পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) অ বানান ও অন্যান্য সংশোধন ⨵ অউব্রা ব্যবহার করে |
|||
১৫৪ নং লাইন: | ১৫৪ নং লাইন: | ||
{{বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়}} |
{{বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়}} |
||
{{বাংলাদেশের |
{{বাংলাদেশের সরকারি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়}} |
||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
২০:২৪, ১৭ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চিত্র:পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো.jpg | |
ধরন | সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
---|---|
স্থাপিত | ০৫ জুন ২০০৮ |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | অধ্যাপক ড. এম রোস্তম আলী [১] |
শিক্ষার্থী | ৪৫০০ (আনু.) |
স্নাতক | ৩৫০০ |
স্নাতকোত্তর | ২০০০ |
অবস্থান | , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
পোশাকের রঙ | নীল এবং সাদা |
সংক্ষিপ্ত নাম | PUST,পাবিপ্রবি |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্তরূপঃ 'পাবিপ্রবি') বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত পাবনা জেলায় অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি পাবনা জেলার প্রথম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের ২৯ তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৭ম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর এই বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চ শিক্ষায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে যার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় ০৫ জুন ২০০৮ সালে। ২০০৯ সাল থেকে ৪ বছর মেয়াদী স্নাতক কোর্স চালু হয়।
অবস্থান
পাবনা শহরের ৫ কিলোমিটার পূর্ব দিকে রাজাপুর নামক স্থানে ঢাকা-পাবনা মহাসড়কের দক্ষিণ পার্শ্বে ৩০ একর জমির উপর স্থাপিত হয়েছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি।
ইতিহাস
বাংলাদেশ সরকার ২০০১ সালের ১৫ জুলাই "পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০১" প্রণয়ন করার মাধ্যমে পাবনা জেলার নগরবাড়ী মহাসড়কের উত্তর পাশে গয়েশপুর ধোপাঘাটা নামক স্থানে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং ২০০৮ সালের ১২ অক্টোবর জারি করা হয় এসআরও (নং ২৭৮)। শুরুতে রাজাপুরের টিটিসি ক্যাম্পাসকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাস হিসেবে ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে পাবনা শহরের ৫ কিলোমিটার পূর্ব দিকে রাজাপুর নামক স্থানে মূল ক্যাম্পাস চালু করা হয়। ২০০৯ সালের ৫ জুন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক শিক্ষাকার্যক্রম উদ্বোধন করেন তৎকালীন পরিকল্পনা মন্ত্রী এ কে খন্দকার, বীর উত্তম। ২০১৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি মূল ক্যাম্পাসে আনুষ্ঠানিক শিক্ষাকার্যক্রম উদ্বোধন করেন ইউজিসি-র চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ কে আজাদ চৌধুরী।
অনুষদ ও বিভাগ
মোট ৫টি অনুষদে মোট ২১টি বিভাগ রয়েছে।
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ
- তড়িৎ , ইলেক্ট্রনিক ও যোগাযোগ প্রকৌশল বিভাগ
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
- স্থাপত্য বিভাগ
- তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ
- তথ্য ও যোগাযোগ প্রকৌশল বিভাগ
- পুরকৌশল বিভাগ
- নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ
বিজ্ঞান অনুষদ
- গণিত বিভাগ
- পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ
- ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ
- ফার্মেসী বিভাগ
- রসায়ন বিভাগ
- পরিসংখ্যান বিভাগ
বাণিজ্য অনুষদ
- ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ
- পর্যটন ও আতিথেয়তা ব্যবস্থাপনা বিভাগ
কলা ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ
- বাংলা বিভাগ
- সমাজকর্ম বিভাগ
- লোক প্রশাসন বিভাগ
- ইতিহাস ও বাংলাদেশ অধ্যয়ন বিভাগ
- ইংরেজি বিভাগ
- অর্থনীতি বিভাগ
ইন্সটিটিউট ও ভবন
- আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট
এছাড়াও একটি লাইব্রেরি, পাঁচটি আধুনিক গবেষণাগার, ক্যাফেটেরিয়া, স্বাধীনতা স্তম্ভ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার,পরিবহন ব্যবস্থা, একাডেমিক ভবন, প্রশাসনিক ভবন রয়েছে। এছাড়াও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ম্যুরাল, মুক্তমঞ্ছ ,চার তলা বিশিষ্ট অডিটরিয়াম, বারো তলা বিশিষ্ট দুটি একাডেমিক ভবন, দশ তলা বিশিষ্ট দুটি হল এবং টিএসসি ভবন নির্মানের কাজ শুরু হয়েছে।
উপাচার্যগণ
- অধ্যাপক ড. আমিন উদ্দিন মৃধা (প্রথম)
- অধ্যাপক ড. মোজাফফর হোসেন (দ্বিতীয়)
- অধ্যাপক ড. আল নকীব চৌধুরী (তৃতীয়)
- অধ্যাপক ড. মোঃ রোস্তম আলী ( চতু্র্থ ও বর্তমান)
ক্যাম্পাস
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পাবনা শহরের রাজাপুর নামক স্থানে অবস্থিত। এটি পাবনা-ঢাকা মহাসড়কের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। এর মূল আয়তন ৩০ একর।
-
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
-
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
-
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
-
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
গ্রন্থাগার
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ও তথ্য কেন্দ্রটি মূলত এর ছাত্র, অনুষদ, কর্মকর্তা এবং গবেষকদের প্রকৃত প্রয়োজন পরিবেশন করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও গবেষণামূলক প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা, পাঠ্যক্রম এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে আরও ভাল বোঝার, প্রচার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে।
আবাসন ব্যবস্থা
ছাত্র হল
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল (২ টি ব্লক)।
- শেখ রাসেল হল ১০ তলা বিশিষ্ট (নির্মাণাধীন)
ছাত্রী হল
- শেখ হাসিনা হল।
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল(নির্মানাধীন)
যাতায়াত ব্যবস্থা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য ১০টি এবং ২টি বিআরটিসি দ্বিতল বাসসহ মোট ১২টি বাস সার্বক্ষণিক ক্যাম্পাস হতে গোটা শহর প্রদক্ষিণ করে। এছাড়াও শিক্ষকদের জন্য রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আলাদা যাতায়াত ব্যবস্থা। কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে।এছাড়াও রয়েছে দুটি অত্যাধুনিক এম্বুলেন্স।
ক্যাফেটেরিয়া
স্বাধীনতা চত্বরের পাশে চমৎকার একটি ক্যাফেটেরিয়া রয়েছে। এখানে কমদামে বেশ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পাওয়া যায়।
মেডিক্যাল সেন্টার
প্রশাসনিক ভবনের নিচ তলায় মেডিক্যাল সেন্টারটি অবস্থিত। চারজন এমবিবিএস ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে মেডিক্যাল অফিসার ও কর্মচারীদের নিয়ে গড়ে উঠা মেডিক্যাল সেন্টারটি ছাত্রছাত্রীদের সকল শারীরিক অসুস্থতার চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।
সংগঠন সমূহ
রাজনৈতিক সংগঠন
সাংস্কৃতিক সংগঠন
- ১। অনিরুদ্ধ নাট্য দল
- ২। বাতিঘর
- ৩। কণ্ঠস্বর আবৃত্তি দল
- ৪। disTune (ব্যান্ড)
- ৫। কাব্য (ব্যান্ড)
- ৬। পাস্ট ডিবেটিং সোসাইটি ( PUSTDS)
- ৭। পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভা (স্বেচ্ছাসেবী ও সাংস্কৃতিক সংগঠন)
- ৮। পাস্ট ফটোগ্রাফিক সোসাইটি (PUSTPS)
বিজ্ঞান সংগঠন
১। সায়েন্টেরিয়া
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
- ১। বন্ধুসভা (প্রথম আলো)
- ২। জোনাকি
- ৩। নতুন সূর্যোদয়
- ৪।আগামির সূর্য
- ৬। বন্ধু
- ৭। রোভার স্কাউট গ্রুপ
- ৮। ইয়োলো ল্যাম্প (হলুদ বাতি)
প্রকাশনা
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ও তথ্য নিয়ে জনসংযোগ দপ্তরের উদ্যোগে ত্রৈমাসিক সাময়িকি 'পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বার্তা' প্রকাশিত হয়। এছাড়াও পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন সংবাদ পোর্টাল রয়েছে।
চিত্রশালা
-
ক্যাফেটেরিয়া
-
কেন্দ্রীয় মসজিদ
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-০৭।
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |