয়। ভারতের অনেক বিখ্যাত শাসক তার ওরশ মহাসমারোহে উদ্‌যাপন করতেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন কুতুবউদ্দিন আইবাক, ইলতুতমিশ যিনি কাকীর জন্য “ঘান্দাক কি বাউলি” নামে এক গভীর নলকূপ স্থাপন করেন, শের শাহ সুরি যিনি একটি বড় গেইট তৈরী করেন, বাহাদুর শাহ ১ যিনি দরগাহের পাশে মতি মসজিদ নির্মাণ করেন, ফারুকশিয়ার যিনি মার্বেলের স্ক্রিন এবং মসজিদ নির্মাণ করেন।[১] তার সবচেয়ে বিখ্যাত শিষ্য এবং খলিফা হলেন ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার যিনি আবার দিল্লির বিখ্যাত সাধক নিজামউদ্দিন আউলিয়ার পীর (সূফি গুরু)। নিজামউদ্দির আউলিয়ার শিষ্য হলেন মুসলিম সুফি সাধক কবি আমির খসরু এবং নাসিরুদ্দিন চিরাগ-ই-দিল্লি এর পীর।

প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

কুতুব উদ্দিন বখতেয়ার কাকি ১১৭৩ খ্রিষ্টাব্দে দক্ষিণ কিরগিন্তানের উশ নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। ষোলতম শতাব্দিতে মোগল সম্রাট আকবরের উজির আবুল ফজল ইবনে মোবারক রচিত কুতুবউদ্দিনের জীবনী ‘‘আইন-ই- আকবর” তে উল্লেথ করা হয়, তার পিতার নাম কামালুদ্দিন, কুতুবউদ্দিনের দেড় বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[২][৩][৪] খাজা কুতুবউদ্দিন এর আসল নাম বখতিয়ার এবং পরবর্তে কুতুবউদ্দিন নামটা দেয়া হয়। তিনি হোসাইন ইবনে আলী মাধ্যমে হয়ে মুহাম্মাদ (সাঃ) এর বংশের সাথে মিলিত হয়েছেন। তার মা, যিনি নিজেই একজন শিক্ষিত মহিলা ছিলেন, তার শিক্ষার জন্য শাইখ আবু হিফসকে নিয়োগ দেন। মঈনুদ্দিন চিশতি তার ভ্রমণের সময় যখন আউশ দিয়ে যাচ্ছিলেন,খাজা বখতিয়ার তার হাতে বায়াত দান করেন এবং তার থেকে খেলাফত গ্রহণ করেন। এভাবেই তিনি মঈনুদ্দিন চিশতির প্রথম খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন।

দিল্লী গমন[সম্পাদনা]

দিল্লী সালতানাতের প্রতিষ্ঠাতা ইতুতমিশের (১২১১-১২৩৬) এর অবসরের সময় নিজ পীরের, মঈনুদ্দিন চিশতি, একান্ত ইচ্ছায় খাজা বখতিয়ার দিল্লিতে চলে যান এবং সেখানেই বসবাস করতে থাকেন। বখতিয়ারের আধ্যাত্বিক ক্ষমতা ও দক্ষতা এবং মানবতার অপার মহিমা অবলোকন করে প্রচুর মানুষ প্রায় তার সাক্ষাত লাভে প্রতিদিনি আসা যাওয়া করতেন। তিনি এই আধ্যাত্বিক পথে সাধারণ মানুষকে বায়াত দানও শুরু করে দিয়েছিলেন।[৫]

ফলাফলের বা প্রতিদানের আশা না করে অভাবগ্রস্থদের সাহায্য করার মতাদর্শের বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। তার বিশিষ্ট শিষ্য, ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার , তাকে কবচের (তাবিজ) বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন করেন যেগুলো ছিল বির্তকিত কেননা এগুলো ইসলামে মূর্তিপূজার মত ধর্মীয় সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। এর উত্তরে কাকি বলেন, ইচ্ছা বা বাসনার পরিপূর্ণতা হওয়া কোন কিছুর উপর নির্ভর করে না, কবচ বা তাবিজে আল্লাহর নাম এবং তার কথা বা আয়াত রয়েছে এবং এগুলো মানুষকে দেয়া যাবে।[৬] সেমায় নিমগ্ন হয়ে তিনি চিশতিয়া তরিকার আধ্যাত্বিক সঙ্গীতের ঐতিহ্যকে বজায় রাখেন এবং আরো সমৃদ্ধ করেন। ধারণা করা হয় যে হিন্দু ধর্মে ভক্তি নিবেদনের সঙ্গীতের সাথে সুরের সমন্বয় করা হয়, যাতে স্থানীয় মানুষদের সাথে সর্ম্পক স্থাপনের সহায়ক হিসেবে কাজ করে এবং দুই সম্প্রদায়ের মাঝে পারষ্পরিক সমন্বয় সহজ হয়।[৭] ১৪ রবিউল আউয়াল ৬৩৩ হিজরীতে (২৭ নভেম্বর ১২৩৫ খ্রিষ্টাব্দ) [২] তিনি একটি সেমা মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন যেখানে কবি আহমদ-এ-জাম নিম্নোক্ত পংক্তিটি গেয়ে শুনান:

খাজা বখতিয়ার কাকি এই আধ্যাত্বিক পঙ্‌ক্তি দ্বারা এতটাই পরমান্দ লাভ করলেন যে তিনি তৎক্ষণাৎ মূর্ছা গেলেন। ঐ আধ্যাত্বিক পরমান্দের মাঝেই চারদিন পর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার দরগাহ, (মাজার), দিল্লির মেহরুলে অবস্থিত কুতুব মিনার কমপ্লেক্সের নিকটে জাফর মহলের পাশে অবস্থিত। তার জোর নির্দেশ ছিল, মৃত্যুর পর তার নামাজে জানাজার নেতৃত্ব সে ব্যক্তিই দিবেন, যিনি কখনও কোন হারাম কাজ করেননি এবং আসরের সালাত এর সুন্নত কখনও ছাড়েননি।

কাকী উপাধির ঘটনা[সম্পাদনা]

কাকি নামটি দিল্লীর একটি ঘটনার পর তার উপাধি হিসেবে যুক্ত হয়।[৮] ঘটনাসুরে, তিনি তাদের চরম দরিদ্রতা, দারিদ্র সত্ত্বেও স্থানীয় রুটিওয়ালা থেকে ঋণ না নিতে তিনি তার স্ত্রীকে নিষেধ করেন। পরবর্ তিনি স্ত্রীকে বলেন, যখনই প্রয়োজন হবে তখন ঘরের এক কোণা থেকে যেন কাক (এক ধরনের রুটি) নেন। এরপর, যখনই প্রয়োজন হত আশ্চর্জনকভাবে তারঁ স্ত্রী ঘরের কোণা থেকে কাক পেয়ে যেত। ইতিমধ্যে রুটিওয়ালা এটা ভেবে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ল যে, কেন খাজা ঋণ নেয়া বন্ধ করে দিল। তিনি চিন্তা করলেন হয়ত তিনি প্রায়শ খাজার সাথে রাগারাগি করতেন, সেজন্য খাজা ঋণ নেয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে, রুটিওয়ালার স্ত্রী কুতুবউদ্দিনের স্ত্রীর কাছ থেকে এর কারণ জানতে চাইলেন। তিনি তাকে কাক এর আশ্চর্ জনক ঘটনাটি বর্ণা করলেন। এই গোপন রহস্যটি উন্মোচিত হওয়ার পর যদিও কাক আসা বন্ধ হয়ে যায়, ঐ দিন থেকে মানুষ কুতুবউদ্দিকে কাকি নামে সম্বোধিত করতে থাকে। এই ঘটনা ছাড়াও আরো একটি ঘটনা খুঁজে পাওয়া যায় তাঁর কাকি নামের পিছনে এবং সেটি তার ছেলেবেলার । ছোটবেলায় খাজা বখতিয়ার যখন মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা লাভ করে বাসায় ফিরতেন , তখন তাঁর মা তাঁকে বলতেন যে চোখ বন্ধ করে আল্লাহর কাছে খাবার চাও , খাবার এসে যাবে । খাজা চোখ বন্ধ করলেই তাঁর মা তাঁর সামনে রুটি রেখে দিতেন । একদিন তাঁর মা কোনো কাজে বাইরে যাওয়ায়, ছেলে বাসায় এসে দেখে যে মা নেই এবং সে আবার চোখ বন্ধ করে আল্লাহর কাছে রুটি চায়। এদিকে তাঁর মা চিন্তায় পড়ে যায় যে তাঁর ছেলে আজকে রুটি না পেয়ে হয়তো মন ভেঙে যাবে । কিন্তু মা যখন বাসায় আসেন,দেখতে পান ছেলে রুটি চিবুচ্ছে এবং জিজ্ঞেস করায় জানতে পারেন চোখ বন্ধ করে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতেই রুটি এসে পড়ে ! এই অলৌকিকতার পরে খাজা কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার এর নামের শেষে রুটি তথা কাকি শব্দ যোগ হয় [৬]

কুতুব উদ্দিন বখতিয়ার কাকির দরগাহ

মতাদর্শ[সম্পাদনা]

চিশতিয়া তরিকার অন্যান্য সাধকদের মত খাজা বখতিয়ার কাকী কোন আনুণ্ঠানিক মতবাদ প্রণয়ন করেননি। তিনি সবসময় মজলিসের আয়োজন করতেন যেখানে তিনি তরিকতের গোপন রহস্য তত্ত্ব নিজ শিষ্যদের কাছে উন্মোচিত করতেন। জনসাধারণের মধ্যে পরিচালিত এই মজলিসে যেসব বিষয়ের উপর জোর দেয়া হতে সেগেুলো হল- আত্ম-ত্যাগ ও বাসনা শূণ্য প্রেম, আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস, সকল মানুষকে একইরূপ আচরণ করা এবং যঘাসাধ্য তাদের সাহায্য করাসহ ইত্যাদি। তাকে যেসব অর্ দান করা হত, তিনি সে দিনই ঐ অর্ দান করে দিতেন। ফলাফলের বা প্রতিদানের আশা না করে অভাবগ্রস্থদের সাহায্য করার মতাদর্কের বিশ্বাসী ছিলেন তিনি।

প্রভাব[সম্পাদনা]

সূফি সধক হিসেবে খাজা বখতেয়ার কাকি মানুষের উপর প্রচন্ডভাবে প্রভাব বিস্তার করতে থাকেন। তিনি তখনকার সরকারের সাথে জড়িত না থাকার নীতি অব্যাহত রাখেন। এটি দক্ষিণ এশিয়ার চিশতিয়া তরিকার সাধকদের পরম্পরা যে,[৯] তার মনে করেন শাসকগোষ্ঠী এবং সরকারের সাখে সম্পর্ তাদেরকে দুনিয়াবি চিস্তা ভাবনার মধ্যে ডুবিয়ে রাখতে পারে।


উপাধি[সম্পাদনা]

  • কুতুব-উল-আকতাব
  • মালিক- উল - মাশায়খ
  • রাইস-উস-সালেকীন
  • সিরাজ-উল-আউলিয়া
মতি মসজিদ, মেহরাউলি, দিল্লী

গবেষণা[সম্পাদনা]

আদর্শ[সম্পাদনা]

ভারতের দিল্লিতে যার নামে ‘কুতুব মিনার’ দাঁড়িয়ে আছে তিনি হলেন খাজা কুতুবউদ্দীন বখতিয়ার কাকী।[১০] গোনাহ মুক্ত জীবনের একটি নমুনা ফুটে ওঠেছে তার জীবনীতে। ‘ওলামায়ে হিন্দকা শানদার মাজি’ কিতাবে একটি ওয়াকেয়া লিখিত হয়েছে। ওয়াকেয়াটি হলো- আল্লামা কুতুবউদ্দীন বখতিয়ার কাকী মৃত্যুর আগে তার সন্তান ও খলিফাদের ওসিয়ত করলেন যে, আমার মৃত্যুর পর যাকে-তাকে দিয়ে আমার জানাযা পড়াবে না। আমার জানাযা যে ব্যক্তি পড়াবে; তার মধ্যে ৪টি গুণ থাকতে হবে। যদি এ ৪টি গুণ কোনো ব্যক্তির জীবনে পাওয়া না যায়; তবে বিনা জানাযায় আমার লাশ দাফন করবে। খাজা কুতুবউদ্দীন বখতিয়ার কাকী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির শর্তগুলো হলো

  • যে ব্যক্তি জীবনে কোনো দিন তাকবিরে উলা ব্যতীত নামাজ পড়েনি; এমন ব্যক্তি। যার জীবনে একদিনও তাহাজ্জুদ কাজা হয়নি; এমন ব্যক্তি।
  • যে ব্যক্তি তার চোখের দ্বারা পরনারী দেখে কখনো গোনাহের কল্পনা করেনি;
  • যে ব্যক্তি জীবনে কোনো দিন আছরের সুন্নাতও কাজা করেনি। খাজা কুতুব উদ্দীন বখতিয়ার কাকী মৃত্যুবরণ করলেন। মৃত্যুবরণের পর তাকে জানাযার জন্য প্রস্তুত করে মাঠে নেয়া হলো। সেখানে উল্লেখিত ৪টি শর্ত উল্লেখ করে ঘোষণা করা হলো- যিনি বা যারা এ গুণগুলোর অধিকারী; তিনি খাজা কুতুবউদ্দীন বখতিয়ার কাকীর জানাযা পড়ানোর জন্য সামনে আসুন। মাঠ ভর্তি মানুষ। কোনো সাড়া শব্দ নেই। এতো অনেক বড় গুণের কথা। এ গুণ অর্জন করা সহজ ব্যাপার নয়। সারা মাঠের লোকগুলো মাথা নিচু করে অশ্রু বিসর্জন দিতে লাগলো। নিজেদেরকে অপরাধী মনে করে নিরবে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল। মাঠ থেকে কোনো প্রতি উত্তর না আসায় খাজা কুতুবউদ্দীন বখতিয়ার কাকী’র ছেলে, খলিফা, ছাত্রসহ শুভাকাঙ্ক্ষীরা বিনা জানায়া তাকে দাফনের সিদ্ধান গ্রহণ করলেন। সন্তান ও খলিফারা লাশের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁকে বিনা জানাযায় দাফন করার জন্য রওয়ানা হবেন। এমন সময়- সামনের কাতার থেকে একজন লোক কদম বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, ‘থামো!’ কফিনে হাত লাগিয়ে বললেন, ‘আমি জানাযা পড়াব। এ ব্যক্তি আলেম নয়, তবে সাধারণ মানুষও নয়; তিনি হলেন দিল্লির সুলতান শামসুদ্দিন আল-তামাশ রাহমাতুল্লাহি আলাইহি। দিল্লির সুলতান শামসুদ্দিন আল-তামাশ রাহমাতুল্লাহি আলাইহি, কফিনের সামনে গিয়ে কাফন সরিয়ে খাজা কুতুব উদ্দিন বখতিয়ার কাকীর কপালে চুমু খেয়ে বললেন, ‘ওগো আল্লাহর ওলি! সারা জীবন নিজে আমল করে করে; তোমার আমল গোপন করে তুমি চলে গেলে; আর আজকের এ ময়দানে আমার আমলগুলোকে প্রকাশ করে দিলে।’ আমি ভয় করি; আমার আমলগুলো প্রকাশ হয়ে যাওয়ায় না জানি আমি ধ্বংস হয়ে যাই।

গ্যালারী[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

উদ্ধৃতি[সম্পাদনা]

  1. Smith, Ronald Vivian (২০০৫)। The Delhi that No-one Knows (ইংরেজি ভাষায়)। Orient Blackswan। পৃষ্ঠা ১১–১২। আইএসবিএন 978-81-8028-020-7 
  2. Qutbuddin Bakhtyar Kaki ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে Ain-e-Akbari by Abul Faza, English translation, by Heinrich Blochmann and Colonel Henry Sullivan Jarrett, 1873–1907. The Asiatic Society of Bengal, Calcutta., Volume III, Saints of India. (Awliyá-i-Hind), Page 363.
  3. Haq, Syed Moinul (১৯৭৯)। Islamic Thought and Movements in the Subcontinent, 711-1947 (ইংরেজি ভাষায়)। Historical Society। পৃষ্ঠা ১৪৪। 
  4. Ǧūzǧānī, Minhāǧ Ibn-Sirāǧ (১৮৮১)। Ṭabaḳāt-i Nāṣirī: A General History of the Muḥammadan Dynasties of Asia, Including Hindūstān, from A.H. 194 (810 A.D.) to A.H. 658 (1260 A.D.) and the Irruption of the Infidel Mughals Into Islām (ইংরেজি ভাষায়)। Gilbert & Rivington। পৃষ্ঠা ৯২১। 
  5. Luniya, Bhanwarlal Nathuram (১৯৭৮)। Life and culture in medieval India। Kamal Prakashan। পৃষ্ঠা ৩৫৪। 
  6. Biographical encyclopaedia of Sufis By N. Hanif. Pg 323
  7. Faruqi, Zia ul Hasan (১৯৯৬)। Fawa'id Al-Fu'ad--Spiritual and Literary Discourses of Shaikh Nizammuddin Awliya। South Asia Books। আইএসবিএন 81-246-0042-2 
  8. 2. Qutbuddin Bakhtiar Kaki ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে Sufi Saints of Delhi.
  9. Schimmel, Annemarie (২০০৩)। Islam in the Indian Subcontinent (ইংরেজি ভাষায়)। Sang-e-meel Publications। পৃষ্ঠা ২৫। আইএসবিএন 978-969-35-1487-2 
  10. "Qutub Minar Height"। qutubminardelhi.com। ২৯ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৫ 

গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

When Fakirs held sway at The Hindu.