ল্যাংচা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কিছু সম্পাদনা
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
২৮ নং লাইন: ২৮ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টান্ন]]
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টান্ন]]
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টি]]
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মিষ্টি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মিষ্টান্ন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রন্ধনশৈলী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার মিষ্টি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার মিষ্টি]]

০৯:৪৭, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ল্যাংচা
শক্তিগড়ের ল্যাংচা
উৎপত্তিস্থলভারত
অঞ্চল বা রাজ্যপশ্চিমবঙ্গ
প্রধান উপকরণময়দা, ছানা, খোয়া, চিনি
অনুরূপ খাদ্যলেডিকেনি

ল্যাংচা এক রকমের রসের মিষ্টি। এর রঙ হয় কালচে বাদামী। পশ্চিমবঙ্গের শক্তিগড়ের ল্যাংচা বিখ্যাত। গঠনে ও স্বাদে এটি অনেকটা বাংলাদেশের কালজামের মতো।

উৎপত্তি

ল্যাংচার উৎপত্তি ও নামকরণ নিয়ে মতভেদ আছে। বিশিষ্ট সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের রূপমঞ্জরী উপন্যাসে বর্ণিত কাহিনীকে প্রামাণ্য ধরে সাংবাদিক গৌতম ধনী কৃষ্ণনগর ও বর্ধমানের রাজ পরিবারের বৈবাহিক সম্পর্কের মধ্যে ল্যাংচার উৎপত্তির ইতিহাস খোঁজার করার চেষ্টা করেছেন।

একজন মহারাজা/জমিদার বর্ধমানে কোনো মিষ্টান্ন করিগড় বলেন যে তিনি ভাজা মিষ্টি খেতে চান, আর তখন সেই তাড়াতাড়ি করে ওনাকে একরকম ভাজা মিষ্টি বানিয়ে দেন এবং সেটি খুবই সুস্বাদু হয়,যিনি ওই ভাজা মিষ্টি তৈরি করে ছিলেন তিনি ল‍্যাংড়া ছিলেন, ওনার নাম অনুসারে ওই মিষ্টির নাম হয় ল‍্যাংচা ।

বহি:সূত্র