গারো ভাষা
গারো ভাষা | |
---|---|
A·chik (আ·চিক) | |
দেশোদ্ভব | ভারত বাংলাদেশ |
অঞ্চল | মেঘালয়, আসাম, বাংলাদেশ |
জাতি | গারো |
মাতৃভাষী | ১৪,৪৫,৩২৩ (২০১১ সালের আদমশুমারী/জনগণনা)[১]
|
উপভাষা |
|
পূর্ব নাগরী লিপি, লাতিন লিপি | |
সরকারি অবস্থা | |
সরকারি ভাষা | ভারত (মেঘালয়) |
ভাষা কোডসমূহ | |
আইএসও ৬৩৯-৩ | grt |
গ্লোটোলগ | garo1247 [২] |
গারো ভাষা বা (গারো ভাষায় "মান্দি") একটি চীনা-তিব্বতি ভাষা। এটি ভারতের মেঘালয় অঙ্গরাজ্যের গারো পাহাড় এলাকার অধিবাসীদের প্রধান ভাষা। এটি পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশও প্রচলিত। মেঘালয়ের প্রতিবেশী অঙ্গরাজ্যে আসামে প্রচলিত বোড়ো ভাষা-র সাথে এর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে।
লিখন পদ্ধতি
[সম্পাদনা]গারো ভাষা লাতিন লিপিতে লেখা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]তাঙশিনুল সারাঙ হা ইয়ো।
উপভাষা
[সম্পাদনা]গোত্র ভেদে গারোদের মধ্যে আলাদা আলাদা উপভাষার প্রচলন রয়েছে। আচিক উপভাষাটি বাংলাদেশের টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোণা এবং ভারতের মেঘালয় অঙ্গরাজ্যে বসবাসরত গারোদের মাতৃভাষা। তাদের নিজস্ব ভাষায় 'আচিক' শব্দের অর্থ পাহাড়। অন্যান্য উপভাষার মধ্যে আছে আবেং, আওয়ে, চিসাক, দাক্কা, গাঞ্চিং, কামরূপ, মাতচি। বাংলাদেশে আবেং উপভাষাটিও প্রচলিত; এই উপভাষার সাথে কোচ ভাষার মিল আছে। বাংলাদেশের গারোরা আবেং উপভাষাতে কথা বললেও আচিক উপভাষাতে লিখে থাকে। আওয়ে উপভাষাটি আসামে প্রচলিত, তবে এখন বিলুপ্তির পথে; সেখানকার গারোরা মান্য গারো ভাষাই ব্যবহার করেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Statement 1: Abstract of speakers' strength of languages and mother tongues - 2011"। www.censusindia.gov.in। Office of the Registrar General & Census Commissioner, India। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-০৭।
- ↑ হ্যামারস্ট্রোম, হারাল্ড; ফোরকেল, রবার্ট; হাস্পেলম্যাথ, মার্টিন, সম্পাদকগণ (২০১৭)। "Garo"। গ্লোটোলগ ৩.০ (ইংরেজি ভাষায়)। জেনা, জার্মানি: মানব ইতিহাস বিজ্ঞানের জন্য ম্যাক্স প্লাংক ইনস্টিটিউট।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- গারো ভাষার উপর এথনোলগ রিপোর্ট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |