মহাভারত (২০১৩-এর টিভি ধারাবাহিক)
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
মহাভারত | |
---|---|
ধরন | পুরাণ[১] নাটক |
নির্মাতা | সিদ্ধার্থ কুমার তেওয়ারি |
ভিত্তি | মহাভারত |
লেখক | শারমিন জোসেপ রাধিকা আনন্দ আনন্দ বর্ধন মিহির ভূতা সিদ্ধার্থ কুমার তেওয়ারি |
পরিচালক | সিদ্ধার্থ আনন্দ কুমার অমরপ্রিত জি মুকেশ কুমার সিং কমল মোংগা লোকনাথ পাণ্ডে |
অভিনয়ে | সৌরভ রাজ জৈন শাহির শেখ পূজা শর্মা |
উদ্বোধনী সঙ্গীত | হ্যা কাথা সাংগ্রাম কী |
সমাপনী সঙ্গীত | মহাভারত |
সুরকার | অজয়-অতুল ইসমাইল দরবার |
মূল দেশ | ভারত |
মূল ভাষা | হিন্দি |
পর্বের সংখ্যা | ২৬৭[২] |
নির্মাণ | |
প্রযোজক | সিদ্ধার্থ কুমার তেওয়ারি গায়ত্রী গিল তেওয়ারি |
নির্মাণের স্থান | উম্বেরগাঁও, গুজরাত |
সম্পাদক | পরেশ শাহ |
ক্যামেরা সেটআপ | বহু-ক্যামেরা |
ব্যাপ্তিকাল | পর্ব→১: ৪০ মিনিট; পর্ব→২-১১: ২০ মি; পর্ব→১২-২৬৭: ২২ মি[৩] |
নির্মাণ কোম্পানি | স্বস্তিকা পিকচার |
পরিবেশক | স্টার ইন্ডিয়া |
মুক্তি | |
মূল নেটওয়ার্ক | স্টার প্লাস |
ছবির ফরম্যাট | ৫৭৬আই (প্রমিত নির্ধারিত টেলিভিশন) ১০৮০আই (উচ্চ নির্ধারিত টেলিভিশন) |
মূল মুক্তির তারিখ | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৬ আগস্ট ২০১৪ | –
বহিঃসংযোগ | |
নির্মাণ ওয়েবসাইট |
মহাভারত হলো স্টার প্লাসের একটি ভারতীয় হিন্দি ভাষার পৌরাণিক[১] টেলিভিশন ধারাবাহিক নাটক যা মূলত সংস্কৃত উপাখ্যান মহাভারত উপর ভিত্তি করে নির্মিত। এটি একই নামে ১৯৮৮-এর টিভি ধারাবাহিকের পুনরাবৃত্তি।[৪][৫][৬][৭][৮] এটি স্টার প্লাসে ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ থেকে ১৬ আগস্ট, ২০১৪ পর্যন্ত চলে।[৯] এটি হিন্দি ভাষায় নির্মিত হলেও ভারতের আরও কিছু প্রধান প্রধান ভাষা তেমন: বাংলা, মারাঠি, ওড়িয়া, তামিল, তেলুগু, মালয়ালম ও কানাড়া ভাষায় ডাবিং করা হয়েছিল।
এটি স্বস্তিকা প্রোডাকশন প্রাইভেট লিমিটেড দ্বারা প্রযোজিত যার অভিনয়ে আছেন শ্রীকৃষ্ণ হিসেবে সৌরভ রাজ জৈন, অর্জুন হিসেবে শাহির শেখ, দ্রৌপদী হিসেবে পূজা শর্মা, কর্ণ হিসেবে অহম শর্মা, ভীষ্ম হিসেবে আরভ চৌধুরী, দুর্যোধন হিসেবে অর্পিত রাঙ্কা।
বাংলায় শ্রী কৃষ্ণের কন্ঠ - কৌশিক সেন ও সৌরভ চ্যাটার্জী
বাংলায় ধৃতরাষ্ট্রের কন্ঠ - বিশ্বনাথ বসু
বাংলায় শকুনীর কন্ঠ - চন্দন সেন
বাংলায় অর্জুনের কন্ঠ - তথাগত মুখোপাধ্যায়
বাংলায় দ্রৌপদীর কন্ঠ - দেবলীনা দত্ত
সারসংক্ষেপ
[সম্পাদনা]মহাভারত প্রাচীন ভারতীয় মহাকাব্য মহাভারতের একটি টেলিভিশন-রূপায়ণ। মহাভারত প্রাচীন ভারতবর্ষের কাহিনির ওপর ভিত্তি করে লিখিত একটি মহাকাব্য। হস্তিনাপুর ছিলো কুরুবংশের রাজ্য। এই রাজ্যকে ঘিরে কৌরব এবং পাণ্ডবদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। ধারাবাহিকটিতে কৌরব আর পাণ্ডবদের কেন্দ্র করে ঘটনাগুলো আবর্তিত হয়েছে।
ধারাবাহিকটির কাহিনির আরম্ভ হয় হস্তিনাপুরের রাজা শান্তনু ও সত্যবতীর এক নৌবিহারের দৃশ্য দেখানোর মাধ্যমে। তারপর ভীষ্ম ব্রহ্মচর্যের ব্রত নেন যেন তার পিতাকে সত্যবতী বিবাহ করেন। এ কারণে তিনি কাশীর রাজকুমারী অম্বাকে বিবাহ করেননি। কিন্তু অম্বা ভীষ্মের গুরু পরশুরামকে অভিযোগ করে। পরশুরাম আর ভীষ্মের ভীষণ যুদ্ধ হয়। গঙ্গার প্রার্থনায় মহাদেব যুদ্ধ থামান।
২৫ বছর পর
[সম্পাদনা]অম্বা শিখণ্ডিনী রূপে পাঞ্চালে জন্ম নেয়। অন্যদিকে ভীষ্ম গান্ধারে যান তার ভ্রাতুষ্পুত্র ধৃতরাষ্ট্রের বিবাহের প্রস্তাব নিয়ে। গান্ধারের রাজকুমারী গান্ধারী স্বামীর অন্ধত্বের কথা জেনে আজীবনের জন্য চোখে বস্ত্রখণ্ড বাঁধেন। শকুনি একে তার ভগিনীর সাথে হওয়া অন্যায় জ্ঞান করে প্রতিশোধ নেওয়ার সংকল্প করে। এরপরের ঘটনাক্রমে কুন্তী ঋষি দুর্বাসা থেকে একটি বর অর্জন করেন, যাতে তিনি যেকোনো দেবতাকে আবাহন করতে পারবেন। কৌতুহলের বশে তিনি বরটিকে পরীক্ষা করতে গিয়ে সন্তান রূপে কর্ণকে লাভ করেন। অবিবাহিত কুন্তী লোকলজ্জার ভয়ে কর্ণকে গঙ্গা নদীতে ভাসিয়ে দেন। পাণ্ডুর সাথে বিবাহের পর, কুন্তী অন্যান্য দেবতাকে আবাহন করেন এবং পুত্র রূপে যুধিষ্ঠির, ভীম ও অর্জুনকে পান। পাণ্ডুর অন্য পত্নী মাদ্রী কুন্তীর শেখানো মন্ত্রে নকুল এবং সহদেবকে পান। তারা এ পদ্ধতিতে সন্তান লাভ করার কারণ ছিল মৃত্যুর পূর্বে পাণ্ডুকে মহর্ষি কিন্দমের দেওয়া স্ত্রীসংগমে মৃত্যু হওয়ার অভিশাপ। এই অনুতাপে পাণ্ডু দুই পত্নীকে নিয়ে বনগমন করেন এবং ধৃতরাষ্ট্র রাজা হন। এদিকে কর্ণ তার জীবনে সবসময়ে দুর্ভাগ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করতেন, এবং একজন রথচালকের পুত্র রূপে প্রায়ই তার সাথে দুর্ব্যবহার করা হতো। (অধিরথ, একজন রথচালক এবং তার স্ত্রী রাধা কর্ণ-কে গঙ্গা নদীর তীরে পান এবং তাদের আপন করে বড় করেন।) পাণ্ডুর মৃত্যুর পর কুন্তী তার সন্তানদের নিয়ে হস্তীনাপুরে আসেন। তখন দুর্যোধন তার মাতুল শকুনির মন্ত্রণায় পাণ্ডবদের শত্রু হয়ে ওঠে। তারপর ভীষ্মের কথা অনুযায়ী ভরদ্বাজ মুনির পুত্র দ্রোণাচার্যকে পাণ্ডব আর কৌরব উভয়েরই শিক্ষাদানের ভার দেওয়া হয়। কর্ণ নানা অপমানের পর পরশুরামের কাছে গিয়ে শিক্ষা লাভ করেন।
১২ বছর পর
[সম্পাদনা]পাণ্ডব আর কৌরবরা দ্রোণাচার্যের নিকট শিক্ষা গ্রহণ করতে করতে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে ওঠেন। এক প্রেক্ষাগৃহে রাজকুমাররা নিজেদের অস্ত্রবিদ্যা প্রদর্শন করে। তন্মধ্যে অর্জুনই শ্রেষ্ঠ প্রমাণিত হন। কর্ণ সেখানে উপস্থিত হয়ে অর্জুনের সাথে প্রতিযোগিতা করেন। কুন্তী কর্ণের দৈব কবজ দেখে কর্ণকে চিনতে পারেন। এরপর গুরু দ্রোণকে গুরুদক্ষিণা দিতে পাঞ্চালরাজ দ্রুপদকে পরাজিত করা হয়। অর্জুনই মূলত দ্রুপদকে পরাজিত করেন। এরপর ঘটনাক্রমে শ্রীকৃষ্ণের সাথে অর্জুনের দেখা হয়। তিনি শ্রীকৃষ্ণের মহিমা বুঝতে আরম্ভ করেন। বিদর্ভের রাজকুমারী রুক্মিণীর সাথে কৃষ্ণের বিবাহে সাহায্য করেন অর্জুন। তারপর বারণাবতে পাণ্ডবদের অগ্নিদগ্ধ করার ষড়যন্ত্র করে শকুনি আর দুর্যোধন। অগ্নিকাণ্ড থেকে তারা বেঁচে যান কিন্তু হস্তীনাপুরে আর না ফেরার সিদ্ধান্ত নেন। এদিকে দ্রৌপদীর জন্ম হয়। স্বয়ম্বরসভায় অর্জুন দ্রৌপদীকে জয় করেন। ভুলবশত কুন্তী তার পাঁচ পুত্রের সাথে দ্রৌপদীর বাগদান করে দেন। শাস্ত্রমতে এমন বাগদান গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় বহু তর্ক-বিতর্ক শেষে দ্রৌপদী পাঁচ পাণ্ডবকেই বিবাহ করেন। এরপর তারা ইন্দ্রপ্রস্থ নগরী গড়ে তোলেন। রাজসূয় যজ্ঞ করে যুধিষ্ঠির আর্যাবর্তের(ভারতবর্ষ) সম্রাট হন। এসবে ঈর্ষান্বিত দুর্যোধন দ্যূতসভায় তাদের আহ্বান করেন। শকুনি ছলনা করে তাদের সাম্রাজ্য হরণ করে। দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ করার চেষ্টা করা হয়। তখন কৃষ্ণ তাকে রক্ষা করেন।
যুদ্ধ
[সম্পাদনা]পাণ্ডবরা দ্বাদশবর্ষ বনবাস ও একবর্ষ মৎস্য রাজ্যে অজ্ঞাতবাস ভোগ করেন। তারপর কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ আরম্ভ হয়। যুদ্ধে প্রায় ভারতবর্ষের সকল রাজ্য অংশ নেয়।অর্জুনকে কৃষ্ণ গীতার জ্ঞান প্রদান করেন। এরপর শত্রুদের বধ করে পাণ্ডবরা জয়ী হন। কৃষ্ণ মৃত্যুর পূর্বে ভীষ্ম, দ্রোণ ও কর্ণকে ধর্মাধর্মের উচিৎ জ্ঞান দেন। পরিশেষে যুধিষ্ঠির ভারতবর্ষের সম্রাট হন।
কুশীলব
[সম্পাদনা]- শ্রীকৃষ্ণ/বিষ্ণু হিসেবে সৌরভ রাজ জৈন
- অর্জুন হিসেবে শাহির শেখ
- দ্রৌপদী হিসেবে পূজা শর্মা
- ভীষ্ম হিসেবে আরব চৌধুরী
- যুধিষ্ঠির হিসেবে রোহিত ভরদ্বাজ
- ভীম হিসেবে সৌরভ গুর্জর
- নকুল হিসেবে বিন রানা
- সহদেব হিসেবে লাবণ্য ভরদ্বাজ
- কর্ণ হিসেবে অহম শর্মা
- শকুনি হিসেবে প্রণীত ভাট
- দুর্যোধন হিসেবে অর্পিত রাঙ্কা
- দুঃশাসন হিসেবে নির্ভয় ওয়াধ্ওয়া
- অশ্বত্থামা হিসেবে অঙ্কিত মোহন
- ধৃতরাষ্ট্র হিসেবে ঠাকুর অনুপ সিং
- গান্ধারী হিসেবে রিয়া দীপ্সি
- কুন্তী হিসেবে শফক নাজ
- বিদুর হিসেবে নবীন জিনগার
- সুভদ্রা এবং যোগমায়া হিসেবে বিভা আনন্দ
- রুক্মিণী হিসেবে পল্লবী সুভাষ
- সঞ্জয় হিসেবে অজয় মিশরা
- অম্বা হিসেবে রতন রাজপুত
- দ্রোণাচার্য হিসেবে নিসার খান
- সত্যবতী হিসেবে সায়ন্তনী ঘোষ
- শিখণ্ডী হিসেবে শিখা সিং
- ধৃষ্টদ্যুম্ন হিসেবে করন সূচক
- অভিমন্যু হিসেবে পরস অরোরা
- উত্তরা (মহাভারত) হিসেবে রিচা মুখোপাধ্যায়
- হিড়িম্বা হিসেবে বৈষ্ণবী ধনরাজ
- পরশ্ভী হিসেবে কনস্কা সনি
- কৃপাচার্য হিসেবে হেমন্ত চৌধুরী
- দ্রুপদ হিসেবে সুদেশ বেরি
- উত্তর হিসেবে প্রবিষ্ট মিশরা
- বৃষালী হিসেবে নাজিয়া হাসান সাঈদ
- শল্য হিসেবে কৌশিক চক্রবর্তী
- বিকর্ণ হিসেবে সন্দীপ আরোরা
- যশোদা হিসেবে বন্দনা সিং
- রাধা হিসেবে কেতকী কদম
- দেবকী হিসেবে প্রীতিপুরী চৌধুরী
- গঙ্গা হিসেবে বিবনা সিং
- শান্তনু হিসেবে সমীর ধর্মাধিকারী
- অম্বিকা হিসেবে অপর্ণা দীক্ষিত
- অম্বালিকা হিসেবে মানসী শর্মা
- বিচিত্রবীর্য হিসেবে আরিয়ামান সেথ
- বেদব্যাস হিসেবে অতুল মিশরা
- পাণ্ডু হিসেবে অরুণ রানা সিং
- মাদ্রী হিসেবে সুহানি ধাঙ্কি
- বলরাম হিসেবে তরুন খান্না
- তক্ষক এবং জয়দ্রথ হিসেবে আলি হাসান
- সুখদা হিসেবে অঞ্জু যাদব
- দুঃশলা হিসেবে গরিমা জৈন
- শিশুপাল হিসেবে জয় মাথুর
- পরশুরাম হিসেবে পুনিত ইসার
- শিব হিসেবে অমিত মেহরা এবং মোহিত রাইনা
- ইন্দ্র হিসেবে নিখিল আর্য
- অগ্নি হিসেবে কুণাল ভাটিয়া
- বিরাট হিসেবে দীপক জেঠি
- জরাসন্ধ হিসেবে তিনু বর্মা
- রুক্মি হিসেবে গুর্পিত সিং
- আর্শি হিসেবে জয়ন্তিকা সেনগুপতা
- সুবল হিসেবে রিও কাপাদিয়া
- সুধর্মা হিসেবে শ্বেতা গৌতম
- কৃপি হিসেবে চন্দনি শর্মা
- কালযবন হিসেবে রাজ প্রেমী
- একলব্য হিসেবে সিদ্ধান্ত গৌতম
- ঘটোৎকচ হিসেবে কেতন করন্ডে
- মালিনী হিসেবে অনন্যা আগরওয়াল
- কংস হিসেবে অখিলেন্দ্র মিশরা
- কীচক হিসেবে রুমি খান
- ধুন্ধুমালি হিসেবে যোগেশ মুক্তি
প্রযোজনা এবং পদোন্নতি
[সম্পাদনা]স্টার এই প্রকল্পে ₹১০০ কোটি রুপি (১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ব্যয় করে এবং বাজার বিপণনের জন্য ₹২০ কোটি রুপি (৩.১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ব্যয় করে, এটি তার সময়ের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টিভি সিরিজ তৈরি করা হয়। ভারতের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টিভি শো হওয়ার রেকর্ডটি পোরস টিভি শো দ্বারা ভেঙ্গে যায়।[১০]
প্রযোজক সিদ্ধার্থ কুমার তিওয়ারির মতে, দ্রৌপদীকে বিবস্ত্রকরণের অনুসারে[১১] তিওয়ারির পরিচালনায় এটি চিত্রগ্রহণ করতে ২০ দিনের সময় লাগে।[১২]
অভ্যর্থনা এবং প্রভাব
[সম্পাদনা]পুরস্কার
[সম্পাদনা]বছর | পুরস্কার | বিষয়শ্রেণী | নির্বাচন | পরিণাম |
---|---|---|---|---|
২০১৪ | স্টার সংস্থা পুরস্কার | সেরা ঐকতান-সঙ্গীত কার্যচুযত | সিদ্ধার্থ কুমার তেওয়ারি | বিজয়ী |
সেরা পুরাণ ধারাবাহিক | স্বয়স্তিক পিকচার | |||
ভারতীয় টেলিভিশন অ্যাকাডেমি পুরস্কার | সেরা চাক্ষুষ প্রভাব | স্বয়স্তিক পিকচার | ||
সেরা ইতিহাসিক/পুরাণ ধারাবাহিক | মহাভারত | |||
ভারতীয় টেলি পুরস্কার | ||||
টিভি কার্যক্রমের জন্য সেরা পরিচ্ছদ | ভানু অথৈয়া | |||
সেরা মেকআপ শিল্পী | জি. এ. যমেশ | |||
সেরা ঐকতান-সঙ্গীত | সিদ্ধার্থ কুমার তেওয়ারি | |||
সেরা খলনায়কের ভূমিকা | প্রণীত ভাট | |||
সেরা স্টাইলিস্ট | শ্বেতা কোরদে | |||
পার্শ্ব চরিত্রে সেরা অভিনেতা | অহম শর্মা | |||
স্টার পরিবার আয়ার্ড | ফেবোরিট নায়া সদস্য (পুরুষ) | শাহির শেখ | ||
পেহেল নেয়ি শোচ কী | সৌরভ রাজ জৈন এবং পূজা শর্মা | |||
সাথি নেয়ি সোছ কা | অহম শর্মা | |||
নেয়ি সোছ | সৌরভ রাজ জৈন | |||
ফেবোরিট কুতুম্ব | মহাভারত | |||
২০১৫ | সম্মাননা |
আন্তর্জাতিক ও দেশীয় সম্প্রচার
[সম্পাদনা]এটি ২০১৪ সালে ইন্দোনেশীয় ভাষা বা বাহাসা ইন্দোনেশীয়তে এএনটিভিতে সম্প্রচারিত হয়েছিল[১৩] এবং ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।[১৪] জনপ্রিয়তার কারণে মূল অভিনেতা-অভিনেত্রী ইন্দোনেশিয়ায় আমন্ত্রিত হন। তারা জাকার্তা, বালি, চিরেবন ইত্যাদি স্থানে ভক্তদের সাথে সাক্ষাৎ করেন।[১৫][১৬] ২০১৬ সালে এটি থাইল্যান্ডে থাই ভাষায়ও[১৭] জনপ্রিয়তা পায়। ফলে ধারাবাহিকটির দুই তারকা শাহির শেখ ও পূজা শর্মা ব্যাংককে আমন্ত্রিত হন এবং সেখানে ভক্তদের সাদর অভ্যর্থনা পান।[১৮][১৯] এটি শ্রীলঙ্কায় সিংহলী ভাষায় স্বর্ণবাহিনী চ্যানেলে সম্প্রচারিত হয়েছিল।[২০] মরিশাসে এটি ইংরেজি সাবটাইটেলের মাধ্যমে সম্প্রচারিত হয়েছিল এমবিসি ডিজিটাল ফোর চ্যানেলে। এটি রাশিয়াতে ডাবিং হয়নি তবে উক্তিগুলো রুশ ভাষায় অনুবাদ করে সম্প্রচারিত হয়।[২১]
দেশ | ভাষা | সম্প্রচারকারী চ্যানেল |
---|---|---|
ইন্দোনেশিয়া | বাহাসা ইন্দোনেশীয় | এএনটিভি |
থাইল্যান্ড | থাই | চ্যানেল ৪ |
ভারত | হিন্দি | স্টার প্লাস |
ভারত | বাংলা | স্টার জলসা |
ভারত | মারাঠি | স্টার প্রবাহ |
ভারত | ওড়িয়া | তরং টিভি |
ভারত | তামিল | স্টার বিজয় |
ভারত | তেলুগু | স্টার মা |
ভারত | কানাড়ি | স্টার সুবর্ণা |
ভারত | মালয়ালম | এশিয়ানেট প্লাস/এশিয়ানেট স্টার কমিউনিকেশনস |
মরিশাস | হিন্দি (ইংরেজি সাবটাইটেল সহ) | এমবিসি ডিজিটাল ৪/বিটিভি |
মিয়ানমার | বর্মী সাবটাইটেল | চ্যানেল এমই |
শ্রীলঙ্কা | সিংহলী | স্বর্ণবাহিনী |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Parmavatar Shri Krishna to premiere soon; 5 mythological shows that redefined the genre and left us asking for more"। India Today।
- ↑ "[[:টেমপ্লেট:PageTitle]]"। টেমপ্লেট:MetaSiteName। ১৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৮। ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)
- ↑ "Mahabharat (2013 TV series) Technical specifications"। IMDb। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ TNN 15 Sep 2013, 10.27AM IST (২০১৩-০৯-১৫)। "Mahabharat launced for the youth of the nation! - Times Of India"। Articles.timesofindia.indiatimes.com। ২০১৩-০৯-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১০-২০।
- ↑ "Shakuni's role in Mahabharat once in a lifetime: Praneet Bhatt"। The Times of India। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৬।
- ↑ "Is Shafaq Naaz miffed with Mahabharat makers?"। The Times of India। ১২ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৬।
- ↑ "Shaheer Sheikh and Rohit Bhardwaj's Buddy Diwali!"। The Times of India। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৬।
- ↑ "Riding high on 'Mahabharat' ratings, Star Plus tops the chart"। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৬।
- ↑ Deepanjana Pal। "The new Mahabharat is an epic fail"। Firstpost। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২৫।
- ↑ Ajita Shashidhar। "Broadcasters betting big money on the small screen with Rs.100 crore shows"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ "The cheer haran sequence in Mahabharat took 20 days to shoot"। The Indian Express। ৪ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৬।
- ↑ Kanabar, Ankita R. (২ এপ্রিল ২০১৪)। "The cheer haran sequence in Mahabharat took 20 days to shoot"। Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ Aiyar, Pallavi (২০ ডিসেম্বর ২০১৪)। "Mahabharat takes Indonesia by storm"। Business Standard India।
- ↑ "Mahabharat takes Indonesia by Storm|Business Standard News"। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২২।
- ↑ "Shaheer Sheikh reunited with Mahabharat gang"। ১৮ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২২।
- ↑ "Mahabharata"।
- ↑ "ซีรีย์อินเดีย มหาภารตะ"। Channel 5 (থাই ভাষায়)। ২ জানুয়ারি ২০১৬। ১২ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৬।
- ↑ "Mahabharat co-stars Shaheer Sheikh and Pooja Sharma come together for..."। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২২।
- ↑ "Pooja Sharma - Shaheer Sheikh in Thailand ( The Phenomenon)"। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২২। zero width space character in
|শিরোনাম=
at position 6 (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ "Lakfreedom Media"। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২২।
- ↑ "Махабхарата"। ২৩ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে মহাভারত (ইংরেজি)
- হটস্টারে পদাধিকার সংক্রান্ত ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে
ভারতীয় টেলিভিশন বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
টেলিভিশন ধারাবাহিক বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- ভারতীয় টেলিভিশন অসম্পূর্ণ
- টেলিভিশন ধারাবাহিক বিষয়ক অসম্পূর্ণ নিবন্ধ
- স্টার প্লাসের মৌলিক অনুষ্ঠান
- ২০১৩-এ অভিষিক্ত ভারতীয় টেলিভিশন ধারাবাহিক
- ২০১৪-এ সমাপ্ত ভারতীয় টেলিভিশন ধারাবাহিক
- টেলিভিশন ধারাবাহিক
- মহাভারত অবলম্বনে টেলিভিশন ধারাবাহিক
- স্বস্তিক প্রোডাকশনের টেলিভিশন ধারাবাহিক
- কবিতা অবলম্বনে টেলিভিশন অনুষ্ঠান