ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ
| ধরন | সরকারি প্রতিষ্ঠান |
|---|---|
| শিল্প | পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ |
| প্রতিষ্ঠাকাল | ২০১২  |
| সদরদপ্তর | ১৩-১৪ তলা, নগর ভবন |
বাণিজ্য অঞ্চল | বাংলাদেশ |
| মাতৃ-প্রতিষ্ঠান | সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ) |
| ওয়েবসাইট | Dhaka Transport Coordination Authority |
| ঢাকার পরিবহন |
|---|
 |
| রাস্তা |
| সড়ক |
| সেতু ও উড়ালসেতু |
| রেল পরিবহন |
| গণপরিবহন |
| গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো |
|
| অন্যান্য |
.jpg){kind=small}
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ একটি সরকারি সংস্থা যা রাজধানী ঢাকায় জনসাধারণের পরিবহনের সুবিধা প্রদান করে পাশাপাশি এটি ঢাকা বিভাগের বেশিরভাগ পরিবহন ব্যবস্থা সমন্বয়় করে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন ও পরিবহন মালিকদের মধ্যে মধ্যস্থতা করে থাকে। [১] সংশোধিত কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনার অধীনে পরিবহন অবকাঠামোতে যেকোন পরিবর্তনের জন্য ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। [২] ঢাকায় জন পরিবহন প্রকল্পের জন্যও এটি দায়ী। [৩]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]২২ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা পরিবহন সমন্বয় বোর্ডের সংশোধিত রূপ। এই কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়েছিল ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ আইন-২০১২ অনুসারে। এই প্রতিষ্ঠান যেসব জেলায় সেবা প্রদান করে-
এসব জেলার সিটি কর্পোরেশনসমূহের আঞ্চলিক অধিকার এই প্রতিষ্ঠানের রয়েছে। [৪] ২০১৭ সালে এটি ঢাকায় র্যাপিড পাস চালু করে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন ও ওমামা বাসের উদ্যোগে স্মার্ট কার্ড পেমেন্ট সিস্টেম চালু করে। [৫]
পরিবহন সেবা পরিকল্পনা
[সম্পাদনা]প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন (এলজিআরডি) কে ছয়টি বাস কোম্পানির অধীনে ঢাকার বাস সার্ভিস চালু করার নির্দেশ দিয়েছিল। এই উদ্যোগের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন আনিসুল হক, সাবেক মেয়র; ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। এই পরিকল্পনা মোতাবেক সব বেসরকারি বাস অপারেটর ছয়টি কোম্পানির অধীনে আসবে এবং ২২ টি প্রধান রুটে বাস সার্ভিস পরিচালনা করবে। বর্তমানে বিদ্যমান ১০০টি বাস রুট এর থেকে বেশি উপযোগী হবে এবং যানজট নিরসণে ভূমিকা রাখবে। বাস পরিষেবায় রুট চিহ্নিত করতে ছয়টি রঙ নির্ধারণ করা হয়-[৬]
- কমলা
- নীল
- মরুন
- গোলাপী
- বেগুনি
- সবুজ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের মতে, প্রস্তাবিত ছয়টি কোম্পানি বিভিন্ন রুটে মোট চার হাজার বাস চালাবে। [৭] এই কারণে কর্তৃপক্ষ এই পরিষেবাটি নিয়ন্ত্রণে বিশাল মার্জিন কর্মচারী নিয়োগের পরিকল্পনা করেছে। [৮] এছাড়াও এই প্রতিষ্ঠানের তৎপরতায় ঢাকা শহরের ট্রাফিক জ্যাম, সড়ক দুর্ঘটনা, পরিবহন বাসের ফিটনেস এবং অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Uncertain fate of new bus transportation model"। The Financial Express (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২০।
- ↑ "Are flyovers really the solution?"। Dhaka Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২০।
- ↑ "Jica-funded projects on track again"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১২-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২০।
- ↑ "About Us"। Dhaka Transport Coordination Authority (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১২-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২০।
- ↑ "Do you have your Rapid Pass?"। Dhaka Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২০।
- ↑ "Development of a Framework for Real-Time Transport Information Systems for Public Transport in the Greater Dhaka Area. Existing Conditions Report" (পিডিএফ)। ডিসেম্বর ২০২৩। line feed character in
|শিরোনাম=at position 119 (সাহায্য) - ↑ "PM orders to carry out Mayor Annisul's bus plan"। Dhaka Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-০৫।
- ↑ "DTCA Job Circular 2019"। Eushajobs (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৪-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-১১।