রিয়াজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
add ref |
|||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
|caption = ''রিয়াজ'' ''[[আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা]]'' ছবির সেটে (২০০৭) |
|caption = ''রিয়াজ'' ''[[আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা]]'' ছবির সেটে (২০০৭) |
||
|other_name = রিয়াজ আহমেদ |
|other_name = রিয়াজ আহমেদ |
||
|birth_date = {{Birth date and age|1972|10|26}}<ref name="IMDb-1156207-bio" >{{cite news|url=http://www.imdb.com/name/nm1156207/bio |title=Riaz Biography|date= |work=IMDb|author=Nayeem Hassan |accessdate=February 20, 2014location=Worldwide}}</ref><ref name="riaz-biography" >{{cite news|url=http://www.biographybd.com/riaz-biography/ |title=Riaz Biography |date=October 12, 2012|work=biographybd.com|author=Mayn Uddin|accessdate=February 20, 2014location=Worldwide}}</ref> |
|||
|birth_date = {{Birth date and age|1972|10|26}} |
|||
|birth_place = [[ফরিদপুর জেলা|ফরিদপুর]], [[বাংলাদেশ]] |
|birth_place = [[ফরিদপুর জেলা|ফরিদপুর]], [[বাংলাদেশ]] |
||
|death_date = |
|death_date = |
০৪:২৮, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
রিয়াজ | |
---|---|
রিয়াজ আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা ছবির সেটে (২০০৭) | |
জন্ম | রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক[১] ২৬ অক্টোবর ১৯৭২[২][৩] |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশী |
পেশা | অভিনেতা মডেল চলচ্চিত্র প্রযোজক টিভি উপস্থাপক ব্যবসায়ী |
কর্মজীবন | ১৯৯৫ – বর্তমান |
উচ্চতা | ১.৭১ মিটার |
দাম্পত্য সঙ্গী | মুশফিকা তিনা (২০০৭- বর্তমান) |
পুরস্কার | জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (তিন বার) মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার (ছয় বার) |
ওয়েবসাইট | www |
স্বাক্ষর | |
চিত্র:Riaz Sign.jpg |
রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক যিনি সাধারনভাবে রিয়াজ নামে পরিচিত (জন্ম: ২৬ অক্টোবর, ১৯৭২) একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি ১৯৯৫ সালে বাংলার নায়ক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করেন।[৪][৫] ১৯৯৭ সালে মহাম্মদ হান্নান পরিচালিত প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রে রিয়াজ অভিনয় করেন যা ব্যবসায়িকভাবে সফল হয় এবং রিয়াজকে জনসাধারনের মাঝে জনপ্রিয় করে তোলে।[৫] তিনি বাংলাদেশের অনেক প্রখ্যাত পরিচালকের চলচিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়াও রিয়াজ ভারতীয় চলচ্চিত্রকার ও অভিনেতা মহেশ মাঞ্জরেকার এর ইট ওয়াজ রেইনিং দ্যাট নাইট নামে একটি ইংরেজী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।[৬] এই চলচ্চিত্রে রিয়াজ বলিউড অভিনেত্রী সুশমিতা সেনের সাথে কাজ করেছেন।[৬]
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে তাঁর অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতার পূরস্কারে ভূষিত করে। পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলি যথাক্রমে দুই দুয়ারী (২০০০),[৪] দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭)[৪] এবং কি যাদু করিলা (২০০৮)।[৭] রিয়াজ অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র লোভে পাপ পাপে মৃত্যু এটি মুক্তি পায় ২০১৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে যা সোহানুর রহমান সোহান পরিচালনা করেন।[৮][৯]
জীবনী
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/be/Riaz_at_BAF_1.jpg/220px-Riaz_at_BAF_1.jpg)
রিয়াজ ১৯৭২ সালে ফরিদপুর জেলা সদরের কমলাপুর মহল্লায় একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[৪] তিনি ফরিদপুর সিএনবি স্টাফ কুয়ার্টার্সে বেড়ে উঠেন।[১০] তাঁর বাবা জাইনুদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক ছিলেন সরকারী অফিসের একজন কর্মকর্তা ও মাতা আরজুমান আরা বেগম একজন গৃহিণী। তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা হলেন ছয় বোন, জিন্ন্যা আরা, সুলতানা জাহানারা সিদ্দিক, সুলতানা রওনক আরা, সুলতানা রওশন জামিল, সুলতানা সালমা শাহীন ও সুলতানা ফাতেমা শিরিন। তাঁরা সকলেই বিবাহিত এবং বড় ভাই রাইজুদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক। রিয়াজ তাঁদের পরিবারের কনিষ্ঠ সন্তান।[১০] ছোটবেলায় রিয়াজের স্থপতি হওয়ার ইচ্ছা থাকলেও[১১] পরিবারের বড়দের উত্সাহে যশোরে এয়ারফোর্সে ভর্তি পরীক্ষা দেন এবং সুযোগ পেয়ে যান।[১১] প্রশিক্ষন শেষে তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগ দেন একজন বিমানচালক হিসেবে।[৪] কর্মরত থাকাকালে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি জেট ফাইটার বিমানে মোট ৩০০ ঘন্টা ওড়া সম্পন্ন করেন।[১২] তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অধীনে তুরস্ক গিয়ে প্রশিক্ষন গ্রহণ করেন। পরবর্তিতে কর্তৃপক্ষের সাথে ভুল বোঝাবুঝির কারনে তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত হন।[১০]
চাকরিচ্যুতির পর বাড়ি ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি জমান এবং চাচাতো বোন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ববিতার হাত ধরে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পে একজন অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন ১৯৯৫ সালে।[৪] অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হৃদয়ের কথা চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেন।[১০] রিয়াজ ২০০৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর ২০০৪-এর বিনোদন বিচিত্রার ফটো সুন্দরী প্রতিযোগিতায় বিজয়ী মডেল মুশফিকা তিনার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[১৩] বর্তমানে রিয়াজ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ঢাকার বনানীতে ইয়েস কর্পোরেশন নামে একটি কোমল পানীয় উৎপাদনকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্তা আছেন।[১৪] এছাড়াও হাউজিং কোম্পানি আশিয়ান গ্রুপ এর পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন।[৪][১৫]
শিক্ষা জীবন
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/9/94/Riaz_at_BAF_Academy_in_1991.jpg/220px-Riaz_at_BAF_Academy_in_1991.jpg)
রিয়াজ ছেলেবেলা থেকেই দারুন উদ্যমী, খেলাধুলাপ্রিয়, দক্ষতাসম্পন্ন ও লেখাপড়ায় উজ্জ্বল ছিল।[১০] স্বপ্ন দেখতেন একজন স্থপতি হওয়ার এবং সেইভাবেই তিনি এগিয়েছিলেন।[১১] ১৯৭৭-এ ফরিদপুর জেলা সদরে অবস্থিত তারার মেলা উইলস্ লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু করেন। পরে ফরিদপুর জেলা স্কুলে ভর্তি হন, সেখানে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত অধ্যয়ন সম্পূর্ণ করেন। পরবর্তিতে ফরিদপুর সদরে অবস্থিত মহিউদ্দিন হাই স্কুলে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে কৃতিত্বের সহিত এসএসসি পাশ করেন। এরপর ফরিদপুর থেকে চলে আসেন পৈতৃক বাসস্থান যশোর জেলায়। তাঁর কলেজ জীবন শুরু হয় যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজে এইচএসসিতে ভর্তির মাধ্যমে এবং সেখান থেকে এইচএসসি পাশ করেন।[১০] এরপর বুয়েটে ভর্তি হওয়ার জন্য ঢাকা এসে কোচিং শুরু করেন, কিন্তু পরিবারের বড়দের উত্সাহে বাংলাদেশ এয়ার ফোর্সে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স একাডেমীতে ১৯৯১ সালের জুন পর্যন্ত অধ্যয়ন ও প্রশিক্ষন গ্রহণ করেন।[১১] এরইমধ্যে, তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএসসি সম্পূর্ণ করেন। ১৯৯১ সালে তুর্কি সরকারের দেয়া একটি বৃত্তিতে তিনি টি থাই সেভেন এয়ার ক্রাফটের উপরে একটা প্রশিক্ষণ নিতে ক্যাডেট হিসেবে তুরস্ক যান।[১০] ঐ প্রশিক্ষনটিতে তিনি খুবই ভাল ফলাফল অর্জন করেন, যার ফলশ্রুতিতে তাঁকে একটি বিশেষ প্রশিক্ষণের সুযোগ প্রদান করে তুর্কি সরকার। কিন্তু বিভিন্ন রকমের প্রক্রিয়াকরণ এবং বাংলাদেশের পক্ষ থেকে গড়িমসির কারণে প্রশিক্ষণটি নেয়া সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশে ফিরে তিনি এয়ার ফোর্সে নিযুক্তি লাভ করেন এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে একজন বিমান চালক হিসেবে নিয়োগ পান।[১০]
অভিনয় জীবন
রিয়াজ এমন একটি পরিবারে জন্মগ্রহন করেন, যে পরিবারের কেউই অভিনয়ের সাথে সম্পৃক্ত ছিল না। তবে তাঁর তিন চাচাতো বোন কোহিনুর আক্তার সুচন্দা, ফরিদা আক্তার ববিতা ও গুলশান আরা চম্পা এদেশের বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।[১৬][১৭] এক সময় জনপ্রিয় টিভি শো টারজান টিভি সিরিজ এবং বাংলাদেশী বৈশিষ্ট্য চলচ্চিত্র টারজান তরুণ রিয়াজের উপর প্রকাণ্ড প্রভাব বিস্তার করতো।[১০] এছাড়াও টম ক্রুজ অভিনীত হলিউড সুপারহিট চলচ্চিত্র টপ গান এবং পুননির্মাণ করা টারজান চলচ্চিত্রও তাকে অনুপ্রাণিত করতো।[১০] ১৯৯৪ সালে তিনি চাচাতো বোন ববিতার সাথে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি)-তে ঘুরতে এসে প্রয়াত অভিনেতা-প্রযোজক জসিম-এর নজরে পড়েন। জসিম যখন তাঁকে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন তখন তিনি অভিনয় সম্পর্কে কিছুই জানেন না। এক্ষেত্রে ববিতা তাঁকে উৎসাহিত করেন, কিন্তু তাঁর মা একজন ধর্মভীরু মানুষ, তাই মাকে রাজি করাতে একটু সময় লেগে যায়।[১০] অবশেষে রিয়াজ ববিতার হাত ধরেই চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করেন।[১৭]
১৯৯৫-২০০০
১৯৯৫ সালে মুক্তি পায় রিয়াজ অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলার নায়ক। এই চলচ্চিত্রে তিনি মুন্না চরিত্রে অভিনয় করে রূপালী পর্দায় অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। এক্ষেত্রে তাঁকে বিশেষভাবে সহযোগিতা করেছিলেন প্রয়াত তারকা অভিনেতা জসিম।[৪] চলচ্চিত্রটি তখন দারুন ব্যবসা সফল হয়েছিল।[৫] যদিও চলচ্চিত্রের মূল ভূমিকায় তিনি ছিলেন না। এটি পরিচালনা করেন চলচ্চিত্র নির্মাতা দেওয়ান নজরুল।[৪]
১৯৯৬ সালে খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার দিলিপ বিশ্বাস এর অজান্তে[১৮] এবং মোহাম্মদ হোসেন এর প্রিয়জন-এ অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছেন তিনি।[১৮] এই একটিমাত্র চলচ্চিত্রে (প্রিয়জন) রিয়াজ প্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহ এর সাথে অভিনয় করেন।
১৯৯৭ সালে মহাম্মদ হান্নান পরিচালিত প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রটি অসাধারণ ব্যবসা সফল হয় এবং তিনি রাতারাতি খ্যাতির চুড়ায় পৌছে যান।[১৮] সেইসাথে গড়ে নেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে মজবুত আসন।[১৮] এ চলচ্চিত্রের 'পড়েনা চোখের পলক' গানটি তাকে তরুণ-তরুণীদের কাছে হার্টথ্রবে পরিনত করে।[১৮] একই বছর পরিচালক মতিন রহমান নির্মাণ করেন মন মানেনা, এটি রিয়াজ-শাবনূর জুটির প্রথম চলচ্চিত্র।[১৮] দ্বিতীয়টি আবিদ হাসান বাদল পরিচালিত তুমি শুধু তুমি।[১৮] এরপর এই জুটি বেশ আলোচিত হয়ে উঠে।[১৮]
১৯৯৮ সালে পৃথিবী তোমার আমার চলচ্চিত্রটি বড় ধরনের সফলতা আনতে সক্ষম হয়।[১৮] এটি পরিচালনা করেন বাদল খন্দকার।[১৮] এছাড়াও আজাদী হাসনাত ফিরোজ পরিচালিত কাজের মেয়ে চলচ্চিত্রটিও দারুন জনপ্রিয়তা পায়। এই দুটি চলচ্চিত্রেই তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেন শাবনূর।
রিয়াজ ১৯৯৯ মৌসুমে অভিনয় করেন বলিউড সুপারহিট চলচ্চিত্র দিওয়ানা অনুকরণে পরিচালক মতিন রহমান নির্মিত বিয়ের ফুল চলচ্চিত্রে, শাবনূরের বিপরীতে অভিনয় করেন এবং এখানেও তিনি দারুন সফল হন।[৫] প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রটি ব্যাবসায়ীক সাফল্য এনে দেয়ায় পরিচালক মোহাম্মাদ হান্নান ধারাবাহিকভাবে রিয়াজকে দিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন যেমন ভালবাসি তোমাকে বিপরীতে শাবনূর, বিদ্রোহী চারিদিকে বিপরীতে পপি, সাবধান বিপরীতে রাভিনা, দলপতি বিপরীতে রাভিনা, খবরদার বিপরীতে পূর্ণিমা এবং সর্বশেষ ভালবাসা ভালবাসা বিপরীতে শাবনূর।
২০০০ সালে ভালভাবেই শুরু করেন রিয়াজ। এই বছর ঈদুল ফিত্র-এ মুক্তি পায় এফ আই মানিক পরিচালিত চলচ্চিত্র এ বাঁধন যাবেনা ছিঁড়ে। এই চলচ্চিত্রের মধ্যে দিয়ে সাফল্যের স্রোতে এগিয়ে যান তিনি। এরপর তিনি প্রথমবার জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক ও চলচ্চিত্রকার হুমায়ুন আহমেদ এর দুই দুয়ারী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন একজন রহস্য মানবের ভূমিকায। এটিও ব্যবসা সফল হয় এবং তিনি প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এর শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন।[১৯] সাঈদুর রহমান সাঈদ নির্মাণ করেন এরই নাম দোস্তী: Ties Never Die রিয়াজ-শাবনূর ছাড়াও এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন বলিউড অভিনেতা শক্তি কাপুর। অসাধারণ এক গল্পের এই চলচ্চিত্রটি দারুন সাফল্য এনে দেয়।
২০০১-২০০৫
২০০১ সালে মুক্তি পায় পরিচালক মতিন রহমান এর এই মন চায় যে...!। এই চলচ্চিত্রটি আশানুরূপ ব্যবসা সফল হয়নি। গাজী মাহাবুব পরিচালিত প্রেমের তাজ মহল চলচ্চিত্রটি অসাধারণ সাফল্য পায় এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতি (বিএফপিডিএ) থেকে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে।[২০] ২০০২ সালে ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় বিশিষ্ঠ পরিচালক দিলীপ বিশ্বাস তনয় দেবাশীষ বিশ্বাস নির্মিত শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ। ব্যাপক প্রচার এবং নির্মাণশৈলীর কল্যাণে ছবিটি অসাধারণ সাফল্য লাভ করে। ভালো কাজ দেখাতে সক্ষম হন রিয়াজ।[২১] লালন সাইয়ের বিখ্যাত গান "মিলন হবে কতো দিনে" এর শিরোনামে পরিচালক জাকির হোসেন রাজু নির্মাণ করেন মিলন হবে কতো দিনে চলচ্চিত্রটি দারুন সফল। একই বছর মুক্তি পায় বলিউড অভিনেত্রী রিয়া সেন অভিনীত বহুল প্রতিক্ষীত চলচ্চিত্র মনে পড়ে তোমাকে।[২২] মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালনায় এই ছচলচ্চিত্রটি আশানুরূপ ব্যবসা করতে সক্ষম হয়নি।[২২] পরের বছর জাকির হোসেন রাজুর বালোবাসা করে কয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি বিএফপিডিএ পুরস্কার-এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন।[২০]
২০০৪ সালে মুক্তি পায় মিষ্টি প্রেমের চলচ্চিত্র রং নাম্বার।[২৩] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন মতিন রহমান।[২৩] এটিতে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় টিভি অভিনেত্রী শ্রাবন্তী।[২৩] মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিত্যদিনের ঘটনা নিয়ে নির্মিত এ চলচ্চিত্রটি সে সময় তরুণ-তরুণীসহ প্রায় সকল শ্রেণীর দর্শকদের কাছে দারুন জনপ্রিয়তা পায়।[২৩] এরপর তিনি কাজ করেন জনপ্রিয় কখা সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ এর মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র শ্যামল ছায়া-তে।[২৪] এই চলচ্চিত্রে রিয়াজ একজন ঈমামের চরিত্রে অভিনয় করে দারুণভাবে আলোচিত হন। এটি ২০০৬ সালে "সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র" বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এর জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।[২৫] এছাড়াও চলচ্চিত্রটি কয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।[২৬] একই বছর বিশ্ব বিখ্যাত বাংলা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ছোট গল্প শাস্তি অবলম্বনে একই শিরোনাম নির্মিত হয় চলচ্চিত্র শাস্তি।[২৭] এটি ছিল বাংলাদেশে রবিন্দ্রসাহিত্যের প্রথম অনুপম চলচ্চিত্রায়ন, দ্বিতীয়টি সুভা।[২৮] রিয়াজ এখানে ছিদাম চরিত্রে অভিনয় করেন।[২৭] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম।[২৭] রিয়াজ-সহ এ চলচ্চিত্রের সকল শিল্পীর অভিনয় দর্শক-সমালোচকদের কাছে সমাদৃত হয় এবং তিনি মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার (সমালোচক) পুরস্কার লাভ করেন।[২৯]
২০০৫ রিয়াজের জন্য বিশেষভাবে একটি ভাল বছর। কারণ এ বছরেই প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার জহির রায়হান এর কালজয়ী উপন্যাস হাজার বছর ধরে অবলম্বনে একই শিরোনাম নির্মিত হয় হাজার বছর ধরে: Symphony of Agony চলচ্চিত্রটি।[৩০] ছবিটি পরিচালনা করেন জহির রায়হানের সহধর্মিনী এক সময়ের বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী কোহিনুর আক্তার সুচন্দা।[৩০] সুচন্দার স্বপ্নের এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের ব্যাপারে রিয়াজ ছিলেন অন্য রকম। তিনি এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক হিসাবে নিয়েছিলেন শুধুমাত্র ১০১ টাকা।[৩০] রিয়াজের ইচ্ছে উচ্চমানের চলচ্চিত্র নির্মাণে ভবিষ্যতেও তিনি এরকম সমর্থন ও সহায়তা অব্যাহত রাখবেন।[৩০] রিয়াজ উপন্যাসের মন্টু চরিত্রে অভিনয় করে চলচ্চিত্র বোদ্ধাদের কাছে দারুন ভাবে আলোচিত হন এবং জিতে নেন মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার এর শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার।[৩১]
২০০৬-২০১০
২০০৬ সালে খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলাম নির্মাণ করেন খেলাঘর চলচ্চিত্রটি।[৩২] বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান বাংলাদেশী কথাশিল্পী মাহমুদুল হকের ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত যুদ্ধকালের চিরন্তন প্রেমের গল্পের উপন্যাস খেলাঘর অবলম্বনে নির্মাণ করেন খেলাঘর চলচ্চিত্রটি।[৩৩] এটিতে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন সোহানা সাবা। এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করে রিয়াজ বিএফএফএস চলচ্চিত্র পুরস্কার-এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিবেচিত হয়েছিলেন।[৩৪] চলচ্চিত্রকার-প্রযোজক দিদারুল আলম বাদলের নির্মাণ করেন ত্রিভুজ প্রেমের না বোলনা।[৩৫] বাংলাদেশের প্রকৃতির সৌন্দর্য্যমন্ডিত দৃশ্যায়নের পরিচ্ছন্য বাংলা ভাষার এই চলচ্চিত্রে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন সিমলা ও সুমনা সোমা।[৩৫]
২০০৭ সালে মুক্তি পায় জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ এর জনপ্রিয় উপন্যাস দারুচিনি দ্বীপ অবলম্বনে নির্মিত বহুল আলোচিত চলচ্চিত্র দারুচিনি দ্বীপ।[৩৬] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন টিভি নাটকের বিখ্যাত অভিনেতা তৌকির আহমেদ।[৩৬] এ ছবিতে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন লাক্স-চ্যানেল আই সুপার স্টার (২০০৬) জাকিয়া বারী মম।[৩৭] রিয়াজ এটিতে শুভ্র চরিত্রে অভিনয় করেন।[৩৭] তিনি এ চলচ্চিত্র অভিনয় করে আবারো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-এর শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন।[৩৮] বিখ্যাত বাংলাদেশী সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হক এর 'একজন সঙ্গে ছিল' উপন্যাস অবলম্বনে একই শিরোনামে নির্মিত হয় চলচ্চিত্র একজন সঙ্গে ছিল।[৩৯] এটিতে রিয়াজের সাথে অভিনয় করেছেন মৌসুমী।[৩৯] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন শওকত জামিল।[৩৯]
২০০৮ সালে রিয়াজ অভিনীত তিনটি চলচ্চিত্র দারুণ আলোচিত ছিল।[৪০] এর মধ্যে নবীন চলচ্চিত্রকার মুরাদ পারভেজ নির্মাণ করেন চন্দ্রগ্রহণ চলচ্চিত্রটি।[৪১] ষাটের দশকের পটভূমিতে নির্মিত হয় ছবিটি।[৪২] এটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-এর শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ মোট সাতটি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে।[৪৩] এটিতে রিয়াজ কাসু এবং সোহানা সাবা ফালানি চরিত্রে অভিনয় করেন।[৪১] প্রখ্যাত নারী চলচ্চিত্রকার নার্গিস আক্তার নির্মাণ করেন এইচআইভি/এইডস সম্পর্কিত জনসচেতনা ও নিয়ন্ত্রণমূলক চলচ্চিত্র মেঘের কোলে রোদ।[৪৪] মালয়শিয়ার মনোরম লোকেশনে চিত্রায়ন করা হয় এটির। [৪৫] চলচ্চিত্রটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এর শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীসহ (পপি) মোট পাঁচটি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে।[৪৩][৪৬][৪৭] এরপর রিয়াজ আরও একটি ব্যক্তিগত সাফল্য লাভ করেন কি যাদু করিলা ছবিতে নিখুঁদ অভিনয়ের কল্যাণে। চন্দন চৌধুরী পরিচালিত এ ছবিতে রিয়াজের বিপরীতে ছিলেন পপি। রিয়াজ আরও একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পুরস্কারের স্বাদ গ্রহণ করেন।[৩৩][৪৩]
২০০৯ সালে মুক্তি পায় প্রবীন অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র এবাদত।[৪৮] রিয়াজের বিপরীতে এখানে অভিনয় করেন শাবনূর।[৪৮] ছবিটি ব্যবসায়িক সাফল্য না পেলেও রিয়াজ অনেকের কাছে তার নিখুঁদ অভিনয় জন্য প্রশংসিত পেয়েছেন।[৪৯] এফআই মানিক পরিচালিত রোমান্টিক চলচ্চিত্র চিরদিন আমি তোমার।[৫০] এখানে রিয়াজের বিপরীতে ছিলেন পূর্ণিমা ও রোমানা।[৫১] এখানে রিয়াজ একজন মানসিক রোগীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন।[৫২] এটি এটিএন বাংলা প্রযোজিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।[৫০]
২০১০ সালে মুক্তি পায় মোহাম্মদ হোসেন জেমী পরিচালিত বাজাও বিয়ের বাজনা।[৫৩] এই চলচ্চিত্রে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন অপু বিশ্বাস।[৫৩] এটি রিয়াজ-অপু বিশ্বাস অভিনীত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র।[৫৩] শাহীন-সুমন পরিচালিত জমিদার চলচ্চিতটিও মুক্তি পায় একই বছর।[৫৪] এটিতে তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেছেন পূর্ণিমা।[৫৪]
২০১১-বর্তমান
২০১১ সালের মুক্তি পায় প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুন এর মধুমতি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্র মধুমতি।[৫৫] এখানে রিয়াজ 'মধুমতি' উপন্যাসের মূল চরিত্র আনু-এর ভূমিকায় অভিনয় করেন। এটিতে তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেছেন লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা ২০০৮-এর চ্যাম্পিয়ন ইশরাত জাহান চৈতি।[৫৬] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন খ্যাতিমান চলচ্চিত্র নির্মাতা শাহজাহান চৌধুরী।[৫৫] এরপর মুক্তি পায় চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত দুই পুরুষ।[৫৭] এটিতে তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেছেন মৌসুমী ও নিপুন।[৫৭] মুশফিকুর রহমান গুলজার পরিচালিত কুসুম কুসুম প্রেম সাথে আছেন মৌসুমী ও ফেরদৌস।[৫৮] এছাড়া শাহিন-সুমন পরিচালিত কে আপন কে পর ছবিটিতে তিনি একটি গানে অতিথি শিল্পী হিসেবে উপস্থিত হন।[৫৯]
২০১২ সালের প্রথম দিকে মুক্তির পায় নজরুল ইসলাম পরিচালিত বন্ধু তুমি আমার চলচ্চিত্রটি।[৬০] এখানে তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেছেন পূর্ণিমা।[৬০] ২০১৩ সালে মুক্তি লাভ করে ঐতিহাসিক গল্পে গাজী মাহবুব এর পুননির্মিত চলচ্চিত্র শিরি ফরহাদ বিপরীতে শাবনূর,[৬১] এটি প্রযোজনা করেছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম এবং চলচ্চিত্রটি নির্মানে প্রায় ছয়-সাত বছর সময় লেগেছে,[৬২]
২০১৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মুক্তি পায় লোভে পাপ পাপে মৃত্যু এটি পরিচালনা করেন সোহানুর রহমান সোহান।[৮][৯][৬৩] এই চলচ্চিত্রে সুদর্শন অভিনেতা আমিন খান প্রথম খলনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন[৬৪] এছাড়াও মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে তাঁর বেশ কয়েকট চলচ্চিত্র, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছবি গুলো হলো; এস এ হক অলিক এর এক পৃথিবী প্রেম বিপরীতে পূর্ণিমা, এ জেড ফিরোজ পরিচালিত মাধবী বিপরীতে আছেন রোমানা[৬৫]
এছাড়াও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে রিয়াজের রয়েছে উল্লেখ করার মতো অসংখ চলচ্চিত্র। তবে তিনি জুটি বেঁধে অভিনয় করেও পেয়েছেন আকাশচুম্বী সাফল্য।[৬৬]
জুটি
রিয়াজ কয়েকজন নায়িকার সাথে জুটি বেঁধে কাজ করে হয়েছেন দারুন সফল। এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পে রেখেছেন তাঁর অসামান্য অবদান। রিয়াজের সাথে জুটি গড়ে উল্লেখ করার মতো সফলতা পেয়েছেন কয়েকজন অভিনেত্রী। বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর এর সাথে রিয়াজের প্রথম এবং সফল জুটি গড়ে ওঠে। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পে এই জুটির রয়েছে অসংখ্য দর্শক নন্দিত চলচ্চিত্র।[৬৬] আরেক জনপ্রিয় অভিনেত্রী পূর্ণিমার সাথেও গড়ে ওঠে রিয়াজের আরও একটি সফল জুটি। এই জুটিও বাংলাদেশ চলচিত্রপ্রেমীদের উপহার দিয়েছেন বেশ কিছু ভালো চলচ্চিত্র।[৬৬] এছাড়াও রিয়াজ বেশ কয়েকজন অভিনেত্রীর সাথে জুটিবদ্ধ হয়ে কাজ করেন, কিন্তু এগুলো তেমন সফল হয়নি।
রিয়াজ-শাবনূর জুটি
রিয়াজ-শাবনূর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অসাধারণ একটি সফল জুটি গড়ে উঠে।[১৮] তাঁদের এই জুটি দর্শকদের বেশ কিছু সুন্দর সুন্দর চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছে।[৪] রিয়াজ-শাবনুর জুটির রয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম জুটি হিসেবে বেশ সুনাম। ১৯৯৭ সালে এই জুটির প্রথম ছবি মন মানেনা মুক্তি পায।[১৮] এটি পরিচালনা করেছেন খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার মতিন রহমান।[১৮] কিন্তু এই চলচ্চিত্রটি পূর্ণ জনপ্রিয়তা পেতে ব্যর্থ হয়। ১৯৯৮ সালে মহাম্মদ হান্নান পরিচালিত ভালোভাসি তোমাকে চলচ্চিত্রটি দারুন জনপ্রিয়তা লাভ করে। ২০০২ সালে এই জুটির একটি সফল চলচ্চিত্র হল প্রেমের তাজ মহল। গাজী মাহাবুব পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি বাংলা ছবির মন্দা কাটাতে দারুন ভুমিকা রাখে। চলচ্চিত্রটি মুক্তির পর ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং তাঁরা নতুন করে আলোচনায় উঠে আসে। এই জুটির আরো একটি চলচ্চিত্র ওপ্রিয়া তুমি কোথায় এটি পরিচালনা করেছেন শাহাদাত হোসেন লিটন এ চলচ্চিত্রে আরও অভিনয় করেন জননন্দিত তরুন অভিনেতা শাকিব খান। এটির নাম করন করা হয় তারকা সংগীত শিল্পী আসিফ আকবর এর জনপ্রিয় গান ওপ্রিয়া তুমি কোথায় শিরোনাম অনুসরণ করে।[৬৭] ছবিটি সে সময় দারুন ব্যাবসা সফল হয়। হৃদয়ের বন্ধন এই জুটির অন্যতম একটি সফল চলচ্চিত্র। বিখ্যাত পরিচালক এফ আই মানিক পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি অভাবনিয় জনপ্রিয়তা এনে দেয় তাঁদেরকে। ২০০৫ সালে মুক্তি পায় মোল্লা বাড়ীর বউ চলচ্চিত্রটি, রিয়াজ-শাবনূর জুটিকে বড় আকারের সফলতা এনে দেয় এটিও।[৬৮] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন টিভি নির্মাতা সালাউদ্দিন লাভলু।[৬৮] এটি প্রযোজনা করেন মনের মাঝে তুমি ছবির পরিচালক মতিউর রহমান পানু।[৬৮] এছাড়াও রয়েছে এই জুটির উল্লেখযোগ্য অনেক সফল চলচ্চিত্র। রিয়াজ-শাবনূর জুটি এই পর্যন্ত প্রায় চল্লিশটিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। রিয়াজ-শাবনূর জুটি অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র শিরি ফরহাদ মুক্তি পায় ২২শে মার্চ ২০১৩ সালে যা গাজী মাহবুব পরিচালনা করেন।[৬৯][৭০][৭১]
রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটি
রিয়াজের আরেকটি সফল জুটি গড়ে উঠেছিল সে সময়ের নবাগতা মিষ্টি চেহারার অধীকারি অভিনেত্রী পূর্ণিমার সাথে।[৪][৫৪] ১৯৯৭-এ মুক্তি পায় রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটির প্রথম চলচ্চিত্র এ জীবন তোমার আমার।[৭২] চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন সুদক্ষ পরিচালক জাকির হোসেন রাজু।[৭২] এবং পূর্ণিমা এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্যে দিয়েই তার অভিনয় জীবন শুরু করেন।[৭২] ২০০৩ সালে মুক্তি পায় রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটির সব চাইতে সফল চলচ্চিত্র মনের মাঝে তুমি।[৫৪] এটি পরিচালনা করেন প্রবীন পরিচালক মতিউর রহমান পানু। এই চলচ্চিত্রটি অসাধারণ সাফল্য এনে দেয়।[৭২] এটি বাংলাদেশ ও ভারত-এর যৌথ উদ্যোগে নির্মিত চলচ্চিত্র। এটি রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটির বড় সাফল্য এবং সেই সাথে সকল শ্রেণীর দর্শকদের জন্য তাঁদের পক্ষ থেকে অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপহার। এরপর ২০০৬ সালে মুক্তি পায় অসাধার প্রেমের গল্পের চলচ্চিত্র হৃদয়ের কথা।[৭৩] নবীন পরিচালক এস এ হক অলিক এটি পরিচালনা করেন।[৫৪][৭৩] এটি প্রযোজনার মধ্যে দিয়ে রিয়াজ প্রথম চলচ্চিত্র প্রযোজনা শুরু করেন। এবং চলচ্চিত্রের গানগুলো তরুন দর্শকদের কাছে অসাধারণ জনপ্রিয়তা লাভ করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গান হলো ভালোবাসবো বাসবোরে বন্ধু হাবিব ওয়াহিদ এবং যায় দিন যায় একাকি এস আই টুটুল এর কণ্ঠে গাওয়া। রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটির এই চলচ্চিত্রটি দর্শক সাদরে গ্রহণ করে। এবং পরিচালক এস এ হক অলিক তাঁর পরবর্তী চলচ্চিত্রে রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটিকেই চুক্তিবদ্ধ করেন। ২০০৮-এ এস এ হক অলিকের পরিচালনায় মুক্তি পায় এই জুটির আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা।[৫৪][৭৪] পারিবারিক ও প্রেমের গল্প নিয়ে নির্মিত এই চলচ্চিত্রে ছিলো অসাধার সৌন্দর্যমন্ডিত স্থানের ঝকঝকে চিত্রায়ণ। এই চলচ্চিত্রের গান গুলোও তরুন দর্শকদের কাছে দারুন জনপ্রিয়তা পায়। রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটির এই চলচ্চিত্রটিও দর্শক মহলে প্রশংসিত হয়। এরপর পরিচালক এস এ হক অলিক তাঁর পরবর্তী চলচ্চিত্র এক পৃথিবী প্রেম এর জন্য আবারও রিয়াজ-পূর্ণিমা জুটিকে বেছে নেন।[৫৪][৭৫] ২০১২ সালের প্রথম দিকে মুক্তি পায় নজরুল ইসলাম পরিচালিত চলচ্চিত্র বন্ধু তুমি আমার।[৬০] রিয়াজ-পুর্ণিমা জুটি এই পর্যন্ত ত্রিশটিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০১৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মুক্তি পায় সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত লোভে পাপ পাপে মৃত্যু এবং এটিই রিয়াজ-পুর্ণিমা জুটির সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র।[৮][৯]
অভিনয়কৃত চরিত্রের নাম
রিয়াজ সর্বাধিক আঠার বার সাগর নামবিশিষ্ট চরিত্রে অভিনয় করেছেন। নিচে উল্লেখযোগ্য কিছু চরিত্রের নাম ও চলচ্চিত্রের নাম দেওয়া হল।
- সাগর - মন মানেনা, তুমি শুধু তুমি, পৃথিবী আমারে চায়না, আমি তোমারি, বিয়ের ফুল, বুক ভরা ভালবাসা, কাজের মেয়ে, মনে রেখ আমায়, হৃদয়ে লেখা নাম, ক্ষেপা বাসু, ও প্রিয়া তুমি কোথায়, লাল দরিয়া, স্বপ্নের বাসর, ছোট্ট একটু ভালবাসা, বিয়ের লগন, কি যাদু করিলা, চাঁদের মতো বউ ও লোভে পাপ পাপে মৃত্যু চলচ্চিত্রে।
- আকাশ - হৃদয়ের বন্ধন, বাধা, তোমাকেই খুজছি, আকাশ ছোঁয়া ভালবাসা, কে আমি: Who am I, ধনী গরিবের প্রেম, মন বসেনা পড়ার টেবিলে ও মন ছুঁয়েছে মন চলচ্চিত্রে।
- অনিক - ভালবাসি তোমাকে, বিদ্রহী চারিদিকে, খবরদার, গুন্ডার প্রেম, হৃদয়ের কথা ও চিরদিন তুমি আমার চলচ্চিত্রে।
- রাজু - বাঁচার লড়াই, মিথ্যার মৃত্যু, এরই নাম দোস্তী, ভালবাসার শত্রু ও বিদ্রোহী পদ্মা চলচ্চিত্রে।
চলচ্চিত্রসমূহ
রিয়াজ অভিনীত চলচ্চিত্র যেমন প্রাণের চেয়ে প্রিয় ও হৃদয়ের আয়না (১৯৯৭), ভালবাসি তোমাকে, পৃথিবী তোমার আমার, বুক ভরা ভালোবাসা ও কাজের মেয়ে (১৯৯৮), বিয়ের ফুল ও স্বপ্নের পুরুষ (১৯৯৯), এ বাঁধন যাবেনা ছিঁড়ে, সাবধান ও ভয়ঙ্কর বিষু (২০০০), হৃদয়ের বন্ধন, শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ ও মিলন হবে কতো দিনে (২০০১), প্রেমের তাজ মহল, নিঃশ্বাসে তুমি বিঃশ্বাসে তুমি, ও প্রিয়া তুমি কোথায় ও সুন্দরী বধু (২০০২), মাটির ফুল, ভালবাসা কারে কয়, মনের মাঝে তুমি ও জামাই শ্বশুর (২০০৩),স্বপ্নের বাসর, রং নাম্বার ও ছোট্ট একটু ভালবাসা (২০০৪), মোল্লা বাড়ীর বউ (২০০৫), হৃদয়ের কথা (২০০৬), আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা ও তোমাকেই খুঁজছি (২০০৮), মন বসেনা পড়ার টেবিলে (২০০৯), এবং বাজাও বিয়ের বাজনা (২০১০)।
বাংলা সাহিত্যে নির্মিত কিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি এগুলো হলো দুই দুয়ারী (২০০০), সুন্দরী বধু (২০০২), মেঘের পরে মেঘ: Clouds After Cloud, শ্যামল ছায়া: The Green Shadow ও শাস্তি: Punishment (২০০৪), হাজার বছর ধরে: Symphony of Agony (২০০৫), খেলাঘর: Dollhouse ও বিদ্রোহী পদ্মা (২০০৬), দারুচিনি দ্বীপ ও একজন সঙ্গে ছিল (২০০৭) এবং মধুমতি (২০১১)। এছাড়াও রিয়াজ বিকল্প ধারার কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন যেমন টক ঝাল মিষ্টি (২০০৪), না বোলনা: Don't Say No ও বকুল ফুলের মালা (২০০৬), মেঘের কোলে রোদ: Sunshine In The Clouds, কি যাদু করিলা ও চন্দ্রগ্রহণ: The Lunar Eclipse (২০০৮), এবাদত: The Worship (২০০৯), কুসুম কুসুম প্রেম (২০১১) উল্লেখযোগ্য।
প্রযোজক
রিয়াজ একবার চলচ্চিত্র প্রযোজনাতেও হাত দিয়েছেন। তবে এখানে তাঁর সাফল্য পুরোটাই। তিনি ২০০৫ সালে তুহিন বড়ুয়ার সাথে যৌথ ভাবে পথিক [১০][৭৬] নামে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। এই প্রতিষ্ঠানের অধীনে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র হৃদয়ের কথা।[৪][১০] এতে রিয়াজ নিজেই প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন। এবং এই চলচ্চিত্র মুক্তি দেয়ার আগেই বাজারে ছাড়া হয় গানের অডিও এ্যালবাম, অসাধারন সব গান নিমিশেই জয় করে বাংলার লক্ষ কোটি গান পাগল মানুষের প্রান। চলচ্চিত্রটি ২০০৬ সালের ১৮ অক্টোবর মুক্তি দেয়া হয় এবং দারুন সাফল্য এনে দেয় বক্স অফিসে। সকল শ্রেণীর দর্শকের কাছে আশানুরুপ সাড়া মেলে। পরে রিয়াজ চলচ্চিত্র প্রযোজনা উৎসাহ দেখান এবং মিডিয়ায় দেয়া বিভিন্ন সাক্ষাত্কারে তিনি জানান তাঁদের প্রতিষ্ঠানের পরবর্তী চলচিত্রের নাম হৃদয় আছে যার সহ হৃদয় শিরোনামে আরো একটি চলচ্চিত্র হৃদয়ের মোহনায়। "হৃদয় আছে যার" ছবিটি পরিচালনা করার কথা ছিল ফেরদৌস হাসান।[৭৬]
- প্রযোজিত চলচ্চিত্র
- হৃদয়ের কথা - (২০০৬)
- হৃদয় আছে যার - (অসমাপ্ত উদ্যোগ)
- হৃদয়ের মোহনায় - (অসমাপ্ত উদ্যোগ)
টেলিভিশন
রিয়াজ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি বেশ কিছু টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন। এরমধ্যে অতিথি শিল্পী হিসেবে হুমায়ুন আহমেদ-এর হাবলঙ্গের বাজারে দিয়েই শুরু করেন এরপর বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল-এ কাজ করেন।[৭৭] এটি পরিচালনা করেন সাইদুল আনাম টুটুল।[৭৭] হুমায়ুন আহমেদের পরিচালনায় যমুনার জল দেখতে কালো ও এই বর্ষায় নাটক দুটিতে তিনি অভিনয় করেন[৭৮] এছাড়াও তিনি হুমায়ুন আহমেদের বেশ কয়েকটি নাটকে অভিনয় করেছেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রহস্য, এটি পরিচালনা করেন মেহের আফরোজ শাওন।[৭৯] এস এ হক অলিকের টেলিছবি চিকেন টিক্কামাসালায় তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেন মডেল সারিকা।[৮০] এছাড়াও তিনি অলকের পরিচালনায় তুলিতে আঁকা স্বপ্ন ও মেম সাহেব টেলিছবি দুটিতে অভিনয় করেছেন। সাজ্জাদ সুমন পরিচালিত টেলিছবি অপরাহ্নের গল্প, এটিতে তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেন ফারহানা মিলি।[৮১] এসএম রিপন ও বদিউর রহমান সোহেলের যৌথ পরিচালনায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পটভূমিতে নির্মিত প্রভাত ফেরী নাটকটিতে তিনি অভিনয় করেন।[৮২]
নাটকসমূহ
- হাবলঙ্গের বাজারে
- উড়ে যায় বক পক্ষি
- ওগো বধু সুন্দরী
- তুলিতে আঁকা স্বপ্ন
- যমুনার জল দেখতে কালো
- এই বর্ষায়
- বাদল দিনের প্রথম কদম
- আমরা তিন জন
- স্বপ্নের শুরু
- ভালোবাসা ছুয়ে গেলে
- রহস্য
- নয়া রিকশা
- মেম সাহেব
- পারমিতার দিনরাত্রী
- চিকেন টিক্কামাসালা
- অপরাহ্নের গল্প
- আমাদের নূরুলহুদা
- ভালোবাসা ভালোবাসি
- রোড টু সাকসেস
- প্রভাত ফেরী
- পন্ডিতের মেলা
- অভিসার
- মনের মধ্যে আকাশ
টেলিভিশন উপস্থাপক
রিয়াজ ২০০৭ সালের মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করেন,[৮৩] এতে জুটি হিসেবে তাঁর সাথে ছিলেন আরেক অভিনেতা ফেরদৌস।[৮৪] এটি প্রচার করা হয় চ্যানেল আই ও এটিএন বাংলা চ্যানেল দুটিতে। ২০০৯-২০১০ মৌসুমে তিনি শাহ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড আয়োজিত এটিএন বাংলায় প্রচারিত[৮৫] নির্মাণ শ্রমিকদের জন্য সঙ্গীত প্রতিভা অন্বেষণমূলক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান নির্মাণের তারকা[৮৬] এর টিভি উপস্থাপনা করেন তাঁর স্ত্রী মুসফিকা তিনাকে সাথে নিয়ে।[৮৩][৮৭] ২০১০-এর সেপ্টেম্বরে ঈদুল ফিত্র উপলক্ষে নির্মাণের তারকা এর শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা হয় বিশেষ পর্ব শাহ সিমেন্ট নির্মাণের তারকা ঈদ স্পেসাল, এটিও স্ত্রী তিনা'কে নিয়ে উপস্থাপনা করেন রিয়াজ। এটিও এটিএন বাংলায় প্রচার করা হয়।[৮৮] ২০১১ সালে ডিসেম্বরের শেষের দিকে বাংলাদেশ চলচিত্র পরিচালক সমিতির ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান পূর্তি উৎসব তারার মেলা এর উপস্থাপনাও করেন তিনি, এখনে তাঁর সাথে ছিলেন অভিনেত্রী মৌসুমী[৮৯] এটি প্রচার করা হয় বৈশাখী টিভিতে। ২০১২ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১০-এর উপস্থাপনা করেন রিয়াজ, এখানেও তাঁর সাথে থাকবেন মৌসুমী।[৯০] [৯১]
- উপস্থাপক
- মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার - ২০০৭ (ফেরদৌসকে সাথে নিয়ে)
- নির্মাণের তারকা - ২০০৯-২০১০ (স্ত্রী তিনাকে সাথে নিয়ে)[৮৭]
- নির্মাণের তারকা ঈদ স্পেসাল - ২০১০ (বিশেষ পর্ব ঈদুল ফিত্র)[৮৮]
- পূর্তি উত্সব তারার মেলা - ২০১১ (চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে)
- জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১০ - ২০১২ (মৌসুমীকে সাথে নিয়ে)[৯০]
সম্মাননা
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
- বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - দুই দুয়ারী - ২০০০
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - দারুচিনি দ্বীপ ২০০৭
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - কি যাদু করিলা - ২০০৮
মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার
- বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - প্রাণের চেয়ে প্রিয় (১৯৯৮)
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - "শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ (২০০১)
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - প্রেমের তাজ মহল (২০০২)
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - মনের মাঝে তুমি (২০০৩)[২৯]
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (সমালোচক) - শাস্তি: Punishment (২০০৪)
- শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (সমালোচক) - হাজার বছর ধরে (২০০৫)[৩১][৯২]
জন-সচেতনতা মূলক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ
রিয়াজ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি কিছু জন-সচেতনতা মূলক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ইতিমধ্যে রাজবাড়িতে নিজ উদ্যোগে একটি দাতব্য চিকিৎসালয় নির্মাণ করেছেন। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ মহামারী এইচআইভি/এইডস ও মরণ ব্যাধি যক্ষা সম্পর্কে অতটা সচেতন না, এবং যক্ষা বাংলাদেশে একটি প্রধান জনস্বাস্থ্য সমস্যা। বাংলাদেশের অনেক মানুষ চলচ্চিত্র শিল্পীদের পছন্দ করেন, আর তাই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় এইচআইভি/এইডস নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম এর টেলিভিশন প্রচারনায় অংশগ্রহণ করেন। এবং জাতীয় যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম (এনটিপি) কর্মসূচিতে অংসগ্রহণ করেছেন তিনি। এই কর্মসূচিতে রয়েছে তাঁর টেলিভিশন বিজ্ঞাপন, শহর/উপ-শহরের বাস টার্মিনাল, রেলস্টেশন ও অন্যান্য লোক-মুখোর স্থান সমূহে তাঁর প্রতিকৃতি সম্বলিত বিল বোর্ড ও হাসপাতাল/নগর চিকিৎসা কেন্দ্রে বিলি করা হয় একই আকৃতির লিফলেট।
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ তারিখে তিনি বাংলাদেশে হকি খেলাকে জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্যে চুক্তিবদ্ধ হন। এতে তিনি শুভেচ্ছা দূত হিসেবে বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সাথে একযোগে কাজ করবেন।[৯৩] ৫ এপ্রিল ২০১২ থেকে স্বেচ্ছায় রক্তদানকারী সংগঠন ‘মানুষ’-এর নতুন শুভেচ্ছা দূত হিসেবে রিয়াজ দায়িত্ব গ্রহণ করেন।[৯৪][৯৫][৯৬][৯৭] এতে তিনি দেশে এবং বিদেশে সবাইকে এই সংগঠনের কার্যক্রমের বিষয়ে সচেতন, প্রচার ও প্রসারে ভূমিকা রাখবেন।[৯৫] এর আগে এই সংগঠনের শুভেচ্ছা দূত ছিলেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদ।[৯৬][৯৭] নিরাপদ মাতৃত্ব 'শ্লোগান' নিয়ে ইউএনএফপিএ মাতৃস্বাস্থ্য উন্নয়ন ও মাতৃমৃত্যু রোধে বাস ব্রান্ডিং এ কার্যক্রমে ইউএনএফপিএ’র বাংলাদেশ প্রতিনিধিত্ব করছেন অভিনেত্রী মৌসুমী ও রিয়াজ।[৯৮][৯৯][১০০]
আরও দেখুন
- বাংলা সিনেমা ও একজন রিয়াজ - বাংলা মুভি ডেটাবেজ
- নতুন রণসাজে রিয়াজ - দৈনিক সমকাল
- ছবি ও নাটক থেকে দূরে রিয়াজ - দৈনিক প্রথম আলো
- কথা কি রাখবেন রিয়াজ? - দৈনিক কালের কণ্ঠ
- শুরু হোক নবযাত্রা - দৈনিক কালের কণ্ঠ
- সবুজে সুন্দরে দু'জনে - দৈনিক সমকাল
- ভালোবাসা ছাড়া আর আছে কী - পিওপল ডট প্রিয় ডট কম
- তিনিই সুস্মিতা সেন! কামরুজ্জামান - দৈনিক প্রথম আলো
তথ্যসূত্র
- ↑ Arts & Entertainment (জুলাই ১৩, ২০১২)। "লন্ডনে বাংলা সংলাপ কার্যালয়ে চিত্রনায়ক রিয়াজ"। The Weekly Bangla Sanglap। London, United Kingdom। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৮, ২০১২।
- ↑ Nayeem Hassan। "Riaz Biography"। IMDb। সংগ্রহের তারিখ February 20, 2014location=Worldwide। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Mayn Uddin (October 12, 2012)। "Riaz Biography"। biographybd.com। সংগ্রহের তারিখ February 20, 2014location=Worldwide। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ বিনোদন (১৫ নভেম্বর, ২০১১)। "তারকার ডায়েরি"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ মাহফুজুর রহমান (সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১০)। "ফিরে দেখা ঈদের ছবি"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ আলাউদ্দীন মাজিদ। "আর অভিনয় নয় : রিয়াজ"। bangladesh-pratidin.com। সংগ্রহের তারিখ March 08, 2011। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ মেঘলা রহমান বৃষ্টি (১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১০)। "অভিনয়ে সেরা রিয়াজ ও পপি"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ "আজ মুক্তি পাচ্ছে ৫ চলচ্চিত্র"। http://www.dailyjanakantha.com। ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৪।
|publisher=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ ক খ গ "পেশাদারির উন্নতি হয়নি: রিয়াজ"। http://www.prothom-alo.com। ১২ ফেব্রুয়ারী ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৪।
|publisher=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড The Daily Star (August 04, 2006)। ""There is no ingenuity in our current films"-- Riaz"। Mahmuda Afroz। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ February 12, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ দৈনিক কালের কণ্ঠ (৬ মে, ২০১০)। "'ইচ্ছে ছিল আর্কিটেক্ট হওয়ার'"। রঙের মেলা। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Arumana (January 20, 2011)। "Riaz uddin ahamed siddique"। People Face of Bangladesh। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ July 04, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ব্লিটজ (ডিসেম্বর ১৯, ২০০৭)। "বিয়ে করলেন চিত্রনায়ক রিয়াজ"। বিডিনিউজটুয়েন্টিফোরডটকম। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ আনন্দ প্রতিদিন প্রতিবেদক (৯ নভেম্বর, ২০০৯)। "রিয়াজের নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ নিজস্ব প্রতিবেদক (১৩ এপ্রিল ২০১১)। "আশিয়ান গ্রুপের পরিচালক হলেন রিয়াজ"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "তারায় তারায় আত্মীয়তা"। www.bd-pratidin.com। সংগ্রহের তারিখ 22 January, 2014। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ "বিনোদন জগতে আত্মীয়তার বন্ধন যারা আছেন"। redtimesbd.com। সংগ্রহের তারিখ March 08, 2011। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড বিনোদন প্রতিদিন (অক্টোবর ২১, ২০১০)। "রিয়াজ"। দৈনিক ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১২।
- ↑ Bangladesh News Agency (BSS), Dhaka (সেপ্টেম্বর ১০, ২০০৩)। "PM to distribute film awards today"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২।
- ↑ ক খ Cultural Correspondent (August 13, 2006)। "Film awards, The glitterati turn up in full strength"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ আনন্দ (৩ নভেম্বর, ২০১২)। "ঈদে আমার সেরা কাজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ শ্রাবণী হালদার। "ঢাকাই ছবির ভিনদেশি নায়িকারা"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ Cultural Correspondent (18 January, 2005)। "Film Review Wrong Number: An entertaining movie"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Culture (July 27, 2005)। "UK channel to air Bangla movies"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Ershad Kamol (September 15, 2005)। "Honours Shyamol Chhaya going to the Oscars"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Culture (February 15, 2006)। "Honours Shyamol Chhaya going to the Oscars"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ Cultural Correspondent (June 27, 2004)। "Tagore's Shasti goes on celluloid, Chashi makes another movie based on literary piece"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Karim Waheed (August 10, 2005)। "Tagore's short story on celluloid, Shubha premiered at Balaka"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Staff Correspondent (May 22, 2004)। "Meril-Prothom Alo Award handed over"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) উদ্ধৃতি ত্রুটি:<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "d40522012323" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ ক খ গ ঘ Kausar Islam Ayon (এপ্রিল ২৮, ২০০৪)। "I'm making my dream film Haajar Bachhar Dhorey' --Suchanda"। The Daily StarThe Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১২।
- ↑ ক খ Staff Corresponden (মে ১৩, ২০০৬)। "Meril-Prothom Alo awards for 2005 given"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ Ershad Kamol (মার্চ ২৮, ২০০৬)। "Morshedul Islam's Khelaghar Of love and war on celluloid"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১২।
- ↑ ক খ
glitz.bdnews24.com। "মাহমুদুল হকের `খেলাঘর' যেভাবে ছবি হলো"। Dhaka, Bangladesh: http://glitz.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ 14 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য);|publisher=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) উদ্ধৃতি ত্রুটি:<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "kalerkantha19012010" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ Arts & Entertainment (মে ২৩, ২০০৮)। "BFFS announces winners of Film Award '06"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১২।
- ↑ ক খ Khalid-Bin-Habib (April 07, 2006)। "Celluloid Na Bolona: A quintessential love triangle"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Arts & Entertainment (April 18, 2008)। "A visit to "Daruchini Dwip""। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Cultural Correspondent (August 31, 2007)। "A visit to "Daruchini Dwip""। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Nadia Sarwat (October 25, 2008)। "National Film Awards generate enthusiasm"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ বিডিনিউজটুয়েন্টিফোরডটকম (২৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৭)। "ঈদে সিঙ্গাপুরে মুক্তি পাচ্ছে মৌসুমীর 'একজন সঙ্গে ছিল'"। bdnews24। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টবর, ২০১১। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ আনন্দ (১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১০)। "আট ছয় পাঁচ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Ershad Kamol (27 December, 2008)। ""Chandragrohon" aesthetically rich presentation of an unconventional plot"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 14 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Ershad Kamol (19 February, 2010)। "The story of an Unexpected Success"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 14 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ বিনোদন প্রতিবেদক (১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১০)। "শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র 'চন্দ্রগ্রহণ', অভিনেতা রিয়াজ, অভিনেত্রী পপি - জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৮ ঘোষণা"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Ershad Komol (13 August, 2008)। ""Megher Koley Rode" Generating awareness on HIV/AIDS"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 14 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Khalid-Bin-Habib (11 August, 2006)। "Movie watch Nargis Akhter's latest venture 'Megher Koley Roud"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 14 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Arts & Entertainment (13 January, 2010)। "National Film Awards '08 announced"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 14 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Arts & Entertainment (12 April, 2010)। "National Film Award winners' reactions"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 14 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ আনন্দ প্রতিদিন (০৪ জুলাই ২০০৯)। "এক বছর নাটক থেকে দূরে"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ আনন্দ (২৫ মার্চ, ২০১০)। "বড় পর্দার চূড়ান্ত পাঁচ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ বিনোদন রিপোর্ট (২৫ অক্টোবর ২০০৯)। "৩০ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে চিরদিন আমি তোমার"। দৈনিক আমার দেশ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (১ অক্টোবর, ২০০৯)। "তিন তারকার 'চিরদিন আমি তোমার'"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ নন্দন (৩০ অক্টোবর, ২০০৯)। "চিরদিন আমি তোমার"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ আজ আনন্দ (৬ জানুয়ারি, ২০১০)। "রিয়াজ-অপুর বাজাও বিয়ের বাজনা"। দৈনিক ডেসটিনি। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ আজ আনন্দ (১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১০)। "একসঙ্গে তাঁরা দুইজন"। দৈনিক ডেসটিনি। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ কালের কণ্ঠ, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ বিনোদন (০৬ এপ্রিল, ২০১১)। "অনেক দিন পর রিয়াজ"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ কালের কণ্ঠ, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (০৭ এপ্রিল, ২০১১)। "চলচ্চিত্রে চৈতির অভিষেক, নায়ক রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ কালের কণ্ঠ, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ বিনোদন প্রতিবেদক (২৭ আগস্ট, ২০১১)। "ছোট পর্দায় 'দুই পুরুষ' নিয়ে মৌসুমী ও রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ কালের কণ্ঠ, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ অনলাইন প্রতিবেদক (০৭ আগস্ট, ২০১১)। "ফেরদৌস-মৌসুমী-রিয়াজের 'কুসুম কুসুম প্রেম'"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ বিনোদন (১০ অক্টোবর ২০১১)। "অমিত হাসানের 'কে আপন কে পর' ছবিতে যুক্ত হলো মিডিয়া পার্টনার"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১২।
- ↑ ক খ গ বিনোদন (৩০ জানুয়ারী, ২০১১)। "আসছে রিয়াজ-পূর্ণিমার 'বন্ধু তুমি আমার'"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ বিনোদন প্রতিবেদক (২৪ মে, ২০১০)। "শেষ হলো 'শিরি ফরহাদ'"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ শোবিজ প্রতিবেদক (আগষ্ট ৫, ২০১২)। "আবারও বড় পর্দায় রিয়াজ-শাবনূর"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১২।
- ↑ বিনোদন (২৩ মার্চ ২০১২)। "রিয়াজ-আমিনের 'লোভে পাপ পাপে মৃত্যু'"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ শোবিজ প্রতিবেদক (আগষ্ট ৫, ২০১২)। "আমিন খান এবার ভিলেন"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১২।
- ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (৭ জানুয়ারী ২০১০)। "মাধবীতে জুটি গড়ছেন রিয়াজ-রোমানা"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২।
- ↑ ক খ গ শোবিজ প্রতিবেদক (আগষ্ট ২৬, ২০১২)। "আবার রিয়াজ-শাবনূর-পূর্ণিমা"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৬, ২০১২।
- ↑ Cultural Correspondent (জুলাই ৯, ২০০৯)। "Asif on Rtv tonight"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১২।
- ↑ ক খ গ Karim Waheed (October 07, 2005)। "Mollah Barir Bou: A breath of fresh air"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 18 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Entertainment (26 March, 2013)। "Gazi Mahbub's "Shiri-Farhad""। bdtoday। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 5 June, 2013। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Entertainment (March, 2013)। "Shabnur-Riaz's 'Shiri-Farhad' to be released soon"। The Daily New Nation। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 5 June, 2013। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Entertainment (24 March, 2013)। ""Shiri Farhad" hits the silver screen"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 5 June, 2013। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ বিনোদন (০৭ অক্টোবর ২০১১)। "তারকার ডায়েরি"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Khalid-Bin-Habib (September 15, 2006)। "Movie Watch Hridoyer Kotha: A quintessential love story"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ 16 February, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "ভালবাসা যখন আকাশ ছোঁয়া"। www.khola-janala.com। সংগ্রহের তারিখ March 08, 2011। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "এবার অলীকের 'এক পৃথিবী প্রেম'"। www.prothom-alo.com। ২২-০৪-২০১০। সংগ্রহের তারিখ March 08, 2011। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ bdnews24.com (০২ জুলাই ২০০৭)। "ছবি করছেন ফেরদৌস হাসান, শুটিং হবে রামুজী ফিল্ম সিটিতে"। bdnews24.com। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Harun ur Rashid (July 09, 2004)। "A revival of Humayun Ahmed's drama"। The Daily স্তর। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ February 19, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Culture Desk (নভেম্বর ২৫, ২০০৩)। "Humayun's Eid hattrick"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ Culture Desk (ডিসেম্বর ২০, ২০০৭)। "What to watch on Eid, TV play "Rohoshyo""। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ আনন্দ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর, ২০১০)। "চিকেন টিক্কামাসালা"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ বিনোদন (নভেম্বর ২০, ২০১০)। "অপরাহ্নের গল্প"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ বিনোদন রিপোর্ট (ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০১১)। "ভাষা দিবসের নাটকে রিয়াজ"। দৈনিক ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ বিনোদন (১১ জানুয়ারী, ২০১০)। "উপস্থাপনার কাজটি খুব চ্যালেঞ্জিং"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ০৬ অক্টোবর, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ কামরুজ্জামান (১৪ জুলাই ২০১১)। "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৯ উপস্থাপক রিয়াজ ও শমী"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ Arts & Entertainment (জুন ১৭, ২০০৯)। "Shah Cement Nirman-er Taroka: Auditions held at Bogra"। The Dailystar। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩০, ২০১২।
- ↑ Arts & Entertainment (June 09, 2009)। "New talent hunt for construction workers"। The Dailystar। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ January 30, 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Arts & Entertainment (জানুয়ারি ১৯, ২০১০)। "Riaz and Tina: A perfect match on and off screen"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩০, ২০১২।
- ↑ ক খ বিনোদন প্রতিদিন (০৯ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "শাহ সিমেন্ট নির্মাণের তারকা ঈদ পেশাল"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ বিনোদন (০১ জানুয়ারি, ২০১২)। "জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির ৩০ বছর পূর্তি"। দৈনিক মানবজমিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ বিনোদন (৩ এপ্রিল, ২০১২)। "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১০ প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ বিনোদন (২৮ মার্চ, ২০১২)। "উপস্থাপনা করবেন মৌসুমী ও রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Khalid-Bin-Habib (মে ১৪, ২০০৬)। "Meril-Prothom Alo Award '05"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১২।
- ↑ দ্য ডেইলী স্টার, স্পোর্ট, পৃষ্ঠাঃ ১৭, মুদ্রিত সংস্করণ, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ইং
- ↑ Arts & Entertainment (এপ্রিল ১০, ২০১২)। "Filmstar Riaz becomes brand ambassador of Manush"। The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৮, ২০১২।
- ↑ ক খ বিনোদন প্রতিবেদক (১৭ এপ্রিল ২০১২)। "অন্য রিয়াজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ ক খ বিনোদন (১৪ এপ্রিল ২০১২)। "রিয়াজ 'মানুষ'-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর"। দৈনিক আমার দেশ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ ক খ সংস্কৃতি অঙ্গন (১২ এপ্রিল ২০১২)। "ব্র্যান্ড এ্যাম্বাসেডর হলেন রিয়াজ"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (৩ মে, ২০১২)। "'সেফ মাদারহুড' নিশ্চিত উদ্বুদ্ধকরণে ইউএনএফপিএ'র বাস ব্রান্ডিং"। দৈনিক নয়া দিগন্ত। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (২৪ মে, ২০১২)। "'নিরাপদ মাতৃত্ব' নিয়ে ফটো প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ সংস্কৃতি অঙ্গন (২০ জুন, ২০১২)। "ইউএনএফপিএর বাস ব্র্যান্ডিং"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই, ২০১২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4a/Commons-logo.svg/30px-Commons-logo.svg.png)
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে রিয়াজ (ইংরেজি)
- রিয়াজ — বাংলা মুভি ডেটাবেজে
- রিয়াজ — রটেন টম্যাটোস
- রিয়াজ — অলমুভি
- রিয়াজ — ইয়াহু মুভিজ
- রিয়াজ — কমপ্লিট ইনডেক্স টু ওয়ার্ল্ডস ফিল্ম
- জীবনী
- জীবিত ব্যক্তি
- রিয়াজ
- ১৯৭২-এ জন্ম
- বাঙালি
- বাংলাদেশী অভিনেতা
- বাঙালি অভিনেতা
- চলচ্চিত্র অভিনেতা
- বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা
- বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেতা
- চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব
- বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব
- চলচ্চিত্র প্রযোজক
- বাংলাদেশী চলচ্চিত্র প্রযোজক
- বাংলাদেশী প্রযোজক
- টেলিভিশন অভিনেতা
- বাংলাদেশী টেলিভিশন অভিনেতা
- বাংলাদেশী নাট্য অভিনেতা
- মডেল
- জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী
- চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী
- বাংলাদেশী বৈমানিক
- বাঙালি বৈমানিক
- বৈমানিক
- ব্যবসায়ী
- বাংলাদেশী ব্যবসায়ী