ঢাকা মেট্রোরেল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ঢাকা মেট্রো

সংক্ষিপ্ত বিবরণ
অবস্থানঢাকা, বাংলাদেশ
পরিবহনের ধরনদ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা
লাইনের (চক্রপথের)
সংখ্যা
২ (নির্মাণাধীন)
৪ (পরিকল্পিত)
লাইন সংখ্যা
বিরতিস্থলের (স্টেশন)
সংখ্যা
১৬ (নির্মাণাধীন)
১০৪ (পরিকল্পিত) (পাতাল ৫৩টি এবং উড়াল ৫১টি) [১]
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা৬০,০০০ (প্রতি ঘণ্টায়)[২] (এমআরটি লাইন ৬)
প্রধান কার্যালয়ঢাকা, বাংলাদেশ
ওয়েবসাইটwww.dmtcl.gov.bd
চলাচল
চালুর তারিখ২৮ ডিসেম্বর,২০২২
পরিচালক সংস্থাঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড
কারিগরি তথ্য
মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য২১.২৬ কিমি[৩]
১২৮.৭৪১ (পরিকল্পিত)
রেলপথের গেজআদর্শ গজ
ঢাকা মেট্রো এমআরটি-৬ - এর কাজ চলছে কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, পরীবাগে (আগষ্ট ২০২০)

ঢাকা মেট্রোরেল হলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা। অতি জনবহুল ঢাকা মহানগরীর ক্রমবর্ধমান যানবাহন সমস্যা ও পথের দুঃসহ যানজট কমিয়ে আনার লক্ষ্যে ২০০৫ সালে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ঢাকায় স্ট্র্যাটেজিক ট্রান্সপোর্ট প্ল্যান (এসটিপি) তৈরি করে মেট্রোরেল নির্মাণের প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হয়। উক্ত এসটিপি প্রণয়ন, অনুমোদন এবং শহরের পরিবহন নেটওয়ার্কের জন্য কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছিলো। এ পরিকল্পনায় ৩টি এমআরটি ও ৩ টি বিআরটি লাইন নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়। পরবর্তী তে ২০১৩ সালে কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনার অধীনে ঢাকায় মেট্রো রেল স্থাপনের চূড়ান্ত কাজ শুরু হয়। মেট্রোরেলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড। ২০১৬ সালে সংশোধিত "কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা অনুসারে ঢাকায় নির্মিতব্য মেট্রো রেলের লাইনের সংখ্যা ৩টি থেকে বাড়িয়ে ৫টি করা হয়। প্রথম পর্যায়ে নির্মাণের জন্য উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২১.২৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এমআরটি লাইন ৬-কে নির্বাচন করা হয়। ২০১৬ সালের ২৬ জুন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এমআরটি লাইন-৬ এর নির্মাণকাজ শুরু হয়।

জাইকা ও ডিএমটিসিএল ২০৩০ সাল নাগাদ ১২৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের মোট ৬টি মেট্রো লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে। এই নেটওয়ার্কে ৫১টি উড়াল স্টেশন ও ৫৩টি ভূগর্ভস্থ স্টেশন থাকবে। ছয়টি লাইন মিলিতভাবে দিনে ৪৭ লাখ যাত্রী পরিবহন করতে পারবে।[৪]

২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে এমআরটি লাইন ৬-এর উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের মাধ্যমে ঢাকায় মেট্রোরেল আংশিক চালু হয় এবং তিনি মেট্রোরেলের প্রথম আনুষ্ঠানিক যাত্রার অংশ ছিলেন,[৫][৬][৭] যা ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২ থেকে জনসাধারণের চলাচলের জন্য এটি খুলে দেওয়া হয়।[৮][৯] ৫ নভেম্বর, ২০২৩ এমআরটি লাইন-৬ এর আগারগাও থেকে মতিঝিল অংশে যাত্রী চলাচল শুরু হয়। এর মাধ্যমে ৬০তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশে মেট্রোরেলে যুক্ত হয়।(তথ্যসূত্র : DMTCL'র বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২-২৩,পৃষ্ঠা ১০ ও ৮২)

প্রকল্প বর্ণনা[সম্পাদনা]

২০১২ সালের ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার ঢাকা ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট তথা মেট্রো রেল প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন লাভ করে।

এমআরটি লাইন ১ (বিমানবন্দর যাত্রাপথ)[সম্পাদনা]

২০১৯ সালের ১৫ অক্টোবর এমআরটি-১ নামক লাইনটির নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদিত হয়। এমআরটি-১ প্রকল্পের আওতায় বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর ও নতুনবাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত মোট ৩১.২৪ কিলোমিটার পথে মেট্রোরেল নির্মিত হবে। এ প্রকল্পের মোট খরচ ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপান সরকার দেবে ৩৯ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা, বাকি ১৩ হাজার ১১১ কোটি টাকা আসবে সরকারি তহবিল থেকে। এমআরটি-১ প্রকল্পে বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১৬ দশমিক ২১ কিলোমিটার হবে পাতাল পথে এবং কুড়িল থেকে পূর্বাচল ডিপো পর্যন্ত ১১.৩৬ কিলোমিটার হবে উড়ালপথে। নতুন বাজার থেকে কুড়িল পর্যন্ত ৩.৬৫ কিলোমিটার আন্ডারগ্রাউন্ড ট্রানজিশন লাইনসহ ৩১.২৪ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ করা হবে। এই মেট্রোরেলের ১২টি স্টেশন থাকবে মাটির নিচে এবং ৭টি থাকবে উড়াল সেতুর ওপর।[১০] এমআরটি লাইন-১ হবে দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেল।[১১][১২]

এমআরটি লাইন ১ (পূর্বাচল যাত্রাপথ)[সম্পাদনা]

নতুন বাজার থেকে পিতলগঞ্জ ডিপো পর্যন্ত[১৩] ১১.৩৭ কিলোমিটার হবে উড়ালপথে যার কাজ ২০২৮ সাল নাগাদ শেষ হতে পারে। এর ফলে খুব দ্রুত সময়ে প্রায় ২০ মিনিটে নতুন বাজার থেকে পিতলগঞ্জ যাওয়া যাবে [১২]

এমআরটি লাইন ২[সম্পাদনা]

২০৩০ সালের মধ্যে গাবতলী থেকে চট্টগ্রাম রোড পর্যন্ত উড়াল ও পাতাল সমন্বয়ে প্রায় ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ জি২জি ভিত্তিতে পিপিপি পদ্ধতিতে এমআরটি লাইন ২ নির্মাণ করা হবে। এরই মধ্যে জাপান ও বাংলাদেশ সরকার সহযোগিতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।[১১]

এমআরটি লাইন ৪[সম্পাদনা]

পিপিপি পদ্ধতিতে কমলাপুর-নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে ট্রাকের পাশ দিয়ে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ উড়াল মেট্রোরেল হিসেবে এমআরটি লাইন ৪ নির্মাণের উদ্যোগ প্রক্রিয়াধীন, যা শেষ করা হবে ২০৩০ সালের মধ্যে ।[১১]

এমআরটি লাইন ৫ (উত্তর)[সম্পাদনা]

এমআরটি লাইন ৫ নির্মাণ প্রকল্পে হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার লাইন নির্মাণ করা হবে। এই প্রকল্পের ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকার মধ্যে ২৯ হাজার ১১৭ কোটি টাকা দেবে জাপান আর বাকি ১২ হাজার ১২১ কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ সরকার। প্রকল্পের মোট ২০ কিলোমিটারের মধ্যে সাড়ে ১৩ কিলোমিটার হবে পাতাল পথে আর বাকি সাড়ে ৬ কিলোমিটার হবে উড়াল পথে। এ রুটে মোট ১৪টি স্টেশন হবে, যার মধ্যে ৯টি হবে পাতাল আর ৫টি হবে উড়ালপথে।[১০]

এমআরটি লাইন ৫ (দক্ষিণ)[সম্পাদনা]

২০৩০ সালের মধ্যে গাবতলী থেকে দাশেরকান্দি পর্যন্ত ১৭.৪০ কিলোমিটার মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। তার মধ্যে পাতাল ১২ দশমিক ৮০ কিলোমিটার এবং উড়াল ৪ দশমিক ৬০ কিলোমিটার।[১১]

এমআরটি লাইন ৬[সম্পাদনা]

প্রথম পর্যায়[সম্পাদনা]

এমআরটি লাইন ৬-এর মানচিত্র

প্রথম পর্যায়ে নির্মাণের জন্য এমআরটি-৬ নামক ২০.১০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথকে নির্ধারন করা হয়। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয় ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে প্রকল্প সহায়তা হিসেবে জাইকা দেবে ১৬ হাজার ৫৯৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রো রেল চালু হলে দু'দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করা সম্ভব হবে। এমআরটি-৬ এর চূড়ান্ত রুট অ্যালাইনমেন্ট হলো- উত্তরা তৃতীয় ধাপ-পল্লবী-রোকেয়া সরণির পশ্চিম পাশ দিয়ে (চন্দ্রিমা উদ্যান-সংসদ ভবন) খামারবাড়ী হয়ে ফার্মগেট-সোনারগাঁও হোটেল-শাহবাগ-টিএসসি-দোয়েল চত্বর-তোপখানা রোড থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত। এ রুটের ১৬টি স্টেশন হচ্ছে- উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর ১১, মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, মতিঝিলকমলাপুর। ট্রেন চালানোর জন্য ঘণ্টায় দরকার হবে ১৩.৪৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যা নেওয়া হবে জাতীয় গ্রিড থেকে। এর জন্য উত্তরা, পল্লবী, তালতলা, সোনারগাঁ ও বাংলা একাডেমি এলাকায় পাঁচটি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র থাকবে।

২০১৬ সালের ২৬ জুন এমআরটি-৬ প্রকল্পের নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে শুরু হয় ঢাকা মেট্রোর নির্মাণকাজের সূচনা। এমআরটি-৬ এর স্টেশন ও উড়ালপথ নির্মাণের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় ২০১৭ সালের ২ আগস্ট। এদিন উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১২ কিলোমিটারের উড়ালপথ ও স্টেশন নির্মাণ শুরু হয়।[১৪] ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের স্টেশন ও উড়ালপথ নির্মাণ শুরু হয়।[১৫]

অবশেষে, এমআরটি-৬ লাইনের প্রথম পর্যায়ের দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও অংশ ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ জনসাধারণের চলাচলের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন এবং তিনিই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম যাত্রাটি করেন।[৫][৬][৭] এটিই বাংলাদেশের সর্বপ্রথম মেট্রোরেল, যা ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২ জনসাধারণের জন্যে খুলে দেওয়া হয়।[১৬][১৭][১৮][১৯][২০][৮] এমআরটি-৬ লাইনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশে ৫ নভেম্বর ২০২৩ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে আগারগাঁও-মতিঝিল অংশে যাত্রী পরিবহন চলমান রয়েছে এবং ২০২৫ সাল নাগাদ কমলাপুর পর্যন্ত চালু হতে পারে।[২১]

প্রভাব[সম্পাদনা]

বলা হয়ে থাকে ঢাকা শহরে মৃত্যু আর পরীক্ষার হলে খাতা নিয়ে নেওয়া ছাড়া শুধু মেট্রোরেল সময়মতো আসে।[২২] যাত্রীরা মেট্রোরেলের সময়ানুবর্তীতায় খুশি হলেও অফিস ছুটির পরে অতিরিক্ত ভীড়ে অতিষ্ঠ।

যাত্রাপথের মানচিত্র[সম্পাদনা]

ঢাকা মেট্রোরেলের নেটওয়ার্ক মানচিত্র (এমআরটি লাইন ৬ ছাড়া বাকিগুলি প্রস্তাবিত)।

মার্চ ২০২০ অনুযায়ী, মেট্রোরেলের যাত্রাপথগুলোর সর্বশেষ মানচিত্র:

লাইন ৬ লাইন ১ (বিমানবন্দর যাত্রাপথ) লাইন ১ (পূর্বাচল যাত্রাপথ) লাইন ৫ (উত্তর যাত্রাপথ) লাইন ৫ (দক্ষিণ যাত্রাপথ) লাইন ২
  • বিমানবন্দর
  • বিমানবন্দর টার্মিনাল ৩
  • খিলক্ষেত
  • নর্দ্দা
  • নতুন বাজার
  • উত্তর বাড্ডা
  • বাড্ডা
  • হাতিরঝিল পশ্চিম
  • রামপুরা
  • মালিবাগ
  • রাজারবাগ
  • কমলাপুর
  • নতুন বাজার
  • নদ্দা
  • বসুন্ধরা
  • পুলিশ অফিসার্স হাউজিং সোসাইটি
  • মাস্তুল
  • পূর্বাচল পশ্চিম
  • পূর্বাচল মধ্য
  • পূর্বাচল পূর্ব
  • পিতলগঞ্জ
  • হেমায়েতপুর
  • বলিয়ারপুর
  • বিলামালিয়া
  • আমিনবাজার
  • গাবতলী
  • দারুস সালাম
  • মিরপুর ১
  • মিরপুর ১০
  • মিরপুর ১৪
  • কচুক্ষেত
  • বনানী
  • গুলশান ২
  • নতুন বাজার
  • ভাটারা
  • গাবতলী
  • টেকনিক্যাল
  • কল্যাণপুর
  • শ্যামলী
  • কলেজগেট
  • আসাদগেট
  • রাসেল স্কয়ার
  • পান্থপথ
  • সোনারগাও
  • হাতিরঝিল পশ্চিম
  • নিকেতন
  • রামপুরা
  • আফতাবনগর পশ্চিম
  • আফতাবনগর মধ্য
  • আফতাবনগর পূর্ব
  • দাশেরকান্দি
  • গাবতলী
  • এমব্যাংকমেন্ট রোড
  • কল্যাণপুর
  • বসিলা
  • মোহাম্মাদপুর
  • সাত মসজিদ রোড
  • ঝিগাতলা
  • ধানমন্ডি ২
  • সায়েন্স ল্যাবরেটরি
  • নিউ মার্কেট
  • নীলক্ষেত
  • আজিমপুর
  • পলাশী
  • শহীদ মিনার
  • ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ
  • পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স
  • গোলাপ শাহ মাজার
  • বঙ্গভবন
  • মতিঝিল
  • আরামবাগ
  • কমলাপুর
  • মুগদা
  • মান্ডা
  • ডেমরা
  • চট্টগ্রাম রোড

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ঢাকা মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক"dmtcl.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  2. "ODhaka Metrorail to carry 60,000 people per hour"Bdnews24। ২৬ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৬ 
  3. "Metro rail route faces modification"The Daily Star। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৬ 
  4. "২০৩০ সালের পরই কেবল স্বস্তি মিলবে যাত্রীদের"দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ২০২১-১০-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ 
  5. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২২-১২-২৮)। "ঘুরলো দেশের প্রথম মেট্রোরেলের চাকা"ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৮ 
  6. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে দিয়াবাড়ি থেকে যাত্রা করল মেট্রোরেল"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৮ 
  7. "মেট্রোরেল দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার আরেকটি সংযোজন : প্রধানমন্ত্রী"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২০২২-১২-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৮ 
  8. "মেট্রোরেলে প্রথম যাত্রায় স্বপ্নপূরণের আবেগ"দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-৩০ 
  9. "প্রথমদিনে মেট্রোরেলে ৩ হাজার ৮৫৫টি টিকিট বিক্রয়"বাংলা ট্রিবিউন। ২০২২-১২-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-৩০ 
  10. "লক্ষ কোটি টাকায় হবে আরও দুটি মেট্রোরেল"। BDNews24.com। ১৫ অক্টোবর ২০১৯। ২২ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২০ 
  11. Dhakatimes24.com। "মেট্রোরেল স্টেশনে পদে পদে প্রযুক্তি, শেষের পথে ৯ স্টেশন"Dhakatimes News। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ 
  12. "Dhaka's first underground metro work begins in December"The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-১০-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ 
  13. "DHAKA MASS TRANSIT COMPANY LIMITED (DMTCL)"www.dmtcl.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  14. "মেট্রোরেলের স্টেশন ও উড়ালপথ নির্মাণকাজ উদ্বোধন"। দৈনিক জনকন্ঠ। ২ আগস্ট ২০১৭। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২০ 
  15. "মেট্রোরেলের কাজ কবে শেষ, জানালেন কাদের"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২০ 
  16. "উদ্বোধনের পর প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা চলবে মেট্রোরেল"www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ 
  17. প্রতিনিধি, বিশেষ। "মেট্রোরেল উদ্বোধন উপলক্ষে এলাকাবাসীর জন্য পুলিশের ৭ নির্দেশনা"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ 
  18. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "মেট্রোরেল উদ্বোধন ২৮ ডিসেম্বর"bdnews24। ২০২২-১২-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ 
  19. "২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী"দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ২০২২-১২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ 
  20. হোসেন, আনোয়ার। "প্রযুক্তির চমক মেট্রোরেলে"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৭ 
  21. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পরীক্ষামূলক যাত্রায় মেট্রোরেল"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ৭ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০২৩ 
  22. "The last ride of the day: Going home to catch iftar on metro rail"The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৩-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]