কে. এম. শিহাব উদ্দিন
কে. এম. শিহাব উদ্দিন প্রথম বাংলাদেশী কূটনীতিক ছিলেন এবং মুজিবনগর সরকারের গঠনের আগে পাকিস্তানি পররাষ্ট্র মন্ত্রানালয় কাজ করেন।
জন্ম[সম্পাদনা]
১৯৩৭ সালের ১১ ই এপ্রিল। চাঁদনিশ, চট্টগ্রাম, পূর্ব বাংলায় জন্মগ্রহণ করেন।
জাতীয়তা[সম্পাদনা]
বাংলাদেশী
মৃত্যু[সম্পাদনা]
১৫ এপ্রিল ২০১৫
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
১৯৬৬ সালে পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে তিনি নতুন সেক্রেটারি হিসাবে নয়া দিল্লির পাকিস্তান হাইকমিশনে পদোন্নতি পান। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে তিনি ৬ এপ্রিল ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ফরেন সার্ভিস থেকে পদত্যাগ করেন এবং তার সহকর্মী আমজাদুল হকের সাথে বাংলাদেশের প্রতি আনুগত্যের অঙ্গীকার করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনি আমেরিকা, ফ্রান্স, স্পেন, পোল্যান্ড, কলোমবিয়া, মেক্সিকো, গুয়াতেমালা এবং কুয়েতে দেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেছিলেন। ২০০১ সালে তিনি কূটনৈতিক পরিষেবা থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
স্মৃতি[সম্পাদনা]
২০০৬ সালে, ইউপিএল. শাহাবুদ্দীনের আত্মজীবনী, হ্যাট অ্যান্ড ব্যাক ব্যাক: এ কূটনীতির গল্প প্রকাশ করে।
পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”[১][২][৩] হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।[৪]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৯।
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।
ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য) - ↑ "স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে"। কালেরকন্ঠ অনলাইন। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতা পদক-২০১৯ হস্তান্তর করেন..."। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৫ মার্চ ২০১৯। ২৪ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের তালিকা"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৯।