বেলজিয়াম জাতীয় ফুটবল দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সাফল্যগাঁথা
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ইতিহাস
৩৯ নং লাইন: ৩৯ নং লাইন:
| Regional cup first = [[1972 European Football Championship|১৯৭২]]
| Regional cup first = [[1972 European Football Championship|১৯৭২]]
| Regional cup best = রানার্স-আপ, [[1980 European Football Championship|১৯৮০]]
| Regional cup best = রানার্স-আপ, [[1980 European Football Championship|১৯৮০]]
| medaltemplates = {{MedalSport | পুরুষদের [[Football at the Summer Olympics|ফুটবলl]]}}
| medaltemplates = {{MedalSport | পুরুষদের [[Football at the Summer Olympics|ফুটবল]]}}
{{MedalGold | [[1920 Summer Olympics|১৯২০ অ্যান্টিয়ার্প]] | [[Football at the 1920 Summer Olympics|দলগত]]}}
{{MedalGold | [[1920 Summer Olympics|১৯২০ অ্যান্টিয়ার্প]] | [[Football at the 1920 Summer Olympics|দলগত]]}}
}}
}}


'''বেলজিয়াম জাতীয় ফুটবল দল''' ({{lang-nl|Het Belgisch voetbalelftal}}; {{lang-fr|L'équipe belge de football}}; {{lang-de|Die Belgische Fußballnationalmannschaft}}) আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে [[Évence Coppée Trophy|১৯০৪]] সাল থেকে [[বেলজিয়াম|বেলজিয়ামের]] জাতীয় ফুটবল দলের প্রতিনিধিত্ব করছে। সমর্থকদের কাছে দলটি ''রেড ডেভিলস'' ({{lang-nl|Rode Duivels}} {{IPA-nl|ˈroːdə ˈdœy̯vəɫs|}}; {{lang-fr|Diables Rouges}}; {{lang-de|Rote Teufel}}) ডাকনামে পরিচিত। [[football in Belgium|বেলজিয়াম ফুটবলে]] পরিচালনা পরিষদরূপে [[Royal Belgian Football Association|রয়্যাল বেলজিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন]] কর্তৃক বেলজিয়াম দল পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। [[ব্রাসেলস|ব্রাসেলসে]] অবস্থিত [[King Baudouin Stadium|কিং বৌদোইন স্টেডিয়াম]] দলের নিজস্ব স্টেডিয়াম ও অনুশীলনী মাঠ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। শুরুতে সহকারী ম্যানেজারের দায়িত্বে নিয়োজিত [[Marc Wilmots!মার্ক উইলমটস]] মে, ২০১২ সাল থেকে জাতীয় দলের ম্যানেজারের দায়িত্বে রয়েছেন।<ref name="DS150512A" /><ref name="DS150512B">{{cite news | title = Leekens verlaat Rode Duivels voor Club Brugge|newspaper= [[De Standaard]] |first = L. |last = B. |first = Jan |last = M. |language = Dutch | date = 15 May 2012 | url = http://www.standaard.be/cnt/DMF20120513_032 }}</ref>
'''বেলজিয়াম জাতীয় ফুটবল দল''' ({{lang-nl|Het Belgisch voetbalelftal}}; {{lang-fr|L'équipe belge de football}}; {{lang-de|Die Belgische Fußballnationalmannschaft}}) আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে [[Évence Coppée Trophy|১৯০৪]] সাল থেকে [[বেলজিয়াম|বেলজিয়ামের]] জাতীয় ফুটবল দলের প্রতিনিধিত্ব করছে। সমর্থকদের কাছে দলটি ''রেড ডেভিলস'' ({{lang-nl|Rode Duivels}} {{IPA-nl|ˈroːdə ˈdœy̯vəɫs|}}; {{lang-fr|Diables Rouges}}; {{lang-de|Rote Teufel}}) ডাকনামে পরিচিত। [[football in Belgium|বেলজিয়াম ফুটবলে]] পরিচালনা পরিষদরূপে [[Royal Belgian Football Association|রয়্যাল বেলজিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন]] কর্তৃক বেলজিয়াম দল পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। [[ব্রাসেলস|ব্রাসেলসে]] অবস্থিত [[King Baudouin Stadium|কিং বৌদোইন স্টেডিয়াম]] দলের নিজস্ব স্টেডিয়াম ও অনুশীলনী মাঠ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। শুরুতে সহকারী ম্যানেজারের দায়িত্বে নিয়োজিত [[Marc Wilmots|মার্ক উইলমটস]] মে, ২০১২ সাল থেকে জাতীয় দলের ম্যানেজারের দায়িত্বে রয়েছেন।<ref name="DS150512A" /><ref name="DS150512B">{{cite news | title = Leekens verlaat Rode Duivels voor Club Brugge|newspaper= [[De Standaard]] |first = L. |last = B. |first = Jan |last = M. |language = Dutch | date = 15 May 2012 | url = http://www.standaard.be/cnt/DMF20120513_032 }}</ref>

== ইতিহাস ==
১ মে, ১৯০৪ তারিখে অনুষ্ঠিত [[Évence Coppée Trophy|ইভেন্স কপি ট্রফি]] [[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতার]] মাধ্যমে বেলজিয়াম আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের প্রথম খেলায় অংশ নেয়। ঘটনাবহুল খেলায় [[ফ্রান্স জাতীয় ফুটবল দল|ফ্রান্সের]] সাথে খেলাটি ৩-৩ গোলে ড্র হয়। এ খেলাটি উভয় দলের জন্য প্রথম ছিল। বেলজিয়ামের [[Uccle|আক্কলে]] স্টেড ভিভিয়ের দ্য’ওই (গুজ পন্ড স্টেডিয়াম) মাঠে অনুষ্ঠিত খেলায় প্রায় দেড় হাজার দর্শকের সমাগম হয়েছিল। হাত উত্তোলনের মাধ্যমে এ ট্রফিটির প্রতীকি পুরস্কার প্রদান করা হয়।<ref name="UEFABelFra1904">{{cite web | title = Belgium v France − a 109-year-old rivalry|publisher= [[UEFA]] | date = 13 August 2013 | url = http://www.uefa.com/worldcup/news/newsid=1980808.html }}</ref> বিশদিন পর বেলজিয়াম ও ফ্রান্স দল [[ফিফা]] প্রতিষ্ঠায় সাত জনকের অন্যতম হিসেবে অংশগ্রহণ করে।<ref>{{cite web | title = History of FIFA - Foundation |publisher= [[FIFA]].com | accessdate = 16 May 2014 | url = http://www.fifa.com/classicfootball/history/fifa/foundation.html }}</ref> ৩-৩ ড্রয়ের পূর্বে ফ্রান্সের সাথে বেলজিয়ামের নির্বাচিত খেলোয়াড়েরা চারটি খেলায় অংশ নিলেও দলে কয়েকজন ইংরেজ খেলোয়াড় থাকায় তা ফিফা কর্তৃক স্বীকৃত হয়নি।<ref name="HUB1980-13">{{cite book |last=Hubert |first=Christian |title=Les diables rouges |language=French |year=1980 |publisher=Arts & voyages |location=Brussels |isbn=978-28-016-0046-7 |page=13}}</ref> ২৮ এপ্রিল, ১৯০১ তারিখে অনানুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত খেলোয়াড়দেরকে নিয়ে বেলজিয়াম দল [[নেদারল্যান্ডস জাতীয় ফুটবল দল|নেদারল্যান্ডসকে]] ৮-০ গোলে পরাভূত করে।<ref name="HUB1980">{{cite book |last=Hubert |first=Christian |title=Les diables rouges |language=French |year=1980 |publisher=Arts & voyages |location=Brussels |isbn=978-28-016-0046-7 |page=12}}</ref> ঐসময় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, ১৯০৫ সাল থেকে বছরে দু’বার একে-অপরের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। [[Antwerp|অ্যান্টিয়ার্প]] ও [[Rotterdam|রটেরড্যামে]] (পরবর্তীকালে [[Amsterdam|আমস্টারডাম]]) একবার করে খেলা হয়েছিল। ৬ অথবা ৭টি প্রধান ক্লাব দলের প্রতিনিধি নেয়া গড়া কমিটির মাধ্যমে জাতীয় দলের খেলোয়াড় নির্ধারিত হতো। ১৯৩২ সাল পর্যন্ত অনানুষ্ঠানিকভাবে বেলজিয়ান-ডাচ কাপ ট্রফি প্রতিযোগিতার প্রচলন ছিল।

আনুষ্ঠানিকভাবে দল প্রতিষ্ঠার মাত্র দুই বছর পর পিঁয়েরে ওয়াকিয়ার্স নামীয় এক সাংবাদিক দলের ডাকনাম দ্য রেড ডেভিলস নামে আখ্যায়িত করেন। ১৯০৬ সালে ফ্রান্সের বিপক্ষে ৫-০ ও ৫-০ এবং নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৩-২ গোলে জয়ের ফলেই পিঁয়েরে এ নামকরণ করেছিলেন।<ref>{{cite book |last1= Guldemont |first1= Henry |last2=Deps |first2=Bob |title= 100 ans de football en Belgique'': ''1895–1995, Union royale belge des sociétés de football association |language= French |year= 1995 |publisher= Vif |location=Brussels |isbn = 90-5466-151-8 |page=65 }}</ref> দলের জার্সির মূল রঙ লাল রাখা হয়। [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] কারণে ১৯১৫ থেকে ১৯১৮ সময়কালের মধ্যে জাতীয় দলের কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়।


== সাফল্যগাঁথা ==
== সাফল্যগাঁথা ==

০৮:০৬, ২২ মে ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বেলজিয়াম
দলের লোগো
ডাকনামRode Duivels
Diables Rouges
Rote Teufel
(Red Devils)
অ্যাসোসিয়েশনরয়্যাল বেলজিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (কেবিভিবি/ইউআরবিএসএফএ)
কনফেডারেশনউয়েফা (ইউরোপ)
প্রধান কোচমার্ক উইলমটস[১][২]
অধিনায়কভিনসেন্ট কোম্পানি[৩]
সর্বাধিক ম্যাচজেন সিউলম্যানস (৯৬)[৪]
শীর্ষ গোলদাতাবার্নার্ড ভুরুফ (৩০)[৪]
পল ফন হিমস্ট (৩০)[৪]
মাঠকিং বৌদুইন স্টেডিয়াম
ফিফা কোডBEL
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
তৃতীয় জার্সি
ফিফা র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান১২[৫] হ্রাস 2
সর্বোচ্চ(অক্টোবর ২০১৩)
সর্বনিম্ন৭১ (জুন ২০০৭)
এলো র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান১৮[৬] অপরিবর্তিত 0
সর্বোচ্চ(সেপ্টেম্বর ১৯২০[৭])
সর্বনিম্ন৭৪ (সেপ্টেম্বর ২০০৯[৭])
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
বেলজিয়াম বেলজিয়াম ৩-৩ ফ্রান্স 
(ব্রাসেলস, বেলজিয়াম; ১ মে ১৯০৪)
বৃহত্তম জয়
বেলজিয়াম বেলজিয়াম ৯-০ জাম্বিয়া 
(ব্রাসেলস, বেলজিয়াম; ৪ জুন ১৯৯৪)
বেলজিয়াম বেলজিয়াম ১০-১ সান মারিনো 
(ব্রাসেলস, বেলজিয়াম; ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০১)
বৃহত্তম পরাজয়
ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড অ্যামেচার্স ১১-২ বেলজিয়াম বেলজিয়াম
(লন্ডন, ইংল্যান্ড; ১৭ এপ্রিল ১৯০৯)[note ১]
বিশ্বকাপ
অংশগ্রহণ১২ (১৯৩০-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যচতুর্থ স্থান, ১৯৮৬
ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ
অংশগ্রহণ৪ (১৯৭২-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যরানার্স-আপ, ১৯৮০
পদকের তথ্য
পুরুষদের ফুটবল
স্বর্ণ পদক - প্রথম স্থান ১৯২০ অ্যান্টিয়ার্প দলগত

বেলজিয়াম জাতীয় ফুটবল দল (ওলন্দাজ: Het Belgisch voetbalelftal; ফরাসি: L'équipe belge de football; জার্মান: Die Belgische Fußballnationalmannschaft) আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে ১৯০৪ সাল থেকে বেলজিয়ামের জাতীয় ফুটবল দলের প্রতিনিধিত্ব করছে। সমর্থকদের কাছে দলটি রেড ডেভিলস (ওলন্দাজ: Rode Duivels [ˈroːdə ˈdœy̯vəɫs]; ফরাসি: Diables Rouges; জার্মান: Rote Teufel) ডাকনামে পরিচিত। বেলজিয়াম ফুটবলে পরিচালনা পরিষদরূপে রয়্যাল বেলজিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক বেলজিয়াম দল পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। ব্রাসেলসে অবস্থিত কিং বৌদোইন স্টেডিয়াম দলের নিজস্ব স্টেডিয়াম ও অনুশীলনী মাঠ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। শুরুতে সহকারী ম্যানেজারের দায়িত্বে নিয়োজিত মার্ক উইলমটস মে, ২০১২ সাল থেকে জাতীয় দলের ম্যানেজারের দায়িত্বে রয়েছেন।[১][৯]

ইতিহাস

১ মে, ১৯০৪ তারিখে অনুষ্ঠিত ইভেন্স কপি ট্রফি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বেলজিয়াম আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের প্রথম খেলায় অংশ নেয়। ঘটনাবহুল খেলায় ফ্রান্সের সাথে খেলাটি ৩-৩ গোলে ড্র হয়। এ খেলাটি উভয় দলের জন্য প্রথম ছিল। বেলজিয়ামের আক্কলে স্টেড ভিভিয়ের দ্য’ওই (গুজ পন্ড স্টেডিয়াম) মাঠে অনুষ্ঠিত খেলায় প্রায় দেড় হাজার দর্শকের সমাগম হয়েছিল। হাত উত্তোলনের মাধ্যমে এ ট্রফিটির প্রতীকি পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১০] বিশদিন পর বেলজিয়াম ও ফ্রান্স দল ফিফা প্রতিষ্ঠায় সাত জনকের অন্যতম হিসেবে অংশগ্রহণ করে।[১১] ৩-৩ ড্রয়ের পূর্বে ফ্রান্সের সাথে বেলজিয়ামের নির্বাচিত খেলোয়াড়েরা চারটি খেলায় অংশ নিলেও দলে কয়েকজন ইংরেজ খেলোয়াড় থাকায় তা ফিফা কর্তৃক স্বীকৃত হয়নি।[১২] ২৮ এপ্রিল, ১৯০১ তারিখে অনানুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত খেলোয়াড়দেরকে নিয়ে বেলজিয়াম দল নেদারল্যান্ডসকে ৮-০ গোলে পরাভূত করে।[১৩] ঐসময় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, ১৯০৫ সাল থেকে বছরে দু’বার একে-অপরের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। অ্যান্টিয়ার্পরটেরড্যামে (পরবর্তীকালে আমস্টারডাম) একবার করে খেলা হয়েছিল। ৬ অথবা ৭টি প্রধান ক্লাব দলের প্রতিনিধি নেয়া গড়া কমিটির মাধ্যমে জাতীয় দলের খেলোয়াড় নির্ধারিত হতো। ১৯৩২ সাল পর্যন্ত অনানুষ্ঠানিকভাবে বেলজিয়ান-ডাচ কাপ ট্রফি প্রতিযোগিতার প্রচলন ছিল।

আনুষ্ঠানিকভাবে দল প্রতিষ্ঠার মাত্র দুই বছর পর পিঁয়েরে ওয়াকিয়ার্স নামীয় এক সাংবাদিক দলের ডাকনাম দ্য রেড ডেভিলস নামে আখ্যায়িত করেন। ১৯০৬ সালে ফ্রান্সের বিপক্ষে ৫-০ ও ৫-০ এবং নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৩-২ গোলে জয়ের ফলেই পিঁয়েরে এ নামকরণ করেছিলেন।[১৪] দলের জার্সির মূল রঙ লাল রাখা হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯১৫ থেকে ১৯১৮ সময়কালের মধ্যে জাতীয় দলের কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়।

সাফল্যগাঁথা

আন্তর্জাতিক ফুটবলে বেলজিয়ামের প্রধান সফলতা হচ্ছে ধারাবাহিকভাবে ছয়বার ফিফা বিশ্বকাপের বাছাই-পর্বে উত্তীর্ণ হয়ে চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করা। ১৯৮২ থেকে ২০০২ সালের মধ্যে তারা এ সাফল্য পায়। তন্মধ্যে ১৯৮৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপে সেরা সাফল্য হিসেবে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছিল। এছাড়াও একবার ১৯৮০ সালে ইউরোপীয় রানার্স-আপ হয়েছিল দলটি। স্বাগতিক দল হিসেবে ১৯২০ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বেলজিয়াম দল স্বর্ণপদক লাভ করে। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছে পূর্বতন চার শিরোপাধারী দলের বিপক্ষে জয়লাভ করা। ১৯৫৪ নালে পশ্চিম জার্মানিকে ২-০, ১৯৬৩ সালে ব্রাজিলকে ৫-১, আর্জেন্টনাকে ১-০ এবং ফ্রান্সকে ২০০২ সালে পরাজিত করা।[১৫]

তথ্যসূত্র

  1. D., M.; Lagae, Bart (১৫ মে ২০১২)। "Marc Wilmots voorlopig interim-bondscoach"De Standaard (Dutch ভাষায়)। 
  2. M., Jan (৬ জুন ২০১২)। "Marc Wilmots is nieuwe bondscoach tot 2014"De Standaard (Dutch ভাষায়)। 
  3. "Kompany blijft kapitein - Vermaelen ontgoocheld"Gazet Van Antwerpen (Dutch ভাষায়)। ১০ নভেম্বর ২০১১। 
  4. "Belgium – Record International Players"RSSSF। ১৫ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  5. "FIFA/Coca-Cola World Ranking"FIFA 
  6. "World Football Elo Ratings" 
  7. "World Football Elo Ratings: Belgium"World Football Elo Ratings web site and Advanced Satellite Consulting। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৩ 
  8. Van Uytvange, Koen (১১ জুলাই ২০১২)। "Vital Borkelmans wordt assistent-bondscoach"Het Nieuwsblad (Dutch ভাষায়)। 
  9. M., Jan (১৫ মে ২০১২)। "Leekens verlaat Rode Duivels voor Club Brugge"De Standaard (Dutch ভাষায়)। 
  10. "Belgium v France − a 109-year-old rivalry"UEFA। ১৩ আগস্ট ২০১৩। 
  11. "History of FIFA - Foundation"FIFA.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৪ 
  12. Hubert, Christian (১৯৮০)। Les diables rouges (French ভাষায়)। Brussels: Arts & voyages। পৃষ্ঠা 13। আইএসবিএন 978-28-016-0046-7 
  13. Hubert, Christian (১৯৮০)। Les diables rouges (French ভাষায়)। Brussels: Arts & voyages। পৃষ্ঠা 12। আইএসবিএন 978-28-016-0046-7 
  14. Guldemont, Henry; Deps, Bob (১৯৯৫)। 100 ans de football en Belgique: 1895–1995, Union royale belge des sociétés de football association (French ভাষায়)। Brussels: Vif। পৃষ্ঠা 65। আইএসবিএন 90-5466-151-8 
  15. "Belgium - List of International Matches"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৩ 

পাদটীকা

  1. Note that this match is not considered to be a full international by the English FA, and does not appear in the records of the England team

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Belgium national football team টেমপ্লেট:Olympics Men's Football Winners টেমপ্লেট:Football in Belgium table cells

টেমপ্লেট:National sports teams of Belgium

স্বীকৃতি
পূর্বসূরী
১৯১২ যুক্তরাজ্য 
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন
১৯২০ (প্রথম শিরোপা)
উত্তরসূরী
১৯২৪ উরুগুয়ে 
পূর্বসূরী
১৯৯৮ জাপান 
কিরিন কাপ চ্যাম্পিয়ন
১৯৯৯ (প্রথম শিরোপা, যৌথভাবে)
উত্তরসূরী
২০০০ স্লোভাকিয়া