২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ
South Africa 2010 | |
---|---|
বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | দক্ষিণ আফ্রিকা |
তারিখ | ১১ জুন – ১১ জুলাই |
দল | ৩২ (৬টি কনফেডারেশন থেকে) |
মাঠ | ১০ (৯টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | স্পেন (১ম শিরোপা) |
রানার-আপ | নেদারল্যান্ডস |
তৃতীয় স্থান | জার্মানি |
চতুর্থ স্থান | উরুগুয়ে |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৬৪ |
গোল সংখ্যা | ১৪৫ (ম্যাচ প্রতি ২.২৭টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৩১,৭৮,৮৫৬ (ম্যাচ প্রতি ৪৯,৬৭০ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | ডেভিড ভিয়া থমাস মুলার ওয়েসলি স্নাইডার দিয়েগো ফোরলান (প্রত্যেকে ৫ গোল)[১] |
সেরা খেলোয়াড় | দিয়েগো ফোরলান |
২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ (ইংরেজি: 2010 FIFA World Cup) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা ফিফা বিশ্বকাপের ঊনিশতম আসর। ফিফা বিশ্বকাপ হচ্ছে বিশ্বের প্রধান ফুটবল প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ১১ জুন থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত। বিশ্বকাপের এই আসরটির আয়োজক দেশ হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০০৭ সালের আগস্ট মাস থেকে এই বিশ্বকাপের জন্য যোগ্য ৩২টি দল নির্বাচনের লক্ষ্যে ফিফার ছয়টি মহাদেশীয় কনফেডারশনগুলোতে বাছাইপর্ব শুরু হয়। এই বাছাইপর্বে ফিফার মোট ২০৮টি সদস্য দেশের জাতীয় পুরুষ ফুটবল দলের মধ্যে ২০৪টি দল অংশ নেয়। জার্মানিতে ২০০৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপাধারী ইতালি এই বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই শুরু করে। এই বিশ্বকাপের সর্বশেষ ড্র অনুষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালের ৪ ডিসেম্বর, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে।
এবারই প্রথমবারের মতো আফ্রিকা মহাদেশের কোনো দেশে ফুটবল বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক দেশ নির্বাচনী অনুষ্ঠানে দক্ষিণ আফ্রিকা আয়োজক হতে ইচ্ছুক, আফ্রিকার দেশ মরোক্কো ও মিশরকে পরাজিত করে। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফিফার কনফেডারেশন ওশেনিয়া ফুটবল কনফেডারেশন। এখন পর্যন্ত এই কনফেডারেশনের আওতায় কোনো বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়নি।
বিশ্বকাপের এই আসরের শিরোপাধারী দল হচ্ছে স্পেন। ফাইনালে ইউরো চ্যাম্পিয়ন ও ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা স্পেন তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে আসা নেদারল্যান্ডসকে ১–০ গোলে পরাজিত করে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে অতিরিক্ত সময়ের খেলার শেষ দিকে স্পেন আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার জয়সূচক গোলে নেদারল্যান্ডসকে পরাজিত করে। সেই সাথে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেই বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায় স্পেন। স্বাগতিক দেশ দক্ষিণ আফ্রিকা এবং গতবারের শিরোপাজয়ী দল ইতালি ও রানার্স-আপ ফ্রান্স গ্রুপ পর্বের গণ্ডি পেরোতে ব্যর্থ হয়। এছাড়াও ফুটবলের মহারথী দল ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ও জার্মানিও নকআউট পর্বেই বাদ পড়ে যায়। এই বিশ্বকাপের একমাত্র অপরাজিত দলটি হচ্ছে নিউজিল্যান্ড যদিও তারা গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল, কিন্তু গ্রুপ পর্বের কোনো খেলাতেই তারা পরাজিত হয়নি।
২০১০ সালের বিশ্বকাপেই প্রথমবারের মতো দুটো ইউরোপীয় দল ফাইনালে মুখোমুখি হয়, যারা এর আগে কখনো বিশ্বকাপে পরস্পরের মুখোমুখি হয়নি। বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে ফিফার মোট ২০৮টি সদস্য ফেডারেশনের মধ্যে ২০৪টি ফেডারেশন অংশ নেয়। এর মাধ্যমে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ, একই সাথে ২০০৮ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সাথে যৌথভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি দেশের অংশগ্রহণকারী ক্রীড়া প্রতিযোগিতার স্বীকৃতি পায়।
চূড়ান্তপর্বে অংশগ্রহণকারী দল
[সম্পাদনা]অংশগ্রহণকারী দলের তালিকা
[সম্পাদনা]নিচের ৩২টি দল বিশ্বকাপ ২০১০ টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেয়।
|
|
|
|
পুরস্কারের অর্থ
[সম্পাদনা]২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য ফিফা কর্তৃক বরাদ্দকৃত পুরস্কারের অর্থের সর্বমোট পরিমাণ হচ্ছে ৪২ কোটি মার্কিন ডলার (আঞ্চলিক ক্লাবগুলোতে প্রদেয় ৪ কোটি মার্কিন ডলার সহ)। অর্থের এই পরিমাণ ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের তুলনায় ৬০% বেশি।[২] প্রতিযোগিতা শুরুর আগে অংশগ্রহণকারী ৩২টি দলের প্রত্যেককে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের প্রস্তুতির জন্য ১০ লক্ষ ডলার করে দেওয়া হয়। এছাড়া গ্রুপ পর্বেই বাদ পড়া দলগুলো প্রত্যেকে পাবে ৮০ লক্ষ মার্কিন ডলার। পুরস্কারের সমুদয় অর্থ প্রদান করা হচ্ছে নিচের হিসাব অনুসারে:[২]
- ৯০ লক্ষ মার্কিন ডলার — ১৬ দলের পর্বে উত্তীর্ণ প্রতিটি দলের জন্য (১৬টি দল)
- ১.৪০ কোটি মার্কিন ডলার — কোয়ার্টার ফাইনালে উত্তীর্ণ দলগুলোর জন্য (৪টি দল)
- ১.৮ কোটি মার্কিন ডলার — চতুর্থ স্থান অধিকারী দলের জন্য
- ২ কোটি মার্কিন ডলার — তৃতীয় স্থান অধিকারী দলের জন্য
- ২.৪ কোটি মার্কিন ডলার — রানার্স আপ দলের জন্য
- ৩ কোটি মার্কিন ডলার — চ্যাম্পিয়ান বা শিরোপাধারী দলের জন্য
ভেন্যু
[সম্পাদনা]২০০৫ সালে আয়োজকরা বিশ্বকাপ খেলার জন্য প্রদেশ অনুযায়ী ১২টি ভেন্যুর নাম ঘোষণা করে। এগুলো হচ্ছে: ব্লুমফন্টেইন, কেপ টাউন, ডারবান, জোহানেসবার্গ (দুইটি ভেন্যু), কিংবার্লি, নেলসপ্রুইট, অর্কনে, পোলকওয়েন, পোর্ট এলিজাবেথ, প্রিটোরিয়া, এবং রুস্টেনবার্গ। এই ভেন্যুগুলো ফিফা কর্তৃক ২০০৬ সালের ১৭ মার্চ বিশ্বকাপের ভেন্যু হিসেবে ঘোষণা করা হয়।[৩]
জোহানেসবার্গ | ডারবান | কেপ টাউন | জোহানেসবার্গ | প্রিটোরিয়া |
---|---|---|---|---|
এফএনবি স্টেডিয়াম | মোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম১ | কেপ টাউন স্টেডিয়াম২ | এলিস পার্ক স্টেডিয়াম | লোফটাস ভার্সফেল্ড |
ধারণক্ষমতা: ৯১,১৪১ | ধারণক্ষমতা: ৭০,০০০ | ধারণক্ষমতা: ৬৯,০৭০ | ধারণক্ষমতা: ৬২,৫৬৭ | ধারণক্ষমতা: ৫১,৭৬০ |
পোর্ট এলিজাবেথ | ব্লুমফন্টেইন | পোলকওয়েন | রুস্টেনবার্গ | নেলসপ্রুইট |
নেলসন ম্যান্ডেলা বে | ফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম | পিটার মোকাবা স্টেডিয়াম | রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম | বোমবেলা স্টেডিয়াম |
ধারণক্ষমতা: ৪৮,০০০ | ধারণক্ষমতা: ৪৮,০০০ | ধারণক্ষমতা: ৪৬,০০০ | ধারণক্ষমতা: ৪৪,৫৩০ | ধারণক্ষমতা: ৪৩,৫৮৯ |
চূড়ান্ত ড্র
[সম্পাদনা]ফিফার বিশ্বকাপ আয়োজক কমিটি কর্তৃক খেলার গ্রুপ নির্ধারণী চূড়ান্ত ড্র অনুষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালের ২ ডিসেম্বর। অক্টোবর ২০০৯ পর্যন্ত অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর ফিফা র্যাংকিং অনুসারে এই ড্র নির্ধারণ করা হয়। এই র্যাংকিং অনুসারে প্রথম সাতটি দল ও স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা লটারির প্রথম পাত্রে স্থান পায়। বাকি পাত্রগুলোকে ভৌগলিকভাবে নির্ধারিত কনফেডারেশন অনুসারে সাজানো হয়। এছাড়া একই গ্রুপে একই কনফেডারেশনের একাধিক দল যেনো না পড়ে তা নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু ইউরোপ বা উয়েফা কনফেডারেশন থেকে দুইটি দল একই গ্রুপে অংশ নেবার সুযোগ ছিলো, কারণ এই কনফেডারেশন থেকে সর্বোচ্চ ১৩টি দল বিশ্বকাপে অংশ গ্রহণ করে।[৪]
১ম পাত্র (স্বাগতিক ও র্যাংকিংয়ের প্রথম সাত দল) | ২য় পাত্র (এশিয়া, উত্তর/মধ্য আমেরিকা, এবং ক্যারিবীয় ও ওশেনিয়া) | ৩য় পাত্র (আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা) | ৪র্থ পাত্র (ইউরোপ) |
---|---|---|---|
দক্ষিণ আফ্রিকা |
অস্ট্রেলিয়া |
আলজেরিয়া |
ডেনমার্ক |
গ্রুপ ই | গ্রুপ এফ | গ্রুপ জি | গ্রুপ এইচ |
---|---|---|---|
নেদারল্যান্ডস | ইতালি | ব্রাজিল | স্পেন |
ডেনমার্ক | প্যারাগুয়ে | উত্তর কোরিয়া | সুইজারল্যান্ড |
জাপান | নিউজিল্যান্ড | কোত দিভোয়ার | হন্ডুরাস |
ক্যামেরুন | স্লোভাকিয়া | পর্তুগাল | চিলি |
ম্যাচের বল
[সম্পাদনা]আডিডাস জাবুলানি ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের অফিশিয়াল বল। ২০০৯ এর ৪ ডিসেম্বরে বলটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে। জুলু ভাষায় জাবুলানি শব্দের অর্থ “উল্লাস করা”। বলটির নকশা ইংল্যান্ডের লাফবোরো ইউনিভার্সিটিতে প্রস্তুত করা হয়েছে। তাছাড়া এই বলটি সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০০৯ ফিফা ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপেও ব্যবহৃত হয়েছে। আডিডাস জাবুলানির একটি বিশেষ সংস্করণ (জাবুলানি অ্যাঙ্গোলা) ২০১০ আফ্রিকান কাপ অফ নেশনস্-এও ব্যবহৃত হয়েছিল। ১১ সংখ্যাটি নতুন এই অত্যাধুনিক বলে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। এতে ১১টি রঙ ব্যবহার করা হয়েছে, যার এক একটি খেলার মাঠের এক একজন খেলোয়াড় কে বোঝায়, আবার ১১টি রঙ দক্ষিণ আফ্রিকায় মোট ১১টি দাপ্তরিক ভাষাকেও বোঝায়।[৫][৬] স্বর্ণালী রঙের একটি বিশেষ বল জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলায় ব্যবহৃত হয় যার নাম দেয়া হয় Jo'bulani,মূলত ফাইনালের ভেন্যু জোহানেসবার্গকে কেন্দ্র করে এই নামকরণ করা হয়।
জাবুলানি বলকে নিয়ে বেশ বিতর্ক দেখা যায়।২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের বল ‘জাবুলানি' তো অনেক খেলোয়াড়কে রীতিমতো ভড়কে দিয়েছিল৷জাবুলানি বাতাসে ভাসতে ভাসতেই বিচবলের মতো গতিপথ পাল্টে ফেলত বলে খেলোয়াড়দের, বিশেষ করে গোলরক্ষকদের সমালোচনার মুখে পড়তে হয় আডিডাসকে।সাধারণ ফুটবল ৩২টি প্যানেল বা টুকরো জোড়া দিয়ে তৈরি করা হলেও জাবুলানি তৈরি করা হয়েছিল আটটি প্যানেলে৷যার ফলে বলের ট্র্যাজেক্টরিতে তারতম্য দেখা যায় এবং খেলোয়াড়রা বেশ বিড়ম্বনায় পড়েন।
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা]গ্রুপ টেবিলের রংয়ের পরিচয় | |
---|---|
যেসকল দেশ গ্রুপ পর্ব থেকে ১৬ দলের পর্বে উত্তীর্ণ হয়েছে | |
যেসকল দেশের বিশ্বকাপ প্রথম পর্বেই শেষ হয়েছে |
গ্রুপ এ
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | উরুগুয়ে | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৪ | ০ | +৪ | ৭ | নকআউট পর্বের উন্নীত |
২ | মেক্সিকো | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ২ | +১ | ৪ | |
৩ | দক্ষিণ আফ্রিকা (H) | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৫ | −২ | ৪ | |
৪ | ফ্রান্স | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৪ | −৩ | ১ |
১১ জুন, ২০১০ | |||
দক্ষিণ আফ্রিকা | ১ – ১ | মেক্সিকো | সকার সিটি, জোহানেসবার্গ |
উরুগুয়ে | ০ – ০ | ফ্রান্স | কেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন |
১৬ জুন, ২০১০ | |||
দক্ষিণ আফ্রিকা | ০ – ৩ | উরুগুয়ে | লোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া |
১৭ জুন, ২০১০ | |||
ফ্রান্স | ০ – ২ | মেক্সিকো | পিটার মোকাবা স্টেডিয়াম, পোলকওয়ানে |
২২ জুন, ২০১০ | |||
মেক্সিকো | ০ – ১ | উরুগুয়ে | রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ |
ফ্রান্স | ১ – ২ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন |
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | আর্জেন্টিনা | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৭ | ১ | +৬ | ৯ | নকআউট পর্বের উন্নীত |
২ | দক্ষিণ কোরিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৫ | ৬ | −১ | ৪ | |
৩ | গ্রিস | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৫ | −৩ | ৩ | |
৪ | নাইজেরিয়া | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৫ | −২ | ১ |
১২ জুন, ২০১০ | |||
দক্ষিণ কোরিয়া | ২ – ০ | গ্রিস | নেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ |
আর্জেন্টিনা | ১ – ০ | নাইজেরিয়া | এলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ |
১৭ জুন, ২০১০ | |||
আর্জেন্টিনা | ৪ – ১ | দক্ষিণ কোরিয়া | সকার সিটি, জোহানেসবার্গ |
গ্রিস | ২ – ১ | নাইজেরিয়া | ফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন |
২২ জুন, ২০১০ | |||
নাইজেরিয়া | ২ – ২ | দক্ষিণ কোরিয়া | মোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম, ডারবান |
গ্রিস | ০ – ১ | আর্জেন্টিনা | পিটার মোকাবা স্টেডিয়াম, পোলকওয়ানে |
গ্রুপ সি
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ৩ | +১ | ৫ | নকআউট পর্বের উন্নীত |
২ | ইংল্যান্ড | ৩ | ১ | ২ | ০ | ২ | ১ | +১ | ৫ | |
৩ | স্লোভেনিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ | |
৪ | আলজেরিয়া | ৩ | ০ | ১ | ২ | ০ | ২ | −২ | ১ |
১২ জুন, ২০১০ | |||
ইংল্যান্ড | ১ – ১ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ |
১৩ জুন, ২০১০ | |||
আলজেরিয়া | ০ – ১ | স্লোভেনিয়া | পিটার মোকাবা স্টেডিয়াম, পোলকওয়ানে |
১৮ জুন, ২০১০ | |||
স্লোভেনিয়া | ২ – ২ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | এলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ |
ইংল্যান্ড | ০ – ০ | আলজেরিয়া | কেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন |
২৩ জুন, ২০১০ | |||
স্লোভেনিয়া | ০ – ১ | ইংল্যান্ড | নেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১ – ০ | আলজেরিয়া | লোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া |
গ্রুপ ডি
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | জার্মানি | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৫ | ১ | +৪ | ৬ | নকআউট পর্বের উন্নীত |
২ | ঘানা | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ | ০ | ৪ | |
৩ | অস্ট্রেলিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৬ | −৩ | ৪ | |
৪ | সার্বিয়া | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৩ | −১ | ৩ |
১৩ জুন, ২০১০ | |||
সার্বিয়া | ০ – ১ | ঘানা | লোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া |
জার্মানি | ৪ – ০ | অস্ট্রেলিয়া | মোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম, ডারবান |
১৮ জুন, ২০১০ | |||
জার্মানি | ০ – ১ | সার্বিয়া | নেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ |
১৯ জুন, ২০১০ | |||
ঘানা | ১ – ১ | অস্ট্রেলিয়া | রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ |
২৩ জুন, ২০১০ | |||
ঘানা | ০ – ১ | জার্মানি | সকার সিটি, জোহানেসবার্গ |
অস্ট্রেলিয়া | ২ – ১ | সার্বিয়া | ম্বোম্বেলা স্টেডিয়াম, নেলসপ্রুইট |
গ্রুপ ই
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | নেদারল্যান্ডস | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৫ | ১ | +৪ | ৯ | নকআউট পর্বের উন্নীত |
২ | জাপান | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৪ | ২ | +২ | ৬ | |
৩ | ডেনমার্ক | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৩ | ৬ | −৩ | ৩ | |
৪ | ক্যামেরুন | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ২ | ৫ | −৩ | ০ |
১৪ জুন, ২০১০ | |||
নেদারল্যান্ডস | ২ – ০ | ডেনমার্ক | সকার সিটি, জোহানেসবার্গ |
জাপান | ১ – ০ | ক্যামেরুন | ফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন |
১৯ জুন, ২০১০ | |||
নেদারল্যান্ডস | ১ – ০ | জাপান | মোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম, ডারবান |
ক্যামেরুন | ১ – ২ | ডেনমার্ক | লোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া |
২৪ জুন, ২০১০ | |||
ডেনমার্ক | ১ – ৩ | জাপান | রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ |
ক্যামেরুন | ১ – ২ | নেদারল্যান্ডস | কেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন |
গ্রুপ এফ
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | প্যারাগুয়ে | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৩ | ১ | +২ | ৫ | নকআউট পর্বের উন্নীত |
২ | স্লোভাকিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | −১ | ৪ | |
৩ | নিউজিল্যান্ড | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ২ | ২ | ০ | ৩ | |
৪ | ইতালি | ৩ | ০ | ২ | ১ | ৪ | ৫ | −১ | ২ |
১৪ জুন, ২০১০ | |||
ইতালি | ১ – ১ | প্যারাগুয়ে | কেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন |
১৫ জুন, ২০১০ | |||
নিউজিল্যান্ড | ১ – ১ | স্লোভাকিয়া | রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ |
২০ জুন, ২০১০ | |||
স্লোভাকিয়া | ০ – ২ | প্যারাগুয়ে | ফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন |
ইতালি | ১ – ১ | নিউজিল্যান্ড | ম্বোম্বেলা স্টেডিয়াম, নেলসপ্রুইট |
২৪ জুন, ২০১০ | |||
স্লোভাকিয়া | ৩ – ২ | ইতালি | এলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ |
প্যারাগুয়ে | ০ – ০ | নিউজিল্যান্ড | পিটার মোকাবা স্টেডিয়াম, পোলকওয়ানে |
গ্রুপ জি
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ব্রাজিল | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৫ | ২ | +৩ | ৭ | নকআউট পর্বের উন্নীত |
২ | পর্তুগাল | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৭ | ০ | +৭ | ৫ | |
৩ | কোত দিভোয়ার | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৩ | +১ | ৪ | |
৪ | উত্তর কোরিয়া | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ১২ | −১১ | ০ |
১৫ জুন, ২০১০ | |||
কোত দিভোয়ার | ০ – ০ | পর্তুগাল | নেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ |
ব্রাজিল | ২ – ১ | উত্তর কোরিয়া | এলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ |
২০ জুন, ২০১০ | |||
ব্রাজিল | ৩ – ১ | কোত দিভোয়ার | সকার সিটি, জোহানেসবার্গ |
২১ জুন, ২০১০ | |||
পর্তুগাল | ৭ – ০ | উত্তর কোরিয়া | কেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন |
২৫ জুন, ২০১০ | |||
পর্তুগাল | ০ – ০ | ব্রাজিল | মোসেস মাহবিদা স্টেডিয়াম, ডারবান |
উত্তর কোরিয়া | ০ – ৩ | কোত দিভোয়ার | ম্বোম্বেলা স্টেডিয়াম, নেলসপ্রুইট |
গ্রুপ এইচ
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | স্পেন | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৪ | ২ | +২ | ৬ | নকআউট পর্বের উন্নীত |
২ | চিলি | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৩ | ২ | +১ | ৬ | |
৩ | সুইজারল্যান্ড | ৩ | ১ | ১ | ১ | ১ | ১ | ০ | ৪ | |
৪ | হন্ডুরাস | ৩ | ০ | ১ | ২ | ০ | ৩ | −৩ | ১ |
১৬ জুন, ২০১০ | |||
হন্ডুরাস | ০ – ১ | চিলি | ম্বোম্বেলা স্টেডিয়াম, নেলসপ্রুইট |
স্পেন | ০ – ১ | সুইজারল্যান্ড | মোসেস মাহবিদা স্টেডিয়াম, ডারবান |
২১ জুন, ২০১০ | |||
চিলি | ১ – ০ | সুইজারল্যান্ড | নেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ |
স্পেন | ২ – ০ | হন্ডুরাস | এলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ |
২৫ জুন, ২০১০ | |||
চিলি | ১ – ২ | স্পেন | লোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া |
সুইজারল্যান্ড | ০ – ০ | হন্ডুরাস | ফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন |
নকআউট পর্ব
[সম্পাদনা]নকআউট পর্বে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় পর্ব, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমি ফাইনাল, ও ফাইনাল খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুইটি দল (চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ) নকআউট পর্বে ১৬ দলের পর্বে খেলবে। প্রতিটি খেলার মূল সময়ের শেষে গোল সংখ্যা সমান থাকলে পরবর্তীতে আরো ১৫ মিনিট করে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় খেলা হবে। অতিরিক্ত সময়ের পরেও গোল সংখ্যা সমান থাকলে পেনাল্টি শুটআউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নিধারিত হবে।
১৬ পর্বের পর্ব | কোয়ার্টার ফাইনাল | সেমি ফাইনাল | ফাইনাল | |||||||||||
২৬ জুন – পোর্ট এলিজাবেথ | ||||||||||||||
উরুগুয়ে | ২ | |||||||||||||
২ জুলাই – জোহানেসবার্গ | ||||||||||||||
দক্ষিণ কোরিয়া | ১ | |||||||||||||
উরুগুয়ে | ১ (৪) | |||||||||||||
২৬ জুন – রুস্টেনবার্গ | ||||||||||||||
ঘানা | ১ (২) | |||||||||||||
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১ | |||||||||||||
৬ জুলাই – কেপ টাউন | ||||||||||||||
ঘানা | ২ | |||||||||||||
উরুগুয়ে | ২ | |||||||||||||
২৮ জুন – ডারবান | ||||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ৩ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ২ | |||||||||||||
২ জুলাই – পোর্ট এলিজাবেথ | ||||||||||||||
স্লোভাকিয়া | ১ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ২ | |||||||||||||
২৮ জুন – জোহানেসবার্গ | ||||||||||||||
ব্রাজিল | ১ | |||||||||||||
ব্রাজিল | ৩ | |||||||||||||
১১ জুলাই – জোহানেসবার্গ | ||||||||||||||
চিলি | ০ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ০ | |||||||||||||
২৭ জুন – জোহানেসবার্গ | ||||||||||||||
স্পেন | ১ | |||||||||||||
আর্জেন্টিনা | ৩ | |||||||||||||
৩ জুলাই – কেপ টাউন | ||||||||||||||
মেক্সিকো | ১ | |||||||||||||
আর্জেন্টিনা | ০ | |||||||||||||
২৭ জুন – ব্লুমফন্টেইন | ||||||||||||||
জার্মানি | ৪ | |||||||||||||
জার্মানি | ৪ | |||||||||||||
৭ জুলাই – ডারবান | ||||||||||||||
ইংল্যান্ড | ১ | |||||||||||||
জার্মানি | ০ | |||||||||||||
২৯ জুন – প্রিটোরিয়া | ||||||||||||||
স্পেন | ১ | তৃতীয় স্থান নির্ধারণী | ||||||||||||
প্যারাগুয়ে | ০ (৫) | |||||||||||||
৩ জুলাই – জোহানেসবার্গ | ১০ জুলাই – পোর্ট এলিজাবেথ | |||||||||||||
জাপান | ০ (৩) | |||||||||||||
প্যারাগুয়ে | ০ | উরুগুয়ে | ২ | |||||||||||
২৯ জুন – কেপ টাউন | ||||||||||||||
স্পেন | ১ | জার্মানি | ৩ | |||||||||||
স্পেন | ১ | |||||||||||||
পর্তুগাল | ০ | |||||||||||||
১৬ দলের পর্ব
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
উরুগুয়ে | ২ – ১ | দক্ষিণ কোরিয়া |
---|---|---|
সুয়ারেজ ৮', ৮০' | প্রতিবেদন | লি সি-ইয়োং ৬৮' |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১ – ২ (অতিরিক্ত সময়) | ঘানা |
---|---|---|
ডনোভান ৬২' (পে.) | প্রতিবেদন | বোয়াটেং ৫' জিয়ান ৯৩' |
আর্জেন্টিনা | ৩ – ১ | মেক্সিকো |
---|---|---|
তেবেস ২৬', ৫২' হিগুয়েইন ৩৩' |
প্রতিবেদন | হার্ন্দান্দেজ ৭১' |
নেদারল্যান্ডস | ২ – ১ | স্লোভাকিয়া |
---|---|---|
রোবেন ১৮' সেনেইজটার ৮৪' |
প্রতিবেদন | ভিটেক ৯০+৪' (পে.) |
প্যারাগুয়ে | ০ – ০ (অতিরিক্ত সময়) | জাপান |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ||
পেনাল্টি | ||
বেরেতা ব্যারিওস রিভেরোস ভালদেজ কারদোজা |
৫ – ৩ | এন্দো হাসেবে কোমানো হোন্দা |
কোয়ার্টার ফাইনাল
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
নেদারল্যান্ডস | ২ – ১ | ব্রাজিল |
---|---|---|
স্নাইডার ৫৩', ৬৮' | প্রতিবেদন | রবিনিয়ো ১০' |
উরুগুয়ে | ১ – ১ (অতিরিক্ত সময়) | ঘানা |
---|---|---|
ফোরলান ৫৫' | প্রতিবেদন | মুনতারি ৪৫+২' |
পেনাল্টি | ||
ফোরলান ভিক্টোরিনো স্কটি পেরেইরা আবরেউ |
৪ – ২ | জিয়ান আপিয়াহ মেনসাহ আদিয়াহ |
প্যারাগুয়ে | ০ – ১ | স্পেন |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ভিয়া ৮৩' |
সেমি ফাইনাল
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
উরুগুয়ে | ২ – ৩ | নেদারল্যান্ডস |
---|---|---|
ফোরলান ৪১' ম্যাক্সি পেরেইরা ৯০+২' |
প্রতিবেদন | ভ্যান ব্রনখোরস্ট ১৮' স্নাইডার ৭০' রোবেন ৭৩' |
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলা
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
ফাইনাল
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
নেদারল্যান্ডস | ০ – ১ (অতিরিক্ত সময়) | স্পেন |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ইনিয়েস্তা ১১৬' |
সূচনা সঙ্গীত
[সম্পাদনা]১০ জুন, ২০১০ সালে সোয়েটোতে অনু্ষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিখ্যাত কলাম্বিয়ান পপ-সঙ্গীত শিল্পী শাকিরা ও ফ্রেশলীগ্রাউন্ড ব্যান্ড দল নিয়ে ওয়াকা ওয়াকা গানটি পরিবেশন করেন। এছাড়াও, ১১ জুলাই, ২০১০ সালের চূড়ান্ত খেলার পূর্বেও ঐ একই গান পরিবেশন করেছিল শাকিরা ও তার দল।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Golden Boot"। FIFA। ১৫ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১০।
- ↑ ক খ "FIFA Executive Committee holds historic meeting in Robben Island"। FIFA.com। ৩ ডিসেম্বর ২০০৯। ৭ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১০।
- ↑ "locations 2010 in Google Earth"। ২ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০০৭।
- ↑ "2010 FIFA World Cup South Africa Final Draw Procedure" (পিডিএফ)। FIFA। ২০০৯। ২৫ জুন ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ Meet Jabulani: 2010 World Cup Match Ball, The New York Times, 4 December 2009. Retrieved 4 December 2009.
- ↑ "2010 World Cup Jabulani Adidas ball"। ৭ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০০৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- FIFA.com 2010 website ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে
- The official 2010 host country website