মৃগেন্দ্রনাথ দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ভারতবর্ষে ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র আন্দোলন অপসারণ; বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গ থেকে ভারতের স্বাধীনতা কর্মী যোগ |
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাঙালি বিপ্লবী অপসারণ; বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের বিপ্লবী যোগ |
||
৩৩ নং লাইন: | ৩৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯১৫-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯১৫-এ জন্ম]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৩-এ মৃত্যু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৩-এ মৃত্যু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের বিপ্লবী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় বিপ্লবী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় বিপ্লবী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ব্যক্তি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ব্যক্তি]] |
১১:৫৮, ৯ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মৃগেন্দ্রনাথ দত্ত | |
---|---|
জন্ম | ২৭ অক্টোবর, ১৯১৫ |
মৃত্যু | ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৩৩ |
আন্দোলন | ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন |
মৃগেন্দ্রনাথ দত্ত (ইংরেজি: Mrigendra Nath Dutta) (২৭ অক্টোবর, ১৯১৫ -৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৩৩) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব। তিনি গোপন বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স দলের সদস্য ছিলেন। পেডি ও ডগলাস নিহত হবার পর বার্জ নামে এক ইংরেজ মেদিনীপুরের ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে আসেন। ১৯৩৩ সালে ২ সেপ্টেম্বর মৃগেন্দ্রনাথ ও তার সঙ্গী অনাথবন্ধু কর্তৃক বাজ নিহত হয়। কিন্তু পুলিসের গুলিতে অনাথবন্ধু ঘটনাস্থলেই এবং তিনি পরদিন হাসপাতালে মারা যান।[১][২]
জন্ম শিক্ষাজীবন
মৃগেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম মেদিনীপুরের জেলার পাহাড়িপাড়ায়। তার পিতার নাম বেণীমাধব দত্ত।[১] মৃগেন্দ্রনাথ মেদিনীপুর টাউন স্কুলের ছাত্র ছিলেন।
ঘটনা
১৯৩৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর শ্বেতাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেট বার্জ সাহেব মেদিনীপুর কলেজ মাঠে মোহামেডান স্পোর্টিং-এর বিরুদ্ধে মেদিনীপুর ক্লাবের হয়ে ফুটবল খেলতে নামেন। খেলা প্রাকটিসের ছল করে বল নিয়ে মাঠে নামেন মৃগেন্দ্রনাথ ও তার সঙ্গী অনাথবন্ধু পাঁজা। মাঠেই দুই বন্ধু বার্জ সাহেবকে আক্রমণ করলে তিনি মারা যান। জোন্স নামে একজন আহত হন। পুলিস প্রহরী দুজনের উপর পাল্টা গুলি চালায়। এতে তারা দুজন নিহত হন এবং অপর সঙ্গীরা পলায়ন করতে সক্ষম হন। এই ঘটনার পর ব্রজকিশোর চক্রবর্তী, রামকৃষ্ণ রায়, নির্মলজীবন ঘোষ, নন্দদুলাল সিং, কামাখ্যা ঘোষ, সুকুমার সেন, সনাতন রায়ের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের মামলা হয়। বিচারে ব্রজকিশোর, রামকৃষ্ণ ও নির্মলজীবনের ফাঁসি হয়। নন্দদুলাল, কামাখ্যা ঘোষ, সুকুমার সেন এবং সনাতন রায়-এর যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়।[৩]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৫৮০, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
- ↑ "Legacy of Midnapore"। http://www.midnapore.in। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৬।
|কর্ম=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৮১।