লঙ্কাবতারসূত্র
বৌদ্ধধর্ম |
---|
এর ধারাবাহিক নিবন্ধের অংশ |
লঙ্কাবতারসূত্র (সংস্কৃত: लिंकावतारसूत्र, অনুবাদ 'লঙ্কায় বংশধরের বক্তৃতা', তিব্বতি: ལང་ཀར་བཤེགས་པའི་མདོ་) বা লঙ্কাবতাররত্নসূত্রম (লঙ্কায় প্রবেশের জুয়েল সূত্র) বা সদ্ধর্মলঙ্কাবতারসূত্র (লঙ্কায় সত্য ধর্মের অবতারণের সূত্র)[১] হলো বিশিষ্ট মহাযান বৌদ্ধ সূত্র। কিছু সূত্রে পাওয়া সূত্রটির উপশিরোনাম হলো "সমস্ত বুদ্ধের বাণীর হৃদয়"।[২]
লঙ্কাবতার প্রধানত গৌতম বুদ্ধ ও মহামতি নামের বোধিসত্ত্বের মধ্যে শিক্ষার কথা বর্ণনা করে৷ সূত্রটি পৌরাণিক লঙ্কায় সেট করা হয়েছে, রাক্ষসদের রাজা রাবণ দ্বারা শাসিত। লঙ্কাবতার অনেক মহাযান বিষয় নিয়ে আলোচনা করে, লঙ্কাবতার অনেক মহাযান বিষয় নিয়ে আলোচনা করে, যেমন শুধুমাত্র মনের যোগাচার দর্শন এবং তিনটি প্রকৃতি, আলয়বিজ্ঞান, অভ্যন্তরীণ স্বভাব, বুদ্ধ প্রকৃতি, আলোকিত মন, শূন্যতা ও নিরামিষবাদ।[৩][১]
লঙ্কাবতারসূত্রটি প্রায়শই চন্দ্রকীর্তি ও শান্তিদেবের মতো ভারতীয় দার্শনিকগণ উদ্ধৃত ও ব্যাখ্যা করেছেন, এবং এটি পূর্বএশীয় বৌদ্ধধর্মের বিকাশেও বিশিষ্টভাবে স্থান পেয়েছে।[৪][৫][১][৬] এটি উল্লেখযোগ্যভাবে জেন বৌদ্ধধর্মের গুরুত্বপূর্ণ সূত্র, কারণ এটি আকস্মিক বোধোদয়ের মূল বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।[৭] এটি নেপালের সংস্কৃত পাণ্ডুলিপির পাশাপাশি তিব্বতি ও হন চীনা অনুবাদে টিকে আছে।[১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ "Laṅkāvatārasūtra - Buddha-Nature"। buddhanature.tsadra.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৮।
- ↑ Jorgensen, John. The Zen Commentary on the Lankāvatāra Sūtra by Kokan Shiren (1278-1346) and its chief antecedent, the commentary by the Khotanese monk Zhiyan, 禅文化研究所紀要 第32号(平成25年11月), Australian National University
- ↑ Nguyen, Dac Sy (২০১২)। "Buddha-nature (as Depicted in the Lankavatara-sutra), Introduction"। www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৯।
- ↑ Ruegg, David Seyfort, ''The Literature of the Madhyamaka School of Philosophy in India,'' Otto Harrassowitz Verlag, 1981, p. 7.
- ↑ Christian Lindtner. ‘The Laṅkāvatārasūtra in Early Madhyamaka Literature’. In J. Bronkhorst, K. Mimaki, and T.J.F. Tillemans eds. Asiatische Studien/Études Asiatiques (Études bouddhique offertes à Jacques May à lʼoccasion de son soixante-cinquième anniversaire) 46 no. 1 (1992): 244-279.
- ↑ Gishin Tokiwa. Lankavatara Sutram. A Jewel Scripture of Mahayana Thought and Practice. A study of the Four-Fascicle Lankavatara Ratna Sutram, p. lxxi-lxxii. Hanazono University, Kyoto. Printed by the Meibunsha Printing Co. Lts., Kyoto, Japan, 2003.
- ↑ Sy, Nguyen Dac. "Thought of Buddha Nature as Depicted in the Laṅkāvatārasūtra." PhD diss., University of Delhi, 2012. https://shodhganga.inflibnet.ac.in/handle/10603/28355.
উৎস
[সম্পাদনা]- Lindtner, Christian (1992). The Lankavatarasutra in Early Indian Madhyamaka Literature, Copenhagen. Asiatische Studien, XLV, 1, pp. 244–279.
- Nanjio, Bunyiu. ed. (1923). The Laṅkāvatāra sūtra, Kyoto: Otani University Press, pp. VIII-IX (Skt. edition)
- Sutton, Florin G. (1991). Existence and enlightenment in the Laṅkāvatāra-sūtra: a study in the ontology and epistemology of the Yogācāra school of Mahāyāna Buddhism, Albany, NY : State Univ. of New York Press, আইএসবিএন ০-৭৯১৪-০১৭২-৩
- Suzuki, D. T. (1930). Studies in the Lankavatara Sutra. Reprint: Munshiram Manoharlal Publishers, New Delhi 1998, আইএসবিএন ৮১-২১৫-০৮৩৩-৯
- Suzuki, D. T. (2003). The Lankavatara Sutra, An Epitomized Version, Consortium Book Sales & Dist, আইএসবিএন ০-৯৭২৬৩৫৭-৪-২
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Online version of full text of the Sutra translated and introduced by D. T. Suzuki (710K)
- Online version of abridged text as translated by Dwight Goddard
- The Lankavatara Sutra BIONA online version at the Buddhist Information of North America website.
- Collection of materials for studying the Lankavatara sutra. (Page text is in Russian but materials are in English, Sanskrit, Chinese, Tibetan.)
- Multilingual edition, Bibliotheca Polyglotta, University of Oslo
বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ সম্পর্কিত বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |