পেরু জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | লা ব্লাঙ্কিরহা (সাদা-লাল) লা বিকলর (দ্বিরঙ) লস ইনকাস (ইনকাস) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | পেরুভীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | রিকার্দো গারেকা | ||
অধিনায়ক | পাওলো গেরেরো[১] | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | রবের্তো পালাসিওস (১২৮) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | পাওলো গেরেরো (৩৮) | ||
মাঠ | পেরু জাতীয় স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | PER | ||
ওয়েবসাইট | fpf | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩৫ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ১০ (অক্টোবর ২০১৭) | ||
সর্বনিম্ন | ৯১ (সেপ্টেম্বর ২০০৯) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩৫ ১৮ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[৩] | ||
সর্বোচ্চ | ১০ (মার্চ – জুন ২০১৮) | ||
সর্বনিম্ন | ৭২ (জুন ২০০৯) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
পেরু ০–৪ উরুগুয়ে (লিমা, পেরু; ১ নভেম্বর ১৯২৭) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
পেরু ৯–১ ইকুয়েডর (বগোতা, কলম্বিয়া; ১১ আগস্ট ১৯৩৮) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ব্রাজিল ৭–০ পেরু (সান্তা ক্রুস, বলিভিয়া; ২৬ জুন ১৯৯৭) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৫ (১৯৩০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৭০) | ||
কোপা আমেরিকা | |||
অংশগ্রহণ | ৩৩ (১৯২৭-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (১৯৩৯, ১৯৭৫) | ||
প্যানআমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (১৯৫২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চতুর্থ স্থান (১৯৫২, ১৯৫৬) | ||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | সেমি-ফাইনাল (২০০০) |
পেরু জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Peru national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে পেরুর প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম পেরুর ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা পেরুভীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯২৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯২৫ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনমেবলের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯২৭ সালের ১লা নভেম্বর তারিখে, পেরু প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; পেরুর লিমার অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে পেরু উরুগুয়ের কাছে ৪–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
৫০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট পেরু জাতীয় স্টেডিয়ামে লা ব্লাঙ্কিরোহা নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[৪] এই দলের প্রধান কার্যালয় পেরুর রাজধানী লিমায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন রিকার্দো গারেকা এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ইন্তারনাসিওনালের আক্রমণভাগের খেলোয়াড় পাওলো গেরেরো।
পেরু এপর্যন্ত ৫ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭০ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ব্রাজিলের কাছে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকায় পেরু অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি ((১৯৩৯ এবং ১৯৭৫)) শিরোপা জয়লাভ করেছে।
রবের্তো পালাসিওস, পাওলো গেরেরো, হোর্হে সতো, জেফেরসন ফারফান এবং তেওদরো ফের্নান্দেসের মতো খেলোয়াড়গণ পেরুর জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে চিলি ও ইকুয়েডরের সাথে ফুটবলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে খেলছে।[৫] পেরুর জাতীয় রং হিসেবে সাদা ও লাল রঙের সাথে মিশ্রণ ঘটিয়ে সাদা শার্ট পরিধান করে দলটি ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। ১৯৩৬ সাল থেকে এ নকশাটি ধারাবাহিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯শ শতকে ব্রিটিশ অভিবাসনকারী ও ইংল্যান্ড ফেরৎ পেরুভীয়দের মাধ্যম পেরুতে ফুটবল খেলার শুভসূচনা ঘটে।[৬] ১৮৫৯ সালে ব্রিটিশ সম্প্রদায়ের সদস্যরা দেশের রাজধানীতে লিমা ক্রিকেট ক্লাব গঠন করে। এ ক্লাবটি প্রথম সংগঠন হিসেবে ক্রিকেট, রাগবি ও ফুটবল খেলা অনুশীলন করতে থাকে।[ক][৮][৯] এ ধরনের নতুন খেলাগুলো স্থানীয় অভিজাত শ্রেণীর কাছে পরবর্তী দশকগুলোয় বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। কিন্তু, ১৮৭৯ থেকে ১৮৮৩ সাল পর্যন্ত সংঘটিত প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধে চিলির সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে শুরুর দিকের অগ্রসরতা থেমে যায়। যুদ্ধের পর পেরুর উপকূলীয় সম্প্রদায় আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তন ঘটায়।[১০] লিমার বারিওদের কাছ প্রাত্যহিক কার্যাদি হিসেবে এ ক্রীড়াকে বেছে নেয়। শ্রমিকদের কাছ থেকে আরও উৎপাদনশীলতা লাভের আশায় মালিকপক্ষ খেলার স্বাধীনতা উজ্জ্বীবনী শক্তি প্রদান করেন।[১১] কলাও বন্দর ও অন্যান্য বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থানরত ব্রিটিশ সরকারী কর্মচারী ও নাবিকেরা স্থানীয়দেরকে নিয়ে এ খেলায় মত্ত হয়ে উঠে।[১২][খ] স্থানীয় ও বিদেশীদের সাথে কলাওয়ে এবং লিমায় অভিজাত ও শ্রমিকদের মাঝে প্রবল প্রতিপক্ষ হিসেবে গড়ে উঠে। পরবর্তী সময়গুলোয় বিদেশীদের প্রস্থানের পর বিষয়টি কলাও ও লিমার মধ্যে প্রবল প্রতিপক্ষীয় রূপ ধারণ করে।[৬][১৪] এ বিষয়টি কয়েক বছরের মধ্যেই লিমার দারিদ্রবহুল শহর এলাকা লা ভিক্টোরিয়া জেলায় ছড়িয়ে পড়ে। সেখানেই ১৯০১ সালে আলিয়ান্সা লিমা ক্লাবের গোড়াপত্তন ঘটে। পেরুর উন্নয়নের বিষয়ে ঐতিহাসিক আন্দ্রিয়াজ ক্যাম্পোমার মন্তব্য করেন যে, মহাদেশের অন্যতম আকর্ষণ ছিল ফুটবল।[১৫] আন্দ্রীয় অঞ্চলে ফুটবল খেলার সংস্কৃতি বেশ জোড়ালো ছিল।[১৬] ১৯১২ সালে পেরুভীয় ফুটবল লীগের প্রচলন শুরু হয়। ১৯২১ সাল পর্যন্ত সাংবার্ষিককারে সদস্য ক্লাবগুলো মধ্যে অনুষ্ঠিত হতো।[১৭]
১৯২২ সালে পেরুভীয় ফুটবল ফেডারেশন (এফপিএফ) গঠিত হয়। ১৯২৬ সালে বার্ষিক প্রতিযোগিতাটি পুনরায় শুরু করে।[১৮] ১৯২৫ সালে এফপিএফ দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবল কনফেডারেশনে যুক্ত হয়। প্রয়োজনীয় আর্থিক বরাদ্দ নিয়ে ১৯২৭ সালে পেরুর জাতীয় দল গঠন করা হয়। দলটি ১৯২৭ সালে লিমার পেরু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা আয়োজক হিসেবে অংশগ্রহণ করে।[১২] প্রথম খেলায় উরুগুয়ের বিপক্ষে ০–৪ গোলে পরাজিত হলেও দ্বিতীয় খেলায় বলিভিয়ার বিপক্ষে ৩–২ গোলে জয়লাভ করে। এরপর ১৯৩০ সালে ফিফা বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে অংশ নেয়। কিন্তু, প্রথম পর্বেই তারা বিদায় নেয়।[১৯]
ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]পেরু পাঁচবার বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলেছে। ১৯৩০ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম বিশ্বকাপে আমন্ত্রিত হয়ে পেরুভীয় দল খেলে। এরপর ১৯৫৮ সাল থেকে প্রত্যেক প্রতিযোগিতায় বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করেছে। ১৯৭০, ১৯৭৮, ১৯৮২ ও ২০১৮ সালে চারবার চূড়ান্ত আসরে খেলে। ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপে প্রবর্তিত ফিফা ফেয়ার প্লে ট্রফি জয়ে সক্ষমতা দেখায় পেরু দল। একমাত্র দল হিসেবে তারা কোন হলুদ কিংবা লাল কার্ড পায়নি।[২০][২১]
লুইস ডি সুজা ফেরেইরা পেরুর পক্ষে বিশ্বকাপে প্রথম গোল করেন। ১৪ জুলাই ১৯৩০ তারিখে রোমানিয়ার বিপক্ষে তিনি এ গোলটি করেছিলেন।[২২] হোসে বেলাস্কেস পেরুর পক্ষে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে দ্রুততম গোল করেন। ১১ জুন ১৯৭৮ তারিখে ইরানের বিপক্ষে খেলা শুরু হবার দুই মিনিটেই কিক-অফ থেকে গোলটি করেছিলেন।[২৩] জেফেরসন ফারফান ১৬ গোল করে পেরুর সর্বাধিক ও কনমেবল বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে পঞ্চম সর্বাধিক গোলদাতা হয়েছেন।[২৪] তেওফিলো কিউবিলাস বিশ্বকাপের চূড়ান্ত আসরে ১৩ খেলায় অংশ নিয়ে ১০ গোল করে দলের শীর্ষ গোলদাতা হয়েছেন।[২৫] ১৯৩০ সালের প্রতিযোগিতা চলাকালে একজন পেরুভীয় খেলোয়াড়কে তাঁর পরিচয়ের বিষয়ে মাঠ থেকে বের করে দেয়া হয়।[২৬] আক্রমণভাগের খেলোয়াড় সুসা ফেরেইরা ও অন্য উৎসে জানা যায় তিনি মধ্যমাঠের খেলোয়াড় মারিও দে লাস কাসাস।[২৭] পেরুর রামোন কুইরোগা একমাত্র গোলরক্ষক হিসেবে অপ্রত্যাশিত রেকর্ডের অধিকারী। বিশ্বকাপের চূড়ান্ত আসরে প্রতিপক্ষের মাঠে ফাউল করেন তিনি।[২৮]
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে পেরু তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (১০ম) অর্জন করে এবং ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ৯১তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে পেরুর সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১০ম (যা তারা ২০১৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ৭২। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৩৩ | মিশর | ১৫১৮.৯১ | |
৩৪ | সার্বিয়া | ১৫১৭.৪৩ | |
৩৫ | পেরু | ১৫১২.৬৮ | |
৩৬ | স্কটল্যান্ড | ১৫০৬.৮৯ | |
৩৭ | তুরস্ক | ১৫০৫.২৮ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৩৩ | ২ | নরওয়ে | ১৭৫৫ |
৩৩ | ১২ | ভেনেজুয়েলা | ১৭৫৫ |
৩৫ | ১৮ | পেরু | ১৭৪৩ |
৩৬ | ৬ | আলজেরিয়া | ১৭৩৬ |
৩৭ | ২ | তিউনিসিয়া | ১৭৩৫ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | প্রথম পর্ব | ১০ম | ২ | ০ | ০ | ২ | ১ | ৪ | আমন্ত্রণের মাধ্যমে উত্তীর্ণ | ||||||
১৯৩৪ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৩৮ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৫০ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ১ | ২ | ||||||||
১৯৬২ | ২ | ০ | ১ | ১ | ১ | ২ | |||||||||
১৯৬৬ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৮ | ৬ | |||||||||
১৯৭০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৭ম | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৯ | ৯ | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৭ | ৪ | |
১৯৭৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৩ | ৪ | ||||||||
১৯৭৮ | দ্বিতীয় পর্ব | ৮ম | ৬ | ২ | ১ | ৩ | ৭ | ১২ | ৬ | ৩ | ২ | ১ | ১৩ | ৩ | |
১৯৮২ | প্রথম পর্ব | ২০তম | ৩ | ০ | ২ | ১ | ২ | ৬ | ৪ | ২ | ২ | ০ | ৫ | ২ | |
১৯৮৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৮ | ৩ | ২ | ৩ | ১০ | ৯ | ||||||||
১৯৯০ | ৪ | ০ | ০ | ৪ | ২ | ৮ | |||||||||
১৯৯৪ | ৬ | ০ | ১ | ৫ | ৪ | ১২ | |||||||||
১৯৯৮ | ১৬ | ৭ | ৪ | ৫ | ১৯ | ২০ | |||||||||
২০০২ | ১৮ | ৪ | ৪ | ১০ | ১৪ | ২৫ | |||||||||
২০০৬ | ১৮ | ৪ | ৬ | ৮ | ২০ | ২৮ | |||||||||
২০১০ | ১৮ | ৩ | ৪ | ১১ | ১১ | ৩৪ | |||||||||
২০১৪ | ১৬ | ৪ | ৩ | ৯ | ১৭ | ২৬ | |||||||||
২০১৮ | গ্রুপ পর্ব | ২০তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ২ | ২০ | ৮ | ৬ | ৬ | ২৯ | ২৬ | |
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫/১৭ | ১৮ | ৫ | ৩ | ১০ | ২১ | ৩৩ | ১৫২ | ৪৩ | ৩৮ | ৭১ | ১৬৮ | ২১৯ |
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ The Lima Cricket and Football Club might also be the oldest club in the Americas that today plays association football.[৭]
- ↑ During these games in Callao, the Peruvians possibly invented the bicycle kick, which is known in Peru as the chalaca (meaning "from Callao").[১৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Selección: Paolo Guerrero y los delanteros de Perú"। El Comercio (Spanish ভাষায়)। Empresa Editora El Comercio। ৪ অক্টোবর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "La Blanquiroja" (Spanish ভাষায়)। ArkivPeru। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৩।
- ↑ "A derby and a debut in South America"। FIFA। ১০ অক্টোবর ২০১১। ২৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ ক খ Gerardo Tomas Álvarez Escalona। "La difusión del fútbol en Lima" (Spanish ভাষায়)। National University of San Marcos। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৩।
- ↑ "¿Sabías que Perú tiene el club de fútbol más antiguo de América?"। Perú.com (Spanish ভাষায়)। Empresa Editora El Comercio। ১৭ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৩।
- ↑ Higgins 2005, পৃ. 130।
- ↑ Eli Schmerler and Carlos Manuel Nieto Tarazona (১৪ মার্চ ২০১৩)। "Peru – Foundation Dates of Clubs"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ Juan Luis Orrego Penagos (১৮ অক্টোবর ২০০৮)। "La historia del fútbol en el Perú" (Spanish ভাষায়)। Pontifical Catholic University of Peru (PUCP)। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ Jacobsen 2008, পৃ. 378।
- ↑ ক খ Henshaw 1979, পৃ. 571।
- ↑ DK Publishing 2011, পৃ. 100।
- ↑ দেখুন:
- Goldblatt 2008, পৃ. 135–136,
- Stein 2011, পৃ. 3–4.
- ↑ Campomar 2014, পৃ. 153।
- ↑ Goldblatt 2008, পৃ. 135।
- ↑ Murray 1994, পৃ. 127।
- ↑ "Historia" (Spanish ভাষায়)। FPF। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৩।
- ↑ Basadre 1964, পৃ. 4672–4673।
- ↑ "FIFA World Cup: Milestones, facts & figures. Statistical Kit 7" (পিডিএফ)। FIFA। ১৮ মার্চ ২০১৫। ২১ মে ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Fiore 2012, পৃ. "El Nene" de Perú।
- ↑ Henshaw 1979, পৃ. 789।
- ↑ "Selección Peruana: planteles, resultados y datos caletas en los mundiales"। Depor.com (Spanish ভাষায়)। Empresa Editora El Comercio। ১০ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Jefferson Farfán es uno de los goleadores históricos de las Eliminatorias"। RPP Noticias (Spanish ভাষায়)। Grupo RPP। ১৬ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ Witzig 2006, পৃ. 156।
- ↑ "101 Facts" (পিডিএফ)। FIFA Magazine। জুন–জুলাই ২০০৬। ১০ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৩।
- ↑ Pedro Canelo (১১ মে ২০১০)। "El primer expulsado en la historia de los mundiales fue peruano"। El Comercio (Spanish ভাষায়)। Empresa Editora El Comercio। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৩।
- ↑ Witzig 2006, পৃ. 341।
আরো পড়ুন
[সম্পাদনা]- Agostino, Gilberto (২০০২)। Vencer Ou Morrer: Futebol, Geopolítica e Identidade Nacional (Portuguese ভাষায়)। Rio de Janeiro: FAPERJ & MAUAD Editora Ltda.। আইএসবিএন 85-7478-068-5।
- Aguirre, Carlos (২০১৩)। Aguirre, Carlos; Panfichi, Aldo, সম্পাদকগণ। <<Perú Campeón>>: Fiebre Futbolística y Nacionalismo en 1970। Lima, Siglo XX: Cultura, Socialización y Cambio। Lima: Fondo Editorial de la Pontificia Universidad Católica del Perú। আইএসবিএন 978-612-4146-58-9।
- Basadre, Jorge (১৯৬৪)। Historia de la República del Perú (Spanish ভাষায়)। 10। Lima: Talleres Graficos P.L. Villanueva S.A.।
- Bravo, Gonzalo (২০১২)। "Association Football, Pacific Coast of South America"। Nauright, John; Parrish, Charles। Sports Around the World: History, Culture, and Practice। 3। Santa Barbara: ABC-Clio। আইএসবিএন 978-1-59884-301-9।
- Campomar, Andreas (২০১৪)। Golazo! The Beautiful Game from the Aztecs to the World Cup। New York City: Riverhead Books। আইএসবিএন 978-0-698-15253-3।
- Dunmore, Tom (২০১১)। Historical Dictionary of Soccer। Plymouth: Scarecrow Press, Inc.। আইএসবিএন 978-0-8108-7188-5।
- Fiore, Fernando (২০১২)। ¡Vamos al Mundial! (Spanish ভাষায়)। New York: HarperCollins। আইএসবিএন 0-06-222664-9।
- Foley Gambetta, Enrique (১৯৮৩)। Léxico del Peru (Spanish ভাষায়)। 3। Lima: Talleres Jahnos।
- Goldblatt, David (২০০৮)। The Ball is Round। New York: Riverhead Trade। আইএসবিএন 1-59448-296-9।
- Handelsman, Michael (২০০০)। Culture and Customs of Ecuador। Westport: Greenwood Press। আইএসবিএন 0-313-30244-8।
- Henshaw, Richard (১৯৭৯)। The Encyclopedia of World Soccer। Washington, D.C.: New Republic Books। আইএসবিএন 0-915220-34-2।
- Higgins, James (২০০৫)। Lima: A Cultural and Literary History। Oxford: Signal Books Limited। আইএসবিএন 1-902669-98-3।
- Jacobsen, Nils (২০০৮)। Herb, Guntram; Kaplan, David, সম্পাদকগণ। Peru। Nations and Nationalism: A Global Historical Overview। 1। Santa Barbara: ABC-Clio। আইএসবিএন 978-1-85109-907-8।
- Leigh Raffo, Denise (২০০৫)। Rosas Lauro, Claudia, সম্পাদক। El miedo a la multitud. Dos provincianos en el Estadio Nacional, 1950–1970। El Miedo en el Perú: Siglos XVI al XX (Spanish ভাষায়)। Lima: PUCP Fondo Editorial। আইএসবিএন 9972-42-690-4।
- Llopis, Ramón (২০০৯)। Fútbol Postnacional: Transformaciones Sociales y Culturales del "Deporte Global" en Europa y América Latina (Spanish ভাষায়)। Barcelona: Anthropos Editorial। আইএসবিএন 978-84-7658-937-3।
- Mandell, Richard (১৯৮৭)। The Nazi Olympics। Champaign: University of Illinois Press। আইএসবিএন 0-252-01325-5।
- Miró, César (১৯৫৮)। Los Intimos de La Victoria (Spanish ভাষায়)। Lima: Editorial El Deporte।
- Murray, William (১৯৯৪)। Football: A History of the World Game। Aldershot: Scolar Press। আইএসবিএন 1-85928-091-9।
- Panfichi, Aldo; Vich, Victor (২০০৫)। "Political and Social Fantasies in Peruvian Football: The Tragedy of Alianza Lima in 1987"। Darby, Paul; Johnes, Martin; Mellor, Gavin। Soccer and Disaster: International Perspectives। New York: Routledge। আইএসবিএন 0-7146-5352-7।
- Radnedge, Keir (২০০১)। The Illustrated Encyclopedia of Soccer। New York: Universe Publishing। আইএসবিএন 978-0-7893-0670-8।
- Snyder, John (২০০১)। Soccer's Most Wanted। Washington, D.C.: Potomac Books, Inc.। আইএসবিএন 978-1-57488-365-7।
- Stein, Steve (২০১১)। "The Case of Soccer in Early Twentieth-Century Lima"। Stavans, Ilan। Fútbol। Santa Barbara: ABC-CLIO, LLC। আইএসবিএন 978-0-313-37515-6।
- Thorndike, Guillermo (১৯৭৮)। El Revés de Morir (Spanish ভাষায়)। Lima: Mosca Azul Editores।
- Witzig, Richard (২০০৬)। The Global Art of Soccer। Harahan: CusiBoy Publishing। আইএসবিএন 0-9776688-0-0।
- Wood, David (২০০৭)। Miller, Rory; Crolley, Liz, সম্পাদকগণ। ¡Arriba Perú! The Role of Football in the Formation of a Peruvian National Culture। Football in the Americas। London: Institute for the Study of the Americas। আইএসবিএন 978-1-900039-80-2।
- Soccer: The Ultimate Guide। New York: DK Publishing। ২০১০। আইএসবিএন 0-7566-7321-6।
- Essential Soccer Skills। New York: DK Publishing। ২০১১। আইএসবিএন 978-0-7566-5902-8।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (স্পেনীয়)
- ফিফা-এ পেরু জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুন ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)