বাংলাদেশ জনতা পার্টি (বিজেপি-ওসমানী)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাংলাদেশ জনতা পার্টি (বিজেপি-ওসমানী)
নেতা ডাঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, গোলাম কিবিরিয়া আল্লামা
প্রতিষ্ঠাতা প্রথম প্রতিষ্ঠাতা মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনোরেল আতাউল গণি ওসমানী ৫ ই সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দ, বাংলাদেশ জনতা পার্টি (বিজেপি- ওসমানী)নামে পুনর্গঠন ১৩ অক্টোবর, ২০১৬, আহব্বায়ক নেতা ডাঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ।
প্রতিষ্ঠা ৫ ই সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬, পুনঃগঠন ১৩ অক্টোবর, ২০১৬
পূর্ববর্তী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
সদর দপ্তর ৩ নিউ ইস্কাটন রোড, ঢাকা
মতাদর্শ গণ জাতীয়তাবাদ,

উদার গণতন্ত্র,

ধর্ম রাজনীতির উর্ধে,

অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি,

সমাজতন্ত্র, দূর্ণীতিমুক্ত, শোষণমুক্ত সমাজ ও সামাজিক ন্যায়বিচার

রাজনৈতিক অবস্থান মধ্যপন্থী উদার গণতন্ত্র,
আন্তর্জাতিক অধিভুক্তি না
নির্বাচনী প্রতীক: মই

বাংলাদেশ জনতা পার্টি (বিজেপি ওসমানী) ৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৬ তারিখে জেনারেল এম ,এ ,জি, ওসমানি পি ,এস ,সি(অবসর প্রাপ্ত) কে আহবায়ক করে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ সমর্থিত জাতীয় জনতা পার্টি গঠন করা হয়েছিল।যার বর্তমান নাম বাংলাদেশ জনতা পার্টি (বিজেপি-ওসমানী)। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে স্বশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল মোঃ আতাউল গণি ওসমানি ১৯৭৮ ও ১৯৮১ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। তিনি গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট থেকে ১৯৭৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দ্বিতীয় ও ১৯৮১ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (স্বতন্ত্র) চতুর্থ হন। তিনি জাতীয় জনতা পার্টির চেয়ারম্যান ছিলেন এবং ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে গণ ঐক্য জোট মনোনীত প্রার্থী হন। জোটের  ৫টি রাজনৈতিক শরীক দলের মধ্যে ছিল- জাতীয় জনতা পার্টি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জাতীয় আওয়ামী পার্টি (মোজাফ্ফর), বাংলাদেশ পিপলস লীগ, গণ আজাদী লীগ। ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ৩৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। ঐ নির্বাচনে জয়লাভ করেন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার

১৩ অক্টোবর ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ডাঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম এর আহব্বানে পার্টির নাম আংশিক পরিবর্তনের মাধ্যমে বাংলাদেশ জনতা পার্টি (বিজেপি-ওসমানী) নামে বঙ্গবীর ওসমানীর রাজনৈতিক আদর্শের অনুসারীরা সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় সরকারি বিধিবদ্ধ হতে প্রয়াস পান।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]