২০১৪-১৫ পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১৪-১৫ পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর
 
  বাংলাদেশ পাকিস্তান
তারিখ ১৫ এপ্রিল – ১০ মে, ২০১৫
অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম (টেস্ট)
সাকিব আল হাসান (১ম ওডিআই)
মাশরাফি বিন মর্তুজা (ওডিআই ও টি২০আই)
মিসবাহ-উল-হক (টেস্ট)
আজহার আলী (ওডিআই)
শহীদ আফ্রিদি (টি২০আই)
টেস্ট সিরিজ
ফলাফল ২ ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তান ১–০ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান তামিম ইকবাল (২৭৭) আজহার আলী (৩৩৪)
সর্বাধিক উইকেট তাইজুল ইসলাম (১০) ইয়াসির শাহ (১০)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় আজহার আলী (পাকিস্তান)
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ৩ ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশ ৩–০ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান তামিম ইকবাল (৩১২) আজহার আলী (২০৯)
সর্বাধিক উইকেট আরাফাত সানি (৬) ওয়াহাব রিয়াজ (৪)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় তামিম ইকবাল (বাংলাদেশ)
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ১ ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশ ১–০ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান সাকিব আল হাসান (৫৭) মুখতার আহমেদ (৩৭)
সর্বাধিক উইকেট মুস্তাফিজুর রহমান (২) উমর গুল (১)
ওয়াহাব রিয়াজ (১)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় সাব্বির রহমান (বাংলাদেশ)

পাকিস্তান ক্রিকেট দল পূর্ব-নির্ধারিত সময়সূচী মোতাবেক ১৫ এপ্রিল থেকে ১০ মে, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশ সফর করে। সফরে দলটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বিপক্ষে ৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক, ১টি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ও ২টি টেস্ট খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়।[১] এছাড়াও, দলটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড একাদশের বিপক্ষে ৫০-ওভারের প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নেয়।

একদিনের আন্তর্জাতিকে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়সহ ৩-০ ব্যবধানে বাংলাওয়াশ করে। এছাড়াও একমাত্র টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে জয় পায়। তবে টেস্ট সিরিজে পাকিস্তান ১-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে। সম্প্রচারস্বত্ত্বের কারণ সিরিজটি ড্যান কেক সিরিজ নামে পরিচিতি পায়।

দলের সদস্য[সম্পাদনা]

৭ এপ্রিল হাতে আঘাত পাওয়ায় শোয়েব মাকসুদকে সফর থেকে বাদ দেয়া হয়। তার পরিবর্তে ক্যাপবিহীন সাদ নাসিমকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১১ এপ্রিল পিঠের আঘাতের দরুণ সোহেল খানকে বাইরে রাখা হয় ও একদিনের আন্তর্জাতিক দলে জুনাইদ খানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তিনি অবশ্যসহ টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ও টেস্ট দলের সদস্য রয়েছেন। টেস্টে তার পরিবর্তে ইমরান খানকে স্থলাভিষিক্ত করা হয়। ১৬ এপ্রিল হাতের আঘাতের দরুণ ইয়াসির শাহকে বাদ দিলে একদিনের দলে জুলফিকার বাবর অন্তর্ভুক্ত হন। ১৮ এপ্রিল এহসান আদিলকে একদিনের আন্তর্জাতিক থেকে প্রত্যাহার করলে উমর গুল তার স্থলাভিষিক্ত হন।[২] ২২ এপ্রিল বাংলাদেশ দল তাদের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের জন্য দল ঘোষণা করে। তন্মধ্যে ক্যাপবিহীন অবস্থায় লিটন দাসমুস্তাফিজুর রহমানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৩] ২৪ এপ্রিল বাংলাদেশ টেস্ট দলের নাম ঘোষণা করা হয়।[৪] হ্যামস্ট্রিংয়ের আঘাতের ফলে রাহাত আলীকে টেস্ট সিরিজের বাইরে রাখা হয়।[৫]

টেস্ট ওডিআই টি২০আই
 বাংলাদেশ  পাকিস্তান[৬]  বাংলাদেশ  পাকিস্তান[৬]  বাংলাদেশ  পাকিস্তান[৬]

খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তা[সম্পাদনা]

নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাগণ খেলা পরিচালনা করছেন:[৭]

আম্পায়ার টিভি আম্পায়ার সংরক্ষিত আম্পায়ার ম্যাচ রেফারী

৫০-ওভারের প্রস্তুতিমূলক খেলা[সম্পাদনা]

১৫ এপ্রিল ২০১৫
০৯:০০
স্কোরকার্ড
 পাকিস্তান একাদশ
২৬৮/৯ (৫০ ওভার)
বনাম
 বিসিবি একাদশ
২৭০/৯ (৪৮.৫ ভার)
মোহাম্মদ হাফিজ ৮৫ (৭৯)
শুভাগত হোম ৩/৩৯ (৭ ওভার)
সাব্বির রহমান ১২৩ (৯৯)
জুনাইদ খান ৪/৩৮ (৯.৫ ওভার)
বিসিবি একাদশ ১ উইকেটে বিজয়ী
খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম, ফতুল্লা
আম্পায়ার: এনামুল হক (বাংলাদেশ) ও শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
  • পাকিস্তান একাদশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

ওডিআই সিরিজ[সম্পাদনা]

১ম ওডিআই[সম্পাদনা]

১৭ এপ্রিল
১৪:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
৩২৯/৬ (৫০ ওভার)
বনাম
 পাকিস্তান
২৫০ (৪৫.২ ওভার)
তামিম ইকবাল ১৩২ (১৩৫)
ওয়াহাব রিয়াজ ৪/৫৯ (১০ ওভার)
আজহার আলী ৭২ (৭৩)
আরাফাত সানি ৩/৪৭ (১০ ওভার)
  • বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পাকিস্তানের পক্ষে সাদ নাসিমমোহাম্মদ রিজওয়ানের ওডিআই অভিষেক ঘটে।[৮]
  • এটি বাংলাদেশের কোন দেশের বিপক্ষে দলীয় সর্বোচ্চ রান ও ১৬ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম জয়লাভ। এর আগেরটি ছিল ১৯৯৯ বিশ্বকাপে[৯]
  • সিরিজে বাংলাদেশ ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে।

২য় ওডিআই[সম্পাদনা]

১৯ এপ্রিল
১৪:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
২৩৯/৬ (৫০ ওভার)
বনাম
 বাংলাদেশ
২৪০/৩ (৩৮.১ ওভার)
সাদ নাসিম ৭৭* (৯৬)
সাকিব আল হাসান ২/৫১ (১০ ওভার)
তামিম ইকবাল ১১৬* (১১৬)
সাঈদ আজমল ১/৪৯ (৯.১ ওভার)
  • পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বাংলাদেশের ইনিংস চলাকালে ফ্লাডলাইটের সমস্যা খেলা বিঘ্নিত হয়।
  • সিরিজে বাংলাদেশ ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে প্রথমবারের মত পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে।[৩]

৩য় ওডিআই[সম্পাদনা]

২২ এপ্রিল
১৪:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
২৫০ (৪৯ ওভার)
বনাম
 বাংলাদেশ
২৫১/২ (৩৯.৩ ওভার)
আজহার আলী ১০১ (১১২)
সাকিব আল হাসান ২/৩৪ (১০ ওভার)
সৌম্য সরকার ১২৭* (১১০)
জুনাইদ খান ২/৬৭ (৭.৩ ওভার)
  • পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পাকিস্তানের পক্ষে সামী আসলামের ওডিআই অভিষেক ঘটে।[১০]
  • বাংলাদেশের ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ বিজয়। বাংলাদেশের একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ করে।

পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

সর্বোচ্চ রান[১১]
খেলোয়াড় খেলা ইনিংস অপরাজিত রান সর্বোচ্চ রান গড় বল মোকাবেলা স্ট্রাইক রেট শতক অর্ধ-শতক শূন্য
তামিম ইকবাল ৩১২ ১৩২ ১৫৬.০০ ৩২৭ ৯৫.৪১ ৪০
মুশফিকুর রহিম ২২০ ১০৬ ১১০.০০ ১৯০ ১১৫.৭৮ ২৭
আজহার আলী ২০৯ ১০১ ৬৯.৬৬ ২৪৫ ৮৫.৩০ ২২
সৌম্য সরকার ১৬৪ ১২৭* ৮২.০০ ১৫৭ ১০৪.৪৫ ২০
হারিস সোহেল ১৪৭ ৫২ ৪৯.০০ ১৮৩ ৮০.৩২
সর্বোচ্চ উইকেট[১২]
খেলোয়াড় খেলা ইনিংস ওভার মেইডেন রান উইকেট ইনিংসে সেরা বোলিং গড় ইকোনোমি স্ট্রাইক রেট ৪-উইঃ ৫-উইঃ
আরাফাত সানি ৩০.০ ১৩১ ৩/৪৭ ২১.৮৩ ৪.৩৬ ৩০.০০
সাকিব আল হাসান ২৯.২ ১৩০ ২/৩৪ ২৬.০০ ৪.৪৩ ৩৫.২০
রুবেল হোসেন ২১.০ ১১৫ ২/৪৩ ২৮.৭৫ ৫.৪৭ ৩১.৫০
ওয়াহাব রিয়াজ ২৪.০ ১২৫ ৪/৫৯ ৩১.২৫ ৫.২০ ৩৬.০০
মাশরাফি বিন মর্তুজা ১৮.০ ৯৬ ২/৪৪ ৩২.০০ ৫.৩৩ ৩৬.০০
তাসকিন আহমেদ ১৮.০ ১০৫ ৩/৪২ ৩৫.০০ ৫.৮৩ ৩৬.০০
জুনাইদ খান ২৬.৩ ১৮১ ২/৬৭ ৬০.৩৩ ৬.৮৩ ৫৩.০০

একমাত্র টি২০আই[সম্পাদনা]

২৪ এপ্রিল
৬:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
১৪১/৫ (২০ ওভার)
বনাম
 বাংলাদেশ
১৪৩/৩ (১৬.২ ওভার)
সাকিব আল হাসান ৫৭* (৪১)
উমর গুল ১/২৩ (২ ওভার)

টেস্ট সিরিজ[সম্পাদনা]

১ম টেস্ট[সম্পাদনা]

২৮ এপ্রিল-২ মে
স্কোরকার্ড
৩৩২ (১২০ ওভার)
মমিনুল হক ৮০ (১৬২)
ইয়াসির শাহ ৩/৮৬ (২৮ ওভার)
৬২৮ (১৬৮.৪ ওভার)
মোহাম্মদ হাফিজ ২২৪ (৩৩২)
তাইজুল ইসলাম ৬/১৬৩ (৪৬.৪ ওভার)
৫৫৫/৬ (১৩৬ ওভার)
তামিম ইকবাল ২০৬ (২৭৮)
মোহাম্মদ হাফিজ ২/৮২ (২০ ওভার)
  • বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বাংলাদেশের পক্ষে মোহাম্মাদ শহীদসৌম্য সরকার এবং পাকিস্তানের পক্ষে সামী আসলামের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
  • মোহাম্মদ হাফিজ ৮ম টেস্ট শতক ও ৬ষ্ঠ পাকিস্তানি ব্যাটসম্যান হিসেবে ধারাবাহিকভাবে তিন টেস্টে সেঞ্চুরি করেন।[১৪] তৃতীয় দিনে তার প্রথম দ্বি-শতক ও নিজস্ব সর্বোচ্চ রান তোলেন।[১৫]
  • তাইজুল ইসলাম তৃতীয়বারের মতো ৫-উইকেট লাভ করেন।[১৬]
  • ইমরুল কায়েসতামিম ইকবাল ৩১২ রান তোলে বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েন।[১৭][১৮]
  • তামিম ইকবাল নিজস্ব সর্বোচ্চসহ বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তোলেন।
  • ০-০ ব্যবধানে সিরিজ অগ্রসর।

২য় টেস্ট[সম্পাদনা]

৫৫৭/৮ডি (১৫২ ওভার)
আজহার আলী ২২৬ (৪২৮)
তাইজুল ইসলাম ৩/১৭৯ (৫১ ওভার)
২০৩ (৪৭.৩ ওভার)
সাকিব আল হাসান ৮৯* (৯১)
ইয়াসির শাহ ৩/৫৮ (১৫.৩ ওভার)
১৯৫/৬ডি (৪১.১ ওভার)
মিসবাহ-উল-হক ৮২ (৭২)
মোহাম্মাদ শহীদ ২/২৩ (১০ ওভার)
২২১ (৫৬.৫ ওভার)
মমিনুল হক ৬৮ (১৪১)
ইয়াসির শাহ ৪/৭৩ (২১ ওভার)
পাকিস্তান ৩২৮ রানে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: নাইজেল লং (ইংল্যান্ড) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: আজহার আলী (পাকিস্তান)
  • বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পাকিস্তানের ১-০ ব্যবধানে সিরিজ বিজয়।

পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

সর্বোচ্চ রান[১৯]
খেলোয়াড় খেলা ইনিংস অপরাজিত রান সর্বোচ্চ রান গড় বল মোকাবেলা স্ট্রাইক রেট শতক অর্ধ-শতক শূন্য
আজহার আলী ৩৩৪ ২২৬ ১১১.৩৩ ৬৪৩ ৫১.৯৪ ২৮
তামিম ইকবাল ২৭৭ ২০৬ ৬৯.২৫ ৪২৩ ৬৫.৪৮ ২৮
ইমরুল কায়েস ২৪৯ ১৫০ ৬২.২৫ ৪৪৫ ৫৫.৯৫ ৩১
মোহাম্মদ হাফিজ ২৩২ ২২৪ ৭৭.৩৩ ৩৫২ ৬৫.৯০ ২৪
ইউনুস খান ২২০ ১৪৮ ৭৩.৩৩ ৩১৮ ৬৯.১৮ ১৯
সর্বোচ্চ উইকেট[২০]
খেলোয়াড় খেলা ইনিংস ওভার মেইডেন রান উইকেট ইনিংসে সেরা বোলিং খেলায় সেরা বোলিং গড় ইকোনোমি স্ট্রাইক রেট ৫-উইঃ ১০-উইঃ
ইয়াসির শাহ ৯৪.৩ ১৩ ৩৪০ ১০ ৪/৭৩ ৭/১৩১ ৩৪.০০ ৩.৫৯ ৫৬.৭০
তাইজুল ইসলাম ১০৭.৪ ৩৯৮ ১০ ৬/১৬৩ ৬/১৬৩ ৩৯.৮০ ৩.৬৯ ৬৪.৬০
ওয়াহাব রিয়াজ ৭২.০ ১৩ ২৩৯ ৩/৫৫ ৪/১০৯ ৩৪.১৪ ৩.৩১ ৬১.৭০
মোহাম্মদ হাফিজ ৪৫.০ ১৪৫ ২/৪৭ ৪/১২৯ ২৪.১৬ ৩.২২ ৪৫.০০
মোহাম্মাদ শহীদ ৬০.০ ১৮ ১৫৪ ২/২৩ ৪/৯৫ ৩০.৮০ ২.৫৬ ৭২.০০
জুনাইদ খান ৫৩.৫ ১০ ১৯৯ ২/২৬ ৩/৭১ ৩৯.৮০ ৩.৬৯ ৬৪.৬০
শুভাগত হোম ৫২.০ ২১৪ ২/৭৬ ৩/৯৪ ৪২.৮০ ৪.১১ ৬২.৪০

সম্প্রচার[সম্পাদনা]

দেশ টেলিভিশন সম্প্রচার রেডিও সম্প্রচার
 বাংলাদেশ জাতীয় বিটিভি[২১][২২]
ক্যাবল/স্যাটেলাইট জিটিভি
বাংলাদেশ বেতার
রেডিও স্বাধীন
 পাকিস্তান পিটিভি স্পোর্টস[২১]
 ভারত স্টার স্পোর্টস ১
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উইলো

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Pakistan government clears tour to Bangladesh"ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৫ 
  2. "Injured Adil out of Bangladesh ODIs"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৫ 
  3. "Tamim ton leads Bangladesh to series win"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৫ 
  4. "Soumya, Litton and Shahid earn maiden Test call-ups"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৫ 
  5. "Injured Rahat Ali to miss Bangladesh Tests"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৫ 
  6. "বাংলাদেশ সফরের দল ঘোষণা, ফিরছেন আজমল"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৫ 
  7. "Match officials"ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৫ 
  8. "Bangladesh bat, two debuts for Pakistan"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৫ 
  9. "Tamim, Mushfiqur end 16-year wait"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫ 
  10. "Pakistan bat, make three changes"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৫ 
  11. "most runs in ODI series Bangladesh v Pakistan"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০১৫ 
  12. "most wickets in ODI series Bangladesh v Pakistan"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০১৫ 
  13. "Pakistan bat, four debutants in the mix". ESPN Cricinfo. Retrieved 24 April 2015.
  14. "Hafeez century leads strong response"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৫ 
  15. "Hafeez 224 builds commanding lead"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৫ 
  16. Devashish, Fuloria (মে ১, ২০১৫)। "Taijul takes six, but Pakistan stretch lead to 296, Bangladesh v Pakistan, 1st Test, Khulna, 4th day"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ মে ১, ২০১৫ 
  17. "Record opening stand stuns Pakistan"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৫ 
  18. "Tamim double-ton tops up record stand"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৫ 
  19. Records / Pakistan in Bangladesh Test Series, 2015 / Most runs, collect: 9 May, 2015
  20. Records / Pakistan in Bangladesh Test Series, 2015 / Most wickets, collect: 9 May, 2015
  21. "Bangladesh vs Pakistan series Live Telecast, Streaming"। Zerocric। ১৫ এপ্রিল ২০১৫। ২৬ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  22. "Bangladesh vs Pakistan 2015 series Live Telecast, Streaming"Sports Mirchi। ১৪ এপ্রিল ২০১৫। ২১ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]