পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)
![]() | |
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ১৯৭১ |
অধিক্ষেত্র | বাংলাদেশ সরকার |
সদর দপ্তর | বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা [১] |
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী |
|
সংস্থা নির্বাহী |
|
ওয়েবসাইট | অফিশিয়াল ওয়েবসাইট |
![]() |
---|
এই নিবন্ধটি বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকার ধারাবাহিকের অংশ |
সংবিধান ও আইন |
রাজনৈতিক দল |
বৈদেশিক সম্পর্ক |
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয়। এর মূল কাজ হচ্ছে পরিবেশ ও বন সংক্রান্ত সরকারের কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনা, প্রচারণা, সমন্বয় এবং দেখভাল করা। এই মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের পরিবেশ সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ের দেখভাল করার জন্য প্রতিষ্ঠিত, এবং এই মন্ত্রণালয় জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল-এর নির্বাহী কমিটির স্থায়ী সদস্য। এই মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ পরিবেশ কার্যক্রম (ইউএনইপি)-এ অংশগ্রহণকারী। মন্ত্রণালয়ের মূল কাজের মধ্যে রয়েছে পরিবেশ সংরক্ষণ, বন ও পরিবেশের উপাদানসমূহের সমীক্ষা, পরিবেশের অবক্ষয় প্রতিরোধ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ, বৃক্ষায়ন-বনায়ন এবং অবক্ষিপ্ত অঞ্চলগুলো পূণরুদ্ধার এবং সর্বোপরি পরিবেশের রক্ষণ নিশ্চিত করা।[২] এ মন্ত্রণালয়ের আগের নাম ছিল বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়। ২০১৮ সালের ১৪ মে বাংলাদেশের মন্ত্রীসভার সভায় নাম পরিবর্তন করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয় নামকরণ করা হয়। [৩]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৪৭ থেকে ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অঞ্চলভিত্তিক বন বিভাগ ছিল বনরক্ষক-এর অধীনে, এবং পরবর্তিতে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রধান বনরক্ষকের অধীনে ছিল। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে গেলে সংরক্ষিত ও প্রস্তাবিত সংরক্ষিত বনগুলো বাংলাদেশ বন বিভাগের আওতাধীন হয়ে যায়। ১৯৭১ থেকে ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ বন বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন ছিল। ১৯৮৭-৮৯ সময়কালে ফরেস্ট্রি ছিল কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি বিভাগ, যা ছিল একজন সেক্রেটারির অধীন। পরিবেশ বিভাগ (DoE) ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশে প্রচলিত পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ, ১৯৭৭ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত হয়। অবশেষে ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। একইসাথে বাংলাদেশ বন বিভাগ-কে এই মন্ত্রণালয়ের কারিগরি শাখা হিসেবে এর অধীন করা হয় এবং পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ কার্যকর করতে দায়বদ্ধ হয়।[৪]
অন্তর্ভুক্ত দপ্তর সমুহ[সম্পাদনা]
- পরিবেশ অধিদপ্তর
- বন অধিদপ্তর
- বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (BFRI)
- বাংলাদেশ বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন (BFIDC)
- বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়াম (BNH)
- বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট
উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে ভারত সরকারের বন মন্ত্রণালয়ের সাথে যৌথভাবে সুন্দরবনের উভয় অংশে বাঘ সমীক্ষা পরিচালনা করে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ List of Ministries and Divisions
- ↑ দাপ্তরিক ওয়েবসাইট, সংগ্রহের তারিখ: ৩১ জানুয়ারি ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ "পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন | banglatribune.com"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৫-১৪।
- ↑ About MoEF ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে, বাংলাদেশ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বিবরণ। সংগ্রহের তারিখ: ৩১ জানুয়ারি ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- বাংলাদেশ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয় -এর দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- সুন্দরবন টাইগার প্রজেক্ট, বাংলাদেশ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয় ও ভারতের যৌথ বাঘ সমীক্ষা প্রজেক্ট
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |