প্রবেশদ্বার:ধর্ম
ধর্ম প্রবেশদ্বারধর্ম হল লিপিবদ্ধ শৃঙ্খলিত প্রত্যাদেশ কে বিশ্বাস ও ধর্মানুষ্ঠান (প্রথা ) এঁর উপর আনুগত্য , যা সাধারনত " আধ্যাত্মিক " ব্যাপারে " দৃঢ় বিশ্বাস " এঁর সাথে সম্পর্ক যুক্ত ; এবং বিশেষ পূর্বপুরুষ হতে প্রাপ্ত ঐতিহ্য , জ্ঞান এবং প্রজ্ঞা , রীতি ও প্রথা কে মানা এবং গবেষণা করা যাতে মানবজীবন কে বোঝা যায় এবং সেভাবে চালানো যায় । In the larger sense, religion is a communal system for the coherence of belief—typically focused on a system of thought, unseen being, person, or object, that is considered to be supernatural, sacred, divine, or of the highest truth. Moral codes, practices, values, institutions, traditions, and rituals are often traditionally associated with the core belief, and these may have some overlap with concepts in secular philosophy. Religion can also be described as a way of life. The development of religion has taken many forms in various cultures. "Organized religion" generally refers to an organization of people supporting the exercise of some religion with a prescribed set of beliefs, often taking the form of a legal entity (see religion-supporting organization). Other religions believe in personal revelation and responsibility. "Religion" is sometimes used interchangeably with "faith" or "belief system," but is more socially defined than that of personal convictions.
নির্বাচিত নিবন্ধ
বড়দিন বা খ্রিষ্টমাস (ইংরেজি: Christmas বা Christmas Day) একটি বাৎসরিক খ্রিষ্টীয় উৎসব। ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন উপলক্ষ্যে এই উৎসব পালিত হয়। এই দিনটিই যিশুর প্রকৃত জন্মদিন কিনা তা জানা যায় না। আদিযুগীয় খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস অনুসারে, এই তারিখের ঠিক নয় মাস পূর্বে মেরির গর্ভে প্রবেশ করেন যিশু। সম্ভবত, এই হিসাব অনুসারেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখটিকে যিশুর জন্মতারিখ ধরা হয়। অন্যমতে একটি ঐতিহাসিক রোমান উৎসব অথবা উত্তর গোলার্ধের দক্ষিণ অয়নান্ত দিবসের অনুষঙ্গেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যিশুর জন্মজয়ন্তী পালনের প্রথাটির সূত্রপাত হয়। বড়দিন বড়দিনের ছুটির কেন্দ্রীয় দিন এবং খ্রিষ্টধর্মে বারো দিনব্যাপী খ্রিষ্টমাসটাইড অনুষ্ঠানের সূচনাদিবস। প্রকৃতিগতভাবে একটি খ্রিষ্টীয় ধর্মানুষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও, একাধিক অ-খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ও মহাসমারোহে বড়দিন উৎসব পালন করে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে উৎসবের আয়োজনে প্রাক-খ্রিষ্টীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ বিষয়ভাবনার সমাবেশও দেখা যায়। উপহার প্রদান, সংগীত, খ্রিষ্টমাস কার্ড বিনিময়, গির্জায় ধর্মোপাসনা, ভোজ, এবং খ্রিষ্টমাস বৃক্ষ, আলোকসজ্জা, মালা, মিসলটো, যিশুর জন্মদৃশ্য, এবং হলি সমন্বিত এক বিশেষ ধরনের সাজসজ্জার প্রদর্শনী আধুনিককালে বড়দিন উৎসব উদযাপনের অঙ্গ। কোনো কোনো দেশে ফাদার খ্রিষ্টমাস (উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও আয়ারল্যান্ডে সান্টাক্লজ) কর্তৃক ছোটোদের জন্য বড়দিনে উপহার আনার উপকথাটি বেশ জনপ্রিয়।
নির্বাচিত চিত্রThe Tree of Life (Heb. עץ החיים Etz haChayim), in the Book of Genesis, is a tree in the Garden of Eden whose fruit gives everlasting life, i.e. immortality. After eating from the Tree of Knowledge of Good and Evil, the biblical account states that Adam and Eve were exiled from the Garden of Eden to prevent them from eating of the Tree of Life. নির্বাচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব
ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী, আল্লাহ (আরবি: ﺍﷲ আল্লাহ) হল বিশ্বজগতের একমাত্র স্রষ্টা এবং প্রতিপালকের নাম। আল্লাহ শব্দটি প্রধানতঃ মুসলিমরাই ব্যবহার করে থাকেন। তবে বাহাই, আরবী-ভাষী ক্যাথলিক খ্রিস্টান, মাল্টাবাসী রোমান ক্যাথলিক, পূর্ব-এশিয়ার অর্থোডক্স খ্রিস্টান, মিজরাহী ইহুদি, এবং শিখ সম্প্রদায়ও আল্লাহ শব্দ ব্যবহার করে থাকেন। ইসলামিক ভাষ্যমতে, আল্লাহ হলো ঈশ্বর বা সর্বশক্তিমান স্বত্তার প্রকৃত নাম, এবং তার ইচ্ছা এবং আদেশসমূহের প্রতি একনিষ্ঠ আনুগত্য ইসলামী ধর্মবিশ্বাসের মুলকান্ড হিসেবে বিবেচিত হয়। "তিনি এক এবং অদ্বিতীয় ঈশ্বর, সমগ্র বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের একক সৃষ্টিকর্তা, এবং সমগ্র মানবজাতির বিচারক" "তিনি একক (wāḥid) এবং অদ্বিতীয় (ʾaḥad), পরম দয়ালু এবং সর্বত্র বিরাজমান" কুরআনের "আল্লাহর বাস্তব স্বত্তা, তার অপরিমেয় রহস্য, বিভিন্ন নাম, এবং সৃষ্টিজগতের জন্য তিনি যা করেন" তার ঘোষনা দেয়।
উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
আজকের এই দিনে...সংবাদআপনি কি কি করতে পারেন
নির্বাচিত উক্তিনির্বাচিত ধর্ম গ্রন্থ
উপনিষদ্ (সংস্কৃত: उपनिषद्) হিন্দুধর্মের এক বিশেষ ধরনের ধর্মগ্রন্থের সমষ্টি। এই বইগুলিতে হিন্দুধর্মের তাত্ত্বিক ভিত্তিটি আলোচিত হয়েছে। উপনিষদের অপর নাম বেদান্ত। ধর্মপ্রাণ হিন্দুরা বিশ্বাস করেন, উপনিষদ্গুলিতে সর্বোচ্চ সত্য ব্রহ্মের প্রকৃতি এবং মানুষের মোক্ষ বা আধ্যাত্মিক মুক্তি লাভের উপায় বর্ণিত হয়েছে। উপনিষদ্গুলি মূলত বেদ-এর ব্রাহ্মণ ও আরণ্যক অংশের শেষ অংশে পাওয়া যায়। এগুলি প্রাচীনকালে গুরু-শিষ্য পরম্পরায় মুখে মুখে প্রচলিত ছিল। দুশোরও বেশি উপনিষদের কথা জানা যায়। এগুলির মধ্যে প্রথম বারোটিই প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এগুলিকে "মুখ্য উপনিষদ" বলে। ভগবদ্গীতা, ব্রহ্মসূত্র এবং মুখ্য উপনিষদ্গুলি (এগুলিকে একসঙ্গে প্রস্থানত্রয়ী বলা হয়) পরবর্তীকালে হিন্দু বেদান্ত দর্শনের বিভিন্ন শাখার জন্ম দিয়েছিল। এগুলির মধ্যে দুটি একেশ্বরবাদী শাখা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ঐতিহাসিকদের মতে, মুখ্য উপনিষদ্গুলি প্রাক্-বৌদ্ধ যুগ থেকে শুরু করে খ্রিস্টীয় প্রথম সহস্রাব্দের প্রথমার্ধ্ব পর্যন্ত সুদীর্ঘ সময়কালের বিভিন্ন পর্বে রচিত হয়। অপর দিকে অপ্রধান উপনিষদগুলি মধ্যযুগ ও প্রাক্-আধুনিক যুগের রচনা। অবশ্য প্রতিটি উপনিষদের সঠিক রচনাকাল নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে। ব্রিটিশ কবি মার্টিন সেমোর-স্মিথ উপনিষদ্গুলিকে "সর্বকালের ১০০টি সবচেয়ে প্রভাবশালী বই"-এর তালিকাভুক্ত করেছেন। আর্থার শোপেনহাওয়ার, রালফ ওয়াল্ডো এমারসন ও হেনরি ডেভিড থোরো সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি উপনিষদ্গুলির গুরুত্ব স্বীকার করেছেন। গবেষকেরা উপনিষদের দর্শনের সঙ্গে প্লেটো ও কান্টের দর্শনের মিল খুঁজে পান।
উপপ্রবেশদ্বার
সম্পর্কিত উইকিমিডিয়া |