প্যারাগুয়ে জাতীয় ফুটবল দল
![]() | |||
ডাকনাম | লস গুয়ারানিয়েস (গুরানি) লা আলবিরোহা (সাদা-লাল) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | প্যারাগুয়ীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | এদুয়ার্দো বেরিসো | ||
অধিনায়ক | গুস্তাবো গোমেস | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | পাওলো দা সিলবা (১৪৮) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | রোকে সান্তা ক্রুস (৩২) | ||
মাঠ | এস্তাদিও দেফেন্সোরেস দেল চাকো | ||
ফিফা কোড | PAR | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩৫ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৮ (মার্চ ২০০১) | ||
সর্বনিম্ন | ১০৩ (মে ১৯৯৫) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২৮ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৪ (ফেব্রুয়ারি ১৯৫৪) | ||
সর্বনিম্ন | ৪৩ (আগস্ট ১৯৬২, মার্চ ২০১৪, মার্চ ২০১৫) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (আসুনসিওন, প্যারাগুয়ে; ১১ মে ১৯১৯) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (রিউ দি জানেইরু, ব্রাজিল; ৩০ এপ্রিল ১৯৪৯) ![]() ![]() (হংকং; ১৭ নভেম্বর ২০১০) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (সান্তিয়াগো, চিলি; ২০ অক্টোবর ১৯২৬) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৮ (১৯৩০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০১০) | ||
কোপা আমেরিকা | |||
অংশগ্রহণ | ৩৭ (১৯২১-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৫৩, ১৯৭৯) |
প্যারাগুয়ে জাতীয় ফুটবল দল (স্পেনীয়: Selección de fútbol de Paraguay, ইংরেজি: Paraguay national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে প্যারাগুয়ের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম প্যারাগুয়ের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা প্যারাগুয়ীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯২৫ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯২১ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনমেবলের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯১৯ সালের ১১ই মে তারিখে, প্যারাগুয়ে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; প্যারাগুয়ের আসুনসিওনে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে প্যারাগুয়ে আর্জেন্টিনার কাছে ৫–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
৪২,৩৫৪ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট এস্তাদিও দেফেন্সোরেস দেল চাকোে লস গুয়ারানিয়েস নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় প্যারাগুয়ের রাজধানী আসুনসিওনে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন এদুয়ার্দো বেরিসো এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন পালমেইরাসের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় গুস্তাবো গোমেস।
প্যারাগুয়ে এপর্যন্ত ৮ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা স্পেনের কাছে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকায় প্যারাগুয়ে অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (১৯৫৩ এবং ১৯৭৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও ২০০৪ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্যরাগুয়ে রৌপ্য পদক অর্জন করে, যেখানে তারা ফাইনালে আর্জেন্টিনার কাছে ১–০ গোলে গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।[৩]
পাওলো দা সিলবা, হুস্তো বিয়ার, রোকে সান্তা ক্রুস, নেলসন বালদেস এবং হোসে কারদোসোর মতো খেলোয়াড়গণ প্যারাগুয়ের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং[সম্পাদনা]
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০১ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে প্যারাগুয়ে তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৮ম) অর্জন করে এবং ১৯৯৫ সালের মে মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১০৩তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে প্যারাগুয়ের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৪র্থ (যা তারা ১৯৫৪ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ৪৩। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৩৩ | ![]() |
![]() |
১৪৮১ |
৩৪ | ![]() |
![]() |
১৪৭৮ |
৩৫ | ![]() |
![]() |
১৪৭৬ |
৩৬ | ![]() |
![]() |
১৪৭৪ |
৩৭ | ![]() |
![]() |
১৪৬৬ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
২৬ | ![]() |
![]() |
১৭৭৫ |
২৭ | ![]() |
![]() |
১৭৭২ |
২৮ | ![]() |
![]() |
১৭৬৯ |
২৯ | ![]() |
![]() |
১৭৬৩ |
২৯ | ![]() |
![]() |
১৭৬৩ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য[সম্পাদনা]
ফিফা বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ৯ম | ২ | ১ | ০ | ১ | ১ | ৩ | আমন্ত্রণের মাধ্যমে উত্তীর্ণ | |||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ প্রত্যাখ্যান | ||||||||||||||
![]() | ||||||||||||||||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১১তম | ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ৪ | স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ | |||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৮ | ৬ | |||||||||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১২তম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৯ | ১২ | ৪ | ৩ | ০ | ১ | ১১ | ৪ | ||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ১ | |||||||||
![]() |
৪ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ৫ | ||||||||||
![]() |
৬ | ৪ | ০ | ২ | ৬ | ৫ | ||||||||||
![]() |
৪ | ২ | ১ | ১ | ৮ | ৫ | ||||||||||
![]() |
৪ | ১ | ২ | ১ | ৩ | ৩ | ||||||||||
![]() |
৪ | ১ | ০ | ৩ | ৩ | ৬ | ||||||||||
![]() |
১৬ দলের পর্ব | ১৩তম | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৪ | ৬ | ৮ | ৩ | ৩ | ২ | ১৪ | ৮ | ||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৬ | ৭ | |||||||||
![]() |
৬ | ১ | ৪ | ১ | ৬ | ৭ | ||||||||||
![]() |
১৬ দলের পর্ব | ১৪তম | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৩ | ২ | ১৬ | ৯ | ২ | ৫ | ২১ | ১৪ | ||
![]() ![]() |
১৬ দলের পর্ব | ১৬তম | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৬ | ৭ | ১৮ | ৯ | ৩ | ৬ | ২৯ | ২৩ | ||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১৮তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ২ | ১৮ | ৮ | ৪ | ৬ | ২৩ | ২৩ | ||
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৮ম | ৫ | ১ | ৩ | ১ | ৩ | ২ | ১৮ | ১০ | ৩ | ৫ | ২৪ | ১৬ | ||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ১৬ | ৩ | ৩ | ১০ | ১৭ | ৩১ | |||||||||
![]() |
১৮ | ৭ | ৩ | ৮ | ১৯ | ২৫ | ||||||||||
![]() |
অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | ||||||||||||||
মোট | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৮/২১ | ২৭ | ৭ | ১০ | ১০ | ৩০ | ৩৮ | ১৫৪ | ৬৬ | ৩০ | ৫৮ | ২০১ | ১৮৯ |
অর্জন[সম্পাদনা]
শিরোপা[সম্পাদনা]
- চতুর্থ স্থান (১): ১৯৫১
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ Since 1992, squads for Football at the Summer Olympics have been restricted to three players over the age of 23. The achievements of such teams are not usually included in the statistics of the international team.
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
(স্পেনীয়)
- ফিফা-এ প্যারাগুয়ে জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)