রেড বাটন্স
রেড বাটন্স | |
---|---|
Red Buttons | |
![]() ১৯৫৯ সালে বাটন্স | |
জন্ম | অ্যারন চোয়াট ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯১৯ |
মৃত্যু | ১৩ জুলাই ২০০৬ সেঞ্চুরি সিটি, লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৮৭)
মৃত্যুর কারণ | ভাস্কুলার রোগ |
জাতীয়তা | মার্কিন |
পেশা | অভিনেতা, কৌতুকাভিনেতা |
কর্মজীবন | ১৯৩৫-২০০৬ |
দাম্পত্য সঙ্গী | রোক্সেন আর্লেন (বি. ১৯৪৭; বিচ্ছেদ. ১৯৪৯) হেলাইন ম্যাকনর্টন (বি. ১৯৪৯; বিচ্ছেদ. ১৯৬৩) অ্যালিসিয়া প্রাটস (বি. ১৯৬৪; তার মৃত্যু ২০০১) |
সন্তান | ২ |
পুরস্কার | একাডেমি পুরস্কার (১৯৫৭) গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (১৯৫৭) |
রেড বাটন্স (ইংরেজি: Red Buttons; জন্ম: অ্যারন চোয়াট; ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯১৯ - ১৩ জুলাই ২০০৬)[১] ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতা। তিনি ১৯৫২ সালে সিবিএস চ্যানেলে প্রচারিত দ্য রেড বাটন্স শো দিয়ে পরিচিতি লাভ করেন। ১৯৫৭ সালের সায়োনারা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এবং গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]রেড বাটন্স ১৯১৯ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারি নিউ ইয়র্ক সিটিতে এক ইহুদি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম অ্যারন চোয়াট। তার মাতা সোফি (জন্মনাম: বেকার) ও পিতা মাইকেল চোয়াট। অ্যারন চোয়াট ছিলেন তার পিতামাতার তিন সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয়। তিনি নিউ ইয়র্ক সিটির লোয়ার ইস্ট সাইডের থার্ড স্ট্রিটে বেড়ে ওঠেন। পরে তারা স্বপরিবারে ব্রনক্সে চলে যান এবং তিনি সেখানে ইভান্ডার চাইল্ডস হাই স্কুলে পড়াশুনা করেন। ১২ বছর বয়সে তিনি ফক্স করোনা থিয়েটারে "লিটল স্কিপি" চরিত্রে অভিনয় করে একটি প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করেন। ১৬ বছর বয়সে তিনি ব্রনক্সের সিটি আইল্যান্ডের রায়ান্স ট্যাভার্নের এক বেলহপে চাকুরি পান। তার লাল চুল ও বেলহপ উর্দির বোতামের জন্য ঐকতান বাদকদলের প্রধান চার্লস "ডিন্টি" মুর তাকে "রেড বাটন্স" নামে ডাকতেন। তিনি পরবর্তীতে এই নামটিই তার কর্মজীবনে ব্যবহার করেন।[১]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]১৯৫৭ সালে তিনি সায়োনারা ছবিতে মার্লোন ব্র্যান্ডোর সাথে অভিনয় করেন। এতে তাকে মার্কিন বৈমানিক জো কেলি চরিত্রে দেখা যায়, যিনি কোরীয় যুদ্ধের সময় জাপানের কোবে অবস্থান করেন এবং কাৎসুমি নামে একজন জাপানি নারীকে বিয়ে করেন, কিন্তু তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে আসতে বাধার সম্মুখীন হন। কেলি চরিত্রে তার স্পর্শকাতর অভিনয় দর্শক ও সমালোচকদের মুগ্ধ করে।[২] বাটন্স তার এই কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এবং গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন।[১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ফ্রিডল্যান্ড, মাইকেল (১৪ জুলাই ২০০৬)। "Obituary: Red Buttons"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৮।
- ↑ রথস্টাইন, মারভিন (১৪ জুলাই ২০০৬)। "Comedian Red Buttons Dies at 87"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
- অলমুভিতে রেড বাটন্স
- ইন্টারনেট ব্রডওয়ে ডেটাবেজে রেড বাটন্স (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে রেড বাটন্স (ইংরেজি)
- টার্নার ক্লাসিক মুভিজ ডেটাবেজে রেড বাটন্স (ইংরেজি)
- ১৯১৯-এ জন্ম
- ২০০৬-এ মৃত্যু
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেতা
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন কৌতুকাভিনেতা
- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা
- নিউ ইয়র্কের অভিনেতা
- নিউ ইয়র্কের কৌতুকাভিনেতা
- মার্কিন ইহুদি অভিনেতা
- মার্কিন ইহুদি কৌতুকাভিনেতা
- মার্কিন কৌতুকাভিনেতা
- মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা
- মার্কিন টেলিভিশন অভিনেতা
- শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেতা - চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- ম্যানহাটনের ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন কৌতুকাভিনয়শিল্পী
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন সঙ্গীতশিল্পী
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন কৌতুকাভিনয়শিল্পী
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন ইহুদি
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেতা
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন সঙ্গীতশিল্পী
- মার্কিন মঞ্চ অভিনেতা
- নিউ ইয়র্ক শহরের অভিনেতা