বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ইউনুছ মিঞা (আলোচনা | অবদান) অ 2401:4900:7065:1F74:8C0B:71FC:7EA1:64CF (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 2409:4089:CE92:905C:0:0:6E0A:4813-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{তথ্যছক লেখক |
{{তথ্যছক লেখক |
||
| নাম |
| নাম = বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় |
||
| চিত্র |
| চিত্র = File:Bibhutibhushan Bandopadhyay.jpg |
||
| শিরোলিপি |
| শিরোলিপি = বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় |
||
| জন্ম_তারিখ |
| জন্ম_তারিখ = {{জন্ম তারিখ|1894|09|12}} |
||
| জন্ম_স্থান = দৌলতপুর ,মাণিকগজ্ঞ, বাংলাদেশ |
|||
| জন্ম_স্থান = মুরাতিপুর গ্রাম, [[উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা]], [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি|বাংলা প্রদেশ]] (এখন [[পশ্চিমবঙ্গ]]), [[ব্রিটিশ ভারত|ভারত]] |
|||
| মৃত্যু_তারিখ |
| মৃত্যু_তারিখ = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|1950|11|01|1894|09|11}} |
||
| মৃত্যু_স্থান |
| মৃত্যু_স্থান = [[ঘাটশিলা]], [[বিহার]] (এখন [[ঝাড়খণ্ড]]), [[ভারত]] |
||
| পেশা |
| পেশা = লেখক |
||
| জাতীয়তা |
| জাতীয়তা = বাংলাদেশি |
||
| নাগরিকত্ব |
| নাগরিকত্ব = বাংলাদেশ |
||
| সময়কাল |
| সময়কাল = ১৯২৯-৫০ |
||
| ধরন |
| ধরন = উপন্যাস, ছোটগল্প, ভ্রমণসাহিত্য, দিনলিপি |
||
| উল্লেখযোগ্য_রচনাবলি = ''পথের পাঁচালী'', ''অপরাজিত'', ''আরণ্যক'', ''আদর্শ হিন্দু হোটেল'', ''ইছামতী'', ''অশনি সংকেত'', ''মেঘমল্লার'', ''তালনবমী'', ''চাঁদের পাহাড়'', ''দৃষ্টিপ্রদীপ'',''দেবযান'' |
| উল্লেখযোগ্য_রচনাবলি = ''পথের পাঁচালী'', ''অপরাজিত'', ''আরণ্যক'', ''আদর্শ হিন্দু হোটেল'', ''ইছামতী'', ''অশনি সংকেত'', ''মেঘমল্লার'', ''তালনবমী'', ''চাঁদের পাহাড়'', ''দৃষ্টিপ্রদীপ'',''দেবযান'' |
||
| পুরস্কার |
| পুরস্কার = [[রবীন্দ্র পুরস্কার]] (মরণোত্তর, ১৯৫১) |
||
| দাম্পত্যসঙ্গী |
| দাম্পত্যসঙ্গী = গৌরী দেবী (১৯১৭-১৮)<br />রমা দেবী (১৯৪০-৫০) |
||
| সন্তান |
| সন্তান = [[তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়]] |
||
}} |
}} |
||
'''বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়''' (১২ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ – ১ নভেম্বর, ১৯৫০<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.whereincity.com/india/great-indians/literary-persons/bibhutibhushan.php |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ এপ্রিল ২০০৮ |আর্কাইভের-তারিখ=২৬ জানুয়ারি ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090126231633/http://whereincity.com/india/great-indians/literary-persons/bibhutibhushan.php |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref>) ছিলেন একজন জনপ্রিয় [[ভারতীয়]] |
'''বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়''' (১২ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ – ১ নভেম্বর, ১৯৫০<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.whereincity.com/india/great-indians/literary-persons/bibhutibhushan.php |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ এপ্রিল ২০০৮ |আর্কাইভের-তারিখ=২৬ জানুয়ারি ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090126231633/http://whereincity.com/india/great-indians/literary-persons/bibhutibhushan.php |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref>) ছিলেন একজন জনপ্রিয় [[ভারতীয়|বাংলাদেশি]]<nowiki/>সাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। ''[[পথের পাঁচালী (উপন্যাস)|পথের পাঁচালী]]'' ও ''[[অপরাজিত (উপন্যাস)|অপরাজিত]]'' তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে ''[[আরণ্যক]]'', ''[[চাঁদের পাহাড় (উপন্যাস)|চাঁদের পাহাড়]]'',''[[আদর্শ হিন্দু হোটেল]]'', ''[[ইছামতী (উপন্যাস)|ইছামতী]]'' ও ''[[অশনি সংকেত]]'' বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ, কয়েকটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস ও ভ্রমণকাহিনি এবং দিনলিপিও রচনা করেন। বিভূতিভূষণের ''[[পথের পাঁচালী (চলচ্চিত্র)|পথের পাঁচালী]]'' উপন্যাস অবলম্বনে [[সত্যজিৎ রায়]] পরিচালিত চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন। বিভূতিভূষণের অধিকাংশ উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত করা হয়েছে।১৯৫১ সালে ''[[ইছামতী (উপন্যাস)|ইছামতী]]'' উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার [[রবীন্দ্র পুরস্কার]] (মরণোত্তর) লাভ করেন। |
||
==জন্ম ও পরিবার== |
==জন্ম ও পরিবার== |
০৫:২৩, ২১ জুন ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় | |
---|---|
জন্ম | দৌলতপুর ,মাণিকগজ্ঞ, বাংলাদেশ | ১২ সেপ্টেম্বর ১৮৯৪
মৃত্যু | ১ নভেম্বর ১৯৫০ ঘাটশিলা, বিহার (এখন ঝাড়খণ্ড), ভারত | (বয়স ৫৬)
পেশা | লেখক |
জাতীয়তা | বাংলাদেশি |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
সময়কাল | ১৯২৯-৫০ |
ধরন | উপন্যাস, ছোটগল্প, ভ্রমণসাহিত্য, দিনলিপি |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি | পথের পাঁচালী, অপরাজিত, আরণ্যক, আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী, অশনি সংকেত, মেঘমল্লার, তালনবমী, চাঁদের পাহাড়, দৃষ্টিপ্রদীপ,দেবযান |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | রবীন্দ্র পুরস্কার (মরণোত্তর, ১৯৫১) |
দাম্পত্যসঙ্গী | গৌরী দেবী (১৯১৭-১৮) রমা দেবী (১৯৪০-৫০) |
সন্তান | তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায় |
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১২ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ – ১ নভেম্বর, ১৯৫০[১]) ছিলেন একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশিসাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে আরণ্যক, চাঁদের পাহাড়,আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ, কয়েকটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস ও ভ্রমণকাহিনি এবং দিনলিপিও রচনা করেন। বিভূতিভূষণের পথের পাঁচালী উপন্যাস অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন। বিভূতিভূষণের অধিকাংশ উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত করা হয়েছে।১৯৫১ সালে ইছামতী উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার রবীন্দ্র পুরস্কার (মরণোত্তর) লাভ করেন।
জন্ম ও পরিবার
বিভূতিভূষণ পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার কাঁচরাপাড়ার নিকটবর্তী মুরাতিপুর গ্রামে নিজ মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বনগাঁ'র নিকট বারাকপুর গ্রামে। তবে তাদের আদিবাস ছিল উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাট মহকুমার অন্তর্গত পানিতর গ্রাম৷ তার প্রপিতামহ ছিলেন কবিরাজ এবং তিনি বনগাঁর নিকট বারাকপুর গ্রামে কবিরাজি করতে আসতেন৷[২] তার পিতা মহানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন প্রখ্যাত সংস্কৃত পণ্ডিত। পাণ্ডিত্য এবং কথকতার জন্য তিনি শাস্ত্রী উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। মাতা মৃণালিনী দেবী। পিতামাতার পাঁচ সন্তানের মধ্যে বিভূতিভূষণ বয়োজ্যেষ্ঠ ছিলেন।
শিক্ষাজীবন
পিতার কাছে বিভূতিভূষণের পড়ালেখার পাঠ শুরু হয়। এরপর নিজ গ্রাম ও অন্য গ্রামের কয়েকটি পাঠশালায় পড়াশোনার পর বনগ্রাম উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখানে তিনি অবৈতনিক শিক্ষার্থী হিসেবে পড়ালেখার সুযোগ পেয়েছিলেন।
বিবাহ
১৯১৯ সালে হুগলী জেলার জাঙ্গীপাড়ায় দ্বারকানাথ হাইস্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ানোর সময় বসিরহাটের মোক্তার কালীভূষণ মুখোপাধ্যায়ের কন্যা গৌরী দেবীর সাথে বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের এক বছর পরই গৌরী দেবী মারা যান। স্ত্রীর শোকে তিনি কিছুদিন প্রায় সন্ন্যাসীর মতো জীবনযাপন করেন। পরে ১৩৪৭ সালের ১৭ অগ্রহায়ণ (ইংরেজি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৪০) তারিখে ফরিদপুর জেলার ছয়গাঁও নিবাসী ষোড়শীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের মেয়ে রমা দেবীকে বিয়ে করেন। বিয়ের সাত বছর পর একমাত্র সন্তান তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায় (ডাকনাম বাবলু) জন্মগ্রহণ করেন।
কর্মজীবন
শিক্ষকতার পেশাগত জীবনে প্রবেশ করেন।[৩] এসময় কিছুদিন গোরক্ষিণী সভার প্রচারক হিসেবে বাংলা, ত্রিপুরা ও আরাকানের বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্রমণ করেন। পরে খেলাৎচন্দ্র ঘোষের বাড়িতে সেক্রেটারি, গৃহশিক্ষক এবং তার এস্টেটের ভাগলপুর সার্কেলের সহকারী ম্যানেজারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কিছুদিন আবার ধর্মতলার খেলাৎচন্দ্র মেমোরিয়াল স্কুলে শিক্ষকতা করেন। এরপর যোগ দেন বনগাঁর নিকট গোপালনগর হরিপদ ইনস্টিটিউশন স্কুলে। এ স্কুলেই তিনি আমৃত্যু কর্মরত ছিলেন। এ মহান কথাসাহিত্যিক ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের ১লা নভেম্বর তারিখে বিহারের (বর্তমানে ঝাড়খণ্ড) ঘাটশিলায় মৃত্যুবরণ করেন। তিনি তার বাড়িটির নাম স্ত্রীর নামে 'গৌরীকুঞ্জ' রেখেছিলেন। সামনের রাস্তাটি অপুর পথ হিসেবে পরিচিত।
সাহিত্যকর্ম
১৯২১ খ্রিষ্টাব্দে (১৩২৮ বঙ্গাব্দ) প্রবাসী পত্রিকার মাঘ সংখ্যায় উপেক্ষিতা নামক গল্প প্রকাশের মধ্য দিয়ে তার সাহিত্যিক জীবনের সূত্রপাত ঘটে। ভাগলপুরে কাজ করার সময় ১৯২৫ সালে তিনি পথের পাঁচালী রচনা শুরু করেন। এ বই লেখার কাজ শেষ হয় ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দে। এটি বিভূতিভূষণের প্রথম এবং সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা। সাহিত্যিক-সম্পাদক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় এ লেখাটি পছন্দ করে বিচিত্রা পত্রিকায় প্রকাশ করলে তিনি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায় পথের পাঁচালী উপন্যাসের কাহিনীকে চলচ্চিত্রে রূপদানের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্র জীবনের সূচনা করেছিলেন। এ সিনেমাটির নামও ছিল পথের পাঁচালী। এ চলচ্চিত্রটি দেশী-বিদেশী প্রচুর পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছিল।[৪] এরপর "অপরাজিত" নামক উপন্যাস রচনা করেন, যেটি "পথের পাঁচালির"ই পরবর্তী অংশ। সত্যজিৎ এ উপন্যাস নিয়েও দুটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন, যা ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। উভয় উপন্যাসেই তার ব্যক্তিগত জীবনের প্রতিফলন ঘটেছে। পথের পাঁচালী উপন্যাসটি বিভিন্ন ভারতীয় ভাষা এবং ইংরেজি ও ফরাসি সহ বিভিন্ন পাশ্চাত্য ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বিভূতিভূষণের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গল্পগ্রন্থ হল: মেঘমল্লার, মৌরীফুল, যাত্রাবদল। তার লেখা চাঁদের পাহাড় একটি অনবদ্য অভিযানমূলক কাহিনী, যার পটভূমি আফ্রিকা। ২০১৩ সালে বিখ্যাত চিত্রপরিচালক কমলেশ্বর মুখার্জী "চাঁদের পাহাড়" কে বাংলা চলচ্চিত্রে রূপান্তর করেন। এ চলচ্চিত্রটিও বাংলা চলচ্চিত্র জগতে যথেষ্ট খ্যাতি লাভ করে।
পুরস্কার ও সম্মাননা
- রবীন্দ্র পুরস্কার - ১৯৫১ (মরণোত্তর), ইছামতী উপন্যাসের জন্য।
- পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার বনগাঁ মহকুমার (লেখকের জন্মস্থান) পারমাদান বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের নাম লেখকের সম্মানার্থে রাখা হয়েছে "বিভূতিভূষণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য"।
গ্রন্থতালিকা
তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে:
উপন্যাস
|
গল্প-সংকলন
|
কিশোরপাঠ্য
ভ্রমণকাহিনী ও দিনলিপি
|
অন্যান্য
|
ফিল্মগ্রাফি
- তার গ্রন্থপঞ্জি ভিত্তিক ফিল্মগ্রাফি
- পথের পাঁচালী (১৯৫৫)
- অপরাজিত (১৯৫৬)
- আদর্শ হিন্দু হোটেল (১৯৫৭)
- অপুর সংসার (১৯৫৯)
- বাক্স বাদল (১৯৭০)
- নিশি পদ্ম (১৯৭০) ছোট গল্প হিঙ্গের কচুরি অবলম্বনে ।
- অমর প্রেম (১৯৭২) ছোট গল্প হিঙ্গের কচুরি অবলম্বনে ।
- নিমন্ত্রণ (১৯৭১)
- অশনি সংকেত (১৯৭৩)
- আলো (২০০৩), ছোট গল্প কিন্নরদল অবলম্বনে।
- দ্য ফেস্টিভ্যাল! তালনবমী (চলচ্চিত্র) (২০০৩)
- চাঁদের পাহাড় (২০১৩) একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে।
- সহজ পাঠের গপ্পো (কালার'স অফ ইনোসেন্স) (২০১৭) তাল নবমী গল্পের উপর ভিত্তি করে।
- অভিযাত্রিক (২০২১) অপরাজিত উপন্যাসের শেষ অংশের উপর ভিত্তি করে।
- আমাজন অভিযান (২০১৭) চাঁদের পাহাড়-এর মূখ্য চরিত্র শংকর-এর উপর ভিত্তি করে।
মৃত্যু
অধুনা ঝাড়খণ্ডের ঘাটশিলাতে, ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ১ নভেম্বর (১৭ই কার্তিক ১৩৫৭ বঙ্গাব্দ,বুধবার[৫]) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান। পরদিন দুপুরে সুবর্ণরেখা নদীর ওপরে 'পঞ্চপাণ্ডব ঘাট'-এ তার শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয়।
স্মৃতিঘাট
বিভূতিভূষণ স্মৃতিঘাট উত্তর চব্বিশপরগনা জেলার বনগাঁর নিকটে টালিখোলা মোড়ের কাছে ইছামতী নদীর পাড়ে অবস্থিত। এখানে বিভূতিভূষণের চেয়ারে বসে থাকা একটি প্রতিকৃতি আছে। একটি অতিথিশালা নির্মাণ করা হয়েছে। এর পাশে আছে একটি ঝুলন্ত ব্রিজ। এখনও ইছামতীর কলরব অনেক কথায় মনে করিয়ে দেয় সেদিনের। শীতকালে এখানে অনেকে বনভোজন করতে এসে থাকে।
তথ্যসূত্র
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৬ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০০৮।
- ↑ জীবনের পাঁচালীকার বিভূতিভূষণ, ডঃ তারকনাথ ঘোষ, আনন্দধারা প্রকাশন, কলিকাতা, প্রথম প্রকাশ ১৩৭৬ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা ১৫
- ↑ হরিনাভি ইংরাজী-সংস্কৃত বিদ্যালয় শতবার্ষিকী উৎসব সংকলন (১৯৬৬)
- ↑ পিনাক বিশ্বাস। "উপেনবাবুর উপন্যাস আবিষ্কার"। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ শ্রেষ্ঠ গল্প বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়|ভূমিকা ও সম্পাদনা: হায়াৎ মামুদ|চারুলিপি প্রকাশন|আইএসবিএন ৯৮৪৭০১৮৭০০১৩০
- ↑ সেলিনা হোসেন ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ২৫১।
বহিঃসংযোগ
- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
- ১৮৯৪-এ জন্ম
- ১৯৫০-এ মৃত্যু
- বাঙালি ঔপন্যাসিক
- ভারতীয় ঔপন্যাসিক
- ২০শ শতাব্দীর ঔপন্যাসিক
- ২০শ শতাব্দীর বাঙালি ঔপন্যাসিক
- রবীন্দ্র পুরস্কার বিজয়ী
- উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় ঔপন্যাসিক
- বাঙালি হিন্দু
- বাঙালি লেখক
- সুরেন্দ্রনাথ কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ভারতীয় দিনলিপিকার
- ২০শ শতাব্দীর বাঙালি
- বাংলা ভাষার লেখক
- ভারতীয় লেখক
- ভারতীয় ছোটগল্পকার
- ভারতীয় পুরুষ ছোটগল্পকার
- ভারতীয় প্রাবন্ধিক
- ভারতীয় শিশুসাহিত্যিক
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় লেখক
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় প্রাবন্ধিক
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় ছোটগল্পকার