সাচনা বাজার ইউনিয়ন
সাচনা বাজার | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
সাচনা বাজার ইউনিয়ন পরিষদ। | |
বাংলাদেশে সাচনা বাজার ইউনিয়নের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°০′১০.০০১″ উত্তর ৯১°১৬′২৮.৯৯৯″ পূর্ব / ২৫.০০২৭৭৮০৬° উত্তর ৯১.২৭৪৭২১৯৪° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | সিলেট বিভাগ |
জেলা | সুনামগঞ্জ জেলা |
উপজেলা | জামালগঞ্জ উপজেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৩,০২০ হেক্টর (৭,৪৭০ একর) |
জনসংখ্যা (২০১১ আদমশুমারী অনুযায়ী) | |
• মোট | ২৬,০৪৯ |
• জনঘনত্ব | ৮৬০/বর্গকিমি (২,২০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৬০ ৯০ ৫০ ৮১ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
সাচনা বাজার ইউনিয়ন বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার একটি ইউনিয়ন।[১][২]
অবস্থান ও সীমানা
[সম্পাদনা]ইতিহাস
[সম্পাদনা]সাচনা বাজার(পূর্বে এর নাম ছিলো কালীগঞ্জ বাজার)' এর অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক,সামজিক,সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক পটভূমি ছিলো ঐতিহ্যবাহী। সাচনা জমিদার বাড়ির তদানিন্তন পূর্বপুরুষ কালীগঞ্জ বাজারের দক্ষিণ দিকে জাগ্রত কালী দেবতার মন্দির ও জগন্নাথ জিউর আখড়া নির্মাণ এবং দেবোত্তর সম্পত্তি হিসাবে উৎসর্গ করে কালীগঞ্জ বাজার প্রতিষ্ঠা করেন। এই বাজারের আয় হতেই দেবোত্তর সম্পত্তির অংশবিশেষ দূর্গা পূজা,কালীপূজা,রথযাত্রা,দোলযাত্রা সহ নানাবিধ পূজাকার্য আড়ম্বরপূর্ণভাবে পরিচালিত হতো। ১৯৬০ ইং সন এর আগ পর্যন্ত আজকের সাচনা বাজার কালীগঞ্জ বাজার হিসাবেই বেশি পরিচিত ছিলো। এই কালীগঞ্জ বাজারের মালিকানা নিয়ে রামপুরের ভটবাড়ির জমিদারগন বৃটিশ শাসনামলে বাজারের মালিকানা দাবি করে একটি অলীক মোকদ্দমা দায়ের করেন,কিন্তু পরবর্তীতে এই মোকদ্দমা কোলকাতা হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ালে কোর্টের রায়ে সাচনার জমিদারগন জয়লাভ করেন। পরবর্তীতে সাচনার জমিদারগনের একান্ত চেষ্টায় এই বাজারের নাম পরিবর্তন করে রাখেন সাচনা বাজার। এই বাজারের বেশিরভাগ ব্যবসায়ী যাদের মূল ভিটা হবিগঞ্জ এর বিতলং, বানিয়াচুং ও আজমেরী এলাকায়,মূলত সাচনা বাজার প্রতিষ্ঠার পূর্বে এই বাজারের ব্যবসায়ীগন ছিলেন ভাসমান ব্যবসায়ী যারা নাকি অন্যান্য বাজারে হাটবারে ফেরি করে ব্যবসা করতেন। পরবর্তীতে সাচনার জমিদারগনের প্রচেষ্টায় বিতলং,বানিয়াচুং ও আজমেরী অঞ্চলের ভাসমান ব্যবসায়ীদের স্থায়ী ব্যবসা করার নিমিত্তে কালীগঞ্জ বাজারে আবাসের ব্যবস্থা করেন। জমিদার প্রথা বিলুপ্তির পরেও ১৯৭৫ ইং সন পর্যন্ত এই বাজারের সর্বশেষ প্রধান সেবায়েত হিসাবে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিমল কান্তি ঘোষ চৌধুরী ওরফে দেবল চৌধুরী এই বাজারের রক্ষনাবেক্ষন সহ বাজারটির একসনা বন্দোবস্ত প্রদান করে খাজনা আদায় করতেন। ৭৫'পরবর্তী সরকারী আদেশ বলে হাটবাজার এর মালিকানা রাষ্ট্রের নিকট চলে যায়,যার কারণে বাজারটি সাচনা জমিদার বাড়ির হাতছাড়া হয়ে যায়। সেই থেকে এখন পর্যন্ত এই বাজারের মালিকানা সরকারি দখলে গেলেও প্রকৃতপক্ষে বাজারটির স্বত্ত মালিকানা সাচনার জমিদারগনের কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে বাজারের মালিকানার বিষয়টি অমীমাংসিত রয়ে গেছে। এই বাজারে কয়েকটি শতবর্ষী গাছ যেগুলা জমিদার শ্রী ভগবান চন্দ্র ঘোষ চৌধুরীর হাতে লাগানো তা আজও কালের সাক্ষী হয়ে আছে।
প্রশাসনিক এলাকা
[সম্পাদনা]আয়তন ও জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]শিক্ষা
[সম্পাদনা]শিক্ষার হার :
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
দর্শনীয় স্থান
[সম্পাদনা]উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]জনপ্রতিনিধি
[সম্পাদনা]বর্তমান চেয়ারম্যান-
ক্রমিক | নাম | মেয়াদ |
---|---|---|
০১ | ||
০২ | ||
০৩ |
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "সাচনা বাজার ইউনিয়ন"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "জামালগঞ্জ উপজেলা"। বাংলাপিডিয়া। ২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
বাংলাদেশের ইউনিয়ন বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |