আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাঈদ আনোয়ারের শতরানের তালিকা
সাঈদ আনোয়ার পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের একজন সাবেক ক্রিকেটার এবং অধিনায়ক।[২] তিনি তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে মোট ১১টি টেস্ট ও ২০টি একদিনের আন্তর্জাতিক (ওডিআই) ম্যাচে শতরানের দেখা পেয়েছেন।[১][৩] তিনি পাকিস্তানের হয়ে ৫৫টি টেস্ট ও ২৪৭টি ওডিআই ম্যাচ খেলে যথাক্রমে ৪,০৫২ ও ৮,৮২৪ রান করেন।[২] বিবিসি তাকে "একজন বিশ্বমানের ওপেনার" এবং "পাকিস্তানি ক্রিকেটের একজন সত্যিকারের ব্যাটিং তারকা" আখ্যা দেয়।[৪] ১৯৯৭ সালে তিনি উইজডেন কর্তৃক অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে নির্বাচিত হন এবং উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাকে তার দ্রুত রান সংগ্রহের কথা উল্লেখ করা হয়।[৫]
১৯৯০ সালে ফয়সালাবাদের ইকবাল স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আনোয়ারের টেস্ট অভিষেক হয়। এ টেস্টের উভয় ইনিংসেই তিনি শূন্য রানে আউট হন।[৬][৭] ১৯৯৪ সালে ওয়েলিংটনের ব্যাসিন রিজার্ভে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি প্রথম শতরানের দেখা পান।[৮] ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত ১৯৯৮-৯৯ এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপের একটি ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে তিনি অপরাজিত ১৮৮ রানের ইনিংস খেলেন, যা তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।[৯] এ ইনিংসের মাধ্যমে তিনি ইতিহাসের তৃতীয় পাকিস্তানি ওপেনার হিসেবে ইনিংসের শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকার গৌরব অর্জন করেন।[১০][N ১] আনোয়ার সাতটি ভিন্ন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মোট দশটি মাঠে শতরান করেছেন, যার মধ্যে সাতটিই পাকিস্তানের বাইরে।[১১][১২] আগস্ট ২০২৩-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ] পাকিস্তানের সর্বাধিক টেস্ট শতকধারীদের তালিকায় আনোয়ার আসিফ ইকবালের সাথে যৌথভাবে একাদশ স্থানে আছেন।[১৩]
একদিনের আন্তর্জাতিকে সাঈদ আনোয়ারের অভিষেক হয় পার্থের ওয়াকা গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৮৮-৮৯ বেনসন ও হেজেস ওয়ার্ল্ড সিরিজের ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচের মাধ্যমে।[১৪] এর এক বছর পর অ্যাডিলেড ওভালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিনি প্রথম ওডিআই শতকের দেখা পান।[১৫] ১৯৯৩ সালে শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিনি পরপর তিন ম্যাচে তিনটি শতরান করেন। ওডিআই ইতিহাসের দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে তিনি এ কৃতিত্ব অর্জন করেন।[N ২] ১৯৯৭ সালে চেন্নাইয়ের এম. এ. চিদম্বরম স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে ১৯৪ রান করে তিনি সে সময়ের এক ইনিংসে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের রেকর্ড ভঙ্গ করেন এবং তার এই রেকর্ড প্রায় ১৩ বছর অক্ষুণ্ণ ছিল।[১৭][১৮][N ৩] তিনি ছয়টি ভিন্ন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মোট বিশটি ওডিআই শতরান করেন, যার মধ্যে সাতটিই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে।[১] আগস্ট ২০২৩-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ] সাঈদ আনোয়ার পাকিস্তানিদের মধ্যে সর্বাধিক ওডিআই শতকের মালিক। ওডিআই-এ সর্বাধিক শতরান করা খেলোয়াড়ের তালিকায় তার অবস্থান চৌদ্দতম।[২০][২১]
প্রতীক
[সম্পাদনা]চিহ্ন | অর্থ |
---|---|
* | অপরাজিত ছিলেন |
ম্যান অব দ্য ম্যাচ | |
অধিনায়কত্ব করেছেন | |
বল | যতটি বল মোকাবিলা করেছেন |
অবস্থান | ব্যাটিং অর্ডারের যততম অবস্থানে খেলতে নেমেছেন |
ইনিংস | ম্যাচের যততম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেছেন |
টেস্ট | ঐ সিরিজে মোট টেস্ট ম্যাচের সংখ্যা |
স্ট্রাইক রেট | ব্যাটিং স্ট্রাইক রেট |
তারিখ | যত তারিখে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছে |
হার | পাকিস্তান দল ম্যাচটিতে পরাজিত হয় |
জয় | পাকিস্তান দল ম্যাচটিতে জয় লাভ করে |
ড্র | ম্যাচটি অমীমাংসিত (ড্র) অবস্থায় শেষ হয় |
টাই | ম্যাচটি সমতা (টাই) হয় |
টেস্ট ম্যাচে শতক
[সম্পাদনা]নং | রান | প্রতিপক্ষ | অবস্থান | ইনিংস | টেস্ট | মাঠ | খেলা শুরুর তারিখ | ফলাফল | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ১৬৯ | নিউজিল্যান্ড | ১ | ২ | ২/৩ | বেসিন রিজার্ভ, ওয়েলিংটন | ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪ | জয় | |
২ | ১৩৬ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ৩ | ১/৩ | পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু স্টেডিয়াম, কলম্বো | ৯ আগস্ট ১৯৯৪ | জয় | [২২] |
৩ | ১৭৬ | ইংল্যান্ড | ১ | ২ | ৩/৩ | দি ওভাল, লন্ডন | ২২ আগস্ট ১৯৯৬ | জয় | [২৩] |
৪ | ১৪৯ | নিউজিল্যান্ড | ১ | ২ | ২/২ | রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়াম, রাওয়ালপিন্ডি | ২৮ নভেম্বর ১৯৯৬ | জয় | [২৪] |
৫ | ১১৮ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ১ | ৩ | ২/৩ | কিংসমিড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ডারবান | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮ | জয় | [২৫] |
৬ | ১৪৫ | অস্ট্রেলিয়া | ১ | ১ | ১/৩ | রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়াম, রাওয়ালপিন্ডি | ১ অক্টোবর ১৯৯৮ | হার | [২৬] |
৭ | ১২৬ | অস্ট্রেলিয়া | ১ | ২ | ২/৩ | আরবাব নিয়াজ স্টেডিয়াম, পেশাওয়ার | ১৫ অক্টোবর ১৯৯৮ | ড্র | [২৭] |
৮ | ১৮৮* [N ৪] | ভারত | ১ | ৩ | ১/৪ | ইডেন গার্ডেন্স, কলকাতা | ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ | জয় | |
৯ | ১১৯ | অস্ট্রেলিয়া | ১ | ৩ | ১/৩ | ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন | ৫ নভেম্বর ১৯৯৯ | হার | [২৮] |
১০ | ১২৩ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ২ | ২/৩ | গালে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, গালে (শ্রীলঙ্কা) | ২১ জুন ২০০০ | জয় | [২৯] |
১১ | ১০১ | বাংলাদেশ | ১ | ২ | ১/৩ | মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মুলতান | ২৯ আগস্ট ২০০১ | জয় | [৩০] |
এক দিনের আন্তর্জাতিকে শতক
[সম্পাদনা]নং | রান | বল | প্রতিপক্ষ | অবস্থান | ইনিংস | স্ট্রাইক রেট | মাঠ | তারিখ | ফল | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ১২৬ | ৯৯ | শ্রীলঙ্কা | ২ | ১ম | ১২৭.২৭ | অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড | ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০ | জয় | |
২ | ১০১ | ১১৫ | নিউজিল্যান্ড | ১ | ১ম | ৮৭.৮২ | গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, লাহোর | ২ নভেম্বর ১৯৯০ | জয় | [৩১] |
৩ | ১১০ | ১০৫ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ১ম | ১০৪.৭৬ | শারজাহ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম, শারজাহ | ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ | জয় | [৩২] |
৪ | ১০৭ | ১০৮ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ১ম | ৯৯.০৭ | শারজাহ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম, শারজাহ | ৩০ অক্টোবর ১৯৯৩ | জয় | [৩৩] |
৫ | ১৩১ | ১৪১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১ | ২য় | ৯২.৯০ | শারজাহ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম, শারজাহ | ১ নভেম্বর ১৯৯৩ | জয় | [৩৪] |
৬ | ১১১ | ১০৪ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ২য় | ১০৬.৭৩ | শারজাহ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম, শারজাহ | ২ নভেম্বর ১৯৯৩ | জয় | [৩৫] |
৭ | ১০৪* | ১১৯ | অস্ট্রেলিয়া | ১ | ২য় | ৮৭.৩৯ | রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়াম, রাওয়ালপিন্ডি | ২২ অক্টোবর ১৯৯৪ | জয় | [৩৬] |
৮ | ১০৩* | ১৩১ | জিম্বাবুয়ে | ২ | ২য় | ৭৮.৬২ | হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে | ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ | টাই | [৩৭] |
৯ | ১১৫ | ১২০ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ১ম | ৯৫.৮৩ | জিমখানা ক্লাব গ্রাউন্ড, নাইরোবি | ৪ অক্টোবর ১৯৯৬ | জয় | [৩৮] |
১০ | ১০৪* | ১৩২ | নিউজিল্যান্ড | ১ | ২য় | ৭৮.৭৮ | শারজাহ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম, শারজাহ | ১০ নভেম্বর ১৯৯৬ | জয় | [৩৯] |
১১ | ১১২* | ১২৫ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ২য় | ৮৯.৬০ | শারজাহ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম, শারজাহ | ১২ নভেম্বর ১৯৯৬ | জয় | [৪০] |
১২ | ১৯৪ | ১৪৬ | ভারত | ১ | ১ম | ১৩২.৮৭ | এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চেন্নাই | ২১ মে ১৯৯৭ | জয় | [৪১] |
১৩ | ১০৮* | ১২৯ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২ | ২য় | ৮৩.৭২ | গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, লাহোর | ৪ নভেম্বর ১৯৯৭ | জয় | [৪২] |
১৪ | ১০৪ | ১২৮ | ভারত | ১ | ২য় | ৮১.২৫ | শারজাহ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম, শারজাহ | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৯৭ | জয় | [৪৩] |
১৫ | ১৪০ | ১৩২ | ভারত | ১ | ১ম | ১০৬.০৬ | বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা | ১৮ জানুয়ারি ১৯৯৮ | হার | [৪৪] |
১৬ | ১০৩ | ১৪৪ | জিম্বাবুয়ে | ১ | ১ম | ৭১.৫২ | কেনিংটন ওভাল, লন্ডন | ১১ জুন ১৯৯৯ | জয় | [৪৫] |
১৭ | ১১৩* | ১৪৮ | নিউজিল্যান্ড | ১ | ২য় | ৭৬.৩৫ | ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ম্যানচেস্টার | ১৬ জুন ১৯৯৯ | জয় | [৪৬] |
১৮ | ১০৫* | ১৩৪ | শ্রীলঙ্কা | ১ | ২য় | ৭৮.৩৫ | জিমখানা ক্লাব গ্রাউন্ড, নাইরোবি | ৮ অক্টোবর ২০০০ | জয় | [৪৭] |
১৯ | ১০৪ | ১১৫ | নিউজিল্যান্ড | ১ | ১ম | ৯০.৪৩ | জিমখানা ক্লাব গ্রাউন্ড, নাইরোবি | ১১ অক্টোবর ২০০০ | হার | [৪৮] |
২০ | ১০১ | ১২৬ | ভারত | ১ | ১ম | ৮০.১৫ | সেঞ্চুরিয়ন পার্ক, সেঞ্চুরিয়ন | ১ মার্চ ২০০৩ | হার | [৪৯] |
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ The previous players to accomplish this feat were Nazar Mohammed and Mudassar Nazar.[১০]
- ↑ This feat was previously accomplished by Zaheer Abbas.[১৬]
- ↑ Saeed Anwar broke Viv Richards' record for most runs in an ODI innings and held it for nearly 13 years. The score was equalled by Charles Coventry, it was broken by Sachin Tendulkar (200*).[১৯]
- ↑ Anwar shared the Man of the Match award with Javagal Srinath.
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]সাধারণ
[সম্পাদনা]- "Saeed Anwar Test centuries"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ২২ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০০৫।
- "Saeed Anwar One Day International centuries"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ২৫ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০০৫।
- "Saeed Anwar former Pakistani Cricketer – Test & ODI Career"। জিরো-ক্রিক। ১ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০২০।
নির্দিষ্ট
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ "Records – ODI records – Batting records – Most hundreds in a career" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০০৫।
- ↑ ক খ "Saeed Anwar" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Records – Test records – Batting records – Most hundreds in a career" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০০৫।
- ↑ "Pakistan profiles: Saeed Anwar"। BBC Sport। ৩ জানুয়ারি ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Wisden – Cricketer of the year 1997 – Saeed Anwar"। Wisden। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "West Indies in Pakistan Test series – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Records – Test matches – Pair on debut"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Pakistan in New Zealand – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Asian Test Championship – 1st match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ ক খ Qamar Ahmed (২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯)। "Wisden – Asian Test Championship – India v Pakistan 1998–99"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Saeed Anwar – Centuries at home venues"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Saeed Anwar – Centuries at venues outside Pakistan"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Records – Test matches – Most hundreds in a career for Pakistan"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Benson & Hedges World Series – 6th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Benson & Hedges World Series – 10th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Records – One-Day International – Hundreds in consecutive innings"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Records – One-Day International – Most hundreds in a career for Pakistan"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Anwar, Aqib's feats in Wisden's best one-day list"। The Dawn। Pakistan Herald Publications Limited (PHPL)। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Records – One-Day Internationals – Batting records – Most runs in an innings"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Cricket Records – Pakistan – One-Day Internationals – Most hundreds"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Cricket Records – One-Day Internationals – Batting Records – Most hundreds in a career"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Pakistan in Sri Lanka Test Series – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Pakistan in England Test Series – 3rd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "New Zealand in Pakistan Test Series – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Pakistan in South Africa Test Series – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Australia in Pakistan Test Series – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Australia in Pakistan Test Series – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Pakistan in Australia Test Series – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Pakistan in Sri Lanka Test Series – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Asian Test Championship, 2001/02 – 1st match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "New Zealand in Pakistan ODI Series – 1st ODI"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Wills Trophy – Final"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Pepsi Champions Trophy – 3rd match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Pepsi Champions Trophy – 4th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Pepsi Champions Trophy – 5th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Wills Triangular Series– 6th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Pakistan in Zimbabwe ODI Series – 1st match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "KCA Centenary Tournament – 6th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Singer Champions Trophy – 3rd match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "Singer Champions Trophy – 5th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "Pepsi Independence Cup – 6th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "Wills Quadrangular Tournament – 4th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "Akai-Singer Champions Trophy – 4th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "Silver Jubilee Independence Cup – 3rd final"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "ICC World Cup – 37th match, Super Sixes"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "ICC World Cup – 1st semi final"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "ICC KnockOut – 2nd quarter final"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "ICC KnockOut – 1st semi final"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "ICC World Cup – 36th match, Pool A |"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- "সাঈদ আনোয়ারের প্রোফাইল"। ক্রিকেট আর্কাইভ।