বিষয়বস্তুতে চলুন

মহাখালী

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৬′৪৬″ উত্তর ৯০°২৪′১৭″ পূর্ব / ২৩.৭৭৯৫° উত্তর ৯০.৪০৪৬° পূর্ব / 23.7795; 90.4046
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মহাখালী
এলাকা
মহাখালীর স্কাইলাইন
মহাখালীর স্কাইলাইন
মানচিত্র
স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৬′৪৬″ উত্তর ৯০°২৪′১৭″ পূর্ব / ২৩.৭৭৯৫° উত্তর ৯০.৪০৪৬° পূর্ব / 23.7795; 90.4046
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগঢাকা
জেলাঢাকা
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+০৬:০০)

মহাখালী বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। ঢাকা শহরের অন্যতম ব্যস্ত স্থান মহাখালী। উত্তরে বনানী এবং তেজগাঁও শিল্প এলাকা দক্ষিণে এবং গুলশাননিকেতন পূর্বে এবং ঢাকা সেনানিবাস, টিএন্ডটি কলেজ এবং টিএন্ডটি স্যাটেলাইট অফিস বস্তির পশ্চিমে অবস্থিত। মহাখালীতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অফিস ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে। মহাখালী বাস টার্মিনাল ঢাকা শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল। ডিরেক্টরেট জেনারেল অব হেলথ সার্ভিস (ডিজিএইচএস), স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বন ভবন, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস্ এন্ড সার্জনস্ (বিসিপিএস), ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি, ব্র্যাক সেন্টার, আইসিডিডিআর, বি এবং সরকারি তিতুমীর কলেজ মহাখালীতে অবস্থিত। মহাখালী ফ্লাই-ওভার, এর প্রথম ধরনের যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয় নভেম্বর ২০০৪ এ। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে ফ্লাইওভার ব্রিজের পাশেই মহাখালী কাঁচা বাজার অবস্থিত।[১]

ভৌগোলিক অবস্থান

[সম্পাদনা]

মহাখালী ২৩°৪৬′৪৬″ উত্তর ৯০°২৪′১৭″ পূর্ব / ২৩.৭৭৯৫° উত্তর ৯০.৪০৪৬° পূর্ব / 23.7795; 90.4046 এ অবস্থিত। এর উত্তরে বনানী, দক্ষিণে মগবাজার এবং পূর্বে গুলশাননিকেতন অবস্থিত।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

[সম্পাদনা]

মহাখালী আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ঢাকা শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাস টার্মিনাল।[২] বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের বাসগুলো এখান থেকে ছেড়ে যায়।

মহাখালীতে বাংলাদেশের প্রথম উড়ালসড়ক নির্মিত হয়, যা মহাখালী ফ্লাইওভার নামে পরিচিত।[৩] এর নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০০১ সালে। ২০০৪ সালে এর একটি অংশ সাধারণের যাতায়াতের জন্য খুলে দেওয়া হয়।[৪]

মহাখালী ফ্লাইওভার

অর্থনীতি

[সম্পাদনা]

মহাখালীর অর্থনীতি মূলত শহরকেন্দ্রিক। মহাখালী কাঁচা বাজার উড়ালসড়কের নিকটে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে অবস্থিত। এটি পূর্বে একটি অস্থায়ী বাজার ছিল। ১৯৮৩ সালে সর্বপ্রথম ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দ্বিতল আধুনিক ভবন নির্মাণ করে। এই ভবনটিতে প্রায় ২১৬টি দোকান রয়েছে।

নগরায়নের পাশাপাশি এখানে বস্তিও গড়ে উঠেছে। করাইল ও সাততলা বস্তি মহাখালীর নিকটেই অবস্থিত।[৫][৬]

গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. প্রতিবেদক, নিজস্ব (৮ নভেম্বর ২০১৬)। "অস্বাস্থ্যকর সড়ক মহাখালীর 'স্বাস্থ্য জোনে'"প্রথম আলো। ২৪ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১ 
  2. "মহাখালী বাস টার্মিনাল"দৈনিক প্রথম আলো। ২২ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৪ 
  3. "Dhaka braces for traffic snarl-up"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ অক্টোবর ২০১৬। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ 
  4. "মহাখালী ফ্লাইওভার আগামীকাল খুলবে"ডেইলি স্টার। ৩ নভেম্বর ২০০৪। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০২৪ 
  5. "কড়াইল বস্তি তুলে দিয়ে হবে তথ্যপ্রযুক্তি গ্রাম"প্রিয়.কম। ১৭ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১ 
  6. "সাততলা বস্তিতে আগুন: স্বপ্ন পুড়ে গেছে অনেকের"বিবিসি বাংলা। ৭ জুন ২০২১। ১৩ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]