কানাইলাল ভট্টাচার্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
==জন্ম== |
==জন্ম== |
||
কানাইলাল ভট্টাচার্যের জন্ম [[দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা|দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার]] [[ |
কানাইলাল ভট্টাচার্যের জন্ম [[দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা|দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার]] [[মজিলপুরে]]। তাঁর পিতার নাম নগেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য।<ref name="সংসদ"/> |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
১৬:২৫, ২৮ জুলাই ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কানাইলাল ভট্টাচার্য | |
---|---|
জন্ম | ১৯০৯ |
মৃত্যু | ২৭ জুলাই, ১৯৩১ |
আন্দোলন | ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন |
কানাইলাল ভট্টাচার্য (ইংরেজি: Kanailal Vattachariya) (১৯০৯ - ২৭ জুলাই, ১৯৩১) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
গার্লিক হত্যা
কানাইলাল ভট্টাচার্য 'বিমল গুপ্ত' ছদ্মনামে দীনেশ গুপ্ত ও রামকৃষ্ণ বিশ্বাসের ফাঁসির দণ্ডাদেশকারী বিচারক গার্লিককে ২৭ জুলাই, ১৯৩১ তারিখে হত্যা করেন। কিন্তু এক প্রহরী সার্জেন্টের গুলিতে তিনিও নিহত হন। তাঁর পকেটে একখণ্ড কাগজ পাওয়া যায়। তাতে লেখা ছিলো "ধ্বংস হও; দীনেশ গুপ্তকে ফাঁসি দেওয়ার পুরস্কার লও"। মেদিনীপুরের ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট পেডির হত্যার ব্যাপারে পুলিস বিমল দাশগুপ্তকে খুঁজে বেড়াচ্ছিল। তিনি ছদ্মনাম নিয়ে নিজ জীবনের বিনিময়ে বিমল দাশগুপ্তকে রক্ষা করার চেষ্টা করেন। পুলিস দীর্ঘদিন তাঁর প্রকৃত পরিচয় উদ্ধার করতে পারেনি।[১] এমনকি শনাক্তকরণের সময় কানাইলালের মহীয়সী মাতাও তার দেহকে অস্বীকার করে বলেন "এ তার কানু নয়"। এই নামহীন, পরিচয়হীন শহীদ হয়ে থেকে, অপর এক বিপ্লবীকে বাঁচিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ইতিহাসে বিরল। কানাইলাল ভট্টাচার্য বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্স দলের সদস্য ছিলেন।[২] তিনি বিপ্লবী নেতা সাতকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্মী। সাতকড়িবাবুই তাঁকে একাজে পাঠান।[৩]
জন্ম
কানাইলাল ভট্টাচার্যের জন্ম দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মজিলপুরে। তাঁর পিতার নাম নগেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ১১৭, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
- ↑ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৮০।
- ↑ শৈলেশ দে, মৃত্যুর চেয়ে বড়, বিশ্ববাণী প্রকাশনী, কলিকাতা, প্রথম (বি) সংস্করণ অগ্রহায়ণ ১৩৯২, পৃষ্ঠা ১৭১।