মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন
অবয়ব
আমজাদ হোসেন | |
---|---|
শিক্ষা | এমবিবিএস, এমএস (অর্থো), এও – ফেলো (জার্মানী)[১] |
পেশা | অর্থোপেডিক সার্জন |
পুরস্কার | ২০২১ সালের সামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য স্বাধীনতা পুরস্কার |
মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন একজন বাংলাদেশী অর্থোপেডিক সার্জন। তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। সামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য ২০২১ সালে তিনি স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত হন।[২] তিনি তার কর্মের জন্য জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত।
মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া
[সম্পাদনা]আমজাদ ১৯৭১ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় উরুতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ভারতের সামরিক হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরবর্তীকালে বঙ্গবন্ধুর আমন্ত্রণে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা দিতে দেশে আসা আন্তর্জাতিক বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জন ডা. আর জে গাস্টের অধীনে অর্থোপেডিক চিকিৎসা শুরু করেন।[৩][৪]
কর্ম
[সম্পাদনা]তিনি এবি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া উত্তরের জেলা দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে তিনি আমেনা-বাকি রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ গড়ে তুলেছেন।[৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "PROF. (DR). M AMJAD HOSSAINg"। doctoryouneed.org (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৯-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২০।
- ↑ "স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন ৯ ব্যক্তি ও ১ প্রতিষ্ঠান"। www.kalerkantho.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Bangladeshi surgeon elected to int'l body" [বাংলাদেশী সার্জন আন্তর্জাতিক সংস্থায় নির্বাচিত]। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২১।
- ↑ "স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হওয়ার খবরে আমি বিস্মিত: অধ্যাপক ডা. আমজাদ"। medivoicebd.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৩-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২২।
- ↑ "বরেণ্য অর্থোপেডিক চিকিৎসক এম. আমজাদ হোসেন করোনায় আক্রান্ত"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২১।