প্রবেশদ্বার:সৌদি আরব
সৌদি আরব প্রবেশদ্বার – بوابة المملكة العربية السعودية
সৌদি আরব, সরকারিভাবে সৌদি আরব সম্রাজ্য (আরবি: المملكة العربية السعودية, প্রতিবর্ণীকৃত: আল-মামলাকাতুল-আরাবীয়াতুস-সূঊদিয়া) মধ্যপ্রাচ্যের একটি সার্বভৌম আরব রাষ্ট্র। ২১,৫০,০০০ বর্গ কিমি আয়তনের এদেশটি এশিয়ার সবচেয়ে বড় আরব দেশ এবং আলজেরিয়ার পরে আরব বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। সৌদি আরবের উত্তরে জর্দান ও ইরাক, উত্তরপূর্বে কুয়েত ,পূর্বে কাতার, বাহরাইন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত অবস্থিত, দক্ষিণপুর্বে ওমান ও দক্ষিণে ইয়েমেন অবস্থিত। সৌদি আরব মূলত চারটি সতন্ত্র অঞ্চল হেজাজ, নজদ, আল হাসা পুর্বাঞ্চলীয় আরব এবং আসির দক্ষিণাঞ্চলীয় আরব নিয়ে গঠিত। আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ ১৯৩২ সালে সৌদি আরব সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ১৯০২ সালের শুরুতে রিয়াদ ও তার পুর্বপুরুষের রাজ্য দখলসহ ধারাবাহিক যুদ্ধের মাধ্যমে চারটি অঞ্চলকে একত্রিত করে একটি রাষ্ট্রে পরিণত করেন। দেশটি পুরোপুরি রাজতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পরিচালিত হয় এবং আইনের ক্ষেত্রে ইসলামি আইনের অনুসরণ করা হয়। ইসলামের দুই পবিত্র মসজিদ মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীর কারণে সৌদি আরবকে দুই পবিত্র মসজিদের দেশ বলা হয়। দেশটিতে ২,৮৭,০০০০০ জন বাস করে যার মধ্যে দুই কোটি সৌদিয়ান আর ৮৭,০০,০০০ জন বিদেশী।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পৃথিবীর অন্যতম প্রধান সর্বোচ্চ তেল উৎপাদন ও রপ্তানিকারক এবং পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম হাইড্রোকার্বন মজুদকারি দেশ।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এই তেলের কারণে দেশটির অর্থনীতি যেমন বাড়ছে তেমনিভাবে এর মানব সম্পদ উন্নয়ন সূচকেও উপরের দিকে। তাছাড়াও একমাত্র আরব দেশ হিসেবে জি-২০ প্রধান অর্থনৈতিক শক্তির সদস্য। দেশটি তার অর্থনীতিকে কর্পোরেশন কাউন্সিল ফর দ্য আরব স্টেটস অব দ্য গালফ (জিসিসি) এর মধ্যে ডাইভারইসিফাইড করছে। পৃথিবীর চতুর্থ সর্বোচ্চ সামরিক খরচ বহনকারী দেশ সৌদি আরব।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] দেশটিকে মধ্যপ্রাচ্যের ক্ষমতাধর দেশ হিসেবে ধরা হয়। সৌদি আরব জিসিসি, ওআইসি ও ওপেক এর সদস্য। নির্বাচিত নিবন্ধ -মানাল আল-শরীফ (আরবি: منال الشريف; জন্ম ২৫শে এপ্রিল ১৯৭৯) একজন সৌদি নারী অধিকার কর্মী, যিনি ২০১১ সালে ড্রাইভ টু রাইট ক্যাম্পেইন শুরু করতে সাহায্য করেছিলেন। ওয়াজেহা আল-হুয়াইদার ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে আল-শরীফ গাড়ি চালানোর চিত্রায়ন করেন। ভিডিওটি ইউটিউব ও ফেসবুকে পোস্ট করা হয়েছে। আল-শরীফকে ২০১১ সালের ২১ মে আটক করা হয় ও মুক্তি দেওয়া হয় এবং পরের দিন পুনরায় গ্রেফতার করা হয়। অনুরোধ অনুযায়ী জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হাজিরা দেওয়া, গাড়ি না চালানো ও মিডিয়ার সাথে কথা না বলার শর্তে ৩০ মে আল-শরীফকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়। নিউইয়র্ক টাইমস ও অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস আরব বসন্তের অংশ হিসেবে নারীদের গাড়ি চালানোর প্রচারণা এবং সৌদি কর্তৃপক্ষ প্রতিবাদের ভয়ে আল-শরীফকে আটকে রাখার দীর্ঘ সময়কে যুক্ত করে। ড্রাইভিং প্রচারাভিযানের পর, আল-শরীফ, সৌদি সরকারের একজন সক্রিয় সমালোচক হয়ে ওঠেন এবং কারারুদ্ধ মহিলা বিদেশী কর্মী সহ নির্বাচনের অভাব বিষয়ে শুরা কাউন্সিল ও লামা আল-ঘামদি হত্যাসহ বিভিন্ন বিষয়ে টুইট করেছেন। তার কাজ বৈদেশিক নীতি, সময় ও অসলো ফ্রিডম ফোরাম দ্বারা স্বীকৃত হয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারউইকিপ্রকল্পসমূহআপনি যা করতে পারেন
এটি একটি ভালো নিবন্ধ, একটি নিবন্ধ যা উচ্চ সম্পাদকীয় মানদণ্ডের একটি মূল শর্তগুলো পূরণ করে।
মুহাম্মাদ (আরবি: مُحَمَّد, প্রতিবর্ণীকৃত: Muḥammad; ইংরেজি: [moʊˈhɑːməd]; আরবি: [mʊˈħæm.mæd]; আনুমানিক ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দ – ৮ জুন ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দ), পূর্ণ সম্মানসূচক নাম হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আরবের একজন ধর্মীয়, সামাজিক ও রাজনৈতিক নেতা এবং ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক ছিলেন। ইসলামি মতবাদ অনুযায়ী, তিনি আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত একজন নবী যিনি আদম, ইব্রাহিম, মুসা, ঈসা এবং অন্যান্য নবীদের একত্ববাদী শিক্ষাকে প্রচার ও দৃঢ় করতে এসেছিলেন। মুসলিমগণ বিশ্বাস করেন যে, মুহাম্মাদ ছিলেন আল্লাহ প্রেরিত শেষ নবী ও রাসুল এবং কুরআন ও মুহাম্মাদের জীবনাদর্শ (সুন্নাহ) ইসলাম ধর্মের ভিত্তি। মুহাম্মাদ আনুমানিক ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল মুত্তালিব এবং মাতার নাম আমিনা বিনতে ওহাব। মুহাম্মাদ এর জন্মের পূর্বেই তার পিতা আব্দুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন। মুহাম্মাদ এর ছয় বছর বয়সে তার মাতা আমিনা মৃত্যুবরণ করেন। ফলে তিনি এতিম হয়ে যান। এতিম মুহাম্মাদ তার দাদা আবদুল মুত্তালিব এবং পরে তার চাচা আবু তালিবের আশ্রয়ে বড় হন। পরবর্তী জীবনে, তিনি মাঝে মাঝে নূর পর্বতের হেরা নামক গুহায় রাত কাটাতেন এবং একাগ্রচিত্তে ধ্যানমগ্ন থাকতেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
আপনি জানেন কি
বিষয়সমূহবিষয়শ্রেণীউপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন
সাধারণ চিত্রাবলীউল্লেখযোগ্য বিষয়বস্তুসম্পর্কিত উইকিপিডিয়াউৎসসমূহপ্রবেশদ্বার |