বিষয়বস্তুতে চলুন

লিচেস্টারশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
লিচেস্টারশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব
একদিনের ম্যাচ নামলিচেস্টারশায়ার ফক্সেস
কর্মীবৃন্দ
অধিনায়কনেদারল্যান্ডস কলিন অ্যাকারম্যান
কোচইংল্যান্ড পল নিক্সন
বিদেশি খেলোয়াড়দক্ষিণ আফ্রিকা জ্যানেম্যান মালান
প্রধান নির্বাহীশন জার্ভিস
দলের তথ্য
প্রতিষ্ঠা২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৮৭৯
স্বাগতিক মাঠগ্রেস রোড, লেস্টার
ধারণক্ষমতা১২,০০০ (১৩০০০-এ বর্ধিত)
ইতিহাস
প্রথম শ্রেণী অভিষেকএমসিসি
১৮৯৫ সালে
লর্ডস
চ্যাম্পিয়নশীপ জয়
প্রো৪০ জয়
এফপি ট্রফি জয়
টুয়েন্টি২০ কাপ জয়
বেনসন এন্ড হেজেস কাপ জয়
দাপ্তরিক ওয়েবসাইটলিচেস্টারশায়ারসিসিসি

First-class

One-day

T20

লিচেস্টারশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব (ইংরেজি: Leicestershire County Cricket Club) ১৮টি পেশাদার প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের মধ্যে অন্যতম। ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসের ঘরোয়া ক্রিকেট ব্যবস্থাপনায় ক্লাবটি খেলছে। ঐতিহাসিক কাউন্টি লিচেস্টারশায়ারের প্রতিনিধিত্বকারী দল এটি। এছাড়াও, রাটল্যান্ড কাউন্টিরও প্রতিনিধিত্ব করছে। সীমিত ওভারের খেলায় ক্লাবটি লিচেস্টারশায়ার ফক্সেস নামে পরিচিত। ১৮৭৯ সালে ক্লাবটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৯৪ সাল পর্যন্ত মাইনর কাউন্টির মর্যাদা পায়।

১৮৯৫ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করে। ১৮৯৪ সালে অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রথম-শ্রেণীর দল হিসেবে লিচেস্টারশায়ারকে শ্রেণীভূক্ত করা হয়েছিল বলে অসমর্থিত সূত্রে জানা যায়।[][] ১৮৯৫ সালে মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) ও কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ ক্লাবগুলো কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম-শ্রেণীর দল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল।[] ১৯৬৩ সালের শুরুতে সীমিত ওভারের ক্রিকেট খেলা প্রচলনের পর থেকেই লিস্ট এ দল হিসেবে পরিচিতি পায়।[] ২০০৩ সাল থেকে বড়দের টুয়েন্টি২০ দল হিসেবে শ্রেণীভূক্ত হয়।[]

লিচেস্টারের গ্রেস রোডে ক্লাবটি গড়ে উঠেছে। লিচেস্টারের অ্যালিস্টোন রোড, লাফবোরার হিঙ্কলি, অ্যাশবি-দে-লা-জোখের মেল্টন মোব্রে এবং প্রচলিত কাউন্টির সীমারেখায় কোলভিল ও রাটল্যান্ডের সীমানায় ওকহ্যামে ক্লাবটি স্বাগতিক ক্লাবের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে থাকে।

সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ক্লাইডেসডেল ব্যাংক ৪০ প্রতিযোগিতায় ক্লাবটির পোশাকের রঙ লালের সাথে কালোর মিশ্রণ এবং টি২০ প্রতিযোগিতায় কালোর সাথে লাভের সংমিশ্রণ। ওভাল ইনস্যুরেন্স ব্রোকিং ক্লাবের পোশাক সরবরাহ করে থাকে।

লিচেস্টারশায়ার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের দ্বিতীয় বিভাগে খেলছে। প্রো৪০ একদিনের লীগে গ্রুপ সি-তে দলটি রয়েছে। সাম্প্রতিককালে তারা দুইটি বিভাগ প্রবর্তনের পর থেকে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শেষদিকে ষষ্ঠবারের মতো অবস্থান করছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় টুয়েন্টি২০ কাপে আট বছরের মধ্যে তিনবার ট্রফি জয়ের গৌরব অর্জন করে।

সম্মাননা

[সম্পাদনা]

প্রথম একাদশ

[সম্পাদনা]
রানার্স-আপ (২) – ১৯৮২, ১৯৯৪
রানার্স-আপ: ১৯৭২, ২০০১
রানার্স-আপ: ১৯৯২, ২০০১
রানার্স-আপ: ১৯৭৪, ১৯৯৮

দ্বিতীয় একাদশ

[সম্পাদনা]
রানার্স-আপ: ১৯৬১, ১৯৭৫

+ ১ বেইন হগ ট্রফি – দ্বিতীয় ১১ একদিনের প্রতিযোগিতা – ১৯৯৬

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

শুরুরদিকের ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

অষ্টাদশ শতাব্দীর পূর্ব-পর্যন্ত লিচেস্টারশায়ারে ক্রিকেট খেলার প্রচলন ঘটেনি। লিচেস্টার জার্নালে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায় যে, ১৭ আগস্ট, ১৭৭৬ তারিখে কাউন্টিতে প্রথমদিকের ক্রিকেট প্রচলনের তারিখ উল্লেখ করা হয়েছিল। এরপর থেকেই লিচেস্টারশায়ার ও রাটল্যান্ড ক্রিকেট ক্লাব নটিংহ্যাম ক্রিকেট ক্লাব ও মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) ন্যায় বেশকিছু দলের সাথে খেলায় অংশ নিয়েছিল। ১৭৮১ সাল থেকে উনবিংশ শতাব্দীর শুরু পর্যন্ত প্রথিতযশা ক্লাব হিসেবে পরিচিতি পায়।

উনবিংশ শতাব্দীকাল

[সম্পাদনা]

২৫ মার্চ, ১৮৭৯ তারিখে বর্তমান ক্লাবটি গঠনের পূর্ব-পর্যন্ত লিচেস্টারশায়ারে ক্রিকেট প্রচলনের বিষয়ে খুব কমই জানা গেছে।

১৪, ১৫ ও ১৬ মে, ১৮৯৪ তারিখে অনুষ্ঠিত এসেক্স সিসিসি বনাম লিচেস্টারশায়ার সিসিসি’র মধ্যকার খেলাটি উভয় দলের প্রথম প্রথম-শ্রেণীর খেলা ছিল। ১৮৯৫ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপকে ১৪-দলের অংশগ্রহণে পুনরায় ঢেলে সাজানো হয়। এ প্রতিযোগিতায় এসেক্স, লিচেস্টারশায়ার ও ওয়ারউইকশায়ার সিসিসি’র অন্তর্ভূক্তি ঘটে।

বিংশ শতাব্দীর শুরু ও মাঝামাঝি সময়কাল

[সম্পাদনা]

লিচেস্টারশায়ারের প্রথম ৭০ বছর স্বল্পকিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য বাদে প্রায়শঃই পয়েন্ট তালিকার নিম্নস্থানে অবস্থান করেছিল। ১৯৫৩ সালে ক্লাবের সচিব ও অধিনায়কের দায়িত্ব পালনকারী চার্লস পালমারের উদ্দীপনায় দলটি তৃতীয় স্থানে চলে আসে। তবে, ১৯৫০-এর দশকের বাদ-বাকী সময় পয়েন্ট তালিকায় কোনক্রমে নিজেদেরকে ঠেকিয়ে রাখে কিংবা একই স্থানে অবস্থান করে।

উত্তরণের সময়কাল: ১৯৬০-এর দশকের শেষার্ধ্ব থেকে ১৯৬০-এর দশক

[সম্পাদনা]

১৯৬০-এর দশকের শেষদিকে দলে পরিবর্তনের ছোঁয়া আসতে শুরু করে। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলইয়র্কশায়ার থেকে বর্ণাঢ্যময় খেলোয়াড়ী জীবন শেষ করে উইলি ওয়াটসনকে নিয়োগ দেয়া হয়। ওয়াটসনের পাশাপাশি কাউন্টিতে জন্মগ্রহণকারী ও ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান মরিস হলম রানের ফুলঝুড়ি ছোটান। বোলিংয়ে টেরি স্পেন্সার, ব্রায়ান বোশিয়ের, জন কটন ও জ্যাক ফন গেলোভেনের ন্যায় সিমার এবং জন স্যাভেজ স্পিন বোলিংয়ে দলকে প্রভূতঃ সফলতা এনে দেন।

অধিনায়কত্বেও পরিবর্তনের ঢেউ আসে। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া থেকে অভিজ্ঞতালব্ধ সাবেক ইংরেজ ক্রিকেটার ও সারের বিখ্যাত স্পিনার টনি লক দলকে নেতৃত্ব দেন।

১৯৭০-এর দশক ও প্রথম স্বর্ণযুগ

[সম্পাদনা]

ইয়র্কশায়ার থেকে আগত রে ইলিংওয়ার্থ ১৯৭২ সালে লিচেস্টারশায়ারকে প্রথমবারের মতো কোন ট্রফি জয়ে ভূমিকা রাখেন। ম্যান অব দ্য ম্যাচের অধিকারী ক্রিস বল্ডারস্টোনকে সাথে নিয়ে বেনসন এন্ড হেজেস কাপ জয় করেন। স্বর্ণালী যুগের প্রথম পাঁচ বছরে দলটি পাঁচটি ট্রফি জয় করে। তন্মধ্যে, ১৯৭৫ সালে লিচেস্টারশায়ার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জয়ে সমর্থ হয়। এছাড়াও বেশ কয়েকবার রানার্স-আপ হয়েছিল দলটি।[]

১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ তারিখে লিচেস্টারশায়ার তাদের ইতিহাসের প্রথম কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জয় করে। ক্রিস বল্ডারস্টোন ব্যক্তিগতভাবে বেশ সফল ছিলেন। চেস্টারফিল্ডে ডার্বিশায়ারের বিপক্ষে অপরাজিত ৫১ রান তুলেন তিনি। খেলা শেষ হবার পর তিনি ফুটবলের পোশাক পরিহিত অবস্থায় ডনকাস্টার রোভার্সের পক্ষে খেলার জন্য ৩০ মাইল দূরে সান্ধ্যকালীন খেলায় অংশ নেন। ব্রেন্টফোর্ডের সাথে খেলাটি ১-১ ব্যবধানে ড্র হয়। এরফলে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে একই দিনে লীগ ফুটবল ও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণের গৌরব অর্জন করেছেন তিনি। চেস্টারফিল্ডে ফিরে এসে পরদিন সকালে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ও তিন উইকেট নিয়ে শিরোপা জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। ঐ মৌসুমে এ সফলতা লাভের পাশাপাশি দ্বিতীয়বারের মতো বেনসন এন্ড হেজেসের শিরোপা লাভ করে।[]

১৯৮০-এর দশক

[সম্পাদনা]

১৯৮২ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে রানার্স-আপ হয় লিচেস্টারশায়ার দল। এ দশকে একমাত্র সাফল্য ছিল ১৯৮৫ সালের বেনসন এন্ড হেজেস কাপের ন্যায় রৌপ্যসমৃদ্ধ প্রথম-শ্রেণীর খেলার শিরোপা লাভ। বল্ডারস্টোন তখনো ক্লাবের ইতিহাসের ছয়টি শিরোপা জয়ী দলের সদস্য ছিলেন।

১৯৯০-এর দশকের শেষার্ধ্বে সফলতাপ্রাপ্তি

[সম্পাদনা]

১৯৯৬ ও ১৯৯৮ সালে লিচেস্টারশায়ার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জয় করে। অন্যান্য কাউন্টি দলের সাথে তুলনান্তে ক্লাবটির জন্যে বেশ বিস্ময়কর ফলাফল ছিল। দলের এ অগ্রযাত্রায় জ্যাক বার্কেনশজেমস হুইটেকার নেতৃত্ব দেন। এতে দলীয় উজ্জ্বীবনীশক্তি ও ঐক্যের ফলে খেলোয়াড়দের সপ্রতিভ অংশগ্রহণ ছিল। দলের অধিকাংশ সদস্য অন্যান্য কাউন্টি থেকে প্রত্যাখ্যাত কিংবা লিচেস্টারশায়ারের অবস্থান অনুযায়ী নিয়ে আসা হয়েছিল।

দলটিতে তেমন তারকা খেলোয়াড় ছিল না। তবে, আফতাব হাবিব, ড্যারেন ম্যাডি, ভিন্স ওয়েলস, জিমি অরমন্ড, অ্যালান মুলালিক্রিস লুইসের ন্যায় খেলোয়াড়েরা ইংল্যান্ড দলে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান অল-রাউন্ডার ফিল সিমন্স ক্লাবের সদস্য থাকাকালীন ১৯৯৭ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সম্মাননায় অভিষিক্ত হন।

২০০০ ও পরবর্তী সময়কাল: টুয়েন্টি২০ সফলতা ও চারদিনের খেলায় সঙ্কট

[সম্পাদনা]

টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রবর্তনের ফলে লিচেস্টারশায়ার দল সফলতার নতুন দিগন্ত খুঁজে পায়। ২০০৪, ২০০৬ ও ২০১১ সালের ঘরোয়া টি২০ প্রতিযোগিতার শিরোপা জয়ে সক্ষমতা দেখায়। তবে, কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে দুই স্তরের খেলা চালু হলে দলটির সাফল্যের দরজা আরও কঠিন হয়ে পড়ে। ২০০৩ সাল থেকে শীর্ষ স্তরে খেলার যোগ্যতা হারায় ও প্রায়শঃই দলটি নিয়মিতভাবে পয়েন্ট তালিকার নিচেরদিকে অবস্থান করতে থাকে। ২০১৩ ও ২০১৪ সালে তারা চ্যাম্পিয়নশীপের কোন খেলায় জয় পায়নি। এরফলে প্রথম দল হিসেবে পরপর দুইবার এ জঘন্য ফলাফল অর্জন করে ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবার পূর্বে নর্দাম্পটনশায়ারের সাথে যুক্ত হয়।

বর্তমান মাঠ

[সম্পাদনা]

সাবেক মাঠ

[সম্পাদনা]

খেলোয়াড়

[সম্পাদনা]

বর্তমান দল

[সম্পাদনা]
  • নং বলতে খেলোয়াড়ের শার্টের পিছনে উল্লিখিত খেলোয়াড়ের দলীয় নম্বর।
  • double-dagger বলতে খেলোয়াড়ের আন্তর্জাতিক ক্যাপ প্রাপ্তিকে বুঝিয়েছে।
  •  *  বলতে একজন খেলোয়াড়েরকাউন্টি ক্যাপ লাভকে বুঝিয়েছে।
নং নাম জাতীয়তা জন্ম তারিখ ব্যাটিংয়ের ধরন বোলিংয়ের ধরন মন্তব্য
ব্যাটসম্যান
পল হর্টন ইংল্যান্ড২০ সেপ্টেম্বর ১৯৮২ (বয়স ৪৩)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়ামক্লাব অধিনায়ক
হ্যারি ডিয়ারডেন ইংল্যান্ড৭ মে ১৯৯৭ (বয়স ২৮)বামহাতিডানহাতি অফ ব্রেক
মার্ক পেট্টিনি ইংল্যান্ড৭ আগস্ট ১৯৮৩ (বয়স ৪২)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়াম
১৪আদিল আলী ইংল্যান্ড২৯ ডিসেম্বর ১৯৯৪ (বয়স ৩০)ডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেক
১৫মাইকেল কারবেরি double-dagger ইংল্যান্ড২৯ সেপ্টেম্বর ১৯৮০ (বয়স ৪৫)বামহাতিডানহাতি অফ ব্রেক
২১স্যাম ইভান্স ইংল্যান্ড২০ ডিসেম্বর ১৯৯৭ (বয়স ২৭)ডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেক
২৪ক্যামেরন ডেলপোর্ট দক্ষিণ আফ্রিকা১২ মে ১৯৮৯ (বয়স ৩৬)বামহাতিডানহাতি মিডিয়ামযুক্তরাজ্যের পাসপোর্ট
৪৮কলিন অ্যাকারম্যান দক্ষিণ আফ্রিকা৪ এপ্রিল ১৯৯১ (বয়স ৩৪)ডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেকটি২০ অধিনায়ক
ইইউ পাসপোর্ট
৫৫মার্ক কসগ্রোভ double-dagger অস্ট্রেলিয়া১৪ জুন ১৯৮৪ (বয়স ৪১)বামহাতিডানহাতি মিডিয়ামযুক্তরাজ্যের পাসপোর্ট
অল-রাউন্ডার
মোহাম্মাদ নবি double-dagger আফগানিস্তান১ জানুয়ারি ১৯৮৫ (বয়স ৪০)ডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেকবিদেশী খেলোয়াড় (কেবলমাত্র টি২০)
১৭নীল ডেক্সটার ইংল্যান্ড২১ আগস্ট ১৯৮৪ (বয়স ৪১)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়াম
৪৪বেন রাইন ইংল্যান্ড১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯১ (বয়স ৩৪)বামহাতিডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
৮৩টম ওয়েলস ইংল্যান্ড১৫ মার্চ ১৯৯৩ (বয়স ৩২)ডানহাতিডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
৯৯আতিক জাভেদ ইংল্যান্ড১৫ অক্টোবর ১৯৯১ (বয়স ৩৪)ডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেক
ডোনাল্ড বুচার্ট জিম্বাবুয়ে১০ ডিসেম্বর ১৯৯৮ (বয়স ২৬)ডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেকযুক্তরাজ্যের খেলোয়াড়
বেন মাইক ইংল্যান্ড২৪ আগস্ট ১৯৯৮ (বয়স ২৭)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
উইকেট-রক্ষক
২৩লুইস হিল ইংল্যান্ড৫ অক্টোবর ১৯৯০ (বয়স ৩৫)ডানহাতি
২৮হ্যারি সুইনডেলস ইংল্যান্ড২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ (বয়স ২৬)ডানহাতি
৩৩নেড একার্সলে* ইংল্যান্ড৯ আগস্ট ১৯৮৯ (বয়স ৩৬)ডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেক
বোলার
১০কলাম পার্কিনসন ইংল্যান্ড২৪ অক্টোবর ১৯৯৬ (বয়স ২৯)বামহাতিস্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স
১১বরুণ আরন double-dagger ভারত২৯ অক্টোবর ১৯৮৯ (বয়স ৩৬)ডানহাতিডানহাতি ফাস্টবিদেশী খেলোয়াড়
১২রব সেয়ার ইংল্যান্ড২৫ জানুয়ারি ১৯৯৫ (বয়স ৩০)ডানহাতিডানহাতি অফব্রেক
১৬টম টেলর ইংল্যান্ড২১ ডিসেম্বর ১৯৯৪ (বয়স ৩০)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
২৫রিচার্ড জোন্স ইংল্যান্ড৬ নভেম্বর ১৯৮৬ (বয়স ৩৯)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
২৬মোহাম্মদ আব্বাস double-dagger পাকিস্তান১০ মার্চ ১৯৯০ (বয়স ৩৫)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামবিদেশী খেলোয়াড়
৩২জ্যাক চ্যাপেল ইংল্যান্ড২১ আগস্ট ১৯৯৬ (বয়স ২৯)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
৭৭ডাইটার ক্লেইন দক্ষিণ আফ্রিকা৩১ অক্টোবর ১৯৮৮ (বয়স ৩৭)ডানহাতিবামহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামজার্মান পাসপোর্ট
৯৩গেভিন গ্রিফিথস ইংল্যান্ড১৯ নভেম্বর ১৯৯৩ (বয়স ৩১)ডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
জেমস ডিকিনসন স্কটল্যান্ড১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৮ (বয়স ২৭)ডানহাতিডানহাতি লেগ ব্রেক
হ্যারি ফানেল ইংল্যান্ড৩১ মে ১৯৯৯ (বয়স ২৬)বামহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম

সাবেক অধিনায়ক

[সম্পাদনা]

আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়

[সম্পাদনা]

রেকর্ড

[সম্পাদনা]

লিচেস্টারশায়ারের প্রথম একাদশে সর্বাধিক পদক বিজয়ী

  • জে. সি. বল্ডারস্টোন – ৬

ব্যাটিং

[সম্পাদনা]

প্রত্যেক উইকেটে সেরা জুটি (কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ)

  • ১ম – ৩৯০, বি. ডাডলস্টোন - জে. এফ. স্টিল, ডার্বিশায়ার, লিচেস্টার, ১৯৭৯
  • ২য় – ২৮৯*, জে. সি. বল্ডারস্টোন - ডি. আই. গাওয়ার, এসেক্স, লিচেস্টার, ১৯৮১
  • ৩য় – ৩১৬*, ডব্লিউ. ওয়াটসন - এ. হোয়ারটন, সমারসেট, টনটন, ১৯৬১
  • ৪র্থ – ২৯০*, পি. উইলি - টি. জে. বুন, ওয়ারউইকশায়ার, লিচেস্টার, ১৯৮৪
  • ৫ম – ৩২২, বি.এফ. স্মিথ - পি.ভি. সিমন্স, নটিংহ্যামশায়ার, ওয়ার্কসপ, ১৯৯৮
  • ৬ষ্ঠ – ২৮৪, পি.ভি. সিমন্স - পি.এ. নিক্সন, ডারহাম, চেস্টার-লি-স্ট্রিট, ১৯৯৬
  • ৭ম – ২১৯*, জে.ডি.আর. বেনসন - পি. হুইটিকেস, হ্যাম্পশায়ার, বোর্নমাউথ, ১৯৯১
  • ৮ম – ১৯৫, জেডব্লিউএ টেলর - জেকেএইচ নায়েক, ডার্বিশায়ার, লিচেস্টার, ২০০৯
  • ৯ম – ১৬০, আর.টি. ক্রফোর্ড - ডব্লিউ.ডব্লিউ. ওডেল, ওরচেস্টারশায়ার, লিচেস্টার, ১৯০২
  • ১০ম – ২২৮, আর. ইলিংওয়ার্থ - কে. হিগস, নর্দাম্পটনশায়ার, লিচেস্টার, ১৯৭৭

বোলিং

[সম্পাদনা]

ফিল্ডিং

[সম্পাদনা]
  • ইনিংসে সর্বাধিক ডিসমিসাল: ৭, নীল বার্নস বনাম সমারসেট, গ্রেস রোড, ২০০১।
  • খেলায় সর্বাধিক ডিসমিসাল: ১০, পার্সি কোরাল বনাম সাসেক্স, হোভ, ১৯৩৬।

উপ-একাডেমি

[সম্পাদনা]

লিচেস্টারশায়ার উপ-একাডেমি উচ্চস্তরের ক্রিকেটে অংশগ্রহণেচ্ছুক তরুণ ক্রিকেটারদের উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়েছে। এটি ইপিপি (ইমার্জিং প্লেয়ার প্রোগ্রাম) নামে পরিচিত। এলসিসিসি একাডেমিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে অনেক খেলোয়াড় অন্যান কাউন্টি দলের বিপক্ষে একাডেমি দলের সদস্যরূপে খেলেছে।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. ACS (১৯৮১)। A Guide to Important Cricket Matches Played in the British Isles 1709 – 1863। Nottingham: ACS।
  2. ACS (১৯৮২)। A Guide to First-Class Cricket Matches Played in the British Isles। Nottingham: ACS।
  3. Birley, p. 145.
  4. "List A events played by Leicestershire"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৫
  5. "Twenty20 events played by Leicestershire"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৫
  6. 1 2 "Queen of the South FC - Official website"। Qosfc.com। ৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৩
  7. "The Home of CricketArchive"। Cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৩
  8. "The Home of CricketArchive"। Cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৩

আরও পড়ুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]