চ্যানেল আই
চ্যানেল আই | |
---|---|
![]() | |
উদ্বোধন | ১ অক্টোবর, ১৯৯৯ |
মালিকানা | ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড (ইমপ্রেস গ্রুপ) |
স্লোগান | হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ |
প্রচারের স্থান | বাংলাদেশ, মধ্যপ্রাচ্য, যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
প্রধান কার্যালয় | ৪০, শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ সরণি, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা, ঢাকা -১২০৮,![]() |
ওয়েবসাইট | www |
প্রাপ্তিস্থান | |
কৃত্রিম উপগ্রহ | |
আকাশ ডিটিএইচ | চ্যানেল ১১৭ |
টেলস্টার ১০(প্যান এশিয়া) | ৪০৩এইচ মেগাহার্জ |
ডিশ নেটওয়ার্ক (ইউএসএ) | চ্যানেল ৮০৬ |
স্কাই (যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ড) | চ্যানেল ৮৪৪ |
ইউটেলস্যাট ২৮এ (ইউরোপ) | ১২৫৬০ এইচ ২৭৫০০ ২/৩ |
ক্যাবল | |
প্রিজমা ডিজিটাল(বাংলাদেশ) | চ্যানেল ১০ |
ইউসিএস (বাংলাদেশ) | চ্যানেল ১৫ |
রজার্স ক্যাবল (কানাডা) | চ্যানেল ৮৫৬ |
স্টারহাভ টিভি (সিঙ্গাপুর) | চ্যানেল ১৪০ |
আইপিটিভি | |
বেল ফাইভা টিভি (কানাডা) | চ্যানেল ৮৪১ |
স্ট্রিমিং মিডিয়া | |
channelionline | |
channelionline | |
www |
চ্যানেল আই বাংলাদেশের একটি উপগ্রহ-ভিত্তিক ও বাংলা ভাষায় সম্প্রচারিত টেলিভিশন চ্যানেল। এটি ইমপ্রেস গ্রুপের অধীনে কার্যরত। ঢাকার তেজগাঁও এলাকাতে টিভি চ্যানেলটির প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। ১৯৯৯ সালের ১ অক্টোবর তারিখে সম্প্রচার শুরু করে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ইমপ্রেস গ্রুপ ফরিদুর রেজা সাগরের অধীনে ১৯৮০-এর দশকের গোড়ার দিকে টেক্সটাইল উত্পাদনের বাইরে টেলিভিশনে আসার দিকে কাজ করা শুরু করে। টেলিভিশনে আসার প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে গ্রুপটি ইমপ্রেস টেলিফিল্ম স্থাপন করে, যা পরে বিটিভির জন্য ছোট ছোট ধারাবাহিক এবং এক খণ্ডের অনুষ্ঠান তৈরি করা শুরু করে।
চ্যানেল আই ১৯৯৯ সালের ১ অক্টোবর চালু হয়। সে সময় চ্যানেলটি দিনে ১২ ঘণ্টা প্রাক-রেকর্ড করা প্রোগ্রাম সম্প্রচার করত। দুই বছর পর চ্যানেলটি প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা সম্প্রচার করা শুরু করে। এটি বর্তমানে প্যানআম ব্যবহার করে স্যাটেলাইট সম্প্রচার করে যা এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার বেশিরভাগ অংশ কভার করে।
রেডিও ভূমি হল চ্যানলেটির সহযোগী এফএম রেডিও। চ্যানেল আইয়ের এইচডি সংস্করণ সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালে চালু হয়।
অনুষ্ঠান
[সম্পাদনা]- ক্ষুদে গানরাজ
- সেরা কণ্ঠ
- ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ
- তৃতীয় মাত্রা
- হৃদয়ে মাটি ও মানুষ
- কাফেলা
- বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপ
- গান দিয়ে শুরু
- তারকা কথন
ধারাবাহিক নাটক
[সম্পাদনা]ঐক্য-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস
[সম্পাদনা]বাংলাদেশে সুস্থ সঙ্গীতের বিকাশের লক্ষ্য নিয়ে ও সংগীতের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিশেষ অবদানের সম্মাননা জানাতে ২০০৪ সালে শুরু হয় বার্ষিক পুরস্কারের অনুষ্ঠান সিটিসেল-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে ১৫তম আসরে প্রধান পৃষ্ঠপোষক ঐক্য ফাউন্ডেশন কে সাথে নিয়ে এই অনুষ্ঠান ঐক্য-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস নামে শুরু হয় নতুন করে [১]। সঙ্গীত নিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচাইতে বড় আয়োজন এটি। ২০১০ সাল থেকে পুরস্কারের অনুষ্ঠানটি সরাসরি চ্যানেল আই-এ সম্প্রচার করা শুরু করে। ঐক্য-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস এ বছর অনুযায়ী পুরস্কার প্রাপ্তির তালিকা।
আইস্ক্রিন
[সম্পাদনা]আইস্ক্রিন চ্যানেল আইয়ের অনলাইন সাবস্ক্রিপশন সেবা।[২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ঐক্য-চ্যানেল-আই-মিউজিক-অ্যাওয়ার্ড-ডিসেম্বরে"। www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৭।
- ↑ iscreen.com.bd https://iscreen.com.bd/। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-২১।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |